শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ৩০ মে, ২০২৫

সরকারকে কে দিল সংস্কারের দায়িত্ব?

বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
সরকারকে কে দিল সংস্কারের দায়িত্ব?

টানা তৃতীয় দিনের মতো সচিবালয়ে অস্থিরতা। দেশের প্রশাসনের এক ফ্রেম অচল। কোনো কাজ হচ্ছে না। এর আগে কদিন ধরে, এনবিআরের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের আন্দোলনের মুখে বন্ধ ছিল জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের কার্যক্রম। দুটি আন্দোলনের কোনোটাই ষড়যন্ত্র না, সরকার সৃষ্ট। আইএমএফের টাকা পেতে সরকার তাদের শর্ত অনুযায়ী এনবিআর বিভক্তির সিদ্ধান্ত নেয়। আন্দোলনের মুখে সরকার ৩১ জুলাই পর্যন্ত এ সিদ্ধান্ত স্থগিত করেছে বটে। কিন্তু এনিয়ে অস্থিরতা এখনো আছে।

আর সচিবালয়ের সিদ্ধান্ত একেবারে গায়ে পড়ে ঝগড়া করার মতো। সরকারের একটি মহল যেন সচিবালয়ে অস্থিরতা সৃষ্টি করতেই এমন কাজ করেছে। সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ (সংশোধন) ২০২৫ হঠাৎ করে কেন করতে হবে? দেশজুড়ে যখন এমনিতেই অস্থিরতা, আন্দোলন, বিশৃঙ্খলা তখন সরকারকে এ অধ্যাদেশ কেন জারি করতে হবে? বিশেষ করে প্রধান উপদেষ্টা নিজেই যেখানে বলেছেন, দেশে যুদ্ধ পরিস্থিতি চলছে। তাহলে এই বিপত্তি সেঁধে আমন্ত্রণ জানানোর দরকার কী? ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের পর প্রেক্ষাপটে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্র্বর্তী সরকার গঠিত হয়। অন্তর্র্বর্তী সরকারের প্রধান কাজ ছিল দেশের বিশৃঙ্খল অরাজক পরিস্থিতিতে থামিয়ে যত দ্রুত সম্ভব জনগণের নির্বাচিত প্রতিনিধিদের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করা। ছাত্র-জনতার আকাঙ্ক্ষা ছিল একটি বৈষম্যমুক্ত বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা। নতুন করে কোনো ফ্যাসিবাদ বা স্বৈরাচারী শক্তি মাথা চাড়া দিয়ে না উঠতে পারে তেমন একটি রাষ্ট্র কাঠামো প্রতিষ্ঠা। সেজন্য রাষ্ট্র, সংবিধান এবং নির্বাচন ব্যবস্থার সংস্কার। জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার। এসব কাজের পাশাপাশি যত দ্রুত সম্ভব একটি নির্বাচন করাই অন্তর্র্বর্তী সরকারের প্রধান কাজ। অন্তর্র্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকেই বলা হয়েছে, এ সরকারের প্রধান কাজ তিনটি। প্রথমত, জুলাই গণহত্যার বিচার, মৌলিক রাষ্ট্র সংস্কার এবং একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের ব্যবস্থা করা। সব রাজনৈতিক দলই প্রত্যাশা করেছিল স্বল্পতম সময়ের মধ্যে এ কাজগুলো করে অন্তর্র্বর্তী সরকার একটি জাতীয় নির্বাচন দেবে এবং জনগণের নির্বাচিত প্রতিনিধিদের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করবে। জনগণের নির্বাচিত প্রতিনিধিরা জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষা অনুযায়ী রাষ্ট্র কাঠামো সংস্কার করবে। জনগণকে সম্পৃক্ত করে এমন একটি বাংলাদেশ গড়ে তুলবে যে বাংলাদেশে নতুন করে কোনো স্বৈরতন্ত্রের জন্ম হবে না। মানুষের ভোটের অধিকার হরণ হবে না। একটি স্বচ্ছতা এবং জবাবদিহিতার মধ্য দিয়ে দেশ পরিচালিত হবে। কিন্তু এ সরকার দায়িত্বের বাইরে গিয়ে অনেক কাজ করে যেন জটিলতা বাড়াচ্ছে। কেন? সংস্কার দায়িত্ব গ্রহণের পর প্রয়োজনীয় অপ্রয়োজনীয় বেশকিছু সংস্কার কমিটি গঠন করে। দীর্ঘ সময় ধরে কাজ করে প্রতিবেদন তৈরি করেছেন। এই প্রতিবেদনগুলো নিয়ে এখন আলোচনা চলছে। এতগুলো সংস্কার কমিশন অপ্রয়োজনীয় ছিল। এটি সময় নষ্ট এবং অর্থের অপচয় ছাড়া কিছুই নয়। মোটা দাগে দুটি বিষয় সংস্কার করেই নির্বাচনের দিকে যাওয়া যেত। প্রথমত, নির্বাচন কমিশন সংস্কার। দ্বিতীয়ত, সংবিধান সংস্কার। এই দুটি সংস্কারের মাধ্যমেই আমরা একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের পথে যেতে পারতাম। কিন্তু অন্তর্র্বর্তী সরকার নারী সংস্কার, গণমাধ্যম সংস্কার, জনপ্রশাসন সংস্কার ইত্যাদি স্পর্শকাতর বিষয়ে হাত দেয় এবং বিতর্ক সৃষ্টি করে। এখনো বিতর্ক চলছে। প্রশ্ন হলো অন্তর্র্বর্তী সরকার কেন নারী সংস্কার বা গণমাধ্যম সংস্কার করবে? এই ম্যান্ডেট তাদের নেই।

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, তাদের কাজ হলো সংস্কার কমিশনের রিপোর্টগুলো নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মতামত নেওয়া হবে। রাজনৈতিক দলগুলো যতটুকু বিষয়ে একমত হবে, সেইটুকু বিষয় নিয়ে একটি সনদ তৈরি করে নির্বাচনের দিকে যাওয়া। যদি রাজনৈতিক দলগুলো বেশি বিষয়ে একমত হয়, তাহলে আগামী বছরের জুনে, আবার যদি কম বিষয়ে একমত হয় তাহলে ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন করা হবে। অর্থাৎ অন্তর্র্বর্তী সরকারের দায়িত্ব একদম সুনির্দিষ্ট। তারা জুলাই বিপ্লবের গণহত্যার বিচার প্রক্রিয়া শুরু করবে, রাষ্ট্রের মৌলিক সংস্কার প্রস্তাব করবে যেন গণতান্ত্রিক সরকার সেই ঐকমত্যের ভিত্তিতে সংবিধান সংশোধনের উদ্যোগ নেয় এবং তারা একটি নির্বাচন করবে। এই সরকারের অন্য কোনো কাজ করা উচিত নয়, করার ম্যান্ডেটও নেই। কিন্তু অযাচিতভাবে সরকার যেমন কিছু রাষ্ট্র সংস্কারের অপ্রয়োজনীয় বিষয়ে হাত দিচ্ছে, ঠিক তেমনি এমন কিছু বিতর্কিত আইন এবং সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে যেটি দেশকে একটি অনিবার্য অস্থিরতার দিকে নিয়ে যাচ্ছে। সর্বশেষ তার উদাহরণ হলো সচিবালয়ের বিক্ষোভ।

হঠাৎ করেই সরকার সরকারি চাকরি সংশোধন অধ্যাদেশ ২০২৫ তৈরি করেছে। এই আইনকে সচিবালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা নিবর্তনমূলক এবং কালাকানুন আখ্যায়িত করে তা প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছে। এ নিয়ে সচিবালয়ে চলছে উত্তেজনা। বাংলাদেশ সচিবালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারী সংযুক্ত পরিষদের ব্যানারে তারা নতুন করে আন্দোলন তৈরি করছে। গত বৃহস্পতিবার অন্তর্র্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে সরকারি চাকরি আইন, ২০১৮ সংশোধন করে সরকারি চাকরি সংশোধন অধ্যাদেশ ২০২৫-এর খসড়া অনুমোদনের পর গত রবিবার অধ্যাদেশ জারি করা হয়। কর্মচারীদের অভিযোগ সাড়ে চার দশক আগের বিশেষ বিধানের কিছু নিবর্তনমূলক ধারা এখানে সংযোজন করা হয়েছে। আন্দোলনকারী কর্মচারীরা অধ্যাদেশটিকে সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক আখ্যায়িত করে তা প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছেন। এই আইনের মধ্যে বেশ কিছু বিধান আছে যেখানে একজন সরকারি কর্মচারীকে সহজেই চাকরিচ্যুত করা যাবে। তিনি কর্মস্থলে বিনা কারণে অনুপস্থিতি বা অন্য কিছু অপরাধের কারণে তাকে সহজে চাকরিচ্যুতি করার বিধান রয়েছে।

এই অধ্যাদেশ অনুযায়ী সরকারি কর্মচারীদের চারটি বিষয়ে অপরাধের অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। সেগুলো হলো সরকারি কর্মচারী যদি এমন কোনো কাজে লিপ্ত হন, যা অনানুগত্যের শামিল বা যা অন্য যে কোনো সরকারি কর্মচারীর মধ্যে অনানুগত্য সৃষ্টি করে বা শৃঙ্খলা বিঘ্নিত করে বা কর্তব্য সম্পাদনে বাধার সৃষ্টি করে; অন্যান্য কর্মচারীর সঙ্গে সমবেতভাবে বা এককভাবে ছুটি ছাড়া বা কোনো যুক্তিসংগত কারণ ছাড়া নিজ কর্ম থেকে অনুপস্থিত থাকেন বা বিরত থাকেন বা কর্তব্য সম্পাদনে ব্যর্থ হন; অন্য যে কোনো কর্মচারীকে তাঁর কর্ম থেকে অনুপস্থিত থাকতে বা বিরত থাকতে বা তাঁর কর্তব্য পালন না করার জন্য উসকানি দেন বা প্ররোচিত করেন; এবং যে কোনো সরকারি কর্মচারীকে তাঁর কর্মে উপস্থিত হতে বা কর্তব্য সম্পাদনে বাধাগ্রস্ত করেন, তাহলে তিনি অসদাচরণের দায়ে দণ্ডিত হবেন।

এসব অপরাধের শাস্তি হিসেবে বলা হয়েছিল, দোষী কর্মচারীকে নিম্নপদ বা নিম্ন বেতন গ্রেডে নামিয়ে দেওয়া, চাকরি হতে অপসারণ বা চাকরি থেকে বরখাস্ত করার দণ্ড দেওয়া যাবে। এই আইনটি যৌক্তিক অযৌক্তিক সেটি পরের বিষয়। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে এখন অন্তর্র্বর্তী সরকারকে এরকম একটি আইন করতে হবে কেন? এই আইন করা কি খুব জরুরি ছিল? এ সময় এই আইনটি করে সরকার কেন অস্থিরতা সৃষ্টি করার চেষ্টা করল?

সাম্প্রতিক প্রধান উপদেষ্টা বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। এ বৈঠকে তিনি রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে ঐক্যের ডাক দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ করার পর যুদ্ধ পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। কিন্তু সাধারণ মানুষ মনে করেন যে সরকারের ভিতরে কিছু কিছু ব্যক্তির বাড়াবাড়ি, ভুল পদক্ষেপের কারণে উসকানিমূলক পরিস্থিতি তৈরি হচ্ছে। সরকারকে কেন রাখাইন করিডর নিয়ে কথা বলতে হবে? সাত কলেজের বিশ্ববিদ্যালয়ের সিদ্ধান্ত কিংবা পলিথিন নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত-কোনোটাই এই সরকারের কর্ম পরিধির মধ্যে পড়ে না। এ ধরনের বহু সিদ্ধান্ত নানা রকম বিতর্ক তৈরি করছে। এ সরকার নানা রকম বিতর্কে নিজেদের জড়িয়ে ফেলছে কেন? সেটি নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। তারা যদি রাষ্ট্রের সব বিষয়ে নাক গলাতে চায় সেটা বিপর্যয় ডেকে আনতে বাধ্য। আমরা যদি এই সময়ে যতগুলো আন্দোলন, সংগ্রাম হয়েছে তা বিশ্লেষণ করি, তাহলে দেখব যে একটা বড় অংশ হয়েছে অন্তর্র্বর্তী সরকারের ভুল সিদ্ধান্ত বা কালক্ষেপণের কারণে। তাহলে কি অন্তর্র্বর্তী সরকারের ভিতরে কেউ কেউ আছেন, যারা ইচ্ছে করে দেশে একটি হানাহানি, আন্দোলন এবং বিশৃঙ্খল পরিবেশ সৃষ্টি করতে চাচ্ছেন? তারা এই পরিস্থিতি সৃষ্টি করে কি নির্বাচন পিছিয়ে দিতে চাইছেন? এ সরকার অবশ্যই জনসমর্থনের ভিত্তিতে ক্ষমতায় এসেছে। কিন্তু এই সরকারকে জনগণ ম্যান্ডেট দিয়েছে সুনির্দিষ্ট তিনটি কাজ করার জন্য। এ তিনটি কাজের বাইরে গিয়ে মৌলিক নীতিনির্ধারণী কাজ করে এ সরকার যদি পরিস্থিতি সামাল দিতে না পারে তাহলে তার দায়দায়িত্ব সরকারকে নিতে হবে। ড. মুহাম্মদ ইউনূস একজন বিচক্ষণ এবং বিজ্ঞ ব্যক্তি। তিনি জানেন যে, রাজনৈতিক দলগুলোই তার একমাত্র শক্তি। নির্বাচন প্রশ্নে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে তার দূরত্ব তৈরি হচ্ছে। এরকম পরিস্থিতিতে এ সরকারের উচিত হবে না কোনো স্পর্শকাতর বিষয় নিয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণ।

এই বিভাগের আরও খবর
লিটনদের পাত্তাই দিল না শ্রীলঙ্কা
লিটনদের পাত্তাই দিল না শ্রীলঙ্কা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার মিশন খসড়া অনুমোদন
ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার মিশন খসড়া অনুমোদন
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
সর্বশেষ খবর
ফ্যাসিষ্ট হাসিনার মন্ত্রী আব্দুর রহমানের বিচার দাবিতে মানববন্ধন
ফ্যাসিষ্ট হাসিনার মন্ত্রী আব্দুর রহমানের বিচার দাবিতে মানববন্ধন

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বগুড়া মিডিয়া অ্যান্ড কালচারাল সোসাইটি ঢাকার নতুন কমিটি গঠন
বগুড়া মিডিয়া অ্যান্ড কালচারাল সোসাইটি ঢাকার নতুন কমিটি গঠন

৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিরাজগঞ্জে যমুনায় পানি বাড়ছে
সিরাজগঞ্জে যমুনায় পানি বাড়ছে

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নেত্রীর হামলা ও লুটপাটের বিচার চাইলেন ব্যবসায়ী
বিএনপি নেত্রীর হামলা ও লুটপাটের বিচার চাইলেন ব্যবসায়ী

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মরণে অংশমূলক আইডিয়া প্রতিযোগিতার মূল্যায়ন সভা
জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মরণে অংশমূলক আইডিয়া প্রতিযোগিতার মূল্যায়ন সভা

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত
সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত

২৪ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বাসের রেষারেষিতে জাবি শিক্ষার্থীর বাবার মৃত্যু, মৌমিতার ১০ বাস আটক
বাসের রেষারেষিতে জাবি শিক্ষার্থীর বাবার মৃত্যু, মৌমিতার ১০ বাস আটক

২৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জীবননগরে পানিতে ডুবে যুবকের মৃত্যু
জীবননগরে পানিতে ডুবে যুবকের মৃত্যু

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লুট হওয়া অস্ত্রসহ ডাকাত গ্রেফতার
লুট হওয়া অস্ত্রসহ ডাকাত গ্রেফতার

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিশোরগঞ্জে শিশুর লাশ উদ্ধার
কিশোরগঞ্জে শিশুর লাশ উদ্ধার

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন
কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিশোরগঞ্জে নিখোঁজ শিশুর মরদেহ উদ্ধার
কিশোরগঞ্জে নিখোঁজ শিশুর মরদেহ উদ্ধার

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে ইজিবাইক চালকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে ইজিবাইক চালকের মৃত্যু

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রামপুরায় নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
রামপুরায় নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

৩০ বছর পর কাশ্মীরের উলার হ্রদে ফুটলো পদ্ম, উচ্ছ্বসিত স্থানীয়রা
৩০ বছর পর কাশ্মীরের উলার হ্রদে ফুটলো পদ্ম, উচ্ছ্বসিত স্থানীয়রা

৫৭ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

শিবচরে সরকারি হাসপাতালে রোগীদের খাবার দিতে বিলম্ব, স্বজনদের ক্ষোভ
শিবচরে সরকারি হাসপাতালে রোগীদের খাবার দিতে বিলম্ব, স্বজনদের ক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্ত্র মামলায় রিমান্ড শেষে কারাগারে সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক
অস্ত্র মামলায় রিমান্ড শেষে কারাগারে সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডেমরায় বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী যুবক নিহত
ডেমরায় বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে আবুল বারকাত
কারাগারে আবুল বারকাত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুরি করে বিদ্যুৎ ব্যবহার, বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতার চার বছরের কারাদণ্ড
চুরি করে বিদ্যুৎ ব্যবহার, বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতার চার বছরের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে বন্যায় প্লাবিত হচ্ছে নতুন নতুন গ্রাম, ভোগান্তি চরমে
ফেনীতে বন্যায় প্লাবিত হচ্ছে নতুন নতুন গ্রাম, ভোগান্তি চরমে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় যৌতুকের মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় যৌতুকের মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুরি-ডাকাতি ও চাঁদাবাজির প্রতিবাদে ঝিনাইদহে মানববন্ধন
চুরি-ডাকাতি ও চাঁদাবাজির প্রতিবাদে ঝিনাইদহে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
পটিয়ায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রেনে কাটা পড়ে স্কুল শিক্ষিকার মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে স্কুল শিক্ষিকার মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
গাইবান্ধায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি
সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া
এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি
ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল
আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫
হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া
চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গণহত্যার দায়ে ইসরায়েলকে অভিযুক্ত করল স্পেন
গণহত্যার দায়ে ইসরায়েলকে অভিযুক্ত করল স্পেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরলেন আ স ম রব
চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরলেন আ স ম রব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের লবিস্টদের লাখ লাখ ডলার দিচ্ছে দরিদ্র দেশগুলো
ট্রাম্পের লবিস্টদের লাখ লাখ ডলার দিচ্ছে দরিদ্র দেশগুলো

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা