শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:৫৭, শুক্রবার, ১৯ মে, ২০২৩ আপডেট:

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

গর্ভধারণ : খাদ্যাভ্যাস কি প্রজনন ক্ষমতার ওপর প্রভাব ফেলে?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
গর্ভধারণ : খাদ্যাভ্যাস কি প্রজনন ক্ষমতার ওপর প্রভাব ফেলে?

প্রজনন ক্ষমতা নিয়ে কথাবার্তা হয় এরকম যে কোনো অনলাইন চ্যাটরুমে যদি যান, দেখতে পাবেন, সেখানে একটি প্রধান আলোচনার বিষয় হচ্ছে কী ধরনের খাবার খেলে গর্ভধারণের সম্ভাবনা বাড়ে। গর্ভধারণের সক্ষমতা বাড়ানোর নানা ধরনের সাপ্লিমেন্ট বা পরিপূরক খাবারের কথা এসব চ্যাটরুমে প্রচার করা হয়। স্বাস্থ্যসম্মত গর্ভধারণের জন্য এখানে নানা ধরনের খাবারের কথাও বলা হয়।

গর্ভধারণ সম্পর্কে এই যে নানা কথা, নানা ধরনের জিনিস বিপণন করা হচ্ছে- বিশেষ কিছু খাবার খেলে যে পুরুষ এবং নারীর প্রজনন ক্ষমতা আসলেই বাড়ে, গর্ভস্থ ভ্রূণের বিকাশে সাহায্য করে, এর প্রমাণ কতটা আছে?

শুরুতে বলে রাখা দরকার, কিছু কিছু পুষ্টিকর খাবার আসলেই গর্ভাবস্থায় সুস্থ থাকতে সাহায্য করে, ভ্রূণের বিকাশ নিশ্চিত করে- যেমন ফলিক এসিড। গর্ভধারণের আগে এবং গর্ভধারণের পরে ফলিক এসিড নিয়মিত গ্রহণ করলে এটি যেমন একদিকে ‘অ্যানেনসেফালি (শিশুর মস্তিষ্কে একধরনের ত্রুটি) নিরোধ করে, অন্যদিকে ‘স্পিনা বিফিডা’ বলে শিশুর মেরুদণ্ডের একটি রোগ প্রতিরোধেও সহায়ক হয়।

যেহেতু এসব রোগ গর্ভধারণের একেবারে প্রাথমিক অবস্থায় হয়, যখন একজন নারী হয়তো জানেনই না যে তিনি গর্ভবতী, সেজন্যে যুক্তরাষ্ট্রের সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোলের সুপারিশ হচ্ছে, প্রজনন সক্ষম বয়সের সব নারীর উচিত প্রতিদিন চারশো মাইক্রোগ্রাম ফলিক এসিড গ্রহণ করা।

প্রতিদিন আমরা যা খাই, যেমন ব্রেকফাস্ট সিরিয়াল, সেগুলোতে ফলিক এসিড ভরে দিতে পারলে আরও শক্তিশালী সুরক্ষা পাওয়া সম্ভব। কারণ বেশিরভাগ গর্ভধারণের ঘটনা ঘটে কোন পরিকল্পনা ছাড়াই।

ধারণা করা হয়, ২০১৯ সালে সম্ভাব্য স্পিনা বিফিডা বা অ্যানেনসেফালির ২২ শতাংশই রোধ করা গেছে প্রতিদিনের খাবারে ফলিক এসিড মেশানোর মাধ্যমে।

ফলিক এসিডের আরেকটি বাড়তি সুবিধা আছে: নারীরা যখন গর্ভধারণের চেষ্টায় সাপ্লিমেন্ট হিসেবে ফলিক এসিড নিতে থাকেন, এটি হয়তো তাদের গর্ভধারণের সম্ভাবনা বাড়ায়। তবে এটি নিশ্চিত করার জন্য আরও পরীক্ষার দরকার আছে।

কিন্তু অন্যান্য খাবার এবং সাপ্লিমেন্ট কতটা কার্যকরী? ‘প্রজনন ক্ষমতা বাড়ানোর খাবার” বলে কিছু কি আসলে আছে, যা দিয়ে গর্ভধারণের সম্ভাবনা বাড়ানো যাবে?

এই প্রশ্নের উত্তর দেয়ার জন্য বন্ধ্যত্বের প্রধান কারণগুলো সম্পর্কে আগে জানা দরকার। যুক্তরাষ্ট্রে ১৫ শতাংশ পুরুষ কোন ধরণের জন্মনিরোধক ছাড়া যৌনমিলন করেও গর্ভসঞ্চার করতে পারেনি। এর অনেক সম্ভাব্য কারণ আছে। নারীর দিকের কথা বললে, তাদের ডিম্বাশয় থেকে হয়তো সুস্থ-সবল ডিম্বাণু তৈরি হয়নি, বা হয়তো এই ডিম্বাণু ডিম্বাশয় থেকে গর্ভাশয়ে যেতে পারেনি- কারণ এটি হয়তো ফেলোপিয়ান টিউবে আটকে গিয়েছিল।

আর ডিম্বাণু যদি সফলভাবে এই যাত্রা শেষও করতে পারে, এটি হয়তো গর্ভাশয়ের নালীতে নিজেকে আটকাতে পারেনি, বা আটকানোর পরও বাঁচেনি।

আবার পুরুষের দিকের কথা ভাবলে, শুক্রাণু কতটা সুস্থ সবল সেটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই শুক্রাণু কতটা দক্ষতার সঙ্গে চলতে পারছে, এর আকার এবং আকৃতি, এবং কোন নির্দিষ্ট পরিমাণ বীর্যে কী পরিমাণ শুক্রাণু আছে ইত্যাদি।

শুক্রাণুর মান অনেকগুলো বিষয়ের ওপর নির্ভর করে, এর মধ্যে দূষণের মতো পরিবেশগত সমস্যাও আছে।

আবার অনেক সময় অনেক শারীরিক পরীক্ষার পরও বন্ধ্যত্বের কারণ হয়তো স্পষ্টভাবে জানা যায় না। ১৫ শতাংশ বন্ধ্যত্বের কারণ কোনভাবেই ব্যাখ্যা করা যায় না।

কোন একটা নির্দিষ্ট খাবার খেয়ে বা সাপ্লিমেন্ট নিয়ে এরকম সম্ভাব্য সমস্যা মোকাবেলা সম্ভব নয়। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, গর্ভধারণের চেষ্টা শুরু হওয়ার পর হতে পুরো প্রক্রিয়ার সময় স্বাস্থ্যসম্মত খাবার খাওয়ার বিরাট উপকারিতা আছে।

পুষ্টিকর খাবার খাওয়া যে খুব গুরুত্বপূর্ণ সেটা বলার অপেক্ষা রাখে না। অপুষ্টির পরিণাম গর্ভস্থ শিশুর জন্য খুবই মারাত্মক হতে পারে।

এক্ষেত্রে সবচেয়ে সবচেয়ে সুপরিচিত একটি গবেষণা হয়েছিল ১৯৪৪ সালে নেদারল্যান্ডসে। ‘ডাচ হাঙ্গার উইন্টার’ নামে পরিচিত এক খাদ্য সংকটের সময় সেখানে গর্ভধারণের পর যেসব শিশু জন্ম নেয় তাদের ওপর গবেষণাটি চালানো হয়। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের শেষের দিকে নাৎসিরা যখন নেদারল্যান্ডসে খাদ্য সরবরাহ বন্ধ করে দেয়, তখন সেখানে আট মাস ধরে এই খাদ্য সংকট চলে। তখন মা হতে চলেছেন এমন নারীরা দিনে মাত্র চারশো ক্যালরির খাবার খেতে পেতেন। স্বাস্থ্যসম্মত গর্ভধারণের জন্য যত ক্যালরি প্রয়োজন, তার চেয়ে এটি অনেক কম।

এই সময়ে গর্ভে আসা যেসব শিশু পরে জন্ম নেয়, তাদের নানা ধরণের বিরূপ স্বাস্থ্য সমস্যার মুখোমুখি হতে হয়। এই সময়ের আগে পরে গর্ভধারণ করে জন্ম নেয়া শিশুদের তুলনায় এসব শিশু ছিল খর্বাকৃতির এবং শীর্ণকায়, তাদের মাথার আকার ছিল ছোট। প্রাপ্তবয়স্ক অবস্থায় তাদের মধ্যে মোটা হওয়ার ধাত অনেক বেশি ছিল, এবং ডায়াবেটিস ও স্কিজোফ্রেনিয়ার মতো রোগে তারা অনেক বেশি ভুগছিল। এদের মৃত্যুও হচ্ছিল অনেক কম বয়সে।

যাদের যথেষ্ট পরিমাণ খাবার খাওয়ার সুযোগ আছে, তাদের বেলায় কিন্তু সব ধরণের খাবার সঠিক মাত্রায় খাওয়াটা খুব গুরুত্বপূর্ণ। এরকম উপকারী খাবারের কথা যখন বলা হয়, তখন কেবল নারীদের প্রজনন ক্ষমতা বাড়ানোর দিকেই মনোযোগ দেয়া হয়। কিন্তু পুরুষদের প্রজনন ক্ষমতার ক্ষেত্রেও যে খাবার বেশ গুরুত্বপূর্ণ, সেটি নিয়ে সচেতনতা ক্রমশ বাড়ছে।

২০১৫ সালে আইভিএফ চিকিৎসা নিচ্ছিলেন এমন দম্পতিদের ওপর একটি গবেষণা চালানো হয়। এতে দেখা যায়, পুরুষরা যখন মাংস খায়, বিশেষ করে কী ধরণের মাংস তারা খায়, সেটি তাদের প্রজনন সক্ষমতাকে প্রভাবিত করে। হাঁসমুরগির মাংস বেশি খেলে ভ্রূণ নিষিক্ত হওয়ার হারে এর ইতিবাচক প্রভাব পড়ে, অন্যদিকে বেকন বা সসেজের মতো প্রক্রিয়াজাত করা মাংস বেশি খেলে এর প্রভাবটা হয় নেতিবাচক।

যে পুরুষেরা প্রক্রিয়াজাত করা মাংস সবচেয়ে কম খেয়েছে, সঙ্গিনীকে গর্ভসঞ্চারে তাদের সাফল্যের সম্ভাবনা ছিল ৮২ শতাংশ। আর যে পুরুষেরা প্রক্রিয়াজাত করা মাংস সবচেয়ে বেশি খেয়েছে, তাদের সম্ভাবনা ছিল ৫৪ শতাংশ।

এমনকি গর্ভসঞ্চারের পরও একজন বাবা কী খাবার-দাবার খাচ্ছেন, তা পরোক্ষভাবে তার ভূমিষ্ঠ না হওয়া সন্তানের ওপর প্রভাব ফেলতে পারে।

অস্ট্রেলিয়ার কুইন্সল্যান্ড ইউনিভার্সিটির একদল গবেষকের চালানো পরীক্ষায় দেখা যায়, একজন বাবা যে ধরণের খাবার-দাবার খান, সেটি ভবিষ্যতে জন্ম নেয়া তার শিশুর স্বাস্থ্যের ওপরও প্রভাব ফেলে। এই গবেষক দলটি প্রায় দুশো দম্পতির প্রতিদিনের খাবার-দাবারের তথ্য পর্যালোচনা করে দেখেছে, যারা অস্ট্রেলিয়ার ব্রিসবেনে সবচেয়ে বড় মাতৃ-স্বাস্থ্য ক্লিনিকে গর্ভস্থ শিশুর জন্য সেবা-যত্ন নিচ্ছিল। গবেষকরা দেখেছেন, পুরুষরা কী খাচ্ছে, তা তাদের সঙ্গী নারীর স্বাস্থ্যে বেশ জোরালো প্রভাব ফেলছে, যেটি কিনা আবার সেই নারীর গর্ভের শিশুর ওপর প্রভাব ফেলছে। অন্যান্য গবেষণায় দেখা গেছে, একজন বাবার শারীরিক ওজন কত, সেটির প্রভাব পড়তে পারে পরবর্তী প্রজন্মের ওপর, শিশুর ওজন কী হবে তা ওপর।

“প্রজননের জন্য পুরুষের স্বাস্থ্য এবং পুষ্টিও যে গুরুত্বপূর্ণ সেটা উপেক্ষা করা হয়”, বলছেন একজন পুষ্টিবিদ শেলি উইলকিনসন। ইউনিভার্সিটি অব কুইন্সল্যান্ডের গবেষণার সঙ্গে তিনিও যুক্ত ছিলেন। এখন তিনি লাইফস্টাইল ম্যাটারনিটি বলে অস্ট্রেলিয়ার একটি প্রাইভেট ক্লিনিকে কাজ করেন।

তিনি বলছেন, একজন পুরুষের স্বাস্থ্য এবং খাদ্যাভ্যাস আসলে তার নাতি বা নাতনির স্বাস্থ্যের ওপর পর্যন্ত প্রভাব ফেলতে পারে।

শেলি উইলকিনসন বলেন, দম্পতিদের উচিৎ যে কোন সমস্যা একসঙ্গে মোকাবেলা করা।

“একজন যদি খাদ্য-পুষ্টি সংক্রান্ত নিয়ম-নীতি মেনে চলেন, অন্যজনও সম্ভবত সেটি করবেন। স্বাস্থ্যসম্মত পরিবর্তন আনার জন্য আমাদেরকে নারী এবং পুরুষ, দুজনের দিকেই মনোযোগ দিতে হবে। নইলে কিন্তু আমরা এই লড়াইয়ে অর্ধেক হেরে যাচ্ছি।”

একটি উপকারী পরিবর্তন হতে পারে দম্পতিদের নিত্যদিনের খাবারে চর্বি জাতীয় খাবারের পরিমাণ বাড়ানো- তবে এটি হতে হবে সঠিক ধরণের চর্বি। যেমন: বাদাম, বীজ, স্যামন, অ্যাভোক্যাডো এবং অলিভ অয়েল। তবে ট্রান্স ফ্যাটি এসিড, যা প্রাকৃতিক এবং কৃত্রিমভাবে উৎপাদিত- এই দুই ধরণের উৎস থেকেই পাওয়া যায়- সেগুলো কিন্তু আবার বন্ধ্যত্বের ঝুঁকি বাড়ায় বলে বলা হয়। এরকম খাবারের মধ্যে আছে মার্জারিন, ডোনাট, ফ্রায়েড ফুড এবং অন্যান্য প্রক্রিয়াজাত করা খাবার।

প্রচুর শাক-সবজি এবং ফলমূল খেতে পারলে সেটিও বেশ উপকারী। হার্ভার্ড স্কুল অব পাবলিক হেলথের গবেষকরা আট বছর ধরে ১৮ হাজার ৫৫৫ জন নারীর খাদ্যাভ্যাস পর্যালোচনা করে দেখেন। এই নারীরা গর্ভধারণের চেষ্টা করছিলেন বা গর্ভধারণ করেছেন। গবেষকরা দেখেছেন, যারা প্রাণীজাত আমিষের (যেমন লাল মাংস) পরিবর্তে উদ্ভিদজাত আমিষ (যেমন সিম, ডাল) খেয়েছেন, তাদের বেলায় গর্ভাশয়-সম্পর্কিত বন্ধ্যত্বের ঝুঁকি প্রায় ৫০ শতাংশ কম ছিল।

খাদ্যাভ্যাসের সঙ্গে নারীর বন্ধ্যত্বের সম্ভাব্য সম্পর্ক নিয়ে গবেষণা চালিয়ে একদল গবেষক ২০২১ সালে তাদের গবেষণায় এই বলে উপসংহার টানেন যে, "খাদ্যাভ্যাস এবং পুষ্টি পুরুষ এবং নারী, উভয়ের প্রজনন ক্ষমতার ক্ষেত্রেই নিঃসন্দেহে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।”

গবেষকরা তাদের পর্যালোচনায় বিস্তারিতভাবে সব ধরনের পুষ্টি উপাদান এবং যেসব খাবারে তা পাওয়া যায়, তার বিস্তারিত তুলে ধরেন। মোটাদাগে তারা শাক-সবজি, ফলমূল, পাস্তা, লাল আটা বা লাল চাল, তৈলাক্ত মাছ, সিম, ডাল, ডিম এবং চর্বি-ছাড়া মাংস খাওয়ার ওপর জোর দেন। তারা আয়োডিনের কথাও উল্লেখ করেন, যেটি ভ্রূণের বিকাশের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

মদ পানের বিষয়ে সব গবেষকরাই মোটামুটি একই মত দিয়েছেন। সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল বলেছে, গর্ভাবস্থায় বা গর্ভধারণের চেষ্টার সময় মদ পানের আসলে কোন নিরাপদ মাত্রা বলে কিছু নেই। ওয়াইন, বিয়ার থেকে শুরু করে সব ধরণের মদের বেলাতেই এটা প্রযোজ্য। তাদের পরামর্শ, এটা একেবারেই পরিহার করে চলা।

যদি আপনার খাদ্যাভ্যাস এবং কিভাবে এটি প্রজনন ক্ষমতার ওপর প্রভাব ফেলে, তা নিয়ে কোন উদ্বেগ থাকে, তাহলে সবচেয়ে ভালো হচ্ছে স্বাস্থ্যসেবা প্রদানকারীদের সঙ্গে যোগাযোগ করা। এবং কিছু খাদ্য যদিও প্রজনন ক্ষমতার ওপর বিরাট প্রভাব ফেলবে বলে বলা হচ্ছে, এগুলোর উপকারিতাকে অনেক বেশি বাড়িয়ে দেখানো ঠিক হবে না।

বন্ধ্যত্ব বেশ জটিল, এর কারণগুলোও জটিল। খাদ্যাভ্যাস নিয়ে অহেতুক চিন্তা করলে বরং মনের ওপর চাপ বাড়বে এবং সেই সঙ্গে নিজেকে দোষী মনে হবে। যারা সন্তান নেয়ার চেষ্টা করছেন, তাদের নিশ্চিতভাবেই এটা বলা যায় যে বন্ধ্যত্বের সমস্যাটি তারা কী খেয়েছেন বা কী খাননি তার সঙ্গে সম্পর্কিত হওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম।

শেলি উইলকিনসন বলেন, যারা প্রজনন ক্ষমতা নিয়ে সমস্যায় আছেন, তারা সবসময় এমন একটা খাদ্যের সন্ধানে থাকেন যেটি খেলে সমস্যার সমাধান হবে। কিন্তু তাদের উচিৎ সার্বিকভাবে স্বাস্থ্যসম্মত সুষম খাদ্যাভ্যাসের দিকে মনোযোগ দেয়া।

“প্রজনন স্বাস্থ্য নিয়ে কথা হয় যেসব চ্যাটরুমে, সেখানে এরকম আলাপ অনেক শোনা যায় যে, যারা গর্ভধারণের চেষ্টা করছেন, তাদের জন্য আনারস এক ম্যাজিক খাদ্য। কিন্তু আসলে এরকম একক কোন খাদ্য বা সাপ্লিমেন্ট নেই, যা কাজ করবে।”

বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ আহমেদ

এই বিভাগের আরও খবর
বয়স্কদের সুষম খাদ্য
বয়স্কদের সুষম খাদ্য
মাঝ বয়সে মূত্রাশয়ের সংক্রমণ গুপ্ত ক্যান্সারের সংকেত : গবেষণা
মাঝ বয়সে মূত্রাশয়ের সংক্রমণ গুপ্ত ক্যান্সারের সংকেত : গবেষণা
ইউনাইটেড হসপিটালে অধ্যাপক ডা. মোহসেনের যোগদান
ইউনাইটেড হসপিটালে অধ্যাপক ডা. মোহসেনের যোগদান
ভারতে নারীদের ক্যান্সারের প্রকোপ বেশি, মৃত্যুহার বেশি পুরুষের
ভারতে নারীদের ক্যান্সারের প্রকোপ বেশি, মৃত্যুহার বেশি পুরুষের
সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
আত্মহত্যা প্রতিরোধ: নিতে হবে মনের যত্ন
আত্মহত্যা প্রতিরোধ: নিতে হবে মনের যত্ন
চিকিৎসা খরচে নাকাল রোগী
চিকিৎসা খরচে নাকাল রোগী
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালে ভর্তি ২৪৫
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালে ভর্তি ২৪৫
বিনামূল্যে নিজ রক্তের গ্রুপ জানলেন তিনশ’ মানুষ
বিনামূল্যে নিজ রক্তের গ্রুপ জানলেন তিনশ’ মানুষ
বিশ্ব ফিজিওথেরাপি দিবস : সুস্থ বার্ধক্যে ফিজিওথেরাপির গুরুত্ব
বিশ্ব ফিজিওথেরাপি দিবস : সুস্থ বার্ধক্যে ফিজিওথেরাপির গুরুত্ব
ফিজিওথেরাপি খাতে অপচিকিৎসা রোধে নিবন্ধন প্রদান করা হবে: সমাজকল্যাণ সচিব
ফিজিওথেরাপি খাতে অপচিকিৎসা রোধে নিবন্ধন প্রদান করা হবে: সমাজকল্যাণ সচিব
সারাদেশে ডেঙ্গুতে ২৪ ঘণ্টায় ২ জনের মৃত্যু
সারাদেশে ডেঙ্গুতে ২৪ ঘণ্টায় ২ জনের মৃত্যু
সর্বশেষ খবর
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়া হালাল শোকেসের ২১তম আসরে বাংলাদেশ
মালয়েশিয়া হালাল শোকেসের ২১তম আসরে বাংলাদেশ

১ মিনিট আগে | পরবাস

উখিয়ায় বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু
উখিয়ায় বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

ফিলিপাইনে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে জনতা
ফিলিপাইনে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে জনতা

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে আবাসিক এলাকায় সাপ আতঙ্ক
দুবাইয়ে আবাসিক এলাকায় সাপ আতঙ্ক

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা রিজেন্সি –তে ট্যুরিজম ফেস্ট ২০২৫ এর উদ্বোধন
ঢাকা রিজেন্সি –তে ট্যুরিজম ফেস্ট ২০২৫ এর উদ্বোধন

৩১ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৪৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোংলায় ইয়াবাসহ নারী মাদক ব্যবসায়ী আটক
মোংলায় ইয়াবাসহ নারী মাদক ব্যবসায়ী আটক

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচারে বদলাবে গ্রুপ চ্যাটের ধরণ
হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচারে বদলাবে গ্রুপ চ্যাটের ধরণ

৫৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

উত্তরাখণ্ডে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভেসে গেল গ্রাম, নিখোঁজ অন্তত ১০
উত্তরাখণ্ডে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভেসে গেল গ্রাম, নিখোঁজ অন্তত ১০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল থেকে গ্রেফতার ১১
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল থেকে গ্রেফতার ১১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি সমর্থকরা শীলঙ্কার জয়ের অপেক্ষায় রয়েছে : শানাকা
বাংলাদেশি সমর্থকরা শীলঙ্কার জয়ের অপেক্ষায় রয়েছে : শানাকা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা, নিহত ছাড়াল ৬৫ হাজার
গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা, নিহত ছাড়াল ৬৫ হাজার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের অন্যতম সহযোগী গ্রেফতার
সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের অন্যতম সহযোগী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বয়স্কদের সুষম খাদ্য
বয়স্কদের সুষম খাদ্য

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মক্ষেত্রে হেনস্থার জেরে আত্মহত্যা, ৯০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ
কর্মক্ষেত্রে হেনস্থার জেরে আত্মহত্যা, ৯০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

তিন দফা দাবি মানল প্রশাসন, ৩২ ঘণ্টা পর অনশন ভাঙলেন জবি শিক্ষার্থীরা
তিন দফা দাবি মানল প্রশাসন, ৩২ ঘণ্টা পর অনশন ভাঙলেন জবি শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কঙ্গোতে ইবোলার নতুন প্রাদুর্ভাব, আতঙ্কে সাধারণ মানুষ
কঙ্গোতে ইবোলার নতুন প্রাদুর্ভাব, আতঙ্কে সাধারণ মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এয়ার ইন্ডিয়ায় দুর্ঘটনা, বোয়িং-হানিওয়েলের বিরুদ্ধে মামলা
এয়ার ইন্ডিয়ায় দুর্ঘটনা, বোয়িং-হানিওয়েলের বিরুদ্ধে মামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্র্যাপিস্ট-ওয়ানই গ্রহ নিয়ে নতুন আশা জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের
ট্র্যাপিস্ট-ওয়ানই গ্রহ নিয়ে নতুন আশা জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

২০ কোটি বছরের পুরনো কোয়েলাক্যন্থ জীবাশ্ম শনাক্ত
২০ কোটি বছরের পুরনো কোয়েলাক্যন্থ জীবাশ্ম শনাক্ত

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৪ উইকেটের জয় ইংল্যান্ডের
আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৪ উইকেটের জয় ইংল্যান্ডের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আশুলিয়ায় ৬ মরদেহ পোড়ানোর মামলায় তৃতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
আশুলিয়ায় ৬ মরদেহ পোড়ানোর মামলায় তৃতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই
ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা