শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ০২:০৭, শনিবার, ০১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

সাক্ষাৎকার

হাসিনার আমলে নিজেদের নাগরিক মনে হতো না

হাবিব-উন-নবী খান সোহেল
শফিউল আলম দোলন
প্রিন্ট ভার্সন
হাসিনার আমলে নিজেদের নাগরিক মনে হতো না

বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব ও ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি হাবিব-উন-নবী খান সোহেল বলেছেন, সরকারের কয়েকজনের নামে অ্যালার্মিং কিছু অভিযোগ কানে আসছে। এগুলো কতটুকু সত্য আমি জানি না। অভিযোগগুলো অত্যন্ত অ্যালার্মিং। তবে ড. ইউনূস সাহেবের ওপর আমাদের আস্থা ও বিশ্বাস আছে। তিনি বলেন, হাসিনার আমলে নিজেদের দেশের নাগরিক মনে হতো না। দেশের সমসাময়িক রাজনীতি ও অর্থনীতিসহ বিভিন্ন বিষয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেন।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বর্তমানে দেশের সার্বিক রাজনৈতিক অবস্থা কেমন দেখছেন?

হাবিব-উন-নবী খান সোহেল : বিগত ১৫-১৬ বছর দেশে কোনো রাজনীতিই ছিল না। রাজনীতির নামে বিরোধী দল ও সাধারণ মানুষের ওপর যে দমননীতি, অত্যাচার-নির্যাতন হয়েছে তা পৃথিবীর ইতিহাসে নজিরবিহীন। কোনো মিটিং-মিছিল করা যেত না। পুলিশ দিয়ে শাঁসানো হতো। ব্যবসা-বাণিজ্য টাকা-পয়সা সবকিছু কেড়ে নিয়েছে আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসীরা। অনেকে এলাকায় সবকিছু হারিয়ে ঢাকায় এসে রিকশা বা সিএনজি চালিয়ে জীবন চালিয়েছে। আমার নিজের বিরুদ্ধে ৪৫১টি মিথ্যা ও গায়েবি মামলা দেওয়া হয়েছে। তবে এখন আর আগের মতো আতঙ্কটা নেই। আমরা নিজেদের বাসাবাড়িতে থাকতে পারছি। মানুষের মনে এখন স্বস্তি ফিরে এসেছে। এক সময় নিজেদের বাংলাদেশের নাগরিক মনে হতো না। সেই তুলনায় রাজনৈতিকভাবে বর্তমানে মানুষ আগের চেয়ে অনেক ভালো আছেন। স্বস্তিতে আছেন।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : দেশের অর্থনীতি কেমন চলছে?

হাবিব-উন-নবী খান সোহেল : ব্যাংকগুলোকে একেবারে ধ্বংস করে ফেলা হয়েছে। আওয়ামী লীগের লোকেরা নিজের মনে করে ব্যাংকগুলো খালি করে সব টাকা নিয়ে গেছে। সেই ধ্বংসস্তূপ থেকে বর্তমানে প্রফেসর ইউনূস সাহেব টেনে তোলার চেষ্টা করছেন। তবে অরাজনৈতিক সরকারের পক্ষে খুব বড় ধরনের কোনো চেঞ্জ আনাটা অত্যন্ত কঠিন। রাজনৈতিক সরকারের পক্ষে যেটা সম্ভব। তবে তারা খুব বেশিদূর যে এগিয়েছেন- সেটি বলব না। তবে কিছুটা আগানোর চেষ্টা করছেন। আশা করছি, বাংলাদেশের অর্থনীতি আবারও আগের মতোই দাঁড়াবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বিগত পাঁচ মাসে অন্তর্বর্তী সরকারের পারফরমেন্সটা কেমন। সামনে তাদের কী করা উচিত?

হাবিব-উন-নবী খান সোহেল : অন্তর্বর্তী সরকার মোটামুটি ভালো করার চেষ্টা করছেন। হাসিনা সরকারের আমলে যেভাবে ঢালাও লুটপাট হতো- সেভাবে তো হচ্ছে না। তাদের চেষ্টা হয়তো চলছে। কিন্তু সক্ষমতারও একটা ব্যাপার আছে। একটি দেশের অগ্রগতির জন্য দেশের সমগ্র জনগণকেও এর সঙ্গে সম্পৃক্ত করতে হয়। এ কাজটি তো অরাজনৈতিক সরকারের পক্ষে সম্ভব নয়। সেজন্য অবশ্যই রাজনৈতিক সরকার দরকার। কিন্তু সরকারের ভিতরে সিনিয়র পারসন নন, এমন কয়েকজনের নামে অ্যালার্মিং কিছু অভিযোগ কানে আসছে। অভিযোগগুলো অত্যন্ত অ্যালার্মিং।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : জাতীয় সংসদ নির্বাচন কবে নাগাদ হতে পারে? নির্বাচনের কোনো টাইমফ্রেম আছে কি না?

হাবিব-উন নবী খান সোহেল : অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের স্বার্থে ন্যূনতম সংস্কার করে যত দ্রুত সম্ভব জাতীয় নির্বাচন দিয়ে বাকি সংস্কারগুলো নির্বাচিত সরকারের ওপর ছেড়ে দেওয়া উচিত। কিছু সংস্কার আছে যেগুলো অরাজনৈতিক সরকার সহজেই করে ফেলতে পারে। সেগুলো তারা করুক। তাদের দ্বারা বড় সংস্কার করাটা খুবই কঠিন।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আপনাদের দলের নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে মামলাগুলোর অবস্থা কী?

হাবিব-উন-নবী খান সোহেল : সরকারের সঙ্গে আমাদের কথাবার্তা হচ্ছে। আমরা এসব মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের জন্য লিস্ট দিয়েছি। আইনগত প্রক্রিয়াও আমরা যথাযথভাবে ফলো করে যাচ্ছি। আশা করছি, এই সরকার দ্রুত এসব মিথ্যা ও রাজনৈতিক মামলা প্রত্যাহার করে নেবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান কবে নাগাদ দেশে ফিরবেন?

হাবিব-উন-নবী খান সোহেল : এটা একেবারেই তাঁর নিজস্ব সিদ্ধান্তের ব্যাপার। তিনি যখন চাইবেন তখনই দেশে ফিরতে পারবেন। তাঁর বিরুদ্ধে হাসিনা সরকারের দায়ের করা মামলগুলো নিষ্পত্তির অপেক্ষায় রয়েছে। এগুলো শেষ হওয়ার পরই তিনি সিদ্ধান্ত নেবেন।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের মতে, আগামী দিনের নির্বাচন ও রাজনীতি দুটোই বিএনপির জন্য কঠিন চ্যালেঞ্জ। আপনি কী মনে করেন?

হাবিব-উন-নবী খান সোহেল : আমাদের জন্য তো নির্বাচনে জয়লাভের জন্য শর্টকাট কোনো রাস্তা নেই। আমাদের তো কেউই ক্ষমতা দিয়ে দেয় না। আবার চুরি করে ভোট করা আমাদের পক্ষে সম্ভব নয়। তাই আমাদের একমাত্র রাস্তা হলো জনগণ। এজন্য ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান আমাদেরকে বারবার জনগণের কাছে যেতে বলছেন। জনগণকে সঙ্গে রাখতে বলছেন। এটা অত্যন্ত কঠিন কাজ।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : জামায়াতে ইসলামীর রাজনীতি সম্পর্কে আপনার মন্তব্য কী?

হাবিব-উন-নবী খান সোহেল : জামায়াত তাদের মতো রাজনীতি করে। যা পিপল-এর সঙ্গে যায় না। তাদের ভোটার এবং কর্মীর সংখ্যাও অনেকটা নির্দিষ্ট। তারা ন্যাচারেলি কর্মী বাহিনীকে কাজে লাগিয়ে, সমাজে প্রভাব দেখিয়ে সমর্থন নেওয়ার জন্য চেষ্টা করছে। তবে এ দেশের জনগণ ধর্মভীরু ঠিক আছে- কিন্তু ধর্মান্ধ নয়। তারা কখনো কোনো ধর্মান্ধগোষ্ঠীর কাছে তাদের সমর্থন ব্যক্ত করেননি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : গণহত্যার দায়ে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা উচিত কি না?

হাবিব-উন-নবী খান সোহেল : গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দল হিসেবে কোনো রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ হোক এটা বিএনপির কাম্য নয়। কিন্তু যারা সুনির্দিষ্ট অপরাধের অভিযোগে অভিযুক্ত তাদেরকে নির্বাচনে অংশ নেওয়ার আগে বিচারের মুখোমুখি করাটাই সমীচীন। আওয়ামী লীগের টপ টু বটম সবাই অপরাধের সঙ্গে যুক্ত এবং অপরাধী। বিচারের আগে তাদের ইলেকশনে অংশ গ্রহণের সুযোগ দিলে ইলেকশনটাই নষ্ট হয়ে যাবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের ছাত্রনেতাদের নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের কথা শোনা যাচ্ছে। কীভাবে দেখেন?

হাবিব-উন-নবী খান সোহেল : নতুন রাজনৈতিক দল গঠনকে আমরা স্বাগত জানাই। কিন্তু রাষ্ট্রীয় আনুকূল্যে কেউ যদি রাজনৈতিক দল গঠন করতে চায়- কিংস পার্টির মতো পার্টি করতে চায় তাহলে এদেশের জনগণ সেটি কখনোই মেনে নেবে না। সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় দল গঠন করলে, আর সে দল নির্বাচনে অংশ নিলে- তখন শেখ হাসিনা আর এরশাদের আমলের নির্বাচনের মধ্যে কোনো পার্থক্য থাকবে না। তখন সরকারের নিরপেক্ষতা নিয়েও প্রশ্ন উঠবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে এনে বিচার করার দাবি উঠছে। আপনি কী মনে করেন?

হাবিব-উন-নবী খান সোহেল : শেখ হাসিনা দেশে কিংবা বিদেশে যেখানেই থাকুন না কেন- তার বিচার কার্যক্রম চলতেই থাকবে। এখন কথা হচ্ছে, বাংলাদেশের মানুষের প্রতি তিনি যে জঘন্য আচরণ করেছেন- খুন, গুম, গণহত্যা চালিয়ে গেছেন এর বিচার হতে হবে। শেখ হাসিনাকে ভারত থেকে দেশে আনতে অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালানো উচিত।

বাংলাদেশ প্রতিদিনকে সময় দেওয়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

হাবিব-উন-নবী খান সোহেল : আপনাকেও ধন্যবাদ।

এই বিভাগের আরও খবর
জলবায়ু ন্যায়বিচার সংশ্লিষ্ট সংকটও
জলবায়ু ন্যায়বিচার সংশ্লিষ্ট সংকটও
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
সাদমানের সেঞ্চুরিতে এগিয়ে টাইগাররা
সাদমানের সেঞ্চুরিতে এগিয়ে টাইগাররা
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
দেশ বিশ্বব্যাংক আইএমএফ নির্ভরশীল নয়
দেশ বিশ্বব্যাংক আইএমএফ নির্ভরশীল নয়
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
ভোটারদের নির্ভয়ে ভোটদানের পরিবেশ নিশ্চিত করুন
ভোটারদের নির্ভয়ে ভোটদানের পরিবেশ নিশ্চিত করুন
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
সর্বশেষ খবর
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

এই মাত্র | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

১০ মিনিট আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান
‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবক নিহত
গণপিটুনিতে যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’
‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু
বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম
৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে