শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৭ মে, ২০২৫

এনসিপি-জামায়াতের দূরত্ব বাড়ছে

শফিকুল ইসলাম সোহাগ ও শরিফুল ইসলাম সীমান্ত
প্রিন্ট ভার্সন
এনসিপি-জামায়াতের দূরত্ব বাড়ছে

দূরত্ব বাড়ছে নবগঠিত রাজনৈতিক দল জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) ও জামায়াতে ইসলামীর। আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে একই মঞ্চে আন্দোলনের পর প্রকাশ্য দ্বন্দ্বে জড়িয়েছে দল দুটি। অন্তর্বর্তী সরকারে থাকা ছাত্র উপদেষ্টা মাহফুজ আলম জামায়াত-শিবিরের বিরুদ্ধে বক্তব্য দিচ্ছেন। পাল্টা জবাব দিতে ছাড়ছেন না জামায়াত-শিবির নেতারাও। এ নিয়ে ফেসবুকসহ নানান মাধ্যমে তর্কযুদ্ধে জড়িয়ে পড়েছে পক্ষ দুটি। জুলাই গণ অভ্যুত্থান এবং পরবর্তী সময়ে মিত্র হিসেবে পরিচিত পক্ষ দুটির মধ্যে সম্পর্কের এ টানাপোড়েন নিয়ে রাজনৈতিক মহলে চলছে নানান আলোচনা।

এনসিপির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক আরিফুল ইসলাম আদীব বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, জামায়াতকে নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের একজন উপদেষ্টার কথার সঙ্গে আমাদের দলের কোনো সম্পর্ক নেই। সেটি একান্তই তাঁর ব্যক্তিগত বিষয়। জামায়াত-এনসিপির যে দ্বন্দ্ব তৈরি হয়েছে তা নিয়ে আমাদের অবস্থান আমরা দলীয় বিবৃতিতে পরিষ্কার করেছি। একাত্তর এবং চব্বিশকে মুখোমুখি দাঁড় করানোর কোনো বিষয় এখানে নেই। রাজনীতিতে স্থায়ী মিত্র বা স্থায়ী শত্রু বলেও কোনো কথা নেই। জনগণের স্বার্থে যে কোনো গণতান্ত্রিক ও মানবাধিকার ইস্যুতে আমরা দেশের সব গণতান্ত্রিক পক্ষের সঙ্গে সহাবস্থান ধরে রাখতে চাই।

এনসিপি সূত্র জানান, জুলাই গণ অভ্যুত্থানের পর প্রতিষ্ঠিত এনসিপিকে বিএনপি এবং জামায়াতের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে হচ্ছে। শুরুতেই বিএনপির সঙ্গে বিরোধপূর্ণ রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়েছে এনসিপি। এদিকে জামায়াতের সঙ্গে লিখিত কোনো জোট না থাকলেও বন্ধুভাবাপন্ন সম্পর্ক ছিল এনসিপির। এতে রাজনৈতিক অঙ্গনে ডানপন্থি দল হিসেবে পরিচিত হতে শুরু করেছিল বিপ্লবীদের রাজনৈতিক দল এনসিপি। সর্বশেষ শাহবাগে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আন্দোলনে অনেকটা নীরব ভূমিকা পালন করেছে বিএনপি। এনসিপির নেতৃত্বে হওয়া আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আন্দোলনে লোকবল ও সমর্থন দিয়ে সর্বোচ্চ সহযোগিতা করেছে জামায়াত। কিন্তু একটি সর্বদলীয় প্ল্যাটফর্মে সংঘটিত হওয়া এ আন্দোলনে জামায়াত-শিবির কর্মীরা দলীয় স্লোগান দিয়ে ও সংগীত গেয়ে এনসিপিকে বিতর্কের মুখে ফেলে দিয়েছেন। জামায়াত-শিবির কর্মীদের এহেন কর্মকা তাদের নিজেদের বিতর্কিত রাজনৈতিক ইতিহাসও পুনরায় জাতির সামনে তুলে এনেছে।

সব মিলিয়ে জামায়াতের ডানপন্থি রাজনীতির ছায়াতল থেকে বেরিয়ে এসে নিজেদের মধ্যপন্থি রাজনীতির আদর্শিক দল হিসেবে প্রতিষ্ঠার বয়ান তৈরি করতেই দলটির সঙ্গে দূরত্ব বাড়াচ্ছে এনসিপি।

দ্বন্দ্বের সূত্রপাত যেভাবে : জুলাই গণ অভ্যুত্থানে গণহত্যার দায়ে রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে আন্দোলনের ডাক দেন এনসিপির দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ। ফ্যাসিবাদবিরোধী জাতীয় ঐক্য-এর ব্যানারে সংঘটিত এ আন্দোলনে অংশ নেয় বিভিন্ন রাজনৈতিক-অরাজনৈতিক দল ও সংগঠন। বিএনপিবিহীন এ আন্দোলনে অংশ নেয় জামায়াতে ইসলামী, ছাত্রশিবির, আপ বাংলাদেশ, হেফাজতে ইসলাম, এবি পার্টি, লেবার পার্টি, খেলাফত মজলিসসহ অন্য দলগুলো। টানা তিন দিন আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে অন্তর্বর্তী সরকার আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত নেয় ১০ মে রাতে। আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের উৎসব ছাপিয়ে সমাজমাধ্যমের ইস্যু হয়ে ওঠে আন্দোলন চলাকালে ছাত্রশিবিরের নেতাদের দেওয়া গোলাম আযমের বাংলায়, আওয়ামী লীগের ঠাঁই নাই স্লোগান। পাশাপাশি জাতীয় সংগীত পরিবেশনকালে ইসলামপন্থি দলের কতিপয় কর্মীর দ্বারা বাধা প্রদানের ভিডিও ছড়িয়ে পড়ে। এসব ঘটনায় সমাজমাধ্যমে শুরু হয় বিতর্ক। যেহেতু এনসিপি নেতারা ছিলেন এ আন্দোলনের নেতৃত্বে তাই দলটির নেতা-কর্মীরা এসব ঘটনায় সমালোচনার শিকার হন। মধ্যপন্থি দল হিসেবে পরিচিত এনসিপি নেতারা পড়েন বিতর্কের মুখে। ওইদিন রাতেই অন্তর্বর্তী সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা এবং জুলাই গণ অভ্যুত্থানের মাস্টারমাইন্ডখ্যাত সমন্বয়ক মাহফুজ আলম ফেসবুকে দুটি কথা শীর্ষক একটি পোস্ট দেন। সেখানে ৭১-এর মুক্তিযুদ্ধে যুদ্ধাপরাধের সহযোগীদের ক্ষমা চাইতে বলেন। তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে। পাকিস্তান এ দেশে গণহত্যা চালিয়েছে। (পাকিস্তান অফিসিয়ালি ক্ষমা চাইলেও, তদুপরি আবারও ক্ষমা চাইতে রাজি হলেও, যুদ্ধাপরাধের সহযোগীরা এখনো ক্ষমা চায়নি)। ইনিয়ে-বিনিয়ে গণহত্যার পক্ষে বয়ান উৎপাদন বন্ধ করতে হবে। জুলাইয়ের শক্তির মধ্যে ঢুকে স্যাবোটাজ করা বন্ধ করতে হবে। সাফ দিলে আসতে হবে।

মাহফুজের এ পোস্টের তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখান জামায়াত ও শিবির নেতা-কর্মীরা। শুরু হয় পক্ষে-বিপক্ষে বিতর্ক।

পরদিন রবিবার সন্ধ্যায় নিজের ভেরিফায়েড আইডিতে আরেকটি পোস্ট দেন মাহফুজ আলম। তবে পোস্ট দেওয়ার ৩ মিনিটের মাথায় তিনি সেটি সরিয়ে ফেলেন। কিন্তু এরই মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে সে পোস্টের স্ক্রিনশট।

সে পোস্টে মাহফুজ আলম পাকিস্তানপন্থিদের যেখানে পাওয়া যাবে সেখানেই আঘাত করা হবে বলে হুঁশিয়ারি দেন। এ পোস্টের পর জামায়াত ও ছাত্রশিবিরের নেতারা তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখান। সরকারের দায়িত্বশীল পদে থাকা অবস্থায় একটি দলের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছেন দাবি করে তাঁর বিরুদ্ধে শপথভঙ্গের অভিযোগও করেন তাঁরা। শাহবাগ থানা জামায়াতের আমির শাহ মাহফুজুল হক এক টিভি অনুষ্ঠানে মাহফুজ আলম ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা -এর হয়ে কাজ করছেন কি না সে প্রশ্ন তোলেন। সে বিতর্ক এখনো চলছে।

এদিকে এনসিপি নেতাদের বক্তব্য ও উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের স্ট্যাটাস নিয়ে গত সোমবার জামায়াতের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে শীর্ষ নেতাদের জরুরি বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। এ ছাড়া মঙ্গলবার জামায়াতের কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের বৈঠকেও এসব বিষয়ে আলোচনা হয়। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক জামায়াতের এক দায়িত্বশীল নেতা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, যে স্বপ্ন নিয়ে ছাত্র-জনতা রক্ত ঝরিয়েছে, জীবন দিয়েছে সে স্বপ্ন এখনো পূরণ হয়নি। এ পর্যায়ে এ ধরনের পুরোনো কাসুন্দি বা বিভাজনমূলক কথা জাতির আশা-আকাঙ্ক্ষার পরিপন্থি। তিনি আরও বলেন, তথ্য উপদেষ্টা ফেসবুকে যে পোস্ট দিয়েছেন সেটা কার বা কোন দেশের পক্ষে? আমরা পাকিস্তানপন্থিও না ভারতপন্থিও না। এসব দেশের পন্থি হওয়ার জন্য আন্দোলন করিনি। জনগণের কল্যাণের জন্য আমরা মাঠে ছিলাম। দেশ এগিয়ে নেওয়ার জন্য সামনের দিনেও একসঙ্গে মাঠে থাকতে চাই। সূত্র জানান, বৈঠকে উপদেষ্টার এ বক্তব্য দুঃখজনক আখ্যায়িত করে তা প্রত্যাখ্যান করা হয়। নেতারা বলেন, বিগত ফ্যাসিস্ট সরকার ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য এ বিষয়টি বারবার সামনে এনে দেশে বিভাজনের রাজনৈতিক সংস্কৃতি চালু করেছিল। কিন্তু ২৪-এর ছাত্র-জনতা এ বিভাজন ভূলুণ্ঠিত করে দেশ ফ্যাসিবাদমুক্ত করেছে। গোটা জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করেছে। এমন সময় সরকারের দায়িত্বপ্রাপ্ত কোনো ব্যক্তির এ ধরনের কথাবার্তা জাতি আশা করে না। এ ধরনের বক্তব্যের পেছনে আওয়ামী লীগের সুদূরপ্রসারী তৎপরতা আছে বলে বৈঠকে অভিমত ব্যক্ত করা হয়।

এই বিভাগের আরও খবর
তিন মাসে শোকজ পেলেন চার এনসিপি নেতা
তিন মাসে শোকজ পেলেন চার এনসিপি নেতা
রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা বাড়াতে ঐকমত্য
রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা বাড়াতে ঐকমত্য
বাংলাদেশে নিরপেক্ষ নির্বাচন চায় জার্মানি
বাংলাদেশে নিরপেক্ষ নির্বাচন চায় জার্মানি
তেহরান থেকে নিরাপদ স্থানে সরে গেছেন বাংলাদেশিরা
তেহরান থেকে নিরাপদ স্থানে সরে গেছেন বাংলাদেশিরা
সরকারি সেবায় ঘুষ-দুর্নীতির শিকার ৩২ শতাংশ নাগরিক
সরকারি সেবায় ঘুষ-দুর্নীতির শিকার ৩২ শতাংশ নাগরিক
মিলেছে ২৫৩ গুমের অকাট্য প্রমাণ
মিলেছে ২৫৩ গুমের অকাট্য প্রমাণ
ভোটে থাকছে না পোস্টার
ভোটে থাকছে না পোস্টার
বাংলাদেশকে সমর্থনের আশ্বাস যুক্তরাষ্ট্রের
বাংলাদেশকে সমর্থনের আশ্বাস যুক্তরাষ্ট্রের
তৃতীয় দিনেও এগিয়ে বাংলাদেশ
তৃতীয় দিনেও এগিয়ে বাংলাদেশ
অডিও ফাঁসে নড়বড়ে গদি থাই প্রধানমন্ত্রীর
অডিও ফাঁসে নড়বড়ে গদি থাই প্রধানমন্ত্রীর
বিচারপ্রার্থীদের সেবায় গাফিলতি হলে কঠোর ব্যবস্থা
বিচারপ্রার্থীদের সেবায় গাফিলতি হলে কঠোর ব্যবস্থা
পুলিশকে মারধর করে পালালেন হত্যার আসামি
পুলিশকে মারধর করে পালালেন হত্যার আসামি
সর্বশেষ খবর
'বিশ্ববাসীকে পরিষ্কার বার্তা দিতে হবে, রোহিঙ্গা সমস্যা অত্যন্ত গুরুতর'
'বিশ্ববাসীকে পরিষ্কার বার্তা দিতে হবে, রোহিঙ্গা সমস্যা অত্যন্ত গুরুতর'

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ব্যাংক মালিকদের পেটে পৌনে দুই লাখ কোটি টাকা
ব্যাংক মালিকদের পেটে পৌনে দুই লাখ কোটি টাকা

৪৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

আওয়ামী লীগের মুখে জনগণ চুনকালি মেখেছে : খায়রুল কবির খোকন
আওয়ামী লীগের মুখে জনগণ চুনকালি মেখেছে : খায়রুল কবির খোকন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেই ছাত্রীকে বিয়ে করলেন নোবেল
সেই ছাত্রীকে বিয়ে করলেন নোবেল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানে হামলার সিদ্ধান্তের আগে কূটনীতির জন্য দুই সপ্তাহ সময় দেবেন ট্রাম্প
ইরানে হামলার সিদ্ধান্তের আগে কূটনীতির জন্য দুই সপ্তাহ সময় দেবেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ বছরের বেশি পুরোনো বাস চলতে পারবে না, প্রজ্ঞাপন জারি
২০ বছরের বেশি পুরোনো বাস চলতে পারবে না, প্রজ্ঞাপন জারি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসর
পাঁচ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএলের নতুন চেয়ারম্যান মাহবুব আনাম
বিপিএলের নতুন চেয়ারম্যান মাহবুব আনাম

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে অস্ত্রসহ যুবদল নেতা গ্রেফতার
কক্সবাজারে অস্ত্রসহ যুবদল নেতা গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনী সীমান্তে ১১ জনকে বিএসএফের পুশইন, নজরদারি জোরদার
ফেনী সীমান্তে ১১ জনকে বিএসএফের পুশইন, নজরদারি জোরদার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রায় সকল দলই রাষ্ট্রপতি নির্বাচন পদ্ধতি পরিবর্তনে আগ্রহী : আলী রীয়াজ
প্রায় সকল দলই রাষ্ট্রপতি নির্বাচন পদ্ধতি পরিবর্তনে আগ্রহী : আলী রীয়াজ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আড়িয়াল বিলের সব অপরিকল্পিত বাঁধ অপসারণের নির্দেশ পরিবেশ উপদেষ্টার
আড়িয়াল বিলের সব অপরিকল্পিত বাঁধ অপসারণের নির্দেশ পরিবেশ উপদেষ্টার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আহত পুলিশ সদস্যদের শয্যাপাশে আইজিপি
আহত পুলিশ সদস্যদের শয্যাপাশে আইজিপি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেস্ট মর্যাদা প্রাপ্তির ২৫ বছর: স্মরণীয় আয়োজনে অভিষেক দলের সংবর্ধনা
টেস্ট মর্যাদা প্রাপ্তির ২৫ বছর: স্মরণীয় আয়োজনে অভিষেক দলের সংবর্ধনা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই অভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে ‘গণমিনার’ নির্মাণের উদ্যোগ
জুলাই অভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে ‘গণমিনার’ নির্মাণের উদ্যোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বরগুনায় মেডিকেল কলেজ প্রতিষ্ঠাসহ ৭ দফা দাবিতে মানববন্ধন
বরগুনায় মেডিকেল কলেজ প্রতিষ্ঠাসহ ৭ দফা দাবিতে মানববন্ধন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ৮ লাখ ২৬ হাজার নকল
ব্যান্ডরোলসহ ৪ জন গ্রেফতার
বগুড়ায় ৮ লাখ ২৬ হাজার নকল ব্যান্ডরোলসহ ৪ জন গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে ২৪ ঘণ্টায় তিনজন ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত
রংপুরে ২৪ ঘণ্টায় তিনজন ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত

৫ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের চূড়ান্ত ফলে অনিয়ম ও বৈষম্যের অভিযোগ, পুনঃনিরীক্ষার দাবি
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের চূড়ান্ত ফলে অনিয়ম ও বৈষম্যের অভিযোগ, পুনঃনিরীক্ষার দাবি

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবারও রহস্যজনক বার্তা দিলেন ট্রাম্প
আবারও রহস্যজনক বার্তা দিলেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদকের মামলায় সাবেক 
এমপি নুর মোহাম্মদ জেলহাজতে
দুদকের মামলায় সাবেক  এমপি নুর মোহাম্মদ জেলহাজতে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালো আলোচনা হচ্ছে কিন্তু ঐকমত‍্য হচ্ছে না: এবি পার্টি
ভালো আলোচনা হচ্ছে কিন্তু ঐকমত‍্য হচ্ছে না: এবি পার্টি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গলে শ্রীলঙ্কার বড় জুটি, বাংলাদেশের বোলারদের হতাশা
গলে শ্রীলঙ্কার বড় জুটি, বাংলাদেশের বোলারদের হতাশা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গণঅভ্যুত্থানের আকাঙ্খা অনুযায়ী বৈষম্যহীন রাষ্ট্র গঠন করতে হবে : প্রিন্স
গণঅভ্যুত্থানের আকাঙ্খা অনুযায়ী বৈষম্যহীন রাষ্ট্র গঠন করতে হবে : প্রিন্স

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টাইমস হায়ার এডুকেশন ইমপ্যাক্ট র‌্যাঙ্কিংয়ে
দেশের শীর্ষে গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
টাইমস হায়ার এডুকেশন ইমপ্যাক্ট র‌্যাঙ্কিংয়ে দেশের শীর্ষে গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইরান ইস্যুতে ট্রাম্পকে পিছু হটার আহ্বান স্টারমারের
ইরান ইস্যুতে ট্রাম্পকে পিছু হটার আহ্বান স্টারমারের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনে বিএনপি রাতে আওয়ামী লীগ করেছে তাদের সদস্য পদ নবায়ন হবে না: আমিনুল
দিনে বিএনপি রাতে আওয়ামী লীগ করেছে তাদের সদস্য পদ নবায়ন হবে না: আমিনুল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধের খরচে নাজেহাল ইসরায়েল, বিপর্যস্ত অর্থনীতি
যুদ্ধের খরচে নাজেহাল ইসরায়েল, বিপর্যস্ত অর্থনীতি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থের বিনিময়ে নৌবাহিনীতে চাকরি দেওয়ার নামে প্রতারণা, ৩ সদস্য আটক
অর্থের বিনিময়ে নৌবাহিনীতে চাকরি দেওয়ার নামে প্রতারণা, ৩ সদস্য আটক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিয়াউর রহমানের শিক্ষাদর্শন ও কর্মসূচি নিয়ে পিএইচডি গবেষণা হতে পারে: মঈন খান
জিয়াউর রহমানের শিক্ষাদর্শন ও কর্মসূচি নিয়ে পিএইচডি গবেষণা হতে পারে: মঈন খান

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
হঠাৎ তেহরান থেকে ওমানে তিন বিমান
হঠাৎ তেহরান থেকে ওমানে তিন বিমান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলার পরিকল্পনায় অনুমোদন ট্রাম্পের
ইরানে হামলার পরিকল্পনায় অনুমোদন ট্রাম্পের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন থেকে ‘রহস্যময়’ উড়োজাহাজের উড্ডয়ন, ইরানের কাছে গিয়ে ‘উধাও’!
চীন থেকে ‘রহস্যময়’ উড়োজাহাজের উড্ডয়ন, ইরানের কাছে গিয়ে ‘উধাও’!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার মিসাইল নিক্ষেপ করল উত্তর কোরিয়া
এবার মিসাইল নিক্ষেপ করল উত্তর কোরিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল হলো মধ্যপ্রাচ্যের ক্যান্সার : উত্তর কোরিয়া
ইসরায়েল হলো মধ্যপ্রাচ্যের ক্যান্সার : উত্তর কোরিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ইস্যুতে হস্তক্ষেপ করলে ভয়াবহ পরিণতি, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি রাশিয়ার
ইরান ইস্যুতে হস্তক্ষেপ করলে ভয়াবহ পরিণতি, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি রাশিয়ার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি পরমাণু স্থাপনায় বোমাবর্ষণ চেরনোবিল-ফুকুশিমার মতো বিপর্যয় ডেকে আনবে না: বিবিসি
ইরানি পরমাণু স্থাপনায় বোমাবর্ষণ চেরনোবিল-ফুকুশিমার মতো বিপর্যয় ডেকে আনবে না: বিবিসি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলার আশঙ্কা; মধ্যপ্রাচ্য থেকে যুদ্ধবিমান ও জাহাজ সরাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের হামলার আশঙ্কা; মধ্যপ্রাচ্য থেকে যুদ্ধবিমান ও জাহাজ সরাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালে কোন মিসাইল ব্যবহার করেছে ইরান, বুঝতেই পারছে না ইসরায়েল
সকালে কোন মিসাইল ব্যবহার করেছে ইরান, বুঝতেই পারছে না ইসরায়েল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন ক্ষেপণাস্ত্র মজুদ আছে- যা এখনও ব্যবহার করিনি, হুঁশিয়ারি ইরানের
এমন ক্ষেপণাস্ত্র মজুদ আছে- যা এখনও ব্যবহার করিনি, হুঁশিয়ারি ইরানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের খরচে নাজেহাল ইসরায়েল, বিপর্যস্ত অর্থনীতি
যুদ্ধের খরচে নাজেহাল ইসরায়েল, বিপর্যস্ত অর্থনীতি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইরানে কোনো যুদ্ধ নয়’, হোয়াইট হাউসের সামনে মার্কিনিদের বিক্ষোভ
‘ইরানে কোনো যুদ্ধ নয়’, হোয়াইট হাউসের সামনে মার্কিনিদের বিক্ষোভ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় ভাঙেনি ইরান, উল্টো বাড়ছে জাতীয় ঐক্য
ইসরায়েলের হামলায় ভাঙেনি ইরান, উল্টো বাড়ছে জাতীয় ঐক্য

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের মধ্যে সম্ভাব্য ‘যুদ্ধের প্রস্তুতি’ নিচ্ছে তুরস্ক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের মধ্যে সম্ভাব্য ‘যুদ্ধের প্রস্তুতি’ নিচ্ছে তুরস্ক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলের হামলায় নিন্দা উত্তর কোরিয়ার
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় নিন্দা উত্তর কোরিয়ার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও রহস্যজনক বার্তা দিলেন ট্রাম্প
আবারও রহস্যজনক বার্তা দিলেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ইস্যুতে ট্রাম্পকে পিছু হটার আহ্বান স্টারমারের
ইরান ইস্যুতে ট্রাম্পকে পিছু হটার আহ্বান স্টারমারের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অডিও ফাঁস নিয়ে তোলপাড়, পদচ্যুত হতে পারেন থাই প্রধানমন্ত্রী
অডিও ফাঁস নিয়ে তোলপাড়, পদচ্যুত হতে পারেন থাই প্রধানমন্ত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলজাজিরার সম্প্রচার নিষিদ্ধের পর এবার দর্শকদের বিরুদ্ধেও পদক্ষেপের হুমকি
আলজাজিরার সম্প্রচার নিষিদ্ধের পর এবার দর্শকদের বিরুদ্ধেও পদক্ষেপের হুমকি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় বিষাক্ত পদার্থ ছড়িয়ে পড়ার শঙ্কা
ইসরায়েলের ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় বিষাক্ত পদার্থ ছড়িয়ে পড়ার শঙ্কা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের এক রাতের হামলায় হাসপাতালে ২৭১ ইসরায়েলি
ইরানের এক রাতের হামলায় হাসপাতালে ২৭১ ইসরায়েলি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আরও ৩০ মিসাইল হামলা ইরানের, আহত অন্তত ২০
ইসরায়েলে আরও ৩০ মিসাইল হামলা ইরানের, আহত অন্তত ২০

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিএসসিসিতে যেভাবে নাগরিক সেবা বিঘ্নিত হচ্ছে, আর বসে থাকার সুযোগ নেই: আসিফ মাহমুদ
ডিএসসিসিতে যেভাবে নাগরিক সেবা বিঘ্নিত হচ্ছে, আর বসে থাকার সুযোগ নেই: আসিফ মাহমুদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্ট সরকারি ছুটি পালনের সিদ্ধান্ত : ফারুকী
৫ আগস্ট সরকারি ছুটি পালনের সিদ্ধান্ত : ফারুকী

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান ইস্যুতে পুতিন- শি জিনপিংয়ের ফোনালাপ
ইরান ইস্যুতে পুতিন- শি জিনপিংয়ের ফোনালাপ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফোর্ডো ধ্বংসে যুক্তরাষ্ট্রের বাংকার বাস্টার চায় ইসরায়েল
ফোর্ডো ধ্বংসে যুক্তরাষ্ট্রের বাংকার বাস্টার চায় ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানকে চরম মূল্য দিতে হবে, হুঁশিয়ারি নেতানিয়াহুর
ইরানকে চরম মূল্য দিতে হবে, হুঁশিয়ারি নেতানিয়াহুর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লজ্জা ভুলে ট্রেন্ড! ইরানের টিভি স্টুডিওতে হামলা নিয়ে ইসরায়েলে ব্যঙ্গ, বিশ্বব্যাপী নিন্দা
লজ্জা ভুলে ট্রেন্ড! ইরানের টিভি স্টুডিওতে হামলা নিয়ে ইসরায়েলে ব্যঙ্গ, বিশ্বব্যাপী নিন্দা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলা নিয়ে দ্বিধাবিভক্ত যুক্তরাষ্ট্র: মার্কিন কূটনীতিক
ইরানে হামলা নিয়ে দ্বিধাবিভক্ত যুক্তরাষ্ট্র: মার্কিন কূটনীতিক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভয় না পেয়ে জনগণকে দৃঢ় থাকার আহ্বান খামেনির
ভয় না পেয়ে জনগণকে দৃঢ় থাকার আহ্বান খামেনির

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ধ্বংসযজ্ঞ তেল আবিব তেহরানে
ধ্বংসযজ্ঞ তেল আবিব তেহরানে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুইস ব্যাংকে ২০২৪ সালে জমা ৮,৫৭০ কোটি টাকা
সুইস ব্যাংকে ২০২৪ সালে জমা ৮,৫৭০ কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

জ্বালানি খাতে বিপুর দুর্নীতির পারিবারিক উৎসব
জ্বালানি খাতে বিপুর দুর্নীতির পারিবারিক উৎসব

প্রথম পৃষ্ঠা

এনটিআরসিএর ছেলেখেলা লাখো চাকরিপ্রার্থীর সঙ্গে
এনটিআরসিএর ছেলেখেলা লাখো চাকরিপ্রার্থীর সঙ্গে

নগর জীবন

সাংগঠনিক বিশৃঙ্খলা বরদাশত করা হবে না
সাংগঠনিক বিশৃঙ্খলা বরদাশত করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঘরোয়া ফুটবলে অশনিসংকেত
ঘরোয়া ফুটবলে অশনিসংকেত

মাঠে ময়দানে

জুভেন্টাস ফুটবলারদের একি বললেন ট্রাম্প
জুভেন্টাস ফুটবলারদের একি বললেন ট্রাম্প

মাঠে ময়দানে

গ্যাস বিপর্যয় দুর্ভোগে গ্রাহক
গ্যাস বিপর্যয় দুর্ভোগে গ্রাহক

পেছনের পৃষ্ঠা

হেডিংলিতে ইংল্যান্ডের সামনে নতুন ভারত
হেডিংলিতে ইংল্যান্ডের সামনে নতুন ভারত

মাঠে ময়দানে

আন্তর্জাতিক ট্রেকিংয়ে দেশের পাহাড়প্রেমীরা
আন্তর্জাতিক ট্রেকিংয়ে দেশের পাহাড়প্রেমীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাটারদের দাপট অব্যাহত
ব্যাটারদের দাপট অব্যাহত

মাঠে ময়দানে

আস্থা রেখেছেন হোবার্ট হারিকেন্স
আস্থা রেখেছেন হোবার্ট হারিকেন্স

মাঠে ময়দানে

আরবীয় বাধায় আটকাল রিয়াল
আরবীয় বাধায় আটকাল রিয়াল

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশকে সমর্থনের আশ্বাস যুক্তরাষ্ট্রের
বাংলাদেশকে সমর্থনের আশ্বাস যুক্তরাষ্ট্রের

প্রথম পৃষ্ঠা

স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন
স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন

পেছনের পৃষ্ঠা

পারবেন কি সোনা জিততে
পারবেন কি সোনা জিততে

মাঠে ময়দানে

টেস্ট অভিষেকের রজতজয়ন্তী পালন করবে বিসিবি
টেস্ট অভিষেকের রজতজয়ন্তী পালন করবে বিসিবি

মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা বাড়াতে ঐকমত্য
রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা বাড়াতে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

অলিভিয়া কেন অন্তরালে
অলিভিয়া কেন অন্তরালে

শোবিজ

ছাত্রদল নেতার মুক্তি দাবি বাবার
ছাত্রদল নেতার মুক্তি দাবি বাবার

দেশগ্রাম

৪০ টাকায় অরিজিৎ সিংয়ের আয়োজন
৪০ টাকায় অরিজিৎ সিংয়ের আয়োজন

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামায় মিথ্যে প্রেমের গল্প
ক্যাপিটাল ড্রামায় মিথ্যে প্রেমের গল্প

শোবিজ

ট্রাম্পের পাগলপন্থা ও ইরানি বাস্তবতা
ট্রাম্পের পাগলপন্থা ও ইরানি বাস্তবতা

সম্পাদকীয়

সম্পর্ক প্রসঙ্গে জয়া
সম্পর্ক প্রসঙ্গে জয়া

শোবিজ

রিপন মাহমুদের কথায় কুমার শানু
রিপন মাহমুদের কথায় কুমার শানু

শোবিজ

বাংলাদেশ-পাকিস্তান একই গ্রুপে
বাংলাদেশ-পাকিস্তান একই গ্রুপে

মাঠে ময়দানে

সম্ভাব্য ‘যুদ্ধের প্রস্তুতি’ নিচ্ছে তুরস্ক
সম্ভাব্য ‘যুদ্ধের প্রস্তুতি’ নিচ্ছে তুরস্ক

পূর্ব-পশ্চিম

জোবেদা খানমের কুলখানি আজ
জোবেদা খানমের কুলখানি আজ

নগর জীবন

ইসরায়েল মধ্যপ্রাচ্যের ক্যানসার : উ. কোরিয়া
ইসরায়েল মধ্যপ্রাচ্যের ক্যানসার : উ. কোরিয়া

পূর্ব-পশ্চিম