শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৭ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০০:৫৮, সোমবার, ১৭ মার্চ, ২০২৫

পাঁচজনের যাবজ্জীবনসহ রায় বহাল

আবরার হত্যায় ২০ জনের ফাঁসি

♦ দ্রুত রায় কার্যকর চান মা-বাবা ♦ সত্য ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার বার্তা : অ্যাটর্নি জেনারেল ♦ প্রত্যাশা অনুযায়ী ন্যায়বিচার পাইনি : আসামিপক্ষের আইনজীবী
নিজস্ব প্রতিবেদক ও কুষ্টিয়া প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
আবরার হত্যায় ২০ জনের ফাঁসি

বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) ছাত্র আবরার ফাহাদ হত্যা মামলায় ২০ জনের মৃত্যুদণ্ড ও পাঁচজনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড বহাল রেখেছেন হাই কোর্ট। গতকাল বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি সৈয়দ এনায়েত হোসেনের হাই কোর্ট বেঞ্চ এ রায় দেন। আসামিদের ডেথ রেফারেন্স (মৃত্যুদণ্ড অনুমোদন), জেল আপিল ও আপিলের ওপর শুনানি শেষে ২৪ ফেব্রুয়ারি রায়ের জন্য অপেক্ষমাণ রেখেছিলেন আদালত। পরে গতকালের কার্যতালিকায় রায়ের জন্য আসে।

আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান, ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মো. জসিম সরকার, খন্দকার বাহার রুমি, নূর মুহাম্মদ আজমী ও রাসেল আহম্মেদ এবং সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল আবদুল জব্বার জুয়েল, লাবণী আক্তার, তানভীর প্রধান ও সুমাইয়া বিনতে আজিজ শুনানি করেন। আসামিপক্ষে জ্যেষ্ঠ আইনজীবী এস এম শাহজাহান, আজিজুর রহমান দুলু, মাসুদ হাসান চৌধুরী, মোহাম্মদ শিশির মনির প্রমুখ শুনানিতে অংশ নেন। রায় ঘোষণার সময় আবরার ফাহাদের বাবা বরকত উল্লাহ এবং ছোট ভাই বুয়েটের শিক্ষার্থী আবরার ফাইয়াজ উপস্থিত ছিলেন। রায়ের পর তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় আবরার ফাহাদের বাবা বলেন, আমরা রায়ে সন্তুষ্ট। দ্রুত সাজা কার্যকরের সরকারের কাছে আর্জি জানাচ্ছি। তিনি বলেন, ভবিষ্যতে আর যেন কোনো বাবা মায়ের বুক এমন করে খালি না হয়। সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে র‌্যাগিং আছে, সেটার পরিবর্তন চাই। শিক্ষার্থীরা যাতে ভালোভাবে বসবাস করতে পারে এবং ভবিষ্যতে যেন এ ধরনের ঘটনা না ঘটে, সে বিষয়ে আমরা সবার কাছে আবেদন জানাই। নিজের প্রতিক্রিয়ায় আবরার ফাইয়াজ সাংবাদিকদের বলেন, যত দ্রুত সম্ভব রায় বাস্তবায়ন করে এটিকে দৃষ্টান্ত হিসেবে স্থাপন করার জন্য আদালতের প্রতি অনুরোধ জানাচ্ছি। আবরার ফাহাদ হত্যায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি মুনতাসির আল জেমি গত বছরের ৬ আগস্ট কারাগার থেকে পালিয়ে গেছে। বিষয়টি নিয়ে হতাশা প্রকাশ করে আবরার ফাইয়াজ বলেন, ৫ আগস্টের পর অনেকে পালিয়েছে। কিন্তু এমন একজন আসামি, যিনি আবরার ফাহাদকে ডেকে নিয়ে গিয়েছিলেন, তার পালিয়ে যাওয়ার বিষয়টি ছয় মাস পরে কেন জানানো হলো, সেটি আমাদের বোধগম্য নয়। রায় ঘোষণার পর অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান নিজের প্রতিক্রিয়ায় বলেন, এই রায়ের মধ্য দিয়ে সমাজে বার্তা গেল, আপনি যত শক্তিশালীই হোন না কেন, আপনার পেছনে যত শক্তিই থাকুক না কেন, সত্য ও ন্যায়বিচার একদিন প্রতিষ্ঠিত হবে। রায়ের পর নিজ কার্যালয়ে তিনি সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন।

অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, রাষ্ট্রপক্ষ হিসেবে রায়ে আমরা সন্তুষ্ট। আমরা মনে করি, আবরার ফাহাদের বাবা ন্যায়বিচার পেয়েছেন। গোটা জাতি ন্যায়বিচার পেয়েছে এবং এ ধরনের রায়ের মধ্য দিয়ে একটি রাষ্ট্র ও সমাজ ব্যবস্থায় শৃঙ্খলা আনার জন্য, ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার জন্য বিচার বিভাগের যে ধারণ, সেটি আবারও প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এই রায়ের মধ্য দিয়ে ছাত্র রাজনীতির বিষয়ে কোনো বার্তা আছে কি না? জানতে চাইলে তিনি বলেন, বার্তা তো সবার জন্যই আছে। আপনি যাই করেন, আইনের গণ্ডির মধ্যে থেকে করেন, আপনি যা করেন, পাশবিকতা দেখানোর কোনো জায়গা নেই। আপনার মনুষ্যত্ব জাগরণ করতে হবে। প্রত্যাশিত রায় পাননি বলে জানিয়েছেন আসামিপক্ষের আইনজীবী আজিজুর রহমান দুলু। তিনি আবরার ফাহাদ হত্যা মামলার আসামি মোর্শেদ অমর্ত্য ইসলাম ও মেফতাউল ইসলাম জিওনের পক্ষের আইনজীবী। রায়ের পর তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় আইনজীবী আজিজুর বলেন, আবরার ফাহাদ হত্যা মামলায় যে রায় পড়ে শোনানো হয়েছে, তাতে সংশ্লিষ্ট ট্রায়াল ট্রাইব্যুনালের রায় আগের মতোই বহাল রেখেছেন হাই কোর্ট। রায়ে আমি আইনজীবী হিসেবে সংক্ষুব্ধ এবং আমি মনে করি ন্যায়বিচার যেটা প্রত্যাশা করেছিলাম, সেই অনুযায়ী আমরা ন্যায়বিচার পাইনি। রায়ের সত্যায়িত অনুলিপি পাওয়ার পর আপিল করা হবে বলেও জানান তিনি।

রায়ে ২৫ আসামির যে দণ্ড : মৃত্যুদণ্ড পাওয়া আসামিরা হলেন- মেহেদী হাসান রাসেল, মো. অনিক সরকার, মেহেদী হাসান রবিন, ইফতি মোশাররফ সকাল, মো. মনিরুজ্জামান মনির, মো. মেফতাহুল ইসলাম জিয়ন, মো. মাজেদুর রহমান মাজেদ, মো. মুজাহিদুর রহমান, খন্দকার তাবাককারুল ইসলাম তানভীর, হোসাইন মোহাম্মদ তোহা, মো. শামীম বিল্লাহ, এ এস এম নাজমুস সাদাত, মোর্শেদ অমর্ত্য ইসলাম, মুনতাসির আল জেমি, মো. শামসুল আরেফিন রাফাত, মো. মিজানুর রহমান, এস এম মাহমুদ সেতু, মোর্শেদ-উজ-জামান মণ্ডল জিসান, এহতেশামুল রাব্বি তানিম ও মুজতবা রাফিদ। তখন তিনজন পলাতক ছিলেন। তারা হলেন মোর্শেদ-উজ-জামান মণ্ডল জিসান, এহতেশামুল রাব্বি তানিম ও মুজতবা রাফিদ। মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি মুনতাসির আল জেমি গত ৬ আগস্ট গাজীপুরের হাইসিকিউরিটি কেন্দ্রীয় কারাগারের দেওয়াল ভেঙে পালান বলে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিকে ২৫ ফেব্রুয়ারি জানায় কারা কর্তৃপক্ষ। আর যাবজ্জীবন কারাদণ্ড হয় মুহতাসিম ফুয়াদ হোসেন, মো. আকাশ হোসেন, মুয়াজ আবু হুরায়রা, অমিত সাহা ও ইশতিয়াক আহমেদ মুন্নার।

ফিরে দেখা : বুয়েটের শেরেবাংলা হলের আবাসিক ছাত্র ও তড়িৎ কৌশল বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদকে ২০১৯ সালের ৬ অক্টোবর রাতে ছাত্রলীগের এক নেতার কক্ষে নিয়ে নৃশংস কায়দায় পিটিয়ে হত্যা করে সংগঠনের ক্যাডাররা। পরে রাত ৩টার দিকে শেরেবাংলা হলের সিঁড়ি থেকে তার লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। এ ঘটনায় ১৯ জনকে আসামি করে পরের দিন ৭ অক্টোবর চকবাজার থানায় একটি হত্যা মামলা করেন আবরারের বাবা বরকত উল্লাহ। মাত্র ৩৭ দিনে তদন্ত শেষ করে একই বছরের ১৩ নভেম্বর চার্জশিট দাখিল করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) পরিদর্শক মো. ওয়াহিদুজ্জামান। অভিযোগপত্র আমলে নিয়ে ২০২০ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন আদালত। ২০২১ সালের ৮ ডিসেম্বর আবরার ফাহাদ হত্যা মামলায় ২০ জনের মৃত্যুদণ্ড ও পাঁচজনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেন আদালত। ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচারক আবু জাফর মো. কামরুজ্জামান ওই রায় ঘোষণা করেন। ২০২২ সালের ৬ জানুয়ারি এ মামলার ডেথ রেফারেন্স হাই কোর্টে এসে পৌঁছায়। ফৌজদারি কার্যবিধি অনুসারে বিচারিক আদালতে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হলে তা অনুমোদনের জন্য মামলার যাবতীয় কার্যক্রম উচ্চ আদালতে পাঠাতে হয়। পরে কারাবন্দি আসামিরা জেল আপিল করেন। পাশাপাশি অনেকে ফৌজদারি আপিলও করেছেন। পৃথক জেল আপিল গ্রহণযোগ্যতার ওপর শুনানির জন্য ২০২২ সালের ২৬ জানুয়ারি হাই কোর্টে ওঠে। সেদিন আদালত তা শুনানির জন্য গ্রহণ করেন। পাশাপাশি নিয়মিত আপিল করেন কারাগারে থাকা দণ্ডিত আসামিরা। গত বছরের ২৮ নভেম্বর রাষ্ট্রপক্ষ পেপারবুক (মামলার বৃত্তান্ত) উপস্থাপনের মধ্য দিয়ে শুনানি শুরু করে। এরপর পেপারবুক থেকে উপস্থাপনের মাধ্যমে ১০ ফেব্রুয়ারি থেকে পুনরায় শুনানি হয়। সেদিন থেকে মধ্যে এক দিন ছাড়া প্রতি কার্যদিবসে শুনানি হয়। সবশেষ ২৪ ফেব্রুয়ারি শুনানি নিয়ে আদালত মামলাটি রায়ের জন্য অপেক্ষমাণ রাখেন।

রায়ে সন্তোষ প্রকাশ করে দ্রুত রায় কার্যকরের দাবি আবরারের মায়ের : বুয়েট ছাত্র আবরার ফাহাদ হত্যা মামলার রায়ে সন্তোষ প্রকাশ করে দ্রুত রায় কার্যকর ও পলাতক আসামিকে গ্রেপ্তারের দাবি জানিয়েছেন তার মা রোকেয়া খাতুন। গতকাল আদালতের রায় ঘোষণার পর কুষ্টিয়া শহরের পিটিআই সড়কের বাসায় আবরারের মা রোকেয়া খাতুন এ সন্তুষ্টির কথা জানান। এ সময় আবরার ফাহাদের দাদা আবদুল গফুর বিশ্বাস, মেজো চাচি নিলু ও সেজো চাচি মমতাজ বেগমও রায়ে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন।

আবরার ফাহাদ ১৯৯৮ সালে ১২ ফেব্রুয়ারি কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলার রায়ডাঙ্গা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবা মো. বরকত উল্লাহ এবং মায়ের নাম রোকেয়া খাতুন। আবরার কুষ্টিয়া মিশন প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে প্রাথমিক শিক্ষা এবং পরে কুষ্টিয়া জিলা স্কুলে পড়াশোনা করেন। নটরডেম কলেজে বিজ্ঞান বিভাগে পড়াশোনা শেষে ২০১৮ সালের ৩১ মার্চ বুয়েটে তড়িৎ ও ইলেকট্রনিক প্রকৌশল বিভাগে পড়াশোনা শুরু করেছিলেন। পড়াশোনা চালাকালীন তাকে পিটিয়ে হত্যা করে ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা। আবরারের ছোট ভাই আবরার ফাইয়াজ বর্তমান বুয়েটে মেকানিক্যাল বিভাগে অধ্যায়নরত।

এই বিভাগের আরও খবর
আর্থিক লেনদেন নিয়ে এনসিপির মারামারি
আর্থিক লেনদেন নিয়ে এনসিপির মারামারি
এবার মিরপুরে পোশাক কারখানায় আগুন
এবার মিরপুরে পোশাক কারখানায় আগুন
ফরিদপুরে অবাঞ্ছিত এ কে আজাদ, মশালমিছিল
ফরিদপুরে অবাঞ্ছিত এ কে আজাদ, মশালমিছিল
এখনই আন্তর্জাতিক হচ্ছে না কক্সবাজার বিমানবন্দর
এখনই আন্তর্জাতিক হচ্ছে না কক্সবাজার বিমানবন্দর
সৌদি সফর বাতিল প্রধান উপদেষ্টার
সৌদি সফর বাতিল প্রধান উপদেষ্টার
এনসিপিতে আছি থাকব
এনসিপিতে আছি থাকব
নির্বাচনের সুযোগ নেই আওয়ামী লীগের
নির্বাচনের সুযোগ নেই আওয়ামী লীগের
ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তোলা হবে
ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তোলা হবে
ইসরায়েল নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে
ইসরায়েল নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে
তারেক রহমান নভেম্বরের মধ্যেই দেশে ফিরবেন
তারেক রহমান নভেম্বরের মধ্যেই দেশে ফিরবেন
বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’
বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’
বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু
বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু
সর্বশেষ খবর
দেশের উন্নতি চাইলে দুর্নীতিকে না বলুন : মাসুদ সাঈদী
দেশের উন্নতি চাইলে দুর্নীতিকে না বলুন : মাসুদ সাঈদী

৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

শচীনের রেকর্ড ছুঁলেন রোহিত
শচীনের রেকর্ড ছুঁলেন রোহিত

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভালুকায় বিএনপির আনন্দ মিছিল
ভালুকায় বিএনপির আনন্দ মিছিল

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুক পোস্টে বিচ্ছেদের গুঞ্জন, পূর্ণিমা জানালেন সত্যিটা কী
ফেসবুক পোস্টে বিচ্ছেদের গুঞ্জন, পূর্ণিমা জানালেন সত্যিটা কী

৯ মিনিট আগে | শোবিজ

হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন আগামী ২২ নভেম্বর
হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন আগামী ২২ নভেম্বর

৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মারা গেছেন বলিউড অভিনেতা সতীশ
মারা গেছেন বলিউড অভিনেতা সতীশ

১০ মিনিট আগে | শোবিজ

এনভিডিয়া-অ্যাপলকে ছাড়িয়ে গেল অনলিফ্যানস
এনভিডিয়া-অ্যাপলকে ছাড়িয়ে গেল অনলিফ্যানস

১৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পরীক্ষায় প্রক্সি দিতে গিয়ে ধরা, কারাদণ্ড
পরীক্ষায় প্রক্সি দিতে গিয়ে ধরা, কারাদণ্ড

১৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শচীন ও সাঙ্গাকারাকে টপকে কোহলির রেকর্ড
শচীন ও সাঙ্গাকারাকে টপকে কোহলির রেকর্ড

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষ এবার ভোট দিতে পারবে: ইলিয়াসপত্নী লুনা
মানুষ এবার ভোট দিতে পারবে: ইলিয়াসপত্নী লুনা

২৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

টেলিস্কোপে ধরা পড়ল মহাবিশ্বের প্রথম গ্যালাক্সির অস্থির জন্মযাত্রা
টেলিস্কোপে ধরা পড়ল মহাবিশ্বের প্রথম গ্যালাক্সির অস্থির জন্মযাত্রা

২৪ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

কলাপাড়ায় ২৬ জেলে আটক
কলাপাড়ায় ২৬ জেলে আটক

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালবোঝাই মিশুক উল্টে চালক নিহত, একজন আহত
মালবোঝাই মিশুক উল্টে চালক নিহত, একজন আহত

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‌'সন্ত্রাস মোকাবিলায়' ফের আলোচনায় পাকিস্তান-আফগানিস্তান
‌'সন্ত্রাস মোকাবিলায়' ফের আলোচনায় পাকিস্তান-আফগানিস্তান

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খেলাধুলা জাতিকে শৃঙ্খলাবদ্ধ ও দায়িত্বশীল করে তোলে’
‘খেলাধুলা জাতিকে শৃঙ্খলাবদ্ধ ও দায়িত্বশীল করে তোলে’

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাষ্ট্রের সুরক্ষায় প্রয়োজন উপযুক্ত শিক্ষাব্যবস্থা : তারেক রহমান
রাষ্ট্রের সুরক্ষায় প্রয়োজন উপযুক্ত শিক্ষাব্যবস্থা : তারেক রহমান

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বছর জুড়েই রাস্তায় পানি, দুর্ভোগে এলাকাবাসী
বছর জুড়েই রাস্তায় পানি, দুর্ভোগে এলাকাবাসী

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনের ১২১ ড্রোন ভূপাতিত করেছে রাশিয়া, নিহত ৪
ইউক্রেনের ১২১ ড্রোন ভূপাতিত করেছে রাশিয়া, নিহত ৪

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরবনের দুবলায় শুঁটকি মৌসুম শুরু
সুন্দরবনের দুবলায় শুঁটকি মৌসুম শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আসামিদের দেশত্যাগ ঠেকাতে ইমিগ্রেশনে তথ্য পাঠিয়েছে পুলিশ
আসামিদের দেশত্যাগ ঠেকাতে ইমিগ্রেশনে তথ্য পাঠিয়েছে পুলিশ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খেলাফত মজলিসের সাধারণ পরিষদের অধিবেশন ও মজলিসে শুরা অনুষ্ঠিত
খেলাফত মজলিসের সাধারণ পরিষদের অধিবেশন ও মজলিসে শুরা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বীরগঞ্জে বিশেষ চাহিদাসম্পন্নদের মাঝে হুইলচেয়ার বিতরণ
বীরগঞ্জে বিশেষ চাহিদাসম্পন্নদের মাঝে হুইলচেয়ার বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব-পরবর্তী নতুন বাস্তবতার এক সন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে আছি : প্রধান বিচারপতি
জুলাই বিপ্লব-পরবর্তী নতুন বাস্তবতার এক সন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে আছি : প্রধান বিচারপতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচএসসি পুনর্নিরীক্ষণের ফল প্রকাশ কবে, জানা গেল
এইচএসসি পুনর্নিরীক্ষণের ফল প্রকাশ কবে, জানা গেল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই অর্জন পুরো বাংলাদেশের: সংবর্ধনায় রাষ্ট্রদূত তালহা
এই অর্জন পুরো বাংলাদেশের: সংবর্ধনায় রাষ্ট্রদূত তালহা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ট্রাম্পের এশিয়া সফরে চীনের সঙ্গে বাণিজ্য চুক্তির সম্ভাবনা
ট্রাম্পের এশিয়া সফরে চীনের সঙ্গে বাণিজ্য চুক্তির সম্ভাবনা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গীতে বিশ্ব সাদাছড়ি নিরাপত্তা দিবস পালিত
টঙ্গীতে বিশ্ব সাদাছড়ি নিরাপত্তা দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিড়িয়াখানার প্রাণিগুলোর যথাযথ যত্ন ও সুরক্ষা নিশ্চিত করতে হবে : প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা
চিড়িয়াখানার প্রাণিগুলোর যথাযথ যত্ন ও সুরক্ষা নিশ্চিত করতে হবে : প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোহিতের সেঞ্চুরিতে হোয়াইটওয়াশ এড়ালো ভারত
রোহিতের সেঞ্চুরিতে হোয়াইটওয়াশ এড়ালো ভারত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সূর্যকে মাত্র ১২৮ দিনে প্রদক্ষিণ করে এই গ্রহাণু
সূর্যকে মাত্র ১২৮ দিনে প্রদক্ষিণ করে এই গ্রহাণু

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সর্বাধিক পঠিত
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা
ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমান শাহ-মৌসুমী জুটি ভাঙে সামিরার কারণে : সালমানের সহকারী
সালমান শাহ-মৌসুমী জুটি ভাঙে সামিরার কারণে : সালমানের সহকারী

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া
জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে কমিউনিটি সেন্টারে আগুন
মিরপুরে কমিউনিটি সেন্টারে আগুন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক
ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নারায়ণগঞ্জে মুসল্লিদের ৬০ বছরের ভোগান্তির অবসানে ডিসির উদ্যোগ
নারায়ণগঞ্জে মুসল্লিদের ৬০ বছরের ভোগান্তির অবসানে ডিসির উদ্যোগ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘এনসিপির সঙ্গে এখনই জোট গঠন বিষয়ে কিছু বলা যাচ্ছে না, অপেক্ষা করতে হবে’
‘এনসিপির সঙ্গে এখনই জোট গঠন বিষয়ে কিছু বলা যাচ্ছে না, অপেক্ষা করতে হবে’

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক করার উদ্যোগ স্থগিতের সিদ্ধান্ত
কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক করার উদ্যোগ স্থগিতের সিদ্ধান্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দখল করা ব্যাংকের কর্মীদের পোলিং এজেন্ট বানাতে চায় একটি দল’
‘দখল করা ব্যাংকের কর্মীদের পোলিং এজেন্ট বানাতে চায় একটি দল’

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিজ বাসার সামনে গুলিবিদ্ধ বিএনপি নেতা
নিজ বাসার সামনে গুলিবিদ্ধ বিএনপি নেতা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের ভেতরে নাশকতায় শেখ হাসিনার পরিকল্পনা কাজ করছে : গয়েশ্বর
দেশের ভেতরে নাশকতায় শেখ হাসিনার পরিকল্পনা কাজ করছে : গয়েশ্বর

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের বাধা উপেক্ষা করে কি পশ্চিম তীর দখল করতে পারবে ইসরায়েল?
যুক্তরাষ্ট্রের বাধা উপেক্ষা করে কি পশ্চিম তীর দখল করতে পারবে ইসরায়েল?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণতন্ত্রকে সমুন্নত রাখতে সব দলকেই নির্বাচনে অংশ নেয়ার আহ্বান ফখরুলের
গণতন্ত্রকে সমুন্নত রাখতে সব দলকেই নির্বাচনে অংশ নেয়ার আহ্বান ফখরুলের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাত দিনে ইউক্রেনের নতুন ১০ এলাকার দখল রাশিয়ার
সাত দিনে ইউক্রেনের নতুন ১০ এলাকার দখল রাশিয়ার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব জাতিগোষ্ঠীর সমন্বয়ে ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ গড়বে বিএনপি : মির্জা ফখরুল
সব জাতিগোষ্ঠীর সমন্বয়ে ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ গড়বে বিএনপি : মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওয়েলসে স্টারমারের লেবার পার্টির ঐতিহাসিক পরাজয়
ওয়েলসে স্টারমারের লেবার পার্টির ঐতিহাসিক পরাজয়

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় নতুন বেসামরিক প্রধান হিসেবে স্টিভ ফ্যাগিনকে নিয়োগ যুক্তরাষ্ট্রের
গাজায় নতুন বেসামরিক প্রধান হিসেবে স্টিভ ফ্যাগিনকে নিয়োগ যুক্তরাষ্ট্রের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসলামোফোবিয়ার’ বিরুদ্ধে দাঁড়াতে নিজের মুসলিম পরিচয়ে দৃঢ় অবস্থান মামদানির
‘ইসলামোফোবিয়ার’ বিরুদ্ধে দাঁড়াতে নিজের মুসলিম পরিচয়ে দৃঢ় অবস্থান মামদানির

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিয়াঙ্কাকে কেন ‌‌‘ইঁদুর’ বলেছিলেন শাহরুখ?
প্রিয়াঙ্কাকে কেন ‌‌‘ইঁদুর’ বলেছিলেন শাহরুখ?

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন
দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন

১৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ
প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দু'পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দু'পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়ায় অভিবাসীরা নির্যাতন ও অপহরণের শিকার হচ্ছেন : আইওএম প্রধান
লিবিয়ায় অভিবাসীরা নির্যাতন ও অপহরণের শিকার হচ্ছেন : আইওএম প্রধান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা পেলে নির্বাচন, না পেলে নয়— এটি ‘চাপ সৃষ্টির রাজনীতি’
শাপলা পেলে নির্বাচন, না পেলে নয়— এটি ‘চাপ সৃষ্টির রাজনীতি’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাবলিক হেলথ অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব নির্বাচিত ডা. মিজান
পাবলিক হেলথ অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব নির্বাচিত ডা. মিজান

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিয়ে করতে যাওয়া বরকে ধরে নিয়ে গেল ইসরায়েলি সেনারা
বিয়ে করতে যাওয়া বরকে ধরে নিয়ে গেল ইসরায়েলি সেনারা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের প্রত্যাবর্তনের সব দরজা বন্ধ করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের প্রত্যাবর্তনের সব দরজা বন্ধ করতে হবে : সালাহউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সংঘাতের জন্য সবাই মুখিয়ে আছে : তথ্য উপদেষ্টা
সংঘাতের জন্য সবাই মুখিয়ে আছে : তথ্য উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’
বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের হিসাব
ভোটে জোটের হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবানা ও ইলিয়াস কাঞ্চনের সেরা দৃশ্য
শাবানা ও ইলিয়াস কাঞ্চনের সেরা দৃশ্য

শোবিজ

বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু
বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিউকার্ডের দিনগুলো...
ভিউকার্ডের দিনগুলো...

শোবিজ

বিএনপির রুহুল কুদ্দুস দুলু জামায়াতের ইউনুস
বিএনপির রুহুল কুদ্দুস দুলু জামায়াতের ইউনুস

নগর জীবন

গণপরিবহনে নৈরাজ্য চরমে
গণপরিবহনে নৈরাজ্য চরমে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় বিনিয়োগে হচ্ছে দুই হাজার কর্মসংস্থান
বড় বিনিয়োগে হচ্ছে দুই হাজার কর্মসংস্থান

নগর জীবন

ফরিদপুরে অবাঞ্ছিত এ কে আজাদ, মশালমিছিল
ফরিদপুরে অবাঞ্ছিত এ কে আজাদ, মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাফ ডজন প্রার্থীর সরব প্রচার
হাফ ডজন প্রার্থীর সরব প্রচার

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্যয়ে পার্থক্য আকাশপাতাল
ব্যয়ে পার্থক্য আকাশপাতাল

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই মিনিটে শনাক্ত হচ্ছে মাদক
দুই মিনিটে শনাক্ত হচ্ছে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্দরের ট্যারিফ নিয়ে সরকারি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা
বন্দরের ট্যারিফ নিয়ে সরকারি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা

খবর

ব্যর্থ প্রেমিক মামুন এক যুগ ধরে শিকলবন্দি
ব্যর্থ প্রেমিক মামুন এক যুগ ধরে শিকলবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

খুশির একি কাণ্ড
খুশির একি কাণ্ড

শোবিজ

সরকার-আইএমএফ মুখোমুখি
সরকার-আইএমএফ মুখোমুখি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিশ্চিহ্ন অর্ধশতাধিক পাহাড়
নিশ্চিহ্ন অর্ধশতাধিক পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডের কাছে মেয়েদের হার
থাইল্যান্ডের কাছে মেয়েদের হার

মাঠে ময়দানে

প্রতিবন্ধী চাকরিপ্রার্থীদের যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা আটকে দিল পুলিশ
প্রতিবন্ধী চাকরিপ্রার্থীদের যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা আটকে দিল পুলিশ

নগর জীবন

মনোরেলে যানজট কমবে
মনোরেলে যানজট কমবে

নগর জীবন

মান ভাঙছে দেব-রুক্নিণীর?
মান ভাঙছে দেব-রুক্নিণীর?

শোবিজ

বসুন্ধরা কিংসের সামনে আল সিব
বসুন্ধরা কিংসের সামনে আল সিব

মাঠে ময়দানে

উত্তাপ কমছে সবজিতে
উত্তাপ কমছে সবজিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমান নভেম্বরের মধ্যেই দেশে ফিরবেন
তারেক রহমান নভেম্বরের মধ্যেই দেশে ফিরবেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৭২৬
সারা দেশে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৭২৬

খবর

জাতীয় ক্রিকেটে ময়মনসিংহের অভিষেক আজ
জাতীয় ক্রিকেটে ময়মনসিংহের অভিষেক আজ

মাঠে ময়দানে

ফেডারেশন কাপে জয়ে শুরু আবাহনীর
ফেডারেশন কাপে জয়ে শুরু আবাহনীর

মাঠে ময়দানে

নজর এখন টি-২০ সিরিজ
নজর এখন টি-২০ সিরিজ

মাঠে ময়দানে

গানের পাখি পাপিয়া
গানের পাখি পাপিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা