শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৪৭, সোমবার, ২৩ আগস্ট, ২০২১ আপডেট:

করোনার মাঝেই ডেঙ্গুর হানা

অধ্যাপক ডা. এবিএম আব্দুল্লাহ
অনলাইন ভার্সন
করোনার মাঝেই ডেঙ্গুর হানা

করোনা মহামারীর মধ্যে নতুন করে শুরু হয়েছে ডেঙ্গুর তাণ্ডব। সারা পৃথিবীসহ বাংলাদেশের মানুষের জীবনযাত্রা করোনার তাণ্ডবে বিপর্যস্ত-বিধ্বস্ত, পার করছে ক্রান্তিকাল। প্রাণঘাতী এ ভাইরাসের আঘাতে আমাদের দেশের সামগ্রিক পরিস্থিতি বিশেষ করে চিকিৎসাক্ষেত্র অনেকটাই হুমকির মুখে। কোনো হাসপাতালে শয্যা, ওয়ার্ড, আইসিইউ, এইচডিইউ খালি নেই। রোগীদের অক্সিজেন, ভেন্টিলেশনের সংকট কাটিয়ে ওঠা কষ্টকর হয়ে পড়েছে। কর্মরত ডাক্তার, নার্স, আয়া, ওয়ার্ডবয় এবং অন্যান্য স্বাস্থ্যকর্মী, ক্লান্ত, পরিশ্রান্ত, আতঙ্কগ্রস্ত। চলমান করোনা দুর্যোগের মধ্যে ডেঙ্গু জ্বরের প্রকোপ বেড়ে যাওয়ায় জনমনে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা আরও বেড়ে গেছে। এপ্রিল-মে থেকে শুরু করে সেপ্টেম্বর-অক্টোবর পর্যন্ত ডেঙ্গুর সময়। এটা প্রতি বছর হয়েই থাকে, ২০১৯ সালের অভিজ্ঞতাও আমাদের আছে। কিন্তু এ বছর হঠাৎ করে করোনার তাণ্ডবের পাশাপাশি ডেঙ্গুর হানা পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তুলেছে। অন্যান্য জেলায় ডেঙ্গু কিছুটা নিয়ন্ত্রিত থাকলেও রাজধানীতে আক্রান্ত ও মৃত্যুর হার প্রতিদিন বেড়েই চলছে। করোনার তা্ডবে ডেঙ্গুর হানায় রাজধানীবাসী নাকাল। 

ডেঙ্গুজ্বরের লক্ষণ :
ডেঙ্গু হলে জ্বর তীব্র মাত্রার হয়, ১০৩ থেকে ১০৫ ডিগ্রি পর্যন্ত হতে পারে। মাথাব্যথা, চোখের পেছনে ব্যথা, গায়ে, কোমর, শরীরে ও গিরায় গিরায় প্রচণ্ড ব্যথা হয়। এটাকে ‘ব্রেক বোন ফিবার’ বা ‘হাড়ভাঙা’ জ্বর বলে। জ্বরের চার-পাঁচ দিন পর সারা শরীরে লাল এলার্জির বা ঘামাচির মতো র‌্যাশ উঠতে পারে। প্লাটিলেট কমে নাক, মুখ, দাঁতের মাড়ি থেকে রক্তক্ষরণ, রক্ত বমি ও কালো পায়খানা হতে পারে। রক্তক্ষরণ হলে তাকে বলে ‘ডেঙ্গু হিমোরেজিক ফিবার’। রক্তনালির ভিতর থেকে রক্তরস বেরিয়ে পেটে, বুকে পানি জমতে পারে। কোনো কোনো রোগীর ‘ডেঙ্গু শক সিন্ড্রোম’ হতে পারে যেটি মৃত্যুর কারণ হয়। ৪-৫ দিন পর পর জ্বর কমে যায়, এ সময়েই এই জটিলতাগুলো দেখা দেয়, একে বলে ‘ক্রিটিক্যাল পিরিয়ড’। 

করোনা বা কভিডের লক্ষণ :
করোনায়ও জ্বর হয়, তবে এতটা তীব্র মাত্রার নয়। কভিড বারবার তার চরিত্র বদলাচ্ছে। বর্তমানে যে ধরনটি ছড়িয়ে পড়ছে তাতে জ্বর তীব্র মাত্রার নয়, আবার দীর্ঘস্থায়ীও নয়। দুই তিন দিনের মাথায় জ্বর সেরে যায়। আবার কোনো জ্বর বা উপসর্গ ছাড়াও অনেক আক্রান্ত রোগী দেখা যায়। অন্য লক্ষণগুলো হলো মাথাব্যথা, শরীরব্যথা, ক্লান্তি, অবসাদ, গলাব্যথা, সর্দি, কাশি। এর সঙ্গে অরুচি এবং নাকে ঘ্রাণ বা গন্ধ না পাওয়া কভিডের একটি বড় লক্ষণ, তবে সবার তা না-ও হতে পারে। কারও কারও পেটে ব্যথা, ডায়রিয়াও হতে পারে। কভিডেরও জটিলতা শুরু হয় জ্বর কমে যাওয়ার পর, কারও পাঁচ সাত দিন পর। ফুসফুসের সংক্রমণের হার সামান্য থেকে অনেক ভয়াবহ হতে পারে। ফলে কাশি, শ্বাসকষ্ট, বুকে ব্যথা এবং রক্তে অক্সিজেনের মাত্রা কমে যেতে পারে। এই সময়ে দ্রুত হাসপাতালে ভর্তি করিয়ে অক্সিজেন দিতে হয়। প্রয়োজনে আইসিইউ বা এইচডিইউতে স্থানান্তর করতে হয়, তা না হলে রোগী মারাও যেতে পারে। 

দুই রোগের উপসর্গের মিল-অমিল :
ডেঙ্গুজ্বর এবং কভিড-১৯ দুটোই ভাইরাসজনিত রোগ হলেও দুটোর মধ্যে কিছু পার্থক্যও আছে। দুটোতেই জ্বর প্রথম ও প্রধান উপসর্গ। ডেঙ্গুতে জ্বরের মাত্রা তীব্র হতে পারে, ১০৩ থেকে ১০৫ ডিগ্রি পর্যন্ত, আর করোনায় জ্বর এতটা তীব্র হয় না। ডেঙ্গুতে শরীরের যেকোনো অংশে ব্যথা প্রচণ্ড হতে পারে, তবে করোনাতে ব্যথা হলেও অতটা প্রচণ্ড আকার ধারণ করে না। ডেঙ্গুতে জ্বরের ৪-৫ দিনের মাথায় শরীরে রেশ হতে পারে এমনকি রক্তের প্লাটিলেট কমে গিয়ে শরীরের যে কোনো অংশ থেকে রক্তক্ষরণ হতে পারে। 
করোনায় শরীরে রেশ হয় না, এমনকি প্লাটিলেট কমে গিয়ে রক্তক্ষরণের ঝুঁকিও তেমন নেই। ডেঙ্গুতে রক্তনালির ভেতর থেকে রক্তরস বেরিয়ে এসে পেটে, বুকে পানি জমতে পারে। এই জটিলতা করোনায় হয় না। করোনায় সবচেয়ে আক্রান্ত করে ফুসফুস। ফলে শ্বাসকষ্ট, কাশি, বুকে ব্যথা এবং শরীরের অক্সিজেন কমে যেতে পারে। এ ছাড়াও করোনায় শরীরের যে কোনো অংশ আক্রান্ত হতে পারে যেমন লিভার, কিডনি, হার্ট, ব্রেন, এমনকি রক্ত জমাট বাঁধতে পারে। এ ধরনের জটিলতা ডেঙ্গুতে খুব কমসংখ্যক রোগীর হতে পারে। তাকে বলে ‘এক্সপানডেড ডেঙ্গু সিনড্রোম’। 

জ্বর হলে কী করবেন :
যেহেতু এখন দুটো রোগের ব্যাপক সংক্রমণজনিত ক্রান্তিকাল চলছে, আবার একই রোগী কভিড এবং ডেঙ্গুজ্বরেও আক্রান্ত হতে পারে। তাই জ্বর হলে অবহেলা করার কোনো সুযোগ নেই। পরিবারে ছোট-বড় যে কারও জ্বর হলে সতর্ক হতে হবে। ডেঙ্গুর জটিলতা শিশুদের বেশি হয়, এমনকি মৃত্যুহারও শিশুদের বেশি। আবার কভিডে বয়স্ক, যাদের ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, হৃদরোগ, কিডনি রোগ ইত্যাদি আছে তাদের সংক্রমণের ঝুঁকি বেশি। অন্তঃসত্ত্বা নারীদের জন্য দুটি রোগই ঝুঁকিপূর্ণ। 
দুটি সংক্রমণই আক্রান্ত রোগীর কাছ থেকে অন্যদের মাঝে ছড়িয়ে পড়তে পারে, একটা মশার কামড়ের মাধ্যমে, অন্যটা ছোয়াছুঁয়ি এবং শ্বাসপ্রশ্বাসের মাধ্যমে। তাই জ্বর এবং অন্যান্য উপসর্গ হলে নিজেকে পরিবারের অন্য সদস্যদের থেকে আলাদা করে নেবেন। আলো-বাতাসপূর্ণ একটি আলাদা কক্ষে বিশ্রাম নিন। প্রচুর পানি, তরল ও পুষ্টিকর খাবার গ্রহণ করুন। যত দ্রুত সম্ভব টেলিফোনে, অনলাইনে বা হাসপাতালে গিয়ে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ডেঙ্গু নির্ণয়ের জন্য এনএসওয়ান অ্যান্টিজেন আর কভিড নির্ণয়ের জন্য আরটি-পিসিআর বা রেপিড এন্টিজেন টেস্ট করে ফেলুন। এ ছাড়া রক্তের কমপ্লিট ব্লাড কাউন্ট দুই ক্ষেত্রেই দরকার হবে। পরে দুটি রোগের জন্য আলাদা কিছু পরীক্ষা করার প্রয়োজন হতে পারে। 

ওষুধ ব্যবহারের ক্ষেত্রে সতর্কতা :
ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া নিজে নিজে এর-ওর কথায় বা সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে ওষুধ খাবেন না। এতে হিতে বিপরীত হতে পারে। কারণ রোগ শনাক্ত না করে ওষুধ খাওয়া বিপজ্জনক। 
ডেঙ্গুতে জ্বর বা ব্যথায় প্যারাসিটামলের বাইরে অন্য কোনো ব্যথানাশক ওষুধ খাওয়া যাবে না। তাতে রক্তক্ষরণের ঝুঁকি বাড়তে পারে। এমনকি ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোনো এন্টিবায়োটিক খাওয়া উচিত হবে না। পাশাপাশি পানি-শরবত এগুলো বেশি বেশি খেতে হবে। 
মৃদু কভিডের ক্ষেত্রেও তেমন কোনো ওষুধ লাগে না। এ রোগেরও কোনো সুনির্দিষ্ট ওষুধ নেই, লক্ষণভিত্তিক চিকিৎসা দিতে হয়। তাই আলসেমি না করে রোগাক্রান্ত হওয়ার পরপরই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। নিজেদের ইচ্ছামতো ওষুধ খাওয়া যাবে না। অক্সিজেনের মাত্রা ৯২/৯৩-এ নেমে এলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। প্রয়োজনে হাসপাতালে ভর্তি হতে হবে। 

একই রোগীর দুটো রোগ একসঙ্গে হতে পারে কি?
করোনা এবং ডেঙ্গু দুটোই ভাইরাসজনিত, একই ব্যক্তির ডেঙ্গু ও কভিড একসঙ্গেও হতে পারে এবং ঝুঁকিটা হয় সবচেয়ে বেশি। তাই জ্বর-সর্দিকাশি-গলাব্যথা হলে ডেঙ্গু-করোনা দুটিরই পরীক্ষা করাতে হবে। ওষুধ-পরীক্ষা সব কিছুই ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী নিতে হবে। অবহেলা করা যাবে না। দুটি রোগের চিকিৎসা একসঙ্গেই চলতে পারে। তবে বেশি সতর্কতা দরকার হয়। কারণ কভিডে রক্ত জমাট না বাঁধার জন্য রক্ত তরলীকরণের ওষুধ দেওয়া হয়, ওদিকে ডেঙ্গুতে রক্তক্ষরণ একটি বড় সমস্যা। এসব চিকিৎসা অবশ্যই হাসপাতালে ভর্তি হয়ে নিতে হবে। 

দুই রোগেই প্রতিরোধ করাটাই জরুরি :
ডেঙ্গু ও কভিড দুটোই প্রতিরোধযোগ্য। বর্তমান সময়ে এ ধরনের রোগীর আক্রান্ত হওয়ার হার ও মৃত্যুর সংখ্যা বাড়ছে, হাসপাতালগুলো পরিপূর্ণ, তখন সবাইকে সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। 
ডেঙ্গু প্রতিরোধ করা যায় এডিস মশা নির্মূলের মাধ্যমে। জমে থাকা পরিষ্কার পানিতে এডিস মশা ডিম পাড়ে। আর এই ডিম থেকে লার্ভা এবং পরে ডেঙ্গুবাহিত এডিস মশার বংশ বিস্তার হয়। এ ছাড়া বৃষ্টির জমা পানিতে মশা ডিম পারে এবং তা থেকে লার্ভা হয়ে এডিস মশা হয়। এভাবেই ডেঙ্গু মশা বেড়ে যাচ্ছে। এগুলো আবার বাসাবাড়িতে ঢুকছে। কারণ এই মশা বাসাবাড়িতে থাকতে পছন্দ করে। এ জন্য কেউ কেউ এ মশাকে ‘গৃহপালিত’ এমনকি ‘ভদ্র মশা’ও বলে। 
নিজের বাসা-বাড়ি, আশপাশ পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে। টবের নিচে, বারান্দায়, শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত যন্ত্রের নিচে, বাথরুমে, ফুলের টবে, বালতিতে, চৌবাচ্চায় এবং ঘরের আনাচে-কানাচে জমা পানি থাকলে সেখানে মশা ডিম পাড়ে। তাই কোথাও যেন তিন থেকে পাঁচ দিনের বেশি জমা পানি না থাকে। ঘরের আনাচে-কানাচে পরিষ্কার রাখতে হবে। ফ্রিজের নিচে-টবে পানি যেন না থাকে, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। অনেকে ছাদবাগান করে, সেখানে পানি জমার সম্ভাবনা থাকে। সেখানে সতর্কতার সঙ্গে পানি পরিষ্কার করতে হবে। নিজেকে মশার কামড় থেকে বাঁচাতে হবে। মশাগুলো দিনে কামরায়, তাই দিনের বেলা মশারি টানিয়ে ঘুমাবেন। ফুলহাতা জামাকাপড় এবং বাচ্চাদের ফুলপেন্ট পরাবেন। রিপেলেন্ট ক্রিম লাগাতে পারেন। 
ঘরের বাইরের কাজকর্ম সিটি করপোরেশন বা প্রশাসনের দায়িত্ব। কোনো খোলা পাত্র, ডাবের খোসা, পরিত্যক্ত টায়ারে বা গ্যারেজে যেন পানি না জমে থাকে। নিয়মিত মশার ওষুধ ছিটাতে হবে এসব জায়গায়। এডিস মশার ডিম এক বছর পর্যন্ত পরিবেশে বা মাটিতে টিকে থাকতে পারে। বৃষ্টির পানির সংস্পর্শে এলেই ডিম থেকে লার্ভা এবং পরে তা পূর্ণাঙ্গ মশা তৈরি হয়। তাই পরিচ্ছন্নতা ও মশা নিধন অভিযান কেবল বর্ষায় নয়, সারা বছর ধরে চালাতে হবে। পাড়া-মহল্লার সবাই ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে তাহলেই মশামুক্ত থাকা যাবে। 
অন্যদিকে কভিডের হাত থেকে নিরাপদে থাকতে হলে স্বাস্থ্যবিধি ভালোভাবে মানতে হবে। অবশ্যই মাস্ক ব্যবহার করতে হবে। যেকোনো সাবান দিয়ে ২০ সেকেন্ড হাত ধোয়ার চর্চা চালু রাখতে হবে। অন্যের সঙ্গে ন্যূনতম ৩ ফুট শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখবেন। জনবহুল এলাকা এড়িয়ে চলতে হবে। গণজমায়েত, জনসমাগম থেকে নিজেকে সুরক্ষিত রাখতে হবে। এর পাশাপাশি অবশ্যই টিকা নিতে হবে। 
কঠোর লকডাউন উঠে গেছে, তার মানে এই নয় যে অকারণে বাইরে ঘুরে বেড়াবেন, হইচই করবেন, পার্টি করবেন। প্রয়োজন ছাড়া বাইরে এক মুহূর্তও নয়, আর সর্বদা ঘোরের বাইরে গেলে মাস্ক পরতে হবে। মনে রাখতে হবে, নিজেকে সুরক্ষিত রাখা মানেই পরিবার-পরিজনকে সুরক্ষিত রাখা। 
ডেঙ্গু রোগের শত্রুটি দৃশ্যমান অর্থাৎ এডিস মশা, কিন্তু করোনার শত্রু অদৃশ্য। ডেঙ্গু থেকে বাঁচতে হলে মশা নির্মূল করতে হবে এবং এডিস মশার কামড় থেকে নিজেকে বাঁচাতে হবে। আর করোনার সংক্রমণ থেকে বাঁচার দুটি পথ- স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা এবং টিকা নেওয়া। 

লেখক : ইউজিসি অধ্যাপক ও মেডিসিন বিশেষজ্ঞ,
প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত চিকিৎসক 

এই বিভাগের আরও খবর
টাইপ ২ ডায়াবেটিস এক দিনে হয় না, নিঃশব্দেই বাড়ে ঝুঁকি
টাইপ ২ ডায়াবেটিস এক দিনে হয় না, নিঃশব্দেই বাড়ে ঝুঁকি
ঠান্ডায় বাড়ে হার্ট অ্যাটাকের সমস্যা, নিজেকে বাঁচিয়ে চলার ৩ উপায়
ঠান্ডায় বাড়ে হার্ট অ্যাটাকের সমস্যা, নিজেকে বাঁচিয়ে চলার ৩ উপায়
সামান্য জ্বর, সর্দি, কাশি, ভাইরাল ইনফেকশনে অ্যান্টিবায়োটিক নয়
সামান্য জ্বর, সর্দি, কাশি, ভাইরাল ইনফেকশনে অ্যান্টিবায়োটিক নয়
দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা
দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা
সকালে গরম পানি পানের ৭ উপকার
সকালে গরম পানি পানের ৭ উপকার
ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিন, কমেছে আক্রান্তের সংখ্যা
ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিন, কমেছে আক্রান্তের সংখ্যা
নবজাতকদের এনআইসিইউতে প্রাণঘাতী ‘ফাঙ্গাল সুপারবাগ’র বিস্তারে উদ্বেগ
নবজাতকদের এনআইসিইউতে প্রাণঘাতী ‘ফাঙ্গাল সুপারবাগ’র বিস্তারে উদ্বেগ
নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে চালু হচ্ছে এআই পদ্ধতির চিকিৎসাসেবা : নিন্স পরিচালক
নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে চালু হচ্ছে এআই পদ্ধতির চিকিৎসাসেবা : নিন্স পরিচালক
জাতীয় প্রেস ক্লাবে স্তন ক্যান্সার সচেতনতা সেমিনার অনুষ্ঠিত
জাতীয় প্রেস ক্লাবে স্তন ক্যান্সার সচেতনতা সেমিনার অনুষ্ঠিত
মেডিক্যাল শিক্ষকদের মূল বেতনের ৭০ শতাংশ প্রণোদনা ঘোষণা
মেডিক্যাল শিক্ষকদের মূল বেতনের ৭০ শতাংশ প্রণোদনা ঘোষণা
সাইক জেনারেল হাসপাতাল ও বগুড়া প্রফেশনালস ক্লাবের মধ্যে এমওইউ সই
সাইক জেনারেল হাসপাতাল ও বগুড়া প্রফেশনালস ক্লাবের মধ্যে এমওইউ সই
বগুড়ায় সাশ্রয়ী স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে একসঙ্গে কাজ করবে সাইক ও বিপিসি
বগুড়ায় সাশ্রয়ী স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে একসঙ্গে কাজ করবে সাইক ও বিপিসি
সর্বশেষ খবর
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

২২ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৩০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৪৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৪৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন
সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!
চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী
ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে বদ্ধ ঘর থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
রাজশাহীতে বদ্ধ ঘর থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় আসছে ‍ফুটবল বিশ্বকাপের ট্রফি
ঢাকায় আসছে ‍ফুটবল বিশ্বকাপের ট্রফি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু
শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা
টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ঢাকার পুরনো ভবনগুলোর ৯০ শতাংশ বিল্ডিং কোড না মেনে নির্মিত’
‘ঢাকার পুরনো ভবনগুলোর ৯০ শতাংশ বিল্ডিং কোড না মেনে নির্মিত’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নাটোর চিনিকলে আখ মাড়াই কার্যক্রম শুরু
নাটোর চিনিকলে আখ মাড়াই কার্যক্রম শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের বৃহত্তম পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালুর পথে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালুর পথে জাপান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বাউল শিল্পীর মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন
নারায়ণগঞ্জে বাউল শিল্পীর মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে ভূমিকম্পে হেলে পড়ল ৭ তলা ভবন
কেরানীগঞ্জে ভূমিকম্পে হেলে পড়ল ৭ তলা ভবন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

সম্পাদকীয়

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা