শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৬ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০০:২৫, বুধবার, ০৬ আগস্ট, ২০২৫

তারেক রহমান

৫ আগস্ট হয়ে উঠুক গণতন্ত্র ও সুশাসন প্রতিষ্ঠার দিন

বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
৫ আগস্ট হয়ে উঠুক গণতন্ত্র ও সুশাসন প্রতিষ্ঠার দিন

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, ঠিক এক বছর আগে ২০২৪ সালের এই দিনে ফ্যাসিস্ট হাসিনা বাংলাদেশ ছেড়ে পালিয়েছেন। রাহুমুক্ত হয়েছে দেশ। স্বাধীনতা ও গণতন্ত্রপ্রিয় জনগণের জন্য দিনটি আনন্দের। দিনটি বিজয়ের। বাংলাদেশের এই দিনটিকে অন্তর্বর্তী সরকার ‘জুলাই গণ অভ্যুত্থান দিবস’ হিসেবে ঘোষণা করেছে। ৫ আগস্ট হয়ে উঠুক গণতন্ত্র ও সুশাসন প্রতিষ্ঠার দিন। জনগণ প্রতিবছর আজকের দিনটিকে সরকারি ছুটি হিসেবে উপভোগ করবে। গতকাল গণ অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে জাতির উদ্দেশে দেওয়া বক্তব্যে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান এসব কথা বলেন। বিএনপি ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ১৯৭১ সাল ছিল স্বাধীনতা অর্জনের যুদ্ধ। আর ২০২৪ সালে ছিল স্বাধীনতা রক্ষার যুদ্ধ। ’৭১ সালের শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের বাংলাদেশ ভোলেনি। ’২৪-এর গণ অভ্যুত্থানের শহীদদেরও বাংলাদেশ ভুলবে না। দেশবাসীর উদ্দেশে তারেক রহমান বলেন, যারা কৌশলে ফ্যাসিবাদী শাসনের সঙ্গে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের তুলনা করতে চান, তাদের স্মরণ করিয়ে দিয়ে বলতে চাই, ৫ আগস্ট বাংলাদেশে যা ঘটেছে, এটি শুধু বাংলাদেশ নয়- বিশ্বের ইতিহাসেও এটি নজিরবিহীন। ৫ আগস্ট গণভবন ছেড়ে ফ্যাসিস্ট পালিয়েছে। সংসদ ভবন রেখে সংসদ সদস্যরা পালিয়েছেন। আদালত ছেড়ে প্রধান বিচারপতি পালিয়েছেন। বায়তুল মোকাররম ছেড়ে খতিব পালিয়েছেন। ক্যাবিনেট ছেড়ে মন্ত্রীরা পালিয়েছেন। ফ্যাসিস্টের দোসররা গা ঢাকা দিয়েছেন। তবে উদ্বেগের বিষয় হচ্ছে, পলাতক এই ফ্যাসিস্ট চক্রের মনে এখনো কোনো অনুতাপ অনুশোচনা বোধ নেই। তারেক রহমান বলেন, একুশ শতকের এই বাংলাদেশে পলাতক স্বৈরাচার এক বিভীষিকার রাজত্ব কায়েম করেছিল। গুম খুন অপহরণ হামলা মামলা নির্যাতন নিপীড়নকে সাধারণ এবং স্বাভাবিক ঘটনায় রূপান্তর করেছিল। এই ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে দেড় দশকের বেশি সময় ধরে চলা আন্দোলনের সময় বিএনপিসহ ভিন্ন দল এবং মতের গণতন্ত্রের পক্ষের শক্তির লাখো কোটি নেতা-কর্মীর জন্য দেশকে নরকে পরিণত করে রাখা হয়েছিল। শত শত মিথ্যা মামলার কারণে ভিন্ন দল এবং মতের লাখ লাখ নেতা-কর্মী সমর্থককে ঘরবাড়ি ছাড়া করে দেওয়া হয়েছিল। অনেকের পারিবারিক বন্ধন ছিন্ন হয়ে গেছে। তিনি বলেন, গণতন্ত্রকামী মানুষের কণ্ঠ রুদ্ধ করতে পলাতক স্বৈরাচারের নির্দেশে দেশে শত শত গোপন বন্দিখানা ‘আয়নাঘর’ বানানো হয়েছিল। সেই আয়নাঘরের অন্ধকার প্রকোষ্ঠে জলজ্যান্ত মানুষকে দিনের পর দিন রাতের পর রাত বছরের পর বছর আটকে রাখা হতো। অনেককে চিরতরে গায়েব করে দেওয়া হয়েছে। বিএনপির সাবেক এমপি ইলিয়াস আলী কিংবা কমিশনার চৌধুরী আলমের আজও খোঁজ মেলেনি। বিচার বিভাগ, নির্বাচন কমিশনসহ দেশের সব সাংবিধানিক বিধিবদ্ধ প্রতিষ্ঠানকে অকার্যকর করে দেওয়া হয়েছিল। সংবিধান উপেক্ষা করে মানুষের ভোটের অধিকার কেড়ে নিয়ে নির্বাচনি ব্যবস্থাকে প্রহসনে পরিণত করা হয়েছিল। দেশকে চিরতরে তাঁবেদার রাষ্ট্রে পরিণত করতে দেশের শিক্ষাব্যবস্থাকে বিনষ্ট করার সব আনুষ্ঠানিকতা প্রায় চূড়ান্ত হয়ে গিয়েছিল। বই-খাতা-কলমের পরিবর্তে রাজনীতির নামে শিক্ষার্থীদের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছিল লগি-বৈঠা-হাতুড়ি-চাপাতি।

বিপর্যস্ত করে দেওয়া হয়েছিল দেশের অর্থনীতি। ব্যাংকগুলোকে দেউলিয়া করে ফেলা হয়েছিল। দেশ থেকে ২৮ লাখ কোটি টাকা পাচার করে দেওয়া হয়েছে। অন্যায় অনিয়ম অনাচার দুরাচার লুটপাট দৈনন্দিন চিত্র হয়ে উঠেছিল। দেশে প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছিল ব্যক্তিতন্ত্র। তবে ফ্যাসিস্টের শেষ রক্ষা হয়নি। দেশের সব শ্রেণি পেশার মানুষ, ছাত্র জনতা, কৃষক শ্রমিক, রিকশাওয়ালা, মুটে মজুর, গার্মেন্টকর্মী, হোটেল রেস্তোরাঁকর্মী, পরিবহন শ্রমিক, সাংবাদিক, বুদ্ধিজীবী, সংস্কৃতিকর্মী, গৃহবধূ, নারী শিশু এমনকি আমাদের মায়েরা সবাই ঐক্যবদ্ধ হয়ে জুলাই-আগস্টের গণ অভ্যুত্থানে রাজপথে নেমে এসেছিল। গণ অভ্যুত্থান দমন করতে হেলিকপ্টার থেকে গুলি করে মানুষ হত্যা করা হয়েছিল। কোলের শিশু, শহীদ আবু সাঈদ, ওয়াসিম, মুগ্ধ, আমাদের এসব সাহসী সন্তানদের বুকে গুলি করে শহীদ করে দেওয়া হয়েছিল। শুধু ২০২৪ সালের জুলাই আগস্টের গণ অভ্যুত্থানেই দেড় হাজারের বেশি মানুষ শহীদ হয়েছেন। ছাত্র জনতা, কৃষক শ্রমিক, নারী শিশু বৃদ্ধ, সাংবাদিক, শ্রমজীবী, পেশাজীবী, ফ্যাসিস্টের গুলির নিশানা থেকে কাউকেই রেহাই দেওয়া হয়নি। এই অভ্যুত্থানে আহত হয়েছেন কমপক্ষে ৩০ হাজার মানুষ। হাত-পা শরীরের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ হারিয়ে আমাদের শত শত সন্তান, শত শত ভাই ও বোনেরা চিরতরে পঙ্গু কিংবা চোখ হারিয়ে আজীবনের জন্য অন্ধ হয়ে গেছেন। এজন্য আমি বলি, ১৯৭১ সাল ছিল স্বাধীনতা অর্জনের যুদ্ধ। আর ২০২৪ সালে হয়েছে স্বাধীনতা রক্ষার যুদ্ধ। ’৭১ সালের শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের বাংলাদেশ ভোলেনি। ’২৪-এর গণ অভ্যুত্থানের শহীদদেরও বাংলাদেশ ভুলবে না। ’৭১ সাল থেকে আজ পর্যন্ত দেশ এবং জনগণের স্বাধীনতা অর্জন, স্বাধীনতা রক্ষা, স্বৈরাচার এবং ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলন, গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার আন্দোলন এভাবে ইতিহাসের প্রতি বাঁকে লাখো মানুষ শহীদ হয়েছেন। আজকের এই দিনে আমি আবারও সব শহীদের অবদানকে শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করছি। আহতদের দ্রুত আরোগ্য লাভের জন্য আল্লাহর দরবারে প্রার্থনা করছি। দেশ এবং জনগণের স্বাধীনতা এবং অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য নিজের জীবন বিলিয়ে দিয়ে শহীদরা আমাদের ঋণী করে গেছেন, এবার শহীদদের প্রতি আমাদের ঋণ পরিশোধের পালা। শহীদদের পরিবারের কাছে বাংলাদেশ ঋণী। দেশে জনগণের রাজনৈতিক এবং অর্থনৈতিক ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করে সাম্য মানবিক মর্যাদা সামাজিক সুবিচার প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে একটি ইনসাফভিত্তিক গণতান্ত্রিক মানবিক বাংলাদেশ গঠনের মাধ্যমেই আমরা শহীদদের প্রতি ঋণ পরিশোধ করতে পারি। স্বাধীনতা ও গণতন্ত্রপ্রিয় মানুষের উদ্দেশে তিনি বলেন, একটি গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার প্রথম এবং রাজনৈতিক উদ্যোগ হচ্ছে জনগণের সরাসরি ভোটে জনগণের প্রতি দায়বদ্ধ ও জনগণের কাছে জবাবদিহিমূলক একটি রাষ্ট্র এবং সরকার প্রতিষ্ঠা। জনগণের কাছে দায়বদ্ধ একটি সরকার প্রতিষ্ঠার জন্য বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে। বিগত দেড় দশকের ফ্যাসিবাদী আন্দোলনের সঙ্গে স্বাধীনতা-পরবর্তী তিন-সাড়ে তিন বছরের সময়কাল ছাড়া আর কোনো শাসনামলের তুলনা চলে না। সুতরাং আমি সবাইকে বিনীতভাবে আহ্বান জানাব, হিটলারের নাৎসিবাদ সম্পর্কে যেমন কেউ গৌরব করে না, পলাতক ফ্যাসিস্টের শাসনকাল নিয়েও গৌরব করার কিছু নেই। ডাকাতি করে কিছু সম্পদ চ্যারিটি করলেও জনগণের চোখে ডাকাত যেমন গ্রহণযোগ্য নয়, তেমনি অন্তর্বর্তী সরকারের ব্যর্থতা খুঁজতে গিয়ে কৌশলে পলাতক ফ্যাসিস্টের পক্ষে সাফাই গাওয়াও তেমনি গ্রহণযোগ্য হতে পারে না। বিএনপির এই শীর্ষনেতা বলেন, হাজারো শহীদের রক্তস্নাত রাজপথে ফ্যাসিবাদবিরোধী অভূতপূর্ব জাতীয় ঐক্য গড়ে উঠেছে। বাংলাদেশে আর কখনোই ফ্যাসিবাদ কায়েম হবে না, কাউকে গণতন্ত্র হত্যা করার সুযোগ দেওয়া হবে না, বাংলাদেশকে আর কখনোই তাঁবেদার রাষ্ট্রে পরিণত করতে দেওয়া হবে না। আমি মনে করি এসব প্রশ্নে জাতীয় ঐক্য বহাল আছে, থাকবে।

তারেক রহমান বলেন, ফ্যাসিবাদমুক্ত বাংলাদেশে যার যার দলীয় আদর্শ এবং লক্ষ্য বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে ইস্যুভিত্তিক ভিন্নমত থাকবে। এটি বিরোধ নয়, বরং ভিন্নমত। এটিই গণতন্ত্রের সৌন্দর্য। তবে ভিন্নমত কিংবা বিরোধের মাত্রা যেন ফ্যাসিবাদ, উগ্রবাদ, চরমপন্থার উত্থান কিংবা পুনর্বাসনের কারণ না হয়ে দাঁড়ায়, সে ব্যাপারে প্রতিটি রাজনৈতিক দল এবং গণতন্ত্রকামী জনগণের প্রতি সতর্ক থাকার আহ্বান জানান দেশের সর্ববৃহৎ রাজনৈতিক দল বিএনপির এই কান্ডারি।

এই বিভাগের আরও খবর
নতুন বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়
নতুন বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়
নির্বাচন ঘোষণা স্বাগত জানাল বিএনপিসহ অন্য দলগুলো
নির্বাচন ঘোষণা স্বাগত জানাল বিএনপিসহ অন্য দলগুলো
যেভাবে ই-পেপার সাবস্ক্রিপশন করবেন
যেভাবে ই-পেপার সাবস্ক্রিপশন করবেন
বর্ণিল আয়োজন মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে
বর্ণিল আয়োজন মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে
বৃষ্টি উপেক্ষা করে মানুষের ঢল
বৃষ্টি উপেক্ষা করে মানুষের ঢল
৫ আগস্ট সকালেও আঁচ করতে পারেনি ভারতে আসছেন হাসিনা
৫ আগস্ট সকালেও আঁচ করতে পারেনি ভারতে আসছেন হাসিনা
শহীদদের জাতীয় বীর ঘোষণা
শহীদদের জাতীয় বীর ঘোষণা
গণতন্ত্রের পথে হবে ঐক্যের বাংলাদেশ
গণতন্ত্রের পথে হবে ঐক্যের বাংলাদেশ
জামায়াত সহিহ ইসলামি দল নয়
জামায়াত সহিহ ইসলামি দল নয়
পরিপূর্ণ গণতন্ত্র আনতে হবে
পরিপূর্ণ গণতন্ত্র আনতে হবে
হাসিনাকে হয়তো দেশে ফেরানো সম্ভব হবে না
হাসিনাকে হয়তো দেশে ফেরানো সম্ভব হবে না
আওয়ামী লীগ পুনর্বাসন চেষ্টাকারীদের জনগণ প্রত্যাখ্যান করবে
আওয়ামী লীগ পুনর্বাসন চেষ্টাকারীদের জনগণ প্রত্যাখ্যান করবে
সর্বশেষ খবর
বরখাস্ত প্রধান শিক্ষকের কাছে দুর্নীতির টাকা ফেরতের দাবি
বরখাস্ত প্রধান শিক্ষকের কাছে দুর্নীতির টাকা ফেরতের দাবি

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

হাসিনা-কামালের বিরুদ্ধে চলছে তৃতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ
হাসিনা-কামালের বিরুদ্ধে চলছে তৃতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ

৫৮ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

বাজারে দেশি মাছের আকাল, আকাশছোঁয়া ইলিশের দাম
বাজারে দেশি মাছের আকাল, আকাশছোঁয়া ইলিশের দাম

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাদেশের দাবিতে ৭ কলেজ শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাদেশের দাবিতে ৭ কলেজ শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

কুয়েতে জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস পালন
কুয়েতে জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস পালন

৪ মিনিট আগে | পরবাস

রেকর্ড পরিমাণ প্রবাল ক্ষয়ের মুখে অস্ট্রেলিয়ার গ্রেট ব্যারিয়ার রিফ
রেকর্ড পরিমাণ প্রবাল ক্ষয়ের মুখে অস্ট্রেলিয়ার গ্রেট ব্যারিয়ার রিফ

৯ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

আবু সাঈদ হত্যা : ৩০ আসামির বিরুদ্ধে বিচার শুরুর নির্দেশ
আবু সাঈদ হত্যা : ৩০ আসামির বিরুদ্ধে বিচার শুরুর নির্দেশ

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

দেবের সঙ্গে শুভশ্রী, রাজকে প্রাক্তন স্ত্রীর খোঁচা
দেবের সঙ্গে শুভশ্রী, রাজকে প্রাক্তন স্ত্রীর খোঁচা

৩২ মিনিট আগে | শোবিজ

ঐতিহাসিক জুলাই ঘোষণা গণতন্ত্র উত্তরণের পথকে সুগম করবে : মির্জা ফখরুল
ঐতিহাসিক জুলাই ঘোষণা গণতন্ত্র উত্তরণের পথকে সুগম করবে : মির্জা ফখরুল

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাদাম থেকে অলিভ অয়েল— প্রাকৃতিক উৎসেই ভিটামিন ই-এর সমাধান
বাদাম থেকে অলিভ অয়েল— প্রাকৃতিক উৎসেই ভিটামিন ই-এর সমাধান

৪০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ইনানী সৈকতে থেকে অজ্ঞাত মরদেহ উদ্ধার
ইনানী সৈকতে থেকে অজ্ঞাত মরদেহ উদ্ধার

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির চার নেতার বিরুদ্ধে এসি ল্যান্ডের জিডি
এনসিপির চার নেতার বিরুদ্ধে এসি ল্যান্ডের জিডি

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্বচালিত গাড়ি নিয়ে ভুল তথ্য, মাস্কের বিরুদ্ধে শেয়ারহোল্ডারদের মামলা
স্বচালিত গাড়ি নিয়ে ভুল তথ্য, মাস্কের বিরুদ্ধে শেয়ারহোল্ডারদের মামলা

৫৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাংলাদেশ দূতাবাসের আয়োজনে প্যারিসে 'জুলাই বিয়ন্ড বর্ডার' প্রদর্শনী
বাংলাদেশ দূতাবাসের আয়োজনে প্যারিসে 'জুলাই বিয়ন্ড বর্ডার' প্রদর্শনী

৫৭ মিনিট আগে | পরবাস

ইনানী সৈকতে পড়েছিল অজ্ঞাত যুবকের মরদেহ
ইনানী সৈকতে পড়েছিল অজ্ঞাত যুবকের মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বাসের ধাক্কায় অজ্ঞাত নারী নিহত
রাজধানীতে বাসের ধাক্কায় অজ্ঞাত নারী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের উত্তরাখণ্ডে ভারী বৃষ্টি ও বন্যায় নিখোঁজ ৫০
ভারতের উত্তরাখণ্ডে ভারী বৃষ্টি ও বন্যায় নিখোঁজ ৫০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক দূষণ রোধে জেনেভায় নতুন করে আলোচনা শুরু
প্লাস্টিক দূষণ রোধে জেনেভায় নতুন করে আলোচনা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ দিনে প্রাথমিক নিবন্ধন করলেন ২৫ হজযাত্রী
১০ দিনে প্রাথমিক নিবন্ধন করলেন ২৫ হজযাত্রী

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সুন্দরবনে অস্ত্র-গুলিসহ ডাকাত আসাবুর বাহিনীর দুই সহযোগী আটক
সুন্দরবনে অস্ত্র-গুলিসহ ডাকাত আসাবুর বাহিনীর দুই সহযোগী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির সম্ভাবনা, বাড়তে পারে তাপমাত্রা
ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির সম্ভাবনা, বাড়তে পারে তাপমাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানে একদিনেই সর্বোচ্চ তাপমাত্রার দুই রেকর্ড
জাপানে একদিনেই সর্বোচ্চ তাপমাত্রার দুই রেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের ম্যাচসহ আজকের খেলার সূচি
বাংলাদেশের ম্যাচসহ আজকের খেলার সূচি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলে ২৫ বছরের মধ্যে সর্ববৃহৎ তেল ও গ্যাস ক্ষেত্রের সন্ধান
ব্রাজিলে ২৫ বছরের মধ্যে সর্ববৃহৎ তেল ও গ্যাস ক্ষেত্রের সন্ধান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬৮ লাখ হোয়াটসঅ্যাপ অ্যাকাউন্ট বন্ধ করল মেটা
৬৮ লাখ হোয়াটসঅ্যাপ অ্যাকাউন্ট বন্ধ করল মেটা

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইয়ামালের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জনে আর্জেন্টাইন র‍্যাপার
ইয়ামালের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জনে আর্জেন্টাইন র‍্যাপার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দশ বছর পর স্টারফিশ গণমৃত্যুর কারণ উদঘাটন করলেন বিজ্ঞানীরা
দশ বছর পর স্টারফিশ গণমৃত্যুর কারণ উদঘাটন করলেন বিজ্ঞানীরা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

মাইলস্টোনে শুরু হয়েছে পাঠদান
মাইলস্টোনে শুরু হয়েছে পাঠদান

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পুঁজিবাজারে বহুজাতিক কোম্পানির মুনাফায় ১৭% পতন
পুঁজিবাজারে বহুজাতিক কোম্পানির মুনাফায় ১৭% পতন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসলামাবাদে জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস পালন
ইসলামাবাদে জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস পালন

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সর্বাধিক পঠিত
জুলাই ঘোষণাপত্রে যা আছে
জুলাই ঘোষণাপত্রে যা আছে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ প্রধান উপদেষ্টার
জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ প্রধান উপদেষ্টার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো শাহজালালের তৃতীয় টার্মিনালে নামলো বিমান
প্রথমবারের মতো শাহজালালের তৃতীয় টার্মিনালে নামলো বিমান

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাতসকালে নোয়াখালীতে মাইক্রোবাস খালে পড়ে নিহত ৭
সাতসকালে নোয়াখালীতে মাইক্রোবাস খালে পড়ে নিহত ৭

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘এই সবুজ পাসপোর্টে কেউ ভিসাও দিচ্ছে না! কই যাব আমরা?’
‘এই সবুজ পাসপোর্টে কেউ ভিসাও দিচ্ছে না! কই যাব আমরা?’

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিবিরের এই আয়োজনের দায় ভিসি ও প্রক্টর এড়াতে পারেন না: নাছির
শিবিরের এই আয়োজনের দায় ভিসি ও প্রক্টর এড়াতে পারেন না: নাছির

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশব্যাপী নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করল বিএনপি
দেশব্যাপী নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করল বিএনপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি প্রকাশ
নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেদিন আমিও ভয় পেয়েছিলাম
সেদিন আমিও ভয় পেয়েছিলাম

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইরান কি পারমাণবিক বোমা বানাতে পারবে?
ইরান কি পারমাণবিক বোমা বানাতে পারবে?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার সঙ্গে পুনরায় আংশিকভাবে বাণিজ্য চালু করবে ইসরায়েল
গাজার সঙ্গে পুনরায় আংশিকভাবে বাণিজ্য চালু করবে ইসরায়েল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে বিএনপির বিজয় র‍্যালি ও সমাবেশ
গোপালগঞ্জে গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে বিএনপির বিজয় র‍্যালি ও সমাবেশ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেপ্তার
মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেপ্তার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা দখল করবে কিনা, সে সিদ্ধান্ত নেবে ইসরায়েল: ট্রাম্প
গাজা দখল করবে কিনা, সে সিদ্ধান্ত নেবে ইসরায়েল: ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতা কিনে কমিটি করার চেষ্টা মেনে নেওয়া হবে না : ফারুক
নেতা কিনে কমিটি করার চেষ্টা মেনে নেওয়া হবে না : ফারুক

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাতে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
রাতে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খিলক্ষেত থেকে স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা রানাকে চাঁদার টাকাসহ আটক
খিলক্ষেত থেকে স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা রানাকে চাঁদার টাকাসহ আটক

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই শহীদদের জাতীয় বীর ঘোষণা
জুলাই শহীদদের জাতীয় বীর ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জনতার আদালতে’ প্রকাশ্যে শেখ হাসিনার প্রতীকী ফাঁসি কার্যকর
‘জনতার আদালতে’ প্রকাশ্যে শেখ হাসিনার প্রতীকী ফাঁসি কার্যকর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে গ্যাস বেলুন বিস্ফোরণ, আহত ১০
মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে গ্যাস বেলুন বিস্ফোরণ, আহত ১০

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশ প্রতিদিনের ই-পেপারের সাবস্ক্রিপশন চালু
বাংলাদেশ প্রতিদিনের ই-পেপারের সাবস্ক্রিপশন চালু

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণঅভ্যুত্থানকে রাষ্ট্রীয় ও সাংবিধানিক স্বীকৃতি
জুলাই গণঅভ্যুত্থানকে রাষ্ট্রীয় ও সাংবিধানিক স্বীকৃতি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও প্যারোলে মুক্ত ভারতের সেই ‘ধর্ষক’ কথিত ধর্মগুরু
আবারও প্যারোলে মুক্ত ভারতের সেই ‘ধর্ষক’ কথিত ধর্মগুরু

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণভবন এখন 'জুলাই স্মৃতি জাদুঘর', ঘুরে দেখলেন প্রধান উপদেষ্টা
গণভবন এখন 'জুলাই স্মৃতি জাদুঘর', ঘুরে দেখলেন প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে হড়কা বানে ভেসে গেলো গ্রাম, নিখোঁজ ৫০
ভারতে হড়কা বানে ভেসে গেলো গ্রাম, নিখোঁজ ৫০

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উদ্বোধনের দিনেই ১০ হাজারের বেশি ই-রিটার্ন দাখিল
উদ্বোধনের দিনেই ১০ হাজারের বেশি ই-রিটার্ন দাখিল

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইমরান খানের মুক্তির দাবিতে পিটিআই’র দেশব্যাপী বিক্ষোভ, ছয় এমপিএ গ্রেফতার
ইমরান খানের মুক্তির দাবিতে পিটিআই’র দেশব্যাপী বিক্ষোভ, ছয় এমপিএ গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভুক্ত ফিলিস্তিনিদের নিয়ে নতুন পরিকল্পনায় ইসরায়েলের
অভুক্ত ফিলিস্তিনিদের নিয়ে নতুন পরিকল্পনায় ইসরায়েলের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের প্রথম জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভে শ্রদ্ধাঞ্জলী জ্ঞাপন
দেশের প্রথম জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভে শ্রদ্ধাঞ্জলী জ্ঞাপন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
কী কারণে হঠাৎ কক্সবাজার সফর
কী কারণে হঠাৎ কক্সবাজার সফর

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত সহিহ ইসলামি দল নয়
জামায়াত সহিহ ইসলামি দল নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সভাপতি পদ নিয়েই আলোচনা
সভাপতি পদ নিয়েই আলোচনা

মাঠে ময়দানে

কৃতিত্ব নিয়ে কাড়াকাড়ি
কৃতিত্ব নিয়ে কাড়াকাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনা কেনাকাটা : আগে কমিশনের টাকা
সেনা কেনাকাটা : আগে কমিশনের টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে হয়তো দেশে ফেরানো সম্ভব হবে না
হাসিনাকে হয়তো দেশে ফেরানো সম্ভব হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন
ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভাঙছে নদী, কাঁদছে মানুষ
ভাঙছে নদী, কাঁদছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভরা মৌসুমেও মিলছে না ইলিশ, আকাশছোঁয়া দাম
ভরা মৌসুমেও মিলছে না ইলিশ, আকাশছোঁয়া দাম

নগর জীবন

৫ আগস্ট সকালেও আঁচ করতে পারেনি ভারতে আসছেন হাসিনা
৫ আগস্ট সকালেও আঁচ করতে পারেনি ভারতে আসছেন হাসিনা

প্রথম পৃষ্ঠা

বর্ণিল আয়োজন মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে
বর্ণিল আয়োজন মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ পুনর্বাসন চেষ্টাকারীদের জনগণ প্রত্যাখ্যান করবে
আওয়ামী লীগ পুনর্বাসন চেষ্টাকারীদের জনগণ প্রত্যাখ্যান করবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পলাতক বাবা-ছেলেকে খুঁজছে পুলিশ
পলাতক বাবা-ছেলেকে খুঁজছে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভুল অব্যাহত রাখলে দেশ ‘ওয়ান-ইলেভেনের’ দিকে যাবে
ভুল অব্যাহত রাখলে দেশ ‘ওয়ান-ইলেভেনের’ দিকে যাবে

নগর জীবন

মৌলিক পরিবর্তনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত জাতিসংঘ
মৌলিক পরিবর্তনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত জাতিসংঘ

প্রথম পৃষ্ঠা

গায়িকা কনার শিক্ষক অভিনেতা মোশাররফ করিম
গায়িকা কনার শিক্ষক অভিনেতা মোশাররফ করিম

শোবিজ

নির্বাচন ঘোষণা স্বাগত জানাল বিএনপিসহ অন্য দলগুলো
নির্বাচন ঘোষণা স্বাগত জানাল বিএনপিসহ অন্য দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

জয়ে শুরু করতে চান আফঈদারা
জয়ে শুরু করতে চান আফঈদারা

মাঠে ময়দানে

১৭ যাত্রী নিয়ে স্টেশন ছাড়ল ট্রেন
১৭ যাত্রী নিয়ে স্টেশন ছাড়ল ট্রেন

দেশগ্রাম

৫ আগস্ট হয়ে উঠুক গণতন্ত্র ও সুশাসন প্রতিষ্ঠার দিন
৫ আগস্ট হয়ে উঠুক গণতন্ত্র ও সুশাসন প্রতিষ্ঠার দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের ট্যুরিস্ট ভিসা প্রার্থীকে দিতে হবে ১৫ হাজার ডলারের বন্ড
যুক্তরাষ্ট্রের ট্যুরিস্ট ভিসা প্রার্থীকে দিতে হবে ১৫ হাজার ডলারের বন্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

রবীন্দ্রশ্রদ্ধার্পণে তাদের নিবেদন
রবীন্দ্রশ্রদ্ধার্পণে তাদের নিবেদন

শোবিজ

‘বিশ্বাস করেছি আমি পারব’
‘বিশ্বাস করেছি আমি পারব’

মাঠে ময়দানে

চাকরিচ্যুতদের দখলে আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক
চাকরিচ্যুতদের দখলে আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের জাতীয় বীর ঘোষণা
শহীদদের জাতীয় বীর ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রীতি ম্যাচে জোড়া গোল
প্রীতি ম্যাচে জোড়া গোল

মাঠে ময়দানে

ধর্ষণ মামলার তিন আসামি গ্রেপ্তার
ধর্ষণ মামলার তিন আসামি গ্রেপ্তার

খবর

সাপের কামড়ে মৃত্যু শিক্ষার্থীর
সাপের কামড়ে মৃত্যু শিক্ষার্থীর

দেশগ্রাম

ফরহাদের গুলিবিদ্ধ হওয়ার কথা শুনে আম্মা অজ্ঞান হয়ে যান : শহীদ ফরহাদের ভাই
ফরহাদের গুলিবিদ্ধ হওয়ার কথা শুনে আম্মা অজ্ঞান হয়ে যান : শহীদ ফরহাদের ভাই

খবর