শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৩ অক্টোবর, ২০২৫

জ্ঞানের শতবর্ষী বাতিঘর

শতবর্ষ পেরিয়ে আজও ঢাবির কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার গবেষক, শিক্ষক, শিক্ষার্থী সবার কাছে নির্ভরতার জায়গা। গ্রন্থাগারের রেয়ার কালেকশন সেকশনটি বাংলাদেশের সবচেয়ে সমৃদ্ধ দলিলভান্ডার...
ছাব্বিরুল ইসলাম, ঢাবি
প্রিন্ট ভার্সন
জ্ঞানের শতবর্ষী বাতিঘর

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার শুধু একটি ভবন নয়, এটি জ্ঞানের ইতিহাস সংগ্রহ ও প্রজন্মের সাক্ষী। ১৯২১ সালের ১ জুলাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে জন্ম নেওয়া এই গ্রন্থাগারই বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ একাডেমিক লাইব্রেরি। শতবর্ষ পেরিয়ে আজও এটি গবেষক, শিক্ষক, শিক্ষার্থী সবার কাছে নির্ভরতার জায়গা। তবে সময়ের পালাবদলে গ্রন্থাগারটি যেমন বিস্তৃত হয়েছে, তেমনি পাল্টেছে এর পরিবেশ, ব্যবস্থাপনা ও পাঠক সংস্কৃতিও। বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার সময়ই কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার গঠিত হয় ঢাকা কলেজ ও জগন্নাথ কলেজ থেকে পাওয়া প্রায় ১৮ হাজার বইয়ের সংগ্রহ নিয়ে। প্রথমে এটি ঢাকা মেডিকেল কলেজের প্রশাসনিক ভবনে ছিল। পরে কার্জন হল প্রাঙ্গণের পুকুরপাড়ে স্থানান্তরিত হয়। সর্বশেষ, ১৯৫০-এর দশকে বর্তমান ভবনে উঠে আসে। টিএসসিসংলগ্ন, চারুকলা অনুষদের দিকেই মুখ করা এই স্থাপনাটি। এর প্রথম গ্রন্থাগারিক ছিলেন ঢাকা কলেজের তৎকালীন অধ্যক্ষ এফ সি টার্নার। তখন বিশ্ববিদ্যালয়ে মাত্র ৮৭৭ শিক্ষার্থী ও ৬০ জন শিক্ষক ছিলেন। সেই সূচনা আজ পরিণত হয়েছে প্রায় ৯ লাখ বই ও জার্নালের বিশাল ভান্ডারে, যেখানে সংরক্ষিত আছে ৩০ হাজারেরও বেশি বিরল পাণ্ডুলিপি। বাংলা, ফারসি, আরবি ও সংস্কৃত ভাষার অমূল্য দলিল। গ্রন্থাগারের এই সংগ্রহে মোগল আমলের দলিল থেকে শুরু করে ঔপনিবেশিক সময়ের সরকারি নথিপত্রও পাওয়া যায়। এর মধ্যে অনেক বই-ই বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ, সাহিত্য, ইতিহাস ও সমাজবিজ্ঞানের গুরুত্বপূর্ণ প্রাথমিক উৎস হিসেবে ব্যবহৃত হয়। গ্রন্থাগারের বিরল সংগ্রহে রয়েছে ১৮ ও ১৯ শতকের পুথি, ব্রিটিশ ভারতের প্রশাসনিক রিপোর্ট এবং বাংলা সাহিত্যের প্রাচীন পাণ্ডুলিপি। বিশেষ করে মুক্তিযুদ্ধকালীন প্রকাশিত পোস্টার, সংবাদপত্র ও রাজনৈতিক বিবৃতি এখানে সংরক্ষিত থাকায় এটি গবেষকদের জন্য অমূল্য সম্পদে পরিণত হয়েছে। গ্রন্থাগারের রেয়ার কালেকশন সেকশনটি বাংলাদেশের সবচেয়ে সমৃদ্ধ দলিলভান্ডারগুলোর একটি। বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস ও জাতীয় আর্কাইভ সংরক্ষণে এই উপকরণগুলো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। বর্তমানে এটি তিনটি ভবনে বিভক্ত। প্রশাসনিক ভবন, কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার ভবন এবং বিজ্ঞান গ্রন্থাগার ভবন। আধুনিক স্থাপত্যশৈলীতে নির্মিত এই তিন তলা ভবনটি বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত। বিশাল ফটক পেরিয়ে ভিতরে ঢুকলেই চোখে পড়ে বইয়ের গন্ধে ভরা এক প্রশান্ত পরিবেশ। গ্রন্থাগারের প্রশাসনিক ভবনে রয়েছে বই অধিগ্রহণ, প্রক্রিয়াজাতকরণ, হিসাব, সেমিনার, পুরাতন সংবাদপত্র, পাণ্ডুলিপি ও দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের জন্য বিশেষ রিসোর্স সেন্টার। প্রধান ভবনে রয়েছে পাঠকসেবা, বিরল বই ও থিসিস রুম, আর্কাইভস, সংবাদপত্র পাঠাগার, সাইবার সেন্টার ও অনলাইন ক্যাটালগ সেবা (OPAC)। বিজ্ঞান ভবনে চারটি রিডিং রুমে একসঙ্গে প্রায় ৪০০ শিক্ষার্থী বসতে পারেন; রয়েছে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত রেফারেন্স রুম ও শিক্ষকদের জন্য আলাদা বসার ব্যবস্থা। শিক্ষক ও গবেষকরা ১৪ দিনের জন্য তিনটি বই, শিক্ষার্থীরা ১০ দিনের জন্য ১০টি বই ধার নিতে পারেন। প্রতি তলায় রাখা হয়েছে অভিযোগ বাক্স, যা সপ্তাহে একবার খোলা হয় এবং প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হয়। বিশেষভাবে দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের জন্য রয়েছে রিসোর্স সেন্টার, যেখানে ব্রেইল বই, স্ক্রিন রিডার সফটওয়্যার ও ব্রেইল প্রিন্টারের মাধ্যমে তারা পাঠ গ্রহণ করেন। বর্তমান সময়ে গ্রন্থাগারটি ডিজিটাল যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে এগিয়ে চলেছে। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন সম্প্রতি ‘ই-লাইব্রেরি’ উদ্যোগ চালু করেছে। যার মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা অনলাইনে বিশ্বখ্যাত প্রকাশনা সংস্থার জার্নাল, গবেষণাপত্র ও ই-বই পড়তে পারছেন। গত দশকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় লাইব্রেরিতে যুক্ত হয়েছে ডিজিটাল ইউজার কার্ড, অনলাইন সার্চ ক্যাটালগ, ইন্টারনেট অ্যাক্সেস ও ই-জার্নাল সেবা। লাইব্রেরির সাইবার সেন্টার থেকে এখন গবেষকরা JSTOR, ScienceDirect, Taylor & Francis, Wiley Online Library - এর মতো আন্তর্জাতিক জার্নাল প্ল্যাটফর্মে প্রবেশ করতে পারেন। এ ছাড়া সম্প্রতি বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৯৭২-৭৫ সালের পুরোনো সংবাদপত্র আর্কাইভ ডিজিটালভাবে উন্মুক্ত করা হয়েছে, যা দেশের স্বাধীনতা-উত্তর সময়ের রাজনৈতিক ও সামাজিক ইতিহাস বোঝার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ দলিল। এ ছাড়া লাইব্রেরির ডিজিটাল আর্কাইভে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাচীন দলিল ও গবেষণাপত্রগুলো ধীরে ধীরে অনলাইনে সংরক্ষণের কাজও চলছে। তবে সব উন্নতির মাঝেও কিছু সমস্যা রয়ে গেছে। পুরোনো ভবনের রক্ষণাবেক্ষণ, পর্যাপ্ত আসনসংখ্যার অভাব এবং পর্যাপ্ত শীতাতপ নিয়ন্ত্রণের ঘাটতি অনেক সময় পাঠকদের বিরক্তির কারণ হয়। তা ছাড়া, পুরোনো কিছু বই ও পাণ্ডুলিপি সংরক্ষণের জন্য আধুনিক প্রযুক্তির ঘাটতি থাকায় ক্ষয়ের ঝুঁকি বাড়ছে। অনেক শিক্ষার্থী আরও বেশি সময় খোলা রাখার দাবি জানিয়েছেন, যাতে তারা সন্ধ্যা বা রাতেও পড়াশোনা করতে পারেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার একসময় ছিল শিক্ষার্থীদের প্রতীক্ষার প্রতীক। ভোর থেকে লাইনে দাঁড়িয়ে সিট পাওয়া লাগত রিডিং রুমে। তবে ২০২৪ সালের জুলাই অভ্যুত্থানের পর বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রশাসনিক পরিবর্তন আসে। নতুন নিয়মে আবাসিক হলগুলোতে বৈধ সিট বণ্টন কঠোর হওয়া, অবৈধভাবে থাকা অছাত্র ও বহিরাগতদের সংখ্যা কমে আসার ফলে কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারে আগের মতো ঠেলাঠেলি, ভোরবেলার লাইন, এসব আর নেই। এ ছাড়া প্রযুক্তি, নতুন প্রশাসনিক ব্যবস্থা, ডিজিটাল ক্যাটালগ ও আধুনিক রিসোর্স সেন্টারের মাধ্যমে গ্রন্থাগারটি ধীরে ধীরে রূপ নিচ্ছে এক নতুন পর্বে।

২০০৭-০৮ অর্থবছরে গ্রন্থাগারে নতুন বই ও জার্নাল সংগ্রহের জন্য প্রায় ৯.৯ মিলিয়ন টাকা বরাদ্দ ছিল। কিন্তু সাম্প্রতিক বছরগুলোতে সেই বরাদ্দ বাস্তব প্রয়োজনের তুলনায় কমে এসেছে। এর প্রভাব পড়েছে নতুন বই, বিদেশি জার্নাল ও গবেষণা উপকরণ সংগ্রহে। বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের অনুমোদিত বাজেট বৃদ্ধি না পেলে ভবিষ্যতের গবেষণাভিত্তিক লাইব্রেরি গড়ে তোলা কঠিন হবে এমন আশঙ্কা জানাচ্ছেন সংশ্লিষ্টরা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সম্প্রতি ২ হাজার ৮৪০ কোটি টাকার এক মাস্টারপ্ল্যান ঘোষণা করেছে। সেই পরিকল্পনায় কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার ভবন ধ্বংস করে নতুন ১২ তলা ও ছয় তলাবিশিষ্ট দুটি আধুনিক ভবন নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। নতুন ভবনে থাকবে প্রায় ৪ হাজার সিট, সম্পূর্ণ স্বয়ংক্রিয় বই-ধার ব্যবস্থা, ই-লাইব্রেরি সেকশন এবং বিশেষ গবেষণা আর্কাইভ। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের ধারণা, আগামী তিন বছরের মধ্যে নতুন ভবনের নির্মাণ কাজ শুরু হবে। সব সীমাবদ্ধতা পেরিয়ে গ্রন্থাগারটি আজ শুধু শিক্ষার্থীদের পাঠাগার নয়; এটি বাংলাদেশের উচ্চশিক্ষা ও সংস্কৃতির ইতিহাসের অংশ। এক শতাব্দী ধরে এটি জ্ঞানের বাতিঘর হিসেবে আলোকিত করছে প্রজন্মের পর প্রজন্মকে। বইয়ের মলাটে,  পাণ্ডুলিপির পাতায় আর নীরব পাঠকক্ষের ভিতর জড়িয়ে আছে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের বৌদ্ধিক উত্তরাধিকার। তাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার কেবল একটি ভবন নয় এটি জ্ঞানের অনন্ত যাত্রায় এক নির্ভরযোগ্য দিশারি, যা আগামী প্রজন্মকেও একই আলোয় পথ দেখাবে।

এই বিভাগের আরও খবর
প্রাণের ক্যাম্পাসে আপনিও লিখুন
প্রাণের ক্যাম্পাসে আপনিও লিখুন
তার সুরের মূর্ছনায় মুগ্ধ সবাই
তার সুরের মূর্ছনায় মুগ্ধ সবাই
ভাষাসৈনিকের কলেজকে জাতীয়করণের দাবি
ভাষাসৈনিকের কলেজকে জাতীয়করণের দাবি
মারজানার অনন্য অর্জন
মারজানার অনন্য অর্জন
সাপ ধরে সাড়া ফেলেছেন নিশা
সাপ ধরে সাড়া ফেলেছেন নিশা
প্রাণের ক্যাম্পাসে আপনিও লিখুন
প্রাণের ক্যাম্পাসে আপনিও লিখুন
স্বপ্ন গড়ার সৃজনশীল দল
স্বপ্ন গড়ার সৃজনশীল দল
বাংলাদেশ মেরিটাইম ল সোসাইটির সেমিনার
বাংলাদেশ মেরিটাইম ল সোসাইটির সেমিনার
স্বর্ণপদক জিতল প্রাঞ্চয়
স্বর্ণপদক জিতল প্রাঞ্চয়
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে র‌্যাগিং কমেছে
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে র‌্যাগিং কমেছে
সেকেন্ডেই মোবাইল অ্যাপ বলে দেবে নলকূপের আর্সেনিক ঝুঁকি
সেকেন্ডেই মোবাইল অ্যাপ বলে দেবে নলকূপের আর্সেনিক ঝুঁকি
সম্ভাবনার নতুন দিগন্তে পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটি
সম্ভাবনার নতুন দিগন্তে পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটি
সর্বশেষ খবর
২০০ তালেবানকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের
২০০ তালেবানকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি-ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে মধ্যরাতে সংঘর্ষ
ঢাবি-ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে মধ্যরাতে সংঘর্ষ

৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীর পৃথক দুই জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণ, ছাত্রলীগকর্মী আটক
রাজধানীর পৃথক দুই জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণ, ছাত্রলীগকর্মী আটক

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

গাজা যুদ্ধ শেষ: ট্রাম্প
গাজা যুদ্ধ শেষ: ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের শান্তি সম্মেলনে থাকছেন না হামাস-ইসরায়েল
ট্রাম্পের শান্তি সম্মেলনে থাকছেন না হামাস-ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিশরে শান্তি সম্মেলনে ট্রাম্পের সাথে থাকছেন যারা
মিশরে শান্তি সম্মেলনে ট্রাম্পের সাথে থাকছেন যারা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শহীদ মিনারেই এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের রাতযাপন
শহীদ মিনারেই এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের রাতযাপন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবারও জম্মু কাশ্মীরে ভূমিধস
আবারও জম্মু কাশ্মীরে ভূমিধস

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুষ্টিয়ায় টঙ্গীপাড়া এক্সপ্রেসের ইঞ্জিনে আগুন
কুষ্টিয়ায় টঙ্গীপাড়া এক্সপ্রেসের ইঞ্জিনে আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইস্তিগফারের উপকারিতা
ইস্তিগফারের উপকারিতা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নীতি-নৈতিকতাহীন ব্যবসা বরকতহীন হয়
নীতি-নৈতিকতাহীন ব্যবসা বরকতহীন হয়

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গ্যাস ও কোষ্ঠকাঠিন্য কমাবে ৭ সুপারফুড
গ্যাস ও কোষ্ঠকাঠিন্য কমাবে ৭ সুপারফুড

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

কক্সবাজারে মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযান
কক্সবাজারে মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযান

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে রাশিয়ার কড়া হুঁশিয়ারি
টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে রাশিয়ার কড়া হুঁশিয়ারি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও নির্ভরতা স্পেনের রক্ষণভাগে
আবারও নির্ভরতা স্পেনের রক্ষণভাগে

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাক-আফগান সংঘাত, হস্তক্ষেপ করবে সৌদি?
পাক-আফগান সংঘাত, হস্তক্ষেপ করবে সৌদি?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিনল্যান্ডকে উড়িয়ে বিশ্বকাপের আরও কাছে নেদারল্যান্ডস
ফিনল্যান্ডকে উড়িয়ে বিশ্বকাপের আরও কাছে নেদারল্যান্ডস

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রান তাড়ায় বিশ্বরেকর্ড গড়ে ভারতকে হারাল অস্ট্রেলিয়া
রান তাড়ায় বিশ্বরেকর্ড গড়ে ভারতকে হারাল অস্ট্রেলিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার যুক্তরাজ্যে গাইবেন সাবিনা ইয়াসমিন
এবার যুক্তরাজ্যে গাইবেন সাবিনা ইয়াসমিন

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মাদাগাসকারের ক্ষমতা নিচ্ছে সেনাবাহিনী?
মাদাগাসকারের ক্ষমতা নিচ্ছে সেনাবাহিনী?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাতের নেপথ্যে কি?
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাতের নেপথ্যে কি?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাউশি ভেঙে হচ্ছে পৃথক অধিদপ্তর
মাউশি ভেঙে হচ্ছে পৃথক অধিদপ্তর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিল্মফেয়ারে ইতিহাস গড়লেন আলিয়া ভাট
ফিল্মফেয়ারে ইতিহাস গড়লেন আলিয়া ভাট

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টেকনাফে শীর্ষ মানব পাচারকারী গ্রেফতার
টেকনাফে শীর্ষ মানব পাচারকারী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লাহোর টেস্টে চার ফিফটিতে প্রথম দিনেই পাকিস্তানের দাপট
লাহোর টেস্টে চার ফিফটিতে প্রথম দিনেই পাকিস্তানের দাপট

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঠ্যবই মুদ্রণের কাজ এনসিটিবির বদলে অধিদপ্তরকে দিলে সমস্যার সমাধান হবে না
পাঠ্যবই মুদ্রণের কাজ এনসিটিবির বদলে অধিদপ্তরকে দিলে সমস্যার সমাধান হবে না

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘১৮৫ পোশাক কারখানা বন্ধ, হাজারো শ্রমিক বেকার’
‘১৮৫ পোশাক কারখানা বন্ধ, হাজারো শ্রমিক বেকার’

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকা-ময়মনসিংহ রুটে বাস ধর্মঘট প্রত্যাহার
ঢাকা-ময়মনসিংহ রুটে বাস ধর্মঘট প্রত্যাহার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিন ও রাতের তাপমাত্রা ক্রমান্বয়ে হাস পেতে পারে: আবহাওয়া দফতর
দিন ও রাতের তাপমাত্রা ক্রমান্বয়ে হাস পেতে পারে: আবহাওয়া দফতর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝিনাইদহে নারীর বস্তাবন্দী লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক
ঝিনাইদহে নারীর বস্তাবন্দী লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইতালির গ্রামে বসবাস করলেই মিলবে ২৭ লাখ টাকা!
ইতালির গ্রামে বসবাস করলেই মিলবে ২৭ লাখ টাকা!

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

৫৮ পাকিস্তানি সেনা হত্যার দাবি আফগানিস্তানের
৫৮ পাকিস্তানি সেনা হত্যার দাবি আফগানিস্তানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই

১৫ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

গাজা শান্তি সম্মেলনে ইরানকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা শান্তি সম্মেলনে ইরানকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন মন্ত্রণালয়ের তিন সচিবকে বদলি
তিন মন্ত্রণালয়ের তিন সচিবকে বদলি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাঞ্চনের শারীরিক অবস্থা কেমন, জানালেন রোজিনা
কাঞ্চনের শারীরিক অবস্থা কেমন, জানালেন রোজিনা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তিন মাসের মধ্যে শামীম ওসমানের ছেলেসহ আটজনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
তিন মাসের মধ্যে শামীম ওসমানের ছেলেসহ আটজনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনপ্রশাসনের নতুন সিনিয়র সচিব এহছানুল হক
জনপ্রশাসনের নতুন সিনিয়র সচিব এহছানুল হক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে ফেলেছেন কিন্তু শিক্ষকের বেলায় টাকা নেই: সামান্তা
উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে ফেলেছেন কিন্তু শিক্ষকের বেলায় টাকা নেই: সামান্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানের ১৯ সীমান্ত পোস্ট দখলের দাবি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানের ১৯ সীমান্ত পোস্ট দখলের দাবি পাকিস্তানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-আফগান বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ
পাকিস্তান-আফগান বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘থ্যাংক ইউ ট্রাম্প’ স্লোগানে মুখরিত তেলআবিব সমাবেশ
‘থ্যাংক ইউ ট্রাম্প’ স্লোগানে মুখরিত তেলআবিব সমাবেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেবাননে ব্যাপক বিমান হামলা ইসরায়েলের, ৩০০ যানবাহন ধ্বংস
লেবাননে ব্যাপক বিমান হামলা ইসরায়েলের, ৩০০ যানবাহন ধ্বংস

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ঘণ্টার পথ পাড়ি দিতে লাগছে পুরো এক দিন: ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে নরকযাত্রা
পাঁচ ঘণ্টার পথ পাড়ি দিতে লাগছে পুরো এক দিন: ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে নরকযাত্রা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারাদেশে টাইফয়েড টিকা দেওয়া শুরু আজ
সারাদেশে টাইফয়েড টিকা দেওয়া শুরু আজ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নাচিয়ে মুরালি-আফ্রিদির পরেই রশিদ খান
বাংলাদেশকে নাচিয়ে মুরালি-আফ্রিদির পরেই রশিদ খান

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা যুদ্ধবিরতি আলোচনায় মিসরে গিয়ে কাতারের তিন কূটনীতিক নিহত
গাজা যুদ্ধবিরতি আলোচনায় মিসরে গিয়ে কাতারের তিন কূটনীতিক নিহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোমবার থেকে শিক্ষকদের কর্মবিরতি ঘোষণা
সোমবার থেকে শিক্ষকদের কর্মবিরতি ঘোষণা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের মতো জবাব দেওয়া হবে, আফগানিস্তানকে হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
ভারতের মতো জবাব দেওয়া হবে, আফগানিস্তানকে হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা সফর করলেন মার্কিন শীর্ষ সামরিক কমান্ডার
গাজা সফর করলেন মার্কিন শীর্ষ সামরিক কমান্ডার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ২৫ সীমান্তপোস্ট দখলের দাবি তালেবানের
পাকিস্তানের ২৫ সীমান্তপোস্ট দখলের দাবি তালেবানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রান তাড়ায় বিশ্বরেকর্ড গড়ে ভারতকে হারাল অস্ট্রেলিয়া
রান তাড়ায় বিশ্বরেকর্ড গড়ে ভারতকে হারাল অস্ট্রেলিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'গণ-অভ্যুত্থান নিয়ে কাজ করতে গেলেই একটি মহল বাজেট নিয়ে প্রশ্ন তোলে'
'গণ-অভ্যুত্থান নিয়ে কাজ করতে গেলেই একটি মহল বাজেট নিয়ে প্রশ্ন তোলে'

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মরণযাত্রায় অবৈধভাবে ইউরোপে প্রবেশের শীর্ষে বাংলাদেশ
মরণযাত্রায় অবৈধভাবে ইউরোপে প্রবেশের শীর্ষে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে হাসিনার মামলা সম্প্রচারকালে ফেসবুক পেজে সাইবার হামলা : তাজুল ইসলাম
ট্রাইব্যুনালে হাসিনার মামলা সম্প্রচারকালে ফেসবুক পেজে সাইবার হামলা : তাজুল ইসলাম

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপিয়ে দেয়া কোনো কিছু জনগণ মেনে নেবে না: ফখরুল
চাপিয়ে দেয়া কোনো কিছু জনগণ মেনে নেবে না: ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অষ্টম মেয়াদে ক্ষমতায় ফেরার লড়াইয়ে বিশ্বের প্রবীণতম রাষ্ট্রপ্রধান
অষ্টম মেয়াদে ক্ষমতায় ফেরার লড়াইয়ে বিশ্বের প্রবীণতম রাষ্ট্রপ্রধান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরবনের হাড়বাড়িয়া পর্যটন কেন্দ্রের ফুট ট্রেইলে দেখা গেল বাঘ
সুন্দরবনের হাড়বাড়িয়া পর্যটন কেন্দ্রের ফুট ট্রেইলে দেখা গেল বাঘ

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুযোগ থাকলে আমিই প্রথম টাইফয়েডের টিকা নিতাম: ডা. বিধান রঞ্জন
সুযোগ থাকলে আমিই প্রথম টাইফয়েডের টিকা নিতাম: ডা. বিধান রঞ্জন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হেমা মালিনী না কি প্রকাশ, এখন কার সঙ্গে থাকছেন ধর্মেন্দ্র?
হেমা মালিনী না কি প্রকাশ, এখন কার সঙ্গে থাকছেন ধর্মেন্দ্র?

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!
সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!

সম্পাদকীয়

রোগীর স্যালাইনে নয়ছয়
রোগীর স্যালাইনে নয়ছয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কীভাবে বাঁচবে মা ইলিশ
কীভাবে বাঁচবে মা ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিটিং সার্ভিসে চিটিংবাজি
সিটিং সার্ভিসে চিটিংবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির ছয়, জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলনের একক প্রার্থী
বিএনপির ছয়, জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলনের একক প্রার্থী

নগর জীবন

রাজধানীতে যুবককে গুলি করে বাইক ছিনতাই
রাজধানীতে যুবককে গুলি করে বাইক ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ সেনা কর্মকর্তাকে অবশ্যই ট্রাইব্যুনালে আনতে হবে
১৫ সেনা কর্মকর্তাকে অবশ্যই ট্রাইব্যুনালে আনতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াতসহ সব দল
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াতসহ সব দল

নগর জীবন

রাজধানীতে অধিকাংশই ব্যবহার অনুপযোগী
রাজধানীতে অধিকাংশই ব্যবহার অনুপযোগী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘর থেকে তুলে নিয়ে দলবদ্ধ ধর্ষণ, প্রধান আসামি গ্রেপ্তার
ঘর থেকে তুলে নিয়ে দলবদ্ধ ধর্ষণ, প্রধান আসামি গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি বাস্তবায়নে সাবেক শিক্ষার্থীদের ১০ দফা
সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি বাস্তবায়নে সাবেক শিক্ষার্থীদের ১০ দফা

খবর

কৃত্রিম সংকটে বেড়েছে সারের দাম
কৃত্রিম সংকটে বেড়েছে সারের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীর মর্যাদা সুরক্ষায় ন্যায়বিচার জরুরি
সেনাবাহিনীর মর্যাদা সুরক্ষায় ন্যায়বিচার জরুরি

নগর জীবন

বান্দরবানে মাইন বিস্ফোরণে বিজিবি সদস্য আহত
বান্দরবানে মাইন বিস্ফোরণে বিজিবি সদস্য আহত

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুট ট্রেইলে ঘুরে ফিরছে বাঘ
ফুট ট্রেইলে ঘুরে ফিরছে বাঘ

পেছনের পৃষ্ঠা

জেলায় জেলায় সীমাহীন দুর্ভোগ
জেলায় জেলায় সীমাহীন দুর্ভোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

আটক যুবকের বাড়িতে আগুন
আটক যুবকের বাড়িতে আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

লুটপাটই যখন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নিয়ম
লুটপাটই যখন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নিয়ম

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে জনপ্রশাসনে নতুন সচিব
অবশেষে জনপ্রশাসনে নতুন সচিব

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টাকে জামায়াতসহ সাত দলের স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টাকে জামায়াতসহ সাত দলের স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

থমকে ছিল সিলেট
থমকে ছিল সিলেট

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট চাইলে মুখের ওপর ইনকাম জানতে চাইবেন
ভোট চাইলে মুখের ওপর ইনকাম জানতে চাইবেন

নগর জীবন

দফায় দফায় লাঠিচার্জ
দফায় দফায় লাঠিচার্জ

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে রেখেছেন
উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে রেখেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনো সেফ এক্সিট নিয়ে আলোচনা
এখনো সেফ এক্সিট নিয়ে আলোচনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ইজারায় অনিয়ম, সরকারের ক্ষতি ৩০৯ কোটি টাকা
ইজারায় অনিয়ম, সরকারের ক্ষতি ৩০৯ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

অপহৃত যুবক উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৫
অপহৃত যুবক উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৫

নগর জীবন

অবরোধ বিক্ষোভে তীব্র যানজট, ভোগান্তি
অবরোধ বিক্ষোভে তীব্র যানজট, ভোগান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

আইডি হ্যাক করে প্রতারণা বাড়ছে
আইডি হ্যাক করে প্রতারণা বাড়ছে

নগর জীবন