শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৪৭, সোমবার, ২৩ আগস্ট, ২০২১ আপডেট:

করোনার মাঝেই ডেঙ্গুর হানা

অধ্যাপক ডা. এবিএম আব্দুল্লাহ
অনলাইন ভার্সন
করোনার মাঝেই ডেঙ্গুর হানা

করোনা মহামারীর মধ্যে নতুন করে শুরু হয়েছে ডেঙ্গুর তাণ্ডব। সারা পৃথিবীসহ বাংলাদেশের মানুষের জীবনযাত্রা করোনার তাণ্ডবে বিপর্যস্ত-বিধ্বস্ত, পার করছে ক্রান্তিকাল। প্রাণঘাতী এ ভাইরাসের আঘাতে আমাদের দেশের সামগ্রিক পরিস্থিতি বিশেষ করে চিকিৎসাক্ষেত্র অনেকটাই হুমকির মুখে। কোনো হাসপাতালে শয্যা, ওয়ার্ড, আইসিইউ, এইচডিইউ খালি নেই। রোগীদের অক্সিজেন, ভেন্টিলেশনের সংকট কাটিয়ে ওঠা কষ্টকর হয়ে পড়েছে। কর্মরত ডাক্তার, নার্স, আয়া, ওয়ার্ডবয় এবং অন্যান্য স্বাস্থ্যকর্মী, ক্লান্ত, পরিশ্রান্ত, আতঙ্কগ্রস্ত। চলমান করোনা দুর্যোগের মধ্যে ডেঙ্গু জ্বরের প্রকোপ বেড়ে যাওয়ায় জনমনে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা আরও বেড়ে গেছে। এপ্রিল-মে থেকে শুরু করে সেপ্টেম্বর-অক্টোবর পর্যন্ত ডেঙ্গুর সময়। এটা প্রতি বছর হয়েই থাকে, ২০১৯ সালের অভিজ্ঞতাও আমাদের আছে। কিন্তু এ বছর হঠাৎ করে করোনার তাণ্ডবের পাশাপাশি ডেঙ্গুর হানা পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তুলেছে। অন্যান্য জেলায় ডেঙ্গু কিছুটা নিয়ন্ত্রিত থাকলেও রাজধানীতে আক্রান্ত ও মৃত্যুর হার প্রতিদিন বেড়েই চলছে। করোনার তা্ডবে ডেঙ্গুর হানায় রাজধানীবাসী নাকাল। 

ডেঙ্গুজ্বরের লক্ষণ :
ডেঙ্গু হলে জ্বর তীব্র মাত্রার হয়, ১০৩ থেকে ১০৫ ডিগ্রি পর্যন্ত হতে পারে। মাথাব্যথা, চোখের পেছনে ব্যথা, গায়ে, কোমর, শরীরে ও গিরায় গিরায় প্রচণ্ড ব্যথা হয়। এটাকে ‘ব্রেক বোন ফিবার’ বা ‘হাড়ভাঙা’ জ্বর বলে। জ্বরের চার-পাঁচ দিন পর সারা শরীরে লাল এলার্জির বা ঘামাচির মতো র‌্যাশ উঠতে পারে। প্লাটিলেট কমে নাক, মুখ, দাঁতের মাড়ি থেকে রক্তক্ষরণ, রক্ত বমি ও কালো পায়খানা হতে পারে। রক্তক্ষরণ হলে তাকে বলে ‘ডেঙ্গু হিমোরেজিক ফিবার’। রক্তনালির ভিতর থেকে রক্তরস বেরিয়ে পেটে, বুকে পানি জমতে পারে। কোনো কোনো রোগীর ‘ডেঙ্গু শক সিন্ড্রোম’ হতে পারে যেটি মৃত্যুর কারণ হয়। ৪-৫ দিন পর পর জ্বর কমে যায়, এ সময়েই এই জটিলতাগুলো দেখা দেয়, একে বলে ‘ক্রিটিক্যাল পিরিয়ড’। 

করোনা বা কভিডের লক্ষণ :
করোনায়ও জ্বর হয়, তবে এতটা তীব্র মাত্রার নয়। কভিড বারবার তার চরিত্র বদলাচ্ছে। বর্তমানে যে ধরনটি ছড়িয়ে পড়ছে তাতে জ্বর তীব্র মাত্রার নয়, আবার দীর্ঘস্থায়ীও নয়। দুই তিন দিনের মাথায় জ্বর সেরে যায়। আবার কোনো জ্বর বা উপসর্গ ছাড়াও অনেক আক্রান্ত রোগী দেখা যায়। অন্য লক্ষণগুলো হলো মাথাব্যথা, শরীরব্যথা, ক্লান্তি, অবসাদ, গলাব্যথা, সর্দি, কাশি। এর সঙ্গে অরুচি এবং নাকে ঘ্রাণ বা গন্ধ না পাওয়া কভিডের একটি বড় লক্ষণ, তবে সবার তা না-ও হতে পারে। কারও কারও পেটে ব্যথা, ডায়রিয়াও হতে পারে। কভিডেরও জটিলতা শুরু হয় জ্বর কমে যাওয়ার পর, কারও পাঁচ সাত দিন পর। ফুসফুসের সংক্রমণের হার সামান্য থেকে অনেক ভয়াবহ হতে পারে। ফলে কাশি, শ্বাসকষ্ট, বুকে ব্যথা এবং রক্তে অক্সিজেনের মাত্রা কমে যেতে পারে। এই সময়ে দ্রুত হাসপাতালে ভর্তি করিয়ে অক্সিজেন দিতে হয়। প্রয়োজনে আইসিইউ বা এইচডিইউতে স্থানান্তর করতে হয়, তা না হলে রোগী মারাও যেতে পারে। 

দুই রোগের উপসর্গের মিল-অমিল :
ডেঙ্গুজ্বর এবং কভিড-১৯ দুটোই ভাইরাসজনিত রোগ হলেও দুটোর মধ্যে কিছু পার্থক্যও আছে। দুটোতেই জ্বর প্রথম ও প্রধান উপসর্গ। ডেঙ্গুতে জ্বরের মাত্রা তীব্র হতে পারে, ১০৩ থেকে ১০৫ ডিগ্রি পর্যন্ত, আর করোনায় জ্বর এতটা তীব্র হয় না। ডেঙ্গুতে শরীরের যেকোনো অংশে ব্যথা প্রচণ্ড হতে পারে, তবে করোনাতে ব্যথা হলেও অতটা প্রচণ্ড আকার ধারণ করে না। ডেঙ্গুতে জ্বরের ৪-৫ দিনের মাথায় শরীরে রেশ হতে পারে এমনকি রক্তের প্লাটিলেট কমে গিয়ে শরীরের যে কোনো অংশ থেকে রক্তক্ষরণ হতে পারে। 
করোনায় শরীরে রেশ হয় না, এমনকি প্লাটিলেট কমে গিয়ে রক্তক্ষরণের ঝুঁকিও তেমন নেই। ডেঙ্গুতে রক্তনালির ভেতর থেকে রক্তরস বেরিয়ে এসে পেটে, বুকে পানি জমতে পারে। এই জটিলতা করোনায় হয় না। করোনায় সবচেয়ে আক্রান্ত করে ফুসফুস। ফলে শ্বাসকষ্ট, কাশি, বুকে ব্যথা এবং শরীরের অক্সিজেন কমে যেতে পারে। এ ছাড়াও করোনায় শরীরের যে কোনো অংশ আক্রান্ত হতে পারে যেমন লিভার, কিডনি, হার্ট, ব্রেন, এমনকি রক্ত জমাট বাঁধতে পারে। এ ধরনের জটিলতা ডেঙ্গুতে খুব কমসংখ্যক রোগীর হতে পারে। তাকে বলে ‘এক্সপানডেড ডেঙ্গু সিনড্রোম’। 

জ্বর হলে কী করবেন :
যেহেতু এখন দুটো রোগের ব্যাপক সংক্রমণজনিত ক্রান্তিকাল চলছে, আবার একই রোগী কভিড এবং ডেঙ্গুজ্বরেও আক্রান্ত হতে পারে। তাই জ্বর হলে অবহেলা করার কোনো সুযোগ নেই। পরিবারে ছোট-বড় যে কারও জ্বর হলে সতর্ক হতে হবে। ডেঙ্গুর জটিলতা শিশুদের বেশি হয়, এমনকি মৃত্যুহারও শিশুদের বেশি। আবার কভিডে বয়স্ক, যাদের ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, হৃদরোগ, কিডনি রোগ ইত্যাদি আছে তাদের সংক্রমণের ঝুঁকি বেশি। অন্তঃসত্ত্বা নারীদের জন্য দুটি রোগই ঝুঁকিপূর্ণ। 
দুটি সংক্রমণই আক্রান্ত রোগীর কাছ থেকে অন্যদের মাঝে ছড়িয়ে পড়তে পারে, একটা মশার কামড়ের মাধ্যমে, অন্যটা ছোয়াছুঁয়ি এবং শ্বাসপ্রশ্বাসের মাধ্যমে। তাই জ্বর এবং অন্যান্য উপসর্গ হলে নিজেকে পরিবারের অন্য সদস্যদের থেকে আলাদা করে নেবেন। আলো-বাতাসপূর্ণ একটি আলাদা কক্ষে বিশ্রাম নিন। প্রচুর পানি, তরল ও পুষ্টিকর খাবার গ্রহণ করুন। যত দ্রুত সম্ভব টেলিফোনে, অনলাইনে বা হাসপাতালে গিয়ে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ডেঙ্গু নির্ণয়ের জন্য এনএসওয়ান অ্যান্টিজেন আর কভিড নির্ণয়ের জন্য আরটি-পিসিআর বা রেপিড এন্টিজেন টেস্ট করে ফেলুন। এ ছাড়া রক্তের কমপ্লিট ব্লাড কাউন্ট দুই ক্ষেত্রেই দরকার হবে। পরে দুটি রোগের জন্য আলাদা কিছু পরীক্ষা করার প্রয়োজন হতে পারে। 

ওষুধ ব্যবহারের ক্ষেত্রে সতর্কতা :
ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া নিজে নিজে এর-ওর কথায় বা সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে ওষুধ খাবেন না। এতে হিতে বিপরীত হতে পারে। কারণ রোগ শনাক্ত না করে ওষুধ খাওয়া বিপজ্জনক। 
ডেঙ্গুতে জ্বর বা ব্যথায় প্যারাসিটামলের বাইরে অন্য কোনো ব্যথানাশক ওষুধ খাওয়া যাবে না। তাতে রক্তক্ষরণের ঝুঁকি বাড়তে পারে। এমনকি ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোনো এন্টিবায়োটিক খাওয়া উচিত হবে না। পাশাপাশি পানি-শরবত এগুলো বেশি বেশি খেতে হবে। 
মৃদু কভিডের ক্ষেত্রেও তেমন কোনো ওষুধ লাগে না। এ রোগেরও কোনো সুনির্দিষ্ট ওষুধ নেই, লক্ষণভিত্তিক চিকিৎসা দিতে হয়। তাই আলসেমি না করে রোগাক্রান্ত হওয়ার পরপরই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। নিজেদের ইচ্ছামতো ওষুধ খাওয়া যাবে না। অক্সিজেনের মাত্রা ৯২/৯৩-এ নেমে এলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। প্রয়োজনে হাসপাতালে ভর্তি হতে হবে। 

একই রোগীর দুটো রোগ একসঙ্গে হতে পারে কি?
করোনা এবং ডেঙ্গু দুটোই ভাইরাসজনিত, একই ব্যক্তির ডেঙ্গু ও কভিড একসঙ্গেও হতে পারে এবং ঝুঁকিটা হয় সবচেয়ে বেশি। তাই জ্বর-সর্দিকাশি-গলাব্যথা হলে ডেঙ্গু-করোনা দুটিরই পরীক্ষা করাতে হবে। ওষুধ-পরীক্ষা সব কিছুই ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী নিতে হবে। অবহেলা করা যাবে না। দুটি রোগের চিকিৎসা একসঙ্গেই চলতে পারে। তবে বেশি সতর্কতা দরকার হয়। কারণ কভিডে রক্ত জমাট না বাঁধার জন্য রক্ত তরলীকরণের ওষুধ দেওয়া হয়, ওদিকে ডেঙ্গুতে রক্তক্ষরণ একটি বড় সমস্যা। এসব চিকিৎসা অবশ্যই হাসপাতালে ভর্তি হয়ে নিতে হবে। 

দুই রোগেই প্রতিরোধ করাটাই জরুরি :
ডেঙ্গু ও কভিড দুটোই প্রতিরোধযোগ্য। বর্তমান সময়ে এ ধরনের রোগীর আক্রান্ত হওয়ার হার ও মৃত্যুর সংখ্যা বাড়ছে, হাসপাতালগুলো পরিপূর্ণ, তখন সবাইকে সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। 
ডেঙ্গু প্রতিরোধ করা যায় এডিস মশা নির্মূলের মাধ্যমে। জমে থাকা পরিষ্কার পানিতে এডিস মশা ডিম পাড়ে। আর এই ডিম থেকে লার্ভা এবং পরে ডেঙ্গুবাহিত এডিস মশার বংশ বিস্তার হয়। এ ছাড়া বৃষ্টির জমা পানিতে মশা ডিম পারে এবং তা থেকে লার্ভা হয়ে এডিস মশা হয়। এভাবেই ডেঙ্গু মশা বেড়ে যাচ্ছে। এগুলো আবার বাসাবাড়িতে ঢুকছে। কারণ এই মশা বাসাবাড়িতে থাকতে পছন্দ করে। এ জন্য কেউ কেউ এ মশাকে ‘গৃহপালিত’ এমনকি ‘ভদ্র মশা’ও বলে। 
নিজের বাসা-বাড়ি, আশপাশ পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে। টবের নিচে, বারান্দায়, শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত যন্ত্রের নিচে, বাথরুমে, ফুলের টবে, বালতিতে, চৌবাচ্চায় এবং ঘরের আনাচে-কানাচে জমা পানি থাকলে সেখানে মশা ডিম পাড়ে। তাই কোথাও যেন তিন থেকে পাঁচ দিনের বেশি জমা পানি না থাকে। ঘরের আনাচে-কানাচে পরিষ্কার রাখতে হবে। ফ্রিজের নিচে-টবে পানি যেন না থাকে, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। অনেকে ছাদবাগান করে, সেখানে পানি জমার সম্ভাবনা থাকে। সেখানে সতর্কতার সঙ্গে পানি পরিষ্কার করতে হবে। নিজেকে মশার কামড় থেকে বাঁচাতে হবে। মশাগুলো দিনে কামরায়, তাই দিনের বেলা মশারি টানিয়ে ঘুমাবেন। ফুলহাতা জামাকাপড় এবং বাচ্চাদের ফুলপেন্ট পরাবেন। রিপেলেন্ট ক্রিম লাগাতে পারেন। 
ঘরের বাইরের কাজকর্ম সিটি করপোরেশন বা প্রশাসনের দায়িত্ব। কোনো খোলা পাত্র, ডাবের খোসা, পরিত্যক্ত টায়ারে বা গ্যারেজে যেন পানি না জমে থাকে। নিয়মিত মশার ওষুধ ছিটাতে হবে এসব জায়গায়। এডিস মশার ডিম এক বছর পর্যন্ত পরিবেশে বা মাটিতে টিকে থাকতে পারে। বৃষ্টির পানির সংস্পর্শে এলেই ডিম থেকে লার্ভা এবং পরে তা পূর্ণাঙ্গ মশা তৈরি হয়। তাই পরিচ্ছন্নতা ও মশা নিধন অভিযান কেবল বর্ষায় নয়, সারা বছর ধরে চালাতে হবে। পাড়া-মহল্লার সবাই ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে তাহলেই মশামুক্ত থাকা যাবে। 
অন্যদিকে কভিডের হাত থেকে নিরাপদে থাকতে হলে স্বাস্থ্যবিধি ভালোভাবে মানতে হবে। অবশ্যই মাস্ক ব্যবহার করতে হবে। যেকোনো সাবান দিয়ে ২০ সেকেন্ড হাত ধোয়ার চর্চা চালু রাখতে হবে। অন্যের সঙ্গে ন্যূনতম ৩ ফুট শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখবেন। জনবহুল এলাকা এড়িয়ে চলতে হবে। গণজমায়েত, জনসমাগম থেকে নিজেকে সুরক্ষিত রাখতে হবে। এর পাশাপাশি অবশ্যই টিকা নিতে হবে। 
কঠোর লকডাউন উঠে গেছে, তার মানে এই নয় যে অকারণে বাইরে ঘুরে বেড়াবেন, হইচই করবেন, পার্টি করবেন। প্রয়োজন ছাড়া বাইরে এক মুহূর্তও নয়, আর সর্বদা ঘোরের বাইরে গেলে মাস্ক পরতে হবে। মনে রাখতে হবে, নিজেকে সুরক্ষিত রাখা মানেই পরিবার-পরিজনকে সুরক্ষিত রাখা। 
ডেঙ্গু রোগের শত্রুটি দৃশ্যমান অর্থাৎ এডিস মশা, কিন্তু করোনার শত্রু অদৃশ্য। ডেঙ্গু থেকে বাঁচতে হলে মশা নির্মূল করতে হবে এবং এডিস মশার কামড় থেকে নিজেকে বাঁচাতে হবে। আর করোনার সংক্রমণ থেকে বাঁচার দুটি পথ- স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা এবং টিকা নেওয়া। 

লেখক : ইউজিসি অধ্যাপক ও মেডিসিন বিশেষজ্ঞ,
প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত চিকিৎসক 

এই বিভাগের আরও খবর
রেনাটার পৃষ্ঠপোষকতায় ক্যান্সার অ্যাওয়ারনেস ফাউন্ডেশনের মহৎ উদ্যোগ
রেনাটার পৃষ্ঠপোষকতায় ক্যান্সার অ্যাওয়ারনেস ফাউন্ডেশনের মহৎ উদ্যোগ
শ্বাসকষ্ট : সমস্যা ফুসফুসের নাকি হৃৎপিণ্ডের?
শ্বাসকষ্ট : সমস্যা ফুসফুসের নাকি হৃৎপিণ্ডের?
গতি বদলিয়ে ১৪ মিনিট হাঁটুন, মিলবে যে উপকারিতা
গতি বদলিয়ে ১৪ মিনিট হাঁটুন, মিলবে যে উপকারিতা
হেমাচুরিয়া বা প্রস্রাবে রক্ত: সতর্ক হওয়ার সংকেত
হেমাচুরিয়া বা প্রস্রাবে রক্ত: সতর্ক হওয়ার সংকেত
দাঁতের আধুনিক চিকিৎসায় ‘ক্লিয়ার এলাইনার’
দাঁতের আধুনিক চিকিৎসায় ‘ক্লিয়ার এলাইনার’
আশুলিয়ায় নারী ও শিশু হাসপাতালে এভারকেয়ার হসপিটালের মেডিকেল ক্যাম্প
আশুলিয়ায় নারী ও শিশু হাসপাতালে এভারকেয়ার হসপিটালের মেডিকেল ক্যাম্প
হৃৎপিন্ডের যত্ন নিয়ে কিছু কথা
হৃৎপিন্ডের যত্ন নিয়ে কিছু কথা
যত্নে থাকুক ডায়াবেটিক ফুট
যত্নে থাকুক ডায়াবেটিক ফুট
ডায়াবেটিস ও দাঁতের সম্পর্ক
ডায়াবেটিস ও দাঁতের সম্পর্ক
শিশুর প্রস্রাবে ইনফেকশন
শিশুর প্রস্রাবে ইনফেকশন
নরমাল ডেলিভারির জন্য কেমন প্রস্তুতি নেওয়া উচিত
নরমাল ডেলিভারির জন্য কেমন প্রস্তুতি নেওয়া উচিত
অস্টিওম্যালেসিয়ার লক্ষণ
অস্টিওম্যালেসিয়ার লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সংশোধন
সংশোধন

খবর

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে