শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:৫০, বৃহস্পতিবার, ১৭ মে, ২০১৮ আপডেট:

কয়েদি থেকে হবু প্রধানমন্ত্রী

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
কয়েদি থেকে হবু প্রধানমন্ত্রী

তিনি মালয়েশিয়ার দীর্ঘ সময়ের বিরোধী নেতা। বুধবার কারাগার থেকে মুক্তি পেয়েছেন তিনি। তার রাজনৈতিক জীবন ও অবশেষে রাজনীতির শিখরে প্রত্যাবর্তন বিরোধীদের আন্দোলনকে অনুপ্রাণিত করেছে, জুগিয়েছে এগিয়ে চলার খোরাক।

মালয়েশিয়ার রাজা পঞ্চম মুহম্মদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে গতকাল কুয়ালালামপুরে নিজের বাড়িতে ফিরেছেন ইব্রাহিম। ২০১৫ সালে তাকে যে অপরাধে দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছিল, তা থেকে রাজা প্রবীণ নেতাকে মুক্তি দিয়েছেন। ইব্রাহিমের মতে, তার বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত।

৭০ বছর বয়সী ইব্রাহিমের 'পিপলস জাস্টিস পার্টি' ক্ষমতায় আসা চারদলীয় জোট 'কোয়ালিশন অফ হোপ'-এর শরিক। প্রাক্তন এক সতীর্থের সঙ্গে যৌন সংসর্গের দায়ে ২০১৫ সালে ইব্রাহিমকে পাঁচ বছরের কারাবরণ করতে হয়।

 

মালয়েশিয়ার বর্তমান আইন অনুযায়ী, মুক্তি পাওয়ার পাঁচ বছর পর্যন্ত কেউ প্রশাসনিক পদে থাকতে পারবেন না, যদি না রাজা তাকে মার্জনা করেন। এই পরিস্থিতিতে তিন বছর আগে সাজাপ্রাপ্ত ইব্রাহিমের রাজনৈতিক ভবিষ্যত সব দিক থেকেই অন্ধকারাচ্ছন্ন হয়ে পড়েছিল।

তবে মালয়েশিয়ার রাজনীতি সর্বদাই চমকে ভরা। ইব্রাহিমের থেকেও বড় মাপের কোনো রাজনীতিক যদি মালয়েশিয়ায় থাকেন, তিনি ৯২ বছরের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী মাহাথির মোহাম্মদ। এই মাহাথির কখনও ইব্রাহিমের গুরু, কখনও তার বিপর্যয়ের কারণ, কখনও আবার সহযোগী।

গত ৯ মে'র নির্বাচনে বারিসান নাশ্যানালের পরাজয়ের ঠিক এক সপ্তাহ পর আনোয়ার ইব্রাহিম মুক্তি পেয়েছেন। ইব্রাহিম কবুল করেছেন যে, এটা সম্ভব হয়েছে মাহাথিরেরই অক্লান্ত প্রচেষ্টার ফলে। 

রাজার কাছ থেকে ক্ষমালাভের পর ইব্রাহিম বলেন, বন্দি থাকার সময় বোঝা যায় স্বাধীনতার গুরুত্ব কোথায়। কারও ক্ষেত্রে যেন এমনটা না হয়। এ সময়টা অনেকে আমার পাশে থেকেছেন। তবে এটা ঠিক যে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হয়ে মানুষকে কারারুদ্ধ করা আমাদের বন্ধ করতে হবে।

প্রথম সাংবাদিক সম্মেলনে আনোয়ার ইব্রাহিম আরও বলেন, এই মুহূর্তে আমার জীবনের ট্যাগলাইন হতে পারে 'কারাগার থেকে প্রাসাদে'।

রাজনীতিতে নিজের প্রত্যাবর্তন সম্পর্কে ইব্রাহিম বলেন, আমি কখনও লড়াই ছাড়িনি। আমি রাজনীতিতেই ছিলাম। শারীরিকভাবে না হলেও ছিলাম। মাহাথিরের শেষ বার্তাটি ছিল খুব স্পষ্ট, আবেদনময়। সেই বার্তা আমি শুনেছি। তার পাশেই থেকেছি।

রাজনীতিতে ফেরার পর এবার বিদেশ সফরের পরিকল্পনা করেছেন ইব্রাহিম। তিনি বলেন, আমি হার্ভার্ড ও জর্জটাউন বিশ্ববিদ্যালয়ে বক্তব্য দিতে যাব। কয়েকটি মুসলিম দেশও সফর করব। আমাকে এটা প্রচার করতে হবে যে, যুক্তি ও সহিষ্ণুতাই ইসলামের পথ। এর মাধ্যমে দেশের নাগরিকদের স্বাধীনতা ও ন্যায়বিচারও নিশ্চিত করা যাবে।

দেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী নাজিব রাজাকের বিরুদ্ধে কী ব্যবস্থা নেওয়া হবে? এ প্রশ্নের উত্তরে ইব্রাহিম জানান, জনতার প্রতি অন্যায়, অপরাধ, চরম দুর্নীতি এ দেশের নিয়ম হয়ে দাঁড়িয়েছে। এর জবাব তাকে দিতেই হবে। আমি অবশ্য তাকে ক্ষমা করে দিয়েছি। কারণ আমি এগিয়ে যেতে চাই। নাজিবের বিরুদ্ধে আমার কোনো ক্ষোভ নেই।

মাহাথিরের সঙ্গে হাত মিলিয়ে কাজ করার ব্যাপারে ইব্রাহিম বলেন, আমার লক্ষ্য দেশের মঙ্গল। মাহাথির আমার মুক্তির জন্য অক্লান্ত চেষ্টা চালিয়ে গেছেন। সংস্কারের লক্ষ্যেও তিনি অবিচল। আমার তার প্রতি ক্ষোভ থাকবে কেন?

আনোয়ারের রাজনৈতিক জীবন শুরু হয় কুয়ালালামপুরের মালয় বিশ্ববিদ্যালয়ে। সেটা ১৯৬০ সাল। তখন তরুণ ছাত্র নেতা ইব্রাহিম 'মুসলিম ইউথ মুভমেন্ট অফ মালয়েশিয়া' (এবিআইএম) গঠন করেছিলেন। ১৯৮২ সাল পর্যন্ত এই সংগঠনের প্রেসিডেন্ট ছিলেন ইব্রাহিম। সে সময় তিনি সুদক্ষ বাগ্মিতায় গ্রামীণ জীবনের সমস্যার কথা তুলে ধরেছিলেন। এছাড়া তৎকালীন শাসক বারিসান ন্যাশানালের সঙ্গে ইউনাইটেড মালয়েজ ন্যাশানাল অর্গানাইজেশন (ইউএমএনও) জোটেরও তীব্র সমালোচক ছিলেন তিনি।

ঘটনাচক্রে প্রধানমন্ত্রী মাহাথিরের পক্ষ থেকে ইউএমএও-তে যোগ দেওয়ার আমন্ত্রণ পান তিনি। ১৯৮২ সালে সেই আমন্ত্রণ স্বীকার করেন ইব্রাহিম। এরপরই তার উত্থান ঘটে। বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পেয়ে ১৯৯৮ সালে তিনি 'এশিয়ান অফ দ্য ইয়ার'-এর শিরোপাও পান।

ইব্রাহিমের রাজনৈতিক জীবন উত্থান-পতনে ভরা। ২০১৪ সালের ভোটে যখন তার জয়ের সম্ভবনা উজ্জ্বল, ঠিক তখনই ধাক্কা খান ইব্রাহিম। দশ বছর আগে স্ত্রীর গাড়ি চালকের সঙ্গে যৌন সংসর্গের যে অভিযোগ থেকে মুক্তি পেয়েছিলেন, আদালতের সেই নির্দেশ পাল্টে যায়। ফিরে আসে পুরনো অভিযোগ। আবারও জেলে যেতে হয় ইব্রাহিমকে।

এদিকে, রাজনীতির পট পরিবর্তন হতে থাকে। নাজিবের প্রতি বিরক্ত মাহাথির জোট ছেড়ে নতুন দল গঠন করেন। যে দলের হয়ে তিনি ২২ বছর ক্ষমতায় ছিলেন, বিরোধী জোটের নেতা হিসেবে সে দলেরই প্রধানমন্ত্রী নাজিব রাজাককে ক্ষমতাচ্যুত করেন তিনি। ইব্রাহিমের সঙ্গে তার দূরত্ব ঘুচিয়ে প্রতিশ্রুতি দেন, জনতা তাকে ক্ষমতায় ফেরালে ইব্রাহিমের মুক্তির উদ্যোগ নেবেন তিনি স্বয়ং। 

গত ৯ মে ভোটে জেতার পর কথা রেখেছেন মাহাথির। অবশেষে মুক্তি পেয়েছেন আনোয়ার ইব্রাহিম। সূত্র: ডয়চে ভেলে

বিডি প্রতিদিন/১৭ মে ২০১৮/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে এক হয়ে লড়বে পাকিস্তান, চীন ও আফগানিস্তান
সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে এক হয়ে লড়বে পাকিস্তান, চীন ও আফগানিস্তান
আমরা মধ্যযুগে ফিরে যাচ্ছি; অপসারণ বিল নিয়ে রাহুলের ক্ষোভ
আমরা মধ্যযুগে ফিরে যাচ্ছি; অপসারণ বিল নিয়ে রাহুলের ক্ষোভ
পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত
পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত
গাজা সিটি দখলে আরও ৬০ হাজার রিজার্ভ সেনা মোতায়েন করবে ইসরায়েল
গাজা সিটি দখলে আরও ৬০ হাজার রিজার্ভ সেনা মোতায়েন করবে ইসরায়েল
দিল্লিতে প্রতি সপ্তাহে উচ্চপদস্থ ভারতীয়দের সঙ্গে বৈঠক করেন কামাল, দাবি রিপোর্টে
দিল্লিতে প্রতি সপ্তাহে উচ্চপদস্থ ভারতীয়দের সঙ্গে বৈঠক করেন কামাল, দাবি রিপোর্টে
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি ইস্যুতে আরও দৃঢ় বার্তা অস্ট্রেলিয়ার
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি ইস্যুতে আরও দৃঢ় বার্তা অস্ট্রেলিয়ার
ভারী বর্ষণে অচল ভারতের বাণিজ্যিক রাজধানী মুম্বাই
ভারী বর্ষণে অচল ভারতের বাণিজ্যিক রাজধানী মুম্বাই
অমিত শাহর দিকে ছেঁড়া কাগজ ছুঁড়ল বিরোধীরা
অমিত শাহর দিকে ছেঁড়া কাগজ ছুঁড়ল বিরোধীরা
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত, ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত, ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা
মাউন্ট হারমনে বিস্ফোরণ, সাত ইসরায়েলি সেনা আহত
মাউন্ট হারমনে বিস্ফোরণ, সাত ইসরায়েলি সেনা আহত
যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থের পরিপন্থি কাজে লিপ্তরা গ্রিনকার্ড পাবে না, নতুন নির্দেশনা
যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থের পরিপন্থি কাজে লিপ্তরা গ্রিনকার্ড পাবে না, নতুন নির্দেশনা
৩০ দিন কারাগারে থাকলে পদ হারাবেন প্রধানমন্ত্রী, ভারতে নতুন বিল
৩০ দিন কারাগারে থাকলে পদ হারাবেন প্রধানমন্ত্রী, ভারতে নতুন বিল
সর্বশেষ খবর
কক্সবাজারে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক
কক্সবাজারে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আইনি জটিলতায় ওয়াসিম আকরাম
আইনি জটিলতায় ওয়াসিম আকরাম

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘নির্বাচন বানচালের প্রচেষ্টা শহীদ জিয়ার সৈনিকেরা প্রতিহত করবে’
‘নির্বাচন বানচালের প্রচেষ্টা শহীদ জিয়ার সৈনিকেরা প্রতিহত করবে’

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় শিশু ধর্ষণ মামলায় একজনের যাবজ্জীবন
নেত্রকোনায় শিশু ধর্ষণ মামলায় একজনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে অভিযানে ওয়ারেন্টভুক্ত ৩ আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে অভিযানে ওয়ারেন্টভুক্ত ৩ আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

টানা ৫ দিন অতি ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
টানা ৫ দিন অতি ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে এক হয়ে লড়বে পাকিস্তান, চীন ও আফগানিস্তান
সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে এক হয়ে লড়বে পাকিস্তান, চীন ও আফগানিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা মধ্যযুগে ফিরে যাচ্ছি; অপসারণ বিল নিয়ে রাহুলের ক্ষোভ
আমরা মধ্যযুগে ফিরে যাচ্ছি; অপসারণ বিল নিয়ে রাহুলের ক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে ১০ হাজার ইয়াবাসহ পুলিশ গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ১০ হাজার ইয়াবাসহ পুলিশ গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগুড়ায় নিখোঁজ শিশুর ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
বগুড়ায় নিখোঁজ শিশুর ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীর দুই উপজেলায় ডাকাতি
নোয়াখালীর দুই উপজেলায় ডাকাতি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংকট কাটাতে ১২০ কোটি টাকার ওষুধ দিচ্ছে ইডিসিএল
সংকট কাটাতে ১২০ কোটি টাকার ওষুধ দিচ্ছে ইডিসিএল

৩ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুমিল্লায় আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স বিষয়ক সেমিনার
কুমিল্লায় আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স বিষয়ক সেমিনার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুরে অবৈধ বালু উত্তোলনের দায়ে জরিমানা
পিরোজপুরে অবৈধ বালু উত্তোলনের দায়ে জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় পাতা খাওয়াকে কেন্দ্র করে ছাগলকে কুপিয়ে হত্যা, যুবক কারাগারে
বগুড়ায় পাতা খাওয়াকে কেন্দ্র করে ছাগলকে কুপিয়ে হত্যা, যুবক কারাগারে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়া শজিমেক হাসপাতালে নবনিযুক্ত উপপরিচালকের পদায়ন স্থগিতের দাবি
বগুড়া শজিমেক হাসপাতালে নবনিযুক্ত উপপরিচালকের পদায়ন স্থগিতের দাবি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাদাপাথর লুটপাটে ১৩৭ জন জড়িত: তদন্ত প্রতিবেদন
সাদাপাথর লুটপাটে ১৩৭ জন জড়িত: তদন্ত প্রতিবেদন

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত
পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউরোসায়েন্সেসে ভর্তি ১৬৭ জুলাই আহতের বেশির ভাগের মাথার খুলি ছিল না
নিউরোসায়েন্সেসে ভর্তি ১৬৭ জুলাই আহতের বেশির ভাগের মাথার খুলি ছিল না

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা সিটি দখলে আরও ৬০ হাজার রিজার্ভ সেনা মোতায়েন করবে ইসরায়েল
গাজা সিটি দখলে আরও ৬০ হাজার রিজার্ভ সেনা মোতায়েন করবে ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জুলাই সনদ’ নিয়ে মতামত জমা দিয়েছে বিএনপি
‘জুলাই সনদ’ নিয়ে মতামত জমা দিয়েছে বিএনপি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: আহত-নিহত পরিবারের পাশে তারেক রহমান
মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: আহত-নিহত পরিবারের পাশে তারেক রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষ এখন পছন্দ মতো সরকার গঠন করতে চায় : টুকু
মানুষ এখন পছন্দ মতো সরকার গঠন করতে চায় : টুকু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতাসহ গ্রেফতার ৪
বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতাসহ গ্রেফতার ৪

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্নীতির অভিযোগে চিতলমারী স্বাস্থ্য কর্মকর্তাকে কারণ দর্শানোর নোটিস
দুর্নীতির অভিযোগে চিতলমারী স্বাস্থ্য কর্মকর্তাকে কারণ দর্শানোর নোটিস

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় নিখোঁজ ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
গাইবান্ধায় নিখোঁজ ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে ভ্রাম্যমাণ আদালতে জরিমানা
বরিশালে ভ্রাম্যমাণ আদালতে জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১
চট্টগ্রামে ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মালয়েশিয়ায় ২৪ লাখ কর্মী নিয়োগের সংবাদটি সত্য নয়:  রাষ্ট্রদূত শামীম আহসান
মালয়েশিয়ায় ২৪ লাখ কর্মী নিয়োগের সংবাদটি সত্য নয়:  রাষ্ট্রদূত শামীম আহসান

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বাফুফকে ৫ কোটি টাকা দিল সরকার
বাফুফকে ৫ কোটি টাকা দিল সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল
জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ
স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ
ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু
২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক
জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা
৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল
নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭
নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা
ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির
ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে থাকা আওয়ামী লীগের সব রাজনৈতিক অফিস বন্ধের আহ্বান
ভারতে থাকা আওয়ামী লীগের সব রাজনৈতিক অফিস বন্ধের আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে
চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আরও শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়েছে ইরান, প্রতিরক্ষামন্ত্রীর হুঁশিয়ারি
আরও শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়েছে ইরান, প্রতিরক্ষামন্ত্রীর হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা
আজ পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা

১৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!
ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে প্রতি সপ্তাহে উচ্চপদস্থ ভারতীয়দের সঙ্গে বৈঠক করেন কামাল, দাবি রিপোর্টে
দিল্লিতে প্রতি সপ্তাহে উচ্চপদস্থ ভারতীয়দের সঙ্গে বৈঠক করেন কামাল, দাবি রিপোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ
একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত
পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ আগস্ট)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হত্যা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিক গ্রেফতার
হত্যা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিক গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭৮ অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দেওয়ার সুপারিশ
৭৮ অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দেওয়ার সুপারিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু
তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েল–অস্ট্রেলিয়া সম্পর্কের উত্তেজনা, মুখোমুখি নেতানিয়াহু–আলবানিজ
ইসরায়েল–অস্ট্রেলিয়া সম্পর্কের উত্তেজনা, মুখোমুখি নেতানিয়াহু–আলবানিজ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাতে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ
আজ রাতে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও দৃঢ়চিত্ত ড. ইউনূস
প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও দৃঢ়চিত্ত ড. ইউনূস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তর কোরিয়ায় অস্ত্র পাঠানোয় চীনা নাগরিককে ৮ বছরের কারাদণ্ড দিল যুক্তরাষ্ট্র
উত্তর কোরিয়ায় অস্ত্র পাঠানোয় চীনা নাগরিককে ৮ বছরের কারাদণ্ড দিল যুক্তরাষ্ট্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার মাঝেও রাশিয়া-ইউক্রেন হামলা অব্যাহত
যুদ্ধ বন্ধের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার মাঝেও রাশিয়া-ইউক্রেন হামলা অব্যাহত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প–ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকেও ইউক্রেনের সমাধান মিলল না
ট্রাম্প–ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকেও ইউক্রেনের সমাধান মিলল না

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জান্নাতে যেসব জিনিস থাকবে না
জান্নাতে যেসব জিনিস থাকবে না

১৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের অবৈধ বাংলো গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো
সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের অবৈধ বাংলো গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
দীর্ঘ হচ্ছে টিসিবির ট্রাকে ক্রেতার লাইন
দীর্ঘ হচ্ছে টিসিবির ট্রাকে ক্রেতার লাইন

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ এখন পছন্দমতো সরকার গঠন করতে চায়
মানুষ এখন পছন্দমতো সরকার গঠন করতে চায়

নগর জীবন

গভীর খাদে ব্যাংক খাত
গভীর খাদে ব্যাংক খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

চিকিৎসকের চেম্বারে অপেক্ষারত মায়ের কোলেই নবজাতকের মৃত্যু
চিকিৎসকের চেম্বারে অপেক্ষারত মায়ের কোলেই নবজাতকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ
ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা
ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা

পূর্ব-পশ্চিম

দায়িত্ব নেওয়ার পর ১২টি হাতির মৃত্যু
দায়িত্ব নেওয়ার পর ১২টি হাতির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমে ব্যর্থ হয়ে বন্ধুর হাতে বন্ধু খুন
প্রেমে ব্যর্থ হয়ে বন্ধুর হাতে বন্ধু খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাড়ি শোরুমে চালক নিহত
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাড়ি শোরুমে চালক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

বঞ্চিত ৭৮ অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে পদোন্নতির সুপারিশ
বঞ্চিত ৭৮ অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে পদোন্নতির সুপারিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

কলেজছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
কলেজছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

জুলাই সনদ নিয়ে পর্যবেক্ষণ আছে
জুলাই সনদ নিয়ে পর্যবেক্ষণ আছে

নগর জীবন

প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রী এক মাসের বেশি জেলে থাকলে বরখাস্ত
প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রী এক মাসের বেশি জেলে থাকলে বরখাস্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

তাক লাগানো জুজুবি বাগান
তাক লাগানো জুজুবি বাগান

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্র হত্যার আসামি এখন ইউএনও
ছাত্র হত্যার আসামি এখন ইউএনও

পেছনের পৃষ্ঠা

উখিয়ায় পুলিশের লাঠিচার্জে ১০ শিক্ষক আহত, আটক ২৮
উখিয়ায় পুলিশের লাঠিচার্জে ১০ শিক্ষক আহত, আটক ২৮

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপির ১৫ নেতা-কর্মীর পদত্যাগ
এনসিপির ১৫ নেতা-কর্মীর পদত্যাগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্বের ৭৮% প্রতিষ্ঠানে এআই ব্যবহার হচ্ছে
বিশ্বের ৭৮% প্রতিষ্ঠানে এআই ব্যবহার হচ্ছে

টেকনোলজি

চার দশক পর প্রাণ পেল বড়াল নদ
চার দশক পর প্রাণ পেল বড়াল নদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজার স্থিতিশীল রাখতে চাল আমদানি করা হচ্ছে
বাজার স্থিতিশীল রাখতে চাল আমদানি করা হচ্ছে

নগর জীবন

শজিমেক পরিচালকের পদায়ন স্থগিতের দাবি
শজিমেক পরিচালকের পদায়ন স্থগিতের দাবি

দেশগ্রাম

সরকারি জমি থেকে দলীয় কার্যালয় উচ্ছেদ
সরকারি জমি থেকে দলীয় কার্যালয় উচ্ছেদ

দেশগ্রাম

জেলেনস্কির সঙ্গে বৈঠককে গুরুত্ব দিচ্ছে না ক্রেমলিন
জেলেনস্কির সঙ্গে বৈঠককে গুরুত্ব দিচ্ছে না ক্রেমলিন

পূর্ব-পশ্চিম

স্মৃতিকাতর হাবিব...
স্মৃতিকাতর হাবিব...

শোবিজ

গুলিবিদ্ধ ছাত্রদের ভর্তি না করতে চাপ দেয় ডিবি
গুলিবিদ্ধ ছাত্রদের ভর্তি না করতে চাপ দেয় ডিবি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে সড়কে ঝরল ৩৮০ প্রাণ
জুলাইয়ে সড়কে ঝরল ৩৮০ প্রাণ

পেছনের পৃষ্ঠা

বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তে ফের গোলাগুলি
বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তে ফের গোলাগুলি

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রবিরোধী হলে মিলবে না গ্রিনকার্ড
যুক্তরাষ্ট্রবিরোধী হলে মিলবে না গ্রিনকার্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশের সাঁকো ভেঙে জনদুর্ভোগ
বাঁশের সাঁকো ভেঙে জনদুর্ভোগ

দেশগ্রাম

কাপড় ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
কাপড় ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা