শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:২৪, রবিবার, ০৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

স্ট্রোক-পরবর্তী প্যারালাইসিস চিকিৎসায় বিশেষজ্ঞের পরামর্শ

ডা. এম ইয়াসিন আলী
অনলাইন ভার্সন
স্ট্রোক-পরবর্তী প্যারালাইসিস চিকিৎসায় বিশেষজ্ঞের পরামর্শ

বিশ্বে এখন মৃত্যুর অন্যতম কারণ স্ট্রোক। স্ট্রোকের সম্পূর্ণ চিকিৎসায় এবং রোগীকে পুরোপুরি নিরাময়ে স্ট্রোক-পরবর্তী পুনর্বাসন অত্যন্ত জরুরি। আসুন আমরা জেনে নিই স্ট্রোক কেন হয় ও স্ট্রোক-পরবর্তী পুনর্বাসন চিকিৎসা কী সেই সম্পর্কে।

প্রশ্ন : স্ট্রোক বলতে আসলে আমরা কী বুঝি? এটি কেন হয়?

উত্তর : স্ট্রোক খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি রোগ। মৃত্যুর কারণ হিসেবে বিশ্বে এটি তৃতীয়। আমরা যেমন হার্ট অ্যাটাক বলি, তেমনি মস্তিষ্কের অ্যাটাক হয়, হঠাৎ করে থেমে যাচ্ছে, এটিকে আমরা স্ট্রোক বলি। আর স্ট্রোক দুটো কারণে হয়ে থাকে। একটি হলো ইসকেমিক স্ট্রোক; মস্তিষ্কের ভেতরে যে রক্তনালিগুলো রয়েছে, সেগুলোর ভেতরে যখন কোনো থ্রম্বাস তৈরি হয়, রক্ত চলাচল ব্যাহত হয় তখন এটিকে আমরা ইসকেমিক স্ট্রোক বলি।

আরেকটি হলো হেমোরেজিক স্ট্রোক। আমাদের রক্তনালিগুলো কোথাও একটু সমস্যা হলে মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ হয়। যে এলাকায় ক্ষরণ হলো সেখানে কিছু উপসর্গ দেখা যায়। এ দুটো কারণে মূলত স্ট্রোক হয়।

প্রশ্ন : স্ট্রোকের চিকিৎসা বা ব্যবস্থাপনা সম্বন্ধে একটু জানতে চাই।

উত্তর : স্ট্রোকের পরপর অ্যাকিউট একটি অবস্থা হয় এবং গুরুতর মেডিকেল অবস্থা হয়। এ সময় যতদূর সম্ভব বিশেষায়িত হাসপাতালে যেতে হবে। বিশেষ করে এ সময়ে তা (রোগীর) সঞ্চালনকে ঠিক রাখা জরুরি। অনেক রোগীকে আমরা দেখি, রক্ত সঞ্চালন কম হওয়ার কারণে শ্বাস নিতে পারছে না। অ্যাকিউট অবস্থায় তাকে সিসিইউ, আইসিইউ এগুলোতেও রাখতে হয়। স্ট্রোক-পরবর্তীকালে হয়তো দেখা যায়, হাত-পায়ে দুর্বলতা চলে আসে। যেটাকে অনেক সময় প্যারালাইসিস বলে থাকি আমরা, স্ট্রোক-পরবর্তী প্যারালাইসিস। কিছু কিছু ক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে, মুখ একপাশে বাঁকা হয়ে গেছে।

প্রশ্ন : এই প্যারালাইসিস বা সাময়িক অক্ষমতা যেটি হয়, সেটি থেকে মুক্ত রাখতে আপনারা পুনর্বাসনে কী করেন?

উত্তর : স্ট্রোকের সময় হাত-পায়ে যে অক্ষমতা হয়, এটিকে ফিরিয়ে নিয়ে আসার জন্য ফিজিওথেরাপি খুব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে, বিশেষ করে হেমোরেজিক স্ট্রোকের ক্ষেত্রে। হেমোরেজিক স্ট্রোকের কারণে ক্ষতিটা দীর্ঘ সময় হয়। বিশেষ করে দেখা যাচ্ছে, যতক্ষণ পর্যন্ত তার মস্তিষ্কের রক্তনালিগুলো ঠিক না হয়, পাশাপাশি রক্ত জমাট বেঁধে থাকাকে যদি ঠিক না করা যায়, ততদিন পর্যন্ত হাত-পায়ের অক্ষমতা ফিরিয়ে আনা খুব কঠিন। তবে হেমোরেজিক ছাড়া ইসকেমিক স্ট্রোক যেটি রয়েছে, এটির উন্নতি খুবই ভালো। আমরা অভিজ্ঞতায় দেখেছি, রোগী যদি খুব দ্রুত ফিজিওথেরাপি চিকিৎসার আওতাধীন হয়, ৯৫ ভাগই আগের জীবনে ফিরে আসতে পারে। অসুস্থ অবস্থার একজন মানুষকে আগের মতো পরিস্থিতিতে নিয়ে আসাকেই আমরা পুনর্বাসন বলি।

প্রশ্ন : এটি করতে আপনাদের কত সময় লাগে এবং এই সময় নির্ধারণ হয় কিসের ওপর?

উত্তর : নির্ভর করে রোগীর অ্যাটাকের জটিলতার ওপর, তার শারীরিক লক্ষণের ওপর। বিশেষ করে দেখা যায় আমরা কিছু রোগী পাই, যাদের হাত-পায়ের শক্তি সম্পূর্ণ চলে যায়নি। অল্প অল্প শক্তি রয়েছে। একে আমরা হেমিপেরেসিস বলি। এর জন্য সঠিকভাবে প্রথম থেকেই ফিজিওথেরাপি শুরু করলে এক থেকে দেড় মাসের মধ্যে আবার আগের অবস্থায় চলে আসে। আমরা কিছু রোগী এমন পেয়েছি, প্রায় দুই সপ্তাহের মধ্যে সে সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে গেছে। আর যদি সঠিকভাবে ফিজিওথেরাপি না হয়, তাহলে সমস্যা হয়। আমাদের দেশে রোগীদের একটি প্রবণতা রয়েছে। চিকিৎসক হয়তো পরামর্শ দিয়েছে, তবে ওই রোগী ভাবছেন এ রকম যে বাসায় কিছু ব্যায়াম করে নিলেই সব ঠিক হয়ে যাবে। এতে কখনোই সমস্যার সমাধান হয় না।

প্রশ্ন : তার মানে আপনি কি বলতে যাচ্ছেন, একটি সেন্টার বা হাসপাতালে থেকে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের পরামর্শ নিয়ে চিকিৎসাটা নিতে?

উত্তর : হ্যাঁ, বিশেষ করে এই চিকিৎসা চলাকালীন, স্ট্রোক-পরবর্তীকালেই যদি আমরা তাদের পাই, তাহলে সকাল-দুপুর-রাত তিনবার করে ফিজিওথেরাপি দিই। পাশাপাশি কিছু ব্যায়াম করানো হলে খুব দ্রুত রোগী সেরে ওঠে।

প্রশ্ন : তাহলে শুরু করতে হবে কখন থেকে?

উত্তর : ইসকেমিক স্ট্রোকের ক্ষেত্রে আমরা রোগীটিকে বোঝার পর থেকেই ফিজিওথেরাপি শুরু করতে পারব। কারণ, ওই সময় তার মস্তিষ্কে এমনিতেই রক্ত চলাচল কম হচ্ছে। আমরা যখন তার কিছুটা শারীরিক ব্যায়াম করাব, এতে সারা শরীরেই রক্ত চলাচল যেমন বাড়বে, মস্তিষ্কের রক্ত চলাচলও তেমনি বাড়বে।

আর হেমোরেজিক স্ট্রোকের ক্ষেত্রে আমরা যেটা করি, সেটি হলো জটিলতা বুঝে তাকে প্রথমে ওই স্থিতিশীল অবস্থায় আসা পর্যন্ত কখনো এক সপ্তাহ বা কখনো দুই সপ্তাহ পর থেকে ফিজিওথেরাপি দেওয়া শুরু করি। নয়তো তার মস্তিষ্কে রক্ত চলাচল তো এমনিতেই বেশি হচ্ছে, সেটি যেন ব্যায়ামের কারণে আরও বেশি না হয়ে যায়। সে জন্য রোগীর অবস্থার ওপর নির্ভর করে ফিজিওথেরাপি শুরু করতে হবে।

প্রশ্ন : কেমন সারা পাচ্ছেন তাদের, যারা এখনকার সময়ে স্ট্রোক-পরবর্তী চিকিৎসা নিচ্ছে?

উত্তর : এখন মানুষের মধ্যে সচেতনতা অনেক বেড়েছে। আগে ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা সম্বন্ধে অনেকের ধারণাই ছিল না। এখন অনেক রোগী সরাসরি ফিজিওথেরাপির জন্য আসছে। স্ট্রোকের চিকিৎসার জন্য যে ফিজিওথেরাপি সংযুক্ত, সেটি সম্বন্ধে ধারণা ছিল না। তবে এখন সামাজিক মাধ্যমে এ বিষয়ে কথা হচ্ছে। আমরা যে ফিজিওথেরাপি চিকিৎসক রয়েছি, তাদের সংখ্যাও আগে কম ছিল, তবে এখন বেড়েছে। আমাদের কাছে রেফারেল রোগী বেশি আসে। বিশেষ করে একজন রোগী যখন সুস্থ হয় তখন আরেকজনকে বলে, ওষুধের পাশাপাশি ফিজিওথেরাপি নিলে দ্রুত সেরে ওঠা যাবে। এ জন্য এখন অনেক রোগীই আমরা পাই। জরুরি অবস্থা কাটিয়ে ওঠার পরই ফিজিওথেরাপির জন্য চলে আসে।

প্রশ্ন : পুনর্বাসনের জন্য আপনারা কত দিন হাসপাতালে থাকার পরামর্শ দেন? বাসায় চলে গেলে কি কোনো পরামর্শ থাকে?

উত্তর : অবশ্যই। বিশেষ করে কিছু কিছু ব্যায়াম তাদের বাসায়ই করতে হয়। এগুলো আমরাই শিখিয়ে দিই। পাশাপাশি রোগীকে ফলোআপের জন্য আসতে বলি। তাদের প্রাত্যহিক জীবনযাপনে কিছু বিষয় থাকে, এগুলো একটু মেনে চলতে হবে। পাশাপাশি এই ব্যায়ামগুলো নিয়মিত করার পর আমাদের সঙ্গে দেখা করতে হবে। দেখতে হবে পেশিশক্তির কতটুকু উন্নতি হলো। যদি কোনো সমস্যা থাকে, এর ভারসাম্য রক্ষার জন্য নির্দিষ্ট গাইডলাইন দেওয়া হয় তাদের। বিশেষ করে রোগীর অবস্থা বুঝে ভিন্ন ভিন্ন ফিজিওথেরাপি দেওয়া হয়।

প্রশ্ন : প্রধানত আপনারা কী করেন আগের অবস্থায় ফিরে আসতে?

উত্তর : যেহেতু এটি মস্তিষ্ক-সংক্রান্ত, মস্তিষ্ক থেকেই পুরো সঞ্চালন হয়, তাই এর জন্য চিকিৎসা দেওয়া হয়। এই যে আমি কথা বলছি, তার জন্যও একটি এলাকা রয়েছে, ম্পিচ এলাকা বলি। আমরা যে হাতটা নাড়াচ্ছি, এর জন্যও একটি এলাকা কাজ করছে। একে মোটর এলাকা বলি। তাই মস্তিষ্কের যে অংশটি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে, যার জন্য তার হাত-পায়ের অক্ষমতা, এটাকে সারিয়ে তোলার জন্য কাজ করি। মস্তিষ্কের রক্ত চলাচল বন্ধ হয়ে গেলে যেমন ওষুধ দেওয়া হচ্ছে, তেমনি হাত-পায়ের দুর্বল পেশির জন্য ফিজিওথেরাপিতে ইলেকট্রোথেরাপি আছে। যেখানে আমরা ইলেকট্রিক্যাল কিছু যন্ত্র ব্যবহার করে থাকি যেন তার স্নায়ুগুলো কাজ করে। যেমন ইলেকট্রিক্যাল স্টিমুলেশন থেরাপি বলি। এরপর ম্যানুয়াল কিছু ব্যায়াম আছে, যাকে থেরাপিউটিক ব্যায়াম বলি; রোগ অনুযায়ী ব্যায়ামগুলো ভিন্ন ভিন্ন। আসলে পেশির সঙ্গে সঙ্গে স্নায়ুর ওপরও কাজ করা হয়।

প্রশ্ন : ফলোআপের জন্য রোগীরা আপনাদের কাছে এলে কী দেখেন?

উত্তর : এ সময়, বিশেষ করে তার পেশিশক্তিগুলো কেমন আছে, সেটি দেখি। যেহেতু এটি দীর্ঘমেয়াদি চিকিৎসা, একজন রোগীর জন্য ছয় মাস ধরে তো আর হাসপাতালে থাকা সম্ভব হয় না। আমরা হয়তো দুই-তিন মাস রাখার পর যখন দেখি ৯০ ভাগের বেশি সেরে গেছে, তখন তাকে ছেড়ে দিই। পাশাপাশি বললাম, কিছু ব্যায়াম আপনি বাসায় করেন। এই ব্যায়ামগুলো সঠিকভাবে করলে তার উন্নতি হওয়ার কথা। তবে দেখা যায়, অনেকে আর বাসায় গিয়ে ঠিকমতো করে না।

প্রশ্ন : সে ক্ষেত্রে কি সমস্যাটি আবার হওয়ার আশঙ্কা থাকে?

উত্তর : একটি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সে এগোচ্ছে। যদি সে সেখানে থেমে যায়, তাকে আবার পেছনে ফিরে আসতে হয়। যেটা হয়তো কেবল দুই-তিন সপ্তাহ নিয়মিত করলে সম্পূর্ণ ঠিক হয়ে যেত। তবে এ ক্ষেত্রে দেখা যায় তাকে আবার নতুন করে দুই মাস করতে হচ্ছে। তখন জটিলতা বেড়ে যায়।

প্রশ্ন : জটিলতার দিকে যাই। যদি চিকিৎসা না নেওয়া হয়, কী ধরনের জটিলতা হতে পারে?

উত্তর : জটিলতা অনেক হয়। আমরা দেখি, বিশেষ করে গ্রামাঞ্চলে ফিজিওথেরাপি সম্বন্ধে সচেতনতা খুবই কম। এ রকম অনেক রোগী দেখি আমরা হাতটা বাঁকা, পা ‘সি’-এর মতো আকৃতি নিয়ে থাকে। সারা জীবন এভাবে তাকে চলতে হয়। আবার অনেকের ধারণা রয়েছে, ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা দিয়েও কাজ হয় না। তারা সঠিকভাবে চিকিৎসা না নেওয়ার কারণে এটি হয়। সম্পূর্ণ কোর্স করলে তারা সুস্থ-স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসতে পারবে।

লেখক: চেয়ারম্যান ও চীফ কনসালটেন্ট, ঢাকা সিটি ফিজিওথেরাপি হাসপাতাল, ধানমন্ডি, ঢাকা।


বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
ডেঙ্গু-চিকুনগুনিয়া কি একসঙ্গে হতে পারে
ডেঙ্গু-চিকুনগুনিয়া কি একসঙ্গে হতে পারে
ডায়াবেটিস রোগীর কাঁধে ব্যথা
ডায়াবেটিস রোগীর কাঁধে ব্যথা
করোনায় আরও একজনের মৃত্যু
করোনায় আরও একজনের মৃত্যু
করোনায় আরও একজনের মৃত্যু
করোনায় আরও একজনের মৃত্যু
বুকে ব্যথা নিয়ে কিছু কথা
বুকে ব্যথা নিয়ে কিছু কথা
সিজারিয়ানে সন্তান প্রসব কমাবে ইনডাকশন প্রদ্ধতি
সিজারিয়ানে সন্তান প্রসব কমাবে ইনডাকশন প্রদ্ধতি
স্পাইনাল কর্ডে আঘাতপ্রাপ্তদের পুনবার্সন নিশ্চিতকরণে সভা
স্পাইনাল কর্ডে আঘাতপ্রাপ্তদের পুনবার্সন নিশ্চিতকরণে সভা
বিশ্ব হেপাটাইটিস দিবস আজ
বিশ্ব হেপাটাইটিস দিবস আজ
নীরব ঘাতক মাইক্রোপ্লাস্টিক: শরীরের ভেতরে কী ঘটে চলেছে?
নীরব ঘাতক মাইক্রোপ্লাস্টিক: শরীরের ভেতরে কী ঘটে চলেছে?
বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর যৌথ উদ্যোগে ক্যান্সার চিকিৎসায় নতুন মাইলফলক
বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর যৌথ উদ্যোগে ক্যান্সার চিকিৎসায় নতুন মাইলফলক
বন্ধ্যাত্ব চিকিৎসায় এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ
বন্ধ্যাত্ব চিকিৎসায় এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ
বাংলাদেশকে করোনা পরীক্ষার আরও কিট উপহার দিল চীন
বাংলাদেশকে করোনা পরীক্ষার আরও কিট উপহার দিল চীন
সর্বশেষ খবর
দেশজুড়ে ডিজিটাল অন্তর্ভুক্তি ও সেবার সুযোগ বৃদ্ধিতে বাংলালিংক ও বিকাশ-এর অংশীদারিত্ব
দেশজুড়ে ডিজিটাল অন্তর্ভুক্তি ও সেবার সুযোগ বৃদ্ধিতে বাংলালিংক ও বিকাশ-এর অংশীদারিত্ব

৮ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

ইসরায়েলি হামলায় আরো ৮৩ ফিলিস্তিনি নিহত
ইসরায়েলি হামলায় আরো ৮৩ ফিলিস্তিনি নিহত

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ

২৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

গাজায় বিমান থেকে খাবার ফেলল ছয় দেশ
গাজায় বিমান থেকে খাবার ফেলল ছয় দেশ

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুর, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগে বৃষ্টির আভাস
রংপুর, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগে বৃষ্টির আভাস

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মন ভালো করার ইনডোর প্লান্ট
মন ভালো করার ইনডোর প্লান্ট

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গাজায় ইসরায়েলের হামলায় মার্কিন নাগরিক নিহত
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় মার্কিন নাগরিক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরগঞ্জে শিশু ধর্ষণ মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার
সুন্দরগঞ্জে শিশু ধর্ষণ মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শুল্ক হ্রাসে আত্মতুষ্টি নয়, বাণিজ্য কৌশল বদল জরুরি
শুল্ক হ্রাসে আত্মতুষ্টি নয়, বাণিজ্য কৌশল বদল জরুরি

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সাধারণ যাত্রীর মতো লন্ডনে লোকাল বাসের অপেক্ষায় তারেক রহমান
সাধারণ যাত্রীর মতো লন্ডনে লোকাল বাসের অপেক্ষায় তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়সওয়ালের ফিফটিতে ভারতের লিড
জয়সওয়ালের ফিফটিতে ভারতের লিড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলকে নিয়ে যে স্বপ্ন দেখেন ভিনিসিয়ুস
ব্রাজিলকে নিয়ে যে স্বপ্ন দেখেন ভিনিসিয়ুস

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রিয়াদে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উদযাপন
রিয়াদে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উদযাপন

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

একাত্তরে শ্রেণিমুক্তির মীমাংসা ঘটেনি
একাত্তরে শ্রেণিমুক্তির মীমাংসা ঘটেনি

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ আগস্ট)

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই ঘোষণাপত্র ৫ আগস্টের মধ্যেই : মাহফুজ আলম
জুলাই ঘোষণাপত্র ৫ আগস্টের মধ্যেই : মাহফুজ আলম

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তরা ইউনিভার্সিটিতে ‘বিজনেস অ্যালামনাই রিইউনিয়ন ২০২৫’ অনুষ্ঠিত
উত্তরা ইউনিভার্সিটিতে ‘বিজনেস অ্যালামনাই রিইউনিয়ন ২০২৫’ অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২৪-এর গণঅভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র-জনতা অংশগ্রহণ করেছিল : নবীউল্লাহ নবী
২৪-এর গণঅভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র-জনতা অংশগ্রহণ করেছিল : নবীউল্লাহ নবী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আপনারা রিকশা থেকে বিএমডব্লিউতে চড়লেন কীভাবে : হাবিব উন নবী
আপনারা রিকশা থেকে বিএমডব্লিউতে চড়লেন কীভাবে : হাবিব উন নবী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি
রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাইক্ষ্যংছড়িতে অপহৃত শিশুকে ফিরিয়ে দিলো অপহরণকারীরা, আটক ১
নাইক্ষ্যংছড়িতে অপহৃত শিশুকে ফিরিয়ে দিলো অপহরণকারীরা, আটক ১

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিআর পদ্ধতির পেছনে অন্য উদ্দেশ্য আছে : মির্জা আব্বাস
পিআর পদ্ধতির পেছনে অন্য উদ্দেশ্য আছে : মির্জা আব্বাস

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমার হলুদের গল্প
আমার হলুদের গল্প

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খুলনায় যুবককে কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় যুবককে কুপিয়ে হত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনে টেকসই শান্তি চায় রাশিয়া, বললেন পুতিন
ইউক্রেনে টেকসই শান্তি চায় রাশিয়া, বললেন পুতিন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইমের অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে সিরিজে এগিয়ে পাকিস্তান
সাইমের অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে সিরিজে এগিয়ে পাকিস্তান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমর্থকদের অসদাচরণের জন্য শাস্তি পেল পিএসজি
সমর্থকদের অসদাচরণের জন্য শাস্তি পেল পিএসজি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টেন্ডুলকারকে ছাড়িয়ে রুটের নতুন রেকর্ড
টেন্ডুলকারকে ছাড়িয়ে রুটের নতুন রেকর্ড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রথমবারের মতো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাচ্ছেন শাহরুখ খান
প্রথমবারের মতো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাচ্ছেন শাহরুখ খান

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডিতে রাস্তায় ভেঙে পড়ল বিশাল গাছ, দুমড়েমুচড়ে গেছে কয়েকটি গাড়ি
ধানমন্ডিতে রাস্তায় ভেঙে পড়ল বিশাল গাছ, দুমড়েমুচড়ে গেছে কয়েকটি গাড়ি

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?
আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’ গেয়ে পালিয়ে থাকতে হয়েছিল মৌসুমীকে
‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’ গেয়ে পালিয়ে থাকতে হয়েছিল মৌসুমীকে

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কোন দেশে কত শুল্ক বসালেন ট্রাম্প
কোন দেশে কত শুল্ক বসালেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ
১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি ক্ষুধার্ত শিশুর প্রতি ইসরায়েলি নির্মমতা নিয়ে মুখ খুললেন মার্কিন সেনা কর্মকর্তা
ফিলিস্তিনি ক্ষুধার্ত শিশুর প্রতি ইসরায়েলি নির্মমতা নিয়ে মুখ খুললেন মার্কিন সেনা কর্মকর্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানের ঘাড়ে ৫০ হাজার কোটির বোঝা
বিমানের ঘাড়ে ৫০ হাজার কোটির বোঝা

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কলকাতায় ৮ দিনের রিমান্ডে বাংলাদেশি মডেল শান্তা
কলকাতায় ৮ দিনের রিমান্ডে বাংলাদেশি মডেল শান্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন
মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি
রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৫০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি : পলাতক ছাত্রনেতা জানে আলম অপু গ্রেফতার
৫০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি : পলাতক ছাত্রনেতা জানে আলম অপু গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাধারণ যাত্রীর মতো লন্ডনে লোকাল বাসের অপেক্ষায় তারেক রহমান
সাধারণ যাত্রীর মতো লন্ডনে লোকাল বাসের অপেক্ষায় তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের শুল্ক হ্রাসে ভারতের পোশাক খাতের শেয়ারে ধস
বাংলাদেশের শুল্ক হ্রাসে ভারতের পোশাক খাতের শেয়ারে ধস

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এটি বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক বিজয় : প্রধান উপদেষ্টা
এটি বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক বিজয় : প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প
তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'
'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জার্মান টিকটকার নোয়েল রবিনসন ভারতে আটক
জার্মান টিকটকার নোয়েল রবিনসন ভারতে আটক

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের আভাস
টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের আভাস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরকীয়ার সন্দেহে প্রভাষক স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা করলেন স্বামী
পরকীয়ার সন্দেহে প্রভাষক স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা করলেন স্বামী

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিউইয়র্ক পুলিশে মরণোত্তর পদোন্নতি পেলেন গুলিতে নিহত বাংলাদেশি দিদারুল
নিউইয়র্ক পুলিশে মরণোত্তর পদোন্নতি পেলেন গুলিতে নিহত বাংলাদেশি দিদারুল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের আবাবিল ড্রোন : মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে ৫ প্রতিষ্ঠান
ইরানের আবাবিল ড্রোন : মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে ৫ প্রতিষ্ঠান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের রহস্যময় দেশ তুর্কমিনিস্তান খুলছে পর্যটকদের জন্য দ্বার
বিশ্বের রহস্যময় দেশ তুর্কমিনিস্তান খুলছে পর্যটকদের জন্য দ্বার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আপনারা রিকশা থেকে বিএমডব্লিউতে চড়লেন কীভাবে : হাবিব উন নবী
আপনারা রিকশা থেকে বিএমডব্লিউতে চড়লেন কীভাবে : হাবিব উন নবী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চার দশক পর জানলেন স্ত্রীর গর্ভের ৫ সন্তানের বাবা নন তিনি, অতঃপর..!
চার দশক পর জানলেন স্ত্রীর গর্ভের ৫ সন্তানের বাবা নন তিনি, অতঃপর..!

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গুলশানে চাঁদাবাজি : কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ জড়িত কিনা জানতে তদন্ত চলছে
গুলশানে চাঁদাবাজি : কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ জড়িত কিনা জানতে তদন্ত চলছে

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সমাবেশ ঘিরে নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ছাত্রদলের ৬ নির্দেশনা
সমাবেশ ঘিরে নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ছাত্রদলের ৬ নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুল্ক কার্যকরের তারিখ পেছালেন ট্রাম্প
শুল্ক কার্যকরের তারিখ পেছালেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হওয়ার পথে কোনো বাধা দেখছি না : নজরুল ইসলাম
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হওয়ার পথে কোনো বাধা দেখছি না : নজরুল ইসলাম

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দক্ষিণ এশিয়ায় পাকিস্তানের ওপরই সবচেয়ে কম শুল্ক চাপালেন ট্রাম্প!
দক্ষিণ এশিয়ায় পাকিস্তানের ওপরই সবচেয়ে কম শুল্ক চাপালেন ট্রাম্প!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইবির ক্যাম্পাসজুড়ে বিষধর সাপ, আতঙ্ক
ইবির ক্যাম্পাসজুড়ে বিষধর সাপ, আতঙ্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের ওপর শুল্ক কমাল যুক্তরাষ্ট্র
বাংলাদেশের ওপর শুল্ক কমাল যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল সার্ভিসিং ছেড়ে কনটেন্ট তৈরি
মোবাইল সার্ভিসিং ছেড়ে কনটেন্ট তৈরি

শনিবারের সকাল

আর্থিক খাতে আস্থার সংকট
আর্থিক খাতে আস্থার সংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

সমন্বয়কদের মাদক সিন্ডিকেট
সমন্বয়কদের মাদক সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিদ্যুৎ খাতের নেপথ্যের লুটেরা
বিদ্যুৎ খাতের নেপথ্যের লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আবারও সফল ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক - দেরি করে আসবেন
আবারও সফল ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক - দেরি করে আসবেন

শোবিজ

ঘুম হারাম নদীপাড়ের মানুষের
ঘুম হারাম নদীপাড়ের মানুষের

পেছনের পৃষ্ঠা

সোহরাওয়ার্দীতে মূর্ত রক্তাক্ত জুলাই
সোহরাওয়ার্দীতে মূর্ত রক্তাক্ত জুলাই

নগর জীবন

সিনিয়র শিল্পীরা কেমন আছেন
সিনিয়র শিল্পীরা কেমন আছেন

শোবিজ

অ্যাডামসকে বাদ দিয়ে মোটা অঙ্ক গুনল বিসিবি
অ্যাডামসকে বাদ দিয়ে মোটা অঙ্ক গুনল বিসিবি

মাঠে ময়দানে

বিশ্ব সাঁতারে সোনার পদক জয় কেট ডগলাস
বিশ্ব সাঁতারে সোনার পদক জয় কেট ডগলাস

মাঠে ময়দানে

অভিষেককে নিয়ে ফের নিমরত
অভিষেককে নিয়ে ফের নিমরত

শোবিজ

সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন
সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রলীগের বিচার না করে ডাকসু ভোট হবে প্রশ্নবিদ্ধ
ছাত্রলীগের বিচার না করে ডাকসু ভোট হবে প্রশ্নবিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্ব সাঁতারে ডাবল সোনা জয়
বিশ্ব সাঁতারে ডাবল সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

নিঃসঙ্গ মাহির গান
নিঃসঙ্গ মাহির গান

শোবিজ

দক্ষিণ আফ্রিকার সেরা ক্রিকেটার
দক্ষিণ আফ্রিকার সেরা ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

দেশের মাটিতে বিদেশি আনারস
দেশের মাটিতে বিদেশি আনারস

শনিবারের সকাল

ঐকমত্যে তিন চ্যালেঞ্জ
ঐকমত্যে তিন চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতার কাঠামো বদলাতে হবে
ক্ষমতার কাঠামো বদলাতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি
বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্রিকেটাররা এখন চোখে চোখ রেখে লড়াই করে
ক্রিকেটাররা এখন চোখে চোখ রেখে লড়াই করে

মাঠে ময়দানে

স্বরলিপি
স্বরলিপি

শোবিজ

ওভালে বোলারদের দাপটে রোমাঞ্চের আভাস
ওভালে বোলারদের দাপটে রোমাঞ্চের আভাস

মাঠে ময়দানে

গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের জানে আলম গ্রেপ্তার
গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের জানে আলম গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

গতিহীন সাগরে তেল-গ্যাস অনুসন্ধান
গতিহীন সাগরে তেল-গ্যাস অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর নিয়ে সুস্পষ্ট ঘোষণা পাইনি
পিআর নিয়ে সুস্পষ্ট ঘোষণা পাইনি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চুক্তি কূটনৈতিক বিজয়
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চুক্তি কূটনৈতিক বিজয়

প্রথম পৃষ্ঠা