শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:৫৭, শুক্রবার, ১৯ মে, ২০২৩ আপডেট:

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

গর্ভধারণ : খাদ্যাভ্যাস কি প্রজনন ক্ষমতার ওপর প্রভাব ফেলে?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
গর্ভধারণ : খাদ্যাভ্যাস কি প্রজনন ক্ষমতার ওপর প্রভাব ফেলে?

প্রজনন ক্ষমতা নিয়ে কথাবার্তা হয় এরকম যে কোনো অনলাইন চ্যাটরুমে যদি যান, দেখতে পাবেন, সেখানে একটি প্রধান আলোচনার বিষয় হচ্ছে কী ধরনের খাবার খেলে গর্ভধারণের সম্ভাবনা বাড়ে। গর্ভধারণের সক্ষমতা বাড়ানোর নানা ধরনের সাপ্লিমেন্ট বা পরিপূরক খাবারের কথা এসব চ্যাটরুমে প্রচার করা হয়। স্বাস্থ্যসম্মত গর্ভধারণের জন্য এখানে নানা ধরনের খাবারের কথাও বলা হয়।

গর্ভধারণ সম্পর্কে এই যে নানা কথা, নানা ধরনের জিনিস বিপণন করা হচ্ছে- বিশেষ কিছু খাবার খেলে যে পুরুষ এবং নারীর প্রজনন ক্ষমতা আসলেই বাড়ে, গর্ভস্থ ভ্রূণের বিকাশে সাহায্য করে, এর প্রমাণ কতটা আছে?

শুরুতে বলে রাখা দরকার, কিছু কিছু পুষ্টিকর খাবার আসলেই গর্ভাবস্থায় সুস্থ থাকতে সাহায্য করে, ভ্রূণের বিকাশ নিশ্চিত করে- যেমন ফলিক এসিড। গর্ভধারণের আগে এবং গর্ভধারণের পরে ফলিক এসিড নিয়মিত গ্রহণ করলে এটি যেমন একদিকে ‘অ্যানেনসেফালি (শিশুর মস্তিষ্কে একধরনের ত্রুটি) নিরোধ করে, অন্যদিকে ‘স্পিনা বিফিডা’ বলে শিশুর মেরুদণ্ডের একটি রোগ প্রতিরোধেও সহায়ক হয়।

যেহেতু এসব রোগ গর্ভধারণের একেবারে প্রাথমিক অবস্থায় হয়, যখন একজন নারী হয়তো জানেনই না যে তিনি গর্ভবতী, সেজন্যে যুক্তরাষ্ট্রের সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোলের সুপারিশ হচ্ছে, প্রজনন সক্ষম বয়সের সব নারীর উচিত প্রতিদিন চারশো মাইক্রোগ্রাম ফলিক এসিড গ্রহণ করা।

প্রতিদিন আমরা যা খাই, যেমন ব্রেকফাস্ট সিরিয়াল, সেগুলোতে ফলিক এসিড ভরে দিতে পারলে আরও শক্তিশালী সুরক্ষা পাওয়া সম্ভব। কারণ বেশিরভাগ গর্ভধারণের ঘটনা ঘটে কোন পরিকল্পনা ছাড়াই।

ধারণা করা হয়, ২০১৯ সালে সম্ভাব্য স্পিনা বিফিডা বা অ্যানেনসেফালির ২২ শতাংশই রোধ করা গেছে প্রতিদিনের খাবারে ফলিক এসিড মেশানোর মাধ্যমে।

ফলিক এসিডের আরেকটি বাড়তি সুবিধা আছে: নারীরা যখন গর্ভধারণের চেষ্টায় সাপ্লিমেন্ট হিসেবে ফলিক এসিড নিতে থাকেন, এটি হয়তো তাদের গর্ভধারণের সম্ভাবনা বাড়ায়। তবে এটি নিশ্চিত করার জন্য আরও পরীক্ষার দরকার আছে।

কিন্তু অন্যান্য খাবার এবং সাপ্লিমেন্ট কতটা কার্যকরী? ‘প্রজনন ক্ষমতা বাড়ানোর খাবার” বলে কিছু কি আসলে আছে, যা দিয়ে গর্ভধারণের সম্ভাবনা বাড়ানো যাবে?

এই প্রশ্নের উত্তর দেয়ার জন্য বন্ধ্যত্বের প্রধান কারণগুলো সম্পর্কে আগে জানা দরকার। যুক্তরাষ্ট্রে ১৫ শতাংশ পুরুষ কোন ধরণের জন্মনিরোধক ছাড়া যৌনমিলন করেও গর্ভসঞ্চার করতে পারেনি। এর অনেক সম্ভাব্য কারণ আছে। নারীর দিকের কথা বললে, তাদের ডিম্বাশয় থেকে হয়তো সুস্থ-সবল ডিম্বাণু তৈরি হয়নি, বা হয়তো এই ডিম্বাণু ডিম্বাশয় থেকে গর্ভাশয়ে যেতে পারেনি- কারণ এটি হয়তো ফেলোপিয়ান টিউবে আটকে গিয়েছিল।

আর ডিম্বাণু যদি সফলভাবে এই যাত্রা শেষও করতে পারে, এটি হয়তো গর্ভাশয়ের নালীতে নিজেকে আটকাতে পারেনি, বা আটকানোর পরও বাঁচেনি।

আবার পুরুষের দিকের কথা ভাবলে, শুক্রাণু কতটা সুস্থ সবল সেটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই শুক্রাণু কতটা দক্ষতার সঙ্গে চলতে পারছে, এর আকার এবং আকৃতি, এবং কোন নির্দিষ্ট পরিমাণ বীর্যে কী পরিমাণ শুক্রাণু আছে ইত্যাদি।

শুক্রাণুর মান অনেকগুলো বিষয়ের ওপর নির্ভর করে, এর মধ্যে দূষণের মতো পরিবেশগত সমস্যাও আছে।

আবার অনেক সময় অনেক শারীরিক পরীক্ষার পরও বন্ধ্যত্বের কারণ হয়তো স্পষ্টভাবে জানা যায় না। ১৫ শতাংশ বন্ধ্যত্বের কারণ কোনভাবেই ব্যাখ্যা করা যায় না।

কোন একটা নির্দিষ্ট খাবার খেয়ে বা সাপ্লিমেন্ট নিয়ে এরকম সম্ভাব্য সমস্যা মোকাবেলা সম্ভব নয়। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, গর্ভধারণের চেষ্টা শুরু হওয়ার পর হতে পুরো প্রক্রিয়ার সময় স্বাস্থ্যসম্মত খাবার খাওয়ার বিরাট উপকারিতা আছে।

পুষ্টিকর খাবার খাওয়া যে খুব গুরুত্বপূর্ণ সেটা বলার অপেক্ষা রাখে না। অপুষ্টির পরিণাম গর্ভস্থ শিশুর জন্য খুবই মারাত্মক হতে পারে।

এক্ষেত্রে সবচেয়ে সবচেয়ে সুপরিচিত একটি গবেষণা হয়েছিল ১৯৪৪ সালে নেদারল্যান্ডসে। ‘ডাচ হাঙ্গার উইন্টার’ নামে পরিচিত এক খাদ্য সংকটের সময় সেখানে গর্ভধারণের পর যেসব শিশু জন্ম নেয় তাদের ওপর গবেষণাটি চালানো হয়। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের শেষের দিকে নাৎসিরা যখন নেদারল্যান্ডসে খাদ্য সরবরাহ বন্ধ করে দেয়, তখন সেখানে আট মাস ধরে এই খাদ্য সংকট চলে। তখন মা হতে চলেছেন এমন নারীরা দিনে মাত্র চারশো ক্যালরির খাবার খেতে পেতেন। স্বাস্থ্যসম্মত গর্ভধারণের জন্য যত ক্যালরি প্রয়োজন, তার চেয়ে এটি অনেক কম।

এই সময়ে গর্ভে আসা যেসব শিশু পরে জন্ম নেয়, তাদের নানা ধরণের বিরূপ স্বাস্থ্য সমস্যার মুখোমুখি হতে হয়। এই সময়ের আগে পরে গর্ভধারণ করে জন্ম নেয়া শিশুদের তুলনায় এসব শিশু ছিল খর্বাকৃতির এবং শীর্ণকায়, তাদের মাথার আকার ছিল ছোট। প্রাপ্তবয়স্ক অবস্থায় তাদের মধ্যে মোটা হওয়ার ধাত অনেক বেশি ছিল, এবং ডায়াবেটিস ও স্কিজোফ্রেনিয়ার মতো রোগে তারা অনেক বেশি ভুগছিল। এদের মৃত্যুও হচ্ছিল অনেক কম বয়সে।

যাদের যথেষ্ট পরিমাণ খাবার খাওয়ার সুযোগ আছে, তাদের বেলায় কিন্তু সব ধরণের খাবার সঠিক মাত্রায় খাওয়াটা খুব গুরুত্বপূর্ণ। এরকম উপকারী খাবারের কথা যখন বলা হয়, তখন কেবল নারীদের প্রজনন ক্ষমতা বাড়ানোর দিকেই মনোযোগ দেয়া হয়। কিন্তু পুরুষদের প্রজনন ক্ষমতার ক্ষেত্রেও যে খাবার বেশ গুরুত্বপূর্ণ, সেটি নিয়ে সচেতনতা ক্রমশ বাড়ছে।

২০১৫ সালে আইভিএফ চিকিৎসা নিচ্ছিলেন এমন দম্পতিদের ওপর একটি গবেষণা চালানো হয়। এতে দেখা যায়, পুরুষরা যখন মাংস খায়, বিশেষ করে কী ধরণের মাংস তারা খায়, সেটি তাদের প্রজনন সক্ষমতাকে প্রভাবিত করে। হাঁসমুরগির মাংস বেশি খেলে ভ্রূণ নিষিক্ত হওয়ার হারে এর ইতিবাচক প্রভাব পড়ে, অন্যদিকে বেকন বা সসেজের মতো প্রক্রিয়াজাত করা মাংস বেশি খেলে এর প্রভাবটা হয় নেতিবাচক।

যে পুরুষেরা প্রক্রিয়াজাত করা মাংস সবচেয়ে কম খেয়েছে, সঙ্গিনীকে গর্ভসঞ্চারে তাদের সাফল্যের সম্ভাবনা ছিল ৮২ শতাংশ। আর যে পুরুষেরা প্রক্রিয়াজাত করা মাংস সবচেয়ে বেশি খেয়েছে, তাদের সম্ভাবনা ছিল ৫৪ শতাংশ।

এমনকি গর্ভসঞ্চারের পরও একজন বাবা কী খাবার-দাবার খাচ্ছেন, তা পরোক্ষভাবে তার ভূমিষ্ঠ না হওয়া সন্তানের ওপর প্রভাব ফেলতে পারে।

অস্ট্রেলিয়ার কুইন্সল্যান্ড ইউনিভার্সিটির একদল গবেষকের চালানো পরীক্ষায় দেখা যায়, একজন বাবা যে ধরণের খাবার-দাবার খান, সেটি ভবিষ্যতে জন্ম নেয়া তার শিশুর স্বাস্থ্যের ওপরও প্রভাব ফেলে। এই গবেষক দলটি প্রায় দুশো দম্পতির প্রতিদিনের খাবার-দাবারের তথ্য পর্যালোচনা করে দেখেছে, যারা অস্ট্রেলিয়ার ব্রিসবেনে সবচেয়ে বড় মাতৃ-স্বাস্থ্য ক্লিনিকে গর্ভস্থ শিশুর জন্য সেবা-যত্ন নিচ্ছিল। গবেষকরা দেখেছেন, পুরুষরা কী খাচ্ছে, তা তাদের সঙ্গী নারীর স্বাস্থ্যে বেশ জোরালো প্রভাব ফেলছে, যেটি কিনা আবার সেই নারীর গর্ভের শিশুর ওপর প্রভাব ফেলছে। অন্যান্য গবেষণায় দেখা গেছে, একজন বাবার শারীরিক ওজন কত, সেটির প্রভাব পড়তে পারে পরবর্তী প্রজন্মের ওপর, শিশুর ওজন কী হবে তা ওপর।

“প্রজননের জন্য পুরুষের স্বাস্থ্য এবং পুষ্টিও যে গুরুত্বপূর্ণ সেটা উপেক্ষা করা হয়”, বলছেন একজন পুষ্টিবিদ শেলি উইলকিনসন। ইউনিভার্সিটি অব কুইন্সল্যান্ডের গবেষণার সঙ্গে তিনিও যুক্ত ছিলেন। এখন তিনি লাইফস্টাইল ম্যাটারনিটি বলে অস্ট্রেলিয়ার একটি প্রাইভেট ক্লিনিকে কাজ করেন।

তিনি বলছেন, একজন পুরুষের স্বাস্থ্য এবং খাদ্যাভ্যাস আসলে তার নাতি বা নাতনির স্বাস্থ্যের ওপর পর্যন্ত প্রভাব ফেলতে পারে।

শেলি উইলকিনসন বলেন, দম্পতিদের উচিৎ যে কোন সমস্যা একসঙ্গে মোকাবেলা করা।

“একজন যদি খাদ্য-পুষ্টি সংক্রান্ত নিয়ম-নীতি মেনে চলেন, অন্যজনও সম্ভবত সেটি করবেন। স্বাস্থ্যসম্মত পরিবর্তন আনার জন্য আমাদেরকে নারী এবং পুরুষ, দুজনের দিকেই মনোযোগ দিতে হবে। নইলে কিন্তু আমরা এই লড়াইয়ে অর্ধেক হেরে যাচ্ছি।”

একটি উপকারী পরিবর্তন হতে পারে দম্পতিদের নিত্যদিনের খাবারে চর্বি জাতীয় খাবারের পরিমাণ বাড়ানো- তবে এটি হতে হবে সঠিক ধরণের চর্বি। যেমন: বাদাম, বীজ, স্যামন, অ্যাভোক্যাডো এবং অলিভ অয়েল। তবে ট্রান্স ফ্যাটি এসিড, যা প্রাকৃতিক এবং কৃত্রিমভাবে উৎপাদিত- এই দুই ধরণের উৎস থেকেই পাওয়া যায়- সেগুলো কিন্তু আবার বন্ধ্যত্বের ঝুঁকি বাড়ায় বলে বলা হয়। এরকম খাবারের মধ্যে আছে মার্জারিন, ডোনাট, ফ্রায়েড ফুড এবং অন্যান্য প্রক্রিয়াজাত করা খাবার।

প্রচুর শাক-সবজি এবং ফলমূল খেতে পারলে সেটিও বেশ উপকারী। হার্ভার্ড স্কুল অব পাবলিক হেলথের গবেষকরা আট বছর ধরে ১৮ হাজার ৫৫৫ জন নারীর খাদ্যাভ্যাস পর্যালোচনা করে দেখেন। এই নারীরা গর্ভধারণের চেষ্টা করছিলেন বা গর্ভধারণ করেছেন। গবেষকরা দেখেছেন, যারা প্রাণীজাত আমিষের (যেমন লাল মাংস) পরিবর্তে উদ্ভিদজাত আমিষ (যেমন সিম, ডাল) খেয়েছেন, তাদের বেলায় গর্ভাশয়-সম্পর্কিত বন্ধ্যত্বের ঝুঁকি প্রায় ৫০ শতাংশ কম ছিল।

খাদ্যাভ্যাসের সঙ্গে নারীর বন্ধ্যত্বের সম্ভাব্য সম্পর্ক নিয়ে গবেষণা চালিয়ে একদল গবেষক ২০২১ সালে তাদের গবেষণায় এই বলে উপসংহার টানেন যে, "খাদ্যাভ্যাস এবং পুষ্টি পুরুষ এবং নারী, উভয়ের প্রজনন ক্ষমতার ক্ষেত্রেই নিঃসন্দেহে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।”

গবেষকরা তাদের পর্যালোচনায় বিস্তারিতভাবে সব ধরনের পুষ্টি উপাদান এবং যেসব খাবারে তা পাওয়া যায়, তার বিস্তারিত তুলে ধরেন। মোটাদাগে তারা শাক-সবজি, ফলমূল, পাস্তা, লাল আটা বা লাল চাল, তৈলাক্ত মাছ, সিম, ডাল, ডিম এবং চর্বি-ছাড়া মাংস খাওয়ার ওপর জোর দেন। তারা আয়োডিনের কথাও উল্লেখ করেন, যেটি ভ্রূণের বিকাশের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

মদ পানের বিষয়ে সব গবেষকরাই মোটামুটি একই মত দিয়েছেন। সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল বলেছে, গর্ভাবস্থায় বা গর্ভধারণের চেষ্টার সময় মদ পানের আসলে কোন নিরাপদ মাত্রা বলে কিছু নেই। ওয়াইন, বিয়ার থেকে শুরু করে সব ধরণের মদের বেলাতেই এটা প্রযোজ্য। তাদের পরামর্শ, এটা একেবারেই পরিহার করে চলা।

যদি আপনার খাদ্যাভ্যাস এবং কিভাবে এটি প্রজনন ক্ষমতার ওপর প্রভাব ফেলে, তা নিয়ে কোন উদ্বেগ থাকে, তাহলে সবচেয়ে ভালো হচ্ছে স্বাস্থ্যসেবা প্রদানকারীদের সঙ্গে যোগাযোগ করা। এবং কিছু খাদ্য যদিও প্রজনন ক্ষমতার ওপর বিরাট প্রভাব ফেলবে বলে বলা হচ্ছে, এগুলোর উপকারিতাকে অনেক বেশি বাড়িয়ে দেখানো ঠিক হবে না।

বন্ধ্যত্ব বেশ জটিল, এর কারণগুলোও জটিল। খাদ্যাভ্যাস নিয়ে অহেতুক চিন্তা করলে বরং মনের ওপর চাপ বাড়বে এবং সেই সঙ্গে নিজেকে দোষী মনে হবে। যারা সন্তান নেয়ার চেষ্টা করছেন, তাদের নিশ্চিতভাবেই এটা বলা যায় যে বন্ধ্যত্বের সমস্যাটি তারা কী খেয়েছেন বা কী খাননি তার সঙ্গে সম্পর্কিত হওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম।

শেলি উইলকিনসন বলেন, যারা প্রজনন ক্ষমতা নিয়ে সমস্যায় আছেন, তারা সবসময় এমন একটা খাদ্যের সন্ধানে থাকেন যেটি খেলে সমস্যার সমাধান হবে। কিন্তু তাদের উচিৎ সার্বিকভাবে স্বাস্থ্যসম্মত সুষম খাদ্যাভ্যাসের দিকে মনোযোগ দেয়া।

“প্রজনন স্বাস্থ্য নিয়ে কথা হয় যেসব চ্যাটরুমে, সেখানে এরকম আলাপ অনেক শোনা যায় যে, যারা গর্ভধারণের চেষ্টা করছেন, তাদের জন্য আনারস এক ম্যাজিক খাদ্য। কিন্তু আসলে এরকম একক কোন খাদ্য বা সাপ্লিমেন্ট নেই, যা কাজ করবে।”

বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ আহমেদ

এই বিভাগের আরও খবর
রেনাটার পৃষ্ঠপোষকতায় ক্যান্সার অ্যাওয়ারনেস ফাউন্ডেশনের মহৎ উদ্যোগ
রেনাটার পৃষ্ঠপোষকতায় ক্যান্সার অ্যাওয়ারনেস ফাউন্ডেশনের মহৎ উদ্যোগ
শ্বাসকষ্ট : সমস্যা ফুসফুসের নাকি হৃৎপিণ্ডের?
শ্বাসকষ্ট : সমস্যা ফুসফুসের নাকি হৃৎপিণ্ডের?
গতি বদলিয়ে ১৪ মিনিট হাঁটুন, মিলবে যে উপকারিতা
গতি বদলিয়ে ১৪ মিনিট হাঁটুন, মিলবে যে উপকারিতা
হেমাচুরিয়া বা প্রস্রাবে রক্ত: সতর্ক হওয়ার সংকেত
হেমাচুরিয়া বা প্রস্রাবে রক্ত: সতর্ক হওয়ার সংকেত
দাঁতের আধুনিক চিকিৎসায় ‘ক্লিয়ার এলাইনার’
দাঁতের আধুনিক চিকিৎসায় ‘ক্লিয়ার এলাইনার’
আশুলিয়ায় নারী ও শিশু হাসপাতালে এভারকেয়ার হসপিটালের মেডিকেল ক্যাম্প
আশুলিয়ায় নারী ও শিশু হাসপাতালে এভারকেয়ার হসপিটালের মেডিকেল ক্যাম্প
হৃৎপিন্ডের যত্ন নিয়ে কিছু কথা
হৃৎপিন্ডের যত্ন নিয়ে কিছু কথা
যত্নে থাকুক ডায়াবেটিক ফুট
যত্নে থাকুক ডায়াবেটিক ফুট
ডায়াবেটিস ও দাঁতের সম্পর্ক
ডায়াবেটিস ও দাঁতের সম্পর্ক
শিশুর প্রস্রাবে ইনফেকশন
শিশুর প্রস্রাবে ইনফেকশন
নরমাল ডেলিভারির জন্য কেমন প্রস্তুতি নেওয়া উচিত
নরমাল ডেলিভারির জন্য কেমন প্রস্তুতি নেওয়া উচিত
অস্টিওম্যালেসিয়ার লক্ষণ
অস্টিওম্যালেসিয়ার লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো
কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগ সড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগ সড়ক

নগর জীবন

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে
বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে

মাঠে ময়দানে

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটি
ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম