শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২১ জুলাই, ২০২৫

সময় পেয়েও কাজে লাগাতে পারেনি অন্তর্বর্তী সরকার

লেজেগোবরে অবস্থা মার্কিন শুল্ক নিয়ে
মানিক মুনতাসির
প্রিন্ট ভার্সন
সময় পেয়েও কাজে লাগাতে পারেনি অন্তর্বর্তী সরকার

বাংলাদেশি পণ্য রপ্তানির ওপর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আরোপিত ৩৫ শতাংশ শুল্ক নিয়ে দরকষাকষিতে পিছিয়ে পড়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। ৯০ দিনের স্থগিতাদেশের সুযোগ পেয়েও তা কাজে লাগাতে পারেনি। যখন যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য দপ্তর ইউএসটিআরের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় আলোচনা করার সুযোগ ছিল তখন এ ইস্যুকে খুবই সহজ করা হয়েছিল। কিন্তু ৯০ দিনের স্থগিতাদেশের সময়সীমা ওঠে যাওয়ার পর দ্বিতীয় দফায় চিঠি পাওয়ার পর নড়েচড়ে বসে বাংলাদেশ সরকার। তখনো ইউএসটিআরের সঙ্গে কার্যকর আলোচনা করতে পারেনি বাংলাদেশ থেকে পাঠানো প্রতিনিধি। পরবর্তীতে পরিস্থিতি আরও বেশি অস্বাভাবিক হলে বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশির উদ্দীন ছুটে যান ওয়াশিংটনে। সে সময়ও তিনি কোনো ব্যবসায়ী প্রতিনিধি সঙ্গে নিয়ে যাননি। অথচ এই একই সময়ে বিশ্ববাজারে বাংলাদেশের অনেক প্রতিযোগী দেশ নেগুশিয়েশন করে ফেলেছে। সার্বিক অবস্থা সম্পর্কে বাণিজ্য সচিব মাহাবুবুর রহমান গতকাল সাংবাদিকদের বলেন,

বাণিজ্য মন্ত্রণালয় জীবনে এরকম বেকায়দায় পড়েনি। এরকম পাল্টা শুল্ক তো সব সময় আরোপ করা হয় না। ১৯৪৭ সালের পর কয়বার এসেছে? আমাদের মূল অবস্থানপত্র আমরা দিয়ে দিয়েছি।

জানা গেছে, ইউএসটিআরে শুনানির সময় বাংলাদেশের পক্ষে প্রকৃত অবস্থান তুলে ধরা সম্ভব হয়নি। সংস্থাটির সঙ্গে যুক্তিতর্কে সম্ভাব্য কোনো সমাধানের পথও বের করা সম্ভব হয়নি। এজন্য এখন শেষ মুহূর্তে এসে গলদঘর্ম হয়ে যাচ্ছে সরকারের ভিতরে ও বাইরে। এমনকি ব্যবসায়ীরাও হতাশ ও ক্ষুব্ধ হয়ে উঠেছেন। কেননা ১ আগস্ট থেকে নতুন ট্যারিফ কার্যকর হওয়ার কথা রয়েছে। অথচ তৃতীয় দফা আলোচনার জন্য এখন হন্যে হয়ে শিডিউল খোঁজা হচ্ছে ইউটিআরের কাছে। সংস্থাটি শিডিউল না দেওয়ায় এখন একটি ‘অবস্থানপত্র’ পাঠানো হচ্ছে। তবে সেটাও এখনো প্রস্তুত হয়নি। ফলে এ অবস্থানপত্র পাঠাতেও আরও সময় নেবে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। এ অবস্থানপত্র তৈরিতেও রীতিমতো ঘাবড়ে গেছেন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা। গতকাল বাণিজ্য উপদেষ্টা এ নিয়ে প্রায় ৫ ঘণ্টার রুদ্ধদ্বার বৈঠক করেছেন। গতকাল নিজ দপ্তরে সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ী ও কর্মকর্তাদের নিয়ে বিকাল ৪টায় বৈঠকে বসে রাত পৌনে ৯টা পর্যন্ত বৈঠক করেন। বৈঠক শেষে বাণিজ্য সচিব মাহাবুবুর রহমান সাংবাদিকদের বলেন, অবস্থানপত্রের ইস্যু সম্পর্কে কিছু বলা যাবে না। আমরা সবার মতামত নিয়ে একটি খসড়া করেছি। এটা চূড়ান্ত করতে আরও এক দিনের প্রয়োজন হবে। আমরা আরও সময় চাচ্ছি। এগুলো সবই নন ডিসক্লোজার চুক্তি। সব আইটেম নিউজও না। ফলে অবস্থানপত্রে কী বার্তা বা কী ধরনের দাবি থাকছে- তা এখনো পরিষ্কার নয়। তিনি বলেন, আমরা দু-এক দিনে আবার ওয়াশিংটনে যেতে চেয়েছিলাম কিন্তু তারা আমাদের বলেছেন, শিডিউল না নিয়ে আসবেন না। ইউএসটিআর আমাদের শিডিউল দিলে তারপর যাওয়া হবে। আর যে কোনো চুক্তি করতে হলে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন লাগবে। আইন মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন লাগবে। ফলে আমরা এটার জন্য আরও সময় নিচ্ছি।

এদিকে আগামী পাঁচ বছরে ৭ লাখ টন করে গম আমদানির জন্য একটি সমঝোতা স্মারক সই করেছে বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্র। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে সরকারিভাবে এ গম আমদানির সিদ্ধান্ত হয়েছে। গতকাল বাংলাদেশ এবং যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে এ সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) সই হয়। সমঝোতা স্মারক সই অনুষ্ঠানে খাদ্য উপদেষ্টা আলী ইমাম মজুমদার বলেন, এ সমঝোতা স্মারক (এমওইউ)-এর মাধ্যমে বাংলাদেশ ও আমেরিকার মধ্যে আস্থা এবং পারস্পরিক বাণিজ্য সহযোগিতার আরও বিস্তৃত ক্ষেত্র তৈরির সুযোগ সৃষ্টি হবে এবং উভয় দেশের জনগণ উপকৃত হবে। জানা গেছে, আগামী পাঁচ বছর প্রতিযোগিতামূলক মূল্যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে বছরে ৭ লাখ টন উচ্চমানের গম আমদানি করা হবে। জানা গেছে, দেশটির বাণিজ্য দপ্তর ইউএসটিআরের সঙ্গে তৃতীয় দফায় আলোচনা শুরু হতে যাচ্ছে। তবে শুধুই আলোচনা নয়, দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্যের চেয়ে আন্তআঞ্চলিক নিরাপত্তা ইস্যুকে অধিক গুরুত্ব দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। এ ব্যাপারে একটি চুক্তিও হয়েছে। শুল্ক কমাতে হলে আরও একাধিক নন ডিসক্লোজার চুক্তি চায় ট্রাম্প প্রশাসন। অন্তর্বর্তী সরকার এতে সম্মত না হলে শুল্ক আরও বাড়তে পারে। অতিরিক্ত চাপ ও প্রতিযোগিতাপূর্ণ পরিবেশে রপ্তানি টিকিয়ে রাখতে সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীদের ইতোমধ্যে সতর্ক সংকেতও দেওয়া হয়েছে। এর আগে গত সপ্তাহের সোমবার বাণিজ্য উপদেষ্টা এসব বিষয়ে ব্যবসায়ী ও অর্থনীতিবিদদের নিয়ে রুদ্ধদ্বার বৈঠক করেছেন। বৈঠকের পর ব্যবসায়ীদের সামনে রেখে সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন শেখ বশির উদ্দীন; যা ছিল শুধুই নিয়ম রক্ষায়। ওই ব্রিফিংয়ে তিনি ওয়াশিংটনে কী ধরনের আলোচনা হয়েছে, সে সম্পর্কে কোনো তথ্য দেননি।

আলোচনার অগ্রগতি কী, ওয়াশিংটন বা ইউএসটিআর কী ধরনের শর্ত দিয়েছে; কিংবা আন্তআঞ্চলিক নিরাপত্তা ইস্যুতে কোনো আলোচনা হয়েছে কি না এ-সংক্রান্ত সব প্রশ্নই তিনি উড়িয়ে দিয়েছেন। অথচ ওইসব ইস্যু নিয়েই ইউএসটিআরের সঙ্গে দরকষাকষি হচ্ছে। বাংলাদেশের পক্ষে আসার মতো নমনীয় ভাব দেশটি এখনো দেখায়নি। এসব বিষয় ব্যবসায়ী ও অর্থনীতিবিদদের অবহিত করেছেন শেখ বশির উদ্দীন। তবে আন্তআঞ্চলিক নিরাপত্তা ইস্যু বলতে যুক্তরাষ্ট্র কী বোঝাতে চাচ্ছে? এর অধীনে কী কী বিষয় প্রাধান্য পেতে পারে। ফ্রেমওয়ার্কের মধ্যে কী বিষয়বস্তু যুক্ত হতে পারে, সেসব বিষয়ে ব্যবসায়ীদেরও বলা হয়নি। এ ক্ষেত্রে কঠোর গোপনীয়তা নিয়ন্ত্রণ করছে অন্তর্বর্তী সরকার। সোমবারের বৈঠকে উপস্থিত থাকা একাধিক ব্যবসায়ী ও অর্থনীতিবিদের সঙ্গে কথা বলে এসব তথ্য জানা গেছে।

বাণিজ্য মন্ত্রণালয় জীবনে এরকম বেকায়দায় পড়েনি : বৈঠকের পর বাণিজ্য সচিব বলেন, ‘আমাদেরকে তারা যে ২১ পৃষ্ঠার ডকুমেন্টটা দিয়েছে সেটা নিয়েই কাজ করছি। গত বুধবার একটা বৈঠক ছিল। আজকে আবার বৈঠক করলাম। আমাদের শিগগিরই যাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু তারা বলেছে সময় না নিয়ে এসো না। তারা ১৫৪টা দেশের সঙ্গে কাজ করছে। আমরা কালকে মেইল দেব। আমরা এর সঙ্গে অবস্থানপত্রটাও দেব। আমরা সেখানে গিয়েই আলোচনা করব। এটা বলা সম্ভব না। এটা কাউকে বলি নাই। আমরা ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশনের বাইরে কিছুই করছি না। বাংলাদেশ কোনো একটা চুক্তি করতে গেলে উপদেষ্টা পরিষদের অনুমোদন লাগবে। ল মিনিস্ট্রির ভেটিং লাগবে। আমাদের সবার সঙ্গে কথা বলতে হবে। সব আইটেম সব সময় নিউজ আইটেম নয়। কমার্স মিনিস্ট্রি জীবনে এরকম বেকায়দায় পড়েনি। এরকম পাল্টা শুল্ক তো সব সময় আরোপ করা হয় না। ১৯৪৭ সালের পর কয়বার এসেছে? আমাদের মূল অবস্থানপত্র আমরা দিয়ে দিয়েছি।’

এই বিভাগের আরও খবর
আমেরিকা থেকে বছরে ৭ লাখ টন গম কিনবে বাংলাদেশ
আমেরিকা থেকে বছরে ৭ লাখ টন গম কিনবে বাংলাদেশ
রেকর্ড গড়া জয় টাইগারদের
রেকর্ড গড়া জয় টাইগারদের
সাবেক ৯ মন্ত্রীসহ ৪৫ জনের তদন্তে  তিন মাস সময়
সাবেক ৯ মন্ত্রীসহ ৪৫ জনের তদন্তে তিন মাস সময়
হাসিনার মামলা বিচারের জন্য বদলির আদেশ
হাসিনার মামলা বিচারের জন্য বদলির আদেশ
আন্দোলনের চাপে কোটা নামে ৭ শতাংশে
আন্দোলনের চাপে কোটা নামে ৭ শতাংশে
জোট হলেও প্রতীক হবে আলাদা
জোট হলেও প্রতীক হবে আলাদা
নির্বাচন হবেই দায়িত্ব কে পাবে সেটা পরের কথা
নির্বাচন হবেই দায়িত্ব কে পাবে সেটা পরের কথা
সফল প্রেসিডেন্টদের মধ্যে দ্বিতীয় ট্রাম্প!
সফল প্রেসিডেন্টদের মধ্যে দ্বিতীয় ট্রাম্প!
ধর্মঘট সমাবেশ বন্ধের রাস্তা খুঁজছে সরকার
ধর্মঘট সমাবেশ বন্ধের রাস্তা খুঁজছে সরকার
এত নির্দোষ নিষ্পাপ সরকার দেখিনি
এত নির্দোষ নিষ্পাপ সরকার দেখিনি
গোপালগঞ্জের ঘটনায় গণগ্রেপ্তার হচ্ছে না
গোপালগঞ্জের ঘটনায় গণগ্রেপ্তার হচ্ছে না
৪০ বছরেও রপ্তানিতে এমন সংকট দেখিনি
৪০ বছরেও রপ্তানিতে এমন সংকট দেখিনি
সর্বশেষ খবর
যে কারণে ধ্বংস হয়েছিল সতেজ সাজানো বাগান
যে কারণে ধ্বংস হয়েছিল সতেজ সাজানো বাগান

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জামাতে নামাজ আদায়ে প্রচলিত ১০ ভুল
জামাতে নামাজ আদায়ে প্রচলিত ১০ ভুল

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গাজায় ত্রাণ নেওয়ার সময় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৬৭ ফিলিস্তিনি
গাজায় ত্রাণ নেওয়ার সময় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৬৭ ফিলিস্তিনি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাদ্যে বিষক্রিয়ায় আক্রান্ত নেতানিয়াহু
খাদ্যে বিষক্রিয়ায় আক্রান্ত নেতানিয়াহু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চতুর্থ টেস্টের আগে ভারত শিবিরে চোটের হানা
চতুর্থ টেস্টের আগে ভারত শিবিরে চোটের হানা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৪ ওভারে ৬ রান দিয়ে মুস্তাফিজের রেকর্ড
৪ ওভারে ৬ রান দিয়ে মুস্তাফিজের রেকর্ড

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাকিব খানের ছবি নিয়ে ফেসবুকে তুমুল আলোচনা
শাকিব খানের ছবি নিয়ে ফেসবুকে তুমুল আলোচনা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খাগড়াছড়িতে সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
খাগড়াছড়িতে সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই আন্দোলনের শহীদ রাব্বীর পরিবারের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
জুলাই আন্দোলনের শহীদ রাব্বীর পরিবারের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

৪৮তম বিশেষ বিসিএসের ফল প্রকাশ
৪৮তম বিশেষ বিসিএসের ফল প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের বিরুদ্ধেই সর্বোচ্চ শুল্ক!
বাংলাদেশের বিরুদ্ধেই সর্বোচ্চ শুল্ক!

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক হলেন সাব্বিরুল আলম
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক হলেন সাব্বিরুল আলম

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইন্দোনেশিয়ায় মাঝসমুদ্রে যাত্রীবাহী জাহাজে অগ্নিকাণ্ড, নিহত অন্তত ৫
ইন্দোনেশিয়ায় মাঝসমুদ্রে যাত্রীবাহী জাহাজে অগ্নিকাণ্ড, নিহত অন্তত ৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হ্যাটট্রিক হারে বিদায় জিম্বাবুয়ের, ফাইনালে দক্ষিণ আফ্রিকা-নিউজিল্যান্ড
হ্যাটট্রিক হারে বিদায় জিম্বাবুয়ের, ফাইনালে দক্ষিণ আফ্রিকা-নিউজিল্যান্ড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজীপুরে তালাবদ্ধ ফ্ল্যাট থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার
গাজীপুরে তালাবদ্ধ ফ্ল্যাট থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবককে আটকে বুথ থেকে সাড়ে ৬ লাখ টাকা তুলে নেওয়ার অভিযোগ
যুবককে আটকে বুথ থেকে সাড়ে ৬ লাখ টাকা তুলে নেওয়ার অভিযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে দেশে ফেরার জন্য ২ হাজার বাংলাদেশির নিবন্ধন
লিবিয়া থেকে দেশে ফেরার জন্য ২ হাজার বাংলাদেশির নিবন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাবল টেলিস্কোপে ধরা পড়ল অদৃশ্য ডার্ক ম্যাটারের বিশাল জাল
হাবল টেলিস্কোপে ধরা পড়ল অদৃশ্য ডার্ক ম্যাটারের বিশাল জাল

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জুলাই শহীদরা জানতো না, তাদের আত্মত্যাগে কারো মাঝে ক্ষমতার লোভ জাগবে : ইশরাক
জুলাই শহীদরা জানতো না, তাদের আত্মত্যাগে কারো মাঝে ক্ষমতার লোভ জাগবে : ইশরাক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বেরোবিতে ছাত্ররাজনীতি বন্ধে ব্যর্থতায়
প্রক্টর ও ছাত্র উপদেষ্টাকে শাড়ি-চুড়ি উপহার
বেরোবিতে ছাত্ররাজনীতি বন্ধে ব্যর্থতায় প্রক্টর ও ছাত্র উপদেষ্টাকে শাড়ি-চুড়ি উপহার

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘বিরাজমান বৈষম্য দূর করতে প্রয়োজনীয় সবকিছু করবে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়’
‘বিরাজমান বৈষম্য দূর করতে প্রয়োজনীয় সবকিছু করবে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়’

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে যাত্রীবাহী বাসে আগুন
চট্টগ্রামে যাত্রীবাহী বাসে আগুন

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিজয়নগরে ভারতীয় পণ্য জব্দ
বিজয়নগরে ভারতীয় পণ্য জব্দ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিআরটিএ’র অভিযানে ১৭ মামলা দায়ের
বিআরটিএ’র অভিযানে ১৭ মামলা দায়ের

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রথমবার যুক্তরাষ্ট্র সফরে অর্থহীন
প্রথমবার যুক্তরাষ্ট্র সফরে অর্থহীন

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কালীগঞ্জ পৌরসভায় প্রায় ৬২ কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা
কালীগঞ্জ পৌরসভায় প্রায় ৬২ কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে সুশাসন প্রতিষ্ঠার নামে অরাজকতা চলছে : তৃপ্তি
দেশে সুশাসন প্রতিষ্ঠার নামে অরাজকতা চলছে : তৃপ্তি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুদকের নতুন সচিব খালেদ রহীমের যোগদান
দুদকের নতুন সচিব খালেদ রহীমের যোগদান

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনির শীর্ষ উপদেষ্টার সঙ্গে হঠাৎ পুতিনের বৈঠক
খামেনির শীর্ষ উপদেষ্টার সঙ্গে হঠাৎ পুতিনের বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
চাকরি হারাবে ১০ লাখ মানুষ!
চাকরি হারাবে ১০ লাখ মানুষ!

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টি-টোয়েন্টিতে রেকর্ড গড়লেন মুস্তাফিজ
টি-টোয়েন্টিতে রেকর্ড গড়লেন মুস্তাফিজ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২০ বছর কোমায় থাকা সৌদি প্রিন্স আল-ওয়ালিদকে মৃত ঘোষণা
২০ বছর কোমায় থাকা সৌদি প্রিন্স আল-ওয়ালিদকে মৃত ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রান্সজেন্ডার সেজে ২৮ বছর ভারতে ‘বাংলাদেশি যুবক’, দাবি রিপোর্টে
ট্রান্সজেন্ডার সেজে ২৮ বছর ভারতে ‘বাংলাদেশি যুবক’, দাবি রিপোর্টে

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ফাঁদে ৯ বৌদ্ধ ভিক্ষু, ১৪৩ কোটি টাকা আদায় তরুণীর
ফাঁদে ৯ বৌদ্ধ ভিক্ষু, ১৪৩ কোটি টাকা আদায় তরুণীর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রহ্মপুত্রের উৎসে বিশ্বের বৃহত্তম বাঁধ নির্মাণ শুরু চীনের, চরম উদ্বেগে ভারত
ব্রহ্মপুত্রের উৎসে বিশ্বের বৃহত্তম বাঁধ নির্মাণ শুরু চীনের, চরম উদ্বেগে ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির নিবন্ধন আবেদনে ৬ ত্রুটি, সংশোধনে ইসির চিঠি
এনসিপির নিবন্ধন আবেদনে ৬ ত্রুটি, সংশোধনে ইসির চিঠি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুয়েতে ভয়াবহ পরিচয়পত্র জালিয়াতি, হাজারো নাগরিকত্ব বাতিল
কুয়েতে ভয়াবহ পরিচয়পত্র জালিয়াতি, হাজারো নাগরিকত্ব বাতিল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসিতে রেকর্ডসংখ্যক খাতা চ্যালেঞ্জ, যেভাবে মিলবে ফলাফল
এসএসসিতে রেকর্ডসংখ্যক খাতা চ্যালেঞ্জ, যেভাবে মিলবে ফলাফল

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উচ্চকক্ষ নিয়ে দু’-তিন দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত: আলী রীয়াজ
উচ্চকক্ষ নিয়ে দু’-তিন দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত: আলী রীয়াজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ার নতুন প্রেসিডেন্টকেও বিশ্বাস করতে পারছে না ইসরায়েল
সিরিয়ার নতুন প্রেসিডেন্টকেও বিশ্বাস করতে পারছে না ইসরায়েল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘রাজনৈতিক মতপার্থক্যের পর জামায়াত আমাদের সঙ্গে দূরত্ব বাড়িয়েছে’
‌‘রাজনৈতিক মতপার্থক্যের পর জামায়াত আমাদের সঙ্গে দূরত্ব বাড়িয়েছে’

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সব ধরনের গণপরিবহনে দ্রুতই যুক্ত হচ্ছে ‘র‍্যাপিড পাস’ কার্ড: উপদেষ্টা
সব ধরনের গণপরিবহনে দ্রুতই যুক্ত হচ্ছে ‘র‍্যাপিড পাস’ কার্ড: উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশসহ এশীয় দেশগুলোর পোশাক রপ্তানিতে চাঙাভাব
বাংলাদেশসহ এশীয় দেশগুলোর পোশাক রপ্তানিতে চাঙাভাব

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দলের প্রধানের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার সুযোগ রাখা উচিত: সালাহউদ্দিন
দলের প্রধানের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার সুযোগ রাখা উচিত: সালাহউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুরোনো বন্দোবস্ত মচকে গেছে, কেন বললেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম?
পুরোনো বন্দোবস্ত মচকে গেছে, কেন বললেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম?

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সেনাসদর নির্বাচনী পর্ষদ’ আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা
‘সেনাসদর নির্বাচনী পর্ষদ’ আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে বাসে অগ্নিসংযোগের চেষ্টাকালে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে বাসে অগ্নিসংযোগের চেষ্টাকালে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কর্মী গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবারও বিতর্কে নোবেল: চালককে মারধর, আটক, জিজ্ঞাসাবাদের পর ছাড়
আবারও বিতর্কে নোবেল: চালককে মারধর, আটক, জিজ্ঞাসাবাদের পর ছাড়

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কাঁপল রাশিয়া, সুনামি সতর্কতা
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কাঁপল রাশিয়া, সুনামি সতর্কতা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ জুলাই)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারফিউয়ের পর গোপালগঞ্জে আবারও ১৪৪ ধারা জারি
কারফিউয়ের পর গোপালগঞ্জে আবারও ১৪৪ ধারা জারি

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনা মানবজাতির কলঙ্ক, তাকে ক্ষমা করা যাবে না : মির্জা ফখরুল
হাসিনা মানবজাতির কলঙ্ক, তাকে ক্ষমা করা যাবে না : মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালের এসএসসি-এইচএসসি নিয়ে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জরুরি নির্দেশনা
২০২৬ সালের এসএসসি-এইচএসসি নিয়ে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জরুরি নির্দেশনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিস্তান-আজিমপুরে বাস পোড়ানোর গুজব, বিভ্রান্ত না হওয়ার আহ্বান ডিএমপির
গুলিস্তান-আজিমপুরে বাস পোড়ানোর গুজব, বিভ্রান্ত না হওয়ার আহ্বান ডিএমপির

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলহামদুলিল্লাহ, এখন অনেকটাই সুস্থ আছি: জামায়াত আমির
আলহামদুলিল্লাহ, এখন অনেকটাই সুস্থ আছি: জামায়াত আমির

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনের তফসিল ২৯ জুলাই, ভোটকেন্দ্র নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত
ডাকসু নির্বাচনের তফসিল ২৯ জুলাই, ভোটকেন্দ্র নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাসায় গিয়ে জামায়াত আমিরের খোঁজ নিলেন ধর্ম উপদেষ্টা
বাসায় গিয়ে জামায়াত আমিরের খোঁজ নিলেন ধর্ম উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তদন্ত শেষ হওয়ার আগেই পাইলটকে দায়ী করায় ক্ষোভ ভারতের
তদন্ত শেষ হওয়ার আগেই পাইলটকে দায়ী করায় ক্ষোভ ভারতের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কানামাছি পলাপলি গোল্লাছুটের রাজনীতি
কানামাছি পলাপলি গোল্লাছুটের রাজনীতি

সম্পাদকীয়

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনে ছাড় দেবে না বিএনপি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনে ছাড় দেবে না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৮ হাজার কোটি টাকার আম বাণিজ্যের সম্ভাবনা
৮ হাজার কোটি টাকার আম বাণিজ্যের সম্ভাবনা

নগর জীবন

তিস্তার পানি বিপৎসীমা ছুঁইছুঁই, বন্যার আশঙ্কা
তিস্তার পানি বিপৎসীমা ছুঁইছুঁই, বন্যার আশঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

এত নির্দোষ নিষ্পাপ সরকার দেখিনি
এত নির্দোষ নিষ্পাপ সরকার দেখিনি

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর বিদেশযাত্রা ঠেকাতে যত উদ্যোগ
রোগীর বিদেশযাত্রা ঠেকাতে যত উদ্যোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

কিছুতেই হচ্ছে না ঐক্য
কিছুতেই হচ্ছে না ঐক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক লুট ও চোরাচালানের টাকা পাচার বিদেশে
ব্যাংক লুট ও চোরাচালানের টাকা পাচার বিদেশে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকি বাড়াচ্ছে অনিরাপদ অপারেশন থিয়েটার
ঝুঁকি বাড়াচ্ছে অনিরাপদ অপারেশন থিয়েটার

নগর জীবন

মুস্তাফিজের রেকর্ড, আলোচনায় উইকেট
মুস্তাফিজের রেকর্ড, আলোচনায় উইকেট

মাঠে ময়দানে

শুঁটকিশিল্পে কঠিন সময়
শুঁটকিশিল্পে কঠিন সময়

পেছনের পৃষ্ঠা

রসিক কর্তৃপক্ষের গায়েবানা জানাজা
রসিক কর্তৃপক্ষের গায়েবানা জানাজা

নগর জীবন

শিক্ষককে পিটিয়ে হত্যা, গণপিটুনিতে হত্যাকারী নিহত
শিক্ষককে পিটিয়ে হত্যা, গণপিটুনিতে হত্যাকারী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

আহান পান্ডে-অনীত পাড্ডার বাজিমাত
আহান পান্ডে-অনীত পাড্ডার বাজিমাত

শোবিজ

আমি নিজেকেই নিজে বঞ্চিত করেছি : মিমি
আমি নিজেকেই নিজে বঞ্চিত করেছি : মিমি

শোবিজ

নকল যত ঢাকাই ছবি
নকল যত ঢাকাই ছবি

শোবিজ

শনির দশায় মিথিলা
শনির দশায় মিথিলা

শোবিজ

নেত্রকোনায় স্বামী-স্ত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
নেত্রকোনায় স্বামী-স্ত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

জোট হলেও প্রতীক হবে আলাদা
জোট হলেও প্রতীক হবে আলাদা

প্রথম পৃষ্ঠা

গেইলকে টপকাতে পাওয়েলের দরকার ২৫ রান
গেইলকে টপকাতে পাওয়েলের দরকার ২৫ রান

মাঠে ময়দানে

জনগণ মবতন্ত্র থেকে মুক্তি চায় : এনপিপি
জনগণ মবতন্ত্র থেকে মুক্তি চায় : এনপিপি

নগর জীবন

রেকর্ড গড়া জয় টাইগারদের
রেকর্ড গড়া জয় টাইগারদের

প্রথম পৃষ্ঠা

পাহাড়ি ঝরনার কান্না
পাহাড়ি ঝরনার কান্না

সম্পাদকীয়

মাছ খাওয়ায় শিক্ষার্থী বহিষ্কার
মাছ খাওয়ায় শিক্ষার্থী বহিষ্কার

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক ৯ মন্ত্রীসহ ৪৫ জনের তদন্তে  তিন মাস সময়
সাবেক ৯ মন্ত্রীসহ ৪৫ জনের তদন্তে তিন মাস সময়

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদের পুনর্বাসন
ফ্যাসিবাদের পুনর্বাসন

সম্পাদকীয়

হাসিনার মামলা বিচারের জন্য বদলির আদেশ
হাসিনার মামলা বিচারের জন্য বদলির আদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমেরিকা থেকে বছরে ৭ লাখ টন গম কিনবে বাংলাদেশ
আমেরিকা থেকে বছরে ৭ লাখ টন গম কিনবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

পানির দামে বিক্রি হচ্ছে রাজশাহীর মিঠা পান
পানির দামে বিক্রি হচ্ছে রাজশাহীর মিঠা পান

পেছনের পৃষ্ঠা