শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৪ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০২:০১, সোমবার, ২৪ মার্চ, ২০২৫

সেনাবাহিনীকে কোনোভাবেই প্রশ্নবিদ্ধ করা যাবে না

শিমুল মাহমুদ
প্রিন্ট ভার্সন
সেনাবাহিনীকে কোনোভাবেই প্রশ্নবিদ্ধ করা যাবে না

বাংলাদেশ সেনাবাহিনী জাতির ক্রান্তিকালের কান্ডারি। আমাদের জাতিগত ঐক্য ও সংহতির প্রতীক। আন্তর্জাতিকভাবে গর্ব ও গৌরবের অংশীদার। দেশের প্রতিটি সংকটে প্রচলিত কমান্ড উপেক্ষা করে গণমানুষের পাশে এসে দাঁড়িয়েছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। সংকট উত্তরণের পথ দেখিয়ে দিয়েছে। ক্রাইসিস ম্যানেজমেন্টে বিশ্বস্বীকৃত আমাদের সেনাবাহিনীকে নিয়ে সম্প্রতি পরিকল্পিত বিতর্ক ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে।

তাদের নজিরবিহীন ইতিবাচক ভূমিকাকে সংকীর্ণ স্বার্থে প্রশ্নবিদ্ধ করা হচ্ছে। পরিকল্পিত এজেন্ডা বাস্তবায়নে সেনাবাহিনীকে ঠেলে দেওয়া হচ্ছে বিতর্কের মুখে। অথচ বর্তমান অস্থির সময়ে দেশের শান্তি ও স্থিতিশীলতা রক্ষা, জাতীয় ঐক্য ও সংহতি জোরদারের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে সেনাবাহিনী। দেশের স্বার্থেই তাদের বর্তমান ত্যাগী ভূমিকাকে প্রশ্নবিদ্ধ করা যাবে না। তাহলে সেনাবাহিনী জনহিতকর কাজে হতোদ্যম হয়ে পড়বে। আমাদের গণতন্ত্রের অভিযাত্রা ষড়যন্ত্রের চোরাবালিতে আটকা পড়ে যাবে। গত ৫ আগস্ট আওয়ামী স্বৈরশাসনের পতনে যেভাবে গণমুখী ভূমিকা রাখে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, তাদের মূল্যায়ন করতে হবে সেই ত্যাগ ও সদিচ্ছার নিরিখে।

নব্বইয়ের গণ অভ্যুত্থানের সময় স্বৈরশাসক হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের আনুগত্য ছেড়ে তৎকালীন সেনাপ্রধান জেনারেল নুরুদ্দিন আহমেদের নেতৃত্বে সেনাবাহিনী যদি জনতার কাতারে শামিল না হতো তাহলে কোনোভাবেই এরশাদের পতন সম্ভব হতো না। আরও দীর্ঘ সময় স্বৈরশাসনের কবলে থাকতে হতো বাংলাদেশকে। আরও রক্তক্ষয়ী সংগ্রামের মধ্য দিয়ে যেতে হতো এ দেশের মুক্তিকামী মানুষকে। ঠিক একইভাবে জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামানের নেতৃত্বে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী যদি স্বৈরশাসক শেখ হাসিনার পক্ষ হয়ে দাঁড়াত তাহলে দেশ গৃহযুদ্ধের পরিস্থিতিতে চলে যেত। সরকার পতন প্রলম্বিত হতো। রাজপথে লাশের মিছিল বাড়ত। চব্বিশের জুলাইয়ে ছাত্র-জনতার অভূতপূর্ব আন্দোলনে বিচক্ষণ সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামানের নেতৃত্বাধীন সেনাবাহিনীর সদস্যরা স্বতঃস্ফূর্তভাবে নেমে এসেছে জনতার কাতারে। বলা চলে সরকারের পক্ষ ত্যাগ করে প্রচলিত কমান্ড ভেঙে জনতার কাতারে এসে শামিল হয়েছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। সেই সেনাবাহিনীকে নিয়ে কোনোভাবেই বিতর্ক চলে না। কোনোভাবেই তাদের প্রতিপক্ষ ভাবার সুযোগ নেই। তাদের নির্মোহ প্রচেষ্টাকে কোনোভাবেই প্রশ্নবিদ্ধ করা যাবে না। গত বছরের ৫ আগস্ট স্বৈরাচার সরকার পতনের পর সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামানের মধ্যস্থতায় নেতৃস্থানীয় সব রাজনৈতিক দল সেনানিবাসে গিয়ে অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের ঘোষণা দেয়। তা না হলে দেশব্যাপী অরাজক পরিস্থিতি আরও প্রলম্বিত হতে পারত। নৈরাজ্য ছড়িয়ে পড়ত আনাচেকানাচে। আমাদের সৌভাগ্য যে, স্বৈরশাসক হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের ক্ষমতা দখলের পর গত ৪২ বছরে আর কোনো জেনারেল ক্ষমতার দিকে হাত বাড়ায়নি। ১৯৮২ সালে ২৪ মার্চ আজকের দিনে সামরিক শাসন জারি করে ক্ষমতা দখল করেছিলেন স্বৈরশাসক হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ। পাকিস্তান, আফ্রিকার বিভিন্ন দেশের মতো ক্ষমতালিপ্সু নয় আমাদের জেনারেলরা। নইলে ইতিহাস অন্যরকম হতে পারত। গত বছরের সেপ্টেম্বর থেকে পুলিশের অভাব ও নির্লিপ্ততা পূরণে ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা নিয়ে মাঠ পর্যায়ে দায়িত্বপূর্ণ কাজ করে পরিস্থিতি স্বাভাবিক করে তুলছে সেনাবাহিনী। কিন্তু এরই মধ্যে সেনাবাহিনীকে নিয়ে নানা ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে। সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার চেষ্টা সক্রিয় রয়েছে। গত ৫ আগস্টের পর রাজনীতিতে নানা মত-পথের পার্থক্য প্রকট হয়েছে। সংঘবদ্ধ অরাজকতায় দেশজুড়ে আতঙ্কের পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। নিজেদের মধ্যেই হানাহানি বেড়ে গেছে। এখনো দেশে নির্বাচনের দিনক্ষণ ঘোষণা করা হয়নি। বড় রাজনৈতিক প্রতিপক্ষগুলো এখনো মাঠে সক্রিয় নয়। তারপরও নতুন রাজনৈতিক দলের নেতারা মাঠপর্যায়ে গিয়ে নিজেদের লোকদের বাধার মুখে পড়েছেন। অদূর ভবিষ্যতে দেশের সার্বিক নিরাপত্তা পরিস্থিতি আরও নাজুক হয়ে পড়বে। তখন সেনাবাহিনীর অনিবার্য উপস্থিতির প্রয়োজনীয়তা দেখা দেবে। দেশে পরিকল্পিত বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে ফায়দা লোটার কোনো সুযোগ নেই। বিশৃঙ্খল পরিস্থিতিতে দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব বিপন্ন হয়ে যেতে পারে।

গত ১৫ মার্চ বিডিআর হত্যাকাে র বার্ষিকীতে আয়োজিত অনুষ্ঠানে সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান বলেছেন, আপনারা নিজেরা যদি কাদা ছোড়াছুড়ি করেন, মারামারি, কাটাকাটি করেন এ দেশ এবং জাতির স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব বিপন্ন হবে। তিনি বলেন, আমার অন্য কোনো আকাক্সক্ষা নেই। আমার একটাই আকাক্সক্ষা- এ দেশ এবং জাতিকে একটা সুন্দর জায়গায় রেখে আমরা সেনানিবাসে ফেরত আসব। গত সাত মাসে অনেক হয়েছে। এ দেশে আমরা সুখে-শান্তিতে থাকতে চাই।

সেই অনুষ্ঠানে সেনাপ্রধান আরও বলেন, দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি খারাপ হওয়ার পেছনে কিছু কারণ আছে। প্রথম কারণ হচ্ছে, আমরা নিজেরা হানাহানির মধ্যে ব্যস্ত। একজন আরেকজনের বিরুদ্ধে বিষোদ্গারে ব্যস্ত। এটা একটা চমৎকার সুযোগ অপরাধীদের জন্য। যেহেতু আমরা অরাজক পরিস্থিতির মধ্যে আছি। তারা জানে এ সময়ে অপরাধ করে পার পেয়ে যাওয়া যাবে। এ পরিস্থিতিতে আমরা যদি সংগঠিত থাকি, একত্রিত থাকি, তাহলে এটা সম্মিলিতভাবে মোকাবিলা করা সম্ভব।

তিনি বলেন, এ দেশের শান্তিশৃঙ্খলা রক্ষার দায়িত্ব শুধু সেনাবাহিনীর নয়। দুই লাখ পুলিশ আছে। র‌্যাব আছে, বিজিবি আছে। আনসার-বিডিপি আছে। আমার আছে ৩০ হাজার সৈন্য। এই যে একটা বিরাট শূন্যতা আমি ৩০ হাজার সৈন্য দিয়ে কীভাবে এটা পূরণ করব? ৩০ হাজার মাঠে থাকে। ৩০ হাজার ক্যান্টনমেন্টে চলে যায়, আরও ৩০ হাজার আসে। এটা দিয়ে আমরা দিনরাত চেষ্টা করে যাচ্ছি।

বাংলাদেশ সেনাবাহিনী প্রকৃত অর্থেই গত সাত মাস ধরে রোদে পুড়ে, বৃষ্টিতে ভিজে মাঠের দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছে। এত দীর্ঘ সময় সাধারণ মানুষের নিরাপত্তায় ও বেসামরিক প্রশাসনের সহায়তায় কখনো তাদের থাকতে হয়নি। এটা নিঃসন্দেহে অনেক শ্রমসাধ্য কাজ। দেশে আইনশৃঙ্খলার চরম অবনতি ঘটছে। চুরি, ডাকাতি, ধর্ষণ, ছিনতাই, খুন, সন্ত্রাস, রাহাজানি নিত্যদিনের ঘটনা। নাগরিকদের নিরাপত্তা বলতে কিছু নেই। মনোবল ভাঙা সন্ত্রস্ত পুলিশ পরিস্থিতি সামলাতে পারছে না। উপরন্তু পুলিশ মার খেয়ে ব্যারাকে ফিরে আসছে। পুলিশের ওপর হামলা হচ্ছে। আসামি ছিনিয়ে নিচ্ছে। সংঘবদ্ধ মব সৃষ্টি করে নাগরিক নিরাপত্তা বিপন্ন করা হচ্ছে জায়গায় জায়গায়। কোথাও কোনো জবাবদিহি নেই। এ পরিস্থিতিতে গত সাত মাস ধরে মাঠপর্যায়ে কাজ করছে সেনাবাহিনী। তারা যদি মাঠে সক্রিয় না থাকত তাহলে সারা দেশের পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণহীন হয়ে পড়ত। বিশৃঙ্খলা ছড়িয়ে পড়ত সমাজের সর্বস্তরে। সামাজিক নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে ১৩ মার্চ সশস্ত্র বাহিনীর নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতার মেয়াদ চতুর্থবারের মতো বাড়ানো হলো। এর আগে গত ১৩ জানুয়ারি থেকে তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতার মেয়াদ দুই মাস বাড়ানো হয়েছিল। প্রথমে গত বছরের ১৭ সেপ্টেম্বর সেনাবাহিনীর কমিশন্ড অফিসারদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। সেই মেয়াদ নভেম্বরের মাঝামাঝি শেষ হয়। পরে সেই ক্ষমতার মেয়াদ বাড়ানো হয়। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রত্যেক সদস্য দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌত্ব রক্ষায় জীবন উৎসর্গের শপথ নেয়। দেশের অন্য কোনো প্রতিষ্ঠানকে এ আত্মত্যাগের শপথ নিতে হয় না। রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, প্রধান বিচারপতি, পুলিশ, র‌্যাব কাউকেই দায়িত্ব পালনে জীবনদানের শপথ নিতে হয় না। এ অসামান্য ত্যাগের দাবিদার একমাত্র সেনাবাহিনী। তাদের সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে। অতীতে বিভিন্ন সময় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে। কিন্তু কোনো ষড়যন্ত্রই ফলপ্রসূ হয়নি। কর্তব্যে অবিচল পেশাদার সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে কোনো চক্রান্ত-ষড়যন্ত্রই সফল হয়নি। বর্তমানে সেনাবাহিনীকে প্রতিপক্ষ বানানোর প্রচেষ্টাও সফল হওয়ার নয়। কারণ, এ দেশের মানুষ এখন অনেক সচেতন। তারা যুক্তি-বুদ্ধি দিয়ে, পূর্বাপর কর্মতৎপরতা বিচার করে সিদ্ধান্ত নেয়। চক্রান্ত-ষড়যন্ত্র করে সাধারণ মানুষকে সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে বিভ্রান্ত করা যাবে না। উপরন্তু এ হীন প্রচেষ্টার সঙ্গে জড়িতরাই নিজেদের কৃতকর্মের কারণে বিতর্কিত হয়ে পড়বে।

এই বিভাগের আরও খবর
জলবায়ু ন্যায়বিচার সংশ্লিষ্ট সংকটও
জলবায়ু ন্যায়বিচার সংশ্লিষ্ট সংকটও
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
সাদমানের সেঞ্চুরিতে এগিয়ে টাইগাররা
সাদমানের সেঞ্চুরিতে এগিয়ে টাইগাররা
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
দেশ বিশ্বব্যাংক আইএমএফ নির্ভরশীল নয়
দেশ বিশ্বব্যাংক আইএমএফ নির্ভরশীল নয়
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
ভোটারদের নির্ভয়ে ভোটদানের পরিবেশ নিশ্চিত করুন
ভোটারদের নির্ভয়ে ভোটদানের পরিবেশ নিশ্চিত করুন
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
সর্বশেষ খবর
‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’
‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার
৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার
আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ
মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত
নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন
টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নখের সাজে নকশা
নখের সাজে নকশা

৩৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা
ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা

৪১ মিনিট আগে | পরবাস

যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ
যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

৫০ মিনিট আগে | বাণিজ্য

মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার
মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিসিবি নির্বাচনে লড়ার ঘোষণা দিলেন ফারুক আহমেদ
বিসিবি নির্বাচনে লড়ার ঘোষণা দিলেন ফারুক আহমেদ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা
২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক
আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি প্রকাশ
বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরপুর সীমান্তে লোকালয়ে হাতি, বাড়ছে মানুষ ও বন্যপ্রাণির দ্বন্দ্ব
শেরপুর সীমান্তে লোকালয়ে হাতি, বাড়ছে মানুষ ও বন্যপ্রাণির দ্বন্দ্ব

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

পাকিস্তানে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
পাকিস্তানে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৩১ দফা প্রচারে ঝিনাইদহে লিফলেট বিতরণ
বিএনপির ৩১ দফা প্রচারে ঝিনাইদহে লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে রেললাইনের পাশে পড়েছিল শ্রমিকের মরদেহ
রাজশাহীতে রেললাইনের পাশে পড়েছিল শ্রমিকের মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাজিদের সঙ্গে প্রতারণার অভিযোগে ৪ চীনা নাগরিক গ্রেফতার
হাজিদের সঙ্গে প্রতারণার অভিযোগে ৪ চীনা নাগরিক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের ৫০০ টাকায় বিটিসিএলের ১৫ এমবিপিএস ইন্টারনেটে
শিক্ষার্থীদের ৫০০ টাকায় বিটিসিএলের ১৫ এমবিপিএস ইন্টারনেটে

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হলোকাস্ট বোর্ড থেকে কমলা হ্যারিসের স্বামীকে বরখাস্ত করলেন ট্রাম্প
হলোকাস্ট বোর্ড থেকে কমলা হ্যারিসের স্বামীকে বরখাস্ত করলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চারশো পেরিয়ে মধ্যাহ্ন বিরতিতে টাইগাররা
চারশো পেরিয়ে মধ্যাহ্ন বিরতিতে টাইগাররা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন
ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব
‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত
মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ