শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২১ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০০:২৬, সোমবার, ২১ এপ্রিল, ২০২৫

বিচার ও সংস্কার কি নির্বাচনের প্রতিপক্ষ?

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
বিচার ও সংস্কার কি নির্বাচনের প্রতিপক্ষ?

ঈদের ছুটি কেটে গেল অনেকটা নিরাপদে, স্বস্তিতে। ঈদযাত্রায় মানুষকে ভোগান্তি পোহাতে হয়নি। ঈদের ছুটি দীর্ঘ হওয়ার কারণে পরিবার, আত্মীয়স্বজনের সঙ্গে একটা মিলনমেলা হয়েছিল দীর্ঘদিন পর। এবার ঈদের কেনাকাটায় সিন্ডিকেটের দৌরাত্ম্য দেখা যায়নি। জিনিসপত্রের দামে লাগাম টেনে ধরতে সক্ষম হয়েছিল অন্তর্বর্তী সরকার। ঈদের সময় আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতিরও একটা সহনীয় অবস্থা আমরা লক্ষ্য করছি। সবকিছু মিলিয়ে যে উদ্বেগ এবং উৎকণ্ঠার মধ্য দিয়ে আমাদের কিছুটা দিন কেটেছিল, সেখান থেকে একটা স্বস্তি এবং আস্থার জায়গায় ফিরে এসেছে। কিন্তু এই স্বস্তি এবং আশ্বাসের পর পরই নতুন করে জনমনে উঁকি দিচ্ছে নানা প্রশ্ন। মানুষের মধ্যে সৃষ্টি হচ্ছে নতুন উদ্বেগ। আগামী দিনের রাজনীতি কোন পথে? নির্বাচন এবং সংস্কার করতে গিয়ে কি রাজনীতি দ্বিধাবিভক্ত হয়ে পড়বে? নির্বাচন, গণহত্যার বিচার ও রাষ্ট্র সংস্কার প্রশ্নে কি দেশে নতুন করে সৃষ্টি হবে অশান্তি?

বিএনপিসহ দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর একটি অংশ দ্রুত নির্বাচনের পক্ষে। তারা মনে করছে, ন্যূনতম সংস্কারগুলো করে অবিলম্বে নির্বাচনে যাওয়া উচিত। দেশের বর্তমান পরিস্থিতি মোকাবিলা করার জন্য জনগণের নির্বাচিত প্রতিনিধিদের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তরের কোনো বিকল্প নেই। অন্যদিকে তরুণ সমাজ মনে করছে রাষ্ট্র সংস্কার এবং বিচারের আগে নির্বাচন করা উচিত নয়। এটি নিয়ে রোজার সময় রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে দেখা গেছে টানাপোড়েন। এখন প্রশ্ন হলো- ঈদের পর রাজনীতিতে এই টানাপোড়েন কি বড় ধরনের বিরোধে রূপ নেবে এবং সে বিরোধের পরিণতি কী হবে?

৫ আগস্টের গণ অভ্যুত্থানের মাধ্যমে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর বর্তমান সরকারের মেয়াদ প্রায় আট মাস হতে চলল। এ সময়ের মধ্যে এখন পর্যন্ত নির্বাচনের কোনো সুস্পষ্ট রূপরেখা পাওয়া যায়নি। তবে অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে মোটা দাগে নির্বাচনের একটি সময়সীমা বেঁধে দেওয়া হয়েছে। প্রধান উপদেষ্টা ডিসেম্বর থেকে আগামী বছরের জুনের মধ্যে নির্বাচন করার কথাও বলেছেন বারবার। প্রশ্ন হচ্ছে এই সময়ের মধ্যে কি গণহত্যার বিচার এবং রাষ্ট্র সংস্কার সম্ভব হবে? না, গণহত্যার বিচার ও রাষ্ট্র সংস্কার দুটোই দীর্ঘমেয়াদি প্রক্রিয়া। আগামী বছরের জুনের মধ্যে এটা শেষ করা বেশ দুরূহ। যারা জুলাই আগস্ট গণহত্যার সঙ্গে জড়িত তাদের অনেককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাদের বিচার প্রক্রিয়া এখন চলমান। জুলাই বিপ্লব আমাদের সামনে একটি বাস্তবতা নিয়ে এসেছে। একটা সত্যকে স্পষ্ট করেছে। তা হলো বাংলাদেশের যে রাষ্ট্রকাঠামো তা পরিবর্তন হওয়া দরকার। কারণ এ রাষ্ট্রকাঠামোই কর্তৃত্ববাদী শাসনব্যবস্থা সৃষ্টি করে। এ অবস্থা থেকে অবসানের জন্য প্রয়োজন একটি ভারসাম্যপূর্ণ জবাবদিহিমূলক রাষ্ট্র বিনির্মাণ। এ রাষ্ট্র সংস্কার কেবল সরকারি ব্যবস্থাপনায় নয়, সংবিধান, বিচার, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীসহ সব ক্ষেত্রে সংস্কার এখন সময়ের দাবি। কিন্তু এ রাষ্ট্র সংস্কার কীভাবে হবে, কতটুকু কত দিনে হবে?- সেটি একটি বড় প্রশ্ন। এ প্রশ্ন রাজনৈতিক অঙ্গনকে দ্বিধাবিভক্ত করছে প্রতিদিন। প্রশ্ন হচ্ছে, যদি সবার আগে নির্বাচন হয়, তাহলে কি রাষ্ট্র সংস্কার এবং বিচার ব্যাহত হবে? এ প্রশ্নকে ঘিরেই রাজনৈতিক অঙ্গনে নতুন বিতর্কের অবতারণা। আমরা নির্মোহভাবে যদি বিশ্লেষণ করি তাহলে দেখব- জুলাই গণহত্যাকারী, দুর্নীতিবাজ, লুণ্ঠনকারীদের বিচার বিভাগ, রাষ্ট্র সংস্কার এবং নির্বাচন তিনটি পৃথক পৃথক বিষয়। একটির সঙ্গে আরেকটির কোনো বিরোধ নেই। কিন্তু অনেকেই মনে করছেন নির্বাচন যদি আগে হয়ে যায় তাহলে বিচার ও সংস্কার বাধাগ্রস্ত হতে পারে। এরকম আশঙ্কার কিছু কারণও রয়েছে। একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধের পর বাংলাদেশের যে নতুন রাষ্ট্রকাঠামো বিন্যাস প্রয়োজন দেখা দিয়েছিল সেই প্রয়োজন আমরা মেটাতে পারিনি। একাত্তরের ঘাতকদের বিচার যথা সময়ে হয়নি। নব্বইয়ের গণ অভ্যুত্থানের পর যে তিন জোটের রূপরেখা প্রণীত হয়েছিল তা বাস্তবায়িত হয়নি। আর এসব ব্যর্থতার জন্য অনেকেই এবার সতর্ক। যারা আগে বিচার ও রাষ্ট্র সংস্কারের দাবি উত্থাপন করছে, তাদের পক্ষে মূল যুক্তি হচ্ছে নির্বাচন হয়ে গেলে বিচার প্রক্রিয়া এবং রাষ্ট্র সংস্কার বাধাগ্রস্ত হতে পারে। যারা নির্বাচিত হবেন, তারা গণহত্যাকারীদের সঙ্গে রাজনৈতিক দরকষাকষির মাধ্যমে সমঝোতা করতে পারেন। এরকম আশঙ্কা থেকেই জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)-সহ তরুণদের একটি বড় অংশ মনে করছে যে, সবার আগে রাষ্ট্র সংস্কার ও বিচার প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হবে। জাতীয় নাগরিক পার্টির নেতা নাহিদ ইসলাম ঈদের দিনও বলেছেন, গণহত্যার বিচার এবং আওয়ামী লীগের রাজনীতি নিষিদ্ধ করার আগে বাংলাদেশে কোনো নির্বাচন হবে না। তিনি এটিও মনে করেন যে, গণহত্যার বিচার প্রক্রিয়া সম্পন্ন হওয়ার আগ পর্যন্ত আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল করা উচিত। এখন প্রশ্ন হচ্ছে বিচারের সঙ্গে নির্বাচনের সম্পর্কের বাস্তবতা কতটুকু? আমরা নব্বইয়ের গণ অভ্যুত্থান সামনে রেখে যদি বর্তমান সময়কে মিলিয়ে দেখি তাহলে দেখব নব্বইয়ের অভ্যুত্থানের পর মাত্র তিন মাসের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল। তৎকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান, বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমেদ নব্বইয়ের ডিসেম্বরে দায়িত্ব গ্রহণ করে একানব্বইয়ের ফেব্রুয়ারিতে একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন সম্পন্ন করতে সক্ষম হয়েছিলেন। যে নির্বাচনে বিজয়ী হয়েছিল বিএনপি। বিএনপি নির্বাচনে বিজয়ী হওয়ার পর কিন্তু এরশাদের বিচার প্রক্রিয়া বন্ধ হয়নি। বরং এরশাদ একাধিক মামলায় দণ্ডিত হয়েছিলেন। দীর্ঘদিন কারাবরণ করতে হয়েছিল সাবেক এই সেনাপ্রধানকে। কাজেই নির্বাচন হলেই যে অপরাধীদের বিচার হবে না- এই বাস্তবতার কোনো ভিত্তি নেই। নব্বইয়ের চেয়ে জুলাই আন্দোলনের আবেগ এবং মাত্রা অনেক বেশি। জুলাই গণ অভ্যুত্থান ছিল একটি সর্বাত্মক গণ আন্দোলন, যাকে একটি বিপ্লবও বলা যেতে পারে। কাজেই জুলাই বিপ্লবের পর যারা গণহত্যাকারী, যারা ১৫ বছর ধরে রাষ্ট্র লুণ্ঠন করেছেন, তাদের বিচার না করা হবে একটি সামাজিক ও রাজনৈতিক অপরাধ। আমার মনে হয় না যে কেউই বিচার না করার অবস্থানে থাকবে এবং বিচার প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করতে চাইবে। এ ধরনের উদ্যোগ নিলে তরুণ সমাজ দেশবাসীকে সঙ্গে নিয়ে তাদের প্রতিহত করবে। কাজেই বিচার কখনোই নির্বাচনের পথে বাধা হতে পারে না। বরং অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচন হওয়ার পর একটি নির্দিষ্ট মেয়াদের জন্য সরকার বিচার প্রক্রিয়াকে আরও জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে গ্রহণযোগ্যতা দিতে পারবে। তখন জনগণের ম্যান্ডেট লাভকারী একটি সরকার এ বিচারের রায় কার্যকর করতে গিয়ে কোনোরকম চাপ এবং ষড়যন্ত্রের মুখোমুখি হবে না।

এখন দেখা যাক রাষ্ট্র সংস্কারের সঙ্গে নির্বাচনের সংঘাত আছে কি না? রাষ্ট্র সংস্কার বিষয়টি একটি চলমান প্রক্রিয়া। রাষ্ট্র সংস্কার একটি বিমূর্ত ধারণা। একটি রাষ্ট্রে আজকে যেটি বাস্তবতা আগামী দিন তা অপ্রয়োজনীয় হয়ে যেতে পারে। রাষ্ট্র সংস্কারের অন্যতম সরকার পদ্ধতির বিষয়টিই যদি আমরা পর্যালোচনা করি তাহলে দেখব মুক্তিযুদ্ধের আকাক্সক্ষা ছিল সংসদীয় গণতন্ত্র। বাহাত্তরের সংবিধানে সংসদীয় ব্যবস্থা ছিল। কিন্তু শেখ মুজিবুর রহমান চতুর্থ সংশোধনীর মাধ্যমে সংসদীয় গণতন্ত্র বাতিল করেন। একদলীয় শাসনব্যবস্থা প্রবর্তন করেন। অর্থাৎ রাষ্ট্রের কাঠামোর একটি মৌলিক পরিবর্তন করা হয়। জিয়াউর রহমান দায়িত্ব গ্রহণ করে একদলীয় শাসনব্যবস্থা বিলুপ্ত করেন এবং বহুদলীয় গণতন্ত্রের পথ উন্মুক্ত করেন। তিনি আর সংসদীয় গণতন্ত্রে ফিরে যাননি। তখনকার বাস্তবতায় মনে হয়েছিল রাষ্ট্রপতি শাসিত সরকারব্যবস্থা ভালো। কারণ তখন একজন নেতার নেতৃত্বে বাংলাদেশের পুনর্গঠন এবং উন্নয়নের প্রয়োজন ছিল। কাজেই সংসদীয় গণতন্ত্র ব্যবস্থার পরিবর্তে তিনি রাষ্ট্রপতি শাসিত শাসনব্যবস্থা বাংলাদেশে প্রচলন করেন। তখনকার বাস্তবতায় এই ছিল সময়ের দাবি। আবার ৮২ সাল থেকে ৯০ পর্যন্ত দীর্ঘদিন ধরে স্বৈরাচারী শাসনের বিরুদ্ধে আন্দোলনের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশে একটি যৌথ নেতৃত্ব কাঠামো প্রতিষ্ঠিত হয়। তিন জোট যুগপৎভাবে আন্দোলন করে স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে। এখানে একটি যৌথ নেতৃত্বের ধারণা এবং বহু মতের বহু চিন্তার আলোকে স্বচ্ছতা এবং জবাবদিহির গণতন্ত্রের ধারণা জনপ্রিয়তা পায়। কাজেই নব্বই সালে গণ অভ্যুত্থানের বিজয়ের পর একানব্বই সালে বিএনপির নেতৃত্বে গঠিত গণতান্ত্রিক সরকার আর রাষ্ট্রপতি শাসিত সরকারব্যবস্থায় থাকেনি। তারা সংসদীয় গণতন্ত্রের পক্ষে তাদের মতামত দেয়। সংবিধান সংশোধনের মাধ্যমে বাংলাদেশ রাষ্ট্রপতি শাসিত ব্যবস্থা থেকে সংসদীয় ব্যবস্থায় উত্তরণ করে। সরকার কাঠামোর এটি ছিল একটি বড় ধরনের সংস্কার। সেই সংস্কারের আলোকে বাংলাদেশে এখনো সংসদীয় গণতন্ত্র চলছে। কিন্তু সংসদীয় গণতন্ত্রের ধারায় চলতে গিয়ে আমরা দেখছি যে, এখানে ক্ষমতার ভারসাম্য এবং জবাবদিহি অনুপস্থিত। প্রধানমন্ত্রীর হাতে নিরঙ্কুশ ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশে বর্তমান সংবিধান সংসদীয় গণতন্ত্রের বদলে প্রধানমন্ত্রী শাসিত শাসনব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করেছে। একজন প্রধানমন্ত্রী যতবার ইচ্ছা সরকারপ্রধান হিসেবে থাকতে পারেন। এতে তার স্বৈরাচারী হওয়ার সম্ভাবনা দেখা দেয়। এমনকি রাষ্ট্রপতিকে একটি নামমাত্র আলংকারিক পদ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছে। ক্ষমতার ভারসাম্য সম্পূর্ণ অনুপস্থিত। সেই অবস্থার পরিবর্তন দরকার। মূলত ১৯৯১ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত সংসদীয় গণতন্ত্রের মধ্য দিয়ে যেতে যেতে আমরা এর খারাপ দিক এবং ত্রুটিবিচ্যুতিগুলো আবিষ্কার করতে সক্ষম হয়েছি। এর পরিবর্তন সময়ের দাবি। জনগণ এখন জানে যে, একটি ভারসাম্যপূর্ণ গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় কী কী দরকার? কোথায় কোথায় স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি দরকার। এরকম রাষ্ট্রের বহু ক্ষেত্রেই সংস্কারের কাজ করছে এ সরকার। এভাবে প্রতিটি ক্ষেত্রে অতীত অভিজ্ঞতার আলোকে ত্রুটিবিচ্যুতিগুলো চিহ্নিত করে সংস্কারের দাবি নিয়ে কোনো বিতর্ক নেই। সবাই মনে করেন রাষ্ট্রব্যবস্থাকে জনগণের করতে গেলে এর ত্রুটিবিচ্যুতিগুলো দূর করতে হবে। সেটিই সংস্কার। কিন্তু সংস্কার কোনো সোনার পাথরবাটি নয় বা সংস্কার স্থায়ী কোনো বিষয় নয়। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে রাষ্ট্র সংস্কারের আকাক্সক্ষা, প্রয়োজনীয় ও পরিবর্তিত হয়। সংস্কার আসলে একটি চলমান প্রক্রিয়া। গত সাড়ে ১৫ বছরের স্বৈরশাসনের মধ্য দিয়ে আমরা যে অভিজ্ঞতাগুলো অর্জন করেছি সেই অভিজ্ঞতার আলোকে এখন রাষ্ট্রকে ঢেলে সাজানোর জন্য যে পরিবর্তন এবং সংযোজন-বিয়োজন করা উচিত সেটি আসলে হলো রাষ্ট্র সংস্কার। কিন্তু রাষ্ট্র সংস্কারের পদ্ধতি ও ধরন নিয়ে সবাই একমত হবেন এমন ভাবার কোনো কারণ নেই। কারণ প্রত্যেক রাজনৈতিক দল তাদের নিজস্ব দৃষ্টিভঙ্গির আলোকে রাষ্ট্র সংস্কারের চিন্তা করে। বিএনপির নিজস্ব গঠনতন্ত্র এবং কর্মসূচি রয়েছে। জাতীয় নাগরিক পার্টির নিজস্ব গঠনতন্ত্র এবং কর্মসূচি রয়েছে। প্রত্যেকে তাদের নিজ নিজ দৃষ্টিভঙ্গি থেকেই রাষ্ট্রকে ঢেলে সাজাতে চায়। কাজেই বিএনপি যেভাবে রাষ্ট্র সংস্কারকে দেখে ঠিক সেভাবে জাতীয় নাগরিক পার্টি বা জামায়াত দেখে না। এটি গণতান্ত্রিক রাজনীতির একটি বৈশিষ্ট্য। আর এ কারণেই রাষ্ট্র সংস্কারে জনগণের মতামত গুরুত্বপূর্ণ। রাষ্ট্র সংস্কার চাপিয়ে দেওয়ার বিষয় নয়। রাষ্ট্র সংস্কার করার জন্য তাই রাজনৈতিক দলগুলোকে জনগণের কাছে যেতে হবে। জনগণকে রাজনৈতিক দলের কর্মসূচি, চিন্তাভাবনাগুলো বলতে হবে। জনগণ যে চিন্তা এবং মতামতকে গ্রহণ করবে সেই দল নির্বাচন করবে এবং রাষ্ট্র সংস্কারের দায়িত্ব নেবে। বিজয়ী দল তাদের নির্বাচনি অঙ্গীকার এবং কর্মসূচি অনুযায়ী সংস্কার করবে। আর এ কারণেই আমি মনে করি রাষ্ট্র সংস্কারের আগে একটি নির্বাচন দরকার। কারণ নির্বাচনের মধ্য দিয়ে রাষ্ট্র সংস্কারের বিষয়ে জনগণের মতামত বেরিয়ে আসবে। বাংলাদেশ একটি গণতান্ত্রিক আন্দোলনের মধ্য দিয়ে নতুন অবস্থানে এসে পৌঁছেছে। এ অবস্থায় রাষ্ট্রের যে সংস্কার প্রয়োজন তা কেউ অস্বীকার করবে না, কিন্তু কতটুকু সংস্কার করতে হবে বা এ সংস্কার কীভাবে এগিয়ে নিতে হবে সে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ। আর জনগণ এ সিদ্ধান্ত নিতে পারবে তখনই যখন একটি নির্বাচন হবে। কাজেই আমার ধারণা, বিচার এবং সংস্কার কখনো নির্বাচনের প্রতিপক্ষ নয়। বরং একটি নির্বাচন বিচার প্রক্রিয়াকে যেমন ত্বরান্বিত করতে পারে ঠিক তেমনি এগিয়ে নিতে পারে সংস্কারের আকাক্সক্ষাকে। আর এ বিষয়টিকে একে অন্যের প্রতিপক্ষ হিসেবে দাঁড় করানো হবে গণতন্ত্রের পথে এক অশনিসংকেত।

অদিতি করিম, নাট্যকার ও কলাম লেখক

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
হাসিনাকে ফেরত চেয়ে ভারতকে আনুষ্ঠানিক চিঠি
হাসিনাকে ফেরত চেয়ে ভারতকে আনুষ্ঠানিক চিঠি
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য খালেদা জিয়া এভারকেয়ারে
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য খালেদা জিয়া এভারকেয়ারে
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
শেখ হাসিনা জয় পুতুলের বিরুদ্ধে রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা জয় পুতুলের বিরুদ্ধে রায় ২৭ নভেম্বর
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
সর্বশেষ খবর
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

এই মাত্র | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

২৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৪৩ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৫৫ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান
বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণাদের ‘মিশন অস্ট্রেলিয়া’
ঋতুপর্ণাদের ‘মিশন অস্ট্রেলিয়া’

মাঠে ময়দানে

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ভিয়েতনামে বন্যায় মৃত্যু বেড়ে ৯০ নিখোঁজ ১২
ভিয়েতনামে বন্যায় মৃত্যু বেড়ে ৯০ নিখোঁজ ১২

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ