শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ৩০ মে, ২০২৫

সরকারকে কে দিল সংস্কারের দায়িত্ব?

বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
সরকারকে কে দিল সংস্কারের দায়িত্ব?

টানা তৃতীয় দিনের মতো সচিবালয়ে অস্থিরতা। দেশের প্রশাসনের এক ফ্রেম অচল। কোনো কাজ হচ্ছে না। এর আগে কদিন ধরে, এনবিআরের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের আন্দোলনের মুখে বন্ধ ছিল জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের কার্যক্রম। দুটি আন্দোলনের কোনোটাই ষড়যন্ত্র না, সরকার সৃষ্ট। আইএমএফের টাকা পেতে সরকার তাদের শর্ত অনুযায়ী এনবিআর বিভক্তির সিদ্ধান্ত নেয়। আন্দোলনের মুখে সরকার ৩১ জুলাই পর্যন্ত এ সিদ্ধান্ত স্থগিত করেছে বটে। কিন্তু এনিয়ে অস্থিরতা এখনো আছে।

আর সচিবালয়ের সিদ্ধান্ত একেবারে গায়ে পড়ে ঝগড়া করার মতো। সরকারের একটি মহল যেন সচিবালয়ে অস্থিরতা সৃষ্টি করতেই এমন কাজ করেছে। সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ (সংশোধন) ২০২৫ হঠাৎ করে কেন করতে হবে? দেশজুড়ে যখন এমনিতেই অস্থিরতা, আন্দোলন, বিশৃঙ্খলা তখন সরকারকে এ অধ্যাদেশ কেন জারি করতে হবে? বিশেষ করে প্রধান উপদেষ্টা নিজেই যেখানে বলেছেন, দেশে যুদ্ধ পরিস্থিতি চলছে। তাহলে এই বিপত্তি সেঁধে আমন্ত্রণ জানানোর দরকার কী? ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের পর প্রেক্ষাপটে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্র্বর্তী সরকার গঠিত হয়। অন্তর্র্বর্তী সরকারের প্রধান কাজ ছিল দেশের বিশৃঙ্খল অরাজক পরিস্থিতিতে থামিয়ে যত দ্রুত সম্ভব জনগণের নির্বাচিত প্রতিনিধিদের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করা। ছাত্র-জনতার আকাঙ্ক্ষা ছিল একটি বৈষম্যমুক্ত বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা। নতুন করে কোনো ফ্যাসিবাদ বা স্বৈরাচারী শক্তি মাথা চাড়া দিয়ে না উঠতে পারে তেমন একটি রাষ্ট্র কাঠামো প্রতিষ্ঠা। সেজন্য রাষ্ট্র, সংবিধান এবং নির্বাচন ব্যবস্থার সংস্কার। জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার। এসব কাজের পাশাপাশি যত দ্রুত সম্ভব একটি নির্বাচন করাই অন্তর্র্বর্তী সরকারের প্রধান কাজ। অন্তর্র্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকেই বলা হয়েছে, এ সরকারের প্রধান কাজ তিনটি। প্রথমত, জুলাই গণহত্যার বিচার, মৌলিক রাষ্ট্র সংস্কার এবং একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের ব্যবস্থা করা। সব রাজনৈতিক দলই প্রত্যাশা করেছিল স্বল্পতম সময়ের মধ্যে এ কাজগুলো করে অন্তর্র্বর্তী সরকার একটি জাতীয় নির্বাচন দেবে এবং জনগণের নির্বাচিত প্রতিনিধিদের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করবে। জনগণের নির্বাচিত প্রতিনিধিরা জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষা অনুযায়ী রাষ্ট্র কাঠামো সংস্কার করবে। জনগণকে সম্পৃক্ত করে এমন একটি বাংলাদেশ গড়ে তুলবে যে বাংলাদেশে নতুন করে কোনো স্বৈরতন্ত্রের জন্ম হবে না। মানুষের ভোটের অধিকার হরণ হবে না। একটি স্বচ্ছতা এবং জবাবদিহিতার মধ্য দিয়ে দেশ পরিচালিত হবে। কিন্তু এ সরকার দায়িত্বের বাইরে গিয়ে অনেক কাজ করে যেন জটিলতা বাড়াচ্ছে। কেন? সংস্কার দায়িত্ব গ্রহণের পর প্রয়োজনীয় অপ্রয়োজনীয় বেশকিছু সংস্কার কমিটি গঠন করে। দীর্ঘ সময় ধরে কাজ করে প্রতিবেদন তৈরি করেছেন। এই প্রতিবেদনগুলো নিয়ে এখন আলোচনা চলছে। এতগুলো সংস্কার কমিশন অপ্রয়োজনীয় ছিল। এটি সময় নষ্ট এবং অর্থের অপচয় ছাড়া কিছুই নয়। মোটা দাগে দুটি বিষয় সংস্কার করেই নির্বাচনের দিকে যাওয়া যেত। প্রথমত, নির্বাচন কমিশন সংস্কার। দ্বিতীয়ত, সংবিধান সংস্কার। এই দুটি সংস্কারের মাধ্যমেই আমরা একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের পথে যেতে পারতাম। কিন্তু অন্তর্র্বর্তী সরকার নারী সংস্কার, গণমাধ্যম সংস্কার, জনপ্রশাসন সংস্কার ইত্যাদি স্পর্শকাতর বিষয়ে হাত দেয় এবং বিতর্ক সৃষ্টি করে। এখনো বিতর্ক চলছে। প্রশ্ন হলো অন্তর্র্বর্তী সরকার কেন নারী সংস্কার বা গণমাধ্যম সংস্কার করবে? এই ম্যান্ডেট তাদের নেই।

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, তাদের কাজ হলো সংস্কার কমিশনের রিপোর্টগুলো নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মতামত নেওয়া হবে। রাজনৈতিক দলগুলো যতটুকু বিষয়ে একমত হবে, সেইটুকু বিষয় নিয়ে একটি সনদ তৈরি করে নির্বাচনের দিকে যাওয়া। যদি রাজনৈতিক দলগুলো বেশি বিষয়ে একমত হয়, তাহলে আগামী বছরের জুনে, আবার যদি কম বিষয়ে একমত হয় তাহলে ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন করা হবে। অর্থাৎ অন্তর্র্বর্তী সরকারের দায়িত্ব একদম সুনির্দিষ্ট। তারা জুলাই বিপ্লবের গণহত্যার বিচার প্রক্রিয়া শুরু করবে, রাষ্ট্রের মৌলিক সংস্কার প্রস্তাব করবে যেন গণতান্ত্রিক সরকার সেই ঐকমত্যের ভিত্তিতে সংবিধান সংশোধনের উদ্যোগ নেয় এবং তারা একটি নির্বাচন করবে। এই সরকারের অন্য কোনো কাজ করা উচিত নয়, করার ম্যান্ডেটও নেই। কিন্তু অযাচিতভাবে সরকার যেমন কিছু রাষ্ট্র সংস্কারের অপ্রয়োজনীয় বিষয়ে হাত দিচ্ছে, ঠিক তেমনি এমন কিছু বিতর্কিত আইন এবং সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে যেটি দেশকে একটি অনিবার্য অস্থিরতার দিকে নিয়ে যাচ্ছে। সর্বশেষ তার উদাহরণ হলো সচিবালয়ের বিক্ষোভ।

হঠাৎ করেই সরকার সরকারি চাকরি সংশোধন অধ্যাদেশ ২০২৫ তৈরি করেছে। এই আইনকে সচিবালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা নিবর্তনমূলক এবং কালাকানুন আখ্যায়িত করে তা প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছে। এ নিয়ে সচিবালয়ে চলছে উত্তেজনা। বাংলাদেশ সচিবালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারী সংযুক্ত পরিষদের ব্যানারে তারা নতুন করে আন্দোলন তৈরি করছে। গত বৃহস্পতিবার অন্তর্র্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে সরকারি চাকরি আইন, ২০১৮ সংশোধন করে সরকারি চাকরি সংশোধন অধ্যাদেশ ২০২৫-এর খসড়া অনুমোদনের পর গত রবিবার অধ্যাদেশ জারি করা হয়। কর্মচারীদের অভিযোগ সাড়ে চার দশক আগের বিশেষ বিধানের কিছু নিবর্তনমূলক ধারা এখানে সংযোজন করা হয়েছে। আন্দোলনকারী কর্মচারীরা অধ্যাদেশটিকে সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক আখ্যায়িত করে তা প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছেন। এই আইনের মধ্যে বেশ কিছু বিধান আছে যেখানে একজন সরকারি কর্মচারীকে সহজেই চাকরিচ্যুত করা যাবে। তিনি কর্মস্থলে বিনা কারণে অনুপস্থিতি বা অন্য কিছু অপরাধের কারণে তাকে সহজে চাকরিচ্যুতি করার বিধান রয়েছে।

এই অধ্যাদেশ অনুযায়ী সরকারি কর্মচারীদের চারটি বিষয়ে অপরাধের অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। সেগুলো হলো সরকারি কর্মচারী যদি এমন কোনো কাজে লিপ্ত হন, যা অনানুগত্যের শামিল বা যা অন্য যে কোনো সরকারি কর্মচারীর মধ্যে অনানুগত্য সৃষ্টি করে বা শৃঙ্খলা বিঘ্নিত করে বা কর্তব্য সম্পাদনে বাধার সৃষ্টি করে; অন্যান্য কর্মচারীর সঙ্গে সমবেতভাবে বা এককভাবে ছুটি ছাড়া বা কোনো যুক্তিসংগত কারণ ছাড়া নিজ কর্ম থেকে অনুপস্থিত থাকেন বা বিরত থাকেন বা কর্তব্য সম্পাদনে ব্যর্থ হন; অন্য যে কোনো কর্মচারীকে তাঁর কর্ম থেকে অনুপস্থিত থাকতে বা বিরত থাকতে বা তাঁর কর্তব্য পালন না করার জন্য উসকানি দেন বা প্ররোচিত করেন; এবং যে কোনো সরকারি কর্মচারীকে তাঁর কর্মে উপস্থিত হতে বা কর্তব্য সম্পাদনে বাধাগ্রস্ত করেন, তাহলে তিনি অসদাচরণের দায়ে দণ্ডিত হবেন।

এসব অপরাধের শাস্তি হিসেবে বলা হয়েছিল, দোষী কর্মচারীকে নিম্নপদ বা নিম্ন বেতন গ্রেডে নামিয়ে দেওয়া, চাকরি হতে অপসারণ বা চাকরি থেকে বরখাস্ত করার দণ্ড দেওয়া যাবে। এই আইনটি যৌক্তিক অযৌক্তিক সেটি পরের বিষয়। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে এখন অন্তর্র্বর্তী সরকারকে এরকম একটি আইন করতে হবে কেন? এই আইন করা কি খুব জরুরি ছিল? এ সময় এই আইনটি করে সরকার কেন অস্থিরতা সৃষ্টি করার চেষ্টা করল?

সাম্প্রতিক প্রধান উপদেষ্টা বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। এ বৈঠকে তিনি রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে ঐক্যের ডাক দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ করার পর যুদ্ধ পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। কিন্তু সাধারণ মানুষ মনে করেন যে সরকারের ভিতরে কিছু কিছু ব্যক্তির বাড়াবাড়ি, ভুল পদক্ষেপের কারণে উসকানিমূলক পরিস্থিতি তৈরি হচ্ছে। সরকারকে কেন রাখাইন করিডর নিয়ে কথা বলতে হবে? সাত কলেজের বিশ্ববিদ্যালয়ের সিদ্ধান্ত কিংবা পলিথিন নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত-কোনোটাই এই সরকারের কর্ম পরিধির মধ্যে পড়ে না। এ ধরনের বহু সিদ্ধান্ত নানা রকম বিতর্ক তৈরি করছে। এ সরকার নানা রকম বিতর্কে নিজেদের জড়িয়ে ফেলছে কেন? সেটি নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। তারা যদি রাষ্ট্রের সব বিষয়ে নাক গলাতে চায় সেটা বিপর্যয় ডেকে আনতে বাধ্য। আমরা যদি এই সময়ে যতগুলো আন্দোলন, সংগ্রাম হয়েছে তা বিশ্লেষণ করি, তাহলে দেখব যে একটা বড় অংশ হয়েছে অন্তর্র্বর্তী সরকারের ভুল সিদ্ধান্ত বা কালক্ষেপণের কারণে। তাহলে কি অন্তর্র্বর্তী সরকারের ভিতরে কেউ কেউ আছেন, যারা ইচ্ছে করে দেশে একটি হানাহানি, আন্দোলন এবং বিশৃঙ্খল পরিবেশ সৃষ্টি করতে চাচ্ছেন? তারা এই পরিস্থিতি সৃষ্টি করে কি নির্বাচন পিছিয়ে দিতে চাইছেন? এ সরকার অবশ্যই জনসমর্থনের ভিত্তিতে ক্ষমতায় এসেছে। কিন্তু এই সরকারকে জনগণ ম্যান্ডেট দিয়েছে সুনির্দিষ্ট তিনটি কাজ করার জন্য। এ তিনটি কাজের বাইরে গিয়ে মৌলিক নীতিনির্ধারণী কাজ করে এ সরকার যদি পরিস্থিতি সামাল দিতে না পারে তাহলে তার দায়দায়িত্ব সরকারকে নিতে হবে। ড. মুহাম্মদ ইউনূস একজন বিচক্ষণ এবং বিজ্ঞ ব্যক্তি। তিনি জানেন যে, রাজনৈতিক দলগুলোই তার একমাত্র শক্তি। নির্বাচন প্রশ্নে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে তার দূরত্ব তৈরি হচ্ছে। এরকম পরিস্থিতিতে এ সরকারের উচিত হবে না কোনো স্পর্শকাতর বিষয় নিয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণ।

এই বিভাগের আরও খবর
জি এম কাদেরের বাড়িতে হামলা আগুন
জি এম কাদেরের বাড়িতে হামলা আগুন
সীমিত আয়ের আড়ালে সম্পদের পাহাড়
সীমিত আয়ের আড়ালে সম্পদের পাহাড়
বাংলাদেশে দ্রুত নির্বাচন চায় ভারত
বাংলাদেশে দ্রুত নির্বাচন চায় ভারত
স্বৈরাচার যেন ফিরতে না পারে
স্বৈরাচার যেন ফিরতে না পারে
ট্রাম্পের শুল্কনীতি আটকালেন আদালত
ট্রাম্পের শুল্কনীতি আটকালেন আদালত
জুলাইয়ে প্রকাশ করা হবে জাতীয় সনদ
জুলাইয়ে প্রকাশ করা হবে জাতীয় সনদ
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গকারীদের কোনো ছাড় নয়
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গকারীদের কোনো ছাড় নয়
জিয়াউর রহমানের শাহাদাতবার্ষিকী আজ
জিয়াউর রহমানের শাহাদাতবার্ষিকী আজ
ফারুকের পরিচালক পদ বাতিল
ফারুকের পরিচালক পদ বাতিল
শান্তিরক্ষীরা চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত
শান্তিরক্ষীরা চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত
ফের বন্যার মহাবিপদে মানুষ
ফের বন্যার মহাবিপদে মানুষ
পদে পদে গণতন্ত্রের যাত্রা বাধাগ্রস্ত : খালেদা জিয়া
পদে পদে গণতন্ত্রের যাত্রা বাধাগ্রস্ত : খালেদা জিয়া
সর্বশেষ খবর
‘চিকেন নেক’-এ রাফাল যুদ্ধবিমান ও এস-৪০০ মোতায়েন করল ভারত
‘চিকেন নেক’-এ রাফাল যুদ্ধবিমান ও এস-৪০০ মোতায়েন করল ভারত

৪৮ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পানির নিচে কুমিল্লা নগরীর সড়ক, দুর্ভোগে নগরবাসী
পানির নিচে কুমিল্লা নগরীর সড়ক, দুর্ভোগে নগরবাসী

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাঁধের বাইরে ভাসছে তালতলীর তিন গ্রাম
বাঁধের বাইরে ভাসছে তালতলীর তিন গ্রাম

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেতাহীন দেশেই জিয়া যুদ্ধ শুরু করেছিলেন
নেতাহীন দেশেই জিয়া যুদ্ধ শুরু করেছিলেন

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় জায়গা সংক্রান্ত বিরোধে হামলায় বৃদ্ধ নিহত
পটিয়ায় জায়গা সংক্রান্ত বিরোধে হামলায় বৃদ্ধ নিহত

৩৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কোস্টগার্ডের ওপর চিংড়ি রেনু পাচারকারীদের হামলা, মামলা
কোস্টগার্ডের ওপর চিংড়ি রেনু পাচারকারীদের হামলা, মামলা

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দৈত্যাকৃতির কোরবানির ষাঁড় ‘ঈশা খাঁ’কে নিয়ে বিপাকে কৃষক
দৈত্যাকৃতির কোরবানির ষাঁড় ‘ঈশা খাঁ’কে নিয়ে বিপাকে কৃষক

৪০ মিনিট আগে | হাটের খবর

সুন্দরবনে ১ জুন থেকে মাছ ধরা ও পর্যটনে তিন মাসের নিষেধাজ্ঞা
সুন্দরবনে ১ জুন থেকে মাছ ধরা ও পর্যটনে তিন মাসের নিষেধাজ্ঞা

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে শহীদ জিয়াউর রহমানের ৪৪তম শাহাদাৎ বার্ষিকী পালন
গোপালগঞ্জে শহীদ জিয়াউর রহমানের ৪৪তম শাহাদাৎ বার্ষিকী পালন

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে পাহাড়ি ঢলে নদীতে নিখোঁজ ১, পানির নিচে পশুর হাট
খাগড়াছড়িতে পাহাড়ি ঢলে নদীতে নিখোঁজ ১, পানির নিচে পশুর হাট

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চলতি মৌসুমে বগুড়ায় সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাতের রেকর্ড
চলতি মৌসুমে বগুড়ায় সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাতের রেকর্ড

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে প্রথমবারের মতো অর্থনীতি অলিম্পিয়াড অনুষ্ঠিত
চট্টগ্রামে প্রথমবারের মতো অর্থনীতি অলিম্পিয়াড অনুষ্ঠিত

৪৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

টাঙ্গাইলে শহীদ জিয়ার শাহাদাতবার্ষিকী পালিত
টাঙ্গাইলে শহীদ জিয়ার শাহাদাতবার্ষিকী পালিত

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মির্জাপুরে নারী শ্রমিককে হত্যার অভিযোগ স্বামীর বিরুদ্ধে
মির্জাপুরে নারী শ্রমিককে হত্যার অভিযোগ স্বামীর বিরুদ্ধে

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে মে মাসে স্বাভাবিকের চেয়ে দ্বিগুণ বৃষ্টিপাত, নদ-নদীর পানি বাড়ছে
রংপুরে মে মাসে স্বাভাবিকের চেয়ে দ্বিগুণ বৃষ্টিপাত, নদ-নদীর পানি বাড়ছে

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নবজাতকের ইউরোলজিক্যাল সমস্যায় করণীয়
নবজাতকের ইউরোলজিক্যাল সমস্যায় করণীয়

৫৭ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

সুন্দরবনের অজগর লোকালয়ে, উদ্ধারের পর অবমুক্ত
সুন্দরবনের অজগর লোকালয়ে, উদ্ধারের পর অবমুক্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফোরকান হত্যা মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ফোরকান হত্যা মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে কোটি টাকার ভারতীয় চোরাই পণ্য জব্দ
সিলেটে কোটি টাকার ভারতীয় চোরাই পণ্য জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সোনারগাঁয়ে শহীদ জিয়াউর রহমানের শাহাদাতবার্ষিকীতে মিলাদ ও দোয়া অনুষ্ঠিত
সোনারগাঁয়ে শহীদ জিয়াউর রহমানের শাহাদাতবার্ষিকীতে মিলাদ ও দোয়া অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৪৪তম শাহাদাত বার্ষিকী পালন
মাদারীপুরে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৪৪তম শাহাদাত বার্ষিকী পালন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২১
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২১

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

চলতি মৌসুমে বগুড়ায় সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাতের রেকর্ড
চলতি মৌসুমে বগুড়ায় সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাতের রেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খুলনায় শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের শাহাদাত বার্ষিকী পালিত
খুলনায় শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের শাহাদাত বার্ষিকী পালিত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতা রনির মাইক্রোবাস জব্দ
বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতা রনির মাইক্রোবাস জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবনের অজগর লোকালয়ে উদ্ধারের পর অবমুক্ত
সুন্দরবনের অজগর লোকালয়ে উদ্ধারের পর অবমুক্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উজানের ঢল-বৃষ্টিতে তিস্তা নদীর পানি বৃদ্ধি, বন্যার শঙ্কা
উজানের ঢল-বৃষ্টিতে তিস্তা নদীর পানি বৃদ্ধি, বন্যার শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাবনার চাটমোহরে ট্রেনে কাটা পড়ে কিশোরীর মৃত্যু
পাবনার চাটমোহরে ট্রেনে কাটা পড়ে কিশোরীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশপুর সীমান্তে বিএসএফ’র গুলিতে আহত বাংলাদেশির মৃত্যু
মহেশপুর সীমান্তে বিএসএফ’র গুলিতে আহত বাংলাদেশির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজপথই বেছে নিচ্ছে বিএনপি
রাজপথই বেছে নিচ্ছে বিএনপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশকে ঠেকাতে গিয়ে ভারতের ভয়ংকর ক্ষতি
বাংলাদেশকে ঠেকাতে গিয়ে ভারতের ভয়ংকর ক্ষতি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিবির সভাপতি ফারুকের মনোনয়ন বাতিল করল ক্রীড়া পরিষদ
বিসিবির সভাপতি ফারুকের মনোনয়ন বাতিল করল ক্রীড়া পরিষদ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আসছে আরও বৃষ্টি? যা বলল আবহাওয়া অফিস
আসছে আরও বৃষ্টি? যা বলল আবহাওয়া অফিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কার মতো বাংলাদেশেও আইসিসি পদক্ষেপ নেবে: ফারুক
শ্রীলঙ্কার মতো বাংলাদেশেও আইসিসি পদক্ষেপ নেবে: ফারুক

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি বিমানবন্দরে হুথির হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলি বিমানবন্দরে হুথির হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিবির নতুন সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুল
বিসিবির নতুন সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিসিবিতে ক্রিকেট ছাড়া সবই হচ্ছে: তামিম ইকবাল
বিসিবিতে ক্রিকেট ছাড়া সবই হচ্ছে: তামিম ইকবাল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বুলবুলকে কাউন্সিলর হিসেবে অনুমোদন দিল বিসিবি
বুলবুলকে কাউন্সিলর হিসেবে অনুমোদন দিল বিসিবি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারকে কে দিল সংস্কারের দায়িত্ব?
সরকারকে কে দিল সংস্কারের দায়িত্ব?

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে টেলিযোগাযোগ সেবা বিঘ্নিত, ৫ হাজারের বেশি সাইট ডাউন
দেশে টেলিযোগাযোগ সেবা বিঘ্নিত, ৫ হাজারের বেশি সাইট ডাউন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ড. ইউনূসের বৈঠকে যেসব চুক্তি হলো
জাপানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ড. ইউনূসের বৈঠকে যেসব চুক্তি হলো

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হৃদরোগ সচেতনতা আমাদের সুস্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত জরুরি : ডা. জুবাইদা রহমান
হৃদরোগ সচেতনতা আমাদের সুস্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত জরুরি : ডা. জুবাইদা রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাদ্য সংকট সেন্টমার্টিনে, লোকালয় প্লাবিত
খাদ্য সংকট সেন্টমার্টিনে, লোকালয় প্লাবিত

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আমি যাদের নায়িকা হয়েছি, সকলেই পরে মেগাস্টার হয়েছেন’
‘আমি যাদের নায়িকা হয়েছি, সকলেই পরে মেগাস্টার হয়েছেন’

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আবরার ফাহাদের ভাইকে ছাত্র ইউনিয়ন নেতার প্রাণনাশের হুমকি, থানায় জিডি
আবরার ফাহাদের ভাইকে ছাত্র ইউনিয়ন নেতার প্রাণনাশের হুমকি, থানায় জিডি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাঁচ বিভাগে অতি ভারী বৃষ্টির আশঙ্কা
পাঁচ বিভাগে অতি ভারী বৃষ্টির আশঙ্কা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হৃদয়স্পর্শী’ কাহিনির আড়ালে নির্মম বাস্তবতা? উঠে আসছে চাঞ্চল্যকর অভিযোগ
‘হৃদয়স্পর্শী’ কাহিনির আড়ালে নির্মম বাস্তবতা? উঠে আসছে চাঞ্চল্যকর অভিযোগ

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাত ৮টার পর বন্ধ হবে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের সব গেট
রাত ৮টার পর বন্ধ হবে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের সব গেট

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘হেরা ফেরি থ্রি’ : পরেশের বিষয়ে যা বললেন জনি লিভার
‘হেরা ফেরি থ্রি’ : পরেশের বিষয়ে যা বললেন জনি লিভার

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রের যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব গাজায় ‘ধারাবাহিক হত্যাকাণ্ডের শামিল’: হামাস
যুক্তরাষ্ট্রের যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব গাজায় ‘ধারাবাহিক হত্যাকাণ্ডের শামিল’: হামাস

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পণ্যবাহী ট্রাকে চাঁদাবাজি করতে গিয়ে এনসিপি নেতা আটক
পণ্যবাহী ট্রাকে চাঁদাবাজি করতে গিয়ে এনসিপি নেতা আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সমগ্র জাতি নির্বাচনের জন্য অপেক্ষমাণ, এটা ড. ইউনূসের বোঝা উচিত : সালাহউদ্দিন
সমগ্র জাতি নির্বাচনের জন্য অপেক্ষমাণ, এটা ড. ইউনূসের বোঝা উচিত : সালাহউদ্দিন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হার্ভার্ডে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধে ট্রাম্পের আদেশে আবারও স্থগিতাদেশ
হার্ভার্ডে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধে ট্রাম্পের আদেশে আবারও স্থগিতাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশাল জেলায় ৬৫ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছাত্রদলের কমিটি গঠন
বরিশাল জেলায় ৬৫ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছাত্রদলের কমিটি গঠন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইশরাকের গাড়িবহরে হামলার মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা গিয়াস রিমান্ডে
ইশরাকের গাড়িবহরে হামলার মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা গিয়াস রিমান্ডে

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে জোড়া লাগানো যমজ শিশুর সফল অস্ত্রোপচার
চট্টগ্রামে জোড়া লাগানো যমজ শিশুর সফল অস্ত্রোপচার

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নির্বাচন যদি করতে হয়, ডিসেম্বরের মধ্যেই করতে হবে : মির্জা আব্বাস
নির্বাচন যদি করতে হয়, ডিসেম্বরের মধ্যেই করতে হবে : মির্জা আব্বাস

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘৯৯৯’-এ ফোনের পর ঢাকা থেকে অপহৃত নারী নরসিংদীতে উদ্ধার
‘৯৯৯’-এ ফোনের পর ঢাকা থেকে অপহৃত নারী নরসিংদীতে উদ্ধার

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রিমান্ড শেষে কারাগারে আইভী
রিমান্ড শেষে কারাগারে আইভী

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কী হবে ইশরাকের শপথের
কী হবে ইশরাকের শপথের

পেছনের পৃষ্ঠা

ফের বন্যার মহাবিপদে মানুষ
ফের বন্যার মহাবিপদে মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

লাখ কোটি টাকার ঋণ কোথায় গেল
লাখ কোটি টাকার ঋণ কোথায় গেল

পেছনের পৃষ্ঠা

কোরবানির ঈদ সামনে বিক্রি নেই মসলার
কোরবানির ঈদ সামনে বিক্রি নেই মসলার

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে বাড়িতে জন্ম কমলের
যে বাড়িতে জন্ম কমলের

বিশেষ আয়োজন

এবার লাগবে কোটি পশু
এবার লাগবে কোটি পশু

পেছনের পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমে রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান হত্যার পরের বাংলাদেশ
গণমাধ্যমে রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান হত্যার পরের বাংলাদেশ

বিশেষ আয়োজন

বাজুস নেতা গ্রেপ্তার ও রিমান্ডে ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
বাজুস নেতা গ্রেপ্তার ও রিমান্ডে ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে প্রকাশ করা হবে জাতীয় সনদ
জুলাইয়ে প্রকাশ করা হবে জাতীয় সনদ

প্রথম পৃষ্ঠা

দূরদৃষ্টির রাষ্ট্রনায়ক
দূরদৃষ্টির রাষ্ট্রনায়ক

বিশেষ আয়োজন

পদে পদে গণতন্ত্রের যাত্রা বাধাগ্রস্ত : খালেদা জিয়া
পদে পদে গণতন্ত্রের যাত্রা বাধাগ্রস্ত : খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

মিছিল-স্লোগানেও থামানো যায়নি ফাঁসি, থানায় জিডি
মিছিল-স্লোগানেও থামানো যায়নি ফাঁসি, থানায় জিডি

শোবিজ

সরকারকে কে দিল সংস্কারের দায়িত্ব?
সরকারকে কে দিল সংস্কারের দায়িত্ব?

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিরক্ষীরা চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত
শান্তিরক্ষীরা চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে সীমান্তজুড়ে সতর্কতা তবু থামছে না পুশইন
সিলেটে সীমান্তজুড়ে সতর্কতা তবু থামছে না পুশইন

নগর জীবন

বাংলাদেশে দ্রুত নির্বাচন চায় ভারত
বাংলাদেশে দ্রুত নির্বাচন চায় ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদেরের বাড়িতে হামলা আগুন
জি এম কাদেরের বাড়িতে হামলা আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

শুধু একটি দল ডিসেম্বরে নির্বাচন চায় : ড. ইউনূস
শুধু একটি দল ডিসেম্বরে নির্বাচন চায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমিত আয়ের আড়ালে সম্পদের পাহাড়
সীমিত আয়ের আড়ালে সম্পদের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

৪৬ লাখ টাকা মুক্তিপণ দিয়েও মিলল লাশ
৪৬ লাখ টাকা মুক্তিপণ দিয়েও মিলল লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাড়ে ৩ হাজার বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল মালয়েশিয়া
সাড়ে ৩ হাজার বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল মালয়েশিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

বিঘ্নসংকুল জাতীয় ঐক্যের পথ
বিঘ্নসংকুল জাতীয় ঐক্যের পথ

সম্পাদকীয়

দ্রুত নির্বাচন কোনো দলের নয়, জনদাবি
দ্রুত নির্বাচন কোনো দলের নয়, জনদাবি

নগর জীবন

রাজপথই বেছে নিচ্ছে বিএনপি
রাজপথই বেছে নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

কভিডের পর সবচেয়ে কঠিন সময়ের বাজেট
কভিডের পর সবচেয়ে কঠিন সময়ের বাজেট

পেছনের পৃষ্ঠা

মগবাজারে সেই ছিনতাইয়ের ঘটনায় গ্রেপ্তার ৪
মগবাজারে সেই ছিনতাইয়ের ঘটনায় গ্রেপ্তার ৪

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্ত্র রাখার লাইসেন্স পাচ্ছেন আসামের বাসিন্দারা
অস্ত্র রাখার লাইসেন্স পাচ্ছেন আসামের বাসিন্দারা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্কুল ক্যাম্পাসে ময়লার ভাগাড়!
স্কুল ক্যাম্পাসে ময়লার ভাগাড়!

দেশগ্রাম

দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গকারীদের কোনো ছাড় নয়
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গকারীদের কোনো ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা