শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২১ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০০:২৬, সোমবার, ২১ এপ্রিল, ২০২৫

বিচার ও সংস্কার কি নির্বাচনের প্রতিপক্ষ?

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
বিচার ও সংস্কার কি নির্বাচনের প্রতিপক্ষ?

ঈদের ছুটি কেটে গেল অনেকটা নিরাপদে, স্বস্তিতে। ঈদযাত্রায় মানুষকে ভোগান্তি পোহাতে হয়নি। ঈদের ছুটি দীর্ঘ হওয়ার কারণে পরিবার, আত্মীয়স্বজনের সঙ্গে একটা মিলনমেলা হয়েছিল দীর্ঘদিন পর। এবার ঈদের কেনাকাটায় সিন্ডিকেটের দৌরাত্ম্য দেখা যায়নি। জিনিসপত্রের দামে লাগাম টেনে ধরতে সক্ষম হয়েছিল অন্তর্বর্তী সরকার। ঈদের সময় আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতিরও একটা সহনীয় অবস্থা আমরা লক্ষ্য করছি। সবকিছু মিলিয়ে যে উদ্বেগ এবং উৎকণ্ঠার মধ্য দিয়ে আমাদের কিছুটা দিন কেটেছিল, সেখান থেকে একটা স্বস্তি এবং আস্থার জায়গায় ফিরে এসেছে। কিন্তু এই স্বস্তি এবং আশ্বাসের পর পরই নতুন করে জনমনে উঁকি দিচ্ছে নানা প্রশ্ন। মানুষের মধ্যে সৃষ্টি হচ্ছে নতুন উদ্বেগ। আগামী দিনের রাজনীতি কোন পথে? নির্বাচন এবং সংস্কার করতে গিয়ে কি রাজনীতি দ্বিধাবিভক্ত হয়ে পড়বে? নির্বাচন, গণহত্যার বিচার ও রাষ্ট্র সংস্কার প্রশ্নে কি দেশে নতুন করে সৃষ্টি হবে অশান্তি?

বিএনপিসহ দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর একটি অংশ দ্রুত নির্বাচনের পক্ষে। তারা মনে করছে, ন্যূনতম সংস্কারগুলো করে অবিলম্বে নির্বাচনে যাওয়া উচিত। দেশের বর্তমান পরিস্থিতি মোকাবিলা করার জন্য জনগণের নির্বাচিত প্রতিনিধিদের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তরের কোনো বিকল্প নেই। অন্যদিকে তরুণ সমাজ মনে করছে রাষ্ট্র সংস্কার এবং বিচারের আগে নির্বাচন করা উচিত নয়। এটি নিয়ে রোজার সময় রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে দেখা গেছে টানাপোড়েন। এখন প্রশ্ন হলো- ঈদের পর রাজনীতিতে এই টানাপোড়েন কি বড় ধরনের বিরোধে রূপ নেবে এবং সে বিরোধের পরিণতি কী হবে?

৫ আগস্টের গণ অভ্যুত্থানের মাধ্যমে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর বর্তমান সরকারের মেয়াদ প্রায় আট মাস হতে চলল। এ সময়ের মধ্যে এখন পর্যন্ত নির্বাচনের কোনো সুস্পষ্ট রূপরেখা পাওয়া যায়নি। তবে অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে মোটা দাগে নির্বাচনের একটি সময়সীমা বেঁধে দেওয়া হয়েছে। প্রধান উপদেষ্টা ডিসেম্বর থেকে আগামী বছরের জুনের মধ্যে নির্বাচন করার কথাও বলেছেন বারবার। প্রশ্ন হচ্ছে এই সময়ের মধ্যে কি গণহত্যার বিচার এবং রাষ্ট্র সংস্কার সম্ভব হবে? না, গণহত্যার বিচার ও রাষ্ট্র সংস্কার দুটোই দীর্ঘমেয়াদি প্রক্রিয়া। আগামী বছরের জুনের মধ্যে এটা শেষ করা বেশ দুরূহ। যারা জুলাই আগস্ট গণহত্যার সঙ্গে জড়িত তাদের অনেককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাদের বিচার প্রক্রিয়া এখন চলমান। জুলাই বিপ্লব আমাদের সামনে একটি বাস্তবতা নিয়ে এসেছে। একটা সত্যকে স্পষ্ট করেছে। তা হলো বাংলাদেশের যে রাষ্ট্রকাঠামো তা পরিবর্তন হওয়া দরকার। কারণ এ রাষ্ট্রকাঠামোই কর্তৃত্ববাদী শাসনব্যবস্থা সৃষ্টি করে। এ অবস্থা থেকে অবসানের জন্য প্রয়োজন একটি ভারসাম্যপূর্ণ জবাবদিহিমূলক রাষ্ট্র বিনির্মাণ। এ রাষ্ট্র সংস্কার কেবল সরকারি ব্যবস্থাপনায় নয়, সংবিধান, বিচার, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীসহ সব ক্ষেত্রে সংস্কার এখন সময়ের দাবি। কিন্তু এ রাষ্ট্র সংস্কার কীভাবে হবে, কতটুকু কত দিনে হবে?- সেটি একটি বড় প্রশ্ন। এ প্রশ্ন রাজনৈতিক অঙ্গনকে দ্বিধাবিভক্ত করছে প্রতিদিন। প্রশ্ন হচ্ছে, যদি সবার আগে নির্বাচন হয়, তাহলে কি রাষ্ট্র সংস্কার এবং বিচার ব্যাহত হবে? এ প্রশ্নকে ঘিরেই রাজনৈতিক অঙ্গনে নতুন বিতর্কের অবতারণা। আমরা নির্মোহভাবে যদি বিশ্লেষণ করি তাহলে দেখব- জুলাই গণহত্যাকারী, দুর্নীতিবাজ, লুণ্ঠনকারীদের বিচার বিভাগ, রাষ্ট্র সংস্কার এবং নির্বাচন তিনটি পৃথক পৃথক বিষয়। একটির সঙ্গে আরেকটির কোনো বিরোধ নেই। কিন্তু অনেকেই মনে করছেন নির্বাচন যদি আগে হয়ে যায় তাহলে বিচার ও সংস্কার বাধাগ্রস্ত হতে পারে। এরকম আশঙ্কার কিছু কারণও রয়েছে। একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধের পর বাংলাদেশের যে নতুন রাষ্ট্রকাঠামো বিন্যাস প্রয়োজন দেখা দিয়েছিল সেই প্রয়োজন আমরা মেটাতে পারিনি। একাত্তরের ঘাতকদের বিচার যথা সময়ে হয়নি। নব্বইয়ের গণ অভ্যুত্থানের পর যে তিন জোটের রূপরেখা প্রণীত হয়েছিল তা বাস্তবায়িত হয়নি। আর এসব ব্যর্থতার জন্য অনেকেই এবার সতর্ক। যারা আগে বিচার ও রাষ্ট্র সংস্কারের দাবি উত্থাপন করছে, তাদের পক্ষে মূল যুক্তি হচ্ছে নির্বাচন হয়ে গেলে বিচার প্রক্রিয়া এবং রাষ্ট্র সংস্কার বাধাগ্রস্ত হতে পারে। যারা নির্বাচিত হবেন, তারা গণহত্যাকারীদের সঙ্গে রাজনৈতিক দরকষাকষির মাধ্যমে সমঝোতা করতে পারেন। এরকম আশঙ্কা থেকেই জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)-সহ তরুণদের একটি বড় অংশ মনে করছে যে, সবার আগে রাষ্ট্র সংস্কার ও বিচার প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হবে। জাতীয় নাগরিক পার্টির নেতা নাহিদ ইসলাম ঈদের দিনও বলেছেন, গণহত্যার বিচার এবং আওয়ামী লীগের রাজনীতি নিষিদ্ধ করার আগে বাংলাদেশে কোনো নির্বাচন হবে না। তিনি এটিও মনে করেন যে, গণহত্যার বিচার প্রক্রিয়া সম্পন্ন হওয়ার আগ পর্যন্ত আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল করা উচিত। এখন প্রশ্ন হচ্ছে বিচারের সঙ্গে নির্বাচনের সম্পর্কের বাস্তবতা কতটুকু? আমরা নব্বইয়ের গণ অভ্যুত্থান সামনে রেখে যদি বর্তমান সময়কে মিলিয়ে দেখি তাহলে দেখব নব্বইয়ের অভ্যুত্থানের পর মাত্র তিন মাসের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল। তৎকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান, বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমেদ নব্বইয়ের ডিসেম্বরে দায়িত্ব গ্রহণ করে একানব্বইয়ের ফেব্রুয়ারিতে একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন সম্পন্ন করতে সক্ষম হয়েছিলেন। যে নির্বাচনে বিজয়ী হয়েছিল বিএনপি। বিএনপি নির্বাচনে বিজয়ী হওয়ার পর কিন্তু এরশাদের বিচার প্রক্রিয়া বন্ধ হয়নি। বরং এরশাদ একাধিক মামলায় দণ্ডিত হয়েছিলেন। দীর্ঘদিন কারাবরণ করতে হয়েছিল সাবেক এই সেনাপ্রধানকে। কাজেই নির্বাচন হলেই যে অপরাধীদের বিচার হবে না- এই বাস্তবতার কোনো ভিত্তি নেই। নব্বইয়ের চেয়ে জুলাই আন্দোলনের আবেগ এবং মাত্রা অনেক বেশি। জুলাই গণ অভ্যুত্থান ছিল একটি সর্বাত্মক গণ আন্দোলন, যাকে একটি বিপ্লবও বলা যেতে পারে। কাজেই জুলাই বিপ্লবের পর যারা গণহত্যাকারী, যারা ১৫ বছর ধরে রাষ্ট্র লুণ্ঠন করেছেন, তাদের বিচার না করা হবে একটি সামাজিক ও রাজনৈতিক অপরাধ। আমার মনে হয় না যে কেউই বিচার না করার অবস্থানে থাকবে এবং বিচার প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করতে চাইবে। এ ধরনের উদ্যোগ নিলে তরুণ সমাজ দেশবাসীকে সঙ্গে নিয়ে তাদের প্রতিহত করবে। কাজেই বিচার কখনোই নির্বাচনের পথে বাধা হতে পারে না। বরং অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচন হওয়ার পর একটি নির্দিষ্ট মেয়াদের জন্য সরকার বিচার প্রক্রিয়াকে আরও জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে গ্রহণযোগ্যতা দিতে পারবে। তখন জনগণের ম্যান্ডেট লাভকারী একটি সরকার এ বিচারের রায় কার্যকর করতে গিয়ে কোনোরকম চাপ এবং ষড়যন্ত্রের মুখোমুখি হবে না।

এখন দেখা যাক রাষ্ট্র সংস্কারের সঙ্গে নির্বাচনের সংঘাত আছে কি না? রাষ্ট্র সংস্কার বিষয়টি একটি চলমান প্রক্রিয়া। রাষ্ট্র সংস্কার একটি বিমূর্ত ধারণা। একটি রাষ্ট্রে আজকে যেটি বাস্তবতা আগামী দিন তা অপ্রয়োজনীয় হয়ে যেতে পারে। রাষ্ট্র সংস্কারের অন্যতম সরকার পদ্ধতির বিষয়টিই যদি আমরা পর্যালোচনা করি তাহলে দেখব মুক্তিযুদ্ধের আকাক্সক্ষা ছিল সংসদীয় গণতন্ত্র। বাহাত্তরের সংবিধানে সংসদীয় ব্যবস্থা ছিল। কিন্তু শেখ মুজিবুর রহমান চতুর্থ সংশোধনীর মাধ্যমে সংসদীয় গণতন্ত্র বাতিল করেন। একদলীয় শাসনব্যবস্থা প্রবর্তন করেন। অর্থাৎ রাষ্ট্রের কাঠামোর একটি মৌলিক পরিবর্তন করা হয়। জিয়াউর রহমান দায়িত্ব গ্রহণ করে একদলীয় শাসনব্যবস্থা বিলুপ্ত করেন এবং বহুদলীয় গণতন্ত্রের পথ উন্মুক্ত করেন। তিনি আর সংসদীয় গণতন্ত্রে ফিরে যাননি। তখনকার বাস্তবতায় মনে হয়েছিল রাষ্ট্রপতি শাসিত সরকারব্যবস্থা ভালো। কারণ তখন একজন নেতার নেতৃত্বে বাংলাদেশের পুনর্গঠন এবং উন্নয়নের প্রয়োজন ছিল। কাজেই সংসদীয় গণতন্ত্র ব্যবস্থার পরিবর্তে তিনি রাষ্ট্রপতি শাসিত শাসনব্যবস্থা বাংলাদেশে প্রচলন করেন। তখনকার বাস্তবতায় এই ছিল সময়ের দাবি। আবার ৮২ সাল থেকে ৯০ পর্যন্ত দীর্ঘদিন ধরে স্বৈরাচারী শাসনের বিরুদ্ধে আন্দোলনের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশে একটি যৌথ নেতৃত্ব কাঠামো প্রতিষ্ঠিত হয়। তিন জোট যুগপৎভাবে আন্দোলন করে স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে। এখানে একটি যৌথ নেতৃত্বের ধারণা এবং বহু মতের বহু চিন্তার আলোকে স্বচ্ছতা এবং জবাবদিহির গণতন্ত্রের ধারণা জনপ্রিয়তা পায়। কাজেই নব্বই সালে গণ অভ্যুত্থানের বিজয়ের পর একানব্বই সালে বিএনপির নেতৃত্বে গঠিত গণতান্ত্রিক সরকার আর রাষ্ট্রপতি শাসিত সরকারব্যবস্থায় থাকেনি। তারা সংসদীয় গণতন্ত্রের পক্ষে তাদের মতামত দেয়। সংবিধান সংশোধনের মাধ্যমে বাংলাদেশ রাষ্ট্রপতি শাসিত ব্যবস্থা থেকে সংসদীয় ব্যবস্থায় উত্তরণ করে। সরকার কাঠামোর এটি ছিল একটি বড় ধরনের সংস্কার। সেই সংস্কারের আলোকে বাংলাদেশে এখনো সংসদীয় গণতন্ত্র চলছে। কিন্তু সংসদীয় গণতন্ত্রের ধারায় চলতে গিয়ে আমরা দেখছি যে, এখানে ক্ষমতার ভারসাম্য এবং জবাবদিহি অনুপস্থিত। প্রধানমন্ত্রীর হাতে নিরঙ্কুশ ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশে বর্তমান সংবিধান সংসদীয় গণতন্ত্রের বদলে প্রধানমন্ত্রী শাসিত শাসনব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করেছে। একজন প্রধানমন্ত্রী যতবার ইচ্ছা সরকারপ্রধান হিসেবে থাকতে পারেন। এতে তার স্বৈরাচারী হওয়ার সম্ভাবনা দেখা দেয়। এমনকি রাষ্ট্রপতিকে একটি নামমাত্র আলংকারিক পদ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছে। ক্ষমতার ভারসাম্য সম্পূর্ণ অনুপস্থিত। সেই অবস্থার পরিবর্তন দরকার। মূলত ১৯৯১ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত সংসদীয় গণতন্ত্রের মধ্য দিয়ে যেতে যেতে আমরা এর খারাপ দিক এবং ত্রুটিবিচ্যুতিগুলো আবিষ্কার করতে সক্ষম হয়েছি। এর পরিবর্তন সময়ের দাবি। জনগণ এখন জানে যে, একটি ভারসাম্যপূর্ণ গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় কী কী দরকার? কোথায় কোথায় স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি দরকার। এরকম রাষ্ট্রের বহু ক্ষেত্রেই সংস্কারের কাজ করছে এ সরকার। এভাবে প্রতিটি ক্ষেত্রে অতীত অভিজ্ঞতার আলোকে ত্রুটিবিচ্যুতিগুলো চিহ্নিত করে সংস্কারের দাবি নিয়ে কোনো বিতর্ক নেই। সবাই মনে করেন রাষ্ট্রব্যবস্থাকে জনগণের করতে গেলে এর ত্রুটিবিচ্যুতিগুলো দূর করতে হবে। সেটিই সংস্কার। কিন্তু সংস্কার কোনো সোনার পাথরবাটি নয় বা সংস্কার স্থায়ী কোনো বিষয় নয়। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে রাষ্ট্র সংস্কারের আকাক্সক্ষা, প্রয়োজনীয় ও পরিবর্তিত হয়। সংস্কার আসলে একটি চলমান প্রক্রিয়া। গত সাড়ে ১৫ বছরের স্বৈরশাসনের মধ্য দিয়ে আমরা যে অভিজ্ঞতাগুলো অর্জন করেছি সেই অভিজ্ঞতার আলোকে এখন রাষ্ট্রকে ঢেলে সাজানোর জন্য যে পরিবর্তন এবং সংযোজন-বিয়োজন করা উচিত সেটি আসলে হলো রাষ্ট্র সংস্কার। কিন্তু রাষ্ট্র সংস্কারের পদ্ধতি ও ধরন নিয়ে সবাই একমত হবেন এমন ভাবার কোনো কারণ নেই। কারণ প্রত্যেক রাজনৈতিক দল তাদের নিজস্ব দৃষ্টিভঙ্গির আলোকে রাষ্ট্র সংস্কারের চিন্তা করে। বিএনপির নিজস্ব গঠনতন্ত্র এবং কর্মসূচি রয়েছে। জাতীয় নাগরিক পার্টির নিজস্ব গঠনতন্ত্র এবং কর্মসূচি রয়েছে। প্রত্যেকে তাদের নিজ নিজ দৃষ্টিভঙ্গি থেকেই রাষ্ট্রকে ঢেলে সাজাতে চায়। কাজেই বিএনপি যেভাবে রাষ্ট্র সংস্কারকে দেখে ঠিক সেভাবে জাতীয় নাগরিক পার্টি বা জামায়াত দেখে না। এটি গণতান্ত্রিক রাজনীতির একটি বৈশিষ্ট্য। আর এ কারণেই রাষ্ট্র সংস্কারে জনগণের মতামত গুরুত্বপূর্ণ। রাষ্ট্র সংস্কার চাপিয়ে দেওয়ার বিষয় নয়। রাষ্ট্র সংস্কার করার জন্য তাই রাজনৈতিক দলগুলোকে জনগণের কাছে যেতে হবে। জনগণকে রাজনৈতিক দলের কর্মসূচি, চিন্তাভাবনাগুলো বলতে হবে। জনগণ যে চিন্তা এবং মতামতকে গ্রহণ করবে সেই দল নির্বাচন করবে এবং রাষ্ট্র সংস্কারের দায়িত্ব নেবে। বিজয়ী দল তাদের নির্বাচনি অঙ্গীকার এবং কর্মসূচি অনুযায়ী সংস্কার করবে। আর এ কারণেই আমি মনে করি রাষ্ট্র সংস্কারের আগে একটি নির্বাচন দরকার। কারণ নির্বাচনের মধ্য দিয়ে রাষ্ট্র সংস্কারের বিষয়ে জনগণের মতামত বেরিয়ে আসবে। বাংলাদেশ একটি গণতান্ত্রিক আন্দোলনের মধ্য দিয়ে নতুন অবস্থানে এসে পৌঁছেছে। এ অবস্থায় রাষ্ট্রের যে সংস্কার প্রয়োজন তা কেউ অস্বীকার করবে না, কিন্তু কতটুকু সংস্কার করতে হবে বা এ সংস্কার কীভাবে এগিয়ে নিতে হবে সে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ। আর জনগণ এ সিদ্ধান্ত নিতে পারবে তখনই যখন একটি নির্বাচন হবে। কাজেই আমার ধারণা, বিচার এবং সংস্কার কখনো নির্বাচনের প্রতিপক্ষ নয়। বরং একটি নির্বাচন বিচার প্রক্রিয়াকে যেমন ত্বরান্বিত করতে পারে ঠিক তেমনি এগিয়ে নিতে পারে সংস্কারের আকাক্সক্ষাকে। আর এ বিষয়টিকে একে অন্যের প্রতিপক্ষ হিসেবে দাঁড় করানো হবে গণতন্ত্রের পথে এক অশনিসংকেত।

অদিতি করিম, নাট্যকার ও কলাম লেখক

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই ঘোষণাপত্র নিয়ে টালবাহানা নয়
জুলাই ঘোষণাপত্র নিয়ে টালবাহানা নয়
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
উত্তাল ছিল পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়
উত্তাল ছিল পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না
সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
সর্বশেষ খবর
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ
ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ
টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাইলফলকের সামনে শান্ত
মাইলফলকের সামনে শান্ত

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা
প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ
ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার
নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’
‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার
ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ
কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু
এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা
মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!
অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান
ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা
অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস
লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস
শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি
টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

২২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?
লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই
৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পদ্মা সেতুর পরামর্শক নিয়োগে প্রাথমিকভাবে দুর্নীতির প্রমাণ মিলেছে’
‘পদ্মা সেতুর পরামর্শক নিয়োগে প্রাথমিকভাবে দুর্নীতির প্রমাণ মিলেছে’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট
তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

সালমানের সেই মুন্নি এখন
সালমানের সেই মুন্নি এখন

শোবিজ

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা
যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা

শোবিজ

মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল
মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল

শোবিজ

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল
আওয়ামী লীগ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল

নগর জীবন

সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি
সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি

নগর জীবন

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই

নগর জীবন

জুলাই স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচি
জুলাই স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচি

নগর জীবন

এক মাস শূন্য বিএমডিএর চেয়ারম্যান পদ
এক মাস শূন্য বিএমডিএর চেয়ারম্যান পদ

নগর জীবন