শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০২:০৩, মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল, ২০২৫

মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ

সুলতান মাহামুদ রেজা
প্রিন্ট ভার্সন
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ

ভারতের কিংবদন্তি শিল্পোদ্যোক্তা প্রয়াত রতন টাটা। তিনি অন্তর্মুখী একজন মানুষ। নীরবে ভারতের অর্থনীতিতে বিপ্লব ঘটিয়েছেন। এক সাক্ষাৎকারে রতন টাটাকে জিজ্ঞেস করা হয়েছিল, একটি দেশ সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয় কখন? উত্তরে রতন টাটা বলেছিলেন, যখন শিল্পোদ্যোক্তা, ব্যবসায়ীদের উদ্যোগ বাধাগ্রস্ত করা হয়, তাদের ভিতর আতঙ্ক ছড়িয়ে দেওয়া হয়, তারা যখন উৎপাদন থেকে সরে যান, তখন একটি দেশ সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। দেশের স্বপ্নগুলো বিলীন হয়ে যায়।

ভারতের সমাজতান্ত্রিক অর্থনীতির সমালোচনা করতে গিয়ে রতন টাটা এ মন্তব্য করেন। আমাদের বাংলাদেশের অবস্থা দেখে রতন টাটার সেই বিখ্যাত উক্তিটি আবার মনে করা হলো। বাংলাদেশের বেসরকারি খাতকে যেন ধ্বংসের এক উন্মুক্ত খেলা চলছে। ব্যবসায়ী, শিল্পোদ্যোক্তাদের হাত-পা বেঁধে বলা হচ্ছে সাঁতার কাটতে। আতঙ্ক ছড়িয়ে শিল্প-কলকারখানা বন্ধের যেন রীতিমতো প্রতিযোগিতা চলছে। মামলা-হামলা আতঙ্কে আজ দিশাহারা বেসরকারি খাত। বড় শিল্পগ্রুপ থেকে ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা- কেউই ভালো নেই। সবাই ব্যবসা গুটিয়ে অন্ধকার প্রকোষ্ঠে যেন মৃত্যুর অপেক্ষায়।

একজন প্রথিতযশা ব্যবসায়ী। ব্যবসায়িক কাজে জুলাই মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে চলে গেলেন বিদেশে। সেখানেই তিনি অবস্থান করছিলেন। এর মধ্যে রাজনৈতিক পট পরিবর্তন হয়। আগস্টের শেষে তিনি দেশে ফিরে যথারীতি স্বাভাবিকভাবে ব্যবসাবাণিজ্য শুরু করতে চেষ্টা করলেন। কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে তার কোনো সম্পৃক্ততা নেই। কিন্তু প্রতিদিনি তার ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে নানাজনের অনধিকার প্রবেশ। চাঁদা দাবি করা হতে লাগল। একটি সংগঠন না, অনেকে। চাঁদা না দিলে মামলার হুমকি দেওয়া হলো। ভদ্রলোক প্রথমে পাত্তা দিলেন না। এরপর তার একটি কারখানা ভাঙচুর হলো। অবশেষে গত রবিবার (২৭ এপ্রিল) তিনি জানলেন মিরপুর থানায় একটি হত্যা মামলায় তাকে আসামি করা হয়েছে। যেখানে ৪০৮ জনকে আসামি করা হয়েছে। এই ৪০৮ জন আসামির মধ্যে অর্ধশতাধিক ব্যবসায়ী আছেন। যেখানে বাদীকে তিনি চেনেন না। গত ১০ বছরে তিনি মিরপুর যাননি। গত ৯ মাসে দেশে প্রায় ২ হাজার মামলা হয়েছে। পুলিশের তথ্যানুযায়ী, জুলাই আন্দোলন নিয়ে দেড় হাজার মামলা হয়েছে। এসব মামলার আসামি হয়েছেন এখন পর্যন্ত প্রায় লক্ষাধিক মানুষ। কোনো মামলার আসামি ১০০ জনের নিচে নয়। আর এসব মামলায় প্রায় ২০ হাজার ব্যবসায়ীকে অভিযুক্ত করা হয়েছে। তারা আতঙ্কে আছেন। অনেকেই ব্যবসা বন্ধ রেখেছেন ভয়ে। মামলা করার আগে ও পরে এসব ব্যবসায়ীর কাছ থেকে মোটা অঙ্কের চাঁদা দাবি করা হচ্ছে। যদি তারা চাঁদা দিতে না পারেন তাহলে তাদের নানারকম হুমকি দেওয়া হচ্ছে।

৫ আগস্টের পট পরিবর্তনের পর বাংলাদেশে যেন মামলাবাণিজ্যের এক রমরমা ব্যবসা চলছে। আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল বলেছিলেন, ঢালাওভাবে মামলা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। আইন ও সালিশ কেন্দ্রের অবৈতনিক নির্বাহী পরিচালক সারা হোসেন বলেছেন, এসব মামলা কেবল ভিত্তিহীন এবং উদ্দেশ্যমূলকই নয়, এ মামলাগুলো আদালতে টিকবে না। কিন্তু তার পরও মামলার বাম্পার ফলন হচ্ছে বাংলাদেশে। এসব মামলায় আসামি করা হচ্ছে সুনির্দিষ্ট টার্গেট করে। এমন ব্যক্তিদের আসামি করা হচ্ছে যাদের কাছ থেকে অর্থ হাতিয়ে নেওয়া যায়।

বিভিন্ন মামলার খোঁজখবর নিয়ে দেখা যাচ্ছে, অধিকাংশ মামলাই ব্যক্তিগত স্বার্থ উদ্ধারের জন্য অথবা আর্থিক সুবিধা আদায়ের জন্য। মামলাবাজরা মামলা করেছেন সংঘবদ্ধ চক্র হয়ে। মামলাবাণিজ্য এখন কোটি কোটি টাকার ব্যবসা। আমরা যদি মিরপুরের সর্বশেষ মামলাটির আসামিদের পর্যালোচনা করি, তাহলে দেখা যাবে যে, ব্যবসায়ীদেরই এ মামলায় টার্গেট করা হয়েছে। বিভিন্ন শিল্পগ্রুপের মালিক থেকে শুরু করে কর্মচারীদের এ মামলায় আসামি করা হয়েছে। ব্যক্তি হত্যা মামলা নয়, এটা যেন অর্থনীতিকে হত্যার আয়োজন। শুধু এই মামলা নয়, প্রায় সব মামলায় টার্গেট করা হয়েছে ব্যবসায়ীদের । বাংলাদেশের বড় শিল্পগ্রুপ থেকে শুরু করে ছোট মাঝারি ক্ষুদ্র শিল্পোদ্যোক্তা কাউকেই বাদ দেওয়া হয়নি। এমনকি বিজ্ঞাপনী সংস্থা, ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাদেরও মামলায় আসামি করা হয়েছে।

বাংলাদেশের অর্থনীতি দাঁড়িয়ে আছে বেসরকারি খাতের ওপর। বেসরকারি খাত আমাদের অর্থনীতির প্রাণ। দেশের অর্থনীতির ৯৪ শতাংশ অবদান রাখছে বেসরকারি খাত। বাংলাদেশের অর্থনীতি আজকে এ জায়গায় এগিয়ে এসেছে তার একটি প্রধান কারণ হলো বেসরকারি খাত। বিভিন্ন শিল্পপতি, ব্যবসায়ী, বিনিয়োগকারী দেশের অর্থনীতিতে অবদান রাখার জন্য ঝুঁকি নিচ্ছেন। তাদের জীবনীশক্তি এবং মেধা মনন ঘটিয়ে অর্থনীতিকে দিচ্ছেন নতুন প্রাণশক্তি। কিন্তু সেই ব্যবসায়ীরাই এবার সবচেয়ে বড় টার্গেট। দেশের বেসরকারি খাতের মেরুদণ্ড গত ৯ মাসে ভেঙে দেওয়া হয়েছে। এখন চলছে হত্যার আয়োজন। একজন ব্যবসায়ী যদি অপরাধ করেন, কোনো দুর্নীতির অভিযোগে অভিযুক্ত হন, তাহলে তার বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট অভিযোগে মামলা হতেই পারে। কিন্তু ঢালাওভাবে ব্যবসায়ীদের যখন হত্যা মামলার আসামি করা হয় তখন বুঝতে হবে যে, এটি উদ্দেশ্যপূর্ণ। এর পেছনে সুগভীর ষড়যন্ত্র রয়েছে। আমি মনে করি, দুটি উদ্দেশ্যে এ মামলাগুলো করা হচ্ছে।

প্রথমত, ব্ল্যাকমেইল করে অর্থ আদায়। বিভিন্ন ব্যবসায়ীকে ফোন করা হচ্ছে। তাদের কাছ থেকে মোটা অঙ্কের চাঁদা দাবি করা হচ্ছে। এরকম ঘটনা ঘটেছে বেশ কিছু শিল্পগ্রুপের। আর এ কারণেই এসব ব্যবসায়ী এখন ব্যবসা বন্ধ করে দিয়ে হাত-পা গুটিয়ে বসে আছেন।

দ্বিতীয়ত, বাংলাদেশের অর্থনীতিকে ধ্বংসের একটি সুগভীর চক্রান্ত এ মামলাবাণিজ্য। এসব মামলা করে বেসরকারি খাতে ছড়ানো হচ্ছে আতঙ্ক। গত ৯ মাসে তছনছ করা হয়েছে আমাদের বেসরকারি খাত। এ সময়ে বাংলাদেশে প্রায় ৫ লাখ শ্রমিক চাকরিহারা হয়েছেন। বাংলাদেশের তিন শতাধিক বিভিন্ন ধরনের শিল্পকারখানা উৎপাদন বন্ধ রেখেছে। লুটপাট হয়েছে প্রায় শতাধিক শিল্পকারখানায়। সরকার এগুলোর কোনো বিচার করতে পারেনি। স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বারবার বলেছেন, আর কোনো মব জাস্টিস গ্রহণ করা হবে না। মব জাস্টিসের বিরুদ্ধে সোচ্চার থাকতে হবে সবাইকে। কিন্তু কে শোনে কার কথা। চাঁদাবাজির এক উৎসব চলছে যেন দেশজুড়ে। সরকার নির্বিকার। আর এসব মামলা যারা করছে তাদের সুনির্দিষ্ট রাজনৈতিক পরিচয় রয়েছে। রাজনৈতিকভাবে প্রভাব খাটিয়ে এ মামলাগুলো করা হচ্ছে। সেই একই হয়রানি। তাহলে কি পরিবর্তন হলো নতুন বাংলাদেশে? সাম্প্রতিক সময়ে নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল ঢালাওভাবে মামলায় যেন গ্রেপ্তার না করা হয়। কিন্তু সেটিও হাই কোর্টের নির্দেশে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। ফলে দেশজুড়ে এক আতঙ্কের পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। ব্যবসায়ীরা আতঙ্কিত, সাধারণ মানুষ উদ্বিগ্ন। তাদের বিভিন্ন মহল মাঝেমধ্যে ভয়ভীতি দেখাচ্ছে। এসব মামলার ফলে দুর্নীতি করার সুযোগ পাচ্ছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কোনো কোনো অতি উৎসাহী সদস্য। তারা এসব মামলা দেখিয়ে বিভিন্ন ব্যক্তিদের হয়রানি করছে। তাদের কাছ থেকে মোটা অঙ্কের ঘুষ দাবি করছে। এ বিষয়গুলো এখন ওপেন সিক্রেট। কিছু ছাত্র নামধারী ব্যক্তি বিভিন্ন শিল্পপ্রতিষ্ঠানে গিয়ে হুমকি দিচ্ছে। চাঁদা না দিলে তাদের বিরুদ্ধে মামলা করা হবে এমন অভিযোগ আজ ওপেন সিক্রেট। কোথাও কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই। ফলে অবস্থা দাঁড়িয়েছে যে, বাংলাদেশের অর্থনীতি এখন এক গভীর সংকটের মধ্যে। একজন মানুষ যখন হত্যা মামলার আসামি হন হোক তা ভুল বা শুদ্ধ তখন তিনি সৃজনশীলতার উদ্যম হারিয়ে ফেলেন। ব্যবসা করার আগ্রহ হারিয়ে ফেলেন। এমন একটা পরিস্থিতি তৈরি করা হয়েছে, যেখানে ব্যবসায়ীরা হাত-পা গুটিয়ে বসে আছেন। অর্থনীতি এখন আইসিইউতে। আমরা লক্ষ করছি, রাজনীতিবিদ, তথাকথিত ছাত্র এবং কিছু মতলববাজ ব্যক্তি যে মামলাবাণিজ্য শুরু করেছে, এর ফলে শুধু অর্থনৈতিক ক্ষতি হয়নি, পুরো দেশে একটি অস্থিতিশীল অরাজক পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। যে দেশে হত্যা মামলার লক্ষাধিক আসামি থাকে, সেই দেশের অগ্রগতি এবং উন্নতি কীভাবে হবে সেটি এখন একটি বড় প্রশ্ন।

এসব মামলা করে একদিকে যেমন দেশের অর্থনীতি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে, দেশে সৃষ্টি হয়েছে অরাজকতা, তার চেয়েও বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে জুলাই বিপ্লব। কারণ এ ধরনের ভিত্তিহীন ঢালাও মামলা পুরো জুলাই বিপ্লবকেই প্রশ্নবিদ্ধ করছে। এসব হাস্যকর মামলা ন্যূনতম আইনের শাসন যদি থাকে তাহলে টিকবে না এবং ভিত্তিহীন মিথ্যা প্রমাণিত হবে। তখন জুলাই বিপ্লবে হতাহত এবং শহীদকে অসম্মান জানানো হবে। এসব মামলাবাণিজ্যের মাধ্যমে শহীদ পরিবারগুলোর প্রতি করা হচ্ছে চরম অন্যায় এবং অবজ্ঞা। সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে- অন্তর্বর্তী সরকারের ওপর সাধারণ মানুষের যে আস্থা এবং বিশ্বাস স্থাপিত হয়েছিল, জনগণ যে প্রত্যাশা নিয়ে এ সরকারকে দায়িত্ব দিয়েছিল সেই দায়িত্ব পালনে সরকার কতটুকু সফল হয়েছে সেটি এখন এক প্রশ্ন। মজার ব্যাপার হলো- মামলাগুলো যারা করছেন বা যাদের নাম বাদী হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে তাদের অনেকেই জানেন না যে তারা নিজেরাই মামলা করেছেন। এ সংঘবদ্ধ চক্রকে সরকার ধরতে পারবে না, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে পারবে না- এটি বিশ্বাসযোগ্য নয়। এসব আজগুবি মামলা যারা করছেন এবং ভিত্তিহীন মামলা যারা আমলে নিচ্ছেন তারা বাংলাদেশের বিরুদ্ধেই যুদ্ধ ঘোষণা করেছেন। মামলাবাণিজ্যে দেশকে ধ্বংসের দিকে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। এখনই যদি এ মামলাবাণিজ্য বন্ধ না হয় তাহলে বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ ঘোর অন্ধকার অমানিশায় আচ্ছন্ন।

সুলতান মাহামুদ রেজা : গবেষক ও উন্নয়ন বিশেষজ্ঞ

Email : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
সর্বশেষ খবর
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্ট উদযাপনে যেসব আয়োজন করেছে বিসিবি
মুশফিকের শততম টেস্ট উদযাপনে যেসব আয়োজন করেছে বিসিবি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা