শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৬ অক্টোবর, ২০২২

সাক্ষাৎকার

দেশের বিপণন ব্যবস্থায় অনেক ইতিবাচক পরিবর্তন এনেছি

তাঁকে বলা হয় বাংলাদেশের ফিলিপ কটলার। তিনি দেশের মার্কেটিং কিংবদন্তি সৈয়দ আলমগীর, আকিজ ভেঞ্চারসের গ্রুপ ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও)। দেশের করপোরেট প্রতিষ্ঠানগুলোর সিইওদের মধ্যে সৈয়দ আলমগীর স্বনামখ্যাত। তাঁর দেওয়া স্লোগান ‘শতভাগ হালাল সাবান’ এক সময় একটি নতুন সাবানের ব্র্যান্ডকে বাজারের শীর্ষে তুলেছিল। সৈয়দ আলমগীরের বিশেষ সাক্ষাৎকার নিয়েছেন- সাইফ ইমন ও ছবি তুলেছেন রোহেত রাজীব
প্রিন্ট ভার্সন
দেশের বিপণন ব্যবস্থায় অনেক ইতিবাচক পরিবর্তন এনেছি

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বাংলাদেশের বিপণন ব্যবস্থায় কিংবদন্তি বলা হয় আপনাকে। বিষয়টি কীভাবে দেখেন?

সৈয়দ আলমগীর : আমি বাংলাদেশের মার্কেটে অনেক দিন ধরে কাজ করে যাচ্ছি। অনেক অনেক ভালো পণ্য তুলে দিতে পেরেছি ভোক্তাদের জন্য। আমার দেওয়া ব্র্যান্ডগুলো জনপ্রিয়তা পেয়েছে। ভোক্তারা উপভোগ করছেন। এই জন্যই হয়তো অনেকে এমনটা বলে থাকেন। সামনেও আরও ভালো কাজ করে যেতে চাই।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বিপণন ব্যবস্থায় আপনি চেঞ্জ মেকার। পেশাগত জীবনে বিপণন ব্যবস্থায় কেন আগ্রহী হলেন?

সৈয়দ আলমগীর : আমার মনে হয় বিপণন ব্যবস্থা খুবই আনন্দের কাজ। এখানে ক্রিয়েটিভিটির সুযোগ রয়েছে। আমার একটা পণ্য বা ব্র্যান্ড যখন মানুষ পছন্দ করছে, ব্যবহার করছে এর চেয়ে আনন্দের আর কী হতে পারে। এ ক্ষেত্রে পণ্যগুলো আমার নিজের সন্তানের মতোই। অনেক যত্ন নিয়ে পণ্যের বিপণন ব্যবস্থা নিয়ে কাজ করেছি। অনেক সময় একদম নতুন পণ্য নিয়ে কাজ করেছি যা মানুষ ভালোবেসে গ্রহণ করেছে। আর চেঞ্জ মেকার বলা হয় কারণ হতে পারে আমি অনেক পরিবর্তন এনেছি বিপণন ব্যবস্থায়। যেমন বলতে পারেন সাবানের সঙ্গে হালালের কোনো যোগাযোগ নেই। কিন্তু আমি আমার সাবানকে ১০০ ভাগ হালাল বলেছি। এ ক্ষেত্রে আমি সফল হয়েছি। এসিআইতে যখন ছিলাম তখন আমি বলেছি এসিআই লবণ মেধা বিকাশে সাহায্য করে। এই কথাটি সম্পূর্ণ সত্য তবে আমার আগে কেউ কখনো চিন্তা করে নাই। আর দেখবেন হালাল মানেই মানুষ খাদ্যপণ্য মনে করে কিন্তু আমি দেখিয়েছি সাবানও হালাল হতে পারে। অর্থাৎ এর উপকরণ থেকে উৎপাদন প্রক্রিয়া পুরোটাই হালাল উপায়ে হয়েছে। যা মানুষের কাছে গ্রহণযোগ্য- সেটাই আমি বলতে চেয়েছি। এমন করে আমি অনেক রকম পণ্য নিয়ে বিপণন ব্যবস্থায় সফলতা পেয়েছি। আরও একটা বিষয়- আমি দেশের মানুষের জন্য প্রথম সাদা লবণ নিয়ে এসেছি। এটাও মানুষ সাদরে গ্রহণ করেছে। আবার আমি বাংলাদেশে প্রথম লেমিনেটিং টিউবে টুথপেস্ট বাজারজাত করি। এর আগে সবাই অ্যালুমিনিয়াম টিউবে টুথপেস্ট বাজারজাত করতেন। আজকের যে আধুনিকায়ন তা আমার হাত দিয়েই হয়েছে। এ রকম অনেক  ইতিবাচক পরিবর্তন এনেছি দেশের বিপণন ব্যবস্থায়।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : হালাল সাবানের আইডিয়ার পেছনের গল্পটা জানতে চাই।

সৈয়দ আলমগীর :  হালাল সাবানের ধারণাটা ভালো সাড়া ফেলেছিল দেশজুড়ে। এর আগে আমি অ্যারোমেটিকের ৪২টি পণ্য নিয়ে কাজ করেছি। এর মধ্যে রয়েছে দুই রকমের টুথপেস্ট, ফ্রেশ এ  ক্লিন তিন ধরনের, ট্যালকম পাউডার, বেবি পাউডার, কোল্ড ক্রিম ইত্যাদি এমন অনেক কিছুই দিয়েছি। এরপর ভাবলাম সাবান দিব। সে সময় ইউনিলিভারের এমডি বলেছিলেন সাবান দিয়েন না। দেড় শ বছরের পুরনো লাক্স সাবান বাজারে তখন। এই সাবানের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় এসে পারবেন না। সারা বিশ্বে এই পণ্যটা পাওয়া যায়। সারা বিশ্বে এমন কোনো নায়ক নায়িকা বা মডেল নাই যে লাক্স সাবান নিয়ে কাজ করে নাই। এই কথা শুনে আমি তখন খুবই চিন্তায় পড়ে যাই। তবে আমি খুব ভালো মানের সাবান উৎপাদনে গেলাম। আমি এটির বিপণনের ক্ষেত্রে ইউনিক পয়েন্ট সেরিং ভিউ নিয়ে চিন্তা করতে শুরু করি। যেন সে আর সবাইকে প্রতিযোগিতায় হারিয়ে দিতে পারে। হঠাৎ করেই আমার মাথায় আসে, আমার সাবান গরু এবং শূকরের চার্বি থেকে নয় বরং ভেজিটেবল ফ্যাট থেকে। সুতরাং আমি বলতে পারি আমার সাবান ১০০ ভাগ হালাল। অনেকেই ভেবেছিলের এটা বুমেরাং হবে। তবে আমার বিশ্বাস ছিল। আমি আমার দেশের ভোক্তাদের চিনি। আমি জানতাম হিন্দু হোক মুসলমান হোক সবাই এটা পছন্দ করবে। পরবর্তীতে প্রমাণ হলো আমার ধারণা সঠিক ছিল। এভাবেই একচেটিয়া বাজার পেয়ে যায় ১০০ ভাগ হালাল সাবান। এই আইডিয়াটি বিশ্বের এক নম্বর মার্কেটিং ব্যক্তিত্ব, লেখক ফিলিপ কটলারের মার্কেটিং বইয়ে স্থান পেয়েছে। আমি ছাড়া এই উপমহাদেশের আর কারও ব্যক্তি নাম দিয়ে আসে নাই। জীবনে অনেক কিছুই পেয়েছি কিন্তু এটা আমার জীবনে অনেক বড় পাওয়া।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : চাকরি জীবনের শুরুটার সম্পর্কে জানতে চাই।

সৈয়দ আলমগীর : আমি আইবিএ থেকে পাস করে চাকরি শুরু করি মে অ্যান্ড বেকারে। যার বর্তমান নাম স্যানোফি অ্যাভেন্টিস। বিশ্বের প্রথম সারির ফার্মাসিউটিক্যাল প্রতিষ্ঠান। আমি সেখানে সুদীর্ঘ ১৬ বছর কর্মরত ছিলাম। আমি জয়েন করেছিলাম রিজিয়নাল চিফ হিসেবে। আর যখন চাকরি ছেড়ে দিই তখন আমি প্রতিষ্ঠানটির সেকেন্ড পারসন ছিলাম। পরবর্তীতে আমি যমুনা গ্রুপে গ্রুপ মার্কেটিং ডিরেক্টর হিসেবে জয়েন করি। স্যানোফিতে থাকা অবস্থায় আমি খুবই এগ্রেসিভ সেলসম্যান হিসেবে পরিচিত ছিলাম। সে সময়ের অনেক স্মরণীয় স্মৃতি রয়েছে। সে সময় আমি মাঠ পর্যায়ে সশরীরে গিয়ে কাজ করেছি। যদিও পদবি অনুযায়ী এটা করতে আমি বাধ্য ছিলাম না। তারপরও আমি ৩৬৫ দিনের মধ্যে ১১৫ রাত পরিবারকে ছাড়া বাইরে কাটিয়েছি। সে সময় পঞ্চগড় থেকে পটুয়াখালী পর্যন্ত এমন একজন ডাক্তারও নেই যিনি আমাকে দেখেন নাই। সিনিয়র কনসালটেন্ট এমন একজনও নেই যারা আমাকে কমপক্ষে দুইবার তিনবার দেখেন নাই। যদিও আমি একদিনও বইরে না থাকলে কিছু হতো না। আমি যদি অফিসে বসেই আমার টার্গেট পূরণ করতে পারি তাহলে কারও কিছু বলার নেই। আমি টার্গেটের চেয়ে ১৬% বেশি বিক্রি করেছি। এমন অনেক জায়গা ছিল যেখানে ভালো হোটেলও ছিল না থাকার জন্য। কিন্তু আমি সর্বদাই বিশ্বাস করতাম নিজের উন্নতির জন্য। এই চেষ্টা আমি সারা জীবনই করে গেছি। নিজের দক্ষতা বাড়ানোর জন্য এবং প্রতিষ্ঠানের উন্নতির জন্য কাজ করে গেছি। ভবিষ্যতেও এই ধারা অব্যাহত থাকবে।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আকিজ ভেঞ্চারস লিমিটেডে বর্তমানে কর্মরত আছেন। এর সম্পর্কে জানতে চাই।

সৈয়দ আলমগীর : আমাকে জয়েন করার জন্য আগ্রহী ছিলেন তারা। আমিও ভেবে দেখলাম ভালো হবে। নতুন চ্যালেঞ্জ নেওয়া যাবে। এর আগে ২২ বছর এক জায়গায় ছিলাম, তাই পরিবর্তন চেয়েছিলাম। এর আগে আমি এসিআইতেও ভালো ছিলাম। যমুনাতে আমার ভালো সময় কেটেছে দীর্ঘদিন। আকিজের ফ্যাক্টরি খুবই আধুনিক। আকিজের পণ্য অনেক উচ্চমানের। উৎপাদন ব্যবস্থাও অনেক উন্নত।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : পণ্যের ক্ষেত্রে পছন্দসই ট্যাগলাইন নির্বাচনে আপনার সাফল্যের উৎস কী?

সৈয়দ আলমগীর :  এই বিষয়ে আমি বলব আমি মানুষকে বুঝতে পারি যা বললে সে খুশি হবে। কীভাবে বললে মানুষকে আকৃষ্ট করা যাবে এটা আমি জানি। আপনি যদি খুব গভীরভাবে মানুষকে উপলব্ধি করার চেষ্টা করেন তাহলে বুঝতে পারবেন। এই দেশে আমার জন্ম। তাই আমি এই দেশের মানুষকে বুঝতে চেষ্টা করেছি। সত্য কথাটা কত সুন্দর করে বলা যায় এটা আত্মস্থ করার চেষ্টা করেছি। যেমন সাবানের বিষয়টা দেখবেন এটা আসলে হালালই ছিল। কিন্তু মানুষের কাছে কথাটা পৌঁছে দিয়েছি মাত্র। এখন দেখবেন হালাল সাবান পুরো বিশ্বে ছড়িয়ে গেছে।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আপনার সাফল্যমন্ডিত কর্মজীবনের অনুপ্রেরণা সম্পর্কে জানতে চাই।

সৈয়দ আলমগীর : আমার অনুপ্রেরণা আমার সহকর্মীরা। পাশাপাশি আমার পরিবার অবশ্যই আমার অনুপ্রেরণা। আমার তিন মেয়ে, আমার স্ত্রী আমাকে অনুপ্রেরণা দিয়ে রাখছে। আমার বস যাঁরা ছিলেন তাঁরাও আমাকে অনুপ্রেরণা ও উৎসাহ দিয়ে গেছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
চট্টগ্রামে সম্প্রসারণ হচ্ছে শেলটেক
চট্টগ্রামে সম্প্রসারণ হচ্ছে শেলটেক
মাকে নিয়ে বিকাশের আয়োজন
মাকে নিয়ে বিকাশের আয়োজন
ঈদের আগেই পাওয়া যাবে নতুন নোট
ঈদের আগেই পাওয়া যাবে নতুন নোট
এডিপিতে কমছে বিদেশি সহায়তা
এডিপিতে কমছে বিদেশি সহায়তা
খেলাপি ঋণ নীতিমালার কারণে ১৯ ব্যাংক লভ্যাংশ দেওয়ায় ব্যর্থ
খেলাপি ঋণ নীতিমালার কারণে ১৯ ব্যাংক লভ্যাংশ দেওয়ায় ব্যর্থ
সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচিতে নতুন উপকারভোগী ৪ লাখ
সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচিতে নতুন উপকারভোগী ৪ লাখ
সিটি ব্যাংকের শাখা ব্যবস্থাপক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
সিটি ব্যাংকের শাখা ব্যবস্থাপক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
এবার ৫ হাজার টন আম রপ্তানির টার্গেট
এবার ৫ হাজার টন আম রপ্তানির টার্গেট
জাপানের মিতসুবিশি গাড়ি তৈরি করছে র‌্যানকন
জাপানের মিতসুবিশি গাড়ি তৈরি করছে র‌্যানকন
জুলাই আন্দোলনে ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য বরাদ্দ ৯৩৮ কোটি
জুলাই আন্দোলনে ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য বরাদ্দ ৯৩৮ কোটি
ট্রাম্প ট্যারিফে বাংলাদেশের প্রস্তাব
ট্রাম্প ট্যারিফে বাংলাদেশের প্রস্তাব
বিমা কোম্পানিগুলোর পাওনা ৩ হাজার ৪২ কোটি
বিমা কোম্পানিগুলোর পাওনা ৩ হাজার ৪২ কোটি
সর্বশেষ খবর
হিটস্ট্রোকের ঝুঁকি এড়াতে করণীয়
হিটস্ট্রোকের ঝুঁকি এড়াতে করণীয়

৪ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

‘মা পদক ২০২৫’ পেলেন যারা
‘মা পদক ২০২৫’ পেলেন যারা

৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

টেস্ট অবসর নিয়ে অনড় কোহলি, চাপে বিসিসিআই
টেস্ট অবসর নিয়ে অনড় কোহলি, চাপে বিসিসিআই

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধকরণ প্রক্রিয়া যেন দ্রুত হয়: এ্যানি
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধকরণ প্রক্রিয়া যেন দ্রুত হয়: এ্যানি

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তীব্র গরমে অতিষ্ঠ বেনাপোলের জনজীবন
তীব্র গরমে অতিষ্ঠ বেনাপোলের জনজীবন

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার
নেত্রকোনায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করায় খুশি ছাত্র-জনতা’
‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করায় খুশি ছাত্র-জনতা’

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কায় তীর্থযাত্রীদের বাস খাদে, নিহত ২১
শ্রীলঙ্কায় তীর্থযাত্রীদের বাস খাদে, নিহত ২১

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোলে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
বেনাপোলে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৫ মে পেট্রোল পাম্প ও ট্যাংকলরি মালিকদের কর্মবিরতি
২৫ মে পেট্রোল পাম্প ও ট্যাংকলরি মালিকদের কর্মবিরতি

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

অভয়নগরে বসুন্ধরা শুভসংঘের ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প
অভয়নগরে বসুন্ধরা শুভসংঘের ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প

৩৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’
‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণায় জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণায় জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গরমে শরীরচর্চায় খেয়াল রাখবেন যেসব বিষয়
গরমে শরীরচর্চায় খেয়াল রাখবেন যেসব বিষয়

৪৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

শ্রীপুরে ছুরিকাঘাতে আহতে যুবকের মৃত্যু, তিন বাড়িতে আগুন
শ্রীপুরে ছুরিকাঘাতে আহতে যুবকের মৃত্যু, তিন বাড়িতে আগুন

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

গরমে প্রাণ জুড়াবে আনারসের পানীয়
গরমে প্রাণ জুড়াবে আনারসের পানীয়

৫৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বিনামূল্যে টিউবওয়েল স্থাপন করল বসুন্ধরা শুভসংঘ মনোহরদী উপজেলা শাখা
বিনামূল্যে টিউবওয়েল স্থাপন করল বসুন্ধরা শুভসংঘ মনোহরদী উপজেলা শাখা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

কুষ্টিয়ায় চিকিৎসা ব্যয় কমানোর দাবিতে মানববন্ধন
কুষ্টিয়ায় চিকিৎসা ব্যয় কমানোর দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধানমন্ত্রীর দুই মেয়াদ শুধু সমাধান না : আসিফ নজরুল
প্রধানমন্ত্রীর দুই মেয়াদ শুধু সমাধান না : আসিফ নজরুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গরমে দীর্ঘক্ষণ এসিতে থাকলে হতে পারে বিপদ
গরমে দীর্ঘক্ষণ এসিতে থাকলে হতে পারে বিপদ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

খাগড়াছড়িতে টিয়া ছানা জব্দ, বিক্রেতার অর্থদণ্ড
খাগড়াছড়িতে টিয়া ছানা জব্দ, বিক্রেতার অর্থদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাথমিকে দেশের শ্রেষ্ঠ প্রধান শিক্ষক দবগুড়ার মোস্তফা কামাল
প্রাথমিকে দেশের শ্রেষ্ঠ প্রধান শিক্ষক দবগুড়ার মোস্তফা কামাল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাবি শিক্ষার্থীদের হেপাটাইটিস 'বি' ভ্যাকসিন প্রদানের উদ্যোগ
জাবি শিক্ষার্থীদের হেপাটাইটিস 'বি' ভ্যাকসিন প্রদানের উদ্যোগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গরমে বেড়াতে বের হলে সঙ্গে রাখুন ৬ জরুরি জিনিস
গরমে বেড়াতে বের হলে সঙ্গে রাখুন ৬ জরুরি জিনিস

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতিকে ‘অত্যন্ত প্রশংসনীয়’ বললেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতিকে ‘অত্যন্ত প্রশংসনীয়’ বললেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির
আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফোনের ফটোগ্যালারির জায়গা বাড়াবেন যেভাবে
ফোনের ফটোগ্যালারির জায়গা বাড়াবেন যেভাবে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খাগড়াছড়িতে নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে বুদ্ধ পূর্ণিমা পালিত
খাগড়াছড়িতে নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে বুদ্ধ পূর্ণিমা পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান
আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক
১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত
বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের
সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট
নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ
জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত
পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল
বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিশ্বের মানচিত্র থেকে পাকিস্তানকে মুছে ফেলা উচিত : কঙ্গনা
বিশ্বের মানচিত্র থেকে পাকিস্তানকে মুছে ফেলা উচিত : কঙ্গনা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও
যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড
রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিয়েতে বরকে ২১০ বিঘা জমি ও পেট্রল পাম্পসহ ১৫ কোটি রুপির বেশি যৌতুক
বিয়েতে বরকে ২১০ বিঘা জমি ও পেট্রল পাম্পসহ ১৫ কোটি রুপির বেশি যৌতুক

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ
চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ

শোবিজ

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি

শোবিজ

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য
বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য

মাঠে ময়দানে

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ শয্যার হাসপাতাল দাবি
১০০ শয্যার হাসপাতাল দাবি

দেশগ্রাম