শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:৫৭, শুক্রবার, ১৯ মে, ২০২৩ আপডেট:

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

গর্ভধারণ : খাদ্যাভ্যাস কি প্রজনন ক্ষমতার ওপর প্রভাব ফেলে?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
গর্ভধারণ : খাদ্যাভ্যাস কি প্রজনন ক্ষমতার ওপর প্রভাব ফেলে?

প্রজনন ক্ষমতা নিয়ে কথাবার্তা হয় এরকম যে কোনো অনলাইন চ্যাটরুমে যদি যান, দেখতে পাবেন, সেখানে একটি প্রধান আলোচনার বিষয় হচ্ছে কী ধরনের খাবার খেলে গর্ভধারণের সম্ভাবনা বাড়ে। গর্ভধারণের সক্ষমতা বাড়ানোর নানা ধরনের সাপ্লিমেন্ট বা পরিপূরক খাবারের কথা এসব চ্যাটরুমে প্রচার করা হয়। স্বাস্থ্যসম্মত গর্ভধারণের জন্য এখানে নানা ধরনের খাবারের কথাও বলা হয়।

গর্ভধারণ সম্পর্কে এই যে নানা কথা, নানা ধরনের জিনিস বিপণন করা হচ্ছে- বিশেষ কিছু খাবার খেলে যে পুরুষ এবং নারীর প্রজনন ক্ষমতা আসলেই বাড়ে, গর্ভস্থ ভ্রূণের বিকাশে সাহায্য করে, এর প্রমাণ কতটা আছে?

শুরুতে বলে রাখা দরকার, কিছু কিছু পুষ্টিকর খাবার আসলেই গর্ভাবস্থায় সুস্থ থাকতে সাহায্য করে, ভ্রূণের বিকাশ নিশ্চিত করে- যেমন ফলিক এসিড। গর্ভধারণের আগে এবং গর্ভধারণের পরে ফলিক এসিড নিয়মিত গ্রহণ করলে এটি যেমন একদিকে ‘অ্যানেনসেফালি (শিশুর মস্তিষ্কে একধরনের ত্রুটি) নিরোধ করে, অন্যদিকে ‘স্পিনা বিফিডা’ বলে শিশুর মেরুদণ্ডের একটি রোগ প্রতিরোধেও সহায়ক হয়।

যেহেতু এসব রোগ গর্ভধারণের একেবারে প্রাথমিক অবস্থায় হয়, যখন একজন নারী হয়তো জানেনই না যে তিনি গর্ভবতী, সেজন্যে যুক্তরাষ্ট্রের সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোলের সুপারিশ হচ্ছে, প্রজনন সক্ষম বয়সের সব নারীর উচিত প্রতিদিন চারশো মাইক্রোগ্রাম ফলিক এসিড গ্রহণ করা।

প্রতিদিন আমরা যা খাই, যেমন ব্রেকফাস্ট সিরিয়াল, সেগুলোতে ফলিক এসিড ভরে দিতে পারলে আরও শক্তিশালী সুরক্ষা পাওয়া সম্ভব। কারণ বেশিরভাগ গর্ভধারণের ঘটনা ঘটে কোন পরিকল্পনা ছাড়াই।

ধারণা করা হয়, ২০১৯ সালে সম্ভাব্য স্পিনা বিফিডা বা অ্যানেনসেফালির ২২ শতাংশই রোধ করা গেছে প্রতিদিনের খাবারে ফলিক এসিড মেশানোর মাধ্যমে।

ফলিক এসিডের আরেকটি বাড়তি সুবিধা আছে: নারীরা যখন গর্ভধারণের চেষ্টায় সাপ্লিমেন্ট হিসেবে ফলিক এসিড নিতে থাকেন, এটি হয়তো তাদের গর্ভধারণের সম্ভাবনা বাড়ায়। তবে এটি নিশ্চিত করার জন্য আরও পরীক্ষার দরকার আছে।

কিন্তু অন্যান্য খাবার এবং সাপ্লিমেন্ট কতটা কার্যকরী? ‘প্রজনন ক্ষমতা বাড়ানোর খাবার” বলে কিছু কি আসলে আছে, যা দিয়ে গর্ভধারণের সম্ভাবনা বাড়ানো যাবে?

এই প্রশ্নের উত্তর দেয়ার জন্য বন্ধ্যত্বের প্রধান কারণগুলো সম্পর্কে আগে জানা দরকার। যুক্তরাষ্ট্রে ১৫ শতাংশ পুরুষ কোন ধরণের জন্মনিরোধক ছাড়া যৌনমিলন করেও গর্ভসঞ্চার করতে পারেনি। এর অনেক সম্ভাব্য কারণ আছে। নারীর দিকের কথা বললে, তাদের ডিম্বাশয় থেকে হয়তো সুস্থ-সবল ডিম্বাণু তৈরি হয়নি, বা হয়তো এই ডিম্বাণু ডিম্বাশয় থেকে গর্ভাশয়ে যেতে পারেনি- কারণ এটি হয়তো ফেলোপিয়ান টিউবে আটকে গিয়েছিল।

আর ডিম্বাণু যদি সফলভাবে এই যাত্রা শেষও করতে পারে, এটি হয়তো গর্ভাশয়ের নালীতে নিজেকে আটকাতে পারেনি, বা আটকানোর পরও বাঁচেনি।

আবার পুরুষের দিকের কথা ভাবলে, শুক্রাণু কতটা সুস্থ সবল সেটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই শুক্রাণু কতটা দক্ষতার সঙ্গে চলতে পারছে, এর আকার এবং আকৃতি, এবং কোন নির্দিষ্ট পরিমাণ বীর্যে কী পরিমাণ শুক্রাণু আছে ইত্যাদি।

শুক্রাণুর মান অনেকগুলো বিষয়ের ওপর নির্ভর করে, এর মধ্যে দূষণের মতো পরিবেশগত সমস্যাও আছে।

আবার অনেক সময় অনেক শারীরিক পরীক্ষার পরও বন্ধ্যত্বের কারণ হয়তো স্পষ্টভাবে জানা যায় না। ১৫ শতাংশ বন্ধ্যত্বের কারণ কোনভাবেই ব্যাখ্যা করা যায় না।

কোন একটা নির্দিষ্ট খাবার খেয়ে বা সাপ্লিমেন্ট নিয়ে এরকম সম্ভাব্য সমস্যা মোকাবেলা সম্ভব নয়। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, গর্ভধারণের চেষ্টা শুরু হওয়ার পর হতে পুরো প্রক্রিয়ার সময় স্বাস্থ্যসম্মত খাবার খাওয়ার বিরাট উপকারিতা আছে।

পুষ্টিকর খাবার খাওয়া যে খুব গুরুত্বপূর্ণ সেটা বলার অপেক্ষা রাখে না। অপুষ্টির পরিণাম গর্ভস্থ শিশুর জন্য খুবই মারাত্মক হতে পারে।

এক্ষেত্রে সবচেয়ে সবচেয়ে সুপরিচিত একটি গবেষণা হয়েছিল ১৯৪৪ সালে নেদারল্যান্ডসে। ‘ডাচ হাঙ্গার উইন্টার’ নামে পরিচিত এক খাদ্য সংকটের সময় সেখানে গর্ভধারণের পর যেসব শিশু জন্ম নেয় তাদের ওপর গবেষণাটি চালানো হয়। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের শেষের দিকে নাৎসিরা যখন নেদারল্যান্ডসে খাদ্য সরবরাহ বন্ধ করে দেয়, তখন সেখানে আট মাস ধরে এই খাদ্য সংকট চলে। তখন মা হতে চলেছেন এমন নারীরা দিনে মাত্র চারশো ক্যালরির খাবার খেতে পেতেন। স্বাস্থ্যসম্মত গর্ভধারণের জন্য যত ক্যালরি প্রয়োজন, তার চেয়ে এটি অনেক কম।

এই সময়ে গর্ভে আসা যেসব শিশু পরে জন্ম নেয়, তাদের নানা ধরণের বিরূপ স্বাস্থ্য সমস্যার মুখোমুখি হতে হয়। এই সময়ের আগে পরে গর্ভধারণ করে জন্ম নেয়া শিশুদের তুলনায় এসব শিশু ছিল খর্বাকৃতির এবং শীর্ণকায়, তাদের মাথার আকার ছিল ছোট। প্রাপ্তবয়স্ক অবস্থায় তাদের মধ্যে মোটা হওয়ার ধাত অনেক বেশি ছিল, এবং ডায়াবেটিস ও স্কিজোফ্রেনিয়ার মতো রোগে তারা অনেক বেশি ভুগছিল। এদের মৃত্যুও হচ্ছিল অনেক কম বয়সে।

যাদের যথেষ্ট পরিমাণ খাবার খাওয়ার সুযোগ আছে, তাদের বেলায় কিন্তু সব ধরণের খাবার সঠিক মাত্রায় খাওয়াটা খুব গুরুত্বপূর্ণ। এরকম উপকারী খাবারের কথা যখন বলা হয়, তখন কেবল নারীদের প্রজনন ক্ষমতা বাড়ানোর দিকেই মনোযোগ দেয়া হয়। কিন্তু পুরুষদের প্রজনন ক্ষমতার ক্ষেত্রেও যে খাবার বেশ গুরুত্বপূর্ণ, সেটি নিয়ে সচেতনতা ক্রমশ বাড়ছে।

২০১৫ সালে আইভিএফ চিকিৎসা নিচ্ছিলেন এমন দম্পতিদের ওপর একটি গবেষণা চালানো হয়। এতে দেখা যায়, পুরুষরা যখন মাংস খায়, বিশেষ করে কী ধরণের মাংস তারা খায়, সেটি তাদের প্রজনন সক্ষমতাকে প্রভাবিত করে। হাঁসমুরগির মাংস বেশি খেলে ভ্রূণ নিষিক্ত হওয়ার হারে এর ইতিবাচক প্রভাব পড়ে, অন্যদিকে বেকন বা সসেজের মতো প্রক্রিয়াজাত করা মাংস বেশি খেলে এর প্রভাবটা হয় নেতিবাচক।

যে পুরুষেরা প্রক্রিয়াজাত করা মাংস সবচেয়ে কম খেয়েছে, সঙ্গিনীকে গর্ভসঞ্চারে তাদের সাফল্যের সম্ভাবনা ছিল ৮২ শতাংশ। আর যে পুরুষেরা প্রক্রিয়াজাত করা মাংস সবচেয়ে বেশি খেয়েছে, তাদের সম্ভাবনা ছিল ৫৪ শতাংশ।

এমনকি গর্ভসঞ্চারের পরও একজন বাবা কী খাবার-দাবার খাচ্ছেন, তা পরোক্ষভাবে তার ভূমিষ্ঠ না হওয়া সন্তানের ওপর প্রভাব ফেলতে পারে।

অস্ট্রেলিয়ার কুইন্সল্যান্ড ইউনিভার্সিটির একদল গবেষকের চালানো পরীক্ষায় দেখা যায়, একজন বাবা যে ধরণের খাবার-দাবার খান, সেটি ভবিষ্যতে জন্ম নেয়া তার শিশুর স্বাস্থ্যের ওপরও প্রভাব ফেলে। এই গবেষক দলটি প্রায় দুশো দম্পতির প্রতিদিনের খাবার-দাবারের তথ্য পর্যালোচনা করে দেখেছে, যারা অস্ট্রেলিয়ার ব্রিসবেনে সবচেয়ে বড় মাতৃ-স্বাস্থ্য ক্লিনিকে গর্ভস্থ শিশুর জন্য সেবা-যত্ন নিচ্ছিল। গবেষকরা দেখেছেন, পুরুষরা কী খাচ্ছে, তা তাদের সঙ্গী নারীর স্বাস্থ্যে বেশ জোরালো প্রভাব ফেলছে, যেটি কিনা আবার সেই নারীর গর্ভের শিশুর ওপর প্রভাব ফেলছে। অন্যান্য গবেষণায় দেখা গেছে, একজন বাবার শারীরিক ওজন কত, সেটির প্রভাব পড়তে পারে পরবর্তী প্রজন্মের ওপর, শিশুর ওজন কী হবে তা ওপর।

“প্রজননের জন্য পুরুষের স্বাস্থ্য এবং পুষ্টিও যে গুরুত্বপূর্ণ সেটা উপেক্ষা করা হয়”, বলছেন একজন পুষ্টিবিদ শেলি উইলকিনসন। ইউনিভার্সিটি অব কুইন্সল্যান্ডের গবেষণার সঙ্গে তিনিও যুক্ত ছিলেন। এখন তিনি লাইফস্টাইল ম্যাটারনিটি বলে অস্ট্রেলিয়ার একটি প্রাইভেট ক্লিনিকে কাজ করেন।

তিনি বলছেন, একজন পুরুষের স্বাস্থ্য এবং খাদ্যাভ্যাস আসলে তার নাতি বা নাতনির স্বাস্থ্যের ওপর পর্যন্ত প্রভাব ফেলতে পারে।

শেলি উইলকিনসন বলেন, দম্পতিদের উচিৎ যে কোন সমস্যা একসঙ্গে মোকাবেলা করা।

“একজন যদি খাদ্য-পুষ্টি সংক্রান্ত নিয়ম-নীতি মেনে চলেন, অন্যজনও সম্ভবত সেটি করবেন। স্বাস্থ্যসম্মত পরিবর্তন আনার জন্য আমাদেরকে নারী এবং পুরুষ, দুজনের দিকেই মনোযোগ দিতে হবে। নইলে কিন্তু আমরা এই লড়াইয়ে অর্ধেক হেরে যাচ্ছি।”

একটি উপকারী পরিবর্তন হতে পারে দম্পতিদের নিত্যদিনের খাবারে চর্বি জাতীয় খাবারের পরিমাণ বাড়ানো- তবে এটি হতে হবে সঠিক ধরণের চর্বি। যেমন: বাদাম, বীজ, স্যামন, অ্যাভোক্যাডো এবং অলিভ অয়েল। তবে ট্রান্স ফ্যাটি এসিড, যা প্রাকৃতিক এবং কৃত্রিমভাবে উৎপাদিত- এই দুই ধরণের উৎস থেকেই পাওয়া যায়- সেগুলো কিন্তু আবার বন্ধ্যত্বের ঝুঁকি বাড়ায় বলে বলা হয়। এরকম খাবারের মধ্যে আছে মার্জারিন, ডোনাট, ফ্রায়েড ফুড এবং অন্যান্য প্রক্রিয়াজাত করা খাবার।

প্রচুর শাক-সবজি এবং ফলমূল খেতে পারলে সেটিও বেশ উপকারী। হার্ভার্ড স্কুল অব পাবলিক হেলথের গবেষকরা আট বছর ধরে ১৮ হাজার ৫৫৫ জন নারীর খাদ্যাভ্যাস পর্যালোচনা করে দেখেন। এই নারীরা গর্ভধারণের চেষ্টা করছিলেন বা গর্ভধারণ করেছেন। গবেষকরা দেখেছেন, যারা প্রাণীজাত আমিষের (যেমন লাল মাংস) পরিবর্তে উদ্ভিদজাত আমিষ (যেমন সিম, ডাল) খেয়েছেন, তাদের বেলায় গর্ভাশয়-সম্পর্কিত বন্ধ্যত্বের ঝুঁকি প্রায় ৫০ শতাংশ কম ছিল।

খাদ্যাভ্যাসের সঙ্গে নারীর বন্ধ্যত্বের সম্ভাব্য সম্পর্ক নিয়ে গবেষণা চালিয়ে একদল গবেষক ২০২১ সালে তাদের গবেষণায় এই বলে উপসংহার টানেন যে, "খাদ্যাভ্যাস এবং পুষ্টি পুরুষ এবং নারী, উভয়ের প্রজনন ক্ষমতার ক্ষেত্রেই নিঃসন্দেহে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।”

গবেষকরা তাদের পর্যালোচনায় বিস্তারিতভাবে সব ধরনের পুষ্টি উপাদান এবং যেসব খাবারে তা পাওয়া যায়, তার বিস্তারিত তুলে ধরেন। মোটাদাগে তারা শাক-সবজি, ফলমূল, পাস্তা, লাল আটা বা লাল চাল, তৈলাক্ত মাছ, সিম, ডাল, ডিম এবং চর্বি-ছাড়া মাংস খাওয়ার ওপর জোর দেন। তারা আয়োডিনের কথাও উল্লেখ করেন, যেটি ভ্রূণের বিকাশের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

মদ পানের বিষয়ে সব গবেষকরাই মোটামুটি একই মত দিয়েছেন। সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল বলেছে, গর্ভাবস্থায় বা গর্ভধারণের চেষ্টার সময় মদ পানের আসলে কোন নিরাপদ মাত্রা বলে কিছু নেই। ওয়াইন, বিয়ার থেকে শুরু করে সব ধরণের মদের বেলাতেই এটা প্রযোজ্য। তাদের পরামর্শ, এটা একেবারেই পরিহার করে চলা।

যদি আপনার খাদ্যাভ্যাস এবং কিভাবে এটি প্রজনন ক্ষমতার ওপর প্রভাব ফেলে, তা নিয়ে কোন উদ্বেগ থাকে, তাহলে সবচেয়ে ভালো হচ্ছে স্বাস্থ্যসেবা প্রদানকারীদের সঙ্গে যোগাযোগ করা। এবং কিছু খাদ্য যদিও প্রজনন ক্ষমতার ওপর বিরাট প্রভাব ফেলবে বলে বলা হচ্ছে, এগুলোর উপকারিতাকে অনেক বেশি বাড়িয়ে দেখানো ঠিক হবে না।

বন্ধ্যত্ব বেশ জটিল, এর কারণগুলোও জটিল। খাদ্যাভ্যাস নিয়ে অহেতুক চিন্তা করলে বরং মনের ওপর চাপ বাড়বে এবং সেই সঙ্গে নিজেকে দোষী মনে হবে। যারা সন্তান নেয়ার চেষ্টা করছেন, তাদের নিশ্চিতভাবেই এটা বলা যায় যে বন্ধ্যত্বের সমস্যাটি তারা কী খেয়েছেন বা কী খাননি তার সঙ্গে সম্পর্কিত হওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম।

শেলি উইলকিনসন বলেন, যারা প্রজনন ক্ষমতা নিয়ে সমস্যায় আছেন, তারা সবসময় এমন একটা খাদ্যের সন্ধানে থাকেন যেটি খেলে সমস্যার সমাধান হবে। কিন্তু তাদের উচিৎ সার্বিকভাবে স্বাস্থ্যসম্মত সুষম খাদ্যাভ্যাসের দিকে মনোযোগ দেয়া।

“প্রজনন স্বাস্থ্য নিয়ে কথা হয় যেসব চ্যাটরুমে, সেখানে এরকম আলাপ অনেক শোনা যায় যে, যারা গর্ভধারণের চেষ্টা করছেন, তাদের জন্য আনারস এক ম্যাজিক খাদ্য। কিন্তু আসলে এরকম একক কোন খাদ্য বা সাপ্লিমেন্ট নেই, যা কাজ করবে।”

বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ আহমেদ

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতে নারীদের ক্যান্সারের প্রকোপ বেশি, মৃত্যুহার বেশি পুরুষের
ভারতে নারীদের ক্যান্সারের প্রকোপ বেশি, মৃত্যুহার বেশি পুরুষের
সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
আত্মহত্যা প্রতিরোধ: নিতে হবে মনের যত্ন
আত্মহত্যা প্রতিরোধ: নিতে হবে মনের যত্ন
চিকিৎসা খরচে নাকাল রোগী
চিকিৎসা খরচে নাকাল রোগী
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালে ভর্তি ২৪৫
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালে ভর্তি ২৪৫
বিনামূল্যে নিজ রক্তের গ্রুপ জানলেন তিনশ’ মানুষ
বিনামূল্যে নিজ রক্তের গ্রুপ জানলেন তিনশ’ মানুষ
বিশ্ব ফিজিওথেরাপি দিবস : সুস্থ বার্ধক্যে ফিজিওথেরাপির গুরুত্ব
বিশ্ব ফিজিওথেরাপি দিবস : সুস্থ বার্ধক্যে ফিজিওথেরাপির গুরুত্ব
ফিজিওথেরাপি খাতে অপচিকিৎসা রোধে নিবন্ধন প্রদান করা হবে: সমাজকল্যাণ সচিব
ফিজিওথেরাপি খাতে অপচিকিৎসা রোধে নিবন্ধন প্রদান করা হবে: সমাজকল্যাণ সচিব
সারাদেশে ডেঙ্গুতে ২৪ ঘণ্টায় ২ জনের মৃত্যু
সারাদেশে ডেঙ্গুতে ২৪ ঘণ্টায় ২ জনের মৃত্যু
প্রথমবারের মতো বিশ্ব রেডিওথেরাপি সচেতনতা দিবস উদযাপন
প্রথমবারের মতো বিশ্ব রেডিওথেরাপি সচেতনতা দিবস উদযাপন
বৃদ্ধ বয়সেও সুস্থ থাকার চাবিকাঠি ফিজিওথেরাপি
বৃদ্ধ বয়সেও সুস্থ থাকার চাবিকাঠি ফিজিওথেরাপি
বায়ুদূষণ ডিমেনশিয়ার ঝুঁকি বাড়ায়: নতুন গবেষণা
বায়ুদূষণ ডিমেনশিয়ার ঝুঁকি বাড়ায়: নতুন গবেষণা
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে ছাত্রলীগের ৭ নেতাকর্মী গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ছাত্রলীগের ৭ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

লালমনিরহাটে আবারও তিস্তার পানি বৃদ্ধির শঙ্কা
লালমনিরহাটে আবারও তিস্তার পানি বৃদ্ধির শঙ্কা

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুনামগঞ্জ সীমান্তে ১২ ভারতীয় গরু আটক
সুনামগঞ্জ সীমান্তে ১২ ভারতীয় গরু আটক

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন
কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন

১৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ, একাদশে চার পরিবর্তন
টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ, একাদশে চার পরিবর্তন

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

২৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

৩০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নিউইয়র্ক টাইমসের বিরুদ্ধে ট্রাম্পের ১৫০০ কোটি ডলারের মানহানির মামলা
নিউইয়র্ক টাইমসের বিরুদ্ধে ট্রাম্পের ১৫০০ কোটি ডলারের মানহানির মামলা

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী জলবায়ু কর্ম সপ্তাহে কলাপাড়ায় মানববন্ধন
বিশ্বব্যাপী জলবায়ু কর্ম সপ্তাহে কলাপাড়ায় মানববন্ধন

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আঞ্চলিক বাণিজ্য সম্প্রসারণে বড় সম্ভাবনা সার্ক ট্রেড ফেয়ার
আঞ্চলিক বাণিজ্য সম্প্রসারণে বড় সম্ভাবনা সার্ক ট্রেড ফেয়ার

৩৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নারীর ক্ষমতায়ন ছাড়া উন্নয়ন অসম্পূর্ণ : পার্বত্য উপদেষ্টা
নারীর ক্ষমতায়ন ছাড়া উন্নয়ন অসম্পূর্ণ : পার্বত্য উপদেষ্টা

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ: হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ: হাইকমিশনার

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বিচার বিভাগের মর্যাদা রক্ষায় সবাইকে এক সাথে কাজ করতে হবে : বিচারপতি শাহীন
বিচার বিভাগের মর্যাদা রক্ষায় সবাইকে এক সাথে কাজ করতে হবে : বিচারপতি শাহীন

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঘুমের মধ্যে মারা গেলেন অস্কারজয়ী অভিনেতা
ঘুমের মধ্যে মারা গেলেন অস্কারজয়ী অভিনেতা

৪৭ মিনিট আগে | শোবিজ

গাজায় গণহত্যা চলছে, দায়ী ইসরায়েল: জাতিসংঘ তদন্ত কমিশন
গাজায় গণহত্যা চলছে, দায়ী ইসরায়েল: জাতিসংঘ তদন্ত কমিশন

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিদ্ধিরগঞ্জে আহতদের পুনর্বাসন, জুলাই যোদ্ধাকে দোকান উপহার
সিদ্ধিরগঞ্জে আহতদের পুনর্বাসন, জুলাই যোদ্ধাকে দোকান উপহার

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

আগামী জাতীয় নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করার ক্ষমতা কারো নেই: ডা. জাহিদ
আগামী জাতীয় নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করার ক্ষমতা কারো নেই: ডা. জাহিদ

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি
এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের সূচি প্রকাশ
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের সূচি প্রকাশ

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নীলফামারীতে ৮৪৭টি মণ্ডপে হবে শারদীয় দুর্গাপূজা
নীলফামারীতে ৮৪৭টি মণ্ডপে হবে শারদীয় দুর্গাপূজা

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাউথ পয়েন্ট স্কুল এন্ড কলেজের সাফল্য
সাউথ পয়েন্ট স্কুল এন্ড কলেজের সাফল্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আমেরিকায় বিষন্নতায় আক্রান্তের সংখ্যা ১৮ শতাংশ বেড়েছে
আমেরিকায় বিষন্নতায় আক্রান্তের সংখ্যা ১৮ শতাংশ বেড়েছে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে নদ-নদীর পানি বিপৎসীমার ওপরে, বন্যার আশঙ্কা
সিলেটে নদ-নদীর পানি বিপৎসীমার ওপরে, বন্যার আশঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

চট্টগ্রামে মানবতার সেতুবন্ধনে হবে ‘এসএমসিএইচ সামিট’
চট্টগ্রামে মানবতার সেতুবন্ধনে হবে ‘এসএমসিএইচ সামিট’

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মিরসরাইয়ে শিক্ষার্থী হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার বাবাসহ সৎমা
মিরসরাইয়ে শিক্ষার্থী হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার বাবাসহ সৎমা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পানছড়িতে ভূতুরে বিদ্যুৎ বিল নিয়ে উত্তেজনা
পানছড়িতে ভূতুরে বিদ্যুৎ বিল নিয়ে উত্তেজনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় চুরির অভিযোগে গণপিটুনিতে যুবক নিহত
মাগুরায় চুরির অভিযোগে গণপিটুনিতে যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল
দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় যৌথবাহিনীর অভিযানে মদ ও গাঁজা উদ্ধার, আটক ২
বগুড়ায় যৌথবাহিনীর অভিযানে মদ ও গাঁজা উদ্ধার, আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ
গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন মাসে কোটিপতি বেড়েছে ৬ হাজার
তিন মাসে কোটিপতি বেড়েছে ৬ হাজার

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না
চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’
‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে
দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম
অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম

পেছনের পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রাহকের আস্থা ধরে রেখেছে এবি ব্যাংক
গ্রাহকের আস্থা ধরে রেখেছে এবি ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম