শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৫ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০০:১২, শুক্রবার, ২৫ জুলাই, ২০২৫

শেষ পর্ব

সাইফুজ্জামানের সম্পদ নেই কোন দেশে?

বাইরে ফিটফাট আসলে ‘মহাদুর্নীতিবাজ’
বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
সাইফুজ্জামানের সম্পদ নেই কোন দেশে?

আফ্রিকার দেশ কেনিয়া। কেনিয়ার নাইরোবিতেই উঁচু টাওয়ারে জ্বলজ্বল করছে জিটিএস প্রপার্টিজ এলএলসির সাইনবোর্ড। এ প্রতিষ্ঠানটি আর কারও নয়, বাংলাদেশের সাবেক ভূমিমন্ত্রী, বর্তমানে পলাতক আওয়ামী লীগ নেতা সাইফুজ্জামান চৌধুরীর। শুধু কেনিয়া নয়, জিটিএস প্রপার্টিজের অফিস রয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকা, রুয়ান্ডা এবং জিম্বাবুয়েও। অনুসন্ধানে দেখা গেছে, সাইফুজ্জামান চৌধুরী আফ্রিকারই আটটি দেশে তার ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান সম্প্রসারণ করেছেন। এসব ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের প্রধান কার্যালয় হিসেবে দেখানো হয়েছে দুবাই। মূলত দুবাই থেকে আফ্রিকায় লুটের সম্পদের বিস্তার ঘটিয়েছেন সাইফুজ্জামান চৌধুরী। শুধু আফ্রিকা নয়, ইউরোপের দেশ পর্তুগালেও রয়েছে সাইফুজ্জামান চৌধুরীর বিপুল সম্পদ। হাঙ্গেরিতে সাইফুজ্জামান চৌধুরী নতুন অফিস করেছেন। সেখানে তিনি অস্ত্রের ব্যবসা নতুন করে শুরু করেছেন ২০২৩ সাল থেকে। ইউরোপের আরেক দেশ গ্রিসেও সাইফুজ্জামান চৌধুরীর বিনিয়োগের খবর পাওয়া যাচ্ছে। এভাবে বিশ্বের প্রায় ৩২টি দেশে সাইফুজ্জামান চৌধুরীর লুটের অর্থ বিনিয়োগ করা হয়েছে। কোথায় নেই সাইফুজ্জামান চৌধুরীর লুটের অর্থ? ২০২৩ সালে প্রথম ‘আলজাজিরা’ সাইফুজ্জামান চৌধুরী ওরফে জাভেদের যুক্তরাজ্যের সম্পদের তথ্য প্রকাশ করে। সেখানে তার ৩৬০টি বাড়ির কথা প্রকাশ করে চাঞ্চল্য সৃষ্টি করে। এরপর আরও অনুসন্ধানে দেখা যায়, শুধু যুক্তরাজ্য নয়, দুবাই, যুক্তরাষ্ট্রেও রয়েছে সাইফুজ্জামান চৌধুরীর বিপুল সম্পদ। কিন্তু এসব সম্পদের বাইরেও তার বিপুল সম্পদের তথ্য বেরিয়ে আসছে প্রতিদিন। এ নিয়ে অনুসন্ধান চালিয়ে ‘বাংলাদেশ প্রতিদিন’ পেয়েছে চাঞ্চল্যকর তথ্য। দেখা যাচ্ছে যে, এশিয়া, আফ্রিকা, ইউরোপ, আমেরিকা সব মহাদেশে সাইফুজ্জামান চৌধুরীর লুটের অর্থ সম্প্রসারিত হয়েছে। সব দেশে তিনি বিনিয়োগ করেছেন। সাইফুজ্জামান চৌধুরী এখন দুবাইয়ে অবস্থান করছেন। যুক্তরাজ্যে তার সম্পদ জব্দ এবং সম্পদের ওপর বিক্রয় নিষেধাজ্ঞা জারির পর সাইফুজ্জামান চৌধুরী তার ঘনিষ্ঠদের কাছে হেসে বলেছেন, ‘আমার কত সম্পত্তি জব্দ করবে। এমন সম্পদ আমার কাছে আছে যেগুলোর হিসাব কেউ কোনোদিন জানবে না।’ বাস্তবিকই তাই। সাইফুজ্জামান চৌধুরীর মালিকানাধীন দুবাইয়ের দুটি প্রতিষ্ঠানের তথ্যাধি যাচাই করে দেখা যায়, এ দুটি প্রতিষ্ঠানের ৩২টি দেশে শাখা রয়েছে। এসব দেশে তার বিনিয়োগের পরিমাণ বাংলাদেশি টাকায় প্রায় ১৬ হাজার কোটি টাকা। আরামিট প্রপার্টিজ এলসি এবং জিটিএলসি প্রপার্টিজ ছাড়াও আরামিট এক্সপোর্ট-ইম্পোর্ট এবং জিটিএলসি মাল্টি ট্রেড নামে এ প্রতিষ্ঠান দুটি দুবাইয়ে নিবন্ধিত। দুবাইয়ের নিবন্ধিত কোম্পানির মাধ্যমে তিনি আফ্রিকা, ইউরোপসহ বিভিন্ন দেশে শাখা করেছেন। এসব দেশে বিনিয়োগ করেছেন বিপুল পরিমাণ সম্পদ। কেনিয়া থেকে প্রাপ্ত তথ্যে জানা গেছে, সেখানে তিনি বিপুল পরিমাণ কৃষি জমি কিনেছেন। এসব কৃষি জমি তিনি ইজারা দিয়েছেন ভারতীয় এক কৃষি ফার্মকে। অংশীদারি চুক্তিতে কৃষি জমি থেকে তিনি অর্থ উপার্জন করছেন নিয়মিত। এ ছাড়া কেনিয়ায় একটি তেল শোধনাগার স্থাপন করেছেন সরকারের সঙ্গে অংশীদারত্বের মাধ্যমে। এজন্য সাইফুজ্জামান চৌধুরী সেখানে বিনিয়োগ করেছেন ৩০ মিলিয়ন ডলার। এ তেল শোধনাগারটি কাজ শুরু করবে আগামী বছরের মাঝামাঝি। সাইফুজ্জামান চৌধুরীর তেল শোধনাগারের কাগজপত্রে দেখা যায়, তার স্ত্রী সেখানে অংশীদার হিসেবে তালিকাভুক্ত রয়েছেন।

জিম্বাবুয়েতে সাইফুজ্জামান চৌধুরী এক্সপোর্ট-ইম্পোর্ট ব্যবসা সম্প্রসারণ করেছেন। ২০২২ সাল থেকে জিটিএস এক্সপোর্ট-ইম্পোর্ট জিম্বাবুয়ে পশ্চিমা দেশের পণ্যগুলো রপ্তানি করে। নিষেধাজ্ঞা থাকায় জিম্বাবুয়ে ডলারসংকটে তীব্রভাবে জর্জরিত। আর এ সংকটের সুযোগ নিয়ে জিম্বাবুয়ে ব্যাপক সম্পদ পাচার করেছেন সাইফুজ্জামান চৌধুরী। জিম্বাবুয়ের নিয়ম অনুযায়ী, সেখানে কেউ যদি নগদ ডলার নিয়ে যায়, তাহলে তাকে বিমানবন্দরে আটকানো হয় না। নির্দিষ্ট সংখ্যক একটি জরিমানা দিয়ে সেই টাকা জিম্বাবুয়ের ব্যাংকে রাখার অনুমতি দেওয়া হয়। আর এ সুযোগ নিয়ে সাইফুজ্জামান চৌধুরী জিম্বাবুয়ে বিপুল বিনিয়োগ করেছেন। এসব বিনিয়োগের মধ্যে রয়েছে আরামিট প্রপার্টিজের নামে হারারেতে একটি বহুতল অ্যাপার্টমেন্ট, যেটি সরকারি কর্মকর্তাদের ভাড়া দেওয়া আছে। এ ছাড়া জিম্বাবুয়েতে সাইফুজ্জামান চৌধুরীর মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান জিটিএস একটি পাঁচ তারকা হোটেলের নির্মাণ সম্পন্ন করেছে। যে কোনো সময় এ হোটেলটি চালু হবে বলে জানা গেছে। দক্ষিণ আফ্রিকায় সাইফুজ্জামান চৌধুরী শেয়ার মার্কেটে বিনিয়োগ করেছেন। দুবাইয়ের আরামিট প্রপার্টিজ এবং জিটিসি প্রপার্টিজ দক্ষিণ আফ্রিকায় শেয়ার মার্কেটের তালিকাভুক্ত প্রতিষ্ঠান। শেয়ার মার্কেটের মাধ্যমে দক্ষিণ আফ্রিকায় অন্তত ৯টি প্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগ করেছে বলে দুবাইয়ে আরামিট প্রপার্টিজের তথ্যাধি যাচাই করে দেখা যায়। এ ছাড়া রুয়ান্ডায় সাইফুজ্জামান চৌধুরীর বিনিয়োগের খবর পাওয়া গেছে। একাধিক সূত্র বলছে, বাংলাদেশে আরও কয়েকজন ব্যবসায়ী আফ্রিকার বিভিন্ন দেশে বিনিয়োগ করেছেন। এমনকি গত বছরের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর আরামিট প্রপার্টিজ এলসি মিসরে বিনিয়োগের জন্য উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। এনিয়ে মিসর সরকারের সঙ্গে আরামিট প্রপার্টিজের প্রতিনিধির কথা হচ্ছে বলেও জানা গেছে।

এ তো গেল আফ্রিকায় সাইফুজ্জামান চৌধুরীর সাম্রাজ্যের খবর। আফ্রিকার বাইরে ইউরোপেও বিপুল পরিমাণ বিনিয়োগ করেছেন। অবশ্য বিভিন্ন সূত্র বলছে যে, ২০১৬ সাল থেকে ইউরোপে বিনিয়োগ করছেন সাইফুজ্জামান চৌধুরী। এ বিনিয়োগের খবর অত্যন্ত গোপনীয়তার সঙ্গে রাখা হয়েছে।

একটি সূত্র বলছে, যুক্তরাজ্যে বিনিয়োগগুলো যেকোনো সময় প্রশ্নের মুখোমুখি হতে পারে। এ কারণে তিনি ইউরোপের বিভিন্ন দেশে বিনিয়োগ করেছেন। দায়িত্বশীল একাধিক সূত্র জানিয়েছে, ইউরোপের যেসব দেশে ট্যাক্স কড়াকড়ি নেই এবং অর্থ প্রবেশের ক্ষেত্রে নানারকম সুযোগ-সুবিধা আছে, সেসব দেশে বেছে বেছে বিনিয়োগ করেছেন সাইফুজ্জামান চৌধুরী। লক্ষণীয় ব্যাপার হলো- অর্থনীতিতে সংকট বা ধুঁকতে থাকা দেশগুলো সাইফুজ্জামান চৌধুরীর বিনিয়োগের অন্যতম টার্গেট। পর্তুগালে সাইফুজ্জামান চৌধুরীর আরামিট প্রপার্টিজ এলসির নামে ১২টি অ্যাপার্টমেন্ট কেনার খবর রয়েছে। সবই তিনি ভাড়া দিয়েছেন। এ ছাড়া জিটিএলসি প্রপার্টিজ সেখানে একটি বহুতল অফিস ভবন কিনেছে, যে অফিস ভবনটিও ভাড়া দেওয়া হয়েছে। এসব বিনিয়োগ করা হয়েছে আর ক্যাপিটাল ওয়ার্ল্ড মেরিটাইম লিমিটেডের মাধ্যমে। অর্থাৎ সাইফুজ্জামান চৌধুরী এ ক্ষেত্রে ধরাছোঁয়ার বাইরে। পর্তুগাল ছাড়াও গ্রিসে রেস্টুরেন্ট ব্যবসা শুরু করেছেন সাইফুজ্জামান চৌধুরী। সেখানে তার স্ত্রী রুখমিলা জামানের নামে ‘আরামিট ফুডস’ নামে একটি চেইন রেস্টুরেন্ট করেছেন। যে রেস্টুরেন্টটি ২০২২ সাল থেকে চালু রয়েছে। এ ছাড়া গ্রিসেও জিটিএস প্রপার্টিজের প্রকল্প রয়েছে। সেখানে তিনি আটটি বাড়ি কিনেছেন বলে একাধিক দায়িত্বশীল সূত্র নিশ্চিত করেছে। সাইপ্রাসে সাইফুজ্জামান চৌধুরীর বিপুল বিনিয়োগের খবর পাওয়া গেছে। সাইপ্রাসে আরামিট প্রপার্টিজ এবং জিটিএলসির যৌথ মালিকানায় অন্তত ৩২টি ভবন ও অ্যাপার্টমেন্ট কিনেছেন বলে জানা গেছে। তুরস্কের শেয়ার মার্কেটে আরামিট প্রপার্টিজ এবং জিটিএস বিনিয়োগ করেছে। এ ছাড়া সাইফুজ্জামান চৌধুরী মধ্যপ্রাচ্যের আরও কয়েকটি দেশে বিনিয়োগ করেছেন। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর সাইফুজ্জামান চৌধুরী, তার স্ত্রী রুখমিলা জামান এবং তার মেয়ে জেবা রহমানের বাংলাদেশে থাকা সম্পত্তি জব্দ হয়েছে। কিন্তু এসব সম্পদ আসলে তার মূল সম্পদের কিছুই নয় বলে একাধিক দায়িত্বশীল সূত্র নিশ্চিত করেছে। সরকার পরিবর্তনের পর সাইফুজ্জামান চৌধুরী ও তার পরিবারের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ করা হয়। দেখা গেছে যে, তাদের সেখানে জমাকৃত অর্থের পরিমাণ খুবই সামান্য। কারণ সাইফুজ্জামান চৌধুরী সবসময় মনে করতেন যে, দেশে সম্পদ রাখা নিরাপদ নয়। এজন্য ২০০৯ সাল থেকেই পরিকল্পিতভাবে বিদেশে অর্থ পাচার করেছেন জাভেদ। দুর্নীতি দমন কমিশনের হিসাব থেকে প্রাপ্ত তথ্যে দেখা গেছে, দেশে সাইফুজ্জামান চৌধুরীর ৩৯টি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট রয়েছে। এসব অ্যাকাউন্টে ৫ কোটি ২৬ লাখ ৮৩ হাজার ২৫ টাকা রয়েছে। অর্থাৎ সারা বিশ্বে তার পাচারকৃত টাকার তুলনায় এটা কিছুই নয়। পৈতৃক সম্পত্তি ছাড়া দেশে কোনো সম্পদ করেননি সাইফুজ্জামান চৌধুরী। যা করেছেন তার সবই বিদেশে করেছেন। প্রশ্ন উঠেছে- এই মহা দুর্নীতিবাজের কত সম্পদ, কোন দেশ থেকে উদ্ধার করবে সরকার?

 

এই বিভাগের আরও খবর
ভোট কেন্দ্র ৪২ হাজার ৬১৮টি
ভোট কেন্দ্র ৪২ হাজার ৬১৮টি
ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি
ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি
হল সংসদে বাগছাসের প্রাধান্য
হল সংসদে বাগছাসের প্রাধান্য
কেউ স্বাগত কেউ বর্জন
কেউ স্বাগত কেউ বর্জন
প্রধানমন্ত্রী দলের প্রধান নয়, উচ্চকক্ষে পিআর
প্রধানমন্ত্রী দলের প্রধান নয়, উচ্চকক্ষে পিআর
আসছেন মার্কিন বাণিজ্য প্রতিনিধি
আসছেন মার্কিন বাণিজ্য প্রতিনিধি
ডাকসু বিজয়ীদের অভিনন্দন
ডাকসু বিজয়ীদের অভিনন্দন
জাতীয় নির্বাচনে প্রভাব ফেলবে না
জাতীয় নির্বাচনে প্রভাব ফেলবে না
সব প্রশিক্ষণ কেন্দ্র মূল্যায়নের নির্দেশ
সব প্রশিক্ষণ কেন্দ্র মূল্যায়নের নির্দেশ
সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে নেপাল
সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে নেপাল
জরুরি যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানালেন তারেক রহমান
জরুরি যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানালেন তারেক রহমান
মাদারীপুর হয়েছিল ‘খান লীগ’
মাদারীপুর হয়েছিল ‘খান লীগ’
সর্বশেষ খবর
গাজীপুরে বেতন-ভাতার দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ
গাজীপুরে বেতন-ভাতার দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

চাঁদপুরে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযানে জরিমানা

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে সুস্বাস্থ্যের জন্য ফলিত পুষ্টি শীর্ষক সেমিনার
লক্ষ্মীপুরে সুস্বাস্থ্যের জন্য ফলিত পুষ্টি শীর্ষক সেমিনার

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৪০ কোটির অভিজাত বিমান পেয়েও কাতারের সাথে ট্রাম্পের ‘বিশ্বাসঘাতকতা’
৪০ কোটির অভিজাত বিমান পেয়েও কাতারের সাথে ট্রাম্পের ‘বিশ্বাসঘাতকতা’

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁয় স্বামীর ছুরিকাঘাতে স্ত্রীর মৃত্যু
নওগাঁয় স্বামীর ছুরিকাঘাতে স্ত্রীর মৃত্যু

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
নোয়াখালীতে ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একাত্তর ও চব্বিশের শহীদদের প্রতি ডাকসুর বিজয়ীদের শ্রদ্ধা
একাত্তর ও চব্বিশের শহীদদের প্রতি ডাকসুর বিজয়ীদের শ্রদ্ধা

৪৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভাঙ্গায় তৃতীয় দিনের আন্দোলনে স্থবির সড়ক ও রেলপথ
ভাঙ্গায় তৃতীয় দিনের আন্দোলনে স্থবির সড়ক ও রেলপথ

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডক্টরেট ডিগ্রি অর্জন করলেন জেরিন মারজান খান
ডক্টরেট ডিগ্রি অর্জন করলেন জেরিন মারজান খান

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

প্রথমবারের মতো প্লে-অফে সাকিবের অ্যান্টিগা
প্রথমবারের মতো প্লে-অফে সাকিবের অ্যান্টিগা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সংস্কার প্রক্রিয়ায় সাফল্যের উপরেই নির্ভর করবে আগামীর বাংলাদেশ : আলী রীয়াজ
সংস্কার প্রক্রিয়ায় সাফল্যের উপরেই নির্ভর করবে আগামীর বাংলাদেশ : আলী রীয়াজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেহেরপুরে কৃষকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
মেহেরপুরে কৃষকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজন বড় চ্যালেঞ্জ : সালাহউদ্দিন
সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজন বড় চ্যালেঞ্জ : সালাহউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বাস্থ্য খাতের সেই আলোচিত ঠিকাদার মিঠু গ্রেফতার
স্বাস্থ্য খাতের সেই আলোচিত ঠিকাদার মিঠু গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংসদীয় আসন বিলুপ্তির প্রতিবাদে মোংলায় সরকারী অফিসে তালা
সংসদীয় আসন বিলুপ্তির প্রতিবাদে মোংলায় সরকারী অফিসে তালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইয়েমেনে ইসারয়েলের হামলা, নিহত বেড়ে ৩৫
ইয়েমেনে ইসারয়েলের হামলা, নিহত বেড়ে ৩৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহী হাসপাতালে ডেঙ্গুতে নারীর মৃত্যু
রাজশাহী হাসপাতালে ডেঙ্গুতে নারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

শুধু ছক্কা মেরে জয় সম্ভব নয়, দরকার স্মার্ট ক্রিকেট: লিটন
শুধু ছক্কা মেরে জয় সম্ভব নয়, দরকার স্মার্ট ক্রিকেট: লিটন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নায়ককে সজোরে থাপ্পড়, হোটেলে ফিরে কেঁদে ফেলেন কাজল
নায়ককে সজোরে থাপ্পড়, হোটেলে ফিরে কেঁদে ফেলেন কাজল

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হংকংয়ের বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
হংকংয়ের বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলে হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুকে 'নার্সিসিস্ট' বললেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে 'নার্সিসিস্ট' বললেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মায় ধরা পড়ল ২২ কেজি ওজনের বিরল ঢাই মাছ
পদ্মায় ধরা পড়ল ২২ কেজি ওজনের বিরল ঢাই মাছ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১২.৫ ওভারের ম্যাচে ইংল্যান্ডকে হারাল দ. আফ্রিকা
১২.৫ ওভারের ম্যাচে ইংল্যান্ডকে হারাল দ. আফ্রিকা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবশেষে নেপাল থেকে দেশে ফিরছে বাংলাদেশ ফুটবল দল
অবশেষে নেপাল থেকে দেশে ফিরছে বাংলাদেশ ফুটবল দল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পেকে বর্ণবাদী আক্রমণ, ওভেইদোর সমর্থক গ্রেফতার
এমবাপ্পেকে বর্ণবাদী আক্রমণ, ওভেইদোর সমর্থক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জাকসু : প্রথম ২ ঘণ্টায় ভোটার উপস্থিতি কম
জাকসু : প্রথম ২ ঘণ্টায় ভোটার উপস্থিতি কম

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৮৬ হাজার মিলিয়নিয়ার দুবাইয়ে
৮৬ হাজার মিলিয়নিয়ার দুবাইয়ে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
হেলিকপ্টারের দড়িতে ঝুলে প্রাণে বাঁচলেন নেপালের মন্ত্রীরা (ভিডিও)
হেলিকপ্টারের দড়িতে ঝুলে প্রাণে বাঁচলেন নেপালের মন্ত্রীরা (ভিডিও)

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে খোঁজ মিলল নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রীর
অবশেষে খোঁজ মিলল নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রীর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রেট পাওয়ার হতে গিয়ে ভারতের সর্বনাশ!
গ্রেট পাওয়ার হতে গিয়ে ভারতের সর্বনাশ!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বোচ্চ ভোটে বিজয়ী ইসলামী ছাত্রী সংস্থার সভানেত্রী তামান্না
সর্বোচ্চ ভোটে বিজয়ী ইসলামী ছাত্রী সংস্থার সভানেত্রী তামান্না

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি
ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান হিসেবে আলোচনায় আসা কে এই সুশীলা কার্কি
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান হিসেবে আলোচনায় আসা কে এই সুশীলা কার্কি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালের রাজপরিবারে ভয়াবহ হত্যাকাণ্ড, এখনও শেষ হয়নি রহস্য
নেপালের রাজপরিবারে ভয়াবহ হত্যাকাণ্ড, এখনও শেষ হয়নি রহস্য

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক মন্ত্রীর দুই চিত্র, ছবিই কথা বলছে!
এক মন্ত্রীর দুই চিত্র, ছবিই কথা বলছে!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ককে গুলি করে হত্যা
ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ককে গুলি করে হত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আবিদ আপনাদের কখনো ছেড়ে যাবে না’
‘আবিদ আপনাদের কখনো ছেড়ে যাবে না’

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাফারি পার্কে পেছন থেকে সিংহের আক্রমণ, পরিচর্যাকারী নিহত
সাফারি পার্কে পেছন থেকে সিংহের আক্রমণ, পরিচর্যাকারী নিহত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জীবন দিয়ে লড়ে যেতে হবে, একটু বিশ্রাম নিয়ে নেন: মেঘমল্লার বসু
জীবন দিয়ে লড়ে যেতে হবে, একটু বিশ্রাম নিয়ে নেন: মেঘমল্লার বসু

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পকে বড় বিপদে ফেলে দিয়েছে পুতিন-নেতানিয়াহু
ট্রাম্পকে বড় বিপদে ফেলে দিয়েছে পুতিন-নেতানিয়াহু

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীন সাময়িক বরখাস্ত
কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীন সাময়িক বরখাস্ত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাকসু নির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলছে
জাকসু নির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলছে

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাজ্যে সফররত ইসরায়েলি প্রেসিডেন্টকে গ্রেফতারের দাবিতে বিক্ষোভ
যুক্তরাজ্যে সফররত ইসরায়েলি প্রেসিডেন্টকে গ্রেফতারের দাবিতে বিক্ষোভ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৩ বছর পর বহুল প্রতীক্ষিত জাকসু নির্বাচন বৃহস্পতিবার
৩৩ বছর পর বহুল প্রতীক্ষিত জাকসু নির্বাচন বৃহস্পতিবার

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আবারও ইয়েমেনে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল, অনেকে হতাহত
আবারও ইয়েমেনে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল, অনেকে হতাহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিএস পরীক্ষার নিরাপত্তায় ১২০ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ
বিসিএস পরীক্ষার নিরাপত্তায় ১২০ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ ড্রোনের অনুপ্রবেশ, ন্যাটোর অনুচ্ছেদ ৪ প্রয়োগের আহ্বান পোল্যান্ডের
রুশ ড্রোনের অনুপ্রবেশ, ন্যাটোর অনুচ্ছেদ ৪ প্রয়োগের আহ্বান পোল্যান্ডের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-ভারতের ওপর ১০০% শুল্ক বসাতে ইইউ’কে ট্রাম্পের আহ্বান
চীন-ভারতের ওপর ১০০% শুল্ক বসাতে ইইউ’কে ট্রাম্পের আহ্বান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পান্থকুঞ্জ পার্ক-হাতিরঝিল অংশে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণে নিষেধাজ্ঞা
পান্থকুঞ্জ পার্ক-হাতিরঝিল অংশে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণে নিষেধাজ্ঞা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাক্রোঁর পদত্যাগ দাবিতে ফ্রান্সজুড়ে বিক্ষোভ
ম্যাক্রোঁর পদত্যাগ দাবিতে ফ্রান্সজুড়ে বিক্ষোভ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বাস্থ্য খাতের সেই আলোচিত ঠিকাদার মিঠু গ্রেফতার
স্বাস্থ্য খাতের সেই আলোচিত ঠিকাদার মিঠু গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলন ‌‘হাইজ্যাক’ হওয়ার অভিযোগ নেপালের জেন-জির
আন্দোলন ‌‘হাইজ্যাক’ হওয়ার অভিযোগ নেপালের জেন-জির

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ সেপ্টেম্বর)

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত প্রতিষ্ঠানে ৪১৬২৭ শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ
এমপিওভুক্ত প্রতিষ্ঠানে ৪১৬২৭ শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালের সর্বোচ্চ হোটেলটি এখন ধ্বংসস্তুপ
নেপালের সর্বোচ্চ হোটেলটি এখন ধ্বংসস্তুপ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেকর্ড জয়ে এশিয়া কাপ শুরু ভারতের
রেকর্ড জয়ে এশিয়া কাপ শুরু ভারতের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
দৃষ্টি আজ জাহাঙ্গীরনগরে
দৃষ্টি আজ জাহাঙ্গীরনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি ঋণ পরিশোধের চাপ
বিদেশি ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

কেন এই জয়পরাজয়
কেন এই জয়পরাজয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ পর্যন্ত কার হাসি কে হাসবে
শেষ পর্যন্ত কার হাসি কে হাসবে

সম্পাদকীয়

সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে নেপাল
সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরের মধ্যেই একীভূত পাঁচ ব্যাংক
নভেম্বরের মধ্যেই একীভূত পাঁচ ব্যাংক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন টিটির  সেই ‘বিস্ময় বালক’ মুন্না
মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন টিটির সেই ‘বিস্ময় বালক’ মুন্না

মাঠে ময়দানে

মাদারীপুর হয়েছিল ‘খান লীগ’
মাদারীপুর হয়েছিল ‘খান লীগ’

প্রথম পৃষ্ঠা

লিটনদের মিশন শুরু আজ
লিটনদের মিশন শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

বোরকা পরে পালানোর রাজনীতি করতে চাই না
বোরকা পরে পালানোর রাজনীতি করতে চাই না

নগর জীবন

ফরিদপুর ও বাগেরহাটে তুলকালাম
ফরিদপুর ও বাগেরহাটে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

হাজারো বস্তায় আদা চাষ
হাজারো বস্তায় আদা চাষ

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী ছয়জন, মাঠে জামায়াত প্রার্থী
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী ছয়জন, মাঠে জামায়াত প্রার্থী

নগর জীবন

প্রধানমন্ত্রী দলের প্রধান নয়, উচ্চকক্ষে পিআর
প্রধানমন্ত্রী দলের প্রধান নয়, উচ্চকক্ষে পিআর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়ন প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির তিন মনোনয়ন প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

শামুকখোল পাখির অভয়ারণ্য
শামুকখোল পাখির অভয়ারণ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় নির্বাচনে প্রভাব ফেলবে না
জাতীয় নির্বাচনে প্রভাব ফেলবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চার বছর পড়ে আছে শতকোটির স্টেশন
চার বছর পড়ে আছে শতকোটির স্টেশন

দেশগ্রাম

শিবির নেতার পায়ে গুলি, দুই পুলিশ কারাগারে
শিবির নেতার পায়ে গুলি, দুই পুলিশ কারাগারে

নগর জীবন

১৭ মামলার আসামিকে গলা কেটে হত্যা
১৭ মামলার আসামিকে গলা কেটে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ডাকসুতে ছাত্রদলকে শুভকামনা জানানো সেই ওসি প্রত্যাহার
ডাকসুতে ছাত্রদলকে শুভকামনা জানানো সেই ওসি প্রত্যাহার

দেশগ্রাম

আটকে পড়াদের উদ্ধারে বিশেষ ফ্লাইটের অনুমতি চেয়েছে বাংলাদেশ
আটকে পড়াদের উদ্ধারে বিশেষ ফ্লাইটের অনুমতি চেয়েছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিকল্পনায় চলে গেছে আট বছর
পরিকল্পনায় চলে গেছে আট বছর

রকমারি নগর পরিক্রমা

গণপিটুনিতে দুই যুবক নিহত
গণপিটুনিতে দুই যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

যানজটে রাজধানীবাসী
যানজটে রাজধানীবাসী

নগর জীবন

চাঁদপুরে চালকদের অস্বীকৃতিতে ভেস্তে গেল ট্রাফিক নিয়ম
চাঁদপুরে চালকদের অস্বীকৃতিতে ভেস্তে গেল ট্রাফিক নিয়ম

দেশগ্রাম

গ্লোবাল ফিউচার কাউন্সিলের আমন্ত্রণ পেলেন ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালক আসিফ
গ্লোবাল ফিউচার কাউন্সিলের আমন্ত্রণ পেলেন ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালক আসিফ

নগর জীবন

অপহরণ ও ধর্ষণে দণ্ড ভগিনীপতিসহ তিনজনের
অপহরণ ও ধর্ষণে দণ্ড ভগিনীপতিসহ তিনজনের

দেশগ্রাম

কে মনোনয়ন পাচ্ছে তা বড় কথা নয়
কে মনোনয়ন পাচ্ছে তা বড় কথা নয়

নগর জীবন