শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৩ নভেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

ভোট যুক্তরাষ্ট্রে সমীকরণ ঢাকায়

জুলকার নাইন
প্রিন্ট ভার্সন
ভোট যুক্তরাষ্ট্রে সমীকরণ ঢাকায়

প্রেসিডেন্ট নির্বাচন হতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রে। কিন্তু আলোচনা চলছে সারা বিশ্বে। বাংলাদেশও ব্যতিক্রম নয়। দেশের রাজনৈতিক ও কূটনৈতিক মহলের দৃষ্টি এখন মার্কিন নির্বাচনের দিকে। ভোটে ডোনাল্ড ট্রাম্প নাকি কমলা হ্যারিস জিতবেন তা নিয়েই আগ্রহ সবার। কারণ হিসেবে বিশ্লেষকরা বলছেন, ট্রাম্প ও কমলা দুজনই দুই ধরনের দর্শনের ব্যক্তিত্ব এবং রাজনীতিক। যিনি জিতবেন তাঁর ইচ্ছা-অনিচ্ছার প্রভাব যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রনীতিতে স্পষ্টভাবেই পড়বে। এতে পুরো বিশ্বের চলমান বড় ইস্যুগুলোর মতো বাংলাদেশেরও অভিবাসন, শরণার্থী সহায়তা, অর্থনৈতিক ও কূটনৈতিক সম্পর্কে প্রভাব পড়বে। এসব কারণে ভোট যুক্তরাষ্ট্রে হলেও নানা সমীকরণ নিয়ে আলোচনা চলছে ঢাকায়। কূটনৈতিক সূত্রগুলো জানান, আর মাত্র তিন দিন পরই যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচন। আমেরিকানরা তাদের প্রেসিডেন্ট হিসেবে ডেমোক্র্যাট প্রার্থী ও বর্তমান ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিস নাকি রিপাবলিকান প্রার্থী ও সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে বেছে নেন তা দেখার অপেক্ষায় বিশ্ববাসী। ইসরায়েল-ফিলিস্তিন যুদ্ধ, ইরান সংকট, ইউক্রেন যুদ্ধের মতো বড় বিষয়গুলোই ছিল আলোচনায়। কিন্তু সর্বশেষ দীপাবলি উপলক্ষে ডোনাল্ড ট্রাম্পের একটি টুইট বাংলাদেশে আলোচনায় নতুন মাত্রা তৈরি করেছে। টুইটে বাংলাদেশের হিন্দুসহ সংখ্যালঘুদের ওপর নির্যাতনের নিন্দা জানিয়ে বক্তব্য দিয়ে বলেছেন, ‘আমি থাকলে এমন পরিস্থিতি হতো না।’ এরপর নানা মহল থেকে বলা হচ্ছে, ট্রাম্প জিতলে ভারতের নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ও বাংলাদেশের বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে মার্কিনিদের অতি ঘনিষ্ঠতায় ঘাটতি দেখা দিতে পারে। ফলে রাজনৈতিক ও গণমানুষের আলোচনায় চলছে নানা হিসাবনিকাশ। যদিও কূটনৈতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ট্রাম্পের টুইট পুরোপুরিই নির্বাচনি একটি কৌশল। যুক্তরাষ্ট্রে থাকা বিশালসংখ্যক হিন্দু ভোটারকে আকৃষ্ট করতেই ট্রাম্প এ অবস্থান নিয়েছেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের সাবেক অধ্যাপক এম শাহীদুজ্জামান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আমেরিকাতে যখনই নির্বাচন হয় সারা বিশ্বে তার প্রভাব পড়ে। এবারও দুই প্রার্থীই সমানে সমান। সর্বশেষ শোনা যাচ্ছে, ট্রাম্প নাকি খুব ভালোভাবে এগিয়ে আছেন। পেনসিলভানিয়াতে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হবে। আর দুই-তিন দিনের মধ্যে পুরো পরিস্থিতিটা পরিষ্কার হবে। ইতোমধ্যে ৬ কোটি মানুষ ভোট দিয়েছেন। প্রাপ্ত ভোট থেকে বোঝা যাচ্ছে ২০২০ সালের তুলনায় ডোনাল্ড ট্রাম্প ভালো করছেন। তিনি বলেন, মার্কিন নির্বাচন বাংলাদেশের ওপর খুব তাৎপর্যপূর্ণ প্রভাব ফেলবে না। আমাদের হিন্দুদের বিষয় নিয়ে ট্রাম্প যা বলছেন তা সম্পূর্ণভাবে নির্বাচনি প্রপাগান্ডার অংশ। এর কোনো বাস্তবিক প্রয়োগ নেই। তাই ডোনাল্ড ট্রাম্প ক্ষমতায় এলে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের ওপর এর কোনো বিরূপ প্রভাব পড়বে না। আমাদের শুধু ভালো কূটনীতিকের প্রয়োজন পড়বে, যারা ডোনাল্ড ট্রাম্পের নিযুক্ত কূটনীতিককে যথাযথভাবে আমাদের দেশের প্রকৃত পরিস্থিতি বোঝাতে পারবেন। আর নরেন্দ্র মোদি ব্যক্তিগতভাবে ট্রাম্পকে বাংলাদেশের সংখ্যালঘুদের বিষয়ে যেসব অভিযোগ করেছেন তা খুব বেশি প্রভাব ফেলবে না। কারণ ভারতে নরেন্দ্র মোদির মানবাধিকারের অবস্থা খুবই খারাপ, ট্রাম্পও এটা জানেন। ট্রাম্প মোদির কথায় খুব বেশি গুরুত্ব দিতে গিয়ে নিজের জনপ্রিয়তা হারাতে চাইবেন না। মূলত আওয়ামী লীগ নিজেদের গা বাঁচানোর জন্য এ ধরনের অপপ্রচার চালাচ্ছে। তিনি বলেন, আমেরিকাতে ভারতের প্রচুর হিন্দু ভোটার। ট্রাম্প মূলত তাদের ভোট টানার জন্য এ ধরনের কথাবার্তা বলছেন। যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের সাবেক রাষ্ট্রদূত এম হুমায়ূন কবির বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বাংলাদেশের বর্তমান প্রেক্ষাপটে ট্রাম্প টুইট করেছেন। এটা নিয়ে অনেক আলোচনা। তবে আমার মনে হয় না, নীতিগতভাবে বাংলাদেশের চলমান সংস্কার কার্যক্রমে ট্রাম্প প্রশাসন কোনো প্রভাব ফেলবে। বরং সেগুলো তিনি অব্যাহত রাখবেন। গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া শক্তিশালী করতে ট্রাম্প কিংবা হ্যারিস যে কোনো প্রশাসনই সহযোগিতা করবে। তিনি বলেন, এ সংস্কার প্রক্রিয়া সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করে যদি বাংলাদেশকে একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে পরিণত করা যায় এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক ব্যবস্থার মধ্য দিয়ে যদি আমরা গণতন্ত্র পরিচালনা করতে পারি তাহলে আমাদের অর্থনীতির ওপর ইতিবাচক প্রভাব আসবে। বিশ্বদরবারে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি বাড়বে। আমাদের নিজস্ব শক্তিও বিশ্বমন্ডলে উপস্থাপিত হবে। হুমায়ূন কবিরের মতে, অন্যান্য ইস্যুতে বাংলাদেশের চিন্তার বিষয় থাকতে পারে। যেমন ট্রাম্প নির্বাচনে জিতলে অনিয়মিত অভিবাসীদের বের করে দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন। তিনি এক্ষেত্রে কতটুকু সফল হবেন তা বলা যাচ্ছে না। তবে এ ব্যাপারে তাঁর উদ্যোগ গ্রহণের সম্ভাবনা একেবারে উড়িয়ে দেওয়া যায় না। বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলের অনেক দক্ষ মানুষ আমেরিকায় আছেন। গত মেয়াদে ক্ষমতা থাকাকালে তিনি এ বিশেষ ভিসায় কড়াকড়ি আরোপ করেছিলেন। এতে ভারতীয়রা বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল। এবার তিনি এ ভিসায় আরও কড়াকড়ি আরোপ করতে পারেন বলে আশঙ্কা করছি। এ ছাড়াও তিনি ইমিগ্রেশনের বিষয়ে বেশি মনোযোগী হবেন। তাতে করে বাংলাদেশের মতো দেশগুলোর জনগোষ্ঠী ক্ষতির মুখে পড়বে। সর্বশেষ বর্ণবাদী চিন্তাধারা বিস্তারের একটা আশঙ্কা রয়েছে। সেক্ষেত্রে বাংলাদেশ থেকে যে বিপুলসংখ্যক শিক্ষার্থী পড়াশোনা করতে আমেরিকা যায় সেটার ওপর প্রভাব পড়বে। কারণ এখন পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের পছন্দের তালিকার শীর্ষে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। সেই জায়গায় যদি তরুণরা যেতে না পারে বা যাওয়ার আগ্রহ হারিয়ে ফেলে তাহলে উচ্চশিক্ষায় আমরা ঘাটতিতে পড়তে পারি।

বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে ট্রাম্প ও কমলার জয়-পরাজয় বড় ধরনের প্রভাব বিস্তার করতে পারে মন্তব্য করে হুমায়ূন কবির বলেন, ডোনাল্ড ট্রাম্প ও কমলা হ্যারিসের রাজনৈতিক দর্শন ভিন্ন এবং তাঁদের পররাষ্ট্রনীতিও ভিন্ন। ফলে যিনি নির্বাচনে জয়লাভ করবেন তাঁর পররাষ্ট্রনীতিই বৈশ্বিকভাবে প্রভাব ফেলবে। বাইডেন প্রশাসন যেই নীতিতে চলেছে কমলা হ্যারিস মোটামুটি একই নীতি অনুসরণ করবেন। বিশেষ করে মিত্রদের সঙ্গে ভালো সম্পর্ক রাখা। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে ইউক্রেনকে সমর্থন অব্যাহত রাখবেন। মধ্যপ্রাচ্য সংকটে ইসরায়েল ইস্যুতে বাইডেন প্রশাসনের চেয়ে তিনি কিছুটা কঠোর হবেন। ফিলিস্তিনিদের কথা হয়তো তিনি বলবেন। তবে বাস্তব অর্থে সেটা কতটা কার্যকর হবে তা বলা মুশকিল। ইরানের সঙ্গেও হয়তো তিনি বাইডেন প্রশাসনের নীতিই অনুসরণ করতে পারেন। অথবা পারমাণবিক চুক্তি পুনরায় চালু করতে পারেন। এখনকার পরিস্থিতিতে এটা না হলে ইরান পারমাণবিক অস্ত্র তৈরির দিকে আগাতে পারে। এটাকে প্রতিরোধ করতে হলে ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক চুক্তি পুনরুজ্জীবিত করা ছাড়া ভালো বিকল্প আছে বলে মনে হয় না। আর আন্তর্জাতিক অর্থনীতির ক্ষেত্রে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র যেসব অর্থনৈতিক সাহায্য করে থাকে তা কমলা হ্যারিস প্রশাসন হয়তো চালু রাখবে। এক্ষেত্রে আমাদের মতো ছোট দেশগুলোয় আর্থিক সহায়তা অব্যাহত থাকতে পারে। অন্যদিকে ডোনাল্ড ট্রাম্প নির্বাচনে জয়লাভ করলে বর্তমান নীতিতে অনেক পরিবর্তন আসবে। এর আগে যখন ট্রাম্প  প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়েছিলেন সেবারও তিনি ‘আমেরিকা ফার্স্ট’ নীতি অনুসরণ করেছেন। এবারও হয়তো তিনি সেটাই করবেন। এর ফলে ইউক্রেন যুদ্ধে বর্তমান মার্কিন নীতিমালার পরিবর্তন আসতে পারে। তবে সেই পরিবর্তনের চেহারা কী হবে তা এ মুহূর্তে বলা মুশকিল। যদিও ট্রাম্প বলেন, ‘আমি যুদ্ধ থামিয়ে ফেলব। পুতিন আমার কথা শুনবেন।’ তবে বাস্তব অর্থে এ বিষয়টা অনেক জটিল। এদিকে মধ্যপ্রাচ্যে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুকে তিনি ফ্রি হ্যান্ড করে  দেবেন। এখন গাজায় ইসরায়েলিরা যে হত্যাযজ্ঞ চালাচ্ছে তা হয়তো অব্যাহত থাকবে। ইসরায়েল গাজা দখল করতে চাইলে সেটাতেও ট্রাম্প সায় দিতে পারেন। ইসরায়েল যদি ইরানের বিরুদ্ধে হামলা চালাতে চায় তাহলে বাইডেন প্রশাসনের মতো তিনি হয়তো বাধা দেবেন না। গত আমলে ট্রাম্প যা করেছেন সেটাকেই হয়তো এবারও এগিয়ে নিতে চাইবেন। তাতে করে ফিলিস্তিনিদের স্বার্থ আরও ক্ষুণ হবে। অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক মানবিক সাহায্য-সহযোগিতায়ও কিছুটা পরিবর্তন আসতে পারে। সেক্ষেত্রে বাংলাদেশের মতো অর্থনীতির দেশগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য মাছ রপ্তানি বন্ধ
আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য মাছ রপ্তানি বন্ধ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

‘শততম’ ম্যাচে শতক হাঁকালেন লিটনও
‘শততম’ ম্যাচে শতক হাঁকালেন লিটনও

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক

৩৫ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা
জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তেঁতুলিয়ায় বেড়েছে শীতের আমেজ, তাপমাত্রা ১৩.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বেড়েছে শীতের আমেজ, তাপমাত্রা ১৩.৯ ডিগ্রি

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উত্তরায় বাংলাদেশের প্রথম হায়াত প্লেস হোটেলের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু
উত্তরায় বাংলাদেশের প্রথম হায়াত প্লেস হোটেলের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?
বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাঙামাটিতে কোটা–বিরোধী ঐক্যজোটের ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে
রাঙামাটিতে কোটা–বিরোধী ঐক্যজোটের ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি জিয়া গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি জিয়া গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি
প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে
ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব
আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই
সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?
আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত
পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা
বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা
বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ
আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

২২ ঘণ্টা আগে | টক শো

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি
গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল
মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প
সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে