শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২১ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০০:২৬, সোমবার, ২১ এপ্রিল, ২০২৫

বিচার ও সংস্কার কি নির্বাচনের প্রতিপক্ষ?

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
বিচার ও সংস্কার কি নির্বাচনের প্রতিপক্ষ?

ঈদের ছুটি কেটে গেল অনেকটা নিরাপদে, স্বস্তিতে। ঈদযাত্রায় মানুষকে ভোগান্তি পোহাতে হয়নি। ঈদের ছুটি দীর্ঘ হওয়ার কারণে পরিবার, আত্মীয়স্বজনের সঙ্গে একটা মিলনমেলা হয়েছিল দীর্ঘদিন পর। এবার ঈদের কেনাকাটায় সিন্ডিকেটের দৌরাত্ম্য দেখা যায়নি। জিনিসপত্রের দামে লাগাম টেনে ধরতে সক্ষম হয়েছিল অন্তর্বর্তী সরকার। ঈদের সময় আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতিরও একটা সহনীয় অবস্থা আমরা লক্ষ্য করছি। সবকিছু মিলিয়ে যে উদ্বেগ এবং উৎকণ্ঠার মধ্য দিয়ে আমাদের কিছুটা দিন কেটেছিল, সেখান থেকে একটা স্বস্তি এবং আস্থার জায়গায় ফিরে এসেছে। কিন্তু এই স্বস্তি এবং আশ্বাসের পর পরই নতুন করে জনমনে উঁকি দিচ্ছে নানা প্রশ্ন। মানুষের মধ্যে সৃষ্টি হচ্ছে নতুন উদ্বেগ। আগামী দিনের রাজনীতি কোন পথে? নির্বাচন এবং সংস্কার করতে গিয়ে কি রাজনীতি দ্বিধাবিভক্ত হয়ে পড়বে? নির্বাচন, গণহত্যার বিচার ও রাষ্ট্র সংস্কার প্রশ্নে কি দেশে নতুন করে সৃষ্টি হবে অশান্তি?

বিএনপিসহ দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর একটি অংশ দ্রুত নির্বাচনের পক্ষে। তারা মনে করছে, ন্যূনতম সংস্কারগুলো করে অবিলম্বে নির্বাচনে যাওয়া উচিত। দেশের বর্তমান পরিস্থিতি মোকাবিলা করার জন্য জনগণের নির্বাচিত প্রতিনিধিদের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তরের কোনো বিকল্প নেই। অন্যদিকে তরুণ সমাজ মনে করছে রাষ্ট্র সংস্কার এবং বিচারের আগে নির্বাচন করা উচিত নয়। এটি নিয়ে রোজার সময় রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে দেখা গেছে টানাপোড়েন। এখন প্রশ্ন হলো- ঈদের পর রাজনীতিতে এই টানাপোড়েন কি বড় ধরনের বিরোধে রূপ নেবে এবং সে বিরোধের পরিণতি কী হবে?

৫ আগস্টের গণ অভ্যুত্থানের মাধ্যমে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর বর্তমান সরকারের মেয়াদ প্রায় আট মাস হতে চলল। এ সময়ের মধ্যে এখন পর্যন্ত নির্বাচনের কোনো সুস্পষ্ট রূপরেখা পাওয়া যায়নি। তবে অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে মোটা দাগে নির্বাচনের একটি সময়সীমা বেঁধে দেওয়া হয়েছে। প্রধান উপদেষ্টা ডিসেম্বর থেকে আগামী বছরের জুনের মধ্যে নির্বাচন করার কথাও বলেছেন বারবার। প্রশ্ন হচ্ছে এই সময়ের মধ্যে কি গণহত্যার বিচার এবং রাষ্ট্র সংস্কার সম্ভব হবে? না, গণহত্যার বিচার ও রাষ্ট্র সংস্কার দুটোই দীর্ঘমেয়াদি প্রক্রিয়া। আগামী বছরের জুনের মধ্যে এটা শেষ করা বেশ দুরূহ। যারা জুলাই আগস্ট গণহত্যার সঙ্গে জড়িত তাদের অনেককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাদের বিচার প্রক্রিয়া এখন চলমান। জুলাই বিপ্লব আমাদের সামনে একটি বাস্তবতা নিয়ে এসেছে। একটা সত্যকে স্পষ্ট করেছে। তা হলো বাংলাদেশের যে রাষ্ট্রকাঠামো তা পরিবর্তন হওয়া দরকার। কারণ এ রাষ্ট্রকাঠামোই কর্তৃত্ববাদী শাসনব্যবস্থা সৃষ্টি করে। এ অবস্থা থেকে অবসানের জন্য প্রয়োজন একটি ভারসাম্যপূর্ণ জবাবদিহিমূলক রাষ্ট্র বিনির্মাণ। এ রাষ্ট্র সংস্কার কেবল সরকারি ব্যবস্থাপনায় নয়, সংবিধান, বিচার, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীসহ সব ক্ষেত্রে সংস্কার এখন সময়ের দাবি। কিন্তু এ রাষ্ট্র সংস্কার কীভাবে হবে, কতটুকু কত দিনে হবে?- সেটি একটি বড় প্রশ্ন। এ প্রশ্ন রাজনৈতিক অঙ্গনকে দ্বিধাবিভক্ত করছে প্রতিদিন। প্রশ্ন হচ্ছে, যদি সবার আগে নির্বাচন হয়, তাহলে কি রাষ্ট্র সংস্কার এবং বিচার ব্যাহত হবে? এ প্রশ্নকে ঘিরেই রাজনৈতিক অঙ্গনে নতুন বিতর্কের অবতারণা। আমরা নির্মোহভাবে যদি বিশ্লেষণ করি তাহলে দেখব- জুলাই গণহত্যাকারী, দুর্নীতিবাজ, লুণ্ঠনকারীদের বিচার বিভাগ, রাষ্ট্র সংস্কার এবং নির্বাচন তিনটি পৃথক পৃথক বিষয়। একটির সঙ্গে আরেকটির কোনো বিরোধ নেই। কিন্তু অনেকেই মনে করছেন নির্বাচন যদি আগে হয়ে যায় তাহলে বিচার ও সংস্কার বাধাগ্রস্ত হতে পারে। এরকম আশঙ্কার কিছু কারণও রয়েছে। একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধের পর বাংলাদেশের যে নতুন রাষ্ট্রকাঠামো বিন্যাস প্রয়োজন দেখা দিয়েছিল সেই প্রয়োজন আমরা মেটাতে পারিনি। একাত্তরের ঘাতকদের বিচার যথা সময়ে হয়নি। নব্বইয়ের গণ অভ্যুত্থানের পর যে তিন জোটের রূপরেখা প্রণীত হয়েছিল তা বাস্তবায়িত হয়নি। আর এসব ব্যর্থতার জন্য অনেকেই এবার সতর্ক। যারা আগে বিচার ও রাষ্ট্র সংস্কারের দাবি উত্থাপন করছে, তাদের পক্ষে মূল যুক্তি হচ্ছে নির্বাচন হয়ে গেলে বিচার প্রক্রিয়া এবং রাষ্ট্র সংস্কার বাধাগ্রস্ত হতে পারে। যারা নির্বাচিত হবেন, তারা গণহত্যাকারীদের সঙ্গে রাজনৈতিক দরকষাকষির মাধ্যমে সমঝোতা করতে পারেন। এরকম আশঙ্কা থেকেই জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)-সহ তরুণদের একটি বড় অংশ মনে করছে যে, সবার আগে রাষ্ট্র সংস্কার ও বিচার প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হবে। জাতীয় নাগরিক পার্টির নেতা নাহিদ ইসলাম ঈদের দিনও বলেছেন, গণহত্যার বিচার এবং আওয়ামী লীগের রাজনীতি নিষিদ্ধ করার আগে বাংলাদেশে কোনো নির্বাচন হবে না। তিনি এটিও মনে করেন যে, গণহত্যার বিচার প্রক্রিয়া সম্পন্ন হওয়ার আগ পর্যন্ত আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল করা উচিত। এখন প্রশ্ন হচ্ছে বিচারের সঙ্গে নির্বাচনের সম্পর্কের বাস্তবতা কতটুকু? আমরা নব্বইয়ের গণ অভ্যুত্থান সামনে রেখে যদি বর্তমান সময়কে মিলিয়ে দেখি তাহলে দেখব নব্বইয়ের অভ্যুত্থানের পর মাত্র তিন মাসের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল। তৎকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান, বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমেদ নব্বইয়ের ডিসেম্বরে দায়িত্ব গ্রহণ করে একানব্বইয়ের ফেব্রুয়ারিতে একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন সম্পন্ন করতে সক্ষম হয়েছিলেন। যে নির্বাচনে বিজয়ী হয়েছিল বিএনপি। বিএনপি নির্বাচনে বিজয়ী হওয়ার পর কিন্তু এরশাদের বিচার প্রক্রিয়া বন্ধ হয়নি। বরং এরশাদ একাধিক মামলায় দণ্ডিত হয়েছিলেন। দীর্ঘদিন কারাবরণ করতে হয়েছিল সাবেক এই সেনাপ্রধানকে। কাজেই নির্বাচন হলেই যে অপরাধীদের বিচার হবে না- এই বাস্তবতার কোনো ভিত্তি নেই। নব্বইয়ের চেয়ে জুলাই আন্দোলনের আবেগ এবং মাত্রা অনেক বেশি। জুলাই গণ অভ্যুত্থান ছিল একটি সর্বাত্মক গণ আন্দোলন, যাকে একটি বিপ্লবও বলা যেতে পারে। কাজেই জুলাই বিপ্লবের পর যারা গণহত্যাকারী, যারা ১৫ বছর ধরে রাষ্ট্র লুণ্ঠন করেছেন, তাদের বিচার না করা হবে একটি সামাজিক ও রাজনৈতিক অপরাধ। আমার মনে হয় না যে কেউই বিচার না করার অবস্থানে থাকবে এবং বিচার প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করতে চাইবে। এ ধরনের উদ্যোগ নিলে তরুণ সমাজ দেশবাসীকে সঙ্গে নিয়ে তাদের প্রতিহত করবে। কাজেই বিচার কখনোই নির্বাচনের পথে বাধা হতে পারে না। বরং অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচন হওয়ার পর একটি নির্দিষ্ট মেয়াদের জন্য সরকার বিচার প্রক্রিয়াকে আরও জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে গ্রহণযোগ্যতা দিতে পারবে। তখন জনগণের ম্যান্ডেট লাভকারী একটি সরকার এ বিচারের রায় কার্যকর করতে গিয়ে কোনোরকম চাপ এবং ষড়যন্ত্রের মুখোমুখি হবে না।

এখন দেখা যাক রাষ্ট্র সংস্কারের সঙ্গে নির্বাচনের সংঘাত আছে কি না? রাষ্ট্র সংস্কার বিষয়টি একটি চলমান প্রক্রিয়া। রাষ্ট্র সংস্কার একটি বিমূর্ত ধারণা। একটি রাষ্ট্রে আজকে যেটি বাস্তবতা আগামী দিন তা অপ্রয়োজনীয় হয়ে যেতে পারে। রাষ্ট্র সংস্কারের অন্যতম সরকার পদ্ধতির বিষয়টিই যদি আমরা পর্যালোচনা করি তাহলে দেখব মুক্তিযুদ্ধের আকাক্সক্ষা ছিল সংসদীয় গণতন্ত্র। বাহাত্তরের সংবিধানে সংসদীয় ব্যবস্থা ছিল। কিন্তু শেখ মুজিবুর রহমান চতুর্থ সংশোধনীর মাধ্যমে সংসদীয় গণতন্ত্র বাতিল করেন। একদলীয় শাসনব্যবস্থা প্রবর্তন করেন। অর্থাৎ রাষ্ট্রের কাঠামোর একটি মৌলিক পরিবর্তন করা হয়। জিয়াউর রহমান দায়িত্ব গ্রহণ করে একদলীয় শাসনব্যবস্থা বিলুপ্ত করেন এবং বহুদলীয় গণতন্ত্রের পথ উন্মুক্ত করেন। তিনি আর সংসদীয় গণতন্ত্রে ফিরে যাননি। তখনকার বাস্তবতায় মনে হয়েছিল রাষ্ট্রপতি শাসিত সরকারব্যবস্থা ভালো। কারণ তখন একজন নেতার নেতৃত্বে বাংলাদেশের পুনর্গঠন এবং উন্নয়নের প্রয়োজন ছিল। কাজেই সংসদীয় গণতন্ত্র ব্যবস্থার পরিবর্তে তিনি রাষ্ট্রপতি শাসিত শাসনব্যবস্থা বাংলাদেশে প্রচলন করেন। তখনকার বাস্তবতায় এই ছিল সময়ের দাবি। আবার ৮২ সাল থেকে ৯০ পর্যন্ত দীর্ঘদিন ধরে স্বৈরাচারী শাসনের বিরুদ্ধে আন্দোলনের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশে একটি যৌথ নেতৃত্ব কাঠামো প্রতিষ্ঠিত হয়। তিন জোট যুগপৎভাবে আন্দোলন করে স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে। এখানে একটি যৌথ নেতৃত্বের ধারণা এবং বহু মতের বহু চিন্তার আলোকে স্বচ্ছতা এবং জবাবদিহির গণতন্ত্রের ধারণা জনপ্রিয়তা পায়। কাজেই নব্বই সালে গণ অভ্যুত্থানের বিজয়ের পর একানব্বই সালে বিএনপির নেতৃত্বে গঠিত গণতান্ত্রিক সরকার আর রাষ্ট্রপতি শাসিত সরকারব্যবস্থায় থাকেনি। তারা সংসদীয় গণতন্ত্রের পক্ষে তাদের মতামত দেয়। সংবিধান সংশোধনের মাধ্যমে বাংলাদেশ রাষ্ট্রপতি শাসিত ব্যবস্থা থেকে সংসদীয় ব্যবস্থায় উত্তরণ করে। সরকার কাঠামোর এটি ছিল একটি বড় ধরনের সংস্কার। সেই সংস্কারের আলোকে বাংলাদেশে এখনো সংসদীয় গণতন্ত্র চলছে। কিন্তু সংসদীয় গণতন্ত্রের ধারায় চলতে গিয়ে আমরা দেখছি যে, এখানে ক্ষমতার ভারসাম্য এবং জবাবদিহি অনুপস্থিত। প্রধানমন্ত্রীর হাতে নিরঙ্কুশ ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশে বর্তমান সংবিধান সংসদীয় গণতন্ত্রের বদলে প্রধানমন্ত্রী শাসিত শাসনব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করেছে। একজন প্রধানমন্ত্রী যতবার ইচ্ছা সরকারপ্রধান হিসেবে থাকতে পারেন। এতে তার স্বৈরাচারী হওয়ার সম্ভাবনা দেখা দেয়। এমনকি রাষ্ট্রপতিকে একটি নামমাত্র আলংকারিক পদ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছে। ক্ষমতার ভারসাম্য সম্পূর্ণ অনুপস্থিত। সেই অবস্থার পরিবর্তন দরকার। মূলত ১৯৯১ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত সংসদীয় গণতন্ত্রের মধ্য দিয়ে যেতে যেতে আমরা এর খারাপ দিক এবং ত্রুটিবিচ্যুতিগুলো আবিষ্কার করতে সক্ষম হয়েছি। এর পরিবর্তন সময়ের দাবি। জনগণ এখন জানে যে, একটি ভারসাম্যপূর্ণ গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় কী কী দরকার? কোথায় কোথায় স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি দরকার। এরকম রাষ্ট্রের বহু ক্ষেত্রেই সংস্কারের কাজ করছে এ সরকার। এভাবে প্রতিটি ক্ষেত্রে অতীত অভিজ্ঞতার আলোকে ত্রুটিবিচ্যুতিগুলো চিহ্নিত করে সংস্কারের দাবি নিয়ে কোনো বিতর্ক নেই। সবাই মনে করেন রাষ্ট্রব্যবস্থাকে জনগণের করতে গেলে এর ত্রুটিবিচ্যুতিগুলো দূর করতে হবে। সেটিই সংস্কার। কিন্তু সংস্কার কোনো সোনার পাথরবাটি নয় বা সংস্কার স্থায়ী কোনো বিষয় নয়। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে রাষ্ট্র সংস্কারের আকাক্সক্ষা, প্রয়োজনীয় ও পরিবর্তিত হয়। সংস্কার আসলে একটি চলমান প্রক্রিয়া। গত সাড়ে ১৫ বছরের স্বৈরশাসনের মধ্য দিয়ে আমরা যে অভিজ্ঞতাগুলো অর্জন করেছি সেই অভিজ্ঞতার আলোকে এখন রাষ্ট্রকে ঢেলে সাজানোর জন্য যে পরিবর্তন এবং সংযোজন-বিয়োজন করা উচিত সেটি আসলে হলো রাষ্ট্র সংস্কার। কিন্তু রাষ্ট্র সংস্কারের পদ্ধতি ও ধরন নিয়ে সবাই একমত হবেন এমন ভাবার কোনো কারণ নেই। কারণ প্রত্যেক রাজনৈতিক দল তাদের নিজস্ব দৃষ্টিভঙ্গির আলোকে রাষ্ট্র সংস্কারের চিন্তা করে। বিএনপির নিজস্ব গঠনতন্ত্র এবং কর্মসূচি রয়েছে। জাতীয় নাগরিক পার্টির নিজস্ব গঠনতন্ত্র এবং কর্মসূচি রয়েছে। প্রত্যেকে তাদের নিজ নিজ দৃষ্টিভঙ্গি থেকেই রাষ্ট্রকে ঢেলে সাজাতে চায়। কাজেই বিএনপি যেভাবে রাষ্ট্র সংস্কারকে দেখে ঠিক সেভাবে জাতীয় নাগরিক পার্টি বা জামায়াত দেখে না। এটি গণতান্ত্রিক রাজনীতির একটি বৈশিষ্ট্য। আর এ কারণেই রাষ্ট্র সংস্কারে জনগণের মতামত গুরুত্বপূর্ণ। রাষ্ট্র সংস্কার চাপিয়ে দেওয়ার বিষয় নয়। রাষ্ট্র সংস্কার করার জন্য তাই রাজনৈতিক দলগুলোকে জনগণের কাছে যেতে হবে। জনগণকে রাজনৈতিক দলের কর্মসূচি, চিন্তাভাবনাগুলো বলতে হবে। জনগণ যে চিন্তা এবং মতামতকে গ্রহণ করবে সেই দল নির্বাচন করবে এবং রাষ্ট্র সংস্কারের দায়িত্ব নেবে। বিজয়ী দল তাদের নির্বাচনি অঙ্গীকার এবং কর্মসূচি অনুযায়ী সংস্কার করবে। আর এ কারণেই আমি মনে করি রাষ্ট্র সংস্কারের আগে একটি নির্বাচন দরকার। কারণ নির্বাচনের মধ্য দিয়ে রাষ্ট্র সংস্কারের বিষয়ে জনগণের মতামত বেরিয়ে আসবে। বাংলাদেশ একটি গণতান্ত্রিক আন্দোলনের মধ্য দিয়ে নতুন অবস্থানে এসে পৌঁছেছে। এ অবস্থায় রাষ্ট্রের যে সংস্কার প্রয়োজন তা কেউ অস্বীকার করবে না, কিন্তু কতটুকু সংস্কার করতে হবে বা এ সংস্কার কীভাবে এগিয়ে নিতে হবে সে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ। আর জনগণ এ সিদ্ধান্ত নিতে পারবে তখনই যখন একটি নির্বাচন হবে। কাজেই আমার ধারণা, বিচার এবং সংস্কার কখনো নির্বাচনের প্রতিপক্ষ নয়। বরং একটি নির্বাচন বিচার প্রক্রিয়াকে যেমন ত্বরান্বিত করতে পারে ঠিক তেমনি এগিয়ে নিতে পারে সংস্কারের আকাক্সক্ষাকে। আর এ বিষয়টিকে একে অন্যের প্রতিপক্ষ হিসেবে দাঁড় করানো হবে গণতন্ত্রের পথে এক অশনিসংকেত।

অদিতি করিম, নাট্যকার ও কলাম লেখক

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে প্রাণ গেল সিলেটের যুবকের
ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে প্রাণ গেল সিলেটের যুবকের

৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক
ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল
টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার
মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?
প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিন যখন লজ্জিত হয়
মুমিন যখন লজ্জিত হয়

৩২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম
নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম

৩৭ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাকা উত্তরে প্রথম কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের যাত্রা শুরু
ঢাকা উত্তরে প্রথম কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের যাত্রা শুরু

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ
সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ

৪৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু
সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৫৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত
ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল
টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে
পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার
চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা