শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:২৪, রবিবার, ০৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

স্ট্রোক-পরবর্তী প্যারালাইসিস চিকিৎসায় বিশেষজ্ঞের পরামর্শ

ডা. এম ইয়াসিন আলী
অনলাইন ভার্সন
স্ট্রোক-পরবর্তী প্যারালাইসিস চিকিৎসায় বিশেষজ্ঞের পরামর্শ

বিশ্বে এখন মৃত্যুর অন্যতম কারণ স্ট্রোক। স্ট্রোকের সম্পূর্ণ চিকিৎসায় এবং রোগীকে পুরোপুরি নিরাময়ে স্ট্রোক-পরবর্তী পুনর্বাসন অত্যন্ত জরুরি। আসুন আমরা জেনে নিই স্ট্রোক কেন হয় ও স্ট্রোক-পরবর্তী পুনর্বাসন চিকিৎসা কী সেই সম্পর্কে।

প্রশ্ন : স্ট্রোক বলতে আসলে আমরা কী বুঝি? এটি কেন হয়?

উত্তর : স্ট্রোক খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি রোগ। মৃত্যুর কারণ হিসেবে বিশ্বে এটি তৃতীয়। আমরা যেমন হার্ট অ্যাটাক বলি, তেমনি মস্তিষ্কের অ্যাটাক হয়, হঠাৎ করে থেমে যাচ্ছে, এটিকে আমরা স্ট্রোক বলি। আর স্ট্রোক দুটো কারণে হয়ে থাকে। একটি হলো ইসকেমিক স্ট্রোক; মস্তিষ্কের ভেতরে যে রক্তনালিগুলো রয়েছে, সেগুলোর ভেতরে যখন কোনো থ্রম্বাস তৈরি হয়, রক্ত চলাচল ব্যাহত হয় তখন এটিকে আমরা ইসকেমিক স্ট্রোক বলি।

আরেকটি হলো হেমোরেজিক স্ট্রোক। আমাদের রক্তনালিগুলো কোথাও একটু সমস্যা হলে মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ হয়। যে এলাকায় ক্ষরণ হলো সেখানে কিছু উপসর্গ দেখা যায়। এ দুটো কারণে মূলত স্ট্রোক হয়।

প্রশ্ন : স্ট্রোকের চিকিৎসা বা ব্যবস্থাপনা সম্বন্ধে একটু জানতে চাই।

উত্তর : স্ট্রোকের পরপর অ্যাকিউট একটি অবস্থা হয় এবং গুরুতর মেডিকেল অবস্থা হয়। এ সময় যতদূর সম্ভব বিশেষায়িত হাসপাতালে যেতে হবে। বিশেষ করে এ সময়ে তা (রোগীর) সঞ্চালনকে ঠিক রাখা জরুরি। অনেক রোগীকে আমরা দেখি, রক্ত সঞ্চালন কম হওয়ার কারণে শ্বাস নিতে পারছে না। অ্যাকিউট অবস্থায় তাকে সিসিইউ, আইসিইউ এগুলোতেও রাখতে হয়। স্ট্রোক-পরবর্তীকালে হয়তো দেখা যায়, হাত-পায়ে দুর্বলতা চলে আসে। যেটাকে অনেক সময় প্যারালাইসিস বলে থাকি আমরা, স্ট্রোক-পরবর্তী প্যারালাইসিস। কিছু কিছু ক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে, মুখ একপাশে বাঁকা হয়ে গেছে।

প্রশ্ন : এই প্যারালাইসিস বা সাময়িক অক্ষমতা যেটি হয়, সেটি থেকে মুক্ত রাখতে আপনারা পুনর্বাসনে কী করেন?

উত্তর : স্ট্রোকের সময় হাত-পায়ে যে অক্ষমতা হয়, এটিকে ফিরিয়ে নিয়ে আসার জন্য ফিজিওথেরাপি খুব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে, বিশেষ করে হেমোরেজিক স্ট্রোকের ক্ষেত্রে। হেমোরেজিক স্ট্রোকের কারণে ক্ষতিটা দীর্ঘ সময় হয়। বিশেষ করে দেখা যাচ্ছে, যতক্ষণ পর্যন্ত তার মস্তিষ্কের রক্তনালিগুলো ঠিক না হয়, পাশাপাশি রক্ত জমাট বেঁধে থাকাকে যদি ঠিক না করা যায়, ততদিন পর্যন্ত হাত-পায়ের অক্ষমতা ফিরিয়ে আনা খুব কঠিন। তবে হেমোরেজিক ছাড়া ইসকেমিক স্ট্রোক যেটি রয়েছে, এটির উন্নতি খুবই ভালো। আমরা অভিজ্ঞতায় দেখেছি, রোগী যদি খুব দ্রুত ফিজিওথেরাপি চিকিৎসার আওতাধীন হয়, ৯৫ ভাগই আগের জীবনে ফিরে আসতে পারে। অসুস্থ অবস্থার একজন মানুষকে আগের মতো পরিস্থিতিতে নিয়ে আসাকেই আমরা পুনর্বাসন বলি।

প্রশ্ন : এটি করতে আপনাদের কত সময় লাগে এবং এই সময় নির্ধারণ হয় কিসের ওপর?

উত্তর : নির্ভর করে রোগীর অ্যাটাকের জটিলতার ওপর, তার শারীরিক লক্ষণের ওপর। বিশেষ করে দেখা যায় আমরা কিছু রোগী পাই, যাদের হাত-পায়ের শক্তি সম্পূর্ণ চলে যায়নি। অল্প অল্প শক্তি রয়েছে। একে আমরা হেমিপেরেসিস বলি। এর জন্য সঠিকভাবে প্রথম থেকেই ফিজিওথেরাপি শুরু করলে এক থেকে দেড় মাসের মধ্যে আবার আগের অবস্থায় চলে আসে। আমরা কিছু রোগী এমন পেয়েছি, প্রায় দুই সপ্তাহের মধ্যে সে সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে গেছে। আর যদি সঠিকভাবে ফিজিওথেরাপি না হয়, তাহলে সমস্যা হয়। আমাদের দেশে রোগীদের একটি প্রবণতা রয়েছে। চিকিৎসক হয়তো পরামর্শ দিয়েছে, তবে ওই রোগী ভাবছেন এ রকম যে বাসায় কিছু ব্যায়াম করে নিলেই সব ঠিক হয়ে যাবে। এতে কখনোই সমস্যার সমাধান হয় না।

প্রশ্ন : তার মানে আপনি কি বলতে যাচ্ছেন, একটি সেন্টার বা হাসপাতালে থেকে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের পরামর্শ নিয়ে চিকিৎসাটা নিতে?

উত্তর : হ্যাঁ, বিশেষ করে এই চিকিৎসা চলাকালীন, স্ট্রোক-পরবর্তীকালেই যদি আমরা তাদের পাই, তাহলে সকাল-দুপুর-রাত তিনবার করে ফিজিওথেরাপি দিই। পাশাপাশি কিছু ব্যায়াম করানো হলে খুব দ্রুত রোগী সেরে ওঠে।

প্রশ্ন : তাহলে শুরু করতে হবে কখন থেকে?

উত্তর : ইসকেমিক স্ট্রোকের ক্ষেত্রে আমরা রোগীটিকে বোঝার পর থেকেই ফিজিওথেরাপি শুরু করতে পারব। কারণ, ওই সময় তার মস্তিষ্কে এমনিতেই রক্ত চলাচল কম হচ্ছে। আমরা যখন তার কিছুটা শারীরিক ব্যায়াম করাব, এতে সারা শরীরেই রক্ত চলাচল যেমন বাড়বে, মস্তিষ্কের রক্ত চলাচলও তেমনি বাড়বে।

আর হেমোরেজিক স্ট্রোকের ক্ষেত্রে আমরা যেটা করি, সেটি হলো জটিলতা বুঝে তাকে প্রথমে ওই স্থিতিশীল অবস্থায় আসা পর্যন্ত কখনো এক সপ্তাহ বা কখনো দুই সপ্তাহ পর থেকে ফিজিওথেরাপি দেওয়া শুরু করি। নয়তো তার মস্তিষ্কে রক্ত চলাচল তো এমনিতেই বেশি হচ্ছে, সেটি যেন ব্যায়ামের কারণে আরও বেশি না হয়ে যায়। সে জন্য রোগীর অবস্থার ওপর নির্ভর করে ফিজিওথেরাপি শুরু করতে হবে।

প্রশ্ন : কেমন সারা পাচ্ছেন তাদের, যারা এখনকার সময়ে স্ট্রোক-পরবর্তী চিকিৎসা নিচ্ছে?

উত্তর : এখন মানুষের মধ্যে সচেতনতা অনেক বেড়েছে। আগে ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা সম্বন্ধে অনেকের ধারণাই ছিল না। এখন অনেক রোগী সরাসরি ফিজিওথেরাপির জন্য আসছে। স্ট্রোকের চিকিৎসার জন্য যে ফিজিওথেরাপি সংযুক্ত, সেটি সম্বন্ধে ধারণা ছিল না। তবে এখন সামাজিক মাধ্যমে এ বিষয়ে কথা হচ্ছে। আমরা যে ফিজিওথেরাপি চিকিৎসক রয়েছি, তাদের সংখ্যাও আগে কম ছিল, তবে এখন বেড়েছে। আমাদের কাছে রেফারেল রোগী বেশি আসে। বিশেষ করে একজন রোগী যখন সুস্থ হয় তখন আরেকজনকে বলে, ওষুধের পাশাপাশি ফিজিওথেরাপি নিলে দ্রুত সেরে ওঠা যাবে। এ জন্য এখন অনেক রোগীই আমরা পাই। জরুরি অবস্থা কাটিয়ে ওঠার পরই ফিজিওথেরাপির জন্য চলে আসে।

প্রশ্ন : পুনর্বাসনের জন্য আপনারা কত দিন হাসপাতালে থাকার পরামর্শ দেন? বাসায় চলে গেলে কি কোনো পরামর্শ থাকে?

উত্তর : অবশ্যই। বিশেষ করে কিছু কিছু ব্যায়াম তাদের বাসায়ই করতে হয়। এগুলো আমরাই শিখিয়ে দিই। পাশাপাশি রোগীকে ফলোআপের জন্য আসতে বলি। তাদের প্রাত্যহিক জীবনযাপনে কিছু বিষয় থাকে, এগুলো একটু মেনে চলতে হবে। পাশাপাশি এই ব্যায়ামগুলো নিয়মিত করার পর আমাদের সঙ্গে দেখা করতে হবে। দেখতে হবে পেশিশক্তির কতটুকু উন্নতি হলো। যদি কোনো সমস্যা থাকে, এর ভারসাম্য রক্ষার জন্য নির্দিষ্ট গাইডলাইন দেওয়া হয় তাদের। বিশেষ করে রোগীর অবস্থা বুঝে ভিন্ন ভিন্ন ফিজিওথেরাপি দেওয়া হয়।

প্রশ্ন : প্রধানত আপনারা কী করেন আগের অবস্থায় ফিরে আসতে?

উত্তর : যেহেতু এটি মস্তিষ্ক-সংক্রান্ত, মস্তিষ্ক থেকেই পুরো সঞ্চালন হয়, তাই এর জন্য চিকিৎসা দেওয়া হয়। এই যে আমি কথা বলছি, তার জন্যও একটি এলাকা রয়েছে, ম্পিচ এলাকা বলি। আমরা যে হাতটা নাড়াচ্ছি, এর জন্যও একটি এলাকা কাজ করছে। একে মোটর এলাকা বলি। তাই মস্তিষ্কের যে অংশটি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে, যার জন্য তার হাত-পায়ের অক্ষমতা, এটাকে সারিয়ে তোলার জন্য কাজ করি। মস্তিষ্কের রক্ত চলাচল বন্ধ হয়ে গেলে যেমন ওষুধ দেওয়া হচ্ছে, তেমনি হাত-পায়ের দুর্বল পেশির জন্য ফিজিওথেরাপিতে ইলেকট্রোথেরাপি আছে। যেখানে আমরা ইলেকট্রিক্যাল কিছু যন্ত্র ব্যবহার করে থাকি যেন তার স্নায়ুগুলো কাজ করে। যেমন ইলেকট্রিক্যাল স্টিমুলেশন থেরাপি বলি। এরপর ম্যানুয়াল কিছু ব্যায়াম আছে, যাকে থেরাপিউটিক ব্যায়াম বলি; রোগ অনুযায়ী ব্যায়ামগুলো ভিন্ন ভিন্ন। আসলে পেশির সঙ্গে সঙ্গে স্নায়ুর ওপরও কাজ করা হয়।

প্রশ্ন : ফলোআপের জন্য রোগীরা আপনাদের কাছে এলে কী দেখেন?

উত্তর : এ সময়, বিশেষ করে তার পেশিশক্তিগুলো কেমন আছে, সেটি দেখি। যেহেতু এটি দীর্ঘমেয়াদি চিকিৎসা, একজন রোগীর জন্য ছয় মাস ধরে তো আর হাসপাতালে থাকা সম্ভব হয় না। আমরা হয়তো দুই-তিন মাস রাখার পর যখন দেখি ৯০ ভাগের বেশি সেরে গেছে, তখন তাকে ছেড়ে দিই। পাশাপাশি বললাম, কিছু ব্যায়াম আপনি বাসায় করেন। এই ব্যায়ামগুলো সঠিকভাবে করলে তার উন্নতি হওয়ার কথা। তবে দেখা যায়, অনেকে আর বাসায় গিয়ে ঠিকমতো করে না।

প্রশ্ন : সে ক্ষেত্রে কি সমস্যাটি আবার হওয়ার আশঙ্কা থাকে?

উত্তর : একটি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সে এগোচ্ছে। যদি সে সেখানে থেমে যায়, তাকে আবার পেছনে ফিরে আসতে হয়। যেটা হয়তো কেবল দুই-তিন সপ্তাহ নিয়মিত করলে সম্পূর্ণ ঠিক হয়ে যেত। তবে এ ক্ষেত্রে দেখা যায় তাকে আবার নতুন করে দুই মাস করতে হচ্ছে। তখন জটিলতা বেড়ে যায়।

প্রশ্ন : জটিলতার দিকে যাই। যদি চিকিৎসা না নেওয়া হয়, কী ধরনের জটিলতা হতে পারে?

উত্তর : জটিলতা অনেক হয়। আমরা দেখি, বিশেষ করে গ্রামাঞ্চলে ফিজিওথেরাপি সম্বন্ধে সচেতনতা খুবই কম। এ রকম অনেক রোগী দেখি আমরা হাতটা বাঁকা, পা ‘সি’-এর মতো আকৃতি নিয়ে থাকে। সারা জীবন এভাবে তাকে চলতে হয়। আবার অনেকের ধারণা রয়েছে, ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা দিয়েও কাজ হয় না। তারা সঠিকভাবে চিকিৎসা না নেওয়ার কারণে এটি হয়। সম্পূর্ণ কোর্স করলে তারা সুস্থ-স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসতে পারবে।

লেখক: চেয়ারম্যান ও চীফ কনসালটেন্ট, ঢাকা সিটি ফিজিওথেরাপি হাসপাতাল, ধানমন্ডি, ঢাকা।


বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
মেডিক্যাল শিক্ষকদের মূল বেতনের ৭০ শতাংশ প্রণোদনা ঘোষণা
মেডিক্যাল শিক্ষকদের মূল বেতনের ৭০ শতাংশ প্রণোদনা ঘোষণা
সাইক জেনারেল হাসপাতাল ও বগুড়া প্রফেশনালস ক্লাবের মধ্যে এমওইউ সই
সাইক জেনারেল হাসপাতাল ও বগুড়া প্রফেশনালস ক্লাবের মধ্যে এমওইউ সই
বগুড়ায় সাশ্রয়ী স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে একসঙ্গে কাজ করবে সাইক ও বিপিসি
বগুড়ায় সাশ্রয়ী স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে একসঙ্গে কাজ করবে সাইক ও বিপিসি
পুরনো গবেষণায় মিলল নতুন অ্যান্টিবায়োটিকের সম্ভাবনা
পুরনো গবেষণায় মিলল নতুন অ্যান্টিবায়োটিকের সম্ভাবনা
বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস উপলক্ষে আইইউবিএটিতে সচেতনতা কর্মশালা
বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস উপলক্ষে আইইউবিএটিতে সচেতনতা কর্মশালা
টাইফয়েড টিকার গুরুত্ব
টাইফয়েড টিকার গুরুত্ব
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজে বিশ্ব স্ট্রোক দিবস ২০২৫ উদযাপন
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজে বিশ্ব স্ট্রোক দিবস ২০২৫ উদযাপন
প্যারালাইসিস পুনর্বাসনে ফিজিওথেরাপির ভূমিকা
প্যারালাইসিস পুনর্বাসনে ফিজিওথেরাপির ভূমিকা
অস্ত্রোপচারের আগে রোগীর পরিবারকে কাউন্সেলিং জরুরি
অস্ত্রোপচারের আগে রোগীর পরিবারকে কাউন্সেলিং জরুরি
ঘরে তৈরি করুন বানানা পুডিং
ঘরে তৈরি করুন বানানা পুডিং
প্রোটিন পাউডারের নামে খাচ্ছেন কি? গবেষকদের সতর্কবার্তা
প্রোটিন পাউডারের নামে খাচ্ছেন কি? গবেষকদের সতর্কবার্তা
ব্রেস্ট ক্যানসার নিয়ে কিছু কথা
ব্রেস্ট ক্যানসার নিয়ে কিছু কথা
সর্বশেষ খবর
হবিগঞ্জে হত্যা মামলার ১৬ বছর পর একজনের যাবজ্জীবন
হবিগঞ্জে হত্যা মামলার ১৬ বছর পর একজনের যাবজ্জীবন

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএসটিআইতে অত্যাধুনিক সোলার প্যানেল টেস্টিং ল্যাবরেটরি উদ্বোধন
বিএসটিআইতে অত্যাধুনিক সোলার প্যানেল টেস্টিং ল্যাবরেটরি উদ্বোধন

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

নাম ভিন্ন ভিন্ন, কিন্তু ভোটার তালিকায় ছবি ব্রাজিলের মডেলের, বোমা ফাটালেন রাহুল
নাম ভিন্ন ভিন্ন, কিন্তু ভোটার তালিকায় ছবি ব্রাজিলের মডেলের, বোমা ফাটালেন রাহুল

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাল্লুকের আক্রমণ ঠেকাতে সেনা মোতায়েন করল জাপান
ভাল্লুকের আক্রমণ ঠেকাতে সেনা মোতায়েন করল জাপান

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে আনন্দযাত্রা, পথে মর্মান্তিক পরিণতি: একসঙ্গে নিভে গেল ৫ প্রাণ
কক্সবাজারে আনন্দযাত্রা, পথে মর্মান্তিক পরিণতি: একসঙ্গে নিভে গেল ৫ প্রাণ

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ষড়যন্ত্রের বেড়াজাল ছিন্ন করে ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন হবে : ডা. জাহিদ
ষড়যন্ত্রের বেড়াজাল ছিন্ন করে ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন হবে : ডা. জাহিদ

১৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজস্থান ছেড়ে দিল্লি ক্যাপিটালসে যাবেন স্যামসন!
রাজস্থান ছেড়ে দিল্লি ক্যাপিটালসে যাবেন স্যামসন!

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যমুনা ও সচিবালয় এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
যমুনা ও সচিবালয় এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

‘আরবান ট্রি মিউজিয়াম’, ‘বৃক্ষ সেবা ও ছাদবাগান সহায়তা কেন্দ্র’ গড়ে তুলছে ডিএনসিসি
‘আরবান ট্রি মিউজিয়াম’, ‘বৃক্ষ সেবা ও ছাদবাগান সহায়তা কেন্দ্র’ গড়ে তুলছে ডিএনসিসি

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ছেলের সাফল্যে কী বললেন মামদানির মা মীরা নায়ার?
ছেলের সাফল্যে কী বললেন মামদানির মা মীরা নায়ার?

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুরে বেড়েছে খড়ের কদর, লাভবান কৃষক
রংপুরে বেড়েছে খড়ের কদর, লাভবান কৃষক

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তিন মাসে দেশের কিছু অঞ্চলে শৈত্যপ্রবাহ তীব্র রূপ নিতে পারে
তিন মাসে দেশের কিছু অঞ্চলে শৈত্যপ্রবাহ তীব্র রূপ নিতে পারে

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সহসাই দলে ফেরা হচ্ছে না নেইমারের
সহসাই দলে ফেরা হচ্ছে না নেইমারের

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাতিলের রায়টি রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে লেখা হয়েছিল’
‘তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাতিলের রায়টি রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে লেখা হয়েছিল’

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

মৌলভীবাজারে ইয়াবাসহ যুবক গ্রেফতার
মৌলভীবাজারে ইয়াবাসহ যুবক গ্রেফতার

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নরসিংদীর চরাঞ্চলে যুবদল নেতাকে কুপিয়ে জখম
নরসিংদীর চরাঞ্চলে যুবদল নেতাকে কুপিয়ে জখম

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘গানের ওপারে’ নাটকেই বদলে গেল মিমির ক্যারিয়ার
‘গানের ওপারে’ নাটকেই বদলে গেল মিমির ক্যারিয়ার

৩৯ মিনিট আগে | শোবিজ

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১৭৪৮
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১৭৪৮

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

পরিবেশবান্ধব যানবাহন ব্যবস্থা প্রবর্তনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ: উপদেষ্টা আদিলুর
পরিবেশবান্ধব যানবাহন ব্যবস্থা প্রবর্তনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ: উপদেষ্টা আদিলুর

৩৯ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

জকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা, ভোট ২২ ডিসেম্বর
জকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা, ভোট ২২ ডিসেম্বর

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

দেড় দশক ধরে মেরামত, তবুও বেহাল রাজুরবাজার-সিধিলি সড়ক
দেড় দশক ধরে মেরামত, তবুও বেহাল রাজুরবাজার-সিধিলি সড়ক

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়
পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

দাদার সঙ্গে বাজারে গিয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় নাতনি নিহত
দাদার সঙ্গে বাজারে গিয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় নাতনি নিহত

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরে ১০৬ বস্তা সরকারি সার জব্দ
শেরপুরে ১০৬ বস্তা সরকারি সার জব্দ

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে আগুনে পুড়ল ৬ ঝুটের গোডাউন
গাজীপুরে আগুনে পুড়ল ৬ ঝুটের গোডাউন

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে আগুনে পুড়ল ৬ ঝুটের গোডাউন
গাজীপুরে আগুনে পুড়ল ৬ ঝুটের গোডাউন

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাওরের জীববৈচিত্র্য রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
হাওরের জীববৈচিত্র্য রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

মার্কিন কৃষি পণ্যের ওপর শুল্ক স্থগিত করছে চীন
মার্কিন কৃষি পণ্যের ওপর শুল্ক স্থগিত করছে চীন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুরে আবাসিক ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে
মোহাম্মদপুরে আবাসিক ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক উপার্জনকারী অভিনেত্রীর তালিকায় রাশমিকা
সর্বাধিক উপার্জনকারী অভিনেত্রীর তালিকায় রাশমিকা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত
মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প
মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের
আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক
নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন
বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়
নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান
উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ
আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান
শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত
দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা
শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি
গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত
জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’
পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল
জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক
পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন
সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার
খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে
বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে ধানের শীষ পেলেন বিএনপির তিন শীর্ষ নেতার উত্তরাধিকারী
চট্টগ্রামে ধানের শীষ পেলেন বিএনপির তিন শীর্ষ নেতার উত্তরাধিকারী

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দল যা-ই বলে, সরকার তা-ই করে : মির্জা আব্বাস
দুই দল যা-ই বলে, সরকার তা-ই করে : মির্জা আব্বাস

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

গোপনে পরমাণু পরীক্ষা করার বিষয়ে কি বলছে পাকিস্তান
গোপনে পরমাণু পরীক্ষা করার বিষয়ে কি বলছে পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত
কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আর কোনও ইউরোপীয় দেশে হামলা করবে না রাশিয়া: আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী
আর কোনও ইউরোপীয় দেশে হামলা করবে না রাশিয়া: আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপিকে ‌‘শাপলা কলি’ দিয়ে ইসির বিজ্ঞপ্তি
এনসিপিকে ‌‘শাপলা কলি’ দিয়ে ইসির বিজ্ঞপ্তি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন স্কুল ভবন!
এ কেমন স্কুল ভবন!

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি উত্তাপে দেশ
নির্বাচনি উত্তাপে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

এটাই আমার শেষ নির্বাচন
এটাই আমার শেষ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ
সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ

নগর জীবন

অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার
অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার

প্রথম পৃষ্ঠা

১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা
১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা

নগর জীবন

অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

এ কী কাণ্ড মাধুরীর
এ কী কাণ্ড মাধুরীর

শোবিজ

কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি
কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি

শোবিজ

জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা
পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা

মাঠে ময়দানে

মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের
সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের

নগর জীবন

দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

২০০ বছরের রাস উৎসবে পুণ্যার্থীর ঢল
২০০ বছরের রাস উৎসবে পুণ্যার্থীর ঢল

দেশগ্রাম

পোশাক রপ্তানি কমল টানা তিন মাস
পোশাক রপ্তানি কমল টানা তিন মাস

পেছনের পৃষ্ঠা

১৬ বছর পর আসিফ
১৬ বছর পর আসিফ

শোবিজ

কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন
সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন

নগর জীবন

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র
রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র

শোবিজ

নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না
নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না

নগর জীবন

নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব
নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

সম্পর্ক যাচাইয়ে আসছে নতুন পদ্ধতি
সম্পর্ক যাচাইয়ে আসছে নতুন পদ্ধতি

খবর

আলাপের জন্য আলাপ
আলাপের জন্য আলাপ

রকমারি রম্য

ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে
ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে

নগর জীবন

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা