শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৯ অক্টোবর, ২০২৫ আপডেট: ০২:০০, রবিবার, ১৯ অক্টোবর, ২০২৫

নির্বাচনের হুইসল এবং তারুণ্যের ভ্রান্তিবিলাস

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
নির্বাচনের হুইসল এবং তারুণ্যের ভ্রান্তিবিলাস

অবশেষে নির্বাচনি ট্রেন প্ল্যাটফর্ম ছাড়ল। শুক্রবার বিকালে জুলাই সনদ স্বাক্ষরের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ আগামী নির্বাচনের পথে আনুষ্ঠানিক যাত্রা করল। নির্বাচনি হুইসল বেজে উঠল। প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে আরেকটি ঐতিহাসিক মুহূর্তের সাক্ষী হলো এ দেশের মানুষ। জুলাই সনদে বেশির ভাগ রাজনৈতিক দলের সম্মতি এবং স্বাক্ষরের কাজটি সহজসাধ্য ছিল না। শেষ মুহূর্তে নানান অনভিপ্রেত ঘটনা ঘটেছে। এনসিপিসহ কয়েকটি দল এ সনদে এখন পর্যন্ত স্বাক্ষর করেনি। জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানেও দলটি অনুপস্থিত ছিল। এটা নিশ্চয়ই এ অনুষ্ঠানের আনন্দ ও আবেগ কিছুটা হলেও ম্লান করেছে। অনুষ্ঠান শুরুর আগে সকালে অনুষ্ঠানস্থলে ঘটেছে অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা। জুলাই যোদ্ধারা কিছু দাবি সনদে অন্তর্ভুক্তির দাবিতে বিক্ষোভ করেন। তাদের বিক্ষোভ সহিংসতায় রূপ নেয়। কিন্তু জাতীয় ঐকমত্য কমিশন এবং সরকার দ্রুততম সময়ের মধ্যে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে সক্ষম হয়। জুলাই যোদ্ধাদের দাবি মেনে কমিশন জুলাই সনদ বাস্তবায়নসংক্রান্ত অঙ্গীকারনামায় সংশোধন আনে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী বিচক্ষণতার সঙ্গে পরিস্থিতি সামাল দেয়। এসব প্রতিকূলতা মোকাবিলা করেই শেষ পর্যন্ত জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান সফলভাবে সম্পন্ন হয়। এ অনুষ্ঠানটি যেন বাংলাদেশের প্রতিটি অর্জনের জন্য ত্যাগ এবং বৈরিতাকে পরাস্ত করার গৌরবময় ইতিহাসের এক প্রতীক। আমাদের কোনো অর্জনই সহজলভ্য নয়, জুলাই সনদ স্বাক্ষরের আগের ঘটনা তা আমাদের আরেকবার মনে করিয়ে দিয়েছে।

প্রতিকূলতা জয় করেই বাংলাদেশ এগিয়ে যায়, তা আবারও প্রমাণ হলো। জুলাই সনদে স্বাক্ষর ছাড়া নির্বাচন অভিযাত্রা সম্ভব ছিল না। এটিই হচ্ছে আগামী নির্বাচনের ভিত্তি। এ স্বাক্ষরের মধ্য দিয়ে নির্বাচন প্রক্রিয়ার শেষ বাধা অতিক্রম করল বাংলাদেশ। অনুষ্ঠানে বক্তব্য দিতে গিয়ে প্রধান উপদেষ্টা নির্বাচনের বিষয়টি তুলে ধরেন। জুলাই সনদের ভিত্তিতে আগামী নির্বাচন উৎসবমুখর পরিবেশে অনুষ্ঠিত হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন ড. ইউনূস।

অস্বীকার করার কোনো কারণ নেই যে এ অনুষ্ঠানের কিছু অপূর্ণতা আছে। বিশেষ করে জুলাই আন্দোলনের অগ্রসৈনিকদের গড়া নতুন রাজনৈতিক দল এনসিপির অনুপস্থিতি সবাইকে পীড়া দিয়েছে। এনসিপির এখনকার জনপ্রিয়তা যা-ই হোক না কেন, এ সনদের প্রেক্ষাপট তারাই তৈরি করেছিল-এ সত্য অস্বীকার করার কোনো উপায় নেই। দীর্ঘ ১৫ বছর ক্ষমতায় থাকা একটি দানব সরকারের পতনের চূড়ান্ত আন্দোলনের ভিত্তি রচনা করেছিলেন এ তরুণরাই। কোটা সংস্কার আন্দোলনই শেষ পর্যন্ত স্বৈরাচার পতনের আন্দোলনে রূপ নেয়। তরুণদের পক্ষে রাজপথে নেমে আসে সর্বস্তরের মানুষ। এ তরুণরা ইতিহাসের সূর্যসন্তান। অনেকে মনে করেন, জুলাই বিপ্লবের পর এ তরুণদের অন্তর্র্বর্তী সরকারের অংশ হওয়া উচিত হয়নি। আবার কেউ কেউ মনে করেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্ল্যাটফর্ম থেকে এত তাড়াতাড়ি রাজনৈতিক দল গঠনের সিদ্ধান্ত সঠিক ছিল না। আমি এ বিতর্কে যেতে চাই না। আমি মনে করি বাংলাদেশের রাজনীতিতে তারুণ্যের রক্তসঞ্চালন জরুরি। নতুন চিন্তাভাবনা রাজনীতিকে আরও বিকশিত করবে। এনসিপির নেতৃত্বে যাঁরা আছেন, তাঁরা সবাই তরুণ। বেশির ভাগই হয় এখনো ছাত্র কিংবা সদ্য শিক্ষাজীবন শেষ করা তরুণ। এঁদের সামনে অনেক পথ। তাঁদের তাড়াহুড়া করার কিছু নেই। ক্ষমতায় যাওয়ার চেয়ে তাঁদের জাতির বিবেক হিসেবে দেখতেই জনগণ বেশি আগ্রহী। জুলাই আন্দোলনের পর তাঁরা যদি ক্ষমতা থেকে দূরে অবস্থান করে সরকার ও রাজনৈতিক দলগুলোর ভুলত্রুটি ধরিয়ে দিতেন, তাহলে জনগণ যে তাঁদের মাথায় তুলে রাখত তা হলফ করেই বলা যায়। যখনই তাঁরা সরকারের অংশ হলেন, রাজনৈতিক দল গঠন করলেন তখন তাঁদেরও প্রচলিত ধারার ক্ষমতার কাঙাল রাজনীতিবিদদের কাতারে ভাবতে শুরু করল মানুষ। সাধারণ মানুষের মধ্যে তাঁদের প্রতি আবেগ, ভালোবাসা ধীরে ধীরে থিতিয়ে পড়ল। এর চেয়েও বড় কথা হলো, এ দেশ জোয়ারভাটার দেশ। এখানে সব দিন সবার সমান যায় না। চব্বিশের জুলাই-আগস্টে এনসিপির তরুণদের যে জনপ্রিয়তা ছিল তা এখন আর নেই। এটাই পৃথিবীর নিয়ম। আমার মনে হয়, তরুণরা এ বাস্তবতা উপলব্ধি করতে পারেননি। গত বছরের আগস্ট থেকে ধীরে ধীরে তাঁদের জনপ্রিয়তার নিম্নমুখী ধারা হয়তো তাঁদের মেনে নেওয়া কঠিন হয়ে যাচ্ছে। এ কারণেই এনসিপির তরুণদের অনেকে অসহিষ্ণু আচরণ করছেন, যা তাঁদের কাছে মানুষ প্রত্যাশা করে না। কারও কলিজা ছিঁড়ে ফেলার হুমকি কিংবা কাউকে অশালীন ভাষায় গালিগালাজ করা অধিকাংশ মানুষই পছন্দ করে না। রাজনীতি ধৈর্য এবং ত্যাগের পরীক্ষা। এখানে এলাম, দেখলাম, জয় করলামের মতো ঘটনা ঘটে না। রাজনীতিতে জনগণেই হলো আসল বিচারক। তাদের পছন্দ-অপছন্দই আসল কথা। এজন্যই এনসিপির উচিত ধীরস্থিরভাবে রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত নেওয়া। তাঁদের প্রতিটি পদক্ষেপ নিতে হবে চিন্তাভাবনা করে। জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করার সিদ্ধান্ত কতটা রাজনৈতিক বিবেচনাপ্রসূত আর কতটা আবেগতাড়িত, তা এক বড় প্রশ্ন। রাজনৈতিক বিবেচনা থেকে যদি এনসিপি জুলাই সনদে স্বাক্ষরের বিষয়টি দেখত তাহলে নিশ্চয়ই এ ধরনের আবেগতাড়িত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করত না। কারণ জুলাই সনদ এবং এর বাস্তবায়ন, দুটি সম্পূর্ণ ভিন্ন বিষয়। জুলাই সনদ সম্মিলিতভাবে অনুমোদন করলেই না তা কীভাবে কার্যকর করা হবে, সে প্রশ্ন আসবে। জুলাই সনদে সব দল স্বাক্ষর করার পর নিশ্চয়ই এ নিয়ে দলগুলোর মধ্যে আলোচনা হবে। সরকার সবার মতামত নিয়ে একটি যৌক্তিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবে। জুলাই সনদের জন্য গণভোট করতে হবে, এ ব্যাপারে ইতোমধ্যে ঐকমত্য হয়েছে। কখন গণভোট হবে, গণভোটে কীভাবে প্রশ্ন উপস্থাপন করা হবে, সেসব বিষয় এখনো অমীমাংসিত। আলোচনার মাধ্যমেই এর সমাধান করা সম্ভব। এ কারণেই জামায়াত জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছে। এ সই করার অর্থ এটা নয় যে তারা নভেম্বরে গণভোট এবং পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি থেকে সরে এসেছে। এনসিপিও তাদের দাবি বহাল রেখে জুলাই সনদে স্বাক্ষর করতে পারত। এতে তাদের দাবি আরও জোরদার হতো। এনসিপির মূল দাবির সঙ্গে কারও দ্বিমত নেই। সব রাজনৈতিক দলই চায় জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি। এ আইনি বৈধতা কোন পদ্ধতিতে হবে তা নিয়ে দলগুলোর মধ্যে মতবিরোধ আছে। এটাই স্বাভাবিক। দলগুলো যদি আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে জুলাই সনদ তৈরি করতে পারে তাহলে তারা আলোচনার মাধ্যমেই এর বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া ঠিক করতে পারবে। তাই জুলাই সনদের স্বাক্ষর অনুষ্ঠান বর্জন এনসিপির একটি ভুল সিদ্ধান্ত। একে আমি বলব তারুণ্যের ভ্রান্তিবিলাস। তবে আশার কথা, জাতীয় ঐকমত্য কমিশন জানিয়েছে, পরেও দলগুলো এ সনদে স্বাক্ষর করতে পারবে। ৩০ অক্টোবরের মধ্যে এ সনদে স্বাক্ষরের সুযোগ আছে। তাই আমরা আশা করি তরুণদের আবেগ প্রশমিত হলে নিশ্চয়ই তাঁরা বাস্তবতা অনুধাবন করবেন। জুলাই সনদে সই করে এনসিপি গণতন্ত্র উত্তরণের পথ প্রশস্ত করবে। জুলাই বিপ্লব পাবে পূর্ণতা।

অদিতি করিম : লেখক ও নাট্যকার

Email : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বাতিল করুন
রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বাতিল করুন
বাঁচার যুদ্ধ এখনো শেষ হয়নি
বাঁচার যুদ্ধ এখনো শেষ হয়নি
২৯ বছর পর হত্যা মামলার নির্দেশ
২৯ বছর পর হত্যা মামলার নির্দেশ
বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না
বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না
জুলাই সনদ গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক
জুলাই সনদ গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক
নির্বাচনের সব প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে
নির্বাচনের সব প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে
শাপলা আদায়ে আন্দোলনে নামবে এনসিপি
শাপলা আদায়ে আন্দোলনে নামবে এনসিপি
যুদ্ধবিরতির মধ্যেই ৯৭ ফিলিস্তিনিকে হত্যা ইসরায়েলের
যুদ্ধবিরতির মধ্যেই ৯৭ ফিলিস্তিনিকে হত্যা ইসরায়েলের
গণ অভ্যুত্থানে হত্যার বিচার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে
গণ অভ্যুত্থানে হত্যার বিচার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে
প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির
প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির
এ কে আজাদের গ্রেপ্তার দাবিতে ফরিদপুরে বিক্ষোভ
এ কে আজাদের গ্রেপ্তার দাবিতে ফরিদপুরে বিক্ষোভ
রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন
রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন
সর্বশেষ খবর
আজকের নামাজের সময়সূচি: ২১ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি: ২১ অক্টোবর ২০২৫

এই মাত্র | ইসলামী জীবন

ঢাকার আবহাওয়া দুপুর পর্যন্ত শুষ্ক থাকতে পারে
ঢাকার আবহাওয়া দুপুর পর্যন্ত শুষ্ক থাকতে পারে

৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভয়াবহ বায়ুদূষণের কবলে দিল্লি, ঢাকার পরিস্থিতি কী?
ভয়াবহ বায়ুদূষণের কবলে দিল্লি, ঢাকার পরিস্থিতি কী?

৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইসরায়েল ফেরত দিয়েছে ১৩৫ ফিলিস্তিনির বিকৃত মরদেহ
ইসরায়েল ফেরত দিয়েছে ১৩৫ ফিলিস্তিনির বিকৃত মরদেহ

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহান বিজয় দিবসের সরকারি কর্মসূচি ঘোষণা
মহান বিজয় দিবসের সরকারি কর্মসূচি ঘোষণা

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

কথাবার্তায় সংযম জরুরি
কথাবার্তায় সংযম জরুরি

৩৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ব্যক্তিগত ও জাতীয় সংকটে মুমিনের ১০ কাজ
ব্যক্তিগত ও জাতীয় সংকটে মুমিনের ১০ কাজ

৫০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

গ্যালাক্সির রহস্যময় আলো, উৎস হতে পারে ‘ডার্ক ম্যাটার’
গ্যালাক্সির রহস্যময় আলো, উৎস হতে পারে ‘ডার্ক ম্যাটার’

৫৩ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

পুরুষদের মস্তিষ্ক নারীদের তুলনায় দ্রুত সঙ্কুচিত হয় : গবেষণা
পুরুষদের মস্তিষ্ক নারীদের তুলনায় দ্রুত সঙ্কুচিত হয় : গবেষণা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ অক্টোবর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন-যুক্তরাষ্ট্রে আইফোন ১৭ বিক্রির রেকর্ড
চীন-যুক্তরাষ্ট্রে আইফোন ১৭ বিক্রির রেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

দ্বিতীয়বারের মতো ‘মালাক্কা আন্তর্জাতিক হালাল ফেস্টিভালে’ বাংলাদেশের অংশগ্রহণ
দ্বিতীয়বারের মতো ‘মালাক্কা আন্তর্জাতিক হালাল ফেস্টিভালে’ বাংলাদেশের অংশগ্রহণ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

পাহাড়ি জনপদে শিক্ষা বিস্তারে  স্কুলে শিক্ষা সামগ্রী দিল বিজিবি
পাহাড়ি জনপদে শিক্ষা বিস্তারে  স্কুলে শিক্ষা সামগ্রী দিল বিজিবি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রানওয়ে থেকে ছিটকে পড়ল উড়োজাহাজ, ১৬২ আরোহী অক্ষত
রানওয়ে থেকে ছিটকে পড়ল উড়োজাহাজ, ১৬২ আরোহী অক্ষত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!
২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে কাবুলকে যা করতে বললো পাকিস্তান
যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে কাবুলকে যা করতে বললো পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা
আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধবিরতি ভাঙলে হামাসকে সম্পূর্ণভাবে নির্মূল করবেন ট্রাম্প!
যুদ্ধবিরতি ভাঙলে হামাসকে সম্পূর্ণভাবে নির্মূল করবেন ট্রাম্প!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোহিঙ্গাদের সহায়তায় ৫০ লাখ ডলার অনুদান দিল দক্ষিণ কোরিয়া
রোহিঙ্গাদের সহায়তায় ৫০ লাখ ডলার অনুদান দিল দক্ষিণ কোরিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গবেষণায় অবদান রাখায় কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২ শিক্ষককে প্রণোদনা
গবেষণায় অবদান রাখায় কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২ শিক্ষককে প্রণোদনা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুঃসংবাদ পেল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
দুঃসংবাদ পেল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাড়ির ছাদে শুকানো হচ্ছিল গাঁজা, আটক ১
বাড়ির ছাদে শুকানো হচ্ছিল গাঁজা, আটক ১

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লঙ্কার কাছে হেরে টাইগ্রেসদের সেমির স্বপ্নভঙ্গ
লঙ্কার কাছে হেরে টাইগ্রেসদের সেমির স্বপ্নভঙ্গ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ
এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কিশোরগঞ্জে ভর সকালে বাড়ির গেট কেটে ১৩ ভরি স্বর্ণালংকারসহ টাকা চুরি
কিশোরগঞ্জে ভর সকালে বাড়ির গেট কেটে ১৩ ভরি স্বর্ণালংকারসহ টাকা চুরি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিএসজি ভক্তদের জন্য জোড়া সুসংবাদ ও দুঃসংবাদ
পিএসজি ভক্তদের জন্য জোড়া সুসংবাদ ও দুঃসংবাদ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার
৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারা গেলেন 'শোলে'র জেলার গোবর্ধন আসরানি
মারা গেলেন 'শোলে'র জেলার গোবর্ধন আসরানি

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় একদিনে ১৫৩ টন বোমা ফেলেছে ইসরায়েল: নেতানিয়াহু
গাজায় একদিনে ১৫৩ টন বোমা ফেলেছে ইসরায়েল: নেতানিয়াহু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ
বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ
এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার
৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো
আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি
রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার
পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির
স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান
যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার
প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ হাজার এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
৪ হাজার এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?
নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার
জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত
যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল
সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!
২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...
কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেফতার বাংলাদেশি নারী
ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেফতার বাংলাদেশি নারী

১৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নিয়োগবিধি পেল রেজিস্ট্রেশন ডিপার্টমেন্ট, সাব-রেজিস্ট্রাররা পদোন্নতি পাবেন শীর্ষপদ পর্যন্ত
নিয়োগবিধি পেল রেজিস্ট্রেশন ডিপার্টমেন্ট, সাব-রেজিস্ট্রাররা পদোন্নতি পাবেন শীর্ষপদ পর্যন্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে বগুড়াকে সিটি কর্পোরেশন ঘোষণা
আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে বগুড়াকে সিটি কর্পোরেশন ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে নিগারদের বাঁচা-মরার লড়াই আজ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে নিগারদের বাঁচা-মরার লড়াই আজ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা
জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঋণ অবলোপন বিধিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা
ঋণ অবলোপন বিধিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের নির্দেশ
সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস
বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সীমান্তে ‘ভূতের আওয়াজ’ বাজিয়ে ভয় দেখাচ্ছে থাইল্যান্ড, জাতিসংঘে কম্বোডিয়ার অভিযোগ
সীমান্তে ‘ভূতের আওয়াজ’ বাজিয়ে ভয় দেখাচ্ছে থাইল্যান্ড, জাতিসংঘে কম্বোডিয়ার অভিযোগ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেবরের ছেলের সাথে ‘ব্রেকআপ’, কবজি কাটলেন দুই সন্তানের মা
দেবরের ছেলের সাথে ‘ব্রেকআপ’, কবজি কাটলেন দুই সন্তানের মা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পাশে দাঁড়ালো রাশিয়া
ইরানের পাশে দাঁড়ালো রাশিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গৃহিণী স্ত্রীকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী দেখিয়ে গড়েছেন অঢেল সম্পদ
গৃহিণী স্ত্রীকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী দেখিয়ে গড়েছেন অঢেল সম্পদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে মরিয়া রুমিন ফারহানাসহ আটজন
বিএনপির প্রার্থী হতে মরিয়া রুমিন ফারহানাসহ আটজন

নগর জীবন

আদেশ জারির পর গণভোট
আদেশ জারির পর গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

আবারও ই-কমার্স প্রতারণা
আবারও ই-কমার্স প্রতারণা

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে এবার শিক্ষার্থীর রগ কাটা লাশ
চট্টগ্রামে এবার শিক্ষার্থীর রগ কাটা লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার
ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

থাইল্যান্ডে ভালো করার প্রত্যাশা আফঈদাদের
থাইল্যান্ডে ভালো করার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া

সম্পাদকীয়

জামায়াত ক্ষমতায় এলে ফেরার আশঙ্কা আওয়ামী লীগের
জামায়াত ক্ষমতায় এলে ফেরার আশঙ্কা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না
বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিরোধী দল দমনই যার একমাত্র যোগ্যতা
বিরোধী দল দমনই যার একমাত্র যোগ্যতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত জাতীয় পার্টি
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত জাতীয় পার্টি

নগর জীবন

পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার
পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

আবারও আসতে পারে ১/১১
আবারও আসতে পারে ১/১১

নগর জীবন

বিপর্যয় কাটবে কীভাবে
বিপর্যয় কাটবে কীভাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী
যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

ইলিশ রক্ষায় মায়া নেই জেলেদের
ইলিশ রক্ষায় মায়া নেই জেলেদের

নগর জীবন

আজই সিরিজ নিশ্চিত করতে চান মিরাজরা
আজই সিরিজ নিশ্চিত করতে চান মিরাজরা

মাঠে ময়দানে

প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির
প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় এনসিপির সভায় ককটেল বিস্ফোরণ
বগুড়ায় এনসিপির সভায় ককটেল বিস্ফোরণ

দেশগ্রাম

বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল

নগর জীবন

ভিক্টোরিয়া কলেজে সংঘর্ষ, আটক ২৪
ভিক্টোরিয়া কলেজে সংঘর্ষ, আটক ২৪

দেশগ্রাম

রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন
রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়
নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়

স্বাস্থ্য

শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন

সম্পাদকীয়

আমরণ অনশন চলছে
আমরণ অনশন চলছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক
আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা
আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনার আইনজীবীর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন
ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনার আইনজীবীর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন

পেছনের পৃষ্ঠা