শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৩ নভেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

ভোট যুক্তরাষ্ট্রে সমীকরণ ঢাকায়

জুলকার নাইন
প্রিন্ট ভার্সন
ভোট যুক্তরাষ্ট্রে সমীকরণ ঢাকায়

প্রেসিডেন্ট নির্বাচন হতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রে। কিন্তু আলোচনা চলছে সারা বিশ্বে। বাংলাদেশও ব্যতিক্রম নয়। দেশের রাজনৈতিক ও কূটনৈতিক মহলের দৃষ্টি এখন মার্কিন নির্বাচনের দিকে। ভোটে ডোনাল্ড ট্রাম্প নাকি কমলা হ্যারিস জিতবেন তা নিয়েই আগ্রহ সবার। কারণ হিসেবে বিশ্লেষকরা বলছেন, ট্রাম্প ও কমলা দুজনই দুই ধরনের দর্শনের ব্যক্তিত্ব এবং রাজনীতিক। যিনি জিতবেন তাঁর ইচ্ছা-অনিচ্ছার প্রভাব যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রনীতিতে স্পষ্টভাবেই পড়বে। এতে পুরো বিশ্বের চলমান বড় ইস্যুগুলোর মতো বাংলাদেশেরও অভিবাসন, শরণার্থী সহায়তা, অর্থনৈতিক ও কূটনৈতিক সম্পর্কে প্রভাব পড়বে। এসব কারণে ভোট যুক্তরাষ্ট্রে হলেও নানা সমীকরণ নিয়ে আলোচনা চলছে ঢাকায়। কূটনৈতিক সূত্রগুলো জানান, আর মাত্র তিন দিন পরই যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচন। আমেরিকানরা তাদের প্রেসিডেন্ট হিসেবে ডেমোক্র্যাট প্রার্থী ও বর্তমান ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিস নাকি রিপাবলিকান প্রার্থী ও সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে বেছে নেন তা দেখার অপেক্ষায় বিশ্ববাসী। ইসরায়েল-ফিলিস্তিন যুদ্ধ, ইরান সংকট, ইউক্রেন যুদ্ধের মতো বড় বিষয়গুলোই ছিল আলোচনায়। কিন্তু সর্বশেষ দীপাবলি উপলক্ষে ডোনাল্ড ট্রাম্পের একটি টুইট বাংলাদেশে আলোচনায় নতুন মাত্রা তৈরি করেছে। টুইটে বাংলাদেশের হিন্দুসহ সংখ্যালঘুদের ওপর নির্যাতনের নিন্দা জানিয়ে বক্তব্য দিয়ে বলেছেন, ‘আমি থাকলে এমন পরিস্থিতি হতো না।’ এরপর নানা মহল থেকে বলা হচ্ছে, ট্রাম্প জিতলে ভারতের নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ও বাংলাদেশের বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে মার্কিনিদের অতি ঘনিষ্ঠতায় ঘাটতি দেখা দিতে পারে। ফলে রাজনৈতিক ও গণমানুষের আলোচনায় চলছে নানা হিসাবনিকাশ। যদিও কূটনৈতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ট্রাম্পের টুইট পুরোপুরিই নির্বাচনি একটি কৌশল। যুক্তরাষ্ট্রে থাকা বিশালসংখ্যক হিন্দু ভোটারকে আকৃষ্ট করতেই ট্রাম্প এ অবস্থান নিয়েছেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের সাবেক অধ্যাপক এম শাহীদুজ্জামান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আমেরিকাতে যখনই নির্বাচন হয় সারা বিশ্বে তার প্রভাব পড়ে। এবারও দুই প্রার্থীই সমানে সমান। সর্বশেষ শোনা যাচ্ছে, ট্রাম্প নাকি খুব ভালোভাবে এগিয়ে আছেন। পেনসিলভানিয়াতে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হবে। আর দুই-তিন দিনের মধ্যে পুরো পরিস্থিতিটা পরিষ্কার হবে। ইতোমধ্যে ৬ কোটি মানুষ ভোট দিয়েছেন। প্রাপ্ত ভোট থেকে বোঝা যাচ্ছে ২০২০ সালের তুলনায় ডোনাল্ড ট্রাম্প ভালো করছেন। তিনি বলেন, মার্কিন নির্বাচন বাংলাদেশের ওপর খুব তাৎপর্যপূর্ণ প্রভাব ফেলবে না। আমাদের হিন্দুদের বিষয় নিয়ে ট্রাম্প যা বলছেন তা সম্পূর্ণভাবে নির্বাচনি প্রপাগান্ডার অংশ। এর কোনো বাস্তবিক প্রয়োগ নেই। তাই ডোনাল্ড ট্রাম্প ক্ষমতায় এলে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের ওপর এর কোনো বিরূপ প্রভাব পড়বে না। আমাদের শুধু ভালো কূটনীতিকের প্রয়োজন পড়বে, যারা ডোনাল্ড ট্রাম্পের নিযুক্ত কূটনীতিককে যথাযথভাবে আমাদের দেশের প্রকৃত পরিস্থিতি বোঝাতে পারবেন। আর নরেন্দ্র মোদি ব্যক্তিগতভাবে ট্রাম্পকে বাংলাদেশের সংখ্যালঘুদের বিষয়ে যেসব অভিযোগ করেছেন তা খুব বেশি প্রভাব ফেলবে না। কারণ ভারতে নরেন্দ্র মোদির মানবাধিকারের অবস্থা খুবই খারাপ, ট্রাম্পও এটা জানেন। ট্রাম্প মোদির কথায় খুব বেশি গুরুত্ব দিতে গিয়ে নিজের জনপ্রিয়তা হারাতে চাইবেন না। মূলত আওয়ামী লীগ নিজেদের গা বাঁচানোর জন্য এ ধরনের অপপ্রচার চালাচ্ছে। তিনি বলেন, আমেরিকাতে ভারতের প্রচুর হিন্দু ভোটার। ট্রাম্প মূলত তাদের ভোট টানার জন্য এ ধরনের কথাবার্তা বলছেন। যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের সাবেক রাষ্ট্রদূত এম হুমায়ূন কবির বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বাংলাদেশের বর্তমান প্রেক্ষাপটে ট্রাম্প টুইট করেছেন। এটা নিয়ে অনেক আলোচনা। তবে আমার মনে হয় না, নীতিগতভাবে বাংলাদেশের চলমান সংস্কার কার্যক্রমে ট্রাম্প প্রশাসন কোনো প্রভাব ফেলবে। বরং সেগুলো তিনি অব্যাহত রাখবেন। গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া শক্তিশালী করতে ট্রাম্প কিংবা হ্যারিস যে কোনো প্রশাসনই সহযোগিতা করবে। তিনি বলেন, এ সংস্কার প্রক্রিয়া সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করে যদি বাংলাদেশকে একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে পরিণত করা যায় এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক ব্যবস্থার মধ্য দিয়ে যদি আমরা গণতন্ত্র পরিচালনা করতে পারি তাহলে আমাদের অর্থনীতির ওপর ইতিবাচক প্রভাব আসবে। বিশ্বদরবারে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি বাড়বে। আমাদের নিজস্ব শক্তিও বিশ্বমন্ডলে উপস্থাপিত হবে। হুমায়ূন কবিরের মতে, অন্যান্য ইস্যুতে বাংলাদেশের চিন্তার বিষয় থাকতে পারে। যেমন ট্রাম্প নির্বাচনে জিতলে অনিয়মিত অভিবাসীদের বের করে দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন। তিনি এক্ষেত্রে কতটুকু সফল হবেন তা বলা যাচ্ছে না। তবে এ ব্যাপারে তাঁর উদ্যোগ গ্রহণের সম্ভাবনা একেবারে উড়িয়ে দেওয়া যায় না। বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলের অনেক দক্ষ মানুষ আমেরিকায় আছেন। গত মেয়াদে ক্ষমতা থাকাকালে তিনি এ বিশেষ ভিসায় কড়াকড়ি আরোপ করেছিলেন। এতে ভারতীয়রা বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল। এবার তিনি এ ভিসায় আরও কড়াকড়ি আরোপ করতে পারেন বলে আশঙ্কা করছি। এ ছাড়াও তিনি ইমিগ্রেশনের বিষয়ে বেশি মনোযোগী হবেন। তাতে করে বাংলাদেশের মতো দেশগুলোর জনগোষ্ঠী ক্ষতির মুখে পড়বে। সর্বশেষ বর্ণবাদী চিন্তাধারা বিস্তারের একটা আশঙ্কা রয়েছে। সেক্ষেত্রে বাংলাদেশ থেকে যে বিপুলসংখ্যক শিক্ষার্থী পড়াশোনা করতে আমেরিকা যায় সেটার ওপর প্রভাব পড়বে। কারণ এখন পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের পছন্দের তালিকার শীর্ষে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। সেই জায়গায় যদি তরুণরা যেতে না পারে বা যাওয়ার আগ্রহ হারিয়ে ফেলে তাহলে উচ্চশিক্ষায় আমরা ঘাটতিতে পড়তে পারি।

বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে ট্রাম্প ও কমলার জয়-পরাজয় বড় ধরনের প্রভাব বিস্তার করতে পারে মন্তব্য করে হুমায়ূন কবির বলেন, ডোনাল্ড ট্রাম্প ও কমলা হ্যারিসের রাজনৈতিক দর্শন ভিন্ন এবং তাঁদের পররাষ্ট্রনীতিও ভিন্ন। ফলে যিনি নির্বাচনে জয়লাভ করবেন তাঁর পররাষ্ট্রনীতিই বৈশ্বিকভাবে প্রভাব ফেলবে। বাইডেন প্রশাসন যেই নীতিতে চলেছে কমলা হ্যারিস মোটামুটি একই নীতি অনুসরণ করবেন। বিশেষ করে মিত্রদের সঙ্গে ভালো সম্পর্ক রাখা। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে ইউক্রেনকে সমর্থন অব্যাহত রাখবেন। মধ্যপ্রাচ্য সংকটে ইসরায়েল ইস্যুতে বাইডেন প্রশাসনের চেয়ে তিনি কিছুটা কঠোর হবেন। ফিলিস্তিনিদের কথা হয়তো তিনি বলবেন। তবে বাস্তব অর্থে সেটা কতটা কার্যকর হবে তা বলা মুশকিল। ইরানের সঙ্গেও হয়তো তিনি বাইডেন প্রশাসনের নীতিই অনুসরণ করতে পারেন। অথবা পারমাণবিক চুক্তি পুনরায় চালু করতে পারেন। এখনকার পরিস্থিতিতে এটা না হলে ইরান পারমাণবিক অস্ত্র তৈরির দিকে আগাতে পারে। এটাকে প্রতিরোধ করতে হলে ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক চুক্তি পুনরুজ্জীবিত করা ছাড়া ভালো বিকল্প আছে বলে মনে হয় না। আর আন্তর্জাতিক অর্থনীতির ক্ষেত্রে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র যেসব অর্থনৈতিক সাহায্য করে থাকে তা কমলা হ্যারিস প্রশাসন হয়তো চালু রাখবে। এক্ষেত্রে আমাদের মতো ছোট দেশগুলোয় আর্থিক সহায়তা অব্যাহত থাকতে পারে। অন্যদিকে ডোনাল্ড ট্রাম্প নির্বাচনে জয়লাভ করলে বর্তমান নীতিতে অনেক পরিবর্তন আসবে। এর আগে যখন ট্রাম্প  প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়েছিলেন সেবারও তিনি ‘আমেরিকা ফার্স্ট’ নীতি অনুসরণ করেছেন। এবারও হয়তো তিনি সেটাই করবেন। এর ফলে ইউক্রেন যুদ্ধে বর্তমান মার্কিন নীতিমালার পরিবর্তন আসতে পারে। তবে সেই পরিবর্তনের চেহারা কী হবে তা এ মুহূর্তে বলা মুশকিল। যদিও ট্রাম্প বলেন, ‘আমি যুদ্ধ থামিয়ে ফেলব। পুতিন আমার কথা শুনবেন।’ তবে বাস্তব অর্থে এ বিষয়টা অনেক জটিল। এদিকে মধ্যপ্রাচ্যে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুকে তিনি ফ্রি হ্যান্ড করে  দেবেন। এখন গাজায় ইসরায়েলিরা যে হত্যাযজ্ঞ চালাচ্ছে তা হয়তো অব্যাহত থাকবে। ইসরায়েল গাজা দখল করতে চাইলে সেটাতেও ট্রাম্প সায় দিতে পারেন। ইসরায়েল যদি ইরানের বিরুদ্ধে হামলা চালাতে চায় তাহলে বাইডেন প্রশাসনের মতো তিনি হয়তো বাধা দেবেন না। গত আমলে ট্রাম্প যা করেছেন সেটাকেই হয়তো এবারও এগিয়ে নিতে চাইবেন। তাতে করে ফিলিস্তিনিদের স্বার্থ আরও ক্ষুণ হবে। অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক মানবিক সাহায্য-সহযোগিতায়ও কিছুটা পরিবর্তন আসতে পারে। সেক্ষেত্রে বাংলাদেশের মতো অর্থনীতির দেশগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
১৫ লাখ সরকারি চাকুরের উচ্চতর গ্রেড পেতে বাধা নেই
১৫ লাখ সরকারি চাকুরের উচ্চতর গ্রেড পেতে বাধা নেই
ঝোপে পুঁতে রাখা ব্যবসায়ীর দ্বিখণ্ডিত লাশ
ঝোপে পুঁতে রাখা ব্যবসায়ীর দ্বিখণ্ডিত লাশ
তারেক রহমানের খালাসের বিরুদ্ধে শুনানি কাল
তারেক রহমানের খালাসের বিরুদ্ধে শুনানি কাল
গাজীর প্রায় ৪০০ কোটি টাকার সম্পদ ক্রোক
গাজীর প্রায় ৪০০ কোটি টাকার সম্পদ ক্রোক
বদলির আদেশ ছিঁড়ে বরখাস্ত ১৪ এনবিআর কর্মকর্তা
বদলির আদেশ ছিঁড়ে বরখাস্ত ১৪ এনবিআর কর্মকর্তা
এজাহারের ১১ আসামি অধরা
এজাহারের ১১ আসামি অধরা
কলাপাড়ায় নববধূর ওপর রোমহর্ষক বর্বরতা
কলাপাড়ায় নববধূর ওপর রোমহর্ষক বর্বরতা
বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
যুক্তরাষ্ট্রের বাজার হারানো উচিত নয়
যুক্তরাষ্ট্রের বাজার হারানো উচিত নয়
গণ অভ্যুত্থানের ঐক্য সমুন্নত রাখুন
গণ অভ্যুত্থানের ঐক্য সমুন্নত রাখুন
রায়ে সন্তুষ্ট তবু আপিল করব
রায়ে সন্তুষ্ট তবু আপিল করব
সর্বশেষ খবর
ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪
ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪

৫৯ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা
শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা

৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল
ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু
নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু

৩১ মিনিট আগে | রাজনীতি

জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

৫৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা
যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল
জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য
জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা
রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন
৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল
মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১
মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়
চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস
দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক
ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়
সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা
সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা
চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ
মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী
নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স
বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কসবায় শিক্ষার্থীকে ইভটিজিংয়ের অপরাধে যুবকের কারাদণ্ড
কসবায় শিক্ষার্থীকে ইভটিজিংয়ের অপরাধে যুবকের কারাদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বেচ্ছাসেবকদলের বিক্ষোভ মিছিল
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বেচ্ছাসেবকদলের বিক্ষোভ মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!
সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং
ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা
মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন
১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’
‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের
২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প
ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী
ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি
কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের
বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই
এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস
বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা
৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ
ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে
নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ
সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম
সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে
ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!
হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া
ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা
পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব
জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব

পেছনের পৃষ্ঠা

কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির
কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য
ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে
অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি
দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা
কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!
বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!

পেছনের পৃষ্ঠা

সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস
সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস

মাঠে ময়দানে

ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান

সম্পাদকীয়

সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি

সম্পাদকীয়

নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ
ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা
মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী
দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী

মাঠে ময়দানে

আলোচনায় আরপিও সংশোধন
আলোচনায় আরপিও সংশোধন

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা
প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির
ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে
ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে

মাঠে ময়দানে

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার
আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার

নগর জীবন

নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার
রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ
শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের
বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

টি ভি তে
টি ভি তে

মাঠে ময়দানে