শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৪ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০২:০২, সোমবার, ২৪ মার্চ, ২০২৫

অপ্রয়োজনীয় বিতর্ক অনভিপ্রেত

বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
অপ্রয়োজনীয় বিতর্ক অনভিপ্রেত

একটি রাষ্ট্র পরিচালনায় কিছু পদ ও প্রতিষ্ঠান থাকে- যেসব পদ আর প্রতিষ্ঠানকে বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হয়। এটাই রাষ্ট্র পরিচালনার শিষ্টাচার। যদি প্রত্যেকটা প্রতিষ্ঠান আর স্পর্শকাতর গুরুত্বপূর্ণ পদকে বিতর্কিত করে ফেলা হয়, তাহলে শেষ পর্যন্ত রাষ্ট্রই দুর্বল হয়ে যায়। বাংলাদেশে এখন সেই প্রচেষ্টা চলছে কি না, তা ভেবে দেখার সময় হয়েছে। শান্তিতে নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে সাত মাস ধরে অন্তর্বর্তী সরকার দেশ পরিচালনা করছে। নানা দোষত্রুটি আর ভালোমন্দ মিলিয়ে এই সরকার কাজ করছে। ১৫ বছরের জগদ্দল পাথরের মতো একটি সরকারকে সরানোর পর একটি ধ্বংসস্তূপের ভিতর দিয়ে নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণের কাজ অনেক জটিল এবং কঠিন। সেই কাজটি ড. ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার করার চেষ্টা করছে। নানা রকম জটিলতা এবং সমস্যার পরেও শুধু ড. মুহাম্মদ ইউনূস প্রধান উপদেষ্টা থাকার কারণে জাতীয় এবং আন্তর্জাতিকভাবে এই সরকারের ওপর আস্থার সৃষ্টি হয়েছে। প্রধান উপদেষ্টা শুধু বাংলাদেশেই নন, সারা বিশ্বে একজন শ্রদ্ধাভাজন হিসেবে পরিচিত। সৌভাগ্য যে তাঁর মতো একজন খ্যাতিসম্পন্ন এবং আন্তর্জাতিকভাবে সম্মানিত ব্যক্তি এই দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন। ফলত এখনো মানুষ নানা রকম টানাপোড়েনের পরেও এই সরকারের প্রতি আস্থাশীল। সেজন্যই তাঁর ওপর আমাদের আস্থা রাখতে হবে। তাঁকে কাজ করতে দিতে হবে। দেশের সামনে এখন প্রধান কাজ গণতান্ত্রিক উত্তরণ। একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন। মনে রাখতে হবে বাংলাদেশে আগামী নির্বাচন কী রকম হবে, সেটা শুধু এ দেশের জনগণের বিষয় নয়, আন্তর্জাতিক মহল এই নিয়ে আগ্রহী এবং তাকিয়ে আছে। অস্বীকার করা যাবে না যে সাড়ে ১৫ বছরে আওয়ামী লীগের পতনের পেছনে আন্তর্জাতিক মহলের সমর্থন এবং সহযোগিতা বিশেষ ভূমিকা রেখেছিল। বিশেষ করে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং জাতিসংঘের ভূমিকা অনস্বীকার্য। এ কারণেই বাংলাদেশ তার ইচ্ছামতো যখন খুশি আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন করতে পারবে না। এই নির্বাচন করতে হবে সবার কাছে গ্রহণযোগ্য সময়ে ও পদ্ধতিতে। সেটি নিয়েই ড. মুহাম্মদ ইউনূস কাজ করছেন। ইতোমধ্যে তিনি ঘোষণা করেছেন যে আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। নির্বাচন কোনো অবস্থাতেই পেছানো হবে না। কিন্তু আমরা লক্ষ করছি, সাম্প্রতিক সময়ে কিছু অতি উৎসাহী মহল বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান এবং প্রতিষ্ঠানের প্রধানকে, এমনকি সবশেষ প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসকেও প্রশ্নবিদ্ধ এবং বিতর্কিত করার চেষ্টা করছে। তাঁর বক্তব্যের সমালোচনা করছেন, প্রতিবাদে মাঠে নামছে। এ ধরনের প্রতিক্রিয়া অনভিপ্রেত। ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সম্প্রতি সাক্ষাৎ করতে এসেছিল ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপের ড. কমফোর্ট ইরোর নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধিদল। এই প্রতিনিধিদলের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার দীর্ঘ বৈঠক হয়। মূলত ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপ বাংলাদেশে আগামী নির্বাচন কী পদ্ধতিতে হবে, নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক হবে কি না এবং গণতান্ত্রিক উত্তরণের যাত্রাপথ কেমন হবে ইত্যাদি নিয়ে কথা বলার জন্যই প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। সেখানে ড. মুহাম্মদ ইউনূস দুটি বিষয়ে সরকারের অবস্থান পরিষ্কার করেন। প্রথমত তিনি বলেছেন, ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন হবে। তিনি নির্বাচনের জন্য অতিপ্রয়োজনীয় সংস্কার করে দ্রুত জনগণের নির্বাচিত প্রতিনিধিদের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে চান। দ্বিতীয় যে বিষয়টি নিয়ে ক্রাইসিস গ্রুপ জানতে চাইছিল যে নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক হবে কিনা। অর্থাৎ সব রাজনৈতিক দল এই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে কিনা। এই প্রশ্নে ক্রাইসিস গ্রুপ আরও সুনির্দিষ্ট করে জানতে চেয়েছিল যে আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশগ্রহণ করতে পারবে কি না বা সরকার আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করবে কি না। তার উত্তরে ড. ইউনূস বলেছেন, আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার কোনো পরিকল্পনা সরকারের নেই। তিনি বলেছেন, ওই দলটির যেসব নেতার বিরুদ্ধে হত্যা, মানবতাবিরোধী অপরাধসহ অন্যান্য অপরাধের অভিযোগ রয়েছে তাদের বাংলাদেশের আদালতে বিচার হবে। উল্লেখ্য ড. মুহাম্মদ ইউনূসের এই বক্তব্যটি এবারই প্রথম নয়। এর আগেও একাধিক সাক্ষাৎকারে এবং বিভিন্ন ব্যক্তিত্বের সঙ্গে আলাপচারিতার সময় হয় তিনি একই রকম বক্তব্য রেখেছেন। আওয়ামী লীগের ব্যাপারে তাঁর সুস্পষ্ট অবস্থান তিনটি। প্রথমত আওয়ামী লীগের ভিতর যেসব নেতা এবং ব্যক্তি গণহত্যা, দুর্নীতিসহ বিভিন্ন অপরাধে জড়িত, তাঁদের বিচার হতে হবে। দ্বিতীয়ত আওয়ামী লীগ নির্বাচন করবে কি করবে না, সেটা তাদের দলীয় সিদ্ধান্ত। তৃতীয়ত আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিক দল হিসেবে নিষিদ্ধ করা বা না করা ইত্যাদি কাজ অন্তর্বর্তী সরকারের নয়। কিন্তু তাঁর এই বক্তব্যটিকে ঘিরে পানি ঘোলা করা হচ্ছে। এর ফলে দেশে একটি অস্থিতিশীল পরিবেশ-পরিস্থিতির সৃষ্টি হতে পারে বলে অনেকেই আশঙ্কা করছেন। গত শুক্রবার সন্ধ্যায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সংবাদ সম্মেলনে প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যের সমালোচনা করা হয়। আওয়ামী লীগের অপরাধের বিচারের ধীরগতির ব্যাপারে নিন্দা জানানো হয় এবং আওয়ামী লীগ রাজনীতিতে এখন অপ্রাসঙ্গিক বলেও জাতীয় নাগরিক পার্টির পক্ষ থেকে ওই সংবাদ সম্মেলনে উল্লেখ করা হয়। একটি রাজনৈতিক দল এ ধরনের প্রশ্ন উত্থাপন করতেই পারে এবং সেখানে তাদের মতামত আসতে পারে। কিন্তু সেখানে প্রধান উপদেষ্টাকে সমালোচনা করা বা প্রশ্নবিদ্ধ করা এই নাজুক সময়ে কোনোভাবেই সমীচীন নয়। একইভাবে এই সময় আমরা দেখছি যে সেনাবাহিনী এবং সেনাপ্রধান সম্বন্ধেও অনভিপ্রেত, অনাকাক্সিক্ষত এবং উসকানিমূলক বক্তৃতা-বিবৃতি দেওয়া হচ্ছে। রাষ্ট্রের সার্বভৌমত্বের প্রতীক এবং জনগণের আস্থার প্রতীক সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার চেষ্টা করলে বা সেনাবাহিনীকে অবমাননা করে বক্তব্য দিলে রাষ্ট্রই দুর্বল হয়ে পড়ে। বিপন্ন হয় আমাদের সার্বভৌমত্ব। এই বোধ এবং উপলব্ধি আমাদের প্রত্যেকের থাকা উচিত। এখন যারা রাজনীতিতে সক্রিয় কিংবা ৫ আগস্টের গণ অভ্যুত্থানে যারা সফলভাবে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন তাঁদের এখন দেশ গড়ার কাজে শামিল হতে হবে। মনে রাখতে হবে, ৫ আগস্ট গণ অভ্যুত্থানের পর গত সাত মাসে বাংলাদেশকে ঘিরে নানা রকম ষড়যন্ত্র-চক্রান্ত হচ্ছে। এখানে এই ষড়যন্ত্র-চক্রান্ত মোকাবিলা করার জন্য সবাইকে দায়িত্বশীল, সচেতন এবং ঐক্যবদ্ধ ভূমিকা পালন করতে হবে। এখন কাদাছোড়াছুড়ির সময় নয়। দোষারোপের চর্চা করে পরিবেশদূষণ এখন কাম্য নয়।  প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যের পর ছাত্রদের পক্ষ থেকে বেশ কিছু সংবেদনশীল এবং স্পর্শকাতর বক্তব্য উপস্থাপন করা হচ্ছে। এর মধ্যে জাতীয় নাগরিক পার্টির অন্যতম নেতা এবং দক্ষিণাঞ্চলের সমন্বয়ক হাসনাত আবদুল্লাহ একটি ফেসবুক স্ট্যাটাস দিয়েছেন ২০ মার্চ রাতে। ওই ফেসবুক স্ট্যাটাসে তিনি দাবি করেন, ১১ মার্চ সেনাবাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা তাঁকে এবং তাঁর সঙ্গে আরও কয়েকজনকে ডেকে নিয়েছিলেন। সেখানে আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগকে অংশগ্রহণ এবং আসন ভাগাভাগি নিয়ে একটি দরকষাকষি করেন। সেখানে আওয়ামী লীগকে নির্বাচনে আনতেই হবে, এরকম একটি বক্তব্য দিয়ে তাঁরা রীতিমতো চাপ সৃষ্টি করেন।  হাসানাত আবদুল্লাহ এই স্ট্যাটাস ২০ মার্চ দিলেন কেন? ধারণা করা হয়, প্রধান উপদেষ্টা ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপের সঙ্গে তাঁর বক্তব্যের পরপরই হাসনাত আবদুল্লাহ এই বক্তব্যটি দিয়েছেন। কিন্তু এ ধরনের বক্তব্য দেওয়াটা তাঁর কতটুকু সমীচীন হয়েছে, সেটা তিনিই ভালো বলতে পারবেন। কারণ হাসনাত আবদুল্লাহ এখন ৫ আগস্টের পূর্বের অবস্থায় নেই যে তিনি রাষ্ট্র ও সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলন করছেন। বরং তিনি এখন একটা দায়িত্বশীল অবস্থানে রয়েছেন। তিনি একজন গণ অভ্যুত্থানের নেতা। কাজেই গণ অভ্যুত্থানকে সফল করা, সংহত করা এবং একটি স্থিতিশীল অবস্থায় দেশকে রাখা তাঁর দায়িত্ব। তিনি যদি এখন আন্দোলনের ঢঙে বক্তব্য-বিবৃতি দেন, সেটা কতটুকু সমীচীন হবে তা ভেবে দেখা প্রয়োজন। কারণ তাঁর এই বক্তব্যের পর কিছু কিছু মহল বুঝে না বুঝে সেনাবাহিনী এবং সেনাপ্রধান সম্বন্ধে নানা রকম উসকানিমূলক বক্তব্য দিচ্ছে। হাসনাত আবদুল্লাহ ২০ মার্চ বক্তব্যের পর গত শুক্রবার বলেছেন যে রাজনীতির বিষয়টি রাজনীতিবিদদেরই থাকা উচিত, সেনাবাহিনী হস্তক্ষেপ করা উচিত নয়। তাঁর বক্তব্য যদি আমরা মেনে নিই তাহলে প্রশ্ন করতেই হয় যে ৫ আগস্ট দুপুর থেকে রাত সন্ধ্যা পর্যন্ত সব রাজনৈতিক দল কেন সেনাবাহিনীর দিকে তাকিয়ে ছিল? বাংলাদেশে যে রক্তক্ষয়ী গৃহযুদ্ধ তা মোকাবিলা করার ক্ষেত্রে সেনাবাহিনীর ভূমিকার ওপর কেন ছাত্র-জনতা সবাই নির্ভর করেছিল? ছাত্রপ্রতিনিধি এবং গণ অভ্যুত্থানে নেতৃত্বদানকারী অনেকেই সেনাসদরে গিয়ে ঘণ্টার পর ঘণ্টা বৈঠক করেছেন। সেনাপ্রধানের মধ্যস্থতায় আসলে সেদিন অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত হয়েছে। আমরা আরও দেখলাম আরেকজন সমন্বয়ক এবং বর্তমানে স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ তিনি একটি সাক্ষাৎকারে বলেছেন, প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে ড. ইউনূসকে নেওয়ার ব্যাপারে আপত্তি করেছিলেন সেনাপ্রধান। একটি রাজনৈতিক সংকটের সময় নানা রকম বিষয় নিয়ে আলোচনা হয় এবং নানা রকম মতভিন্নতা সেই আলোচনায় থাকতেই পারে। তর্কবিতর্ক হতেই পারে। সেগুলো একান্তই গোপনীয় বিষয়। শেষ পর্যন্ত কী সিদ্ধান্ত হলো সেটাই প্রকাশ্যে আসে। সিদ্ধান্ত গ্রহণের বিতর্ক সাত মাস পর একজন দায়িত্বশীল উপদেষ্টা কেন সামনে আনলেন? এ মুহূর্তে সেনাপ্রধানকে বিতর্কিত করলে দেশ অস্থিতিশীল অনিশ্চয়তার পথে যাত্রা করবে। সেই ঝুঁকি কেন নেওয়া হলো? আমরা যদি অতীত টেনে ধরে এত দিন পর এ ধরনের কথা বলে কাউকে অপরাধী বানানোর চেষ্টা করি বা ব্লেইম গেইম শুরু করি তাহলে দেশ অস্থিতিশীল হবে। গণতন্ত্র বিপন্ন হবে। আগামী দিনের গণতন্ত্রে উত্তরণের পথ বাধাগ্রস্ত হবে। এই বোধটুকু নিশ্চয়ই সবার রয়েছে। যাঁরা এখন রাজপথে ক্রিয়াশীল এবং যাঁরা প্রধান উপদেষ্টা বা সেনাবাহিনী বা সেনাপ্রধান সম্পর্কে বিষোদগার করছেন, সমালোচনা করছেন তাঁদের একবার ভেবে দেখতে হবে যে ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার চলে যাওয়ার পর যে পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল, সেখান থেকে উত্তরণের জন্য প্রতিষ্ঠান হিসেবে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী, সেনাপ্রধান এবং ড. মুহাম্মদ ইউনূস কীভাবে নিরলস পরিশ্রম করেছেন। তাঁরা দেশটিকে একটি অনিবার্য বিপর্যয়ের হাত থেকে উদ্ধার করেছেন। এখন তাঁরা আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে নিয়মিত যোগাযোগ করছেন। বিভিন্ন আন্তর্জাতিক মনোভাব এবং প্রত্যাশাগুলো সম্পর্কে তাঁরা জানেন। বাংলাদেশের জন্য সবচেয়ে বড় দরকার গণতান্ত্রিক উত্তরণ। সেই গণতান্ত্রিক উত্তরণের গ্রহণযোগ্য রোডম্যাপ ড. ইউনূস এবং সেনাপ্রধান সবচেয়ে ভালো জানেন। কাজেই সবার বুঝতে হবে, তাঁদের বক্তব্যের সুদূরপ্রসারী তাৎপর্য অনুধাবন না করেই উত্তেজনা ছড়ালে ক্ষতি হবে বিপ্লবের। অযাচিত, অপ্রয়োজনীয় এবং অপ্রাসঙ্গিক বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টায় বরং বাংলাদেশে গণতন্ত্রের যাত্রাপথ বাধাগ্রস্ত হবে। আমাদের বোঝা দরকার আমরা যদি অতিরিক্ত আবেগের বশবর্তী হই, তাতে নিজের ক্ষতি নিজেই করে ফেলার অবস্থা হতে পারে।

এই বিভাগের আরও খবর
জলবায়ু ন্যায়বিচার সংশ্লিষ্ট সংকটও
জলবায়ু ন্যায়বিচার সংশ্লিষ্ট সংকটও
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
সাদমানের সেঞ্চুরিতে এগিয়ে টাইগাররা
সাদমানের সেঞ্চুরিতে এগিয়ে টাইগাররা
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
দেশ বিশ্বব্যাংক আইএমএফ নির্ভরশীল নয়
দেশ বিশ্বব্যাংক আইএমএফ নির্ভরশীল নয়
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
ভোটারদের নির্ভয়ে ভোটদানের পরিবেশ নিশ্চিত করুন
ভোটারদের নির্ভয়ে ভোটদানের পরিবেশ নিশ্চিত করুন
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
সর্বশেষ খবর
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১২ মিনিট আগে | বাণিজ্য

চকলেটের লোভ দেখিয়ে শিশুকে যৌন নিপীড়ন, বৃদ্ধ গ্রেপ্তার
চকলেটের লোভ দেখিয়ে শিশুকে যৌন নিপীড়ন, বৃদ্ধ গ্রেপ্তার

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চেহারায় পরিবর্তন আনতে গিয়ে বিপর্যস্ত অস্ট্রেলীয় টিকটকারের জীবন
চেহারায় পরিবর্তন আনতে গিয়ে বিপর্যস্ত অস্ট্রেলীয় টিকটকারের জীবন

১৭ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে ভালোবাসায় সিক্ত ‘ক্যাফে ২১’
দুবাইয়ে ভালোবাসায় সিক্ত ‘ক্যাফে ২১’

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মে দিবসে বন্ধ থাকবে বসুন্ধরা সিটি শপিং মল
মে দিবসে বন্ধ থাকবে বসুন্ধরা সিটি শপিং মল

৪৪ মিনিট আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে ‘বৈশাখের পঙক্তিমালা’
অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে ‘বৈশাখের পঙক্তিমালা’

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গরমে শরীরে পানিশূন্যতা হচ্ছে কি না যেভাবে বুঝবেন
গরমে শরীরে পানিশূন্যতা হচ্ছে কি না যেভাবে বুঝবেন

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সুশান্তের মৃত্যুর পর যে কঠিন সময় পার করেছেন রিয়া
সুশান্তের মৃত্যুর পর যে কঠিন সময় পার করেছেন রিয়া

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আবারও সক্রিয় স্বপন-আমিন চক্র
আবারও সক্রিয় স্বপন-আমিন চক্র

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিম্বাবুয়েকে কত রানের লিড দিতে চায় বাংলাদেশ?
জিম্বাবুয়েকে কত রানের লিড দিতে চায় বাংলাদেশ?

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদন আদেশের অপেক্ষায় বাদী
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদন আদেশের অপেক্ষায় বাদী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ঝড়ের আভাস, ১১ অঞ্চলের নদীবন্দরে সতর্ক সংকেত
ঝড়ের আভাস, ১১ অঞ্চলের নদীবন্দরে সতর্ক সংকেত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে বাড়তে পারে গরম
রাজধানীতে বাড়তে পারে গরম

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

শ্রমিকদের মানবাধিকার নিশ্চিতের দাবি ব্রিটিশ এমপি আফসানার
শ্রমিকদের মানবাধিকার নিশ্চিতের দাবি ব্রিটিশ এমপি আফসানার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মুমিনের জীবনে প্রকৃত সুখ ও সফলতা
মুমিনের জীবনে প্রকৃত সুখ ও সফলতা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিক রূপান্তর
ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিক রূপান্তর

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে যে সতর্কবার্তা দিলেন এরদোয়ান
ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে যে সতর্কবার্তা দিলেন এরদোয়ান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন
ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন

১৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির সঙ্গে সম্পৃক্ততা নিয়ে যা বললেন উমামা ফাতেমা
এনসিপির সঙ্গে সম্পৃক্ততা নিয়ে যা বললেন উমামা ফাতেমা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতীয় ড্রোন গুলি করে ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের, সীমান্তে উত্তেজনা
ভারতীয় ড্রোন গুলি করে ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের, সীমান্তে উত্তেজনা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনাকন্যা পুতুলের ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ
হাসিনাকন্যা পুতুলের ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সীমান্তে ব্যাপক সেনা মোতায়েন ভারতের
সীমান্তে ব্যাপক সেনা মোতায়েন ভারতের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব
‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সঙ্গে যুদ্ধাবস্থা : ইমরান খানের মুক্তি চেয়ে ঐক্যের আহ্বান জানাল পিটিআই
ভারতের সঙ্গে যুদ্ধাবস্থা : ইমরান খানের মুক্তি চেয়ে ঐক্যের আহ্বান জানাল পিটিআই

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতে ঝুঁকিতে ১২-১৭ বছরের কিশোরীরা, চিকিৎসকদের সতর্কবার্তা
আমিরাতে ঝুঁকিতে ১২-১৭ বছরের কিশোরীরা, চিকিৎসকদের সতর্কবার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত
মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে জিতেই ট্রাম্পের কড়া সমালোচনা করলেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী
নির্বাচনে জিতেই ট্রাম্পের কড়া সমালোচনা করলেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকার পুলিশকে উজ্জীবিত করতে নানা উদ্যোগ নিয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার পুলিশকে উজ্জীবিত করতে নানা উদ্যোগ নিয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ