শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২২ জুলাই, ২০২৫

নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়

নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়

অধ্যাপক ডা. সৈয়দ সহিদুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়

সুস্থ থাকা ও চলাফেরা করে দৈনন্দিন কর্মকাণ্ড সম্পাদন করার জন্য হাড় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ প্রয়োজনীয় অঙ্গ। ষাটোর্ধ্ব সব পুরুষ ও নারীর পরীক্ষার মাধ্যমে হাড়ের ঘনত্ব পরিমাপ করে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী স্বাস্থ্যকর খাদ্য, প্রয়েজনীয় ব্যায়াম ও ওষুধ ব্যবহার করে হাড়কে মজবুত করতে হবে যাতে হাড় ভেঙে না যায়।

অস্টিওপোরেসিস বা হাড় ক্ষয় কী?

হাড়ের ঘনত্ব কমে যাওয়াকে হাড় ক্ষয় বলে। এতে হাড় ফাঁপা এবং ভঙ্গুর হয়ে পড়ে। ফলে সামান্য আঘাতে বা বিনা আঘাতেই হাড় ভেঙে যায়। হাড় ক্ষয় রোগকে কাঠে ঘুণ ধরার সঙ্গে তুলনা করা যেতে পারে। পঞ্চাশোর্ধ্বে প্রতি তিনজন নারীর একজন এবং প্রতি পাঁচজন পুরুষের একজন হাড় ক্ষয় রোগে ভুগছেন এবং তাদের সবারই হাড় ভেঙে যাওয়ার ঝুঁকি আছে। অথচ তারা জানেই না যে তাদের হাড় ক্ষয় রোগ আছে। ২০০৮ সালের বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার হিসাব মতে বিশ্বে ৫০০ মিলিয়ন পুরুষ ও মহিলা হাড় ক্ষয় রোগে আক্রান্ত। কিছু পরিসংখ্যান দিলে হাড় ক্ষয় রোগের ব্যাপকতা ও ভয়াবহতা সম্পর্কে ধারণা করা যাবে। বিশ্বে হাড়ক্ষয়ের কারণে প্রতি বছর ৫৫ বছরোর্ধ্ব ৩৭০ লাখ মানুষের হাড় ভেঙে যায়, অর্থাৎ প্রতি মিনিটে ৭০ জন মানুষের হাড় ভেঙে যাচ্ছে। পঞ্চাশোর্ধ নারী-পুরুষের হাড় ভাঙার ঝুঁকি ৪০% এবং এটা হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকির সমান। নারীদের হাড় ক্ষয়জনিত কারণে হাড় ভেঙে যাওয়ার প্রবণতা সম্মিলিতভাবে হার্টঅ্যাটাক, স্ট্রোক ও স্তন ক্যান্সারের (যোগফলের) চেয়েও বেশি। আশ্চর্যের বিষয় যে শতকরা ৮০ জন মানুষই জানে না যে তার হাড় ক্ষয় আছে এবং হাড় ভেঙে গেছে, (বিশেষ করে মেরুদণ্ডের হাড়) এবং তারা কেউই হাড়ক্ষয়ের চিকিৎসা গ্রহণ করেনি। মেরুদণ্ডের হাড়ভাঙা দুই তৃতীয়াংশ মানুষ জানেই না যে তাদের হাড় ভেঙে গেছে। কারণ দৈনন্দিন স্বাভাবিক কাজের মধ্যেই (যেমন সামনে ঝুঁকে কাজ করা, ভারী জিনিস তোলা বা বহন করা, হাঁচি/ কাশি দেওয়া) তাদের হাড় ভেঙে যায়। এমনকি ৩০% ক্ষেত্রে স্বাভাবিকভাবে বিছানায় শোয়া অবস্থায়ই মেরুদণ্ডের হাড় ভেঙে যায়।

নীরব ঘাতক : হাড় ক্ষয় রোগের তেমন কোনো উপসর্গ থাকে না। হাড় ক্ষয়ের কারণে হাড় নরম ও ভঙ্গুর হয়ে ভেঙে গেলে মানুষ সাধারণত চিকিৎসকের কাছে যায়। একজন হাড়ক্ষয়ে আক্রান্ত ব্যক্তির মেরুদণ্ডের হাড় ভেঙে গেলে তার মৃত্যুঝুঁকি ৮ গুণ বেড়ে যায়। আর ঊরুসন্ধির হাড় ভেঙে গেলে তাকে অপারেশনের মাধ্যমে চিকিৎসা করা হয়। যত আধুনিক বিজ্ঞানসম্মত চিকিৎসা দেওয়া হোক না কেন ঊরুসন্ধির হাড় ভাঙার এক বছরের মধ্যে শতকরা ২৫ জন মৃত্যুবরণ করেন। যার সংখ্যা হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণের কাছাকাছি। ভালো অপারেশনের পরেও এদের শতকরা ৪০ জন একাকী চলাফেরা করতে পারে না। অন্যের ওপর নির্ভর করতে হয়। নারীদের ক্ষেত্রে স্তন ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণের চেয়ে অনেক বেশি। এ কারণেই হাড় ক্ষয় রোগকে নীরব ঘাতক বলে।

কেন হাড় ক্ষয় হয়?

দুই ধরনের হাড় ক্ষয় রোগ- ১. প্রাইমারি : বয়স বৃদ্ধির কারণে শরীরে প্রতিনিয়ত হাড় তৈরি ও ক্ষয় হয়। প্রথম প্রায় ২০ বছর পর্যন্ত হাড় ক্ষয়ের তুলনায় হাড় বেশি তৈরি হওয়ার জন্যই আমাদের হাড় লম্বা ও মোটা হয় এবং হাড়ের ঘনত্ব বাড়তে থাকে। ২০ থেকে ৪৫ বছর পর্যন্ত হাড় তৈরি ও ক্ষয় সমান সমান হয় বলে হাড় স্থিতি অবস্থায় থাকে। বয়স বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে হাড় তৈরির চেয়ে ক্ষয় বেশি হওয়ায় হাড়ের ঘনত্ব কমতে থাকে। মেয়েদের শরীরে একটি বিশেষ হরমোন থাকে যার নাম ইস্ট্রোজেন। এটি নারীর সেকেন্ডারি যৌন বৈশিষ্ট্য বৃদ্ধিতে সহায়তা করে এবং একই সঙ্গে মাসিকচক্রে কাজ করে। পাশাপাশি এই হরমোন হাড় ক্ষয়কারী কোষ অস্টিওক্লাস্টকে হাড় ক্ষয় করা থেকে নিবৃত্ত রাখে। ৪৫ বছর বয়সে এ হরমোন হঠাৎ করেই কমে যায় এবং নারীদের মাসিক বন্ধ হয়ে যায়। এ সময় ইস্ট্রোজেনের অভাবে হাড় ক্ষয়কারী কোষের কাজ বেড়ে গেলে হঠাৎ করেই হাড় তৈরির চেয়ে হাড় ক্ষয় বেড়ে যায় এবং হাড়ের ঘনত্ব কমে যায়। এটাকেই পোস্ট মেনোপজাল হাড় ক্ষয় বা অস্টিওপোরেসিস বলে। পাশাপাশি পুরুষের স্বাভাবিক গতিতেই ধীরে ধীরে হাড় ক্ষয় হতে থাকে এবং ৬৫-৭০ বয়সে হাড় ক্ষয় বাড়ে।

২. সেকেন্ডারি অস্টিওপোরেসিস : অনেক রোগ বা ত্রুটিপূর্ণ জীবনযাপন ও কিছু ওষুুধ ব্যবহারের কারণে যে হাড় ক্ষয় হয় সেটাই সেকেন্ডারি হাড় ক্ষয়।

সেকেন্ডারি হাড় ক্ষয় রোগসমূহ: হাইপার থাইরয়েডিজম হাইপার প্যারাথাইরেডিজম, হাইপোগোনাডিজম ডায়াবেটিস, কুসিং সিনড্রোম, পরিপাকতন্ত্রের অসুখ, বাতজাতীয় রোগ, কিডনির রোগ। বেশ কিছু ওষুধ দীর্ঘদিন সেবন করলেও হাড় ক্ষয় হয় যেমন- স্টেরয়েড, হেপারিন, পেপটিক আলসারের ওষুধ, এন্টিকনভালস্যান্ট ইত্যাদি।

লেখক : সিনিয়র কনসালট্যান্ট, অর্থোপেডিক ও স্পাইন সার্জারি, ল্যাবএইড ক্যানসার হাসপাতাল, ধানমন্ডি, ঢাকা।

এই বিভাগের আরও খবর
ভিটামিন সির অভাব হলে
ভিটামিন সির অভাব হলে
ক্রমাগত হাঁচি
ক্রমাগত হাঁচি
আধুনিক নারীর নীরব যুদ্ধ এবং পুষ্টির সঠিক পথনির্দেশনা
আধুনিক নারীর নীরব যুদ্ধ এবং পুষ্টির সঠিক পথনির্দেশনা
ডায়াবেটিস রোগীর কাঁধে ব্যথা
ডায়াবেটিস রোগীর কাঁধে ব্যথা
হৃদরোগ নিয়ে কিছু কথা...
হৃদরোগ নিয়ে কিছু কথা...
প্যানক্রিয়াটিক ডায়াবেটিস
প্যানক্রিয়াটিক ডায়াবেটিস
কবজির ব্যথায় কী করবেন?
কবজির ব্যথায় কী করবেন?
জ্বর হলে কী খাবেন
জ্বর হলে কী খাবেন
রক্তচাপ থেকে নানান জটিলতা
রক্তচাপ থেকে নানান জটিলতা
তিন দিন পর্যাপ্ত ঘুম না হলেই হতে পারে হার্টের ক্ষতি!
তিন দিন পর্যাপ্ত ঘুম না হলেই হতে পারে হার্টের ক্ষতি!
হেলথ টিপস
হেলথ টিপস
হাঁটু ক্ষয় রোগের চিকিৎসা ও করণীয়
হাঁটু ক্ষয় রোগের চিকিৎসা ও করণীয়
সর্বশেষ খবর
বগুড়ায় হত্যাচেষ্টা মামলার সাক্ষীকে কুপিয়ে জখম
বগুড়ায় হত্যাচেষ্টা মামলার সাক্ষীকে কুপিয়ে জখম

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিখোঁজ যুবকের লাশ উদ্ধার
নিখোঁজ যুবকের লাশ উদ্ধার

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাদুল্লাপুরে ধর্ষককে গ্রেফতারসহ মিথ্যা মামলা প্রতাহারের দাবি
সাদুল্লাপুরে ধর্ষককে গ্রেফতারসহ মিথ্যা মামলা প্রতাহারের দাবি

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়া লেখক চক্রের আলোচনা সভা
বগুড়া লেখক চক্রের আলোচনা সভা

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হঠাৎ ভাঙনে নদীগর্ভে চার ঘর
হঠাৎ ভাঙনে নদীগর্ভে চার ঘর

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্থানীয় ৯৬ নির্বাচন পর্যবেক্ষক সংস্থার নিবন্ধন বাতিল
স্থানীয় ৯৬ নির্বাচন পর্যবেক্ষক সংস্থার নিবন্ধন বাতিল

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজীপুরে বিয়ের অনুষ্ঠান থেকে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা গ্রেফতার
গাজীপুরে বিয়ের অনুষ্ঠান থেকে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা গ্রেফতার

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগের আমলে ব্যাংকের ৮০ শতাংশ অর্থ বাইরে চলে গেছে: অর্থ উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের আমলে ব্যাংকের ৮০ শতাংশ অর্থ বাইরে চলে গেছে: অর্থ উপদেষ্টা

৩৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতির শেরপুর জেলা শাখার ত্রি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতির শেরপুর জেলা শাখার ত্রি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাসচাপায় মাদ্রাসাছাত্রী নিহত
বাসচাপায় মাদ্রাসাছাত্রী নিহত

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংলাপের নামে নাটক করছেন প্রধান উপদেষ্টা: কাজী মামুন
সংলাপের নামে নাটক করছেন প্রধান উপদেষ্টা: কাজী মামুন

৫০ মিনিট আগে | রাজনীতি

প্রাইভেটকারের চাপায় ভ্যানচালক নিহত
প্রাইভেটকারের চাপায় ভ্যানচালক নিহত

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের উচিত ভারতে রাজনীতি করা: জাগপা
আওয়ামী লীগের উচিত ভারতে রাজনীতি করা: জাগপা

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

চুয়াডাঙ্গায় দিনমজুরকে গলা কেটে হত্যা
চুয়াডাঙ্গায় দিনমজুরকে গলা কেটে হত্যা

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাট-খড়িতে কৃষকের ঘরে নতুন আশা
পাট-খড়িতে কৃষকের ঘরে নতুন আশা

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সবার আগে নির্বাহী, আইন ও বিচার বিভাগের সমস্যা সমাধান করতে হবে: আসিফ নজরুল
সবার আগে নির্বাহী, আইন ও বিচার বিভাগের সমস্যা সমাধান করতে হবে: আসিফ নজরুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও মাদ্রাসাগুলোর জাতীয়করণের দাবি
এমপিওভুক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও মাদ্রাসাগুলোর জাতীয়করণের দাবি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপি সবসময়ই জনস্বাস্থ্য ও মানবিক দায়িত্ব পালনে জনগণের পাশে থাকবে : নবীউল্লাহ নবী
বিএনপি সবসময়ই জনস্বাস্থ্য ও মানবিক দায়িত্ব পালনে জনগণের পাশে থাকবে : নবীউল্লাহ নবী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চুয়াডাঙ্গায় দুই পাচারকারী আটক
চুয়াডাঙ্গায় দুই পাচারকারী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে ১৪ রাজনৈতিক দল-জোট
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে ১৪ রাজনৈতিক দল-জোট

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রাণে বেঁচে যাওয়া শামুকখোল ও নিশি বকের ঠাঁই হল বনবিভাগে
প্রাণে বেঁচে যাওয়া শামুকখোল ও নিশি বকের ঠাঁই হল বনবিভাগে

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বগুড়ায় সরকারি সড়কে বাঁশের খুঁটি পুতে দখলের চেষ্টা
বগুড়ায় সরকারি সড়কে বাঁশের খুঁটি পুতে দখলের চেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে দুই মাদক কারবারি আটক
নোয়াখালীতে দুই মাদক কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আগামী নির্বাচনগুলোতে অতীতের তুলনায় আরও বেশি নারী প্রার্থী দেখা যাবে’
‘আগামী নির্বাচনগুলোতে অতীতের তুলনায় আরও বেশি নারী প্রার্থী দেখা যাবে’

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পিকআপের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
পিকআপের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে জুলাই পুনর্জাগরণে সমাজ গঠনে শপথ পাঠ
চাঁদপুরে জুলাই পুনর্জাগরণে সমাজ গঠনে শপথ পাঠ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কু‌ষ্টিয়ায় আওয়ামী লীগ নেতা‌ আটক
কু‌ষ্টিয়ায় আওয়ামী লীগ নেতা‌ আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৪৮৬
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৪৮৬

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুড়িগ্রামে ট্রাক-ট্যাংকলড়ি-কাভার্ডভ্যান-ট্রাক্টর শ্রমিক ইউনিয়নের সভা
কুড়িগ্রামে ট্রাক-ট্যাংকলড়ি-কাভার্ডভ্যান-ট্রাক্টর শ্রমিক ইউনিয়নের সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'নারী-শিশুর প্রতি সহিংসতা রোধে কঠোর অবস্থান নিতে হবে'
'নারী-শিশুর প্রতি সহিংসতা রোধে কঠোর অবস্থান নিতে হবে'

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
আজ স্টিভ জবসের মেয়ের  রাজকীয় বিয়ে, খরচ কত জানেন?
আজ স্টিভ জবসের মেয়ের  রাজকীয় বিয়ে, খরচ কত জানেন?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যারা বিএনপি না করে তারা তো সেটাই চাইবে
যারা বিএনপি না করে তারা তো সেটাই চাইবে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বদলে যাচ্ছে কারাগার
বদলে যাচ্ছে কারাগার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ফের আকাশ থেকে ত্রাণ ফেলতে যাচ্ছে জর্ডান ও আমিরাত
গাজায় ফের আকাশ থেকে ত্রাণ ফেলতে যাচ্ছে জর্ডান ও আমিরাত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীকে ক্যাবিনেট মন্ত্রী ও এক-তৃতীয়াংশ এমপির চাপ
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীকে ক্যাবিনেট মন্ত্রী ও এক-তৃতীয়াংশ এমপির চাপ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতালির রাস্তায় ভেঙে পড়ল বিমান
ইতালির রাস্তায় ভেঙে পড়ল বিমান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যারা পিআর চায়, তারা জানেই না পিআর কী: মির্জা ফখরুল
যারা পিআর চায়, তারা জানেই না পিআর কী: মির্জা ফখরুল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশের কাছে হেরে পাকিস্তান দলে ফিরলেন বাবর-রিজওয়ান
বাংলাদেশের কাছে হেরে পাকিস্তান দলে ফিরলেন বাবর-রিজওয়ান

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এআই প্রযুক্তি আগামী সংসদ নির্বাচনে বড় চ্যালেঞ্জ : সিইসি
এআই প্রযুক্তি আগামী সংসদ নির্বাচনে বড় চ্যালেঞ্জ : সিইসি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্যাম্বোডিয়ার সঙ্গে সীমান্ত সংঘর্ষ ‘যুদ্ধে রূপ নিতে পারে’ : থাই প্রধানমন্ত্রী
ক্যাম্বোডিয়ার সঙ্গে সীমান্ত সংঘর্ষ ‘যুদ্ধে রূপ নিতে পারে’ : থাই প্রধানমন্ত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইলস্টোন দুর্ঘটনাকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগ অপরাজনীতি শুরু করেছে : এ্যানি
মাইলস্টোন দুর্ঘটনাকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগ অপরাজনীতি শুরু করেছে : এ্যানি

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহান আল্লাহর অফুরন্ত অনুগ্রহের নিদর্শন মাছ
মহান আল্লাহর অফুরন্ত অনুগ্রহের নিদর্শন মাছ

১০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় সন্ত্রাসী মামুনকে কুপিয়ে হত্যা
কুমিল্লায় সন্ত্রাসী মামুনকে কুপিয়ে হত্যা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলোচনায় বসা নিয়ে দরকষাকষি!
আলোচনায় বসা নিয়ে দরকষাকষি!

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ জুলাই)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোপের ৫৭ বলে সেঞ্চুরির জবাবে ডেভিডের ৩৭ বলে সেঞ্চুরি
হোপের ৫৭ বলে সেঞ্চুরির জবাবে ডেভিডের ৩৭ বলে সেঞ্চুরি

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুধ দিয়ে গোসল করে পদত্যাগ করলেন ছাত্রলীগ নেতা
দুধ দিয়ে গোসল করে পদত্যাগ করলেন ছাত্রলীগ নেতা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে দুই গ্রুপের গোলাগুলিতে নিহত ৪, ইউপিডিএফের অস্বীকার
খাগড়াছড়িতে দুই গ্রুপের গোলাগুলিতে নিহত ৪, ইউপিডিএফের অস্বীকার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সাইয়ারা’ ঝড় বলিউডে: ৭ দিনে আয় ২৭৮ কোটি টাকা
‘সাইয়ারা’ ঝড় বলিউডে: ৭ দিনে আয় ২৭৮ কোটি টাকা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সিরিয়ায় মার্কিন অভিযান, দুই ছেলেসহ শীর্ষ আইএস নেতা নিহত
সিরিয়ায় মার্কিন অভিযান, দুই ছেলেসহ শীর্ষ আইএস নেতা নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে নীতিগত সম্মতি থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়ার
যুদ্ধবিরতিতে নীতিগত সম্মতি থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়ার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ জেলায় জলোচ্ছ্বাসের শঙ্কা
১৫ জেলায় জলোচ্ছ্বাসের শঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের আন্দোলনে নামছে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা
ফের আন্দোলনে নামছে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকার একটি দলকে পৃষ্ঠপোষকতার মধ্য দিয়ে পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করছে : নুর
সরকার একটি দলকে পৃষ্ঠপোষকতার মধ্য দিয়ে পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করছে : নুর

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাথায় হাত বুলিয়ে, ধমক দিয়ে কাজ করাতে হচ্ছে: অর্থ উপদেষ্টা
মাথায় হাত বুলিয়ে, ধমক দিয়ে কাজ করাতে হচ্ছে: অর্থ উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারকা থেকে ট্যাক্সিচালক—জীবনের নতুন অধ্যায়ের স্বপ্ন দেখছেন ফাহাদ
তারকা থেকে ট্যাক্সিচালক—জীবনের নতুন অধ্যায়ের স্বপ্ন দেখছেন ফাহাদ

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে ১৪ রাজনৈতিক দল-জোট
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে ১৪ রাজনৈতিক দল-জোট

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বার্ন ইনস্টিটিউটে এখনো সংকটাপন্ন ৫ জন
বার্ন ইনস্টিটিউটে এখনো সংকটাপন্ন ৫ জন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছিনতাইয়ের ঘটনায় ভুক্তভোগীর সঙ্গে অসদাচরণ, পুলিশের দুঃখ প্রকাশ
ছিনতাইয়ের ঘটনায় ভুক্তভোগীর সঙ্গে অসদাচরণ, পুলিশের দুঃখ প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির উদ্বেগ পিআর
বিএনপির উদ্বেগ পিআর

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যারিস্টার যখন মৎস্য খামারি
ব্যারিস্টার যখন মৎস্য খামারি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝিনাইদহে আলোচনায় ট্রাফিক পরিদর্শকের বিলাসবহুল বাড়ি
ঝিনাইদহে আলোচনায় ট্রাফিক পরিদর্শকের বিলাসবহুল বাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

দৌড়াও, থেমো না, আমি আছি
দৌড়াও, থেমো না, আমি আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

পাহাড়ি সন্ত্রাসীদের হাতে মারণাস্ত্র
পাহাড়ি সন্ত্রাসীদের হাতে মারণাস্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাটির নিচে অনন্য ফ্রেন্ডশিপ সেন্টার
মাটির নিচে অনন্য ফ্রেন্ডশিপ সেন্টার

শনিবারের সকাল

ঢাকার প্রথম সিলভার জুবিলির হিট পরিচালক
ঢাকার প্রথম সিলভার জুবিলির হিট পরিচালক

শোবিজ

ডিবি হেফাজতে তিন সমন্বয়ক
ডিবি হেফাজতে তিন সমন্বয়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশবাসীর প্রত্যাশা, কথা রাখবেন ড. ইউনূস
দেশবাসীর প্রত্যাশা, কথা রাখবেন ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

মোগল আমলের সালিশখানা
মোগল আমলের সালিশখানা

শনিবারের সকাল

স্কুল বন্ধ করে এনসিপির সমাবেশের নোটিস, প্রতিক্রিয়া
স্কুল বন্ধ করে এনসিপির সমাবেশের নোটিস, প্রতিক্রিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ওবামাকে প্রাণনাশের হুমকি
ওবামাকে প্রাণনাশের হুমকি

পেছনের পৃষ্ঠা

অষ্টম শ্রেণিতে চালু হচ্ছে বৃত্তি পরীক্ষা
অষ্টম শ্রেণিতে চালু হচ্ছে বৃত্তি পরীক্ষা

পেছনের পৃষ্ঠা

এক টাকায় দুটি লেবু!
এক টাকায় দুটি লেবু!

পেছনের পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে জমজমাট চামড়া ও জুতা শিল্পের প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট চামড়া ও জুতা শিল্পের প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

খানাখন্দে ভরা রাজধানীর সড়ক
খানাখন্দে ভরা রাজধানীর সড়ক

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক এমপিদের গাড়ি নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত
সাবেক এমপিদের গাড়ি নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন মাটি তৈরিতে বাধা প্লাস্টিক
নতুন মাটি তৈরিতে বাধা প্লাস্টিক

পরিবেশ ও জীবন

পদ্মার ভাঙনে আবার আতঙ্ক
পদ্মার ভাঙনে আবার আতঙ্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলনে সফল, জীবনযুদ্ধে পরাজিত রতন
জুলাই আন্দোলনে সফল, জীবনযুদ্ধে পরাজিত রতন

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকা হওয়া কি এতই সহজ
নায়ক-নায়িকা হওয়া কি এতই সহজ

শোবিজ

জামায়াত দেশও নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে
জামায়াত দেশও নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে

পেছনের পৃষ্ঠা

কিংবদন্তি রেসলার হাল্ক হোগান মারা গেছেন
কিংবদন্তি রেসলার হাল্ক হোগান মারা গেছেন

মাঠে ময়দানে

ঝুঁকিতে শিশুরা, উৎকণ্ঠায় স্বজন
ঝুঁকিতে শিশুরা, উৎকণ্ঠায় স্বজন

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজি বন্ধ করতে বললে গালাগাল করে
চাঁদাবাজি বন্ধ করতে বললে গালাগাল করে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারী কামান, রকেট ও ক্লাস্টার বোমা বর্ষণ
ভারী কামান, রকেট ও ক্লাস্টার বোমা বর্ষণ

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও একটি সিরিজ খেলতে চান লিটন
আরও একটি সিরিজ খেলতে চান লিটন

মাঠে ময়দানে

দেব-শুভশ্রীর ভালোবাসা
দেব-শুভশ্রীর ভালোবাসা

শোবিজ

যে কোনো সময় প্রকাশের ক্ষমতা পেল ইসি
যে কোনো সময় প্রকাশের ক্ষমতা পেল ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা