শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৩ নভেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

ভোট যুক্তরাষ্ট্রে সমীকরণ ঢাকায়

জুলকার নাইন
প্রিন্ট ভার্সন
ভোট যুক্তরাষ্ট্রে সমীকরণ ঢাকায়

প্রেসিডেন্ট নির্বাচন হতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রে। কিন্তু আলোচনা চলছে সারা বিশ্বে। বাংলাদেশও ব্যতিক্রম নয়। দেশের রাজনৈতিক ও কূটনৈতিক মহলের দৃষ্টি এখন মার্কিন নির্বাচনের দিকে। ভোটে ডোনাল্ড ট্রাম্প নাকি কমলা হ্যারিস জিতবেন তা নিয়েই আগ্রহ সবার। কারণ হিসেবে বিশ্লেষকরা বলছেন, ট্রাম্প ও কমলা দুজনই দুই ধরনের দর্শনের ব্যক্তিত্ব এবং রাজনীতিক। যিনি জিতবেন তাঁর ইচ্ছা-অনিচ্ছার প্রভাব যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রনীতিতে স্পষ্টভাবেই পড়বে। এতে পুরো বিশ্বের চলমান বড় ইস্যুগুলোর মতো বাংলাদেশেরও অভিবাসন, শরণার্থী সহায়তা, অর্থনৈতিক ও কূটনৈতিক সম্পর্কে প্রভাব পড়বে। এসব কারণে ভোট যুক্তরাষ্ট্রে হলেও নানা সমীকরণ নিয়ে আলোচনা চলছে ঢাকায়। কূটনৈতিক সূত্রগুলো জানান, আর মাত্র তিন দিন পরই যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচন। আমেরিকানরা তাদের প্রেসিডেন্ট হিসেবে ডেমোক্র্যাট প্রার্থী ও বর্তমান ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিস নাকি রিপাবলিকান প্রার্থী ও সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে বেছে নেন তা দেখার অপেক্ষায় বিশ্ববাসী। ইসরায়েল-ফিলিস্তিন যুদ্ধ, ইরান সংকট, ইউক্রেন যুদ্ধের মতো বড় বিষয়গুলোই ছিল আলোচনায়। কিন্তু সর্বশেষ দীপাবলি উপলক্ষে ডোনাল্ড ট্রাম্পের একটি টুইট বাংলাদেশে আলোচনায় নতুন মাত্রা তৈরি করেছে। টুইটে বাংলাদেশের হিন্দুসহ সংখ্যালঘুদের ওপর নির্যাতনের নিন্দা জানিয়ে বক্তব্য দিয়ে বলেছেন, ‘আমি থাকলে এমন পরিস্থিতি হতো না।’ এরপর নানা মহল থেকে বলা হচ্ছে, ট্রাম্প জিতলে ভারতের নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ও বাংলাদেশের বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে মার্কিনিদের অতি ঘনিষ্ঠতায় ঘাটতি দেখা দিতে পারে। ফলে রাজনৈতিক ও গণমানুষের আলোচনায় চলছে নানা হিসাবনিকাশ। যদিও কূটনৈতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ট্রাম্পের টুইট পুরোপুরিই নির্বাচনি একটি কৌশল। যুক্তরাষ্ট্রে থাকা বিশালসংখ্যক হিন্দু ভোটারকে আকৃষ্ট করতেই ট্রাম্প এ অবস্থান নিয়েছেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের সাবেক অধ্যাপক এম শাহীদুজ্জামান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আমেরিকাতে যখনই নির্বাচন হয় সারা বিশ্বে তার প্রভাব পড়ে। এবারও দুই প্রার্থীই সমানে সমান। সর্বশেষ শোনা যাচ্ছে, ট্রাম্প নাকি খুব ভালোভাবে এগিয়ে আছেন। পেনসিলভানিয়াতে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হবে। আর দুই-তিন দিনের মধ্যে পুরো পরিস্থিতিটা পরিষ্কার হবে। ইতোমধ্যে ৬ কোটি মানুষ ভোট দিয়েছেন। প্রাপ্ত ভোট থেকে বোঝা যাচ্ছে ২০২০ সালের তুলনায় ডোনাল্ড ট্রাম্প ভালো করছেন। তিনি বলেন, মার্কিন নির্বাচন বাংলাদেশের ওপর খুব তাৎপর্যপূর্ণ প্রভাব ফেলবে না। আমাদের হিন্দুদের বিষয় নিয়ে ট্রাম্প যা বলছেন তা সম্পূর্ণভাবে নির্বাচনি প্রপাগান্ডার অংশ। এর কোনো বাস্তবিক প্রয়োগ নেই। তাই ডোনাল্ড ট্রাম্প ক্ষমতায় এলে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের ওপর এর কোনো বিরূপ প্রভাব পড়বে না। আমাদের শুধু ভালো কূটনীতিকের প্রয়োজন পড়বে, যারা ডোনাল্ড ট্রাম্পের নিযুক্ত কূটনীতিককে যথাযথভাবে আমাদের দেশের প্রকৃত পরিস্থিতি বোঝাতে পারবেন। আর নরেন্দ্র মোদি ব্যক্তিগতভাবে ট্রাম্পকে বাংলাদেশের সংখ্যালঘুদের বিষয়ে যেসব অভিযোগ করেছেন তা খুব বেশি প্রভাব ফেলবে না। কারণ ভারতে নরেন্দ্র মোদির মানবাধিকারের অবস্থা খুবই খারাপ, ট্রাম্পও এটা জানেন। ট্রাম্প মোদির কথায় খুব বেশি গুরুত্ব দিতে গিয়ে নিজের জনপ্রিয়তা হারাতে চাইবেন না। মূলত আওয়ামী লীগ নিজেদের গা বাঁচানোর জন্য এ ধরনের অপপ্রচার চালাচ্ছে। তিনি বলেন, আমেরিকাতে ভারতের প্রচুর হিন্দু ভোটার। ট্রাম্প মূলত তাদের ভোট টানার জন্য এ ধরনের কথাবার্তা বলছেন। যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের সাবেক রাষ্ট্রদূত এম হুমায়ূন কবির বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বাংলাদেশের বর্তমান প্রেক্ষাপটে ট্রাম্প টুইট করেছেন। এটা নিয়ে অনেক আলোচনা। তবে আমার মনে হয় না, নীতিগতভাবে বাংলাদেশের চলমান সংস্কার কার্যক্রমে ট্রাম্প প্রশাসন কোনো প্রভাব ফেলবে। বরং সেগুলো তিনি অব্যাহত রাখবেন। গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া শক্তিশালী করতে ট্রাম্প কিংবা হ্যারিস যে কোনো প্রশাসনই সহযোগিতা করবে। তিনি বলেন, এ সংস্কার প্রক্রিয়া সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করে যদি বাংলাদেশকে একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে পরিণত করা যায় এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক ব্যবস্থার মধ্য দিয়ে যদি আমরা গণতন্ত্র পরিচালনা করতে পারি তাহলে আমাদের অর্থনীতির ওপর ইতিবাচক প্রভাব আসবে। বিশ্বদরবারে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি বাড়বে। আমাদের নিজস্ব শক্তিও বিশ্বমন্ডলে উপস্থাপিত হবে। হুমায়ূন কবিরের মতে, অন্যান্য ইস্যুতে বাংলাদেশের চিন্তার বিষয় থাকতে পারে। যেমন ট্রাম্প নির্বাচনে জিতলে অনিয়মিত অভিবাসীদের বের করে দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন। তিনি এক্ষেত্রে কতটুকু সফল হবেন তা বলা যাচ্ছে না। তবে এ ব্যাপারে তাঁর উদ্যোগ গ্রহণের সম্ভাবনা একেবারে উড়িয়ে দেওয়া যায় না। বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলের অনেক দক্ষ মানুষ আমেরিকায় আছেন। গত মেয়াদে ক্ষমতা থাকাকালে তিনি এ বিশেষ ভিসায় কড়াকড়ি আরোপ করেছিলেন। এতে ভারতীয়রা বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল। এবার তিনি এ ভিসায় আরও কড়াকড়ি আরোপ করতে পারেন বলে আশঙ্কা করছি। এ ছাড়াও তিনি ইমিগ্রেশনের বিষয়ে বেশি মনোযোগী হবেন। তাতে করে বাংলাদেশের মতো দেশগুলোর জনগোষ্ঠী ক্ষতির মুখে পড়বে। সর্বশেষ বর্ণবাদী চিন্তাধারা বিস্তারের একটা আশঙ্কা রয়েছে। সেক্ষেত্রে বাংলাদেশ থেকে যে বিপুলসংখ্যক শিক্ষার্থী পড়াশোনা করতে আমেরিকা যায় সেটার ওপর প্রভাব পড়বে। কারণ এখন পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের পছন্দের তালিকার শীর্ষে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। সেই জায়গায় যদি তরুণরা যেতে না পারে বা যাওয়ার আগ্রহ হারিয়ে ফেলে তাহলে উচ্চশিক্ষায় আমরা ঘাটতিতে পড়তে পারি।

বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে ট্রাম্প ও কমলার জয়-পরাজয় বড় ধরনের প্রভাব বিস্তার করতে পারে মন্তব্য করে হুমায়ূন কবির বলেন, ডোনাল্ড ট্রাম্প ও কমলা হ্যারিসের রাজনৈতিক দর্শন ভিন্ন এবং তাঁদের পররাষ্ট্রনীতিও ভিন্ন। ফলে যিনি নির্বাচনে জয়লাভ করবেন তাঁর পররাষ্ট্রনীতিই বৈশ্বিকভাবে প্রভাব ফেলবে। বাইডেন প্রশাসন যেই নীতিতে চলেছে কমলা হ্যারিস মোটামুটি একই নীতি অনুসরণ করবেন। বিশেষ করে মিত্রদের সঙ্গে ভালো সম্পর্ক রাখা। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে ইউক্রেনকে সমর্থন অব্যাহত রাখবেন। মধ্যপ্রাচ্য সংকটে ইসরায়েল ইস্যুতে বাইডেন প্রশাসনের চেয়ে তিনি কিছুটা কঠোর হবেন। ফিলিস্তিনিদের কথা হয়তো তিনি বলবেন। তবে বাস্তব অর্থে সেটা কতটা কার্যকর হবে তা বলা মুশকিল। ইরানের সঙ্গেও হয়তো তিনি বাইডেন প্রশাসনের নীতিই অনুসরণ করতে পারেন। অথবা পারমাণবিক চুক্তি পুনরায় চালু করতে পারেন। এখনকার পরিস্থিতিতে এটা না হলে ইরান পারমাণবিক অস্ত্র তৈরির দিকে আগাতে পারে। এটাকে প্রতিরোধ করতে হলে ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক চুক্তি পুনরুজ্জীবিত করা ছাড়া ভালো বিকল্প আছে বলে মনে হয় না। আর আন্তর্জাতিক অর্থনীতির ক্ষেত্রে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র যেসব অর্থনৈতিক সাহায্য করে থাকে তা কমলা হ্যারিস প্রশাসন হয়তো চালু রাখবে। এক্ষেত্রে আমাদের মতো ছোট দেশগুলোয় আর্থিক সহায়তা অব্যাহত থাকতে পারে। অন্যদিকে ডোনাল্ড ট্রাম্প নির্বাচনে জয়লাভ করলে বর্তমান নীতিতে অনেক পরিবর্তন আসবে। এর আগে যখন ট্রাম্প  প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়েছিলেন সেবারও তিনি ‘আমেরিকা ফার্স্ট’ নীতি অনুসরণ করেছেন। এবারও হয়তো তিনি সেটাই করবেন। এর ফলে ইউক্রেন যুদ্ধে বর্তমান মার্কিন নীতিমালার পরিবর্তন আসতে পারে। তবে সেই পরিবর্তনের চেহারা কী হবে তা এ মুহূর্তে বলা মুশকিল। যদিও ট্রাম্প বলেন, ‘আমি যুদ্ধ থামিয়ে ফেলব। পুতিন আমার কথা শুনবেন।’ তবে বাস্তব অর্থে এ বিষয়টা অনেক জটিল। এদিকে মধ্যপ্রাচ্যে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুকে তিনি ফ্রি হ্যান্ড করে  দেবেন। এখন গাজায় ইসরায়েলিরা যে হত্যাযজ্ঞ চালাচ্ছে তা হয়তো অব্যাহত থাকবে। ইসরায়েল গাজা দখল করতে চাইলে সেটাতেও ট্রাম্প সায় দিতে পারেন। ইসরায়েল যদি ইরানের বিরুদ্ধে হামলা চালাতে চায় তাহলে বাইডেন প্রশাসনের মতো তিনি হয়তো বাধা দেবেন না। গত আমলে ট্রাম্প যা করেছেন সেটাকেই হয়তো এবারও এগিয়ে নিতে চাইবেন। তাতে করে ফিলিস্তিনিদের স্বার্থ আরও ক্ষুণ হবে। অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক মানবিক সাহায্য-সহযোগিতায়ও কিছুটা পরিবর্তন আসতে পারে। সেক্ষেত্রে বাংলাদেশের মতো অর্থনীতির দেশগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
সর্বশেষ খবর
রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক
রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক

৪০ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের অপেক্ষার অবসান চান জামাল
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের অপেক্ষার অবসান চান জামাল

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শরীয়তপুরে পোশাক শ্রমিকের মৃত্যু
শরীয়তপুরে পোশাক শ্রমিকের মৃত্যু

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এ রায় দেশে স্বৈরতন্ত্র রোধে মাইলফলক হয়ে থাকবে : ইসলামী আন্দোলন
এ রায় দেশে স্বৈরতন্ত্র রোধে মাইলফলক হয়ে থাকবে : ইসলামী আন্দোলন

৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের আগেই হাসিনাকে দেশে এনে মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের দাবি সারজিসের
নির্বাচনের আগেই হাসিনাকে দেশে এনে মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের দাবি সারজিসের

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

কলাপাড়ায় অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে পড়ে ৫ জন হাসপাতালে
কলাপাড়ায় অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে পড়ে ৫ জন হাসপাতালে

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় বিপুল পরিমাণ বিস্ফোরক দ্রব্যসহ তিনজন গ্রেফতার
বগুড়ায় বিপুল পরিমাণ বিস্ফোরক দ্রব্যসহ তিনজন গ্রেফতার

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এতিম শিশুদের হাতে শীতবস্ত্র পৌঁছে দিল বসুন্ধরা শুভসংঘ
এতিম শিশুদের হাতে শীতবস্ত্র পৌঁছে দিল বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

মওলানা ভাসানী মজলুম-নির্যাতিত মানুষের জন্য কাজ করেছেন : দুদু
মওলানা ভাসানী মজলুম-নির্যাতিত মানুষের জন্য কাজ করেছেন : দুদু

১৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

প্লট বরাদ্দে জালিয়াতি : শেখ হাসিনার দুর্নীতি মামলার যুক্তিতর্ক ২৩ নভেম্বর
প্লট বরাদ্দে জালিয়াতি : শেখ হাসিনার দুর্নীতি মামলার যুক্তিতর্ক ২৩ নভেম্বর

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় মহাসড়কে গরুবাহী ট্রাক ছিনতাই
কুমিল্লায় মহাসড়কে গরুবাহী ট্রাক ছিনতাই

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর পরিবারের মাঝে উপকরণ বিতরণ
দিনাজপুরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর পরিবারের মাঝে উপকরণ বিতরণ

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে বেড়েছে সূচক ও লেনদেন
পুঁজিবাজারে বেড়েছে সূচক ও লেনদেন

২৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

চট্টগ্রামে হত্যা মামলার দুই পলাতক আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে হত্যা মামলার দুই পলাতক আসামি গ্রেফতার

২৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শেখ হাসিনার রায়ে জনমনে আতঙ্ক নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
শেখ হাসিনার রায়ে জনমনে আতঙ্ক নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

শেরপুরে বড় ভাইকে হত্যার দায়ে ছোট ভাইয়ের যাবজ্জীবন
শেরপুরে বড় ভাইকে হত্যার দায়ে ছোট ভাইয়ের যাবজ্জীবন

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাকসু নির্বাচন পেছানোর দাবিতে শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন
শাকসু নির্বাচন পেছানোর দাবিতে শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন

৩১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাবির হলে ৫০ টাকার উন্নয়ন ফি বাতিল
রাবির হলে ৫০ টাকার উন্নয়ন ফি বাতিল

৩৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জে পদোন্নতির দাবিতে প্রভাষকদের ‌‘নো প্রমোশন, নো ওয়ার্ক’ কর্মসূচি
মুন্সীগঞ্জে পদোন্নতির দাবিতে প্রভাষকদের ‌‘নো প্রমোশন, নো ওয়ার্ক’ কর্মসূচি

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ

৩৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১০০৭
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১০০৭

৩৬ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

রংপুরে আলু চাষের লক্ষ্যমাত্রা কমেছে
রংপুরে আলু চাষের লক্ষ্যমাত্রা কমেছে

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এ রায় প্রতিশোধ নয়, ন্যায়বিচারের প্রতিজ্ঞা: চিফ প্রসিকিউটর
এ রায় প্রতিশোধ নয়, ন্যায়বিচারের প্রতিজ্ঞা: চিফ প্রসিকিউটর

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

নতুন ধানের ঘ্রাণে প্রাণবন্ত দিনাজপুরের গ্রাম–শহর
নতুন ধানের ঘ্রাণে প্রাণবন্ত দিনাজপুরের গ্রাম–শহর

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় ‘ঐতিহাসিক বিজয়’: সামান্তা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় ‘ঐতিহাসিক বিজয়’: সামান্তা

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

১৬ কোটি টাকার হাসপাতাল চার বছরেও চালু হয়নি
১৬ কোটি টাকার হাসপাতাল চার বছরেও চালু হয়নি

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে এনে রায় কার্যকর করতে হবে: রাশেদ প্রধান
শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে এনে রায় কার্যকর করতে হবে: রাশেদ প্রধান

৪৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

সরিষাবাড়ীতে অসুস্থ শিশুর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
সরিষাবাড়ীতে অসুস্থ শিশুর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৪৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বরিশালের নথুল্লাবাদ টার্মিনাল থেকে বাস চলাচল শুরু
বরিশালের নথুল্লাবাদ টার্মিনাল থেকে বাস চলাচল শুরু

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে