শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:৫৭, শুক্রবার, ১৯ মে, ২০২৩ আপডেট:

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

গর্ভধারণ : খাদ্যাভ্যাস কি প্রজনন ক্ষমতার ওপর প্রভাব ফেলে?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
গর্ভধারণ : খাদ্যাভ্যাস কি প্রজনন ক্ষমতার ওপর প্রভাব ফেলে?

প্রজনন ক্ষমতা নিয়ে কথাবার্তা হয় এরকম যে কোনো অনলাইন চ্যাটরুমে যদি যান, দেখতে পাবেন, সেখানে একটি প্রধান আলোচনার বিষয় হচ্ছে কী ধরনের খাবার খেলে গর্ভধারণের সম্ভাবনা বাড়ে। গর্ভধারণের সক্ষমতা বাড়ানোর নানা ধরনের সাপ্লিমেন্ট বা পরিপূরক খাবারের কথা এসব চ্যাটরুমে প্রচার করা হয়। স্বাস্থ্যসম্মত গর্ভধারণের জন্য এখানে নানা ধরনের খাবারের কথাও বলা হয়।

গর্ভধারণ সম্পর্কে এই যে নানা কথা, নানা ধরনের জিনিস বিপণন করা হচ্ছে- বিশেষ কিছু খাবার খেলে যে পুরুষ এবং নারীর প্রজনন ক্ষমতা আসলেই বাড়ে, গর্ভস্থ ভ্রূণের বিকাশে সাহায্য করে, এর প্রমাণ কতটা আছে?

শুরুতে বলে রাখা দরকার, কিছু কিছু পুষ্টিকর খাবার আসলেই গর্ভাবস্থায় সুস্থ থাকতে সাহায্য করে, ভ্রূণের বিকাশ নিশ্চিত করে- যেমন ফলিক এসিড। গর্ভধারণের আগে এবং গর্ভধারণের পরে ফলিক এসিড নিয়মিত গ্রহণ করলে এটি যেমন একদিকে ‘অ্যানেনসেফালি (শিশুর মস্তিষ্কে একধরনের ত্রুটি) নিরোধ করে, অন্যদিকে ‘স্পিনা বিফিডা’ বলে শিশুর মেরুদণ্ডের একটি রোগ প্রতিরোধেও সহায়ক হয়।

যেহেতু এসব রোগ গর্ভধারণের একেবারে প্রাথমিক অবস্থায় হয়, যখন একজন নারী হয়তো জানেনই না যে তিনি গর্ভবতী, সেজন্যে যুক্তরাষ্ট্রের সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোলের সুপারিশ হচ্ছে, প্রজনন সক্ষম বয়সের সব নারীর উচিত প্রতিদিন চারশো মাইক্রোগ্রাম ফলিক এসিড গ্রহণ করা।

প্রতিদিন আমরা যা খাই, যেমন ব্রেকফাস্ট সিরিয়াল, সেগুলোতে ফলিক এসিড ভরে দিতে পারলে আরও শক্তিশালী সুরক্ষা পাওয়া সম্ভব। কারণ বেশিরভাগ গর্ভধারণের ঘটনা ঘটে কোন পরিকল্পনা ছাড়াই।

ধারণা করা হয়, ২০১৯ সালে সম্ভাব্য স্পিনা বিফিডা বা অ্যানেনসেফালির ২২ শতাংশই রোধ করা গেছে প্রতিদিনের খাবারে ফলিক এসিড মেশানোর মাধ্যমে।

ফলিক এসিডের আরেকটি বাড়তি সুবিধা আছে: নারীরা যখন গর্ভধারণের চেষ্টায় সাপ্লিমেন্ট হিসেবে ফলিক এসিড নিতে থাকেন, এটি হয়তো তাদের গর্ভধারণের সম্ভাবনা বাড়ায়। তবে এটি নিশ্চিত করার জন্য আরও পরীক্ষার দরকার আছে।

কিন্তু অন্যান্য খাবার এবং সাপ্লিমেন্ট কতটা কার্যকরী? ‘প্রজনন ক্ষমতা বাড়ানোর খাবার” বলে কিছু কি আসলে আছে, যা দিয়ে গর্ভধারণের সম্ভাবনা বাড়ানো যাবে?

এই প্রশ্নের উত্তর দেয়ার জন্য বন্ধ্যত্বের প্রধান কারণগুলো সম্পর্কে আগে জানা দরকার। যুক্তরাষ্ট্রে ১৫ শতাংশ পুরুষ কোন ধরণের জন্মনিরোধক ছাড়া যৌনমিলন করেও গর্ভসঞ্চার করতে পারেনি। এর অনেক সম্ভাব্য কারণ আছে। নারীর দিকের কথা বললে, তাদের ডিম্বাশয় থেকে হয়তো সুস্থ-সবল ডিম্বাণু তৈরি হয়নি, বা হয়তো এই ডিম্বাণু ডিম্বাশয় থেকে গর্ভাশয়ে যেতে পারেনি- কারণ এটি হয়তো ফেলোপিয়ান টিউবে আটকে গিয়েছিল।

আর ডিম্বাণু যদি সফলভাবে এই যাত্রা শেষও করতে পারে, এটি হয়তো গর্ভাশয়ের নালীতে নিজেকে আটকাতে পারেনি, বা আটকানোর পরও বাঁচেনি।

আবার পুরুষের দিকের কথা ভাবলে, শুক্রাণু কতটা সুস্থ সবল সেটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই শুক্রাণু কতটা দক্ষতার সঙ্গে চলতে পারছে, এর আকার এবং আকৃতি, এবং কোন নির্দিষ্ট পরিমাণ বীর্যে কী পরিমাণ শুক্রাণু আছে ইত্যাদি।

শুক্রাণুর মান অনেকগুলো বিষয়ের ওপর নির্ভর করে, এর মধ্যে দূষণের মতো পরিবেশগত সমস্যাও আছে।

আবার অনেক সময় অনেক শারীরিক পরীক্ষার পরও বন্ধ্যত্বের কারণ হয়তো স্পষ্টভাবে জানা যায় না। ১৫ শতাংশ বন্ধ্যত্বের কারণ কোনভাবেই ব্যাখ্যা করা যায় না।

কোন একটা নির্দিষ্ট খাবার খেয়ে বা সাপ্লিমেন্ট নিয়ে এরকম সম্ভাব্য সমস্যা মোকাবেলা সম্ভব নয়। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, গর্ভধারণের চেষ্টা শুরু হওয়ার পর হতে পুরো প্রক্রিয়ার সময় স্বাস্থ্যসম্মত খাবার খাওয়ার বিরাট উপকারিতা আছে।

পুষ্টিকর খাবার খাওয়া যে খুব গুরুত্বপূর্ণ সেটা বলার অপেক্ষা রাখে না। অপুষ্টির পরিণাম গর্ভস্থ শিশুর জন্য খুবই মারাত্মক হতে পারে।

এক্ষেত্রে সবচেয়ে সবচেয়ে সুপরিচিত একটি গবেষণা হয়েছিল ১৯৪৪ সালে নেদারল্যান্ডসে। ‘ডাচ হাঙ্গার উইন্টার’ নামে পরিচিত এক খাদ্য সংকটের সময় সেখানে গর্ভধারণের পর যেসব শিশু জন্ম নেয় তাদের ওপর গবেষণাটি চালানো হয়। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের শেষের দিকে নাৎসিরা যখন নেদারল্যান্ডসে খাদ্য সরবরাহ বন্ধ করে দেয়, তখন সেখানে আট মাস ধরে এই খাদ্য সংকট চলে। তখন মা হতে চলেছেন এমন নারীরা দিনে মাত্র চারশো ক্যালরির খাবার খেতে পেতেন। স্বাস্থ্যসম্মত গর্ভধারণের জন্য যত ক্যালরি প্রয়োজন, তার চেয়ে এটি অনেক কম।

এই সময়ে গর্ভে আসা যেসব শিশু পরে জন্ম নেয়, তাদের নানা ধরণের বিরূপ স্বাস্থ্য সমস্যার মুখোমুখি হতে হয়। এই সময়ের আগে পরে গর্ভধারণ করে জন্ম নেয়া শিশুদের তুলনায় এসব শিশু ছিল খর্বাকৃতির এবং শীর্ণকায়, তাদের মাথার আকার ছিল ছোট। প্রাপ্তবয়স্ক অবস্থায় তাদের মধ্যে মোটা হওয়ার ধাত অনেক বেশি ছিল, এবং ডায়াবেটিস ও স্কিজোফ্রেনিয়ার মতো রোগে তারা অনেক বেশি ভুগছিল। এদের মৃত্যুও হচ্ছিল অনেক কম বয়সে।

যাদের যথেষ্ট পরিমাণ খাবার খাওয়ার সুযোগ আছে, তাদের বেলায় কিন্তু সব ধরণের খাবার সঠিক মাত্রায় খাওয়াটা খুব গুরুত্বপূর্ণ। এরকম উপকারী খাবারের কথা যখন বলা হয়, তখন কেবল নারীদের প্রজনন ক্ষমতা বাড়ানোর দিকেই মনোযোগ দেয়া হয়। কিন্তু পুরুষদের প্রজনন ক্ষমতার ক্ষেত্রেও যে খাবার বেশ গুরুত্বপূর্ণ, সেটি নিয়ে সচেতনতা ক্রমশ বাড়ছে।

২০১৫ সালে আইভিএফ চিকিৎসা নিচ্ছিলেন এমন দম্পতিদের ওপর একটি গবেষণা চালানো হয়। এতে দেখা যায়, পুরুষরা যখন মাংস খায়, বিশেষ করে কী ধরণের মাংস তারা খায়, সেটি তাদের প্রজনন সক্ষমতাকে প্রভাবিত করে। হাঁসমুরগির মাংস বেশি খেলে ভ্রূণ নিষিক্ত হওয়ার হারে এর ইতিবাচক প্রভাব পড়ে, অন্যদিকে বেকন বা সসেজের মতো প্রক্রিয়াজাত করা মাংস বেশি খেলে এর প্রভাবটা হয় নেতিবাচক।

যে পুরুষেরা প্রক্রিয়াজাত করা মাংস সবচেয়ে কম খেয়েছে, সঙ্গিনীকে গর্ভসঞ্চারে তাদের সাফল্যের সম্ভাবনা ছিল ৮২ শতাংশ। আর যে পুরুষেরা প্রক্রিয়াজাত করা মাংস সবচেয়ে বেশি খেয়েছে, তাদের সম্ভাবনা ছিল ৫৪ শতাংশ।

এমনকি গর্ভসঞ্চারের পরও একজন বাবা কী খাবার-দাবার খাচ্ছেন, তা পরোক্ষভাবে তার ভূমিষ্ঠ না হওয়া সন্তানের ওপর প্রভাব ফেলতে পারে।

অস্ট্রেলিয়ার কুইন্সল্যান্ড ইউনিভার্সিটির একদল গবেষকের চালানো পরীক্ষায় দেখা যায়, একজন বাবা যে ধরণের খাবার-দাবার খান, সেটি ভবিষ্যতে জন্ম নেয়া তার শিশুর স্বাস্থ্যের ওপরও প্রভাব ফেলে। এই গবেষক দলটি প্রায় দুশো দম্পতির প্রতিদিনের খাবার-দাবারের তথ্য পর্যালোচনা করে দেখেছে, যারা অস্ট্রেলিয়ার ব্রিসবেনে সবচেয়ে বড় মাতৃ-স্বাস্থ্য ক্লিনিকে গর্ভস্থ শিশুর জন্য সেবা-যত্ন নিচ্ছিল। গবেষকরা দেখেছেন, পুরুষরা কী খাচ্ছে, তা তাদের সঙ্গী নারীর স্বাস্থ্যে বেশ জোরালো প্রভাব ফেলছে, যেটি কিনা আবার সেই নারীর গর্ভের শিশুর ওপর প্রভাব ফেলছে। অন্যান্য গবেষণায় দেখা গেছে, একজন বাবার শারীরিক ওজন কত, সেটির প্রভাব পড়তে পারে পরবর্তী প্রজন্মের ওপর, শিশুর ওজন কী হবে তা ওপর।

“প্রজননের জন্য পুরুষের স্বাস্থ্য এবং পুষ্টিও যে গুরুত্বপূর্ণ সেটা উপেক্ষা করা হয়”, বলছেন একজন পুষ্টিবিদ শেলি উইলকিনসন। ইউনিভার্সিটি অব কুইন্সল্যান্ডের গবেষণার সঙ্গে তিনিও যুক্ত ছিলেন। এখন তিনি লাইফস্টাইল ম্যাটারনিটি বলে অস্ট্রেলিয়ার একটি প্রাইভেট ক্লিনিকে কাজ করেন।

তিনি বলছেন, একজন পুরুষের স্বাস্থ্য এবং খাদ্যাভ্যাস আসলে তার নাতি বা নাতনির স্বাস্থ্যের ওপর পর্যন্ত প্রভাব ফেলতে পারে।

শেলি উইলকিনসন বলেন, দম্পতিদের উচিৎ যে কোন সমস্যা একসঙ্গে মোকাবেলা করা।

“একজন যদি খাদ্য-পুষ্টি সংক্রান্ত নিয়ম-নীতি মেনে চলেন, অন্যজনও সম্ভবত সেটি করবেন। স্বাস্থ্যসম্মত পরিবর্তন আনার জন্য আমাদেরকে নারী এবং পুরুষ, দুজনের দিকেই মনোযোগ দিতে হবে। নইলে কিন্তু আমরা এই লড়াইয়ে অর্ধেক হেরে যাচ্ছি।”

একটি উপকারী পরিবর্তন হতে পারে দম্পতিদের নিত্যদিনের খাবারে চর্বি জাতীয় খাবারের পরিমাণ বাড়ানো- তবে এটি হতে হবে সঠিক ধরণের চর্বি। যেমন: বাদাম, বীজ, স্যামন, অ্যাভোক্যাডো এবং অলিভ অয়েল। তবে ট্রান্স ফ্যাটি এসিড, যা প্রাকৃতিক এবং কৃত্রিমভাবে উৎপাদিত- এই দুই ধরণের উৎস থেকেই পাওয়া যায়- সেগুলো কিন্তু আবার বন্ধ্যত্বের ঝুঁকি বাড়ায় বলে বলা হয়। এরকম খাবারের মধ্যে আছে মার্জারিন, ডোনাট, ফ্রায়েড ফুড এবং অন্যান্য প্রক্রিয়াজাত করা খাবার।

প্রচুর শাক-সবজি এবং ফলমূল খেতে পারলে সেটিও বেশ উপকারী। হার্ভার্ড স্কুল অব পাবলিক হেলথের গবেষকরা আট বছর ধরে ১৮ হাজার ৫৫৫ জন নারীর খাদ্যাভ্যাস পর্যালোচনা করে দেখেন। এই নারীরা গর্ভধারণের চেষ্টা করছিলেন বা গর্ভধারণ করেছেন। গবেষকরা দেখেছেন, যারা প্রাণীজাত আমিষের (যেমন লাল মাংস) পরিবর্তে উদ্ভিদজাত আমিষ (যেমন সিম, ডাল) খেয়েছেন, তাদের বেলায় গর্ভাশয়-সম্পর্কিত বন্ধ্যত্বের ঝুঁকি প্রায় ৫০ শতাংশ কম ছিল।

খাদ্যাভ্যাসের সঙ্গে নারীর বন্ধ্যত্বের সম্ভাব্য সম্পর্ক নিয়ে গবেষণা চালিয়ে একদল গবেষক ২০২১ সালে তাদের গবেষণায় এই বলে উপসংহার টানেন যে, "খাদ্যাভ্যাস এবং পুষ্টি পুরুষ এবং নারী, উভয়ের প্রজনন ক্ষমতার ক্ষেত্রেই নিঃসন্দেহে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।”

গবেষকরা তাদের পর্যালোচনায় বিস্তারিতভাবে সব ধরনের পুষ্টি উপাদান এবং যেসব খাবারে তা পাওয়া যায়, তার বিস্তারিত তুলে ধরেন। মোটাদাগে তারা শাক-সবজি, ফলমূল, পাস্তা, লাল আটা বা লাল চাল, তৈলাক্ত মাছ, সিম, ডাল, ডিম এবং চর্বি-ছাড়া মাংস খাওয়ার ওপর জোর দেন। তারা আয়োডিনের কথাও উল্লেখ করেন, যেটি ভ্রূণের বিকাশের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

মদ পানের বিষয়ে সব গবেষকরাই মোটামুটি একই মত দিয়েছেন। সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল বলেছে, গর্ভাবস্থায় বা গর্ভধারণের চেষ্টার সময় মদ পানের আসলে কোন নিরাপদ মাত্রা বলে কিছু নেই। ওয়াইন, বিয়ার থেকে শুরু করে সব ধরণের মদের বেলাতেই এটা প্রযোজ্য। তাদের পরামর্শ, এটা একেবারেই পরিহার করে চলা।

যদি আপনার খাদ্যাভ্যাস এবং কিভাবে এটি প্রজনন ক্ষমতার ওপর প্রভাব ফেলে, তা নিয়ে কোন উদ্বেগ থাকে, তাহলে সবচেয়ে ভালো হচ্ছে স্বাস্থ্যসেবা প্রদানকারীদের সঙ্গে যোগাযোগ করা। এবং কিছু খাদ্য যদিও প্রজনন ক্ষমতার ওপর বিরাট প্রভাব ফেলবে বলে বলা হচ্ছে, এগুলোর উপকারিতাকে অনেক বেশি বাড়িয়ে দেখানো ঠিক হবে না।

বন্ধ্যত্ব বেশ জটিল, এর কারণগুলোও জটিল। খাদ্যাভ্যাস নিয়ে অহেতুক চিন্তা করলে বরং মনের ওপর চাপ বাড়বে এবং সেই সঙ্গে নিজেকে দোষী মনে হবে। যারা সন্তান নেয়ার চেষ্টা করছেন, তাদের নিশ্চিতভাবেই এটা বলা যায় যে বন্ধ্যত্বের সমস্যাটি তারা কী খেয়েছেন বা কী খাননি তার সঙ্গে সম্পর্কিত হওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম।

শেলি উইলকিনসন বলেন, যারা প্রজনন ক্ষমতা নিয়ে সমস্যায় আছেন, তারা সবসময় এমন একটা খাদ্যের সন্ধানে থাকেন যেটি খেলে সমস্যার সমাধান হবে। কিন্তু তাদের উচিৎ সার্বিকভাবে স্বাস্থ্যসম্মত সুষম খাদ্যাভ্যাসের দিকে মনোযোগ দেয়া।

“প্রজনন স্বাস্থ্য নিয়ে কথা হয় যেসব চ্যাটরুমে, সেখানে এরকম আলাপ অনেক শোনা যায় যে, যারা গর্ভধারণের চেষ্টা করছেন, তাদের জন্য আনারস এক ম্যাজিক খাদ্য। কিন্তু আসলে এরকম একক কোন খাদ্য বা সাপ্লিমেন্ট নেই, যা কাজ করবে।”

বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ আহমেদ

এই বিভাগের আরও খবর
টাইপ ২ ডায়াবেটিস এক দিনে হয় না, নিঃশব্দেই বাড়ে ঝুঁকি
টাইপ ২ ডায়াবেটিস এক দিনে হয় না, নিঃশব্দেই বাড়ে ঝুঁকি
ঠান্ডায় বাড়ে হার্ট অ্যাটাকের সমস্যা, নিজেকে বাঁচিয়ে চলার ৩ উপায়
ঠান্ডায় বাড়ে হার্ট অ্যাটাকের সমস্যা, নিজেকে বাঁচিয়ে চলার ৩ উপায়
সামান্য জ্বর, সর্দি, কাশি, ভাইরাল ইনফেকশনে অ্যান্টিবায়োটিক নয়
সামান্য জ্বর, সর্দি, কাশি, ভাইরাল ইনফেকশনে অ্যান্টিবায়োটিক নয়
দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা
দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা
সকালে গরম পানি পানের ৭ উপকার
সকালে গরম পানি পানের ৭ উপকার
ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিন, কমেছে আক্রান্তের সংখ্যা
ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিন, কমেছে আক্রান্তের সংখ্যা
নবজাতকদের এনআইসিইউতে প্রাণঘাতী ‘ফাঙ্গাল সুপারবাগ’র বিস্তারে উদ্বেগ
নবজাতকদের এনআইসিইউতে প্রাণঘাতী ‘ফাঙ্গাল সুপারবাগ’র বিস্তারে উদ্বেগ
নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে চালু হচ্ছে এআই পদ্ধতির চিকিৎসাসেবা : নিন্স পরিচালক
নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে চালু হচ্ছে এআই পদ্ধতির চিকিৎসাসেবা : নিন্স পরিচালক
জাতীয় প্রেস ক্লাবে স্তন ক্যান্সার সচেতনতা সেমিনার অনুষ্ঠিত
জাতীয় প্রেস ক্লাবে স্তন ক্যান্সার সচেতনতা সেমিনার অনুষ্ঠিত
মেডিক্যাল শিক্ষকদের মূল বেতনের ৭০ শতাংশ প্রণোদনা ঘোষণা
মেডিক্যাল শিক্ষকদের মূল বেতনের ৭০ শতাংশ প্রণোদনা ঘোষণা
সাইক জেনারেল হাসপাতাল ও বগুড়া প্রফেশনালস ক্লাবের মধ্যে এমওইউ সই
সাইক জেনারেল হাসপাতাল ও বগুড়া প্রফেশনালস ক্লাবের মধ্যে এমওইউ সই
বগুড়ায় সাশ্রয়ী স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে একসঙ্গে কাজ করবে সাইক ও বিপিসি
বগুড়ায় সাশ্রয়ী স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে একসঙ্গে কাজ করবে সাইক ও বিপিসি
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে