শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:১১, রবিবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

কৃত্রিম হৃৎপিণ্ডে তাসনোভার স্বাভাবিক জীবন

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
কৃত্রিম হৃৎপিণ্ডে তাসনোভার স্বাভাবিক জীবন

২০২২ সালের ২ মার্চ। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে প্রথম কৃত্রিম হৃৎপিণ্ড স্থাপন করা হয় ৪২ বছর বয়সী নারী তাসনোভা মোস্তাফিজ নোভার শরীরে। ওই সময় ফলাও করে সংবাদ প্রচার করা হলেও গণমাধ্যমের মুখোমুখি হতে দেখা যায়নি ওই নারীকে। প্রায় আড়াই বছর পর গত মঙ্গলবার বিশেষ অনুরোধে কথা বলেন তাসনোভা ও তাঁর পরিবার।

তাসনোভা জানান, এখন তিনি পুরোপুরি সুস্থ। ফিরেছেন স্বাভাবিক জীবনেও। তিনি বলেন, “আজকে আমি যে কথা বলছি, এটা স্বপ্নের মতো। তখন প্রতিটা মুহূর্ত ছিল চলে যাওয়ার মতো।

এতটা তীব্র ব্যথা ছিল যে আমার সংসার, পরিবার সব কিছু এলামেলো হয়ে গেছে। এক পর্যায়ে চিকিৎসক আমার পরিবারকে বললেন, ‘এ রোগীকে বেশিদিন এখানে রাখা যাচ্ছে না। তিনি  দুই মাসের বেশি টিকবেন না।’ নামাজ পড়ার জন্য অজু করব সেই ক্ষমতাও ছিল না।

সারাক্ষণ অক্সিজেন মাস্ক লাগিয়ে চলতে হতো। কৃত্রিম হৃৎপিণ্ড স্থাপনের পর স্বাভাবিক জীবনে ফিরেছি। আজ হেঁটে হেঁটে হাসপাতালে এসেছি, রান্নাবান্না থেকে সংসার যাবতীয় কাজ করছি, দেশে-বিদেশে ঘুরে বেড়াচ্ছি। একজন সুস্থ, স্বাভাবিক মানুষের মতো চলতে পারছি।”
২০২২ সালে দেশে প্রথম কৃত্রিম হৃৎপিণ্ড বা লেফট ভেন্ট্রিকুলার অ্যাসিস্ট ডিভাইস-এলভ্যাড (LVAD) স্থাপন করেন ঢাকার বেসরকারি ইউনাইটেড হাসপাতালের একদল চিকিৎসক।

সেই চিকিৎসকদলের প্রধান ডা. জাহাঙ্গীর কবির বলেন, ‘আজ পর্যন্ত ২৮ হাজার মানুষের হার্টের অপারেশন করেছি। এর মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ রোগীদের একজন তাসনোভা। তাসনুবা। একসময় সে বলতো গণমাধ্যমের সামনে আসবো না। সেটা একটা দিন ছিল, একটা সময় ছিল। যখন তাসনোভা তাসনুবা চরম হার্ট ফেইলর রোগে ভুগছিল।

তিনি বলেন, তাসনোভা তাসনুবা দেশের সেরা সেরা হাসপাতাল গুলোতে চিকিৎসা শেষ করে সিঙ্গাপুর- মালেশিয়াসহ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে চিকিৎসা নিয়েছে। শেষে আমাদের ইউনাইটেড হাসপাতালে তাঁর  মেকানিকাল হার্ট ইমপ্ল্যান্ট বা কৃত্রিম হৃদপিণ্ড স্থাপন করা। এখন সে সম্পূর্ন সুস্থ।

তাসনোভা বিদেশেও অপারেশনটা করতে পারতেন। কিন্তু তিনি দেশের চিকিৎসকদের প্রতি আস্থা ও আত্মবিশ্বাস রেখেছেন। যে কারণে আমরা বাংলাদেশে হৃদরোগ চিকিৎসায় নতুন যুগের সূচনা করতে পেরেছি।’

মায়ের অসুস্থতার কথা জানিয়ে তাসনোভার তাসনুবার ছেলে নাহিয়ান বিন মোস্তাফিজ বলেন, ‘একটা সময় ছিল মা সারারাত ঘুমাতে পারতো না। আমি ও বাবা সারারাত জেগে থাকতাম। মা ব্যথায় অনেক কান্না করতো। নিঃশ্বাস নিতে পারতো না। রাত হলে আমাদের মনে হতো, আজ মনে হয় শেষ রাত, পরের দিন আর দেখতে পারব কিনা। সেখান থেকে সুস্থ স্বাভাবিক জীবনে ফেরা আমাদের জন্য স্বপ্নের। তুরস্কে মা আমাদের বাসার সমস্ত কাজ করছে।’


তাসনোভার অসুস্থতার দিনগুলো

তাসনোভা মোস্তাফিজ নোভা বলেন, ‘২০১৩ সালের দিকে একাধিকবার আমি অজ্ঞান হয়ে পরি।  সুস্থ মানুষ ছেলেকে নিয়ে স্কুলে গিয়েছি, দেখা গেল সেখানে অজ্ঞান হয়ে পড়লাম। অভিভাবকরা আমাকে নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি করছে। এরপর কার্ডিয়ালজিস্ট দেখানো হলো দেশের একটা স্বনামধন্য হাসপাতালে। তখন পরামর্শ দেওয়া হলো, যদি আর্থিক সমস্যা না থাকে দেশের বাইরে চিকিৎসা নেওয়া জন্য। এরপর সিঙ্গাপুরের মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালে টানা সাত বছর চিকিৎসা নিয়েছি। ২০১৭ সালের দিকে আমার হার্টে এসআইসিটি নামক একটা ডিভাইস বসানো হয় আমার হার্টে। এটা বসানো হয়েছিল ৫ বছরের জন্য। এক বছরের মাথায় ২০১৮ সালে সমস্যা আবার বাড়তে শুরু করে। এরপর হার্টে ব্লক থাকায় মালয়েশিয়া গিয়ে করোনারি স্টেন্ট লাগানো হয়। ওখানকার চিকিৎসক প্রথম বললেন, হার্ট প্রতিস্থাপন প্রয়োজন হতে পারে। ওই বছরেই এভার কেয়ার হাসপাতালে ভর্তি হলাম। উনারা কোন কারণে এনজিওগ্রাম করতে আগ্রাহ প্রকাশ করেনি। তখন আমি যাই তুর্কিয়ে। সেখানে বলা হলো হার্ট প্রতিস্থাপন প্রয়োজন হতে পারে। এরপর ঢাকায় ফিরে কিছুদিন পর আবারও অসুস্থ হয়ে পড়লাম। তখন কয়েকদিন পরপর এভারকেয়ার চিকিৎসা নিতে হতো।

তাসনোভারা তাসনুবার স্বামী মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, তখন একরকম আশা ছেড়ে দিয়েছি বলা চলে। হয়তো আর হবে না বাচঁবে না। কারণ আমি দীর্ঘদিন ধরে দেখছিলাম। যেখানে সিঙ্গাপুরে আর চিকিৎসা নাই, তুর্কিয়ে, মালয়েশিয়াও পেলাম না। শেষে ইউনাইটেড হাসপাতালের হসপিটালের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের পরামর্শে আস্বস্ত হলাম ও এখানে অপারেশনের মধ্যে এখন সুস্থ।


কৃত্রিম হৃদপিণ্ড কিভাবে কাজ করে?

ডা. জাহাঙ্গীর কবির বলেন, হৃদযন্ত্রের কাজ হচ্ছে বিরতিহীনভাবে শরীরের গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গে রক্ত সঞ্চালন করা। এলভ্যাড (লেফট ভেন্ট্রিকুলার অ্যাসিস্ট ডিভাইস) যন্ত্রটি মূলত সে কাজটি করে। অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে পাম্প করার অংশটি বাসানো হয় হার্টের নিচে বাঁদিকের অংশে। হৃদপিণ্ডের সাথে যন্ত্রটিকে টিউব দিয়ে সংযোগ করে দেয়া হয়। এক ধরনের চুম্বক শক্তি দিয়ে যন্ত্রটি পাম্প করে।

পেটে ফুটো করে তার মাধ্যমে শরীরের বাইরের দিকে তার দিয়ে ব্যাটারি ও মনিটরের সাথে সংযোগ করে দেয়া থাকে। এই অংশ ষ্ট্র্যাপ দিয়ে একটি ব্যাগে ভরে দেয়া থাকে যা সারাক্ষণ বহন করতে হয়।


হার্ট প্রতিস্থাপনে জোর দিতে হবে

ডা. জাহাঙ্গীর কবির বলেন, তাসনোভা একটি যন্ত্রের সাহায্যে আড়াই বছর খুব ভালো আছে। হয়তো আরো আড়াই বছর ভালো থাকবে। তারপর কি হবে? একটা সময় আসবে যখন মেশিনও ফেইল করে।’

তিনি বলেন, ‘আজকে তাসনোভার স্বামী মুস্তাফিজ সাহেব তাঁর স্ত্রীর জন্য এতো কিছু করেছে। কিন্তু সবাই মুস্তাফিজ সাহেব না। সবার কাছে এতো টাকাও নাই।’

আমরা কিন্তু এর চেয়ে অনেক কম খরচে হৃদপিণ্ড প্রতিস্থাপন করতে পারি। যার ব্রেইন ইতিমধ্যে নিষ্ক্রিয়। যিনি কোনদিন ভালো হবেন না। কিন্তু তাঁর হৃদপিণ্ড সক্রিয় আছে। তিনি হৃদপিণ্ড দিতে পারেন।  এমন অনেক রোগী পাওয়া যায়।  বিশেষ করে যারা সড়ক দূর্ঘটনায় ব্রেইন ডেথ হয়ে কয়েক মাস ধরে বিছানায় পরে আছে। তাঁর হার্ট, কিডনি, ফুসফুস, লিভার, চোখ সচল রয়েছে। তিনি কিন্তু পাঁচ ছয় জন রোগীকে বাঁচাতে পারে। ‘আমি দুইটা রোগীর প্রতিস্থাপন করতে গিয়ে একেবারে শেষ ধাপ পর্যন্ত পৌছেছি। পৌছেছি তারপর যিনি হার্ট দিবেন..তিনি দেন নাই বা তাঁর আত্মীয় স্বজনরা দেন নাই। এটি খুবেই দুঃখজনক।

দেশের মানুষ এখনো উপলদ্ধি করে নাই, উদ্ধুদ্ধ হয়নি। ডা. জাহাঙ্গীর কবির মনে করেন, হার্ট প্রতিস্থাপন বা হার্ট ফেউলিওরের চিকিৎসায় অপারেশন এর জন্য উদ্ধুদ্ধ হওয়া প্রয়োজন। এটা সারা দুনিয়ায় চলে আসছে, বাংলাদেশেও হতে হবে। হার্ট প্রতিস্থাপন এর প্রচার করে মানুষ কে উদ্ভুদ্ধ করে এটাকে বাস্তবায়িত করতে হবে। বাংলাদেশের মানুষের যে এটা প্রয়োজন তা আমরা এখনো বুঝাতে পারি নাই। এর সচেতনতার জন্য আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে।


সূত্র: কালের কণ্ঠ

এই বিভাগের আরও খবর
করোনায় আরও ৫ জনের মৃত্যু, শনাক্ত ৩৬
করোনায় আরও ৫ জনের মৃত্যু, শনাক্ত ৩৬
শিশুর কোষ্ঠকাঠিন্য হলে
শিশুর কোষ্ঠকাঠিন্য হলে
রক্তচাপ নিয়ে কিছু কথা
রক্তচাপ নিয়ে কিছু কথা
ডেঙ্গু রোগীর খাদ্য ব্যবস্থাপনা
ডেঙ্গু রোগীর খাদ্য ব্যবস্থাপনা
দেশে আরও ২৮ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৮ জনের করোনা শনাক্ত
করোনা: চট্টগ্রামে ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্ত ৬ জন
করোনা: চট্টগ্রামে ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্ত ৬ জন
দেশে ২৪ ঘণ্টায় করোনায় দুইজনের মৃত্যু
দেশে ২৪ ঘণ্টায় করোনায় দুইজনের মৃত্যু
হৃদরোগীর ডেঙ্গু হলে করণীয়
হৃদরোগীর ডেঙ্গু হলে করণীয়
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
লিভার সুস্থ রাখতে যেসব খাবার নিয়মিত খাওয়া উচিত
লিভার সুস্থ রাখতে যেসব খাবার নিয়মিত খাওয়া উচিত
চট্টগ্রামে আরো একজনের করোনা শনাক্ত
চট্টগ্রামে আরো একজনের করোনা শনাক্ত
সর্বশেষ খবর
ইরানের তোপে সুর নরম, যুদ্ধ বন্ধের ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
ইরানের তোপে সুর নরম, যুদ্ধ বন্ধের ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সার্বভৌমত্ব রক্ষায় নবীন কর্মকর্তাদের প্রস্তুত থাকার আহবান সেনাপ্রধানের
সার্বভৌমত্ব রক্ষায় নবীন কর্মকর্তাদের প্রস্তুত থাকার আহবান সেনাপ্রধানের

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ জুন)

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ইরানের হয়ে নিরাপত্তা পরিষদে রাশিয়া, চীন ও পাকিস্তানের প্রস্তাব
ইরানের হয়ে নিরাপত্তা পরিষদে রাশিয়া, চীন ও পাকিস্তানের প্রস্তাব

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালেই ইসরায়েলে ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র  হামলা
সকালেই ইসরায়েলে ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পল্লবীতে বন্ধুর ছুরিকাঘাতে বন্ধু নিহত
পল্লবীতে বন্ধুর ছুরিকাঘাতে বন্ধু নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অটোরিকশার চার্জার খুলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে চালকের মৃত্যু
অটোরিকশার চার্জার খুলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে চালকের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসলামী ব্যাংকের সাবেক এমডি মনিরুল মাওলা গ্রেপ্তার
ইসলামী ব্যাংকের সাবেক এমডি মনিরুল মাওলা গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় আহত ৮৬
ইসরায়েলে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় আহত ৮৬

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নীলফামারীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
নীলফামারীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীর মৃত্যুকে কেন্দ্র করে জাবিতে চিকিৎসা কেন্দ্র ঘেরাও
শিক্ষার্থীর মৃত্যুকে কেন্দ্র করে জাবিতে চিকিৎসা কেন্দ্র ঘেরাও

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাপ্তাই হ্রদের মাছ উৎপাদন বৃদ্ধি করছে পুকুর ও হ্যাচারির রেনু
কাপ্তাই হ্রদের মাছ উৎপাদন বৃদ্ধি করছে পুকুর ও হ্যাচারির রেনু

৬ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

‘আপনি আমাদের জায়গায় থাকলে কি করতেন?’
‘আপনি আমাদের জায়গায় থাকলে কি করতেন?’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবার মোটরসাইকেল থেকে পড়ে কলেজছাত্রীর মৃত্যু
বাবার মোটরসাইকেল থেকে পড়ে কলেজছাত্রীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসীদের ভোটাধিকারের দাবিতে মালয়েশিয়ায় এনসিপির সংবাদ সম্মেলন
প্রবাসীদের ভোটাধিকারের দাবিতে মালয়েশিয়ায় এনসিপির সংবাদ সম্মেলন

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

যুদ্ধে চিন্তায় দেশের ব্যবসায়ীরা
যুদ্ধে চিন্তায় দেশের ব্যবসায়ীরা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হুমকিতে জ্বালানি নিরাপত্তা
হুমকিতে জ্বালানি নিরাপত্তা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্র গোটা অঞ্চলকে নিরাপত্তাহীন রাখতে চায়: পেজেশকিয়ান
যুক্তরাষ্ট্র গোটা অঞ্চলকে নিরাপত্তাহীন রাখতে চায়: পেজেশকিয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরগুনায় ডেঙ্গুতে শতবর্ষী বৃদ্ধার মৃত্যু
বরগুনায় ডেঙ্গুতে শতবর্ষী বৃদ্ধার মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জের সাবেক এমপি ফয়সাল বিপ্লব গ্রেফতার
মুন্সিগঞ্জের সাবেক এমপি ফয়সাল বিপ্লব গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নে বিএনপির গণসংযোগ
সোনারগাঁয়ে তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নে বিএনপির গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেতানিয়াহুর বড়শিতে আটকে গেলেন ট্রাম্প!
নেতানিয়াহুর বড়শিতে আটকে গেলেন ট্রাম্প!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলজেরিয়ায় ফুটবল স্টেডিয়ামের গ্যালারি ভেঙে দর্শকের মৃত্যু
আলজেরিয়ায় ফুটবল স্টেডিয়ামের গ্যালারি ভেঙে দর্শকের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হরমুজ প্রণালি বন্ধের অনুমোদন দিল ইরানের পার্লামেন্ট
হরমুজ প্রণালি বন্ধের অনুমোদন দিল ইরানের পার্লামেন্ট

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈদ্যুতিক গোলযোগে হঠাৎ অন্ধকারে ঢাকার উল্লেখযোগ্য অংশ
বৈদ্যুতিক গোলযোগে হঠাৎ অন্ধকারে ঢাকার উল্লেখযোগ্য অংশ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রশ্নপত্রের ট্রাংক খোলা, ওসিসহ ৬ পুলিশ প্রত্যাহার
প্রশ্নপত্রের ট্রাংক খোলা, ওসিসহ ৬ পুলিশ প্রত্যাহার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে চোর চক্রের তিনজন গ্রেফতার
চট্টগ্রামে চোর চক্রের তিনজন গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মারাঠি অভিনেতা তুষারের মরদেহ উদ্ধার, চাঞ্চল্যকর তথ্য জানাল পুলিশ
মারাঠি অভিনেতা তুষারের মরদেহ উদ্ধার, চাঞ্চল্যকর তথ্য জানাল পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুই দেশের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিষয়ে আলোচনা হবে : মির্জা ফখরুল
দুই দেশের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিষয়ে আলোচনা হবে : মির্জা ফখরুল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাগড়াছড়িতে সেমিনার অনুষ্ঠিত
খাগড়াছড়িতে সেমিনার অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মার্কিন হামলার পর ইরানের জবাব শুরু
মার্কিন হামলার পর ইরানের জবাব শুরু

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মার্কিন হামলা, যা বললেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী
ইরানে মার্কিন হামলা, যা বললেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, যা জানাল ইরান
পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, যা জানাল ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুধু ফরদোতেই ১২টি ‘বাংকার বাস্টার’ বোমা ফেলেছে যুক্তরাষ্ট্র
শুধু ফরদোতেই ১২টি ‘বাংকার বাস্টার’ বোমা ফেলেছে যুক্তরাষ্ট্র

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'১০ বছরের মধ্যে ইরান পারমাণবিক শক্তিধর রাষ্ট্রে পরিণত হবে'
'১০ বছরের মধ্যে ইরান পারমাণবিক শক্তিধর রাষ্ট্রে পরিণত হবে'

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ১০ লক্ষ্যবস্তুতে সফল হামলা ইরানের, আহত ৮৬
ইসরায়েলের ১০ লক্ষ্যবস্তুতে সফল হামলা ইরানের, আহত ৮৬

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘গোপনে’ সারাবিশ্ব উড়ে বেড়াতে পারে মার্কিন এই বিমান!
‘গোপনে’ সারাবিশ্ব উড়ে বেড়াতে পারে মার্কিন এই বিমান!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন নৌবহরে হামলা ও হরমুজ প্রণালি বন্ধের হুঁশিয়ারি ইরানের
মার্কিন নৌবহরে হামলা ও হরমুজ প্রণালি বন্ধের হুঁশিয়ারি ইরানের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেল আবিবে ধ্বংসস্তুপে আটকে পড়াদের খুঁজছে ইসরায়েলি পুলিশ
তেল আবিবে ধ্বংসস্তুপে আটকে পড়াদের খুঁজছে ইসরায়েলি পুলিশ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের সঙ্গে ‘গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা’ করতে রাশিয়ায় যাচ্ছেন আরাগচি
পুতিনের সঙ্গে ‘গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা’ করতে রাশিয়ায় যাচ্ছেন আরাগচি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ইরানের এই তিন পারমাণবিক স্থাপনাই যুক্তরাষ্ট্রের হামলার লক্ষ্য হলো?
কেন ইরানের এই তিন পারমাণবিক স্থাপনাই যুক্তরাষ্ট্রের হামলার লক্ষ্য হলো?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মার্কিন হামলা:  ট্রাম্পের ‘দুই সপ্তাহ’ কি তবে ছল ছিল?
ইরানে মার্কিন হামলা: ট্রাম্পের ‘দুই সপ্তাহ’ কি তবে ছল ছিল?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মার্কিন হামলার সময় যা করছিলেন ট্রাম্প!
ইরানে মার্কিন হামলার সময় যা করছিলেন ট্রাম্প!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার নুরুল হুদা গ্রেফতার
সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার নুরুল হুদা গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি চাকরিজীবীদের বিশেষ প্রণোদনার টাকা বাড়ালো সরকার
সরকারি চাকরিজীবীদের বিশেষ প্রণোদনার টাকা বাড়ালো সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৌসুমী, ফারিয়া, সাবিলাদের ব্যাংক হিসাব জব্দ
মৌসুমী, ফারিয়া, সাবিলাদের ব্যাংক হিসাব জব্দ

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানে মার্কিন হামলা আন্তর্জাতিক শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য ‘সরাসরি হুমকি’
ইরানে মার্কিন হামলা আন্তর্জাতিক শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য ‘সরাসরি হুমকি’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মার্কিন হামলার পর আকাশসীমা বন্ধ করল ইসরায়েল
ইরানে মার্কিন হামলার পর আকাশসীমা বন্ধ করল ইসরায়েল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরও এক মোসাদ গুপ্তচরের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করল ইরান
আরও এক মোসাদ গুপ্তচরের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করল ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান পরিস্থিতি নিয়ে সোমবার জরুরি বৈঠকে বসবে আইএইএ
ইরান পরিস্থিতি নিয়ে সোমবার জরুরি বৈঠকে বসবে আইএইএ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের হামলায় ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি ‘ধ্বংসপ্রাপ্ত’, দাবি মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
যুক্তরাষ্ট্রের হামলায় ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি ‘ধ্বংসপ্রাপ্ত’, দাবি মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আপনি আমাদের জায়গায় থাকলে কি করতেন?’
‘আপনি আমাদের জায়গায় থাকলে কি করতেন?’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ ও মধ্য ইরানের দুই প্রদেশে ইসরায়েলি হামলা
দক্ষিণ ও মধ্য ইরানের দুই প্রদেশে ইসরায়েলি হামলা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে মাদকাসক্তদের ভিডিও দেখতেন এই অভিনেত্রী
যে কারণে মাদকাসক্তদের ভিডিও দেখতেন এই অভিনেত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুক্তরাষ্ট্র আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করেছে: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
যুক্তরাষ্ট্র আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করেছে: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালি বন্ধের অনুমোদন দিল ইরানের পার্লামেন্ট
হরমুজ প্রণালি বন্ধের অনুমোদন দিল ইরানের পার্লামেন্ট

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বড়শিতে আটকে গেলেন ট্রাম্প!
নেতানিয়াহুর বড়শিতে আটকে গেলেন ট্রাম্প!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কংগ্রেসের অনুমোদন ছাড়াই ইরানে হামলা চালিয়েছেন ট্রাম্প
কংগ্রেসের অনুমোদন ছাড়াই ইরানে হামলা চালিয়েছেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ডা. স্বপ্নীলের সনদ ৫ বছরের জন্য স্থগিত করল বিএমডিসি
ডা. স্বপ্নীলের সনদ ৫ বছরের জন্য স্থগিত করল বিএমডিসি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কী এই বি-২ বোমারু বিমান
কী এই বি-২ বোমারু বিমান

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বনাশের বুলবুলি, দুর্ভিক্ষের পদধ্বনি
সর্বনাশের বুলবুলি, দুর্ভিক্ষের পদধ্বনি

সম্পাদকীয়

আন্দোলনে অচল সরকারি দপ্তর
আন্দোলনে অচল সরকারি দপ্তর

পেছনের পৃষ্ঠা

পর্যটন স্পটে হুমকিতে নারীর গোপনীয়তা
পর্যটন স্পটে হুমকিতে নারীর গোপনীয়তা

পেছনের পৃষ্ঠা

‘কুইক রেন্টাল’, বিপুর সোনার ডিম পাড়া হাঁস
‘কুইক রেন্টাল’, বিপুর সোনার ডিম পাড়া হাঁস

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশ কমছে যে কারণে
ইলিশ কমছে যে কারণে

পেছনের পৃষ্ঠা

আমার ক্যারিয়ার নিয়ে সন্তুষ্ট
আমার ক্যারিয়ার নিয়ে সন্তুষ্ট

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সাবেক সিইসি নূরুল গ্রেপ্তার জুতার মালা
সাবেক সিইসি নূরুল গ্রেপ্তার জুতার মালা

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজারে বাড়ছে মানব পাচার
কক্সবাজারে বাড়ছে মানব পাচার

নগর জীবন

রুপালি সম্পদের খনি হালদা
রুপালি সম্পদের খনি হালদা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজ্জাকের হাসি আর থামে না
রাজ্জাকের হাসি আর থামে না

শোবিজ

মাঠে ফেরার অপেক্ষায় তিন পেসার
মাঠে ফেরার অপেক্ষায় তিন পেসার

মাঠে ময়দানে

নাটকের যেসব নায়িকা সিনেমায় সফল
নাটকের যেসব নায়িকা সিনেমায় সফল

শোবিজ

অলআউট যুদ্ধের মহাবিপৎসংকেত
অলআউট যুদ্ধের মহাবিপৎসংকেত

প্রথম পৃষ্ঠা

বাফুফের নতুন টেকনিক্যাল ডিরেক্টর ক্রুইফ!
বাফুফের নতুন টেকনিক্যাল ডিরেক্টর ক্রুইফ!

মাঠে ময়দানে

আবারও রাজ-ফারিণ
আবারও রাজ-ফারিণ

শোবিজ

তিন নায়িকাসহ ২৫ জনের ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ
তিন নায়িকাসহ ২৫ জনের ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশ  টেস্ট জেতে ২০১৭ সালে
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশ টেস্ট জেতে ২০১৭ সালে

মাঠে ময়দানে

করোনায় আরও পাঁচজনের মৃত্যু
করোনায় আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশব্যাপী ক্রিকেট ছড়িয়ে দিতে চায় বিসিবি
দেশব্যাপী ক্রিকেট ছড়িয়ে দিতে চায় বিসিবি

মাঠে ময়দানে

ঝোপ বুঝে নাজমুলের কোপ
ঝোপ বুঝে নাজমুলের কোপ

মাঠে ময়দানে

২০২৬ টি-২০ বিশ্বকাপে কানাডা
২০২৬ টি-২০ বিশ্বকাপে কানাডা

মাঠে ময়দানে

ওহাইও নদীর তীরে ফুটবল উৎসব
ওহাইও নদীর তীরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

আইএসডিতে বার্সা একাডেমি সামার ক্যাম্প
আইএসডিতে বার্সা একাডেমি সামার ক্যাম্প

মাঠে ময়দানে

বিশেষ সুবিধা বাড়ল সরকারি চাকরিজীবীদের
বিশেষ সুবিধা বাড়ল সরকারি চাকরিজীবীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার অপি-তাহসান
এবার অপি-তাহসান

শোবিজ

নারী-শিশুসহ আরও ১৪ জনকে পুশইন
নারী-শিশুসহ আরও ১৪ জনকে পুশইন

খবর

পৃথক সচিবালয় হলে স্বায়ত্তশাসন নিশ্চিত হবে বিচার বিভাগের
পৃথক সচিবালয় হলে স্বায়ত্তশাসন নিশ্চিত হবে বিচার বিভাগের

পেছনের পৃষ্ঠা

জীবনজুড়ে স্রষ্টার করুণার ছায়া
জীবনজুড়ে স্রষ্টার করুণার ছায়া

সম্পাদকীয়