শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৯ মার্চ, ২০২৩ আপডেট:

লো ব্লাড প্রেসার ও করণীয়

Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
লো ব্লাড প্রেসার ও করণীয়

ব্লাড প্রেসার বা রক্তচাপ মানবদেহে রক্ত সঞ্চালনে চালিকাশক্তি হিসেবে কাজ করে। মানবদেহে রক্তচাপের একটি স্বাভাবিক মাত্রা আছে। তার ওপর ভিত্তি করেই উচ্চ রক্তচাপ বা হাই ব্লাড প্রেসার ও নিম্ন রক্তচাপ বা লো ব্লাড প্রেসার পরিমাপ করা হয়। রক্তচাপ একটি সুনির্দিষ্ট মাত্রার মধ্যে থাকে এবং তা দুই ধরনের হয়। উপরের মাপকে সিস্টলিক রক্তচাপ ও নিম্নের মাপকে ডায়োস্টোলিক রক্তচাপ বলা হয়। সাধারণত পূর্ণ বয়স্ক মানুষের সিস্টলিক রক্তচাপ ১০০ থেকে ১৪০ মি. মি. মার্কারি এবং ডায়োস্টোলিক রক্তচাপ ৬০ থেকে ৯০ মি. মি. মার্কারি হয়ে থাকে। যদি কারও সিস্টলিক ১৪০ এর চেয়ে বেশি এবং ডায়োস্টোলিক ৯০ এর চেয়ে বেশি থাকে, তবে এই অবস্থাকে উচ্চ রক্তচাপ বা হাই ব্লাড প্রেসার বলা হয়। আর যদি কারও সাধারণত রক্তচাপ সিস্টলিক ১০০ এবং ডায়াস্টোলিক ৬০ এর নিচে থাকে, তবে এ অবস্থাকে নিম্ন রক্তচাপ বা লো ব্লাড প্রেসার বলা হয়ে থাকে। তবে ব্যক্তি ও বয়স ভেদে এ পরিমাণ কম-বেশি হতে পারে। অনেকে বলেন, আমার ‘লো প্রেসার’, সব সময় রক্তচাপ কম থাকে এবং নিম্ন রক্তচাপ বা লো ব্লাড প্রেসার নিয়ে অনেক মানুষই দুশ্চিন্তায় থাকেন। কিন্তু নিম্ন রক্তচাপ নিয়ে অতিরিক্ত চিন্তিত হওয়ার কিছু নেই, তবে অবহেলা না করে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।

কি কি কারণে হতে পারে : লো ব্লাড প্রেসার দুই রকমের হয়ে থাকে-(১) একিউট বা ক্ষণস্থায়ী এবং (২) ক্রনিক বা দীর্ঘমেয়াদি।

যে কারণে একিউট বা ক্ষণস্থায়ী লো প্রেসার হয়ে থাকে : পানিশূন্যতা দেখা দিলে যেমন অতিরিক্ত ঘাম, ডায়রিয়া বা অত্যধিক বমি হওয়া। এতে ডিহাইড্রেশন হয়ে লো ব্লাড প্রেসার হয়। লো ব্লাড প্রেসারের অন্যতম কারণ হলো ডিহাইড্রেশন। * অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ যেমন- রক্তবমি, পায়খানার সঙ্গে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ, শারীরিকভাবে আঘাতপ্রাপ্ত বা দুর্ঘটনার ফলে রক্তপাত ঘটলে। * অপুষ্টিজনিত কারণে লো ব্লাড প্রেসার দেখা দিতে পারে। * গর্ভবতী মায়েদের গর্ভের প্রথম ছয় মাস হরমোনের প্রভাবে লো প্রেসার হতে পারে। * কিছু কিছু ওষুধ যেমন উচ্চ রক্তচাপের জন্য ব্যবহৃত ওষুধ ব্যবহারের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হিসেবে লো ব্লাড প্রেসার হতে পারে। * বিভিন্ন ওষুধ, কিছু কিছু খাদ্যদ্রব্য এবং সংক্রমণজনিত কারণে এলার্জিক রিএকশন হয়ে এনাফাইলেকটিক সক হলে লো প্রেসার হতে পারে। * ভ্যাসোভ্যাগাল সিঙ্কোপ নামে একটি রোগ আছে, তাতেও লো প্রেসার হতে পারে। কেউ রক্ত দেখলে বা হঠাৎ করে কোনো কারণে ভয় পেলে রক্তনালি অস্বাভাবিক বেশি রকম প্রসারিত হয়ে অনেক লো প্রেসার হতে পারে। তখন রোগী অজ্ঞান হয়ে যায়।

শরীরে পানিশূন্যতা ও ইলেকট্রোলাইট ভারসাম্যহীনতার কারণে নিম্ন রক্তচাপ হলে শুধু খাবার স্যালাইন মুখে খেলেই প্রেসার স্বাভাবিক হতে পারে। প্রয়োজনে শিরায় স্যালাইন বা এ জাতীয় ওষুধ প্রয়োগ করা হয়

- অধ্যাপক ডা. বি এম আবদুল্লাহ

যে কারণে ক্রনিক বা দীর্ঘমেয়াদি লো প্রেসার হয়ে থাকে : অনেকদিন অপুষ্টিজনিত যেমন ঠিকমতো বা সময়মতো না খেলে বা খেতে না পারলে। * হজমে দুর্বলতা থাকলে পুষ্টিহীনতা ঘটে, ফলে লো ব্লাড প্রেসার দেখা দিতে পারে। * রক্তশূন্যতা, হরমোনজনিত সমস্যা যেমন হাইপোপিটুইটারিজম, অ্যাড্রিনাল হরমোন স্বল্পতার ফলে এডিসনস ডিজিজে লো ব্লাড প্রেসার হয়। * কোনো কারণে ডায়াবেটিস রোগীদের রক্তে সুগার কমে অথবা অতিরিক্ত সুগার হলেও লোভ ব্লাড প্রেসার দেখা দিতে পারে। * গুরুতর জীবাণু সংক্রমণের ফলে যেমন সেপটিক শক এবং স্নায়বিক দুর্বলতার কারণেও লো প্রেসার হয়। * বিভিন্ন ধরনের হৃদরোগ যেমন নাড়ির গতি কম হওয়া, হার্ট ফেইলুর, মায়োকার্ডিয়াল ইনফার্কশন এবং হার্টের ভাল্বের সমস্যা দেখা দিলেও লো প্রেসার হতে পারে।

লো ব্লাড প্রেসার এর লক্ষণ বা শারীরিক উপসর্গ : মাথা ঘোরানো বা মাথা হালকা অনুভূত হওয়া, মাথা ঘুরে অজ্ঞান হয়ে যাওয়া, ক্লান্তি, দুর্বলতা, চোখে অন্ধকার দেখা, চোখ ঝাপসা হয়ে যাওয়া ইত্যাদি উপসর্গ দেখা যায়। অনেক সময় লো প্রেসারের কারণে মাথায় রক্ত ঠিকমতো পৌঁছায় না। ফলে অজ্ঞান হতে পারে, তখন পরিস্থিতি হয়ে যায় প্রাণঘাতী। * বসা বা শোয়া থেকে হঠাৎ ওঠে দাঁড়ালে মাথা ঘোরা বা ভারসাম্যহীনতা। * শারীরিক দুর্বলতা, মানসিক অবসাদগ্রস্ততা, কোনো কিছুতে মনোযোগ দিতে না পারা। * ঘন ঘন শ্বাস-প্রশ্বাস নেওয়া বা হাত-পা ঠাণ্ডা হয়ে যাওয়া। * বেশি তৃষ্ণা অনুভূত হওয়া।

লো প্রেসারের কি কি চিকিৎসা দিতে হবে : লো প্রেসার বা নিম্ন্ন রক্তচাপের কারণ ও উপসর্গ অনুযায়ী চিকিৎসার প্রয়োজন পড়ে। * হঠাৎ ব্লাড প্রেসার বেশি কমে গিয়ে যদি শকের উপসর্গ দেখা দেয় এবং রোগীর জ্ঞান থাকে তাহলে পা দুটো মাথার থেকে উঁচু করে রেখে সমতল জায়গায় শুইয়ে দিতে হবে। * শরীরে পানিশূন্যতা ও ইলেকট্রোলাইট ভারসাম্যহীনতার কারণে নিম্ন রক্তচাপ হলে শুধু খাবার স্যালাইন মুখে খেলেই প্রেসার স্বাভাবিক হতে পারে। প্রয়োজনে শিরায় স্যালাইন বা এ জাতীয় ওষুধ প্রয়োগ করা হয়। * খাবার স্যালাইন সবচেয়ে উপযোগী এবং তাৎক্ষণিক ফলদায়ক। সঙ্গে কার্বোহাইড্রেট এবং গ্লুকোজ খেলেও ভালো উপকার পাওয়া যায়। * রক্তক্ষরণ হলে প্রয়োজন অনুযায়ী রক্ত সঞ্চালন বা ব্লাড ট্রান্সফিউশন করতে হবে। * যেসব ওষুধে রক্তচাপ কমায় বা লো প্রেসার হতে পারে সেসব ওষুধ ব্যবহারের ক্ষেত্রে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে। * যাদের দীর্ঘমেয়াদি নিম্ন রক্তচাপ আছে তাদের অবশ্যই কোনো চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত। এ ধরনের অবস্থায় চিকিৎসক নিম্ন রক্তচাপের কারণ শনাক্ত করে ব্যবস্থা দিয়ে থাকেন।

লো নাকি হাই প্রেসার- কোনটি বেশি খারাপ?

দুটোই খারাপ, তবে যখন প্রশ্ন করা হয় কোনটি বেশি খারাপ? নিঃসন্দেহে লো প্রেসার বা নিম্ন রক্তচাপ বেশি খারাপ। কারণ হঠাৎ প্রেসার কমে গেলে বা কোনো কারণে প্রেসার কমে গেলে তাৎক্ষণিক শরীরের গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ যেমন কিডনি, মস্তিষ্ক ইত্যাদি নষ্ট হয়ে যেতে পারে এবং তাৎক্ষণিক মৃত্যুও হতে পারে। এ জন্যই ডায়রিয়ায় পানিশূন্যতা রোধে শিরায় স্যালাইন দেওয়া হয়। তবে উচ্চ রক্তচাপও দীর্ঘমেয়াদে ক্ষতির কারণ হয়ে থাকে। উচ্চ রক্তচাপও নিয়ন্ত্রণে রাখা উচিত।

লো ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণে পরামর্শ : নিয়মিত পুষ্টিকর খাবার, শাকসবজি, ফলমূল গ্রহণ এবং পর্যাপ্ত পানি পান করা উচিত। বেশি সময় খালি পেটে থাকলে রক্তচাপ আরও কমে যেতে পারে। লো ব্লাড প্রেসারের রোগীদের জন্য সময়মতো খাওয়া-দাওয়া করা অত্যন্ত জরুরি। খাবারের সঙ্গে পাতে একটু লবণ বেশি খেলে ভালো হয়। এমনকি পানি, ফলমূল খাবার সময়েও একটু লবণ মিশিয়ে খাওয়া উচিত। * ওষুধ ব্যবহারে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত। লো প্রেসারকে এককভাবে কোনো রোগ মনে করার কারণ নেই। যে কারণে লো প্রেসার হয়, চিকিৎস-কের পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা করতে হবে।

লেখক : ইমেরিটাস অধ্যাপক ও প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত চিকিৎসক।

এই বিভাগের আরও খবর
বাচ্চাদের কোষ্ঠকাঠিন্য
বাচ্চাদের কোষ্ঠকাঠিন্য
ব্যথা নিজে কোনো রোগ নয়, এটি অসুখের লক্ষণ
ব্যথা নিজে কোনো রোগ নয়, এটি অসুখের লক্ষণ
প্রসবঘরটি হোক আস্থার জায়গা
প্রসবঘরটি হোক আস্থার জায়গা
চিকুনগুনিয়া-পরবর্তী ব্যথার কারণ ও চিকিৎসা
চিকুনগুনিয়া-পরবর্তী ব্যথার কারণ ও চিকিৎসা
ডেঙ্গু-চিকুনগুনিয়া কি একসঙ্গে হতে পারে
ডেঙ্গু-চিকুনগুনিয়া কি একসঙ্গে হতে পারে
বুকে ব্যথা নিয়ে কিছু কথা
বুকে ব্যথা নিয়ে কিছু কথা
ভিটামিন সির অভাব হলে
ভিটামিন সির অভাব হলে
ক্রমাগত হাঁচি
ক্রমাগত হাঁচি
আধুনিক নারীর নীরব যুদ্ধ এবং পুষ্টির সঠিক পথনির্দেশনা
আধুনিক নারীর নীরব যুদ্ধ এবং পুষ্টির সঠিক পথনির্দেশনা
নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়
নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়
ডায়াবেটিস রোগীর কাঁধে ব্যথা
ডায়াবেটিস রোগীর কাঁধে ব্যথা
হৃদরোগ নিয়ে কিছু কথা...
হৃদরোগ নিয়ে কিছু কথা...
সর্বশেষ খবর
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন মানে একটা ধোঁকাবাজি : বুলু
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন মানে একটা ধোঁকাবাজি : বুলু

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

দুর্গন্ধের উৎস খুঁজতে গিয়ে মিলল ঝুলন্ত লাশ
দুর্গন্ধের উৎস খুঁজতে গিয়ে মিলল ঝুলন্ত লাশ

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আগুনে বসতঘর পুড়ে যাওয়া পাঁচ পরিবারের মাঝে পিপি রাজ্জাকের ত্রাণ সহায়তা
আগুনে বসতঘর পুড়ে যাওয়া পাঁচ পরিবারের মাঝে পিপি রাজ্জাকের ত্রাণ সহায়তা

৫২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভূমিকম্প কবলিত আফগানিস্তানে সাহায্য পাঠাচ্ছে ইইউ
ভূমিকম্প কবলিত আফগানিস্তানে সাহায্য পাঠাচ্ছে ইইউ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের জন্য ১০ লাখের বেশি কর্মকর্তাকে প্রশিক্ষণ দেবে ইসি
নির্বাচনের জন্য ১০ লাখের বেশি কর্মকর্তাকে প্রশিক্ষণ দেবে ইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় ৬০ লাখ টাকার অবৈধ জাল জব্দ
কলাপাড়ায় ৬০ লাখ টাকার অবৈধ জাল জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ঢাবি শিক্ষার্থীদের সঙ্গে জেলা বিএনপির আহ্বায়কের মতবিনিময়
নারায়ণগঞ্জে ঢাবি শিক্ষার্থীদের সঙ্গে জেলা বিএনপির আহ্বায়কের মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে বিএনপির মাছের পোনা অবমুক্ত
বাগেরহাটে বিএনপির মাছের পোনা অবমুক্ত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘উত্তরাঞ্চল ছাত্র ফোরাম’র নতুন কমিটি ঘোষণা
‘উত্তরাঞ্চল ছাত্র ফোরাম’র নতুন কমিটি ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা চায় ইসি কর্মকর্তারা
ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা চায় ইসি কর্মকর্তারা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটোরে নৌকাডুবিতে নিখোঁজ যুবকের লাশ উদ্ধার
নাটোরে নৌকাডুবিতে নিখোঁজ যুবকের লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারী নিপীড়নের প্রতিবাদে জবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
নারী নিপীড়নের প্রতিবাদে জবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সুবিধাবাদী মুক্তিযোদ্ধারা কেন চুপ ছিল, প্রশ্ন টুকুর
সুবিধাবাদী মুক্তিযোদ্ধারা কেন চুপ ছিল, প্রশ্ন টুকুর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাহাড়ে চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু
পাহাড়ে চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে উৎসবমুখর পরিবেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে'
'ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে উৎসবমুখর পরিবেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে'

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাগেরহাটে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে ১৪ মন পোনা মাছ অবমুক্ত
বাগেরহাটে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে ১৪ মন পোনা মাছ অবমুক্ত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে চারটি হামলা চালিয়েছে হুথি
ইসরায়েলে চারটি হামলা চালিয়েছে হুথি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১,৫১৫ কোটি টাকা ব্যয়ে এক লাখ ৯৫ হাজার টন সার কিনবে সরকার
১,৫১৫ কোটি টাকা ব্যয়ে এক লাখ ৯৫ হাজার টন সার কিনবে সরকার

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টাঙ্গাইলে বাসের ধাক্কায় পথচারীর মৃত্যু
টাঙ্গাইলে বাসের ধাক্কায় পথচারীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাকৃবিতে হামলার প্রতিবাদে পবিপ্রবি শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন
বাকৃবিতে হামলার প্রতিবাদে পবিপ্রবি শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা নদীতে নৌকাডুবি, মাঝি নিখোঁজ
সুরমা নদীতে নৌকাডুবি, মাঝি নিখোঁজ

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে মাছের পোনা অবমুক্ত
বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে মাছের পোনা অবমুক্ত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে তাজা গুলি ও কার্তুজসহ গ্রেফতার ২
চট্টগ্রামে তাজা গুলি ও কার্তুজসহ গ্রেফতার ২

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আপিল বিভাগের অবকাশকালীন বিচারপতি মনোনয়ন
আপিল বিভাগের অবকাশকালীন বিচারপতি মনোনয়ন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র রুখে দেবে জনগণ’
‘নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র রুখে দেবে জনগণ’

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাজ্য থেকে আসবে আরও এক কার্গো এলএনজি
যুক্তরাজ্য থেকে আসবে আরও এক কার্গো এলএনজি

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মঠবাড়িয়ায় বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
মঠবাড়িয়ায় বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাবনায় সংঘর্ষে আরও একজনের মৃত্যু
পাবনায় সংঘর্ষে আরও একজনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধান শিক্ষককে অপহরণ করে নির্যাতনের অভিযোগ
প্রধান শিক্ষককে অপহরণ করে নির্যাতনের অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অর্থায়নের অভাবে আটকে আছে রুফটপ সোলার বাস্তবায়ন কর্মসূচি
অর্থায়নের অভাবে আটকে আছে রুফটপ সোলার বাস্তবায়ন কর্মসূচি

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
সিআইডি হেফাজতেও উচ্ছৃঙ্খল তৌহিদ আফ্রিদি, তদন্তে গুরুত্ব পাচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়ার তথ্য
সিআইডি হেফাজতেও উচ্ছৃঙ্খল তৌহিদ আফ্রিদি, তদন্তে গুরুত্ব পাচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়ার তথ্য

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনে বৈঠকের পর ইরানের পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে নতুন বার্তা দিলেন পুতিন
চীনে বৈঠকের পর ইরানের পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে নতুন বার্তা দিলেন পুতিন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুদানে ভয়াবহ ভূমিধসে পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন, সহস্রাধিক মানুষের প্রাণহানি
সুদানে ভয়াবহ ভূমিধসে পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন, সহস্রাধিক মানুষের প্রাণহানি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ চায় পরিবার
২০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ চায় পরিবার

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গ্রিনল্যান্ড বিক্রির জন্য নয়, ট্রাম্পকে কড়া হুঁশিয়ারি ফ্রান্সের
গ্রিনল্যান্ড বিক্রির জন্য নয়, ট্রাম্পকে কড়া হুঁশিয়ারি ফ্রান্সের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের অবসরের ৬ মাসের মধ্যে ভাতা দেওয়ার নির্দেশ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের অবসরের ৬ মাসের মধ্যে ভাতা দেওয়ার নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাগপা সভাপতি খন্দকার লুৎফরকে কুপিয়ে জখম
জাগপা সভাপতি খন্দকার লুৎফরকে কুপিয়ে জখম

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৪ বছর পর ফের তেল রপ্তানি শুরু করল সিরিয়া
১৪ বছর পর ফের তেল রপ্তানি শুরু করল সিরিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদ অসাংবিধানিক, বিচার বিভাগের জন্য গঠন করতে হবে আলাদা সচিবালয়
সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদ অসাংবিধানিক, বিচার বিভাগের জন্য গঠন করতে হবে আলাদা সচিবালয়

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ বছরের জন্য গাজার নিয়ন্ত্রণ চায় ট্রাম্প, বানাবেন পর্যটন কেন্দ্র
১০ বছরের জন্য গাজার নিয়ন্ত্রণ চায় ট্রাম্প, বানাবেন পর্যটন কেন্দ্র

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে বেলজিয়াম, ইসরায়েলের উপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে বেলজিয়াম, ইসরায়েলের উপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি শিবির সভাপতির বিরুদ্ধে রিটকারী ছাত্রীকে 'কুরুচিপূর্ণ' মন্তব্য, তদন্ত কমিটি গঠন
ঢাবি শিবির সভাপতির বিরুদ্ধে রিটকারী ছাত্রীকে 'কুরুচিপূর্ণ' মন্তব্য, তদন্ত কমিটি গঠন

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশেষ ট্রেনে করে সীমান্ত পেরিয়ে চীন গেলেন উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম
বিশেষ ট্রেনে করে সীমান্ত পেরিয়ে চীন গেলেন উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের মামলা থেকে অব্যাহতি পাচ্ছেন ৩৫ ব্যক্তি
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের মামলা থেকে অব্যাহতি পাচ্ছেন ৩৫ ব্যক্তি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের বিরুদ্ধে এসসিও সদস্যপদ স্থগিতের অভিযোগ আজারবাইজানের
ভারতের বিরুদ্ধে এসসিও সদস্যপদ স্থগিতের অভিযোগ আজারবাইজানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নুরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল
নুরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীর আদাবরে পুলিশের ওপর কিশোর গ্যাংয়ের হামলা
রাজধানীর আদাবরে পুলিশের ওপর কিশোর গ্যাংয়ের হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জেনারেল শাকিলের সঙ্গে হাসিনার কনভারসেশন শুনলে গা হিম হয়ে আসে: ফারুকী
জেনারেল শাকিলের সঙ্গে হাসিনার কনভারসেশন শুনলে গা হিম হয়ে আসে: ফারুকী

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিলামে তোলপাড়: পাঁচ লাখ দিরহামে বিক্রি এক উট
নিলামে তোলপাড়: পাঁচ লাখ দিরহামে বিক্রি এক উট

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিকেলে ৭ দলের সঙ্গে বৈঠক করবেন প্রধান উপদেষ্টা
বিকেলে ৭ দলের সঙ্গে বৈঠক করবেন প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ সেপ্টেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার তেল আমদানি, ৩৯ মাসে ভারতের লাভ ১২৬০ কোটি ডলার
রাশিয়ার তেল আমদানি, ৩৯ মাসে ভারতের লাভ ১২৬০ কোটি ডলার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের নির্ধারিত দাম ২২ টাকা, বিক্রি হচ্ছে ১৪ টাকা কেজি
সরকারের নির্ধারিত দাম ২২ টাকা, বিক্রি হচ্ছে ১৪ টাকা কেজি

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে অভিযোগ তুলে অভিনয় ছাড়ার ঘোষণা দিলেন পাকিস্তানি অভিনেত্রী
যে অভিযোগ তুলে অভিনয় ছাড়ার ঘোষণা দিলেন পাকিস্তানি অভিনেত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাগপা সভাপতিকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল
জাগপা সভাপতিকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রে উৎপাদনে নতুন রেকর্ড
রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রে উৎপাদনে নতুন রেকর্ড

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আধুনিক যুগে মুসলিম নারীর কর্মসংস্থান
আধুনিক যুগে মুসলিম নারীর কর্মসংস্থান

১৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সিলেটে নিলামে উঠছে ভাঙা সাদাপাথর
সিলেটে নিলামে উঠছে ভাঙা সাদাপাথর

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজধানীতে পরকীয়া সন্দেহে স্বামীর ছুরিকাঘাতে স্ত্রী নিহত
রাজধানীতে পরকীয়া সন্দেহে স্বামীর ছুরিকাঘাতে স্ত্রী নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারিক সিদ্দিকের মেয়ে বুশরার আয়কর নথি জব্দ
তারিক সিদ্দিকের মেয়ে বুশরার আয়কর নথি জব্দ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী তিন, একক নিয়ে সরব জামায়াত
বিএনপির প্রার্থী তিন, একক নিয়ে সরব জামায়াত

নগর জীবন

হাসিনা-কামালের নির্দেশে গণহত্যা
হাসিনা-কামালের নির্দেশে গণহত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্রাইসিস হলে শুধু আমাদের ডাকেন
ক্রাইসিস হলে শুধু আমাদের ডাকেন

প্রথম পৃষ্ঠা

পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন বাঁচল শুধু একজন
পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন বাঁচল শুধু একজন

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত বিচারে বাড়বে ট্রাইব্যুনাল
দ্রুত বিচারে বাড়বে ট্রাইব্যুনাল

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলনের প্রস্তুতি নিচ্ছে এনসিপি
আন্দোলনের প্রস্তুতি নিচ্ছে এনসিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রদলের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু নিয়ে শঙ্কা উত্তেজনা
ডাকসু নিয়ে শঙ্কা উত্তেজনা

প্রথম পৃষ্ঠা

আদাবরে পুলিশকে কুপিয়ে জখম
আদাবরে পুলিশকে কুপিয়ে জখম

প্রথম পৃষ্ঠা

সুরমায় নৌকাডুবিতে মাঝি নিখোঁজ
সুরমায় নৌকাডুবিতে মাঝি নিখোঁজ

নগর জীবন

হে যুবক খোদাকে চেন কি?
হে যুবক খোদাকে চেন কি?

সম্পাদকীয়

বিশ্বে ১০০ কোটির বেশি মানুষ মানসিক সমস্যায় আক্রান্ত
বিশ্বে ১০০ কোটির বেশি মানুষ মানসিক সমস্যায় আক্রান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ির আঙিনায় মাটির নিচে মর্টার সেল
বাড়ির আঙিনায় মাটির নিচে মর্টার সেল

দেশগ্রাম

বিয়ে করতে এসে কারাগারে
বিয়ে করতে এসে কারাগারে

দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে দুই শিশুসহ তিনজনের মৃত্যু
পানিতে ডুবে দুই শিশুসহ তিনজনের মৃত্যু

দেশগ্রাম

ডাকাতিকালে কুপিয়ে হত্যা, পাঁচজনের যাবজ্জীবন
ডাকাতিকালে কুপিয়ে হত্যা, পাঁচজনের যাবজ্জীবন

দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে চার গ্রামবাসীর সংঘর্ষে যুবক নিহত
হবিগঞ্জে চার গ্রামবাসীর সংঘর্ষে যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

বাণিজ্যসংক্রান্ত ৪০ লাখ মামলা অমীমাংসিত
বাণিজ্যসংক্রান্ত ৪০ লাখ মামলা অমীমাংসিত

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানের ৩৪ মামলার চার্জশিট
গণ অভ্যুত্থানের ৩৪ মামলার চার্জশিট

প্রথম পৃষ্ঠা

তদন্তে দুই কমিটি শাস্তি দাবি শিক্ষক নেটওয়ার্কের
তদন্তে দুই কমিটি শাস্তি দাবি শিক্ষক নেটওয়ার্কের

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানের আশ্বাস
সেনাপ্রধানের আশ্বাস

সম্পাদকীয়

সড়ক দুর্ঘটনায় বাবা-মা-মেয়ে নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় বাবা-মা-মেয়ে নিহত

দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্রে অদৃশ্য শক্তি
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্রে অদৃশ্য শক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

ত্রিভুজ প্রেমের বলি চিকিৎসক আমিরুল
ত্রিভুজ প্রেমের বলি চিকিৎসক আমিরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট গ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুত করছে ইসি
ভোট গ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুত করছে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

চারটি সোনার বারসহ আটক ১
চারটি সোনার বারসহ আটক ১

দেশগ্রাম

সিলেটে নিলামে উঠছে ভাঙা সাদাপাথর
সিলেটে নিলামে উঠছে ভাঙা সাদাপাথর

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমান্তে গুলিতে নিহত যুবকের লাশ ফেরত দিল বিএসএফ
সীমান্তে গুলিতে নিহত যুবকের লাশ ফেরত দিল বিএসএফ

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্যাতনের শিকার সেই কিশোর চুরি মামলায় আটক
নির্যাতনের শিকার সেই কিশোর চুরি মামলায় আটক

দেশগ্রাম