শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর, ২০২৪ আপডেট: ১০:০৬, বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর, ২০২৪

প্রাণঘাতী কমিয়ে শর্ট ব্যারেল অস্ত্র

সাখাওয়াত কাওসার
প্রিন্ট ভার্সন
প্রাণঘাতী কমিয়ে শর্ট ব্যারেল অস্ত্র

পুলিশে দুই স্তর নিয়োগ, প্রাণঘাতী অস্ত্র কমিয়ে শর্ট ব্যারেল অস্ত্র এবং স্থায়ী পুলিশ কমিশনের সুপারিশ করা হচ্ছে। পুলিশ বাহিনীকে জবাবদিহির আওতায় আনতে ‘পুলিশ কমিশন’-এর স্থায়ী রূপ দিতে সংবিধান এবং নতুন আইনের প্রস্তাব করা হবে পুলিশ সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদনে। অন্যদিকে, প্রতিবেদনে উঠে আসছে মানবাধিকারের বিষয়ে গুরুত্ব দিতে পুলিশে বিভিন্ন ধরনের প্রশিক্ষণে জোর দেওয়ার বিষয়টি। এ ছাড়া উচ্ছৃঙ্খল পরিস্থিতি মোকাবিলায় বলপ্রয়োগে আন্তর্জাতিক মানদন্ড বা নীতিমালা অনুসরণের প্রস্তাব দেওয়া হচ্ছে সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদনে। ইতোমধ্যে খসড়া প্রতিবেদন প্রস্তুত হলেও পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন জমা দিতে সরকারের কাছে আরও দুই সপ্তাহ সময় চাওয়া হবে বলে সূত্র নিশ্চিত করেছে।

জানা গেছে, ‘কেমন পুলিশ চাই’ শীর্ষক পুলিশ সংস্কার কমিশনের অনলাইন জনমত জরিপে মোট ২৪ হাজার ৪৪২ জন মতামত দিয়েছেন। জরিপে ৮৯ দশমিক ৫ শতাংশ মানুষ পুলিশকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ব্যবহারের অবসান চেয়েছেন। একই    সঙ্গে পুলিশ বাহিনীকে জবাবদিহির আওতায় আনতে পুলিশ কমিশন গঠনের প্রস্তাব করা হয়েছে। জরিপে গুম, বিচারবহির্ভূত হত্যাকান্ডে চরম মানবিকতার লঙ্ঘন বিবেচনায় অপরাধী পুলিশকে জবাবদিহি ও শাস্তির আওতায় আনার পক্ষে মত দেন ৭৪ দশমিক ৯ শতাংশ উত্তরদাতা। ভুয়া বা গায়েবি মামলার অপসংস্কৃতির সংস্কার চান শতকরা ৯৫ জন।

পুলিশ প্রশাসন সংস্কার কমিশনের সদস্য মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের সাবেক মহাপরিচালক মোহাম্মদ ইকবাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, নির্বাহী বিভাগ এবং পুলিশ বিভাগের মধ্যে অদৃশ্য প্রতিযোগিতা নিরসনের সুপারিশ করা হবে আমাদের প্রতিবেদনে। কে ছোট আর কে বড় এই বিষয়টি ঘোচানো সম্ভব না হলে কাজের সমন্বয়ে সমস্যা হয়।

জানা গেছে, পুলিশের জন্য ১৭ বার সংস্কারের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। এবার ১৮ বারের মতো সংস্কারের উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। জাতিসংঘসহ বিভিন্ন উন্নয়ন সহযোগী দেশের পক্ষ থেকে পুলিশ সংস্কারে সহায়তার প্রস্তাব করা হয়েছে। তারা পুলিশ সংস্কার কমিশনসহ পুলিশ সদর দপ্তরের সঙ্গে একাধিক বৈঠক করেছে। সেসব বৈঠকেও তারা রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত জবাবদিহিমূলক পুলিশ বাহিনী গড়ার ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন। তারা স্বাধীন পুলিশ কমিশন গঠনের ওপরও জোর দিয়েছেন। এ ছাড়া বলপ্রয়োগে আন্তর্জাতিক মানদন্ড অনুসরণের পরামর্শ দিয়েছে।

গত বৃহস্পতিবার পুলিশের অতিরিক্ত আইজিপি মতিউর রহমান শেখের নেতৃত্বে পুলিশ সদর দপ্তরের প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠকে বসেছিল সংস্কার কমিশন। পুলিশ কর্মকর্তারা দুই স্তরে পুলিশ নিয়োগের সুপারিশ করেছেন। তারা বলেছেন, কনস্টেবল নিয়োগে যোগ্যতা থাকবে এইচএসসি। নিয়োগ-পরবর্তী মৌলিক প্রশিক্ষণের পর তারা দুই থেকে তিন বছর পুলিশে কাজ করবেন। এর পর কমপক্ষে তিন বছর মেয়াদি স্নাতকের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হবেন। সেখানে তাদের জন্য থাকবে আলাদা সিলেবাস। বিভিন্ন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় এবং বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে এ-সংক্রান্ত চুক্তি করা যেতে পারে। পরে পুলিশ বিশ্ববিদ্যালয় এবং মেডিকেল কলেজ স্থাপনের বিষয়ে মতামত দিয়েছেন পুলিশ কর্মকর্তারা। মানবাধিকার এবং পুলিশিংয়ের ওপরই বেশি জোর দেওয়া হবে কোর্সগুলোতে। স্নাতক পাসের পর তারা সাব-ইন্সপেক্টর পদে পরীক্ষার জন্য উপযুক্ত হবেন। এএসপি পদের জন্য চলমান পদ্ধতিই অনুসৃত হতে পারে। এ ছাড়া পুলিশে প্রাণঘাতী অস্ত্র কমিয়ে শর্ট ব্যারেল অস্ত্রের বিষয়ে মতামত দিয়েছেন পুলিশ কর্মকর্তারা। কাউকে গ্রেপ্তার করার সময় অভিযানে থাকা পুলিশ সদস্যকে অবশ্যই তাদের পরিচয়পত্র প্রদর্শন করতে হবে এবং তার স্বজন কিংবা আইনজীবীকে বিষয়টি অবহিত করতে হবে। অভিযানে প্রাণঘাতী অস্ত্র কমিয়ে শর্ট ব্যারেল অস্ত্রের ব্যবহার বাড়াতে হবে। পুলিশ কর্মকর্তাদের দেওয়া মতামতে অনেকটাই একমত পোষণ করেছেন কমিশনের সদস্যরা।

জানা গেছে, এর আগে পুলিশ সংস্কার কমিশন থেকে একটি খসড়া প্রতিবেদন পুলিশ সদর দপ্তরে পাঠানো হয়েছিল। খসড়া রিভিউ করে আলাদা মতামত দিয়ে পুলিশ সদর দপ্তর থেকে তা ফের সংস্কার কমিশনে পাঠানো হয়েছে। সেখানে পাঁচটি বিষয়ের ওপর জোর দেওয়া হয়েছে। বিশেষ করে ঔপনিবেশিক আমলের মানসিকতা থেকে বেরিয়ে জবাবদিহিমূলক জনমুখী পুলিশ বাহিনী গড়ার প্রস্তাব করা হয়েছে। একই সঙ্গে ব্রিটিশ আমলে প্রণীত পুলিশ আইন, পিআরবিসহ অন্যান্য বিধিবিধানের প্রয়োজনীয় সংস্কার চাওয়া হয়েছে। পুলিশের বাজেট বৃদ্ধি ছাড়াও ফোর্সের ব্যবস্থাপনা, গ্রেপ্তার, আটক, তল্লাশি, জব্দসহ অন্যান্য ক্ষেত্রে নতুন গাইডলাইন প্রণয়নেরও প্রস্তাব করা হয়। পাশাপাশি পুলিশকে জবাবদিহির আওতায় আনতে পুলিশ কমিশন গঠনের প্রস্তাব করা হয়েছে। বলা হয়েছে, পুলিশের সব ধরনের দাবি-দাওয়া কমিশনের সুপারিশের মাধ্যমেই উচ্চপর্যায়ে পাঠানোর বিধান রাখতে হবে। তাহলে বিদ্যমান অনেক অদৃশ্য জটিলতার নিরসন হবে।

পুলিশ সংস্কার কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে অংশ নেওয়া গাজীপুর মহানগর পুলিশের (জিএমপি) কমিশনার নাজমুল করিম খান বলেন, আমরা আমাদের মতামত দিয়েছি। আশা করছি, কমিশন আমাদের মতামত গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করবে।

পুলিশ বাহিনীকে সঠিক দিকনির্দেশনা, পরামর্শ ও সহায়তা প্রদানে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়সংক্রান্ত সংসদীয় কমিটির সভাপতিকে চেয়ারম্যান করে একটি পুলিশ কমিশন গঠনের প্রস্তাবসহ মোট ১৭ দফা প্রস্তাব দাখিল করা হয়েছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপির পক্ষ থেকে। কমিশনে আরও কারা থাকবেন তাও সুনির্দিষ্ট করে বলা হয়েছে। এ ছাড়া রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত, জবাবদিহিমূলক ও দুর্নীতিমুক্ত পুলিশ বাহিনী গড়তে এবং মানবাধিকারের প্রতি আরও সচেতনতা বৃদ্ধির প্রস্তাব রাখা হয়েছে। পুলিশের অযৌক্তিক সহিংস বলপ্রয়োগ এবং নিষ্ঠুর আচরণের পুনরাবৃত্তি ঠেকাতে বেশ কিছু পদক্ষেপ গ্রহণেরও প্রস্তাব করা হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশ কর্তৃক বেআইনিভাবে আটক, গ্রেপ্তার, তুলে নিয়ে অস্বীকার করা, যতদিন খুশি আটক ও গুম করে রাখার ঘটনার অবসান ঘটাতে বেশ কিছু সুপারিশ করা হয়।

জানা গেছে, উন্নত দেশগুলোর মতো ৮ ঘণ্টার বেশি সরকারি দায়িত্ব পালন করলে ওভারটাইমের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে বিএনপির পক্ষ থেকে। এই সুপারিশটি করা হয়েছে পুলিশ সদর দপ্তর থেকেও।

অপরাধ বিশেষজ্ঞ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগী অধ্যাপক ড. তৌহিদুল হক বলেন, পুলিশকে ‘পেটুয়া’ বাহিনীর ইমেজ থেকে বের করে আনতে হবে। একই সঙ্গে কোনো রাজনৈতিক দল বা ব্যক্তি যাতে পুলিশকে তাদের লাঠিয়াল হিসেবে ব্যবহার করতে না পারে সে বিষয়টি নিশ্চিত করতে হবে। না হলে সবকিছুই ব্যর্থতায় পর্যবসিত হবে।

জানা গেছে, পুলিশ সংস্কারে গঠিত কমিশনের কাছে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, সংগঠন, ব্যক্তি, পুলিশ বাহিনী ছাড়াও বিদেশি বিভিন্ন উন্নয়ন সংস্থা নানা সুপারিশ দাখিল করেছে। এসব সুপারিশে সব পক্ষই পুলিশকে রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত রাখার প্রস্তাব করেছে। ‘পুলিশ কমিশন’ গঠনের বিষয়ে খোদ সংস্কার কমিশন একমত হলেও এর প্রধান কে হবেন, এর সুপারিশ নিয়ে তাদের মধ্যেও মতদ্বৈধতা রয়েছে। তবে কমিশনের সদস্যরা কারা হতে পারেন সে বিষয়ে তারা একমত পোষণ করেছেন।

সংস্কার কমিশনের জরিপে, বিক্ষোভ মিছিল মোকাবিলা ও বিরোধী দলমত দমনে মাত্রাতিরিক্ত বলপ্রয়োগ করে মানবাধিকার লঙ্ঘন ফৌজদারি অপরাধ বিবেচনায় সংশ্লিষ্ট পুলিশ সদস্যের শাস্তি চেয়েছেন ৭১ দশমিক ৫ শতাংশ (প্রায়) উত্তরদাতা। ৬৮ দশমিক ৮ শতাংশ উত্তরদাতা আন্তর্জাতিক মানবাধিকার নির্দেশনা অন্তর্ভুক্ত করে প্রতিস্থাপিত প্রমিত পদ্ধতি (এসওপি) অনুসরণকে প্রবিধানভুক্ত করার পক্ষে মত দেন। জরিপে পুলিশকে জবাবদিহি ও বিভিন্ন প্রভাবমুক্ত রাখতে একটি নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থা বা কমিশনের পক্ষে ৫৮ দশমিক ৯ শতাংশ উত্তরদাতা মত দেন।

পুলিশ সংস্কার কমিশনের সদস্য মানবাধিকার কর্মী নাসির উদ্দীন এলান বলেন, নির্ধারিত সময়ের মধ্যে হয়তো প্রতিবেদন দাখিল করা সম্ভব হবে না। আরও দুই সপ্তাহ বেশি সময় লাগতে পারে।

এই বিভাগের আরও খবর
গণভোটের সময় ও  পিআর নিয়ে অনড় বিএনপি-জামায়াত
গণভোটের সময় ও পিআর নিয়ে অনড় বিএনপি-জামায়াত
আফগানিস্তান ও পাকিস্তান রাতভর সংঘর্ষ, নিহত ২৫৮
আফগানিস্তান ও পাকিস্তান রাতভর সংঘর্ষ, নিহত ২৫৮
অভিযুক্তদের সেনা হেফাজতে নেওয়ার  উদ্যোগকে স্বাগত
অভিযুক্তদের সেনা হেফাজতে নেওয়ার উদ্যোগকে স্বাগত
চাপিয়ে দেওয়া  কিছু জনগণ মানবে না
চাপিয়ে দেওয়া কিছু জনগণ মানবে না
ইতালি সফরে প্রধান উপদেষ্টা
ইতালি সফরে প্রধান উপদেষ্টা
উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে রেখেছেন
উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে রেখেছেন
ইসলামি নেতারা বেশি জুলুমের শিকার
ইসলামি নেতারা বেশি জুলুমের শিকার
আগের কর্মকর্তাদের নির্বাচনে নয়
আগের কর্মকর্তাদের নির্বাচনে নয়
বিরোধী মত দমনে গুম
বিরোধী মত দমনে গুম
লুটপাটই যখন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নিয়ম
লুটপাটই যখন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নিয়ম
১৫ সেনা কর্মকর্তাকে অবশ্যই ট্রাইব্যুনালে আনতে হবে
১৫ সেনা কর্মকর্তাকে অবশ্যই ট্রাইব্যুনালে আনতে হবে
নতুন বিনিয়োগে বড় ভয়
নতুন বিনিয়োগে বড় ভয়
সর্বশেষ খবর
ভোলায় পরিবেশ দূষণ রোধে বসুন্ধরা শুভসংঘের বর্জ্য ব্যবস্থাপনা আলোচনা
ভোলায় পরিবেশ দূষণ রোধে বসুন্ধরা শুভসংঘের বর্জ্য ব্যবস্থাপনা আলোচনা

এই মাত্র | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ট্রাম্প বিমান থেকে গাজার জিম্মি মুক্তির লাইভ স্ট্রিমিং দেখেছেন
ট্রাম্প বিমান থেকে গাজার জিম্মি মুক্তির লাইভ স্ট্রিমিং দেখেছেন

৪৮ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পৌঁছালেন ট্রাম্প
ইসরায়েলে পৌঁছালেন ট্রাম্প

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝালকাঠিতে দুদদের গণশুনানি চলছে
ঝালকাঠিতে দুদদের গণশুনানি চলছে

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের ৭৬ শতাংশ নারী জীবনে অন্তত একবার সহিংসতার শিকার
দেশের ৭৬ শতাংশ নারী জীবনে অন্তত একবার সহিংসতার শিকার

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

দুর্গাপুরে এতিম ও দরিদ্র শিক্ষার্থীদের মাঝে শিক্ষা সামগ্রী বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের
দুর্গাপুরে এতিম ও দরিদ্র শিক্ষার্থীদের মাঝে শিক্ষা সামগ্রী বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের

২১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ঘানায় নৌকাডুবিতে ১৫ জনের মৃত্যু
ঘানায় নৌকাডুবিতে ১৫ জনের মৃত্যু

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টরন্টোতে হিমাদ্রি রায়ের একক কবিতা সন্ধ্যা ‘কবিতাস্নাত জীবন’
টরন্টোতে হিমাদ্রি রায়ের একক কবিতা সন্ধ্যা ‘কবিতাস্নাত জীবন’

২৪ মিনিট আগে | পরবাস

জাবির ২১ নং আবাসিক হলে মধ্যরাতে নবীন শিক্ষার্থীদের র‍্যাগিংয়ের অভিযোগ
জাবির ২১ নং আবাসিক হলে মধ্যরাতে নবীন শিক্ষার্থীদের র‍্যাগিংয়ের অভিযোগ

২৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের লাগাতার কর্মবিরতি, শহীদ মিনারে অবস্থান
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের লাগাতার কর্মবিরতি, শহীদ মিনারে অবস্থান

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

দুর্যোগ প্রশমন দিবসে নারায়ণগঞ্জে ফায়ার সার্ভিসের সচেতনতামূলক মহড়া
দুর্যোগ প্রশমন দিবসে নারায়ণগঞ্জে ফায়ার সার্ভিসের সচেতনতামূলক মহড়া

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসির সঙ্গে বৈঠকে জামায়াত
ইসির সঙ্গে বৈঠকে জামায়াত

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে পথকুকুরকে দেওয়া হচ্ছে জলাতঙ্ক টিকা
চাঁদপুরে পথকুকুরকে দেওয়া হচ্ছে জলাতঙ্ক টিকা

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জরিমানা দিয়ে দেশে ফিরতে পারবেন মালয়েশিয়ার অবৈধ বাংলাদেশিরা
জরিমানা দিয়ে দেশে ফিরতে পারবেন মালয়েশিয়ার অবৈধ বাংলাদেশিরা

৫৭ মিনিট আগে | পরবাস

নওগাঁ বসুন্ধরা শুভসংঘের কর্মপরিকল্পনা সভা অনুষ্ঠিত
নওগাঁ বসুন্ধরা শুভসংঘের কর্মপরিকল্পনা সভা অনুষ্ঠিত

৫৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ঠাকুরগাঁওয়ে দুর্যোগ প্রশমন দিবস পালিত
ঠাকুরগাঁওয়ে দুর্যোগ প্রশমন দিবস পালিত

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এপ্রিল–জুন প্রান্তিকে এফডিআই কমেছে ৬১ শতাংশ
এপ্রিল–জুন প্রান্তিকে এফডিআই কমেছে ৬১ শতাংশ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুর্নীতি ও গাড়িকাণ্ড : ঢাকার সাবেক সিএমএম রেজাউল বরখাস্ত
দুর্নীতি ও গাড়িকাণ্ড : ঢাকার সাবেক সিএমএম রেজাউল বরখাস্ত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় জিম্মি মুক্তির প্রক্রিয়া শুরু: প্রথম ধাপে মুক্তি পেলেন সাতজন
গাজায় জিম্মি মুক্তির প্রক্রিয়া শুরু: প্রথম ধাপে মুক্তি পেলেন সাতজন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবিক মূল্যবোধ গড়তে পটুয়াখালীতে শুভসংঘের আলোচনা সভা
মানবিক মূল্যবোধ গড়তে পটুয়াখালীতে শুভসংঘের আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

কক্সবাজারে মাদক ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার
কক্সবাজারে মাদক ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অধ্যাদেশ জারির দাবিতে শিক্ষা ভবনের সামনে সাত কলেজের শিক্ষার্থীদের অবস্থান
অধ্যাদেশ জারির দাবিতে শিক্ষা ভবনের সামনে সাত কলেজের শিক্ষার্থীদের অবস্থান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছোট দুর্নীতিকে প্রশ্রয় না দিলে বড় দুর্নীতির সুযোগ তৈরি হয় না : দুদক কমিশনার
ছোট দুর্নীতিকে প্রশ্রয় না দিলে বড় দুর্নীতির সুযোগ তৈরি হয় না : দুদক কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোমে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আইএফএডি প্রেসিডেন্টের সাক্ষাৎ
রোমে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আইএফএডি প্রেসিডেন্টের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেটি পেরি ও ট্রুডোর রোমান্স প্রকাশ্যে
কেটি পেরি ও ট্রুডোর রোমান্স প্রকাশ্যে

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনূর্ধ্ব-২০ বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে মরক্কো
অনূর্ধ্ব-২০ বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে মরক্কো

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিদ্ধিরগঞ্জে এমপিওভুক্ত স্কুল–কলেজে শিক্ষকদের কর্মবিরতি
সিদ্ধিরগঞ্জে এমপিওভুক্ত স্কুল–কলেজে শিক্ষকদের কর্মবিরতি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘মোদি হ্যায় তো মুমকিন হ্যায়’: বিক্রান্তের ভিডিও ঘিরে চাটুকারিতার তীর
‘মোদি হ্যায় তো মুমকিন হ্যায়’: বিক্রান্তের ভিডিও ঘিরে চাটুকারিতার তীর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ময়মনসিংহে অসুস্থ হামিদা খাতুনের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
ময়মনসিংহে অসুস্থ হামিদা খাতুনের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

আন্তর্জাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবস আজ
আন্তর্জাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবস আজ

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সর্বাধিক পঠিত
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই

২১ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

৫৮ পাকিস্তানি সেনা হত্যার দাবি আফগানিস্তানের
৫৮ পাকিস্তানি সেনা হত্যার দাবি আফগানিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রান তাড়ায় বিশ্বরেকর্ড গড়ে ভারতকে হারাল অস্ট্রেলিয়া
রান তাড়ায় বিশ্বরেকর্ড গড়ে ভারতকে হারাল অস্ট্রেলিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তিন মন্ত্রণালয়ের তিন সচিবকে বদলি
তিন মন্ত্রণালয়ের তিন সচিবকে বদলি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে ফেলেছেন কিন্তু শিক্ষকের বেলায় টাকা নেই: সামান্তা
উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে ফেলেছেন কিন্তু শিক্ষকের বেলায় টাকা নেই: সামান্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন মাসের মধ্যে শামীম ওসমানের ছেলেসহ আটজনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
তিন মাসের মধ্যে শামীম ওসমানের ছেলেসহ আটজনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধ শেষ: ট্রাম্প
গাজা যুদ্ধ শেষ: ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোমবার থেকে শিক্ষকদের কর্মবিরতি ঘোষণা
সোমবার থেকে শিক্ষকদের কর্মবিরতি ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের ২৫ সীমান্তপোস্ট দখলের দাবি তালেবানের
পাকিস্তানের ২৫ সীমান্তপোস্ট দখলের দাবি তালেবানের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের মতো জবাব দেওয়া হবে, আফগানিস্তানকে হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
ভারতের মতো জবাব দেওয়া হবে, আফগানিস্তানকে হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে রাশিয়ার কড়া হুঁশিয়ারি
টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে রাশিয়ার কড়া হুঁশিয়ারি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'গণ-অভ্যুত্থান নিয়ে কাজ করতে গেলেই একটি মহল বাজেট নিয়ে প্রশ্ন তোলে'
'গণ-অভ্যুত্থান নিয়ে কাজ করতে গেলেই একটি মহল বাজেট নিয়ে প্রশ্ন তোলে'

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানের হামলার নিন্দায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী, কড়া জবাবের হুঁশিয়ারি
আফগানিস্তানের হামলার নিন্দায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী, কড়া জবাবের হুঁশিয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাক-আফগান সংঘাত, হস্তক্ষেপ করবে সৌদি?
পাক-আফগান সংঘাত, হস্তক্ষেপ করবে সৌদি?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিল্মফেয়ারে ইতিহাস গড়লেন আলিয়া ভাট
ফিল্মফেয়ারে ইতিহাস গড়লেন আলিয়া ভাট

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাতের নেপথ্যে কি?
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাতের নেপথ্যে কি?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে হাসিনার মামলা সম্প্রচারকালে ফেসবুক পেজে সাইবার হামলা : তাজুল ইসলাম
ট্রাইব্যুনালে হাসিনার মামলা সম্প্রচারকালে ফেসবুক পেজে সাইবার হামলা : তাজুল ইসলাম

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবি-ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে মধ্যরাতে সংঘর্ষ
ঢাবি-ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে মধ্যরাতে সংঘর্ষ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘১৮৫ পোশাক কারখানা বন্ধ, হাজারো শ্রমিক বেকার’
‘১৮৫ পোশাক কারখানা বন্ধ, হাজারো শ্রমিক বেকার’

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় প্রতারণার মাধ্যমে ২৭ লাখ টাকা আত্মসাত, যুবক গ্রেপ্তার
বগুড়ায় প্রতারণার মাধ্যমে ২৭ লাখ টাকা আত্মসাত, যুবক গ্রেপ্তার

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চার শীর্ষ ধনীর হাতে এখন বিশ্বের সবচেয়ে প্রভাবশালী চার মাধ্যম
চার শীর্ষ ধনীর হাতে এখন বিশ্বের সবচেয়ে প্রভাবশালী চার মাধ্যম

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

এ বছর ফিল্মফেয়ার জিতলেন যারা
এ বছর ফিল্মফেয়ার জিতলেন যারা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সুযোগ থাকলে আমিই প্রথম টাইফয়েডের টিকা নিতাম: ডা. বিধান রঞ্জন
সুযোগ থাকলে আমিই প্রথম টাইফয়েডের টিকা নিতাম: ডা. বিধান রঞ্জন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গেইশা কফি: প্রতি কেজি ৩৬ লাখ টাকা
গেইশা কফি: প্রতি কেজি ৩৬ লাখ টাকা

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সারাদেশে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু
সারাদেশে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০ তালেবানকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের
২০০ তালেবানকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়ার প্রথম ব্যাটার হিসেবে যে রেকর্ড গড়লেন বাবর
এশিয়ার প্রথম ব্যাটার হিসেবে যে রেকর্ড গড়লেন বাবর

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডিসেম্বরের মধ্যে ৩ টার্মিনাল বিদেশিদের হাতে ছেড়ে দেওয়া হবে : নৌ সচিব
ডিসেম্বরের মধ্যে ৩ টার্মিনাল বিদেশিদের হাতে ছেড়ে দেওয়া হবে : নৌ সচিব

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিশরে শান্তি সম্মেলনে ট্রাম্পের সাথে থাকছেন যারা
মিশরে শান্তি সম্মেলনে ট্রাম্পের সাথে থাকছেন যারা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের শান্তি সম্মেলনে থাকছেন না হামাস-ইসরায়েল
ট্রাম্পের শান্তি সম্মেলনে থাকছেন না হামাস-ইসরায়েল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!
সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!

সম্পাদকীয়

রোগীর স্যালাইনে নয়ছয়
রোগীর স্যালাইনে নয়ছয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কীভাবে বাঁচবে মা ইলিশ
কীভাবে বাঁচবে মা ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিটিং সার্ভিসে চিটিংবাজি
সিটিং সার্ভিসে চিটিংবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ সেনা কর্মকর্তাকে অবশ্যই ট্রাইব্যুনালে আনতে হবে
১৫ সেনা কর্মকর্তাকে অবশ্যই ট্রাইব্যুনালে আনতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে রেখেছেন
উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে রেখেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ছয়, জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলনের একক প্রার্থী
বিএনপির ছয়, জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলনের একক প্রার্থী

নগর জীবন

রাজধানীতে যুবককে গুলি করে বাইক ছিনতাই
রাজধানীতে যুবককে গুলি করে বাইক ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘর থেকে তুলে নিয়ে দলবদ্ধ ধর্ষণ, প্রধান আসামি গ্রেপ্তার
ঘর থেকে তুলে নিয়ে দলবদ্ধ ধর্ষণ, প্রধান আসামি গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াতসহ সব দল
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াতসহ সব দল

নগর জীবন

লুটপাটই যখন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নিয়ম
লুটপাটই যখন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নিয়ম

প্রথম পৃষ্ঠা

ফুট ট্রেইলে ঘুরে ফিরছে বাঘ
ফুট ট্রেইলে ঘুরে ফিরছে বাঘ

পেছনের পৃষ্ঠা

কৃত্রিম সংকটে বেড়েছে সারের দাম
কৃত্রিম সংকটে বেড়েছে সারের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে অধিকাংশই ব্যবহার অনুপযোগী
রাজধানীতে অধিকাংশই ব্যবহার অনুপযোগী

প্রথম পৃষ্ঠা

আইডি হ্যাক করে প্রতারণা বাড়ছে
আইডি হ্যাক করে প্রতারণা বাড়ছে

নগর জীবন

অবশেষে জনপ্রশাসনে নতুন সচিব
অবশেষে জনপ্রশাসনে নতুন সচিব

পেছনের পৃষ্ঠা

বান্দরবানে মাইন বিস্ফোরণে বিজিবি সদস্য আহত
বান্দরবানে মাইন বিস্ফোরণে বিজিবি সদস্য আহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীর মর্যাদা সুরক্ষায় ন্যায়বিচার জরুরি
সেনাবাহিনীর মর্যাদা সুরক্ষায় ন্যায়বিচার জরুরি

নগর জীবন

আটক যুবকের বাড়িতে আগুন
আটক যুবকের বাড়িতে আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টাকে জামায়াতসহ সাত দলের স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টাকে জামায়াতসহ সাত দলের স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট চাইলে মুখের ওপর ইনকাম জানতে চাইবেন
ভোট চাইলে মুখের ওপর ইনকাম জানতে চাইবেন

নগর জীবন

সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি বাস্তবায়নে সাবেক শিক্ষার্থীদের ১০ দফা
সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি বাস্তবায়নে সাবেক শিক্ষার্থীদের ১০ দফা

খবর

পুনর্জাগরণের নেতা তারেক রহমান
পুনর্জাগরণের নেতা তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

জেলায় জেলায় সীমাহীন দুর্ভোগ
জেলায় জেলায় সীমাহীন দুর্ভোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

দফায় দফায় লাঠিচার্জ
দফায় দফায় লাঠিচার্জ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইজারায় অনিয়ম, সরকারের ক্ষতি ৩০৯ কোটি টাকা
ইজারায় অনিয়ম, সরকারের ক্ষতি ৩০৯ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

থমকে ছিল সিলেট
থমকে ছিল সিলেট

পেছনের পৃষ্ঠা

অবরোধ বিক্ষোভে তীব্র যানজট, ভোগান্তি
অবরোধ বিক্ষোভে তীব্র যানজট, ভোগান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

এখনো সেফ এক্সিট নিয়ে আলোচনা
এখনো সেফ এক্সিট নিয়ে আলোচনা

পেছনের পৃষ্ঠা