শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২১ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০০:২৬, সোমবার, ২১ এপ্রিল, ২০২৫

বিচার ও সংস্কার কি নির্বাচনের প্রতিপক্ষ?

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
বিচার ও সংস্কার কি নির্বাচনের প্রতিপক্ষ?

ঈদের ছুটি কেটে গেল অনেকটা নিরাপদে, স্বস্তিতে। ঈদযাত্রায় মানুষকে ভোগান্তি পোহাতে হয়নি। ঈদের ছুটি দীর্ঘ হওয়ার কারণে পরিবার, আত্মীয়স্বজনের সঙ্গে একটা মিলনমেলা হয়েছিল দীর্ঘদিন পর। এবার ঈদের কেনাকাটায় সিন্ডিকেটের দৌরাত্ম্য দেখা যায়নি। জিনিসপত্রের দামে লাগাম টেনে ধরতে সক্ষম হয়েছিল অন্তর্বর্তী সরকার। ঈদের সময় আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতিরও একটা সহনীয় অবস্থা আমরা লক্ষ্য করছি। সবকিছু মিলিয়ে যে উদ্বেগ এবং উৎকণ্ঠার মধ্য দিয়ে আমাদের কিছুটা দিন কেটেছিল, সেখান থেকে একটা স্বস্তি এবং আস্থার জায়গায় ফিরে এসেছে। কিন্তু এই স্বস্তি এবং আশ্বাসের পর পরই নতুন করে জনমনে উঁকি দিচ্ছে নানা প্রশ্ন। মানুষের মধ্যে সৃষ্টি হচ্ছে নতুন উদ্বেগ। আগামী দিনের রাজনীতি কোন পথে? নির্বাচন এবং সংস্কার করতে গিয়ে কি রাজনীতি দ্বিধাবিভক্ত হয়ে পড়বে? নির্বাচন, গণহত্যার বিচার ও রাষ্ট্র সংস্কার প্রশ্নে কি দেশে নতুন করে সৃষ্টি হবে অশান্তি?

বিএনপিসহ দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর একটি অংশ দ্রুত নির্বাচনের পক্ষে। তারা মনে করছে, ন্যূনতম সংস্কারগুলো করে অবিলম্বে নির্বাচনে যাওয়া উচিত। দেশের বর্তমান পরিস্থিতি মোকাবিলা করার জন্য জনগণের নির্বাচিত প্রতিনিধিদের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তরের কোনো বিকল্প নেই। অন্যদিকে তরুণ সমাজ মনে করছে রাষ্ট্র সংস্কার এবং বিচারের আগে নির্বাচন করা উচিত নয়। এটি নিয়ে রোজার সময় রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে দেখা গেছে টানাপোড়েন। এখন প্রশ্ন হলো- ঈদের পর রাজনীতিতে এই টানাপোড়েন কি বড় ধরনের বিরোধে রূপ নেবে এবং সে বিরোধের পরিণতি কী হবে?

৫ আগস্টের গণ অভ্যুত্থানের মাধ্যমে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর বর্তমান সরকারের মেয়াদ প্রায় আট মাস হতে চলল। এ সময়ের মধ্যে এখন পর্যন্ত নির্বাচনের কোনো সুস্পষ্ট রূপরেখা পাওয়া যায়নি। তবে অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে মোটা দাগে নির্বাচনের একটি সময়সীমা বেঁধে দেওয়া হয়েছে। প্রধান উপদেষ্টা ডিসেম্বর থেকে আগামী বছরের জুনের মধ্যে নির্বাচন করার কথাও বলেছেন বারবার। প্রশ্ন হচ্ছে এই সময়ের মধ্যে কি গণহত্যার বিচার এবং রাষ্ট্র সংস্কার সম্ভব হবে? না, গণহত্যার বিচার ও রাষ্ট্র সংস্কার দুটোই দীর্ঘমেয়াদি প্রক্রিয়া। আগামী বছরের জুনের মধ্যে এটা শেষ করা বেশ দুরূহ। যারা জুলাই আগস্ট গণহত্যার সঙ্গে জড়িত তাদের অনেককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাদের বিচার প্রক্রিয়া এখন চলমান। জুলাই বিপ্লব আমাদের সামনে একটি বাস্তবতা নিয়ে এসেছে। একটা সত্যকে স্পষ্ট করেছে। তা হলো বাংলাদেশের যে রাষ্ট্রকাঠামো তা পরিবর্তন হওয়া দরকার। কারণ এ রাষ্ট্রকাঠামোই কর্তৃত্ববাদী শাসনব্যবস্থা সৃষ্টি করে। এ অবস্থা থেকে অবসানের জন্য প্রয়োজন একটি ভারসাম্যপূর্ণ জবাবদিহিমূলক রাষ্ট্র বিনির্মাণ। এ রাষ্ট্র সংস্কার কেবল সরকারি ব্যবস্থাপনায় নয়, সংবিধান, বিচার, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীসহ সব ক্ষেত্রে সংস্কার এখন সময়ের দাবি। কিন্তু এ রাষ্ট্র সংস্কার কীভাবে হবে, কতটুকু কত দিনে হবে?- সেটি একটি বড় প্রশ্ন। এ প্রশ্ন রাজনৈতিক অঙ্গনকে দ্বিধাবিভক্ত করছে প্রতিদিন। প্রশ্ন হচ্ছে, যদি সবার আগে নির্বাচন হয়, তাহলে কি রাষ্ট্র সংস্কার এবং বিচার ব্যাহত হবে? এ প্রশ্নকে ঘিরেই রাজনৈতিক অঙ্গনে নতুন বিতর্কের অবতারণা। আমরা নির্মোহভাবে যদি বিশ্লেষণ করি তাহলে দেখব- জুলাই গণহত্যাকারী, দুর্নীতিবাজ, লুণ্ঠনকারীদের বিচার বিভাগ, রাষ্ট্র সংস্কার এবং নির্বাচন তিনটি পৃথক পৃথক বিষয়। একটির সঙ্গে আরেকটির কোনো বিরোধ নেই। কিন্তু অনেকেই মনে করছেন নির্বাচন যদি আগে হয়ে যায় তাহলে বিচার ও সংস্কার বাধাগ্রস্ত হতে পারে। এরকম আশঙ্কার কিছু কারণও রয়েছে। একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধের পর বাংলাদেশের যে নতুন রাষ্ট্রকাঠামো বিন্যাস প্রয়োজন দেখা দিয়েছিল সেই প্রয়োজন আমরা মেটাতে পারিনি। একাত্তরের ঘাতকদের বিচার যথা সময়ে হয়নি। নব্বইয়ের গণ অভ্যুত্থানের পর যে তিন জোটের রূপরেখা প্রণীত হয়েছিল তা বাস্তবায়িত হয়নি। আর এসব ব্যর্থতার জন্য অনেকেই এবার সতর্ক। যারা আগে বিচার ও রাষ্ট্র সংস্কারের দাবি উত্থাপন করছে, তাদের পক্ষে মূল যুক্তি হচ্ছে নির্বাচন হয়ে গেলে বিচার প্রক্রিয়া এবং রাষ্ট্র সংস্কার বাধাগ্রস্ত হতে পারে। যারা নির্বাচিত হবেন, তারা গণহত্যাকারীদের সঙ্গে রাজনৈতিক দরকষাকষির মাধ্যমে সমঝোতা করতে পারেন। এরকম আশঙ্কা থেকেই জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)-সহ তরুণদের একটি বড় অংশ মনে করছে যে, সবার আগে রাষ্ট্র সংস্কার ও বিচার প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হবে। জাতীয় নাগরিক পার্টির নেতা নাহিদ ইসলাম ঈদের দিনও বলেছেন, গণহত্যার বিচার এবং আওয়ামী লীগের রাজনীতি নিষিদ্ধ করার আগে বাংলাদেশে কোনো নির্বাচন হবে না। তিনি এটিও মনে করেন যে, গণহত্যার বিচার প্রক্রিয়া সম্পন্ন হওয়ার আগ পর্যন্ত আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল করা উচিত। এখন প্রশ্ন হচ্ছে বিচারের সঙ্গে নির্বাচনের সম্পর্কের বাস্তবতা কতটুকু? আমরা নব্বইয়ের গণ অভ্যুত্থান সামনে রেখে যদি বর্তমান সময়কে মিলিয়ে দেখি তাহলে দেখব নব্বইয়ের অভ্যুত্থানের পর মাত্র তিন মাসের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল। তৎকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান, বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমেদ নব্বইয়ের ডিসেম্বরে দায়িত্ব গ্রহণ করে একানব্বইয়ের ফেব্রুয়ারিতে একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন সম্পন্ন করতে সক্ষম হয়েছিলেন। যে নির্বাচনে বিজয়ী হয়েছিল বিএনপি। বিএনপি নির্বাচনে বিজয়ী হওয়ার পর কিন্তু এরশাদের বিচার প্রক্রিয়া বন্ধ হয়নি। বরং এরশাদ একাধিক মামলায় দণ্ডিত হয়েছিলেন। দীর্ঘদিন কারাবরণ করতে হয়েছিল সাবেক এই সেনাপ্রধানকে। কাজেই নির্বাচন হলেই যে অপরাধীদের বিচার হবে না- এই বাস্তবতার কোনো ভিত্তি নেই। নব্বইয়ের চেয়ে জুলাই আন্দোলনের আবেগ এবং মাত্রা অনেক বেশি। জুলাই গণ অভ্যুত্থান ছিল একটি সর্বাত্মক গণ আন্দোলন, যাকে একটি বিপ্লবও বলা যেতে পারে। কাজেই জুলাই বিপ্লবের পর যারা গণহত্যাকারী, যারা ১৫ বছর ধরে রাষ্ট্র লুণ্ঠন করেছেন, তাদের বিচার না করা হবে একটি সামাজিক ও রাজনৈতিক অপরাধ। আমার মনে হয় না যে কেউই বিচার না করার অবস্থানে থাকবে এবং বিচার প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করতে চাইবে। এ ধরনের উদ্যোগ নিলে তরুণ সমাজ দেশবাসীকে সঙ্গে নিয়ে তাদের প্রতিহত করবে। কাজেই বিচার কখনোই নির্বাচনের পথে বাধা হতে পারে না। বরং অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচন হওয়ার পর একটি নির্দিষ্ট মেয়াদের জন্য সরকার বিচার প্রক্রিয়াকে আরও জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে গ্রহণযোগ্যতা দিতে পারবে। তখন জনগণের ম্যান্ডেট লাভকারী একটি সরকার এ বিচারের রায় কার্যকর করতে গিয়ে কোনোরকম চাপ এবং ষড়যন্ত্রের মুখোমুখি হবে না।

এখন দেখা যাক রাষ্ট্র সংস্কারের সঙ্গে নির্বাচনের সংঘাত আছে কি না? রাষ্ট্র সংস্কার বিষয়টি একটি চলমান প্রক্রিয়া। রাষ্ট্র সংস্কার একটি বিমূর্ত ধারণা। একটি রাষ্ট্রে আজকে যেটি বাস্তবতা আগামী দিন তা অপ্রয়োজনীয় হয়ে যেতে পারে। রাষ্ট্র সংস্কারের অন্যতম সরকার পদ্ধতির বিষয়টিই যদি আমরা পর্যালোচনা করি তাহলে দেখব মুক্তিযুদ্ধের আকাক্সক্ষা ছিল সংসদীয় গণতন্ত্র। বাহাত্তরের সংবিধানে সংসদীয় ব্যবস্থা ছিল। কিন্তু শেখ মুজিবুর রহমান চতুর্থ সংশোধনীর মাধ্যমে সংসদীয় গণতন্ত্র বাতিল করেন। একদলীয় শাসনব্যবস্থা প্রবর্তন করেন। অর্থাৎ রাষ্ট্রের কাঠামোর একটি মৌলিক পরিবর্তন করা হয়। জিয়াউর রহমান দায়িত্ব গ্রহণ করে একদলীয় শাসনব্যবস্থা বিলুপ্ত করেন এবং বহুদলীয় গণতন্ত্রের পথ উন্মুক্ত করেন। তিনি আর সংসদীয় গণতন্ত্রে ফিরে যাননি। তখনকার বাস্তবতায় মনে হয়েছিল রাষ্ট্রপতি শাসিত সরকারব্যবস্থা ভালো। কারণ তখন একজন নেতার নেতৃত্বে বাংলাদেশের পুনর্গঠন এবং উন্নয়নের প্রয়োজন ছিল। কাজেই সংসদীয় গণতন্ত্র ব্যবস্থার পরিবর্তে তিনি রাষ্ট্রপতি শাসিত শাসনব্যবস্থা বাংলাদেশে প্রচলন করেন। তখনকার বাস্তবতায় এই ছিল সময়ের দাবি। আবার ৮২ সাল থেকে ৯০ পর্যন্ত দীর্ঘদিন ধরে স্বৈরাচারী শাসনের বিরুদ্ধে আন্দোলনের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশে একটি যৌথ নেতৃত্ব কাঠামো প্রতিষ্ঠিত হয়। তিন জোট যুগপৎভাবে আন্দোলন করে স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে। এখানে একটি যৌথ নেতৃত্বের ধারণা এবং বহু মতের বহু চিন্তার আলোকে স্বচ্ছতা এবং জবাবদিহির গণতন্ত্রের ধারণা জনপ্রিয়তা পায়। কাজেই নব্বই সালে গণ অভ্যুত্থানের বিজয়ের পর একানব্বই সালে বিএনপির নেতৃত্বে গঠিত গণতান্ত্রিক সরকার আর রাষ্ট্রপতি শাসিত সরকারব্যবস্থায় থাকেনি। তারা সংসদীয় গণতন্ত্রের পক্ষে তাদের মতামত দেয়। সংবিধান সংশোধনের মাধ্যমে বাংলাদেশ রাষ্ট্রপতি শাসিত ব্যবস্থা থেকে সংসদীয় ব্যবস্থায় উত্তরণ করে। সরকার কাঠামোর এটি ছিল একটি বড় ধরনের সংস্কার। সেই সংস্কারের আলোকে বাংলাদেশে এখনো সংসদীয় গণতন্ত্র চলছে। কিন্তু সংসদীয় গণতন্ত্রের ধারায় চলতে গিয়ে আমরা দেখছি যে, এখানে ক্ষমতার ভারসাম্য এবং জবাবদিহি অনুপস্থিত। প্রধানমন্ত্রীর হাতে নিরঙ্কুশ ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশে বর্তমান সংবিধান সংসদীয় গণতন্ত্রের বদলে প্রধানমন্ত্রী শাসিত শাসনব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করেছে। একজন প্রধানমন্ত্রী যতবার ইচ্ছা সরকারপ্রধান হিসেবে থাকতে পারেন। এতে তার স্বৈরাচারী হওয়ার সম্ভাবনা দেখা দেয়। এমনকি রাষ্ট্রপতিকে একটি নামমাত্র আলংকারিক পদ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছে। ক্ষমতার ভারসাম্য সম্পূর্ণ অনুপস্থিত। সেই অবস্থার পরিবর্তন দরকার। মূলত ১৯৯১ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত সংসদীয় গণতন্ত্রের মধ্য দিয়ে যেতে যেতে আমরা এর খারাপ দিক এবং ত্রুটিবিচ্যুতিগুলো আবিষ্কার করতে সক্ষম হয়েছি। এর পরিবর্তন সময়ের দাবি। জনগণ এখন জানে যে, একটি ভারসাম্যপূর্ণ গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় কী কী দরকার? কোথায় কোথায় স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি দরকার। এরকম রাষ্ট্রের বহু ক্ষেত্রেই সংস্কারের কাজ করছে এ সরকার। এভাবে প্রতিটি ক্ষেত্রে অতীত অভিজ্ঞতার আলোকে ত্রুটিবিচ্যুতিগুলো চিহ্নিত করে সংস্কারের দাবি নিয়ে কোনো বিতর্ক নেই। সবাই মনে করেন রাষ্ট্রব্যবস্থাকে জনগণের করতে গেলে এর ত্রুটিবিচ্যুতিগুলো দূর করতে হবে। সেটিই সংস্কার। কিন্তু সংস্কার কোনো সোনার পাথরবাটি নয় বা সংস্কার স্থায়ী কোনো বিষয় নয়। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে রাষ্ট্র সংস্কারের আকাক্সক্ষা, প্রয়োজনীয় ও পরিবর্তিত হয়। সংস্কার আসলে একটি চলমান প্রক্রিয়া। গত সাড়ে ১৫ বছরের স্বৈরশাসনের মধ্য দিয়ে আমরা যে অভিজ্ঞতাগুলো অর্জন করেছি সেই অভিজ্ঞতার আলোকে এখন রাষ্ট্রকে ঢেলে সাজানোর জন্য যে পরিবর্তন এবং সংযোজন-বিয়োজন করা উচিত সেটি আসলে হলো রাষ্ট্র সংস্কার। কিন্তু রাষ্ট্র সংস্কারের পদ্ধতি ও ধরন নিয়ে সবাই একমত হবেন এমন ভাবার কোনো কারণ নেই। কারণ প্রত্যেক রাজনৈতিক দল তাদের নিজস্ব দৃষ্টিভঙ্গির আলোকে রাষ্ট্র সংস্কারের চিন্তা করে। বিএনপির নিজস্ব গঠনতন্ত্র এবং কর্মসূচি রয়েছে। জাতীয় নাগরিক পার্টির নিজস্ব গঠনতন্ত্র এবং কর্মসূচি রয়েছে। প্রত্যেকে তাদের নিজ নিজ দৃষ্টিভঙ্গি থেকেই রাষ্ট্রকে ঢেলে সাজাতে চায়। কাজেই বিএনপি যেভাবে রাষ্ট্র সংস্কারকে দেখে ঠিক সেভাবে জাতীয় নাগরিক পার্টি বা জামায়াত দেখে না। এটি গণতান্ত্রিক রাজনীতির একটি বৈশিষ্ট্য। আর এ কারণেই রাষ্ট্র সংস্কারে জনগণের মতামত গুরুত্বপূর্ণ। রাষ্ট্র সংস্কার চাপিয়ে দেওয়ার বিষয় নয়। রাষ্ট্র সংস্কার করার জন্য তাই রাজনৈতিক দলগুলোকে জনগণের কাছে যেতে হবে। জনগণকে রাজনৈতিক দলের কর্মসূচি, চিন্তাভাবনাগুলো বলতে হবে। জনগণ যে চিন্তা এবং মতামতকে গ্রহণ করবে সেই দল নির্বাচন করবে এবং রাষ্ট্র সংস্কারের দায়িত্ব নেবে। বিজয়ী দল তাদের নির্বাচনি অঙ্গীকার এবং কর্মসূচি অনুযায়ী সংস্কার করবে। আর এ কারণেই আমি মনে করি রাষ্ট্র সংস্কারের আগে একটি নির্বাচন দরকার। কারণ নির্বাচনের মধ্য দিয়ে রাষ্ট্র সংস্কারের বিষয়ে জনগণের মতামত বেরিয়ে আসবে। বাংলাদেশ একটি গণতান্ত্রিক আন্দোলনের মধ্য দিয়ে নতুন অবস্থানে এসে পৌঁছেছে। এ অবস্থায় রাষ্ট্রের যে সংস্কার প্রয়োজন তা কেউ অস্বীকার করবে না, কিন্তু কতটুকু সংস্কার করতে হবে বা এ সংস্কার কীভাবে এগিয়ে নিতে হবে সে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ। আর জনগণ এ সিদ্ধান্ত নিতে পারবে তখনই যখন একটি নির্বাচন হবে। কাজেই আমার ধারণা, বিচার এবং সংস্কার কখনো নির্বাচনের প্রতিপক্ষ নয়। বরং একটি নির্বাচন বিচার প্রক্রিয়াকে যেমন ত্বরান্বিত করতে পারে ঠিক তেমনি এগিয়ে নিতে পারে সংস্কারের আকাক্সক্ষাকে। আর এ বিষয়টিকে একে অন্যের প্রতিপক্ষ হিসেবে দাঁড় করানো হবে গণতন্ত্রের পথে এক অশনিসংকেত।

অদিতি করিম, নাট্যকার ও কলাম লেখক

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
গলাচিপায় বিএনপি গণঅধিকার পরিষদ সংঘর্ষ, আহত ১৫
গলাচিপায় বিএনপি গণঅধিকার পরিষদ সংঘর্ষ, আহত ১৫
সংঘর্ষের প্রস্তুতিকালে সেনা অভিযান, আটক ৪
সংঘর্ষের প্রস্তুতিকালে সেনা অভিযান, আটক ৪
আজ থেকে ফের আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিক শিক্ষকরা
আজ থেকে ফের আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিক শিক্ষকরা
ভোট কেন্দ্রের সিসি ক্যামেরার তথ্য চাইল ইসি
ভোট কেন্দ্রের সিসি ক্যামেরার তথ্য চাইল ইসি
নোট অব ডিসেন্ট রাখার সুযোগ নেই
নোট অব ডিসেন্ট রাখার সুযোগ নেই
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
ফেব্রুয়ারির প্রথমেই নির্বাচন সম্ভব
ফেব্রুয়ারির প্রথমেই নির্বাচন সম্ভব
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
নির্বাচন ঠেকানোর সাধ্য কারও নেই
নির্বাচন ঠেকানোর সাধ্য কারও নেই
তরুণরাই দেশ বিনির্মাণে ভূমিকা রাখবে
তরুণরাই দেশ বিনির্মাণে ভূমিকা রাখবে
জাতির প্রকৃত সম্পদ জনগণের জ্ঞান ও দক্ষতা
জাতির প্রকৃত সম্পদ জনগণের জ্ঞান ও দক্ষতা
সন্ত্রাসী সাজ্জাদসহ মামলা ২২ জনের বিরুদ্ধে
সন্ত্রাসী সাজ্জাদসহ মামলা ২২ জনের বিরুদ্ধে
সর্বশেষ খবর
নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী
নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী

১ সেকেন্ড আগে | মুক্তমঞ্চ

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সীমান্তবর্তী নারীদের পাশে বসুন্ধরা গ্রুপ
সীমান্তবর্তী নারীদের পাশে বসুন্ধরা গ্রুপ

৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

টিভিতে আজকের যত খেলা
টিভিতে আজকের যত খেলা

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীরে দুই কিশোরকে হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
পশ্চিম তীরে দুই কিশোরকে হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোবেল বিজয়ী বিজ্ঞানী জেমস ওয়াটসন আর নেই
নোবেল বিজয়ী বিজ্ঞানী জেমস ওয়াটসন আর নেই

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তরায় গাড়িচাপায় মাছ ব্যবসায়ী নিহত
উত্তরায় গাড়িচাপায় মাছ ব্যবসায়ী নিহত

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

৩১ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ৮ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৮ নভেম্বর ২০২৫

৩৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

কুমিল্লায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
কুমিল্লায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন
যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন

৫৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মৃত্যু-পরবর্তী রহস্যময় এক জগৎ
মৃত্যু-পরবর্তী রহস্যময় এক জগৎ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে খাবেন আদা চা
যে কারণে খাবেন আদা চা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফিক্সিংয়ে অভিযুক্ত ১৭ রেফারিকে গ্রেফতারের নির্দেশ
ফিক্সিংয়ে অভিযুক্ত ১৭ রেফারিকে গ্রেফতারের নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তাইজুলের বদলি হিসেবে উইলিয়ামসনকে দলে টানল ডারবান
তাইজুলের বদলি হিসেবে উইলিয়ামসনকে দলে টানল ডারবান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি
রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা
রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা
পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার
মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা
অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!
২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা
নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা

শনিবারের সকাল

‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক
ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম

হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন
হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন

পূর্ব-পশ্চিম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

সাংবাদিক তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী
সাংবাদিক তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা
রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা

পূর্ব-পশ্চিম