শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৪ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০২:০২, সোমবার, ২৪ মার্চ, ২০২৫

অপ্রয়োজনীয় বিতর্ক অনভিপ্রেত

বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
অপ্রয়োজনীয় বিতর্ক অনভিপ্রেত

একটি রাষ্ট্র পরিচালনায় কিছু পদ ও প্রতিষ্ঠান থাকে- যেসব পদ আর প্রতিষ্ঠানকে বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হয়। এটাই রাষ্ট্র পরিচালনার শিষ্টাচার। যদি প্রত্যেকটা প্রতিষ্ঠান আর স্পর্শকাতর গুরুত্বপূর্ণ পদকে বিতর্কিত করে ফেলা হয়, তাহলে শেষ পর্যন্ত রাষ্ট্রই দুর্বল হয়ে যায়। বাংলাদেশে এখন সেই প্রচেষ্টা চলছে কি না, তা ভেবে দেখার সময় হয়েছে। শান্তিতে নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে সাত মাস ধরে অন্তর্বর্তী সরকার দেশ পরিচালনা করছে। নানা দোষত্রুটি আর ভালোমন্দ মিলিয়ে এই সরকার কাজ করছে। ১৫ বছরের জগদ্দল পাথরের মতো একটি সরকারকে সরানোর পর একটি ধ্বংসস্তূপের ভিতর দিয়ে নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণের কাজ অনেক জটিল এবং কঠিন। সেই কাজটি ড. ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার করার চেষ্টা করছে। নানা রকম জটিলতা এবং সমস্যার পরেও শুধু ড. মুহাম্মদ ইউনূস প্রধান উপদেষ্টা থাকার কারণে জাতীয় এবং আন্তর্জাতিকভাবে এই সরকারের ওপর আস্থার সৃষ্টি হয়েছে। প্রধান উপদেষ্টা শুধু বাংলাদেশেই নন, সারা বিশ্বে একজন শ্রদ্ধাভাজন হিসেবে পরিচিত। সৌভাগ্য যে তাঁর মতো একজন খ্যাতিসম্পন্ন এবং আন্তর্জাতিকভাবে সম্মানিত ব্যক্তি এই দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন। ফলত এখনো মানুষ নানা রকম টানাপোড়েনের পরেও এই সরকারের প্রতি আস্থাশীল। সেজন্যই তাঁর ওপর আমাদের আস্থা রাখতে হবে। তাঁকে কাজ করতে দিতে হবে। দেশের সামনে এখন প্রধান কাজ গণতান্ত্রিক উত্তরণ। একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন। মনে রাখতে হবে বাংলাদেশে আগামী নির্বাচন কী রকম হবে, সেটা শুধু এ দেশের জনগণের বিষয় নয়, আন্তর্জাতিক মহল এই নিয়ে আগ্রহী এবং তাকিয়ে আছে। অস্বীকার করা যাবে না যে সাড়ে ১৫ বছরে আওয়ামী লীগের পতনের পেছনে আন্তর্জাতিক মহলের সমর্থন এবং সহযোগিতা বিশেষ ভূমিকা রেখেছিল। বিশেষ করে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং জাতিসংঘের ভূমিকা অনস্বীকার্য। এ কারণেই বাংলাদেশ তার ইচ্ছামতো যখন খুশি আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন করতে পারবে না। এই নির্বাচন করতে হবে সবার কাছে গ্রহণযোগ্য সময়ে ও পদ্ধতিতে। সেটি নিয়েই ড. মুহাম্মদ ইউনূস কাজ করছেন। ইতোমধ্যে তিনি ঘোষণা করেছেন যে আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। নির্বাচন কোনো অবস্থাতেই পেছানো হবে না। কিন্তু আমরা লক্ষ করছি, সাম্প্রতিক সময়ে কিছু অতি উৎসাহী মহল বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান এবং প্রতিষ্ঠানের প্রধানকে, এমনকি সবশেষ প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসকেও প্রশ্নবিদ্ধ এবং বিতর্কিত করার চেষ্টা করছে। তাঁর বক্তব্যের সমালোচনা করছেন, প্রতিবাদে মাঠে নামছে। এ ধরনের প্রতিক্রিয়া অনভিপ্রেত। ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সম্প্রতি সাক্ষাৎ করতে এসেছিল ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপের ড. কমফোর্ট ইরোর নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধিদল। এই প্রতিনিধিদলের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার দীর্ঘ বৈঠক হয়। মূলত ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপ বাংলাদেশে আগামী নির্বাচন কী পদ্ধতিতে হবে, নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক হবে কি না এবং গণতান্ত্রিক উত্তরণের যাত্রাপথ কেমন হবে ইত্যাদি নিয়ে কথা বলার জন্যই প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। সেখানে ড. মুহাম্মদ ইউনূস দুটি বিষয়ে সরকারের অবস্থান পরিষ্কার করেন। প্রথমত তিনি বলেছেন, ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন হবে। তিনি নির্বাচনের জন্য অতিপ্রয়োজনীয় সংস্কার করে দ্রুত জনগণের নির্বাচিত প্রতিনিধিদের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে চান। দ্বিতীয় যে বিষয়টি নিয়ে ক্রাইসিস গ্রুপ জানতে চাইছিল যে নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক হবে কিনা। অর্থাৎ সব রাজনৈতিক দল এই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে কিনা। এই প্রশ্নে ক্রাইসিস গ্রুপ আরও সুনির্দিষ্ট করে জানতে চেয়েছিল যে আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশগ্রহণ করতে পারবে কি না বা সরকার আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করবে কি না। তার উত্তরে ড. ইউনূস বলেছেন, আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার কোনো পরিকল্পনা সরকারের নেই। তিনি বলেছেন, ওই দলটির যেসব নেতার বিরুদ্ধে হত্যা, মানবতাবিরোধী অপরাধসহ অন্যান্য অপরাধের অভিযোগ রয়েছে তাদের বাংলাদেশের আদালতে বিচার হবে। উল্লেখ্য ড. মুহাম্মদ ইউনূসের এই বক্তব্যটি এবারই প্রথম নয়। এর আগেও একাধিক সাক্ষাৎকারে এবং বিভিন্ন ব্যক্তিত্বের সঙ্গে আলাপচারিতার সময় হয় তিনি একই রকম বক্তব্য রেখেছেন। আওয়ামী লীগের ব্যাপারে তাঁর সুস্পষ্ট অবস্থান তিনটি। প্রথমত আওয়ামী লীগের ভিতর যেসব নেতা এবং ব্যক্তি গণহত্যা, দুর্নীতিসহ বিভিন্ন অপরাধে জড়িত, তাঁদের বিচার হতে হবে। দ্বিতীয়ত আওয়ামী লীগ নির্বাচন করবে কি করবে না, সেটা তাদের দলীয় সিদ্ধান্ত। তৃতীয়ত আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিক দল হিসেবে নিষিদ্ধ করা বা না করা ইত্যাদি কাজ অন্তর্বর্তী সরকারের নয়। কিন্তু তাঁর এই বক্তব্যটিকে ঘিরে পানি ঘোলা করা হচ্ছে। এর ফলে দেশে একটি অস্থিতিশীল পরিবেশ-পরিস্থিতির সৃষ্টি হতে পারে বলে অনেকেই আশঙ্কা করছেন। গত শুক্রবার সন্ধ্যায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সংবাদ সম্মেলনে প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যের সমালোচনা করা হয়। আওয়ামী লীগের অপরাধের বিচারের ধীরগতির ব্যাপারে নিন্দা জানানো হয় এবং আওয়ামী লীগ রাজনীতিতে এখন অপ্রাসঙ্গিক বলেও জাতীয় নাগরিক পার্টির পক্ষ থেকে ওই সংবাদ সম্মেলনে উল্লেখ করা হয়। একটি রাজনৈতিক দল এ ধরনের প্রশ্ন উত্থাপন করতেই পারে এবং সেখানে তাদের মতামত আসতে পারে। কিন্তু সেখানে প্রধান উপদেষ্টাকে সমালোচনা করা বা প্রশ্নবিদ্ধ করা এই নাজুক সময়ে কোনোভাবেই সমীচীন নয়। একইভাবে এই সময় আমরা দেখছি যে সেনাবাহিনী এবং সেনাপ্রধান সম্বন্ধেও অনভিপ্রেত, অনাকাক্সিক্ষত এবং উসকানিমূলক বক্তৃতা-বিবৃতি দেওয়া হচ্ছে। রাষ্ট্রের সার্বভৌমত্বের প্রতীক এবং জনগণের আস্থার প্রতীক সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার চেষ্টা করলে বা সেনাবাহিনীকে অবমাননা করে বক্তব্য দিলে রাষ্ট্রই দুর্বল হয়ে পড়ে। বিপন্ন হয় আমাদের সার্বভৌমত্ব। এই বোধ এবং উপলব্ধি আমাদের প্রত্যেকের থাকা উচিত। এখন যারা রাজনীতিতে সক্রিয় কিংবা ৫ আগস্টের গণ অভ্যুত্থানে যারা সফলভাবে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন তাঁদের এখন দেশ গড়ার কাজে শামিল হতে হবে। মনে রাখতে হবে, ৫ আগস্ট গণ অভ্যুত্থানের পর গত সাত মাসে বাংলাদেশকে ঘিরে নানা রকম ষড়যন্ত্র-চক্রান্ত হচ্ছে। এখানে এই ষড়যন্ত্র-চক্রান্ত মোকাবিলা করার জন্য সবাইকে দায়িত্বশীল, সচেতন এবং ঐক্যবদ্ধ ভূমিকা পালন করতে হবে। এখন কাদাছোড়াছুড়ির সময় নয়। দোষারোপের চর্চা করে পরিবেশদূষণ এখন কাম্য নয়।  প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যের পর ছাত্রদের পক্ষ থেকে বেশ কিছু সংবেদনশীল এবং স্পর্শকাতর বক্তব্য উপস্থাপন করা হচ্ছে। এর মধ্যে জাতীয় নাগরিক পার্টির অন্যতম নেতা এবং দক্ষিণাঞ্চলের সমন্বয়ক হাসনাত আবদুল্লাহ একটি ফেসবুক স্ট্যাটাস দিয়েছেন ২০ মার্চ রাতে। ওই ফেসবুক স্ট্যাটাসে তিনি দাবি করেন, ১১ মার্চ সেনাবাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা তাঁকে এবং তাঁর সঙ্গে আরও কয়েকজনকে ডেকে নিয়েছিলেন। সেখানে আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগকে অংশগ্রহণ এবং আসন ভাগাভাগি নিয়ে একটি দরকষাকষি করেন। সেখানে আওয়ামী লীগকে নির্বাচনে আনতেই হবে, এরকম একটি বক্তব্য দিয়ে তাঁরা রীতিমতো চাপ সৃষ্টি করেন।  হাসানাত আবদুল্লাহ এই স্ট্যাটাস ২০ মার্চ দিলেন কেন? ধারণা করা হয়, প্রধান উপদেষ্টা ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপের সঙ্গে তাঁর বক্তব্যের পরপরই হাসনাত আবদুল্লাহ এই বক্তব্যটি দিয়েছেন। কিন্তু এ ধরনের বক্তব্য দেওয়াটা তাঁর কতটুকু সমীচীন হয়েছে, সেটা তিনিই ভালো বলতে পারবেন। কারণ হাসনাত আবদুল্লাহ এখন ৫ আগস্টের পূর্বের অবস্থায় নেই যে তিনি রাষ্ট্র ও সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলন করছেন। বরং তিনি এখন একটা দায়িত্বশীল অবস্থানে রয়েছেন। তিনি একজন গণ অভ্যুত্থানের নেতা। কাজেই গণ অভ্যুত্থানকে সফল করা, সংহত করা এবং একটি স্থিতিশীল অবস্থায় দেশকে রাখা তাঁর দায়িত্ব। তিনি যদি এখন আন্দোলনের ঢঙে বক্তব্য-বিবৃতি দেন, সেটা কতটুকু সমীচীন হবে তা ভেবে দেখা প্রয়োজন। কারণ তাঁর এই বক্তব্যের পর কিছু কিছু মহল বুঝে না বুঝে সেনাবাহিনী এবং সেনাপ্রধান সম্বন্ধে নানা রকম উসকানিমূলক বক্তব্য দিচ্ছে। হাসনাত আবদুল্লাহ ২০ মার্চ বক্তব্যের পর গত শুক্রবার বলেছেন যে রাজনীতির বিষয়টি রাজনীতিবিদদেরই থাকা উচিত, সেনাবাহিনী হস্তক্ষেপ করা উচিত নয়। তাঁর বক্তব্য যদি আমরা মেনে নিই তাহলে প্রশ্ন করতেই হয় যে ৫ আগস্ট দুপুর থেকে রাত সন্ধ্যা পর্যন্ত সব রাজনৈতিক দল কেন সেনাবাহিনীর দিকে তাকিয়ে ছিল? বাংলাদেশে যে রক্তক্ষয়ী গৃহযুদ্ধ তা মোকাবিলা করার ক্ষেত্রে সেনাবাহিনীর ভূমিকার ওপর কেন ছাত্র-জনতা সবাই নির্ভর করেছিল? ছাত্রপ্রতিনিধি এবং গণ অভ্যুত্থানে নেতৃত্বদানকারী অনেকেই সেনাসদরে গিয়ে ঘণ্টার পর ঘণ্টা বৈঠক করেছেন। সেনাপ্রধানের মধ্যস্থতায় আসলে সেদিন অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত হয়েছে। আমরা আরও দেখলাম আরেকজন সমন্বয়ক এবং বর্তমানে স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ তিনি একটি সাক্ষাৎকারে বলেছেন, প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে ড. ইউনূসকে নেওয়ার ব্যাপারে আপত্তি করেছিলেন সেনাপ্রধান। একটি রাজনৈতিক সংকটের সময় নানা রকম বিষয় নিয়ে আলোচনা হয় এবং নানা রকম মতভিন্নতা সেই আলোচনায় থাকতেই পারে। তর্কবিতর্ক হতেই পারে। সেগুলো একান্তই গোপনীয় বিষয়। শেষ পর্যন্ত কী সিদ্ধান্ত হলো সেটাই প্রকাশ্যে আসে। সিদ্ধান্ত গ্রহণের বিতর্ক সাত মাস পর একজন দায়িত্বশীল উপদেষ্টা কেন সামনে আনলেন? এ মুহূর্তে সেনাপ্রধানকে বিতর্কিত করলে দেশ অস্থিতিশীল অনিশ্চয়তার পথে যাত্রা করবে। সেই ঝুঁকি কেন নেওয়া হলো? আমরা যদি অতীত টেনে ধরে এত দিন পর এ ধরনের কথা বলে কাউকে অপরাধী বানানোর চেষ্টা করি বা ব্লেইম গেইম শুরু করি তাহলে দেশ অস্থিতিশীল হবে। গণতন্ত্র বিপন্ন হবে। আগামী দিনের গণতন্ত্রে উত্তরণের পথ বাধাগ্রস্ত হবে। এই বোধটুকু নিশ্চয়ই সবার রয়েছে। যাঁরা এখন রাজপথে ক্রিয়াশীল এবং যাঁরা প্রধান উপদেষ্টা বা সেনাবাহিনী বা সেনাপ্রধান সম্পর্কে বিষোদগার করছেন, সমালোচনা করছেন তাঁদের একবার ভেবে দেখতে হবে যে ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার চলে যাওয়ার পর যে পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল, সেখান থেকে উত্তরণের জন্য প্রতিষ্ঠান হিসেবে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী, সেনাপ্রধান এবং ড. মুহাম্মদ ইউনূস কীভাবে নিরলস পরিশ্রম করেছেন। তাঁরা দেশটিকে একটি অনিবার্য বিপর্যয়ের হাত থেকে উদ্ধার করেছেন। এখন তাঁরা আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে নিয়মিত যোগাযোগ করছেন। বিভিন্ন আন্তর্জাতিক মনোভাব এবং প্রত্যাশাগুলো সম্পর্কে তাঁরা জানেন। বাংলাদেশের জন্য সবচেয়ে বড় দরকার গণতান্ত্রিক উত্তরণ। সেই গণতান্ত্রিক উত্তরণের গ্রহণযোগ্য রোডম্যাপ ড. ইউনূস এবং সেনাপ্রধান সবচেয়ে ভালো জানেন। কাজেই সবার বুঝতে হবে, তাঁদের বক্তব্যের সুদূরপ্রসারী তাৎপর্য অনুধাবন না করেই উত্তেজনা ছড়ালে ক্ষতি হবে বিপ্লবের। অযাচিত, অপ্রয়োজনীয় এবং অপ্রাসঙ্গিক বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টায় বরং বাংলাদেশে গণতন্ত্রের যাত্রাপথ বাধাগ্রস্ত হবে। আমাদের বোঝা দরকার আমরা যদি অতিরিক্ত আবেগের বশবর্তী হই, তাতে নিজের ক্ষতি নিজেই করে ফেলার অবস্থা হতে পারে।

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে মালয়েশিয়া হাইকমিশনার ও মালদ্বীপের চিফ অব ডেফিন্সের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে মালয়েশিয়া হাইকমিশনার ও মালদ্বীপের চিফ অব ডেফিন্সের সাক্ষাৎ
ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি
ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি
নিবন্ধন পেতে শেষ মুহূর্তে দলগুলোর দৌড়ঝাঁপ
নিবন্ধন পেতে শেষ মুহূর্তে দলগুলোর দৌড়ঝাঁপ
আট বছরে শিক্ষিত বেকার বেড়ে দ্বিগুণ
আট বছরে শিক্ষিত বেকার বেড়ে দ্বিগুণ
সীমানা নিয়ে এখনো উত্তাপ
সীমানা নিয়ে এখনো উত্তাপ
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি
ভূমিকম্পে কাঁপল বাংলাদেশসহ পাঁচ দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল বাংলাদেশসহ পাঁচ দেশ
বিডার ওয়ান স্টপ সার্ভিসে আরও পাঁচ সেবা
বিডার ওয়ান স্টপ সার্ভিসে আরও পাঁচ সেবা
পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের
পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের
রাস্তা অবরোধ করলে ছাড় নয়
রাস্তা অবরোধ করলে ছাড় নয়
রাকসুর ভোট গণনা হবে ওএমআর মেশিনেই
রাকসুর ভোট গণনা হবে ওএমআর মেশিনেই
চাকসু নির্বাচনে ভোটার ২৭ হাজার ৬৩৪ জন
চাকসু নির্বাচনে ভোটার ২৭ হাজার ৬৩৪ জন
সর্বশেষ খবর
নেপালে লুট করা জিনিস বেচাকেনার বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস বেচাকেনার বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসু নির্বাচনে একাডেমিক ও দাফতরিক কার্যক্রম দু’দিন বন্ধ
রাকসু নির্বাচনে একাডেমিক ও দাফতরিক কার্যক্রম দু’দিন বন্ধ

৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে টি-টোয়েন্টিতে খেলবেন না উইলিয়ামসন
অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে টি-টোয়েন্টিতে খেলবেন না উইলিয়ামসন

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢামেকে একসঙ্গে জন্ম নেওয়া ৬ নবজাতকের মধ্যে ৫ জনের মৃত্যু
ঢামেকে একসঙ্গে জন্ম নেওয়া ৬ নবজাতকের মধ্যে ৫ জনের মৃত্যু

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

আন্দোলন কারো জন্যই কল্যাণ বয়ে আনবে না: রিজভী
আন্দোলন কারো জন্যই কল্যাণ বয়ে আনবে না: রিজভী

২০ মিনিট আগে | রাজনীতি

এক ম্যাচের পারফরম্যান্সেই আইসিসির মাসসেরা সিরাজ
এক ম্যাচের পারফরম্যান্সেই আইসিসির মাসসেরা সিরাজ

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আইসিসিবিতে শুরু হচ্ছে এশিয়ান ট্যুরিজম ফেয়ার
আইসিসিবিতে শুরু হচ্ছে এশিয়ান ট্যুরিজম ফেয়ার

২৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জন জেলে: বিজিবি সেক্টর কমান্ডার
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জন জেলে: বিজিবি সেক্টর কমান্ডার

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খাবার উৎপাদন, স্নিগ্ধ বেকারিকে জরিমানা
বগুড়ায় অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খাবার উৎপাদন, স্নিগ্ধ বেকারিকে জরিমানা

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা নগরীতে ভুতুড়ে বিলে দিশেহারা গ্রাহক
কুমিল্লা নগরীতে ভুতুড়ে বিলে দিশেহারা গ্রাহক

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে বাড়ছে ডেঙ্গুর প্রকোপ
সিলেটে বাড়ছে ডেঙ্গুর প্রকোপ

৪১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

সাবেক বিশ্ব বক্সিং চ্যাম্পিয়ন রিকি হ্যাটনের মৃত্যু
সাবেক বিশ্ব বক্সিং চ্যাম্পিয়ন রিকি হ্যাটনের মৃত্যু

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রীর পদবি গ্রহণ করতে পারবেন দক্ষিণ আফ্রিকার পুরুষরা
স্ত্রীর পদবি গ্রহণ করতে পারবেন দক্ষিণ আফ্রিকার পুরুষরা

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাজিল স্নাতকের ফল প্রকাশ, পাশের হার ৯৫.০৫
ফাজিল স্নাতকের ফল প্রকাশ, পাশের হার ৯৫.০৫

৪৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

১২ তরুণকে ‘ইয়ুথ ভলান্টিয়ার অ্যাওয়ার্ড’ প্রদান করলেন প্রধান উপদেষ্টা
১২ তরুণকে ‘ইয়ুথ ভলান্টিয়ার অ্যাওয়ার্ড’ প্রদান করলেন প্রধান উপদেষ্টা

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপে আজ দুই ম্যাচ
এশিয়া কাপে আজ দুই ম্যাচ

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় টাইফয়েড টিকার সমন্বয় সভা
বগুড়ায় টাইফয়েড টিকার সমন্বয় সভা

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরের বিভিন্ন কলেজে একাদশ শ্রেণির ওরিয়েন্টেশন ক্লাস অনুষ্ঠিত
শেরপুরের বিভিন্ন কলেজে একাদশ শ্রেণির ওরিয়েন্টেশন ক্লাস অনুষ্ঠিত

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যমুনা অভিমুখে শিক্ষকদের মিছিল, পুলিশের জলকামান-সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ
যমুনা অভিমুখে শিক্ষকদের মিছিল, পুলিশের জলকামান-সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি : ২০৫০ সাল নাগাদ ঝুঁকিতে ১৫ লাখ অস্ট্রেলীয়
সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি : ২০৫০ সাল নাগাদ ঝুঁকিতে ১৫ লাখ অস্ট্রেলীয়

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে বিতর্কিত ওয়াকফ সংশোধনী আইনের কয়েকটি ধারা স্থগিত
ভারতে বিতর্কিত ওয়াকফ সংশোধনী আইনের কয়েকটি ধারা স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে হরতাল প্রত্যাহার করে নির্বাচন অফিস ঘেরাওয়ের ঘোষণা
বাগেরহাটে হরতাল প্রত্যাহার করে নির্বাচন অফিস ঘেরাওয়ের ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি
শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-খলুদকে হারিয়ে শীর্ষে রোনালদোর আল-নাসর
আল-খলুদকে হারিয়ে শীর্ষে রোনালদোর আল-নাসর

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রীকে তালাক দিয়ে ৪০ লিটার দুধ দিয়ে গোসল!
স্ত্রীকে তালাক দিয়ে ৪০ লিটার দুধ দিয়ে গোসল!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চুয়াডাঙ্গায় বৃদ্ধার অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার
চুয়াডাঙ্গায় বৃদ্ধার অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গত ১৭ বছর কোনো কাজের সুযোগ পাইনি: বেবী নাজনীন
গত ১৭ বছর কোনো কাজের সুযোগ পাইনি: বেবী নাজনীন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত ম্যাচের আম্পায়ারকে অপসারণে আইসিসিকে পাকিস্তানের চিঠি
ভারত ম্যাচের আম্পায়ারকে অপসারণে আইসিসিকে পাকিস্তানের চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনালী আঁশে ফিরছে সুদিন, খুশি দিনাজপুরের কৃষকরা
সোনালী আঁশে ফিরছে সুদিন, খুশি দিনাজপুরের কৃষকরা

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সর্বাধিক পঠিত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে
নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর
শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ
আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শায়খুল হাদিস আল্লামা আহমদুল্লাহর মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
শায়খুল হাদিস আল্লামা আহমদুল্লাহর মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান
কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীর্ঘ ১৮ বছর পর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বাবর
দীর্ঘ ১৮ বছর পর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বাবর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির অপেক্ষায় সহস্রাধিক প্রভাষক
পদোন্নতির অপেক্ষায় সহস্রাধিক প্রভাষক

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সভাপতি-সম্পাদকসহ নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ১৯ নেতাকর্মীকে বহিষ্কার করলো ভাসানী বিশ্ববিদ্যালয়
সভাপতি-সম্পাদকসহ নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ১৯ নেতাকর্মীকে বহিষ্কার করলো ভাসানী বিশ্ববিদ্যালয়

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব সানোয়ার জাহান
শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব সানোয়ার জাহান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব
অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

৬ বিভাগে ভারি বর্ষণের সতর্কতা, পাহাড়ধসের শঙ্কা
৬ বিভাগে ভারি বর্ষণের সতর্কতা, পাহাড়ধসের শঙ্কা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা

সম্পাদকীয়

উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি

প্রথম পৃষ্ঠা

কার সঙ্গে ফারিয়া
কার সঙ্গে ফারিয়া

শোবিজ

জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক
জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ডুবতে পারে ১২ জেলা
ডুবতে পারে ১২ জেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের
পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের

প্রথম পৃষ্ঠা

সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ
সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন
নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি
ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে
বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে

নগর জীবন

তৌসিফ-তিশার সুখবর...
তৌসিফ-তিশার সুখবর...

শোবিজ

বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন
বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন

বিশেষ আয়োজন

১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল
সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল

বিশেষ আয়োজন

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস
তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস

মাঠে ময়দানে

প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন
প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন

নগর জীবন

হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা
হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুপারিশের পরও আটকে আছে ৩৩০ পুলিশ কর্মকর্তার নিয়োগ
সুপারিশের পরও আটকে আছে ৩৩০ পুলিশ কর্মকর্তার নিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইটেম গার্ল মাহি
আইটেম গার্ল মাহি

শোবিজ

১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান
১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান

নগর জীবন

মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি
মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি

নগর জীবন

নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো
নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার
যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি
পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি

পূর্ব-পশ্চিম

বিডার ওয়ান স্টপ সার্ভিসে আরও পাঁচ সেবা
বিডার ওয়ান স্টপ সার্ভিসে আরও পাঁচ সেবা

প্রথম পৃষ্ঠা

শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও
শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও

পেছনের পৃষ্ঠা

১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ
১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা
ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা

পূর্ব-পশ্চিম

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা