শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১১ অক্টোবর, ২০২৪ আপডেট:

সাক্ষাৎকার

এক প্রজ্ঞাপনেই ৪ লাখ মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার করতে হবে

মির্জা আব্বাস
শফিউল আলম দোলন
প্রিন্ট ভার্সন
এক প্রজ্ঞাপনেই ৪ লাখ মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার করতে হবে

বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য ও অখন্ড ঢাকা সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র মির্জা আব্বাস বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকার যে প্রক্রিয়ায় ও যে গতিতে বিএনপি নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে দায়ের করা মিথ্যা রাজনৈতিক মামলাগুলো প্রত্যাহারের উদ্যোগ নিয়েছে- তা সারা জীবনেও শেষ হবে না। তিনি বলেন, ২০০৭ সাল থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত ১৭ বছরে দায়ের করা (প্রায়) ৪ লাখ মিথ্যা ও গায়েবি মামলা একটি প্রজ্ঞাপন জারির মাধ্যমেই প্রত্যাহার করে নিতে হবে। এ নিয়ে দীর্ঘসূত্রতার কোনো সুযোগ নেই। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় গিয়ে যেভাবে তাদের সব নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ওয়ান-ইলেভেনের সরকারের দায়ের করা সব মামলা প্রত্যাহার করে নিয়েছিল, ঠিক সেভাবেই এটা করতে হবে। অন্যথায় এ মামলা কখনোই শেষ হবে না।

গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে একান্ত সাক্ষাৎকারে সাবেক গৃহায়ন ও পূর্ত মন্ত্রী মির্জা আব্বাস এসব কথা বলেন। এ সময় দেশের সার্বিক রাজনীতি ও অর্থনীতি, বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের অবস্থা, সরকারের উপদেষ্টাদের কার্যক্রম, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন, তাঁর নিজের দল বিএনপির সাংগঠনিক অবস্থা, দলের নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে ১৭ বছরে দায়ের করা (প্রায়) চার লাখ মিথ্যা ও গায়েবি মামলার সর্বশেষ অবস্থা, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দেশে ফেরা, সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ পতিত স্বৈরাচার সরকারের মন্ত্রী-এমপি ও দোসরদের বিচারের আওতায় আনা, কোন ধরনের লোক দিয়ে নির্বাচন কমিশন গঠন করা উচিত এবং আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিক দল হিসেবে নিষিদ্ধ করা উচিত কিনা- এসব বিষয়ে খোলামেলা কথা বলেন তিনি। 

বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে দায়ের করা রাজনৈতিক মামলা প্রত্যাহার প্রসঙ্গে ঢাকা সিটির সাবেক এই মেয়র বলেন, সারা দেশে দল ও অঙ্গ সংগঠনের ৬০ লাখ নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে প্রায় ৪ লাখ মিথ্যা ও গায়েবি মামলা দায়ের করা হয়েছে। গত সাড়ে ১৭ বছরে দায়ের করা এসব মামলায় লাখ লাখ নেতা-কর্মী জেল খেটেছেন। জুলুম-নির্যাতন ও গুমের শিকার হয়েছেন। এমনকি মৃত্যুবরণও করেছেন অনেকে। কিন্তু মামলা এখনো শেষ হয়নি। এসব রাজনৈতিক মামলা শেষ করার একটা শ্লথ (গতি) প্রক্রিয়া শুরু করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। এ প্রক্রিয়ায় সারা জীবনেও এসব মামলা শেষ হবে না। মির্জা আব্বাস বলেন, দেশের একটি বৃহৎ ষড়যন্ত্রকারী চক্র পতিত আওয়ামী লীগের সঙ্গে হাত মিলিয়ে বিএনপিকে নিশ্চিহ্ন করতে চায়। এর সঙ্গে রয়েছে দেশি-বিদেশি গভীর চক্রান্ত। বিএনপিকে ধ্বংস করতে মরিয়া হয়ে তারা বহুমুখী ষড়যন্ত্র অব্যাহত রেখেছে। কিন্তু বিএনপি এমন একটি গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দল যা- সত্যিকার অর্থেই এদেশের সাধারণ জনগণের ওপর নির্ভরশীল। এ দলের বিরুদ্ধে অতীতে অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে। শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করে তাঁকে হত্যা করা হয়েছে। দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করে তাঁকে মিথ্যা মামলায় সাজানো রায় দিয়ে জেল খাটানো হয়েছে। ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বিরুদ্ধে মিথ্যা ও প্রতিহিংসামূলক মামলা দিয়ে তাঁকেও ষড়যন্ত্র করে দেশের বাইরে রাখা হয়েছে। কিন্তু এদের কোনো ষড়যন্ত্রই সফল হবে না। কারণ বিএনপির সঙ্গে দেশের আপামর জনসাধারণ আছে। তবে এসব চক্রান্ত সম্পর্কে আমাদের সবাইকে সব সময় সজাগ ও সতর্ক থাকতে হবে।

বর্ষীয়ান এ রাজনীতিক বলেন, বাংলাদেশের রাজনীতি এখন ঘোলাটে। অর্থনীতি পঙ্গু। রাষ্ট্রের প্রত্যেকটি অর্গানকে পতিত আওয়ামী লীগ সরকার ধ্বংস করে দিয়ে গেছে। স্বৈরাচার শেখ হাসিনা এটা উদ্দেশ্যমূলকভাবে করে গেছেন। দেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতিটাকে তিনি এমনভাবে বিনষ্ট করেছেন যে, রাজনীতির চরিত্রের ওপর এখন একটা মারাত্মক নেতিবাচক ও স্বৈরাচারী প্রভাব পড়েছে। বিশেষ করে দেশের রাজনীতিবিদদের বেশির ভাগই এখন একেকজন একেকটা ডিক্টেটর হয়ে বসে আছেন। দেশ থেকে রাজনৈতিক এই কুসংস্কৃতির অবসান ঘটাতে হবে।

বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান কাজ কী? এমন প্রশ্নের জবাবে মির্জা আব্বাস বলেন, বাংলাদেশের রাজনৈতিক প্রচলিত ধারা অনুযায়ী অতীতে যা হয়েছে, তত্ত্বাবধায়ক বা অন্তর্বর্তী সরকার যা-ই বলি না কেন, তারা তিন মাসের মধ্যে জাতীয় নির্বাচনের আয়োজন করেছে। এভাবে অন্তত তিনটি জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। সেগুলো ছিল স্বাভাবিক তত্ত্বাবধায়ক সরকার। কিন্তু এই অন্তর্বর্তী সরকারের আগমন ঘটেছে- পতিত সরকারের কৃত একটা ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞের মধ্যদিয়ে। এই ধ্বংসস্তূপ থেকে দেশের চালিকা শক্তিগুলোকে পুনঃপ্রতিষ্ঠা করার পরই তাদের নির্বাচনের আয়োজন করতে হবে। কারণ স্বৈরাচার শেখ হাসিনা এদেশ থেকে পালিয়ে অন্যত্র চলে গেলেও তার প্রেতাত্মা এবং মেশিনারিজগুলো এখনো বহাল তবিয়তে তাদের স্ব স্ব জায়গায় রয়ে গেছে। এই অবস্থায় কখনোই অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ একটি জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠান সম্ভব নয়।

তিনি আরও বলেন, আগে বিগত ১৬ বছরের রেখে যাওয়া জগদ্দল পাথরের ভার সরিয়ে রাষ্ট্রের চালিকা শক্তিসমূহকে সুন্দর একটা অবস্থায় নিয়ে আসতে হবে। বিশেষ করে সিভিল প্রশাসন, পুলিশ প্রশাসনসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীসমূহ, নির্বাচন কমিশন, সর্বস্তরের মিডিয়া- এসব প্রতিষ্ঠানকে ন্যায়-নীতির আওতায় ফিরিয়ে আনতে হবে। আর এগুলো হলো- বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের অতিরিক্ত দায়িত্ব। এই কাজগুলো সম্পন্ন করে অন্তর্বর্তী সরকারকে আগামী জাতীয় নির্বাচনের জন্য স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে যৌক্তিক একটা সময় নির্ধারণ করে দেওয়া উচিত। যা কোনোক্রমেই অতি বিলম্ব হওয়া যাবে না। অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টাদের কার্যক্রম সম্পর্কে বিএনপির এই নীতিনির্ধারক বলেন, অনেক উপদেষ্টার বেশ কিছু কর্মকান্ড (বক্তব্য) জনমনে প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে। আসলে তারা কী চান? সরকার গঠনের আগে এক ধরনের কথা বলেছেন, এখন আবার অন্য ধরনের কথা বলছেন। তারা যেভাবে সংস্কার করার কথা বলছেন- তাতে এই জনমে সংস্কারের কাজ কখনোই শেষ হবে না। সুতরাং যেগুলো নেহায়েতই প্রয়োজন, শুধু সেসব বিষয়েই এই অন্তর্বর্তী সরকারকে সংস্কার সাধন করতে হবে। আসলে জনগণের ভোটে নির্বাচিত প্রতিনিধিদেরই রাষ্ট্র সংস্কার করা উচিত। সম্প্রতি বিএনপি থেকে গণহারে দলীয় নেতা-কর্মীদের বহিষ্কার করা হচ্ছে- এতে দলে কী ধরনের প্রভাব পড়তে পারে? এ প্রসঙ্গে স্থায়ী কমিটির এই সদস্য বলেন, এতে অন্যরা সাবধান হবে। দীর্ঘদিনের একজন কর্মীকে তো সহজেই কেউ দল থেকে বহিষ্কার বা তার সদস্য পদ স্থগিত করতে চায় না। যখন একজন নেতা বা কর্মীর বিরুদ্ধে বহিষ্কারাদেশ প্রদান করা হয়- তখন সবকিছু দেখেশুনে এবং জেনেবুঝে যৌক্তিকভাবেই সেটা করা হয়। যা অন্যদের জন্য একটা সতর্ক সংকেত। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান কবে নাগাদ দেশে ফিরবেন- এ সম্পর্কে মির্জা আব্বাস বলেন, সব আইনি প্রক্রিয়া শেষ করেই তিনি দেশে ফিরবেন। তাঁর বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলাগুলো প্রত্যাহারের প্রক্রিয়া চলছে। তবে মামলা প্রত্যাহারের এই প্রক্রিয়াটা আরও তাড়াতাড়ি হওয়া উচিত। অন্যথায় জননেতা তারেক রহমানের দেশে ফেরানোর বিষয়ে বর্তমান অন্তর্র্বর্তী সরকারের মনোভাব নিয়ে জনমনে প্রশ্ন ও সংশয় দেখা দেবে। ছাত্র-জনতার আন্দোলনে হতাহতদের চিকিৎসা ও পুনর্বাসন প্রসঙ্গে দলের এই নীতিনির্ধারক বলেন, আন্দোলনে আহতদের সম্পূর্ণভাবে সুস্থ করে তুলতে সরকারের পক্ষ থেকে সর্বোচ্চ চিকিৎসা নিশ্চিত করা উচিত। সেটা দেশে বা বিদেশে যেখানেই হোক না কেন? আর হতাহতদের পরিবারগুলোকে পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করতে হবে। যেসব পরিবার নিহত ব্যক্তিদের আয়ের ওপর নির্ভরশীল ছিল- তাদের বিশেষভাবে দেখভালের দায়িত্ব সরকারের নেওয়া উচিত। মির্জা আব্বাস বলেন, সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং তার সরকারের মন্ত্রী-এমপি ও নেতাদেরসহ সব অপরাধীকেই দ্রুত সময়ের মধ্যে বিচারের আওতায় আনতে হবে। যারা অপরাধ করেছে, দেশের অর্থ-সম্পদ লুটপাট করেছে, বিদেশে পাচার করেছে, মানুষ হত্যা ও জবরদখল করেছে- এদের সবাইকেই বিচার ও আইনের আওতায় আনতে হবে। বিশেষ করে স্বৈরাচার ও খুনি শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে এনে বিচারের মুখোমুখি করতে হবে এই সরকারকে। দেশের ইলেকট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়াসহ গণমাধ্যম সম্পর্কে সাবেক মন্ত্রী মির্জা আব্বাস বলেন, বিগত সাড়ে ১৫ বছরে সিংহভাগ মিডিয়ার মালিক হয়েছেন আওয়ামী লীগের লোকেরা। দেশের সংবাদপত্রের স্বাধীনতার কথা বলা হলেও বাস্তবে এসব প্রতিষ্ঠানের সাংবাদিকেরা কেউই স্বাধীন নন। তাছাড়া পতিত সরকারের আমলে প্রণীত নানা রকমের কালো আইন, হয়রানিমূলক মামলা এবং তাদের সরাসরি হস্তক্ষেপের কারণে কোনো মিডিয়ার পক্ষেই স্বাধীন থাকা সম্ভব হয়নি। বরং সাগর-রুনিসহ অনেক সাংবাদিককে প্রাণ দিতে হয়েছে পতিত সরকার ও সরকারের লোকদের প্রতিহিংসার শিকার হয়ে। অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে- নতুন নির্বাচন কমিশন গঠনের বিষয়ে তিনি বলেন, সর্বজন গ্রহণযোগ্য ও ন্যায়পরায়ণ ব্যক্তিকেই প্রধান নির্বাচন কমিশনার পদে নিয়োগ দিতে হবে। যিনি দলমত নির্বিশেষে সব কিছুর ঊর্ধ্বে উঠে নির্ভয়ে দায়িত্ব পালনের মাধ্যমে জাতিকে একটি অবাধ, নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপহার দিতে সক্ষম হবেন। আওয়ামী লীগের রাজনীতি নিষিদ্ধ করা উচিত বলে মনে করেন কি না?- এ প্রশ্নের জবাবে মির্জা আব্বাস বলেন, যে কোনো ফ্যাসিস্ট দলকেই নিষিদ্ধ করা উচিত।

 

 

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশের পরিস্থিতি ভারতকে মানতে হবে, বুঝতে হবে
বাংলাদেশের পরিস্থিতি ভারতকে মানতে হবে, বুঝতে হবে
শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ
নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস
নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস
অর্থনীতিতে কৃষির ভূমিকা অপরিসীম
অর্থনীতিতে কৃষির ভূমিকা অপরিসীম
আলোচনার মধ্যে কর্মসূচি শুভ নয়
আলোচনার মধ্যে কর্মসূচি শুভ নয়
রাকসু চাকসু নির্বাচন নিয়ে উদ্বেগ নেই
রাকসু চাকসু নির্বাচন নিয়ে উদ্বেগ নেই
পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি
পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
সর্বশেষ খবর
বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য জবির বিশেষ পরিবহন সেবা
বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য জবির বিশেষ পরিবহন সেবা

৫৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন
যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

৮ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

৯ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

১৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম
কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম

মাঠে ময়দানে

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’
ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’

শোবিজ

দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট
দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট

নগর জীবন

এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি
এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি

নগর জীবন

বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন
বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন

নগর জীবন

একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই
একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই

নগর জীবন