শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:১৯, রবিবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

হার্ট ফেইলিউর ক্লিনিক কমাবে মৃত্যুর হার

ডা. এন এ এম মোমেনুজ্জামান
অনলাইন ভার্সন
হার্ট ফেইলিউর ক্লিনিক কমাবে মৃত্যুর হার

হৃদরোগের অনেক প্রকৃতি আছে, তার মধ্যে অন্যতম হার্ট ফেইলিওর বা হৃদস্পন্দন বন্ধ হওয়া। হার্ট ফেইলিউর ক্যান্সারের চেয়েও বেশি প্রাণঘাতী। কেননা ক্যান্সারের রোগীর মৃত্যু ঘটে ধীরে ধীরে, কিন্তু হার্ট ফেইলিউর রোগী মুহূর্তেই মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ে। অর্থাৎ সময়মতো চিকিৎসা না করলে হার্ট ফেইলিউর রোগের পরিণতি খুব খারাপ। হার্ট ফেইলিওর ক্লিনিক কমাবে মৃত্যুর হার। 

আমাদের দেশে হার্ট ফেইলিউরের অন্যতম প্রধান কারণ হার্ট অ্যাটাক। হার্ট অ্যাটাকের ফলে হৃৎপিণ্ডের মাংশপেশি দুর্বল হয়ে যায়। মাংশপেশি দুর্বল হলে হৃদস্পন্দন কমে যায় এবং সেখান থেকেই অজ্ঞতা, চিকিৎসার অপ্রতুলতা ও সময়ক্ষেপণের কারণে হার্ট ফেইলিউরের রোগী মারা যায়।

এ ছাড়াও অনেক কারণ রয়েছে। যেসব রোগীর বাইপাস হয়েছে, হার্টের রিং পরানো হয়েছে, তাদের প্রায় এক-তৃতীয়াংশ রোগী হার্ট ফেইলিউরের সমস্যা নিয়ে এসেছে। অর্থাৎ হার্ট অ্যাটাকের ফলে তার হৃদযন্ত্র যে ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছিল তা পূরণ হয়নি।

দ্বিতীয়ত, হার্ট অ্যাটাক-পরবর্তী সময়ে দীর্ঘমেয়াদি চিকিৎসার প্রয়োজনীয়তাকে অবহেলা করা।

মানুষ মনে করে বাইপাস হয়েছে, রিং পরানো হয়েছে—চিকিৎসা শেষ, কিন্তু এসবের পরও নিয়মতান্ত্রিক চিকিৎসা চালিয়ে যেতে হবে। দিন দিন এমন রোগীর সংখ্যা বাড়ছে, কারণ চিকিৎসা ব্যয় বাড়ছে, মৃত্যুর বয়স বাড়ছে।

এই চিকিৎসাটি অত্যন্ত ব্যয়বহুল। কারণ মৃত্যুর আগ পর্যন্ত হার্ট ফেইলিউরের রোগীকে ওষুধ খেতে হয়। নিয়মের ভেতর থাকতে হয়।

ইউরোপে হার্ট ফেইলিউরের রোগীর পেছনে বছরে সাড়ে ২৫ হাজার ইউরো ব্যয় হয়। আমাদের দেশে রোগীদের নিজের পকেট থেকে খরচ করতে হয়।

হার্ট ফেইলিউরের চিকিৎসার জন্য কোনো রোগী হাসপাতালে ভর্তি হলে পরবর্তী ৩০ দিনের মধ্যে তার মৃত্যুর হার থাকে ৫ শতাংশ। এক বছরের মধ্যে মৃত্যুর হার প্রায় ৩০ শতাংশ, তিন বছরে এই হার ৫০ শতাংশ এবং পাঁচ বছরের ৭৫ শতাংশ। অর্থাৎ এক তৃতীয়াংশ রোগী পাঁচ বছর বেঁচে থাকেন বাকি সবাই মারা যান।

এ রোগটিকে গুরুত্বসহকারে দেখতে হবে কারণ এটি অন্য সব রোগের মত নয়। মৃত্যুর আগ পর্যন্ত হার্ট ফেইলরের রোগীর ভোগান্তির শেষ নেই। আবার এ রোগের সঙ্গে আনুষাঙ্গিক রোগ থাকে যেমন: ডায়বেটিস, উচ্চ রক্তচাপ। অধিকাংশ রোগী বয়স্ক হওয়ায় রোগীদের আর্থিক অবস্থাও ভাল থাকে না। যেটা রোগীদের মানসিক অবস্থাকে দুর্বল করে দেয়। আরেকটি সমস্যা এসব রোগীরা এতই দুর্বল থাকেন যে নিজেরা হাসপাতালে আসতে পারেন না। অসুস্থ অবস্থায় তাদের হাসপাতালে নিতে কালক্ষেপণ হয়, এটি অনেক বড় সমস্যা। তাই যিনি হাসাপাতালে নিয়ে আসেন তাদের এ ধরণের রোগীর প্রতি সহমর্মী হতে হবে।

একটি বিশেষ পদ্ধতির মাধ্যমে এ রোগীদের চিকিৎসা করা হয়, বিশ্বজুড়ে এ পদ্ধতিকে বলে ‘হার্ট ফেইলর ট্রেনিং’। আমাদের দেশেও এটি পুরোন পদ্ধতি। রোগীর চিকিৎসা নিয়মিত পর্যবেক্ষণ রাখতে হবে। রোগীর জন্য একজন নার্স, প্যারামেডিকস, ডায়বেটলজিস্ট, কিডনী স্পেশালিস্ট থাকতে হবে। সব কিছু মিলিয়ে একটি গ্রুপ থাকবে যারা রোগীর সুচিকিৎসা নিশ্চিত করবে।

আমাদের এখানে যখন রোগী আসে আমরা রোগীর অবস্থা অনুযায়ী চিকিৎসা দেই। রোগীদের সঙ্গে নিয়মিত নিবিড় যোগাযোগ রাখলে এ চিকিৎসা অনেকটাই সহজ হয়। আমাদের সফটওয়্যার নির্দেশনা দেয় রোগীকে কতদিন পরপর ফলোআপ করতে হবে। আমাদের নার্স সকালে এসে কম্পিউটার খোলার সঙ্গে সঙ্গে দেখতে পারে কোন কোন রোগীকে আজ ফোন দিতে হবে। এরপর ওই রোগীর যাবতীয় তথ্য নেয়া হয়, যেমন : নিয়মিত ওষুধ খাচ্ছেন কিনা, ওজন কত হল ইত্যাদি। নার্স এসব তথ্য নিয়ে আমাদের সঙ্গে পরামর্শ শেষে রোগীকে একটি নতুন প্রেসক্রিপশন পাঠান। এরপর আবার তিন থেকে পাঁচ দিন পর রোগীর অবস্থা কেমন, তিনি কেমন বোধ করছেন এসব তথ্য জানতে যোগাযোগ করা হয়। এটি রোগীকে মানসিকভাবে সাহায্য করে। এছাড়া ছোটখাট কোন সমস্যা হলে এর চিকিৎসার ব্যবস্থাপত্র হোয়াটসঅ্যাপে পাঠিয়ে দেই। ফলে রোগীদের আবারও হাসপাতালে  আসার পর্যায়ে যেতে হয় না। এভাবে প্রায় ১ হাজার ৪০০ রোগীকে সেবা দিয়ে থাকি।

বিদেশে এসব কাজ নার্সরাই করে থাকেন। ওদের সিস্টেম আরও স্বয়ংক্রিয়। ফলে বিশেষজ্ঞ কর্তৃত রোগ নির্ণয় ও প্রেসক্রিপশন নির্ধারণের পর রোগীর নিয়মিত চিকিৎসায় নার্সই যথেষ্ট। আমাদেরও চিকিৎসা ব্যবস্থা ও ওষুধের উন্নতি হয়েছে। সময়মত এবং নিয়মিত চিকিৎসা নিলে হার্ট ফেইলরের রোগী ভাল হয়ে ওঠবেন। অন্তত ভোগান্তিটা কমে যাবে। প্রান্তিক পর্যায়ে যেসব রোগী রয়েছেন তাদের এ পদ্ধতি ভাল চিকিৎসা দেয়া সম্ভব।

হার্ট ফেইলরের লক্ষণগুলো বুঝতে পারাটা গুরুত্বপূর্ণ। এই রোগের উপসর্গ দেখা গেলে অনেকেই ভাবে অ্যাজমা হয়েছে। যাদের আগে হার্টের অসুখ ছিল তারা যদি অল্পতেই হাপিয়ে যান, হাত-পায় পানি জমে,  রাতে ঘুমানোর সময় দম বন্ধ হয়ে যায় তবে দ্রুত চিকিৎসকের সঙ্গে যোগাযোগ করুন। এগুলো সবই হার্ট ফেইলরের লক্ষণ। আগে হার্ট অ্যাটাক হয়েছে, রিং পড়ানো হয়েছে তাদের এমন হলে দু্রত চিকিৎসকের কাছে যাওয়া উচিত।

হার্ট ফেইলরের রোগীর পানি পানের বিষয়টি আমরা সীমিত করি। ডাব-স্যালাইন ইত্যাদি খাওয়া বন্ধ করতে হবে। কাঁচা লবণ খাওয়া বন্ধ করতে হবে। লবণ খাওয়ার জন্য এ সমস্ত রোগীদের শরীর নানা প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে। এগুলো এড়িয়ে যেতে হবে। সচেতন থাকতে হবে।

লেখক: চিফ কনসালটেন্ট, ইউনাইটেড হাসপাতাল

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
দেশে ২৪ ঘণ্টায় করোনায় আরও একজনের মৃত্যু
দেশে ২৪ ঘণ্টায় করোনায় আরও একজনের মৃত্যু
প্রোটিন বিশ্লেষণে মিলল বার্ধক্যের মোড় ঘোরার সময়
প্রোটিন বিশ্লেষণে মিলল বার্ধক্যের মোড় ঘোরার সময়
যুক্তরাষ্ট্রে হার্টের বয়স নির্ধারণে বিনামূল্যে অনলাইন টুল চালু
যুক্তরাষ্ট্রে হার্টের বয়স নির্ধারণে বিনামূল্যে অনলাইন টুল চালু
ডেঙ্গু-চিকুনগুনিয়া কি একসঙ্গে হতে পারে
ডেঙ্গু-চিকুনগুনিয়া কি একসঙ্গে হতে পারে
ডায়াবেটিস রোগীর কাঁধে ব্যথা
ডায়াবেটিস রোগীর কাঁধে ব্যথা
করোনায় আরও একজনের মৃত্যু
করোনায় আরও একজনের মৃত্যু
করোনায় আরও একজনের মৃত্যু
করোনায় আরও একজনের মৃত্যু
বুকে ব্যথা নিয়ে কিছু কথা
বুকে ব্যথা নিয়ে কিছু কথা
সিজারিয়ানে সন্তান প্রসব কমাবে ইনডাকশন প্রদ্ধতি
সিজারিয়ানে সন্তান প্রসব কমাবে ইনডাকশন প্রদ্ধতি
স্পাইনাল কর্ডে আঘাতপ্রাপ্তদের পুনবার্সন নিশ্চিতকরণে সভা
স্পাইনাল কর্ডে আঘাতপ্রাপ্তদের পুনবার্সন নিশ্চিতকরণে সভা
বিশ্ব হেপাটাইটিস দিবস আজ
বিশ্ব হেপাটাইটিস দিবস আজ
নীরব ঘাতক মাইক্রোপ্লাস্টিক: শরীরের ভেতরে কী ঘটে চলেছে?
নীরব ঘাতক মাইক্রোপ্লাস্টিক: শরীরের ভেতরে কী ঘটে চলেছে?
সর্বশেষ খবর
এবার ৮ জোড়া ট্রেন ভাড়া করল সরকার
এবার ৮ জোড়া ট্রেন ভাড়া করল সরকার

এই মাত্র | জাতীয়

বাংলাদেশের লেবার অ্যাক্ট আন্তর্জাতিক পর্যায়ে নেওয়া হবে: সাখাওয়াত হোসেন
বাংলাদেশের লেবার অ্যাক্ট আন্তর্জাতিক পর্যায়ে নেওয়া হবে: সাখাওয়াত হোসেন

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

না ফেরার দেশে মিশরীয় গোলরক্ষক
না ফেরার দেশে মিশরীয় গোলরক্ষক

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বারিতে জুলাই পুনর্জাগরণ বিষয়ক আলোকচিত্র প্রদর্শনী
বারিতে জুলাই পুনর্জাগরণ বিষয়ক আলোকচিত্র প্রদর্শনী

৩১ মিনিট আগে | নগর জীবন

জবি শিক্ষককে হেনস্তার অভিযোগে রেজিস্ট্রারের পদত্যাগ দাবি শিক্ষার্থীদের
জবি শিক্ষককে হেনস্তার অভিযোগে রেজিস্ট্রারের পদত্যাগ দাবি শিক্ষার্থীদের

৩২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের চেয়ারম্যান মো. ফরহাদ উদ্দীন
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের চেয়ারম্যান মো. ফরহাদ উদ্দীন

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় সাবেক ইউপি সদস্যকে গুলি ও কুপিয়ে হত্যা
কুমিল্লায় সাবেক ইউপি সদস্যকে গুলি ও কুপিয়ে হত্যা

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই-২৪ গণঅভ্যুত্থান স্মরণে গাকৃবিতে স্থিরচিত্র প্রদর্শনী
জুলাই-২৪ গণঅভ্যুত্থান স্মরণে গাকৃবিতে স্থিরচিত্র প্রদর্শনী

৪৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ববি সাংবাদিকতা বিভাগের নতুন চেয়ারম্যান মো. ফরহাদ উদ্দীন
ববি সাংবাদিকতা বিভাগের নতুন চেয়ারম্যান মো. ফরহাদ উদ্দীন

৪৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

এক ওভারে ৪৫ রান, আফগান ব্যাটারের রেকর্ড
এক ওভারে ৪৫ রান, আফগান ব্যাটারের রেকর্ড

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গণপিটুনিতে এক ব্যক্তির মৃত্যু
গণপিটুনিতে এক ব্যক্তির মৃত্যু

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নদীতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
নদীতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাহবাগে সমাবেশ: ৯ দফা দিল ছাত্রদল
শাহবাগে সমাবেশ: ৯ দফা দিল ছাত্রদল

৫৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ টেবিল টেনিসের দায়িত্বে থাইল্যান্ডের কোচ
বাংলাদেশ টেবিল টেনিসের দায়িত্বে থাইল্যান্ডের কোচ

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বরিশালে আওয়ামী লীগের ৩ নেতা গ্রেফতার
বরিশালে আওয়ামী লীগের ৩ নেতা গ্রেফতার

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

'ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করলে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের সুফল ভোগ করবে সবাই'
'ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করলে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের সুফল ভোগ করবে সবাই'

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৯ বছরেই অবসরের ভাবনায় এক সময়ের বিস্ময়বালক ডেলে আলি
২৯ বছরেই অবসরের ভাবনায় এক সময়ের বিস্ময়বালক ডেলে আলি

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নাটোর চিনিকলে ১২ নিরাপত্তারক্ষীকে বেঁধে রেখে ডাকাতি
নাটোর চিনিকলে ১২ নিরাপত্তারক্ষীকে বেঁধে রেখে ডাকাতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্যাসিবাদ বিদায় করেছি, গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে পারিনি: নজরুল ইসলাম খান
ফ্যাসিবাদ বিদায় করেছি, গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে পারিনি: নজরুল ইসলাম খান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেসির চোটের অবস্থা নিয়ে যা জানালেন কোচ মাশ্চেরানো
মেসির চোটের অবস্থা নিয়ে যা জানালেন কোচ মাশ্চেরানো

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিনাজপুরে মহাত্রিপুরারী কৈলাশপতির মহাস্নানযাত্রা উৎসব
দিনাজপুরে মহাত্রিপুরারী কৈলাশপতির মহাস্নানযাত্রা উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিতে স্বেচ্ছায় রক্তদান কর্মসূচি পালন
ব্রিতে স্বেচ্ছায় রক্তদান কর্মসূচি পালন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৫ বছর পর শেবাচিমে হেমাটোলজি সেবা শুরু
১৫ বছর পর শেবাচিমে হেমাটোলজি সেবা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘোড়াবান্দ উচ্চ বিদ্যালয়ের 
নবনির্মিত ভবন উদ্বোধন
ঘোড়াবান্দ উচ্চ বিদ্যালয়ের  নবনির্মিত ভবন উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মুয়াজ্জিনের মৃত্যু
বগুড়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মুয়াজ্জিনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় কোস্ট গার্ডের শিক্ষা সামগ্রী বিতরণ
মোংলায় কোস্ট গার্ডের শিক্ষা সামগ্রী বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সমাবেশস্থল পরিষ্কার করল ছাত্রদল নেতাকর্মীরা
সমাবেশস্থল পরিষ্কার করল ছাত্রদল নেতাকর্মীরা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চুলের রুক্ষতা দূর করার উপায়
চুলের রুক্ষতা দূর করার উপায়

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ট্রাকের ধাক্কায় শিশুর মৃত্যু
ট্রাকের ধাক্কায় শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ফেসবুক লাইভে এসে রাজনীতি ছাড়ার ঘোষণা ফাতেমার
ফেসবুক লাইভে এসে রাজনীতি ছাড়ার ঘোষণা ফাতেমার

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমলো
১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমলো

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডি ভিলিয়ার্সের ব্যাটিং ঝড়ে পাকিস্তানকে উড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন দক্ষিণ আফ্রিকা
ডি ভিলিয়ার্সের ব্যাটিং ঝড়ে পাকিস্তানকে উড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন দক্ষিণ আফ্রিকা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেভাবে ভারতের অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমান ‘রাফাল’ ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
যেভাবে ভারতের অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমান ‘রাফাল’ ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্ট সব পোশাক কারখানায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা
৫ আগস্ট সব পোশাক কারখানায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে ‘ডাইনি’ অপবাদে একই পরিবারের পাঁচজনকে পুড়িয়ে হত্যা
ভারতে ‘ডাইনি’ অপবাদে একই পরিবারের পাঁচজনকে পুড়িয়ে হত্যা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের হুমকির সত্ত্বেও রাশিয়ার কাছ থেকে তেল কিনবে ভারত
ট্রাম্পের হুমকির সত্ত্বেও রাশিয়ার কাছ থেকে তেল কিনবে ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যক্তি করদাতাদের আয়কর রিটার্ন অনলাইনে দাখিল বাধ্যতামূলক
ব্যক্তি করদাতাদের আয়কর রিটার্ন অনলাইনে দাখিল বাধ্যতামূলক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষক নিয়োগে জামায়াতের সাবেক এমপির সুপারিশ উপ-উপাচার্যের ফেসবুক স্টোরিতে
শিক্ষক নিয়োগে জামায়াতের সাবেক এমপির সুপারিশ উপ-উপাচার্যের ফেসবুক স্টোরিতে

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তেল আবিবে হাজার হাজার ইসরায়েলির বিক্ষোভ
তেল আবিবে হাজার হাজার ইসরায়েলির বিক্ষোভ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদ চাঁদাবাজিতে জড়িত : অপু
রিয়াদ চাঁদাবাজিতে জড়িত : অপু

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পণ্যে ২০ শতাংশ মার্কিন কাঁচামাল থাকলে শুল্ক লাগবে না : বিজিএমইএ সভাপতি
পণ্যে ২০ শতাংশ মার্কিন কাঁচামাল থাকলে শুল্ক লাগবে না : বিজিএমইএ সভাপতি

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এনসিপির শীর্ষ তিন নেতার ভিডিও বার্তা
এনসিপির শীর্ষ তিন নেতার ভিডিও বার্তা

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি-বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অতিরিক্ত সময় নিয়ে বের হওয়ার আহ্বান ডিএমপির
এইচএসসি-বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অতিরিক্ত সময় নিয়ে বের হওয়ার আহ্বান ডিএমপির

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণ, ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর নাতির যাবজ্জীবন
গৃহকর্মীকে ধর্ষণ, ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর নাতির যাবজ্জীবন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাসের নির্মম হত্যাযজ্ঞের সর্বোচ্চ শাস্তি চাইলেন অ্যাটর্নি জেনারেল
ইতিহাসের নির্মম হত্যাযজ্ঞের সর্বোচ্চ শাস্তি চাইলেন অ্যাটর্নি জেনারেল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু বিজ্ঞানী ড. এম শমশের আলী আর নেই
পরমাণু বিজ্ঞানী ড. এম শমশের আলী আর নেই

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে আজ যেসব সড়ক এড়িয়ে চলার পরামর্শ ডিএমপির
রাজধানীতে আজ যেসব সড়ক এড়িয়ে চলার পরামর্শ ডিএমপির

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলকে কোনও অস্ত্র সরবরাহ নয়, নিশ্চিত করল কানাডা
ইসরায়েলকে কোনও অস্ত্র সরবরাহ নয়, নিশ্চিত করল কানাডা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার বিরুদ্ধে সূচনা বক্তব্য চলছে, বিচার সরাসরি সম্প্রচার
হাসিনার বিরুদ্ধে সূচনা বক্তব্য চলছে, বিচার সরাসরি সম্প্রচার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সাইয়ারা’ দিয়ে কামব্যাক, দেনায় ডুবে গিয়েছিলেন রাজেশ কুমার
‘সাইয়ারা’ দিয়ে কামব্যাক, দেনায় ডুবে গিয়েছিলেন রাজেশ কুমার

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘দুই-তিন সপ্তাহের মধ্যে সৌদি আরবের সঙ্গে শ্রমিক পাঠানো নিয়ে চুক্তি হবে’
‘দুই-তিন সপ্তাহের মধ্যে সৌদি আরবের সঙ্গে শ্রমিক পাঠানো নিয়ে চুক্তি হবে’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের আলটিমেটাম উড়িয়ে দিলেন পুতিন
ট্রাম্পের আলটিমেটাম উড়িয়ে দিলেন পুতিন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘স্বদেশ’ এর জন্যই জাতীয় পুরস্কার পাওয়া উচিত ছিল: শাহরুখ
‘স্বদেশ’ এর জন্যই জাতীয় পুরস্কার পাওয়া উচিত ছিল: শাহরুখ

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এশিয়া কাপে বাংলাদেশের সব ম্যাচ আবুধাবিতে
এশিয়া কাপে বাংলাদেশের সব ম্যাচ আবুধাবিতে

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইন্ডিগো ফ্লাইটে সহযাত্রীকে চড়, আজীবন নিষিদ্ধ যাত্রী
ইন্ডিগো ফ্লাইটে সহযাত্রীকে চড়, আজীবন নিষিদ্ধ যাত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দলে দলে সমাবেশে আসছেন ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা
দলে দলে সমাবেশে আসছেন ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে কারণে ৬০০ বছর পর জেগে উঠল ভয়ংকর আগ্নেয়গিরি!
যে কারণে ৬০০ বছর পর জেগে উঠল ভয়ংকর আগ্নেয়গিরি!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রদলকে রুখে দেওয়ার ক্ষমতা কারো নেই : রাকিবুল
ছাত্রদলকে রুখে দেওয়ার ক্ষমতা কারো নেই : রাকিবুল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ আগস্ট)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপিতে ২০০ আসনে দেড় হাজার মনোনয়নপ্রত্যাশী
বিএনপিতে ২০০ আসনে দেড় হাজার মনোনয়নপ্রত্যাশী

প্রথম পৃষ্ঠা

চার-পাঁচ দিন কেন ক্রুশিয়াল
চার-পাঁচ দিন কেন ক্রুশিয়াল

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মার এক ইলিশের দাম ১২৪৮০ টাকা
পদ্মার এক ইলিশের দাম ১২৪৮০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি কোম্পানির কমিশন এজেন্ট
বিদেশি কোম্পানির কমিশন এজেন্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অটোরিকশাটি ১ কিমি টেনে নিল ট্রেন
অটোরিকশাটি ১ কিমি টেনে নিল ট্রেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘোষণাপত্র প্রকাশের সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে এনসিপি
ঘোষণাপত্র প্রকাশের সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

কাঁদলেন কাঁদালেন জুলাইয়ের মায়েরা
কাঁদলেন কাঁদালেন জুলাইয়ের মায়েরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয় দেখিয়ে থামিয়ে দেওয়া যাবে না
ভয় দেখিয়ে থামিয়ে দেওয়া যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশ থেকে এসে রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ করতে চান তাঁরা
বিদেশ থেকে এসে রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ করতে চান তাঁরা

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন কাঁচামালে বাড়তি শুল্কছাড়
মার্কিন কাঁচামালে বাড়তি শুল্কছাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

অনেক প্রত্যাশা এখনো অপূর্ণ
অনেক প্রত্যাশা এখনো অপূর্ণ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিলার দিনকাল
সাবিলার দিনকাল

শোবিজ

খুলে যেতে পারে জায়ানের কপাল
খুলে যেতে পারে জায়ানের কপাল

মাঠে ময়দানে

ছাত্র আন্দোলন নিয়ে ঢাকাই ছবি
ছাত্র আন্দোলন নিয়ে ঢাকাই ছবি

শোবিজ

ফেনীতে বন্যায় বিপর্যস্ত জনপদ লালমনিরহাটে তীব্র ভাঙন
ফেনীতে বন্যায় বিপর্যস্ত জনপদ লালমনিরহাটে তীব্র ভাঙন

পেছনের পৃষ্ঠা

পদত্যাগের এক দফা, শহীদ মিনারে মানুষের ঢল
পদত্যাগের এক দফা, শহীদ মিনারে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

চম্পার প্রিয় নায়ক
চম্পার প্রিয় নায়ক

শোবিজ

পপকর্ন প্রস্তুুতি রাখো, শিগগিরই প্রেক্ষাগৃহে আসছি : শাহরুখ খান
পপকর্ন প্রস্তুুতি রাখো, শিগগিরই প্রেক্ষাগৃহে আসছি : শাহরুখ খান

শোবিজ

বিশ্ব সাঁতারে সর্বকনিষ্ঠ পদকজয়ী চীনের জিদি
বিশ্ব সাঁতারে সর্বকনিষ্ঠ পদকজয়ী চীনের জিদি

মাঠে ময়দানে

গ্যাং কালচার দ্বন্দ্বে বাড়ছে খুন
গ্যাং কালচার দ্বন্দ্বে বাড়ছে খুন

নগর জীবন

সংসদের বাইরে সংবিধান সংশোধনের সুযোগ নেই
সংসদের বাইরে সংবিধান সংশোধনের সুযোগ নেই

নগর জীবন

বাংলাদেশ পৌঁছাল চার টেরাবাইট ব্যান্ডউইথের মাইলফলকে
বাংলাদেশ পৌঁছাল চার টেরাবাইট ব্যান্ডউইথের মাইলফলকে

পেছনের পৃষ্ঠা

নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে টি-২০ সিরিজ খেলবেন টাইগাররা
নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে টি-২০ সিরিজ খেলবেন টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

ইংলিশদের সামনে ভারতের ৩৭৪ রানের চ্যালেঞ্জ
ইংলিশদের সামনে ভারতের ৩৭৪ রানের চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

বিশ্ব সাঁতারে রাফি ৫৫তম-অ্যানি ৯২তম
বিশ্ব সাঁতারে রাফি ৫৫তম-অ্যানি ৯২তম

মাঠে ময়দানে

আবার এয়ার ইন্ডিয়ায় যান্ত্রিক ত্রুটি, উড্ডয়ন বাতিল
আবার এয়ার ইন্ডিয়ায় যান্ত্রিক ত্রুটি, উড্ডয়ন বাতিল

পূর্ব-পশ্চিম

কলকাতায় চুরির মোবাইল কিনে বিপাকে বাংলাদেশি
কলকাতায় চুরির মোবাইল কিনে বিপাকে বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাহবাগে ছাত্রদলের সমাবেশ আজ
শাহবাগে ছাত্রদলের সমাবেশ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই ঘোষণাপত্র চূড়ান্ত, প্রকাশ ৫ আগস্ট
জুলাই ঘোষণাপত্র চূড়ান্ত, প্রকাশ ৫ আগস্ট

প্রথম পৃষ্ঠা