শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০২:০৩, মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল, ২০২৫

মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ

সুলতান মাহামুদ রেজা
প্রিন্ট ভার্সন
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ

ভারতের কিংবদন্তি শিল্পোদ্যোক্তা প্রয়াত রতন টাটা। তিনি অন্তর্মুখী একজন মানুষ। নীরবে ভারতের অর্থনীতিতে বিপ্লব ঘটিয়েছেন। এক সাক্ষাৎকারে রতন টাটাকে জিজ্ঞেস করা হয়েছিল, একটি দেশ সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয় কখন? উত্তরে রতন টাটা বলেছিলেন, যখন শিল্পোদ্যোক্তা, ব্যবসায়ীদের উদ্যোগ বাধাগ্রস্ত করা হয়, তাদের ভিতর আতঙ্ক ছড়িয়ে দেওয়া হয়, তারা যখন উৎপাদন থেকে সরে যান, তখন একটি দেশ সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। দেশের স্বপ্নগুলো বিলীন হয়ে যায়।

ভারতের সমাজতান্ত্রিক অর্থনীতির সমালোচনা করতে গিয়ে রতন টাটা এ মন্তব্য করেন। আমাদের বাংলাদেশের অবস্থা দেখে রতন টাটার সেই বিখ্যাত উক্তিটি আবার মনে করা হলো। বাংলাদেশের বেসরকারি খাতকে যেন ধ্বংসের এক উন্মুক্ত খেলা চলছে। ব্যবসায়ী, শিল্পোদ্যোক্তাদের হাত-পা বেঁধে বলা হচ্ছে সাঁতার কাটতে। আতঙ্ক ছড়িয়ে শিল্প-কলকারখানা বন্ধের যেন রীতিমতো প্রতিযোগিতা চলছে। মামলা-হামলা আতঙ্কে আজ দিশাহারা বেসরকারি খাত। বড় শিল্পগ্রুপ থেকে ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা- কেউই ভালো নেই। সবাই ব্যবসা গুটিয়ে অন্ধকার প্রকোষ্ঠে যেন মৃত্যুর অপেক্ষায়।

একজন প্রথিতযশা ব্যবসায়ী। ব্যবসায়িক কাজে জুলাই মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে চলে গেলেন বিদেশে। সেখানেই তিনি অবস্থান করছিলেন। এর মধ্যে রাজনৈতিক পট পরিবর্তন হয়। আগস্টের শেষে তিনি দেশে ফিরে যথারীতি স্বাভাবিকভাবে ব্যবসাবাণিজ্য শুরু করতে চেষ্টা করলেন। কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে তার কোনো সম্পৃক্ততা নেই। কিন্তু প্রতিদিনি তার ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে নানাজনের অনধিকার প্রবেশ। চাঁদা দাবি করা হতে লাগল। একটি সংগঠন না, অনেকে। চাঁদা না দিলে মামলার হুমকি দেওয়া হলো। ভদ্রলোক প্রথমে পাত্তা দিলেন না। এরপর তার একটি কারখানা ভাঙচুর হলো। অবশেষে গত রবিবার (২৭ এপ্রিল) তিনি জানলেন মিরপুর থানায় একটি হত্যা মামলায় তাকে আসামি করা হয়েছে। যেখানে ৪০৮ জনকে আসামি করা হয়েছে। এই ৪০৮ জন আসামির মধ্যে অর্ধশতাধিক ব্যবসায়ী আছেন। যেখানে বাদীকে তিনি চেনেন না। গত ১০ বছরে তিনি মিরপুর যাননি। গত ৯ মাসে দেশে প্রায় ২ হাজার মামলা হয়েছে। পুলিশের তথ্যানুযায়ী, জুলাই আন্দোলন নিয়ে দেড় হাজার মামলা হয়েছে। এসব মামলার আসামি হয়েছেন এখন পর্যন্ত প্রায় লক্ষাধিক মানুষ। কোনো মামলার আসামি ১০০ জনের নিচে নয়। আর এসব মামলায় প্রায় ২০ হাজার ব্যবসায়ীকে অভিযুক্ত করা হয়েছে। তারা আতঙ্কে আছেন। অনেকেই ব্যবসা বন্ধ রেখেছেন ভয়ে। মামলা করার আগে ও পরে এসব ব্যবসায়ীর কাছ থেকে মোটা অঙ্কের চাঁদা দাবি করা হচ্ছে। যদি তারা চাঁদা দিতে না পারেন তাহলে তাদের নানারকম হুমকি দেওয়া হচ্ছে।

৫ আগস্টের পট পরিবর্তনের পর বাংলাদেশে যেন মামলাবাণিজ্যের এক রমরমা ব্যবসা চলছে। আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল বলেছিলেন, ঢালাওভাবে মামলা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। আইন ও সালিশ কেন্দ্রের অবৈতনিক নির্বাহী পরিচালক সারা হোসেন বলেছেন, এসব মামলা কেবল ভিত্তিহীন এবং উদ্দেশ্যমূলকই নয়, এ মামলাগুলো আদালতে টিকবে না। কিন্তু তার পরও মামলার বাম্পার ফলন হচ্ছে বাংলাদেশে। এসব মামলায় আসামি করা হচ্ছে সুনির্দিষ্ট টার্গেট করে। এমন ব্যক্তিদের আসামি করা হচ্ছে যাদের কাছ থেকে অর্থ হাতিয়ে নেওয়া যায়।

বিভিন্ন মামলার খোঁজখবর নিয়ে দেখা যাচ্ছে, অধিকাংশ মামলাই ব্যক্তিগত স্বার্থ উদ্ধারের জন্য অথবা আর্থিক সুবিধা আদায়ের জন্য। মামলাবাজরা মামলা করেছেন সংঘবদ্ধ চক্র হয়ে। মামলাবাণিজ্য এখন কোটি কোটি টাকার ব্যবসা। আমরা যদি মিরপুরের সর্বশেষ মামলাটির আসামিদের পর্যালোচনা করি, তাহলে দেখা যাবে যে, ব্যবসায়ীদেরই এ মামলায় টার্গেট করা হয়েছে। বিভিন্ন শিল্পগ্রুপের মালিক থেকে শুরু করে কর্মচারীদের এ মামলায় আসামি করা হয়েছে। ব্যক্তি হত্যা মামলা নয়, এটা যেন অর্থনীতিকে হত্যার আয়োজন। শুধু এই মামলা নয়, প্রায় সব মামলায় টার্গেট করা হয়েছে ব্যবসায়ীদের । বাংলাদেশের বড় শিল্পগ্রুপ থেকে শুরু করে ছোট মাঝারি ক্ষুদ্র শিল্পোদ্যোক্তা কাউকেই বাদ দেওয়া হয়নি। এমনকি বিজ্ঞাপনী সংস্থা, ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাদেরও মামলায় আসামি করা হয়েছে।

বাংলাদেশের অর্থনীতি দাঁড়িয়ে আছে বেসরকারি খাতের ওপর। বেসরকারি খাত আমাদের অর্থনীতির প্রাণ। দেশের অর্থনীতির ৯৪ শতাংশ অবদান রাখছে বেসরকারি খাত। বাংলাদেশের অর্থনীতি আজকে এ জায়গায় এগিয়ে এসেছে তার একটি প্রধান কারণ হলো বেসরকারি খাত। বিভিন্ন শিল্পপতি, ব্যবসায়ী, বিনিয়োগকারী দেশের অর্থনীতিতে অবদান রাখার জন্য ঝুঁকি নিচ্ছেন। তাদের জীবনীশক্তি এবং মেধা মনন ঘটিয়ে অর্থনীতিকে দিচ্ছেন নতুন প্রাণশক্তি। কিন্তু সেই ব্যবসায়ীরাই এবার সবচেয়ে বড় টার্গেট। দেশের বেসরকারি খাতের মেরুদণ্ড গত ৯ মাসে ভেঙে দেওয়া হয়েছে। এখন চলছে হত্যার আয়োজন। একজন ব্যবসায়ী যদি অপরাধ করেন, কোনো দুর্নীতির অভিযোগে অভিযুক্ত হন, তাহলে তার বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট অভিযোগে মামলা হতেই পারে। কিন্তু ঢালাওভাবে ব্যবসায়ীদের যখন হত্যা মামলার আসামি করা হয় তখন বুঝতে হবে যে, এটি উদ্দেশ্যপূর্ণ। এর পেছনে সুগভীর ষড়যন্ত্র রয়েছে। আমি মনে করি, দুটি উদ্দেশ্যে এ মামলাগুলো করা হচ্ছে।

প্রথমত, ব্ল্যাকমেইল করে অর্থ আদায়। বিভিন্ন ব্যবসায়ীকে ফোন করা হচ্ছে। তাদের কাছ থেকে মোটা অঙ্কের চাঁদা দাবি করা হচ্ছে। এরকম ঘটনা ঘটেছে বেশ কিছু শিল্পগ্রুপের। আর এ কারণেই এসব ব্যবসায়ী এখন ব্যবসা বন্ধ করে দিয়ে হাত-পা গুটিয়ে বসে আছেন।

দ্বিতীয়ত, বাংলাদেশের অর্থনীতিকে ধ্বংসের একটি সুগভীর চক্রান্ত এ মামলাবাণিজ্য। এসব মামলা করে বেসরকারি খাতে ছড়ানো হচ্ছে আতঙ্ক। গত ৯ মাসে তছনছ করা হয়েছে আমাদের বেসরকারি খাত। এ সময়ে বাংলাদেশে প্রায় ৫ লাখ শ্রমিক চাকরিহারা হয়েছেন। বাংলাদেশের তিন শতাধিক বিভিন্ন ধরনের শিল্পকারখানা উৎপাদন বন্ধ রেখেছে। লুটপাট হয়েছে প্রায় শতাধিক শিল্পকারখানায়। সরকার এগুলোর কোনো বিচার করতে পারেনি। স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বারবার বলেছেন, আর কোনো মব জাস্টিস গ্রহণ করা হবে না। মব জাস্টিসের বিরুদ্ধে সোচ্চার থাকতে হবে সবাইকে। কিন্তু কে শোনে কার কথা। চাঁদাবাজির এক উৎসব চলছে যেন দেশজুড়ে। সরকার নির্বিকার। আর এসব মামলা যারা করছে তাদের সুনির্দিষ্ট রাজনৈতিক পরিচয় রয়েছে। রাজনৈতিকভাবে প্রভাব খাটিয়ে এ মামলাগুলো করা হচ্ছে। সেই একই হয়রানি। তাহলে কি পরিবর্তন হলো নতুন বাংলাদেশে? সাম্প্রতিক সময়ে নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল ঢালাওভাবে মামলায় যেন গ্রেপ্তার না করা হয়। কিন্তু সেটিও হাই কোর্টের নির্দেশে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। ফলে দেশজুড়ে এক আতঙ্কের পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। ব্যবসায়ীরা আতঙ্কিত, সাধারণ মানুষ উদ্বিগ্ন। তাদের বিভিন্ন মহল মাঝেমধ্যে ভয়ভীতি দেখাচ্ছে। এসব মামলার ফলে দুর্নীতি করার সুযোগ পাচ্ছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কোনো কোনো অতি উৎসাহী সদস্য। তারা এসব মামলা দেখিয়ে বিভিন্ন ব্যক্তিদের হয়রানি করছে। তাদের কাছ থেকে মোটা অঙ্কের ঘুষ দাবি করছে। এ বিষয়গুলো এখন ওপেন সিক্রেট। কিছু ছাত্র নামধারী ব্যক্তি বিভিন্ন শিল্পপ্রতিষ্ঠানে গিয়ে হুমকি দিচ্ছে। চাঁদা না দিলে তাদের বিরুদ্ধে মামলা করা হবে এমন অভিযোগ আজ ওপেন সিক্রেট। কোথাও কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই। ফলে অবস্থা দাঁড়িয়েছে যে, বাংলাদেশের অর্থনীতি এখন এক গভীর সংকটের মধ্যে। একজন মানুষ যখন হত্যা মামলার আসামি হন হোক তা ভুল বা শুদ্ধ তখন তিনি সৃজনশীলতার উদ্যম হারিয়ে ফেলেন। ব্যবসা করার আগ্রহ হারিয়ে ফেলেন। এমন একটা পরিস্থিতি তৈরি করা হয়েছে, যেখানে ব্যবসায়ীরা হাত-পা গুটিয়ে বসে আছেন। অর্থনীতি এখন আইসিইউতে। আমরা লক্ষ করছি, রাজনীতিবিদ, তথাকথিত ছাত্র এবং কিছু মতলববাজ ব্যক্তি যে মামলাবাণিজ্য শুরু করেছে, এর ফলে শুধু অর্থনৈতিক ক্ষতি হয়নি, পুরো দেশে একটি অস্থিতিশীল অরাজক পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। যে দেশে হত্যা মামলার লক্ষাধিক আসামি থাকে, সেই দেশের অগ্রগতি এবং উন্নতি কীভাবে হবে সেটি এখন একটি বড় প্রশ্ন।

এসব মামলা করে একদিকে যেমন দেশের অর্থনীতি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে, দেশে সৃষ্টি হয়েছে অরাজকতা, তার চেয়েও বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে জুলাই বিপ্লব। কারণ এ ধরনের ভিত্তিহীন ঢালাও মামলা পুরো জুলাই বিপ্লবকেই প্রশ্নবিদ্ধ করছে। এসব হাস্যকর মামলা ন্যূনতম আইনের শাসন যদি থাকে তাহলে টিকবে না এবং ভিত্তিহীন মিথ্যা প্রমাণিত হবে। তখন জুলাই বিপ্লবে হতাহত এবং শহীদকে অসম্মান জানানো হবে। এসব মামলাবাণিজ্যের মাধ্যমে শহীদ পরিবারগুলোর প্রতি করা হচ্ছে চরম অন্যায় এবং অবজ্ঞা। সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে- অন্তর্বর্তী সরকারের ওপর সাধারণ মানুষের যে আস্থা এবং বিশ্বাস স্থাপিত হয়েছিল, জনগণ যে প্রত্যাশা নিয়ে এ সরকারকে দায়িত্ব দিয়েছিল সেই দায়িত্ব পালনে সরকার কতটুকু সফল হয়েছে সেটি এখন এক প্রশ্ন। মজার ব্যাপার হলো- মামলাগুলো যারা করছেন বা যাদের নাম বাদী হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে তাদের অনেকেই জানেন না যে তারা নিজেরাই মামলা করেছেন। এ সংঘবদ্ধ চক্রকে সরকার ধরতে পারবে না, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে পারবে না- এটি বিশ্বাসযোগ্য নয়। এসব আজগুবি মামলা যারা করছেন এবং ভিত্তিহীন মামলা যারা আমলে নিচ্ছেন তারা বাংলাদেশের বিরুদ্ধেই যুদ্ধ ঘোষণা করেছেন। মামলাবাণিজ্যে দেশকে ধ্বংসের দিকে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। এখনই যদি এ মামলাবাণিজ্য বন্ধ না হয় তাহলে বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ ঘোর অন্ধকার অমানিশায় আচ্ছন্ন।

সুলতান মাহামুদ রেজা : গবেষক ও উন্নয়ন বিশেষজ্ঞ

Email : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক
ব্যাটিং ব্যর্থতায় সিরিজ হার
ব্যাটিং ব্যর্থতায় সিরিজ হার
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
আলোচনার বিকল্পও ভাবছে বাংলাদেশ
আলোচনার বিকল্পও ভাবছে বাংলাদেশ
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা
সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা
ভোটের প্রস্তুতি জেনেছে কানাডা
ভোটের প্রস্তুতি জেনেছে কানাডা
বিভ্রান্তি ছড়ানোর সুযোগ নেই
বিভ্রান্তি ছড়ানোর সুযোগ নেই
প্রশাসনিক স্থবিরতায় মব কালচার
প্রশাসনিক স্থবিরতায় মব কালচার
বৃক্ষরোপণ অভিযান উদ্বোধন করলেন সেনাবাহিনী প্রধান
বৃক্ষরোপণ অভিযান উদ্বোধন করলেন সেনাবাহিনী প্রধান
জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের
জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের
সর্বাত্মক বাংলা ব্লকেড ঘোষণা
সর্বাত্মক বাংলা ব্লকেড ঘোষণা
সর্বশেষ খবর
কক্সবাজার সৈকতে ভেসে এলো চবির আরেক শিক্ষার্থীর লাশ
কক্সবাজার সৈকতে ভেসে এলো চবির আরেক শিক্ষার্থীর লাশ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

নতুন বাংলাদেশ গড়তে ‘তারুণ্যের উৎসব’ চলবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত : উপদেষ্টা আসিফ
নতুন বাংলাদেশ গড়তে ‘তারুণ্যের উৎসব’ চলবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত : উপদেষ্টা আসিফ

১২ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

তালেবানের দুই শীর্ষ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
তালেবানের দুই শীর্ষ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় রুশ ন্যাশনাল গার্ডের সদসসহ নিহত ৩
ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় রুশ ন্যাশনাল গার্ডের সদসসহ নিহত ৩

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের কিছু বিমানবন্দরে যাত্রীদের আর জুতা খুলতে হবে না!
যুক্তরাষ্ট্রের কিছু বিমানবন্দরে যাত্রীদের আর জুতা খুলতে হবে না!

১০ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

দুর্ঘটনার কবলে ওয়েলস নারী ফুটবল দল
দুর্ঘটনার কবলে ওয়েলস নারী ফুটবল দল

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি
চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী
এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নয়নতারার বিরুদ্ধে ৫ কোটি ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলা
নয়নতারার বিরুদ্ধে ৫ কোটি ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলা

৫৪ মিনিট আগে | শোবিজ

আফ্রিকা-জিম্বাবুয়ের সঙ্গে যুবাদের ত্রিদেশীয় সিরিজের সূচি ঘোষণা
আফ্রিকা-জিম্বাবুয়ের সঙ্গে যুবাদের ত্রিদেশীয় সিরিজের সূচি ঘোষণা

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি
আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে মোংলা পৌর এলাকায় জলাবদ্ধতা, জনজীবন বিপর্যস্ত
বৃষ্টিতে মোংলা পৌর এলাকায় জলাবদ্ধতা, জনজীবন বিপর্যস্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভিন্নমত দমনের বিরুদ্ধে বিএনপি নেতারা
ভিন্নমত দমনের বিরুদ্ধে বিএনপি নেতারা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্র্যাব ও অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্সের উদ্বেগ
ক্র্যাব ও অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্সের উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সূর্য একদিন নিভে যাবে, কী হবে পৃথিবীর ভাগ্য?
সূর্য একদিন নিভে যাবে, কী হবে পৃথিবীর ভাগ্য?

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রাজধানীতে দুই বাসের মাঝে চাপা পড়ে একজন নিহত
রাজধানীতে দুই বাসের মাঝে চাপা পড়ে একজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একজনের নামে সর্বোচ্চ ১০ সিম, কার্যকর ১৫ আগস্ট থেকে
একজনের নামে সর্বোচ্চ ১০ সিম, কার্যকর ১৫ আগস্ট থেকে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চীনে সীসা বিষক্রিয়ায় অসুস্থ ২৩৩ শিশু
চীনে সীসা বিষক্রিয়ায় অসুস্থ ২৩৩ শিশু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে পুলিশি অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬০৭
দেশজুড়ে পুলিশি অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬০৭

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেদ্রোর জোড়া গোলে ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে চেলসি
পেদ্রোর জোড়া গোলে ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে চেলসি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস
২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভবিষ্যতের মহাকাশ অনুসন্ধানে নতুন দিশা দেখাচ্ছে রাডার গবেষণা
ভবিষ্যতের মহাকাশ অনুসন্ধানে নতুন দিশা দেখাচ্ছে রাডার গবেষণা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

অস্ট্রেলিয়ার ওয়ানডে দলে ফেরার তাড়া নেই ডেভিডের
অস্ট্রেলিয়ার ওয়ানডে দলে ফেরার তাড়া নেই ডেভিডের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

খনিজে গড়া অর্থনীতি, তেজস্ক্রিয়তায় বিধ্বস্ত জনপদ—চীনের ভয়ংকর এক শহরের গল্প
খনিজে গড়া অর্থনীতি, তেজস্ক্রিয়তায় বিধ্বস্ত জনপদ—চীনের ভয়ংকর এক শহরের গল্প

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দীপিকার ‘৮ ঘন্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!
দীপিকার ‘৮ ঘন্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জিম্বাবুয়ে হোয়াইটওয়াশ, প্রোটিয়াদের টানা ১০ জয়ের রেকর্ড
জিম্বাবুয়ে হোয়াইটওয়াশ, প্রোটিয়াদের টানা ১০ জয়ের রেকর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সর্বাধিক পঠিত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট
চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির
আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন
এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!
এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস
বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি
ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ
শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে
গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প
ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর
৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি
ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু
ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি
সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি
৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল
যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’
‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি
পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত
অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির
তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লেবুর খোসার যত গুণ
লেবুর খোসার যত গুণ

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম

সম্পাদকীয়

কই গেল দুই লাখ তাল গাছ
কই গেল দুই লাখ তাল গাছ

নগর জীবন

সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা
সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে
সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে

শোবিজ

ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি
ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি
শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি

শোবিজ

তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি
তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা
ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি
মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন
থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি
ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি

শোবিজ

ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি
ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি

মাঠে ময়দানে

দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে
দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে

নগর জীবন

হতাশায় বিশ্বাস করি না
হতাশায় বিশ্বাস করি না

শোবিজ

বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিব্রত শ্রদ্ধা...
বিব্রত শ্রদ্ধা...

শোবিজ

ফাইনালের আগে ফাইনাল!
ফাইনালের আগে ফাইনাল!

মাঠে ময়দানে

জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা
জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা

শোবিজ

এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই
এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই

মাঠে ময়দানে

জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়
জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়

মাঠে ময়দানে

বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু
বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু

দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়
তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়

নগর জীবন

ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী
ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী

নগর জীবন

জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের
জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের

প্রথম পৃষ্ঠা

তেহরান থেকে ফিরলেন আরও ৩২ বাংলাদেশি
তেহরান থেকে ফিরলেন আরও ৩২ বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা