শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:০২, সোমবার, ০৮ এপ্রিল, ২০১৯ আপডেট:

লিবিয়ায় ক্ষমতার চাবিকাঠি এখন খালিফা হাফতার হাতে

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
লিবিয়ায় ক্ষমতার চাবিকাঠি এখন খালিফা হাফতার হাতে

খালিফা হাফতার গত চার দশক ধরেই লিবিয়ার রাজনীতিতে এক গুরুত্বপূর্ণ চরিত্র। এই চার দশকে তার অনেক উত্থান-পতন হয়েছে।

কখনো তিনি ছিলেন লিবিয়ার ক্ষমতা কেন্দ্রের কাছাকাছি খুব গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি, কখনো তাকে ক্ষমতা থেকে দূরে সরে যেতে হয়েছে। পরে আবার তার প্রত্যাবর্তন ঘটেছে ক্ষমতার কেন্দ্রে।

খালিফা হাফতারের অধীনে থাকা বাহিনী এখন লিবিয়ার প্রধান তেল টার্মিনালগুলোর দখল নিয়েছে। এর ফলে লিবিয়ার পূর্বাঞ্চলীয় শহর টবরুকের পার্লামেন্টের হাতে (এই পার্লামেন্টকে স্বীকৃতি দেয়নি আন্তর্জাতিক সমাজ) দেশটির গুরুত্বপূর্ণ তেল সম্পদের নিয়ন্ত্রণ।

১৯৪৩ সালে লিবিয়ার পূর্বাঞ্চলীয় শহর আজডাবিয়ায় খালিফা হাফতারের জন্ম। ১৯৬৯ সালে কর্নেল মুয়াম্মার গাদ্দাফির নেতৃত্বে অভ্যুত্থানের মাধ্যমে যে সেনা কর্মকর্তারা রাজা ইদ্রিসকে ক্ষমতাচ্যূত করে ক্ষমতা দখল করেন, তিনি ছিলেন তাদের একজন।

পতন এবং নির্বাসন
গাদ্দাফির শাসনামলে খালিফা হাফতার বেশ দ্রুত উপরে দিকে উঠে যান। ১৯৮০র দশকে লিবিয়ার বাহিনী যখন প্রতিবেশী দেশ চাডে সংঘাতে লিপ্ত, তখন তাকে সেই লড়াইয়ের দায়িত্ব দেয়া হয়।

তবে এটিই খালিফা হাফতারের পতনের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। কারণ ফ্রান্সের সমর্থনপুষ্ট চাডিয়ান বাহিনীর হাতে তার বাহিনী পরাজিত হয়। খালিফা হাফতার এবং তার বাহিনীর ৩০০ জন সৈন্য ১৯৮৭ সালে চাডিয়ায় বাহিনীর হাতে ধরা পড়েন।

লিবিয়া যে চাডে যুদ্ধ করতে বাহিনী পাঠিয়েছে, গাদ্দাফি বরাবরই তা অস্বীকার করছিলেন। কাজেই যখন খালিফা হাফতার এবং তার বাহিনী চাডের সেনাবাহিনীর হাতে ধরা পড়লেন, গাদ্দাফি তাদের দায়িত্ব নিতে অস্বীকৃতি জানালেন।

এটি খালিফা হাফতারকে সাংঘাতিক বিক্ষুব্ধ করলো। পরবর্তী দুই দশক ধরে তার প্রধান কাজ হয়ে দাঁড়ালো কিভাবে গাদ্দাফিকে ক্ষমতাচ্যূত করা যায়, সেই চেষ্টা করা।

সেসময় খালিফা হাফতার যুক্তরাষ্ট্রের ভার্জিনিয়ায় নির্বাসিত জীবন কাটাচ্ছিলেন। সেখান থেকেই চলছিল তার গাদ্দাফি-বিরোধী তৎপরতা।

তিনি থাকতেন সিআইএ'র সদর দফতরের খুব কাছে। তার সঙ্গে সিআইএ'র বেশ ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ ছিল বলেই মনে করা হয়। গাদ্দাফিকে হত্যার বেশ কয়েকটি চেষ্টায় সিআইএ তাকে সমর্থন দেয়।

নির্বাসন থেকে দেশে ফেরা
২০১১ সালে লিবিয়ায় গাদ্দাফির বিরুদ্ধে গণ অভ্যুত্থান শুরু হয়। খালিফা হাফতার এসময় দেশে ফিরে আসেন। লিবিয়ার পূর্বাঞ্চলে বিদ্রোহী বাহিনীর অন্যতম অধিনায়ক ছিলেন তিনি।

তবে গাদ্দাফির পতনের পর ২০১৪ সালের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত হাফতারের কথা আর তেমন শোনা যায়নি।

২০১৪ সালে হঠাৎ আবার খালিফা হাফতারকে দেখা গেল টেলিভিশনে। সেখানে তিনি তার ভাষায়, জাতিকে রক্ষার এক পরিকল্পনা হাজির করলেন এবং নির্বাচিত পার্লামেন্টের বিরুদ্ধে জনগণকে রাস্তায় নামার আহ্বান জানালেন।

তখনও পর্যন্ত জেনারেল ন্যাশনাল কংগ্রেস (জিএনসি) নামে পরিচিত লিবিয়ার পার্লামেন্ট আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত।

খালিফা হাফতার এমন এক সময় এই নাটকীয় ঘোষণা দেন, যখন কীনা লিবিয়ার দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর বেনগাজি এবং পূর্বাঞ্চলের অন্যান্য শহর কার্যত আল কায়েদার সহযোগী একটি সংগঠন 'আনসার আল শরিয়া' এবং অন্যান্য জঙ্গি ইসলামী সংগঠনের নিয়ন্ত্রণে। তারা লিবিয়ার পূর্বাঞ্চল জুড়ে তখন সামরিক বাহিনী, পুলিশ এবং সরকারি কর্মকর্তাদের ওপর হামলা চালিয়ে তাদের হত্যা করছে, বোমা হামলা চালাচ্ছে।

খালিফা হাফতার যে পরিকল্পনা নিয়ে আগাচ্ছিলেন, সেটি কাজে পরিণত করার মতো যথেষ্ট সমর্থন তার ছিল না। তিনি আসলে তখন লিবিয়ায় যে ব্যাপক জন-অসন্তোষ সেটিরই প্রতিধ্বনি করার চেষ্টা করছিলেন। বিশেষ করে বেনগাজিতে, যেখানে জেনারেল ন্যাশনাল কাউন্সিলের বিরুদ্ধে অসন্তোষ বাড়ছিল। কারণ তারা জঙ্গি ইসলামী গোষ্ঠীগুলোর বিরুদ্ধে কিছুই করতে পারছিল না।

খালিফা হাফতার নিজের এলাকায় জনপ্রিয় হলেও, লিবিয়ার অন্য অঞ্চলে তার তেমন সমর্থন ছিল না। বরং গাদ্দাফির সঙ্গে যে তার একসময় ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ছিল এবং তিনি যে আসলে যুক্তরাষ্ট্রের লোক, সেটাই লোকে মনে রেখেছিল।

অন্যদিকে, ইসলামী জঙ্গি গোষ্ঠীগুলোও খালিফা হাফতারকে পছন্দ করতো না। কারণ তিনি এদের বিরুদ্ধে লড়াই করেছিলেন।

অপারেশন ডিগনিটি
২০১৪ সালের মে মাসে খালিফা হাফতার বেনগাজি এবং লিবিয়ার অন্যান্য অঞ্চলে ইসলামী জঙ্গিদের বিরুদ্ধে অভিযান শুরু করেন। তার এই অভিযানের নাম দেয়া হয় অপারেশন ডিগনিটি।

২০১৫ সালের মার্চ মাসে লিবিয়ার নির্বাচিত পার্লামেন্ট হাউজ অব রিপ্রেজেনটেটিভ, যা কীনা জেনারেল ন্যাশনাল কাউন্সিলের জায়গা নিয়েছিল, তারা খালিফা হাফতারকে লিবিয়ান ন্যাশনাল আর্মির অধিনায়ক নিযুক্ত করে।

প্রায় এক বছর ধরে লিবিয়ান ন্যাশনাল আর্মির সঙ্গে বেনগাজির ইসলামী জঙ্গিদের লড়াই চলে। শুরুতে লড়াইয়ে তারা তেমন সুবিধা করতে পারেনি। তবে ২০১৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে তারা বেনগাজির বেশিরভাগ এলাকা থেকে জঙ্গিদের তাড়িয়ে দেয়।

২০১৬ সালের মে মাসে তারা আরও সাফল্য পায়। ইসলামী জঙ্গিদের তারা এবার শুধু বেনগাজির উপকন্ঠ নয়, ২৫০ কিলোমিটার পূর্বের ডারনা শহর পর্যন্ত হটিয়ে দেয়।

অপারেশন সুইফট থান্ডার
২০১৬ সালের সেপ্টেম্বরে অপারেশন সুইফট থান্ডার শুরু করে লিবিয়ান ন্যাশনাল আর্মি। উদ্দেশ্য ছিল লিবিয়ার গুরুত্বপূর্ণ তেল স্থাপনাগুলোর দখল নেয়া।

তখন পর্যন্ত এগুলো নিয়ন্ত্রণ করতো 'পেট্রোলিয়াম ফ্যাসিলিটিজ গার্ড' নামের একটি বাহিনী। এই সশস্ত্র বাহিনী ছিল জাতিসংঘের সালিশে গঠিত 'গভর্নমেন্ট অব ন্যাশনাল একর্ড' বা জিএনএ'র অনুগত। লিবিয়ার গুরুত্বপূর্ণ সব তেল টার্মিনাল এদের কাছ থেকে কেড়ে নেয় হাফতারের নেতৃত্বে লিবিয়ান ন্যাশনাল আর্মি। এর স্বীকৃতি হিসেবে খালিফা হাফতারকে লেফটেন্যান্ট জেনারেল থেকে পদোন্নতি দিয়ে ফিল্ড মার্শাল করা হয়।

তবে খালিফা হাফতার নাকি জিএনএ'র কাজ-কর্মে অখুশি ছিলেন। কারণ এই সরকার প্রতিরক্ষার দায়িত্ব দিয়েছিল ইব্রাহিম আল বারগাতি বলে এক অফিসারকে।

মিসরাটা ভিত্তিক যে মিলিশিয়া বাহিনী, তাদের ওপর খুব বেশি নির্ভর করতো জিএনএ। এই মিলিশিয়াদের সঙ্গে নাকি আবার ইসলামী জঙ্গিদের সম্পর্ক ছিল। এনিয়েও অখুশি ছিলেন খালিফা হাফতার।

২০১৫ সালের ডিসেম্বরে লিবিয়ায় একটি জাতীয় ঐক্যের সরকার গঠনের জন্য চুক্তি হয়। তাতে বলা হয়েছিল, হাউজ অব রিপ্রেজেনটেটিভ বা পার্লামেন্ট নতুন সরকার গঠিত হওয়ার এক মাসের মধ্যে এটিকে অনুমোদন দেবে। কিন্তু কয়েকবার চেষ্টা করেও কোরামের অভাবে এই পার্লামেন্টের কোন অধিবেশন শুরু করা যায়নি।

গণমাধ্যমের খবরে তখন এজন্যে দোষারোপ করা হচ্ছিল খালিফা হাফতারকে। তিনি নাকি তার অনুগত পার্লামেন্ট সদস্যদের নির্দেশ দিয়েছিলেন পার্লামেন্টে না যেতে, যাতে করে নতুন মন্ত্রিসভা এই পার্লামেন্টের অনুমোদন না পায়।

খালিফা হাফতার অবশ্য বলছিলেন, তিনি পার্লামেন্টের যে কোন সিদ্ধান্ত মেনে চলবেন।

নিজের রাজনৈতিক উচ্চাকাঙ্খা নিয়ে খালিফা হাফতার খুব খোলামেলাভাবে কখনো কিছু বলেননি। তবে ধারণা করা হয়, তিনি নতুন জাতীয় ঐক্যের সেনাবাহিনীতে নিজেকে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকায় দেখতে চান। সূত্র: বিবিসি

বিডি প্রতিদিন/০৮ এপ্রিল ২০১৯/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৮৫ নিহত, অনাহারে মৃত্যু আরও ২৯ ফিলিস্তিনির
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৮৫ নিহত, অনাহারে মৃত্যু আরও ২৯ ফিলিস্তিনির
হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তির সুযোগ বাতিল করলেন ট্রাম্প
হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তির সুযোগ বাতিল করলেন ট্রাম্প
কাশ্মীরে গোলাগুলিতে ভারতীয় সেনা নিহত
কাশ্মীরে গোলাগুলিতে ভারতীয় সেনা নিহত
চীনে ভূমিধসে মৃত ২, নিখোঁজ ১৯
চীনে ভূমিধসে মৃত ২, নিখোঁজ ১৯
আবাসিক এলাকায় ভেঙে পড়ল বিমান, ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড
আবাসিক এলাকায় ভেঙে পড়ল বিমান, ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড
বিশ্বজুড়ে আকাশযুদ্ধের হিসাব-নিকাশ পাল্টে দিতে পারে চীনের যে ড্রোন!
বিশ্বজুড়ে আকাশযুদ্ধের হিসাব-নিকাশ পাল্টে দিতে পারে চীনের যে ড্রোন!
ইসরায়েলের যেকেনও হামলার জন্য যুক্তরাষ্ট্রকেই দায়ী করবে ইরান
ইসরায়েলের যেকেনও হামলার জন্য যুক্তরাষ্ট্রকেই দায়ী করবে ইরান
চাল নিয়ে ঠাট্টা, পদ হারালেন জাপানের কৃষিমন্ত্রী
চাল নিয়ে ঠাট্টা, পদ হারালেন জাপানের কৃষিমন্ত্রী
হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংস করতে সক্ষম জাপানের ‘রেলগান’
হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংস করতে সক্ষম জাপানের ‘রেলগান’
ভারতের অধিকারভুক্ত নদীর পানি পাবে না পাকিস্তান, মোদির ঘোষণা
ভারতের অধিকারভুক্ত নদীর পানি পাবে না পাকিস্তান, মোদির ঘোষণা
এবার ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূতকে তলব উরুগুয়ের
এবার ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূতকে তলব উরুগুয়ের
৫০ নারী ধর্ষণ: ৩ হাজার ভিডিওসহ চালক গ্রেফতার
৫০ নারী ধর্ষণ: ৩ হাজার ভিডিওসহ চালক গ্রেফতার
সর্বশেষ খবর
পল্লী চিকিৎসকের ছুরিকাঘাতে কলেজ শিক্ষার্থী আহত
পল্লী চিকিৎসকের ছুরিকাঘাতে কলেজ শিক্ষার্থী আহত

৪২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৮৫ নিহত, অনাহারে মৃত্যু আরও ২৯ ফিলিস্তিনির
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৮৫ নিহত, অনাহারে মৃত্যু আরও ২৯ ফিলিস্তিনির

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাকিবের উইকেট পাওয়ার দিনে লাহোরের দারুণ জয়
সাকিবের উইকেট পাওয়ার দিনে লাহোরের দারুণ জয়

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথম ছায়া জাতীয় আইনসভা আজ
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথম ছায়া জাতীয় আইনসভা আজ

২২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ঈদে ট্রেন যাত্রা: ২ জুনের টিকিট বিক্রি আজ
ঈদে ট্রেন যাত্রা: ২ জুনের টিকিট বিক্রি আজ

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

রংপুরে হত্যাচেষ্টা মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
রংপুরে হত্যাচেষ্টা মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছয় ঘণ্টায় ২৯ মিলিমিটার বৃষ্টি চট্টগ্রামে
ছয় ঘণ্টায় ২৯ মিলিমিটার বৃষ্টি চট্টগ্রামে

৪৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ মে)

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ফ্যাসিবাদবিরোধী পাঁচ দলের জরুরি বৈঠক
ফ্যাসিবাদবিরোধী পাঁচ দলের জরুরি বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তির সুযোগ বাতিল করলেন ট্রাম্প
হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তির সুযোগ বাতিল করলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশীয় অস্ত্র ও ককটেলসহ ৫ জনকে পুলিশে দিল জনতা
দেশীয় অস্ত্র ও ককটেলসহ ৫ জনকে পুলিশে দিল জনতা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবিতে বঙ্গবন্ধু হলসহ ১২ স্থাপনার নাম পরিবর্তন
রাবিতে বঙ্গবন্ধু হলসহ ১২ স্থাপনার নাম পরিবর্তন

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কর্মচারীর কমেন্ট ঘিরে চাকরি যাওয়ার বিষয়ে নিজের অবস্থান জানালেন সারজিস
কর্মচারীর কমেন্ট ঘিরে চাকরি যাওয়ার বিষয়ে নিজের অবস্থান জানালেন সারজিস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাবাবের কলকাতার নিয়োগ বাতিল, নেদারল্যান্ডস থেকে ঢাকায় ফেরার নির্দেশ
শাবাবের কলকাতার নিয়োগ বাতিল, নেদারল্যান্ডস থেকে ঢাকায় ফেরার নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দৈনিকভিত্তিক শ্রমিকদের মজুরি বাড়ছে
দৈনিকভিত্তিক শ্রমিকদের মজুরি বাড়ছে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পররাষ্ট্র সচিবের দায়িত্বে রুহুল আলম সিদ্দিকী
পররাষ্ট্র সচিবের দায়িত্বে রুহুল আলম সিদ্দিকী

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই ঐক্য বিনষ্টের ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে ঢাবিতে বিক্ষোভ
জুলাই ঐক্য বিনষ্টের ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে ঢাবিতে বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ক্যাম্পাসের পুকুরে ডুবে ফেনী পলিটেকনিক শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ক্যাম্পাসের পুকুরে ডুবে ফেনী পলিটেকনিক শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভালুকা পৌরসভা মহিলা দলের নতুন কমিটি ঘোষণা
ভালুকা পৌরসভা মহিলা দলের নতুন কমিটি ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যাংকে ব্যাংকে পুলিশ পাঠিয়ে ডলার বাজার নিয়ন্ত্রণ আর নয় : গভর্নর
ব্যাংকে ব্যাংকে পুলিশ পাঠিয়ে ডলার বাজার নিয়ন্ত্রণ আর নয় : গভর্নর

৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী সেনানিবাসে আশ্রয় গ্রহণকারীদের প্রসঙ্গে সেনাবাহিনীর অবস্থান
গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী সেনানিবাসে আশ্রয় গ্রহণকারীদের প্রসঙ্গে সেনাবাহিনীর অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে দ্রুত নির্বাচন চান অস্ট্রেলিয়ার ৪১ সিনেটর-এমপি
বাংলাদেশে দ্রুত নির্বাচন চান অস্ট্রেলিয়ার ৪১ সিনেটর-এমপি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকার মানুষের মৌলিক স্বাধীনতা ঝুঁকিতে ফেলেছে
অন্তর্বর্তী সরকার মানুষের মৌলিক স্বাধীনতা ঝুঁকিতে ফেলেছে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওষুধের দাম সরকার কর্তৃক নির্ধারণসহ চার দাবিতে ভোলায় মানববন্ধন
ওষুধের দাম সরকার কর্তৃক নির্ধারণসহ চার দাবিতে ভোলায় মানববন্ধন

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিয়াল মাদ্রিদ ছাড়ছেন লুকা মদরিচ
রিয়াল মাদ্রিদ ছাড়ছেন লুকা মদরিচ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘চাঁদপুরে চাঁদাবাজি চলবে না’
‘চাঁদপুরে চাঁদাবাজি চলবে না’

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টাকে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকার আহ্বান
প্রধান উপদেষ্টাকে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকার আহ্বান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যশোরে পৌর কৃষকদল সভাপতিকে গুলি করে হত্যা
যশোরে পৌর কৃষকদল সভাপতিকে গুলি করে হত্যা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ৪৬
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ৪৬

১১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সর্বাধিক পঠিত
আরব আমিরাতে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
আরব আমিরাতে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভেঙে পড়ল যুদ্ধ জাহাজ, ক্ষেপে গেলেন কিম
ভেঙে পড়ল যুদ্ধ জাহাজ, ক্ষেপে গেলেন কিম

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিট খারিজ, মেয়র হিসেবে ইশরাকের শপথে বাধা নেই
রিট খারিজ, মেয়র হিসেবে ইশরাকের শপথে বাধা নেই

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন থেকে পদত্যাগ করে ৩০ নেতাকর্মীর ছাত্রদলে যোগদান
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন থেকে পদত্যাগ করে ৩০ নেতাকর্মীর ছাত্রদলে যোগদান

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংস করতে সক্ষম জাপানের ‘রেলগান’
হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংস করতে সক্ষম জাপানের ‘রেলগান’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বজুড়ে আকাশযুদ্ধের হিসাব-নিকাশ পাল্টে দিতে পারে চীনের যে ড্রোন!
বিশ্বজুড়ে আকাশযুদ্ধের হিসাব-নিকাশ পাল্টে দিতে পারে চীনের যে ড্রোন!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে একই দামে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট
সারাদেশে একই দামে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাজারে আসছে ২০, ৫০ ও ১০০০ টাকার নতুন নোট
বাজারে আসছে ২০, ৫০ ও ১০০০ টাকার নতুন নোট

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

প্রধান উপদেষ্টাকে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকার আহ্বান
প্রধান উপদেষ্টাকে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকার আহ্বান

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সংশোধিত সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ অনুমোদন
সংশোধিত সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ অনুমোদন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘রায়ের পরও ইশরাককে শপথ না পড়ালে আদালত অবমাননা হবে’
‘রায়ের পরও ইশরাককে শপথ না পড়ালে আদালত অবমাননা হবে’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাওবাদী নিধনের নামে কাদের হত্যা করছে মোদি প্রশাসন?
মাওবাদী নিধনের নামে কাদের হত্যা করছে মোদি প্রশাসন?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুক পোস্টে যে বার্তা দিলেন জামায়াত আমির
ফেসবুক পোস্টে যে বার্তা দিলেন জামায়াত আমির

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আদালত চত্বরে মমতাজের ওপর ডিম নিক্ষেপ
আদালত চত্বরে মমতাজের ওপর ডিম নিক্ষেপ

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫০ নারী ধর্ষণ: ৩ হাজার ভিডিওসহ চালক গ্রেফতার
৫০ নারী ধর্ষণ: ৩ হাজার ভিডিওসহ চালক গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আক্রমণাত্মক আচরণের মুখেও শান্ত ছিলেন রামাফোসা
ট্রাম্পের আক্রমণাত্মক আচরণের মুখেও শান্ত ছিলেন রামাফোসা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নির্বাচনের রোডম্যাপ না দিলে সরকারের প্রতি সহযোগিতা অব্যাহত রাখা কঠিন হবে’
‘নির্বাচনের রোডম্যাপ না দিলে সরকারের প্রতি সহযোগিতা অব্যাহত রাখা কঠিন হবে’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি দূতাবাসকর্মীকে হত্যা, কে এই সন্দেহভাজন হামলাকারী?
ইসরায়েলি দূতাবাসকর্মীকে হত্যা, কে এই সন্দেহভাজন হামলাকারী?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্দোলন স্থগিত করলেন ইশরাক
আন্দোলন স্থগিত করলেন ইশরাক

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের যেকেনও হামলার জন্য যুক্তরাষ্ট্রকেই দায়ী করবে ইরান
ইসরায়েলের যেকেনও হামলার জন্য যুক্তরাষ্ট্রকেই দায়ী করবে ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফ-মাহফুজের পদত্যাগের খবর না আসা পর্যন্ত লড়াই চলবে: ইশরাক
আসিফ-মাহফুজের পদত্যাগের খবর না আসা পর্যন্ত লড়াই চলবে: ইশরাক

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে নারী কোটা বাতিল
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে নারী কোটা বাতিল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মচারীর কমেন্ট ঘিরে চাকরি যাওয়ার বিষয়ে নিজের অবস্থান জানালেন সারজিস
কর্মচারীর কমেন্ট ঘিরে চাকরি যাওয়ার বিষয়ে নিজের অবস্থান জানালেন সারজিস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের অধিকারভুক্ত নদীর পানি পাবে না পাকিস্তান, মোদির ঘোষণা
ভারতের অধিকারভুক্ত নদীর পানি পাবে না পাকিস্তান, মোদির ঘোষণা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবাসিক এলাকায় ভেঙে পড়ল বিমান, ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড
আবাসিক এলাকায় ভেঙে পড়ল বিমান, ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হারুন-শাওনসহ ১২ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
হারুন-শাওনসহ ১২ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে চার অঞ্চলে ঝড়ের আশঙ্কা
দুপুরের মধ্যে চার অঞ্চলে ঝড়ের আশঙ্কা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় প্রবেশ করল ত্রাণবাহী ১০০ ট্রাক, পৌঁছায়নি সাধারণ মানুষের কাছে
গাজায় প্রবেশ করল ত্রাণবাহী ১০০ ট্রাক, পৌঁছায়নি সাধারণ মানুষের কাছে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা খলিলুর রহমানের পদত্যাগ দাবি করলেন রিজভী
উপদেষ্টা খলিলুর রহমানের পদত্যাগ দাবি করলেন রিজভী

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও ইসরায়েলে হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
আবারও ইসরায়েলে হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডিসেম্বরে নির্বাচনের আশাবাদ
ডিসেম্বরে নির্বাচনের আশাবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশের মানুষের প্রতিধ্বনি
সারা দেশের মানুষের প্রতিধ্বনি

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন উপদেষ্টার অব্যাহতি চায় বিএনপি
তিন উপদেষ্টার অব্যাহতি চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আম উৎপাদনে শীর্ষে, রপ্তানি তলানিতে
আম উৎপাদনে শীর্ষে, রপ্তানি তলানিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পদত্যাগের কথা ভাবছেন প্রধান উপদেষ্টা
পদত্যাগের কথা ভাবছেন প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

লজ্জাজনক হারের কারণ খুঁজে পাচ্ছি না
লজ্জাজনক হারের কারণ খুঁজে পাচ্ছি না

প্রথম পৃষ্ঠা

চরম ভোগান্তিতে রাজধানীবাসী
চরম ভোগান্তিতে রাজধানীবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

কাজে আসছে না ১৯ কোটির ওয়াশপিট
কাজে আসছে না ১৯ কোটির ওয়াশপিট

নগর জীবন

সরকারকে ৪৮ ঘণ্টার আলটিমেটাম
সরকারকে ৪৮ ঘণ্টার আলটিমেটাম

প্রথম পৃষ্ঠা

মৌসুমের শুরুতেই চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু
মৌসুমের শুরুতেই চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

মিউজিক্যাল নোট ছড়াচ্ছে শোভা
মিউজিক্যাল নোট ছড়াচ্ছে শোভা

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের লুট হওয়া অস্ত্র নিয়ে শঙ্কা
পুলিশের লুট হওয়া অস্ত্র নিয়ে শঙ্কা

নগর জীবন

এভারেস্টের চূড়ায় দাঁড়িয়ে কাঁদলেন
এভারেস্টের চূড়ায় দাঁড়িয়ে কাঁদলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আশ্রয় দেওয়া প্রসঙ্গে অবস্থান ব্যাখ্যা করল সেনাবাহিনী
আশ্রয় দেওয়া প্রসঙ্গে অবস্থান ব্যাখ্যা করল সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বদলীয় বৈঠক ডাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের
সর্বদলীয় বৈঠক ডাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘুষখোর পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছেন না কেন
ঘুষখোর পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছেন না কেন

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধভাবে পাথর ও বালু তোলা বন্ধে অভিযান
অবৈধভাবে পাথর ও বালু তোলা বন্ধে অভিযান

দেশগ্রাম

স্বপ্নের ট্রফি মোহামেডানের ঘরে যাচ্ছে আজই
স্বপ্নের ট্রফি মোহামেডানের ঘরে যাচ্ছে আজই

মাঠে ময়দানে

হলফনামায় অসত্য তথ্য হাসিনার
হলফনামায় অসত্য তথ্য হাসিনার

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধ বসবাস করলে ভারত ব্যবস্থা নেবে
অবৈধ বসবাস করলে ভারত ব্যবস্থা নেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইন্টারনেট পেল নাগরিক অধিকারের স্বীকৃতি
ইন্টারনেট পেল নাগরিক অধিকারের স্বীকৃতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নটর ডেমের শিক্ষার্থী ধ্রুবর মৃত্যুর তদন্তের দাবি
নটর ডেমের শিক্ষার্থী ধ্রুবর মৃত্যুর তদন্তের দাবি

নগর জীবন

এক দিনে ছয় জেলায় পুশইন
এক দিনে ছয় জেলায় পুশইন

প্রথম পৃষ্ঠা

আপাতত আগের মতোই চলবে এনবিআর
আপাতত আগের মতোই চলবে এনবিআর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সামনে যত চ্যালেঞ্জ
বিএনপির সামনে যত চ্যালেঞ্জ

সম্পাদকীয়

জনগণের মৌলিক স্বাধীনতা ক্ষুণ্ন করেছে অন্তর্বর্তী সরকার
জনগণের মৌলিক স্বাধীনতা ক্ষুণ্ন করেছে অন্তর্বর্তী সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রিসে ১০ হাজার বাংলাদেশি দুশ্চিন্তায়
গ্রিসে ১০ হাজার বাংলাদেশি দুশ্চিন্তায়

পেছনের পৃষ্ঠা

উচ্চ আদালতের রায়ে জনগণের বিজয় : ফখরুল
উচ্চ আদালতের রায়ে জনগণের বিজয় : ফখরুল

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে যাচ্ছেন মধুমিতা!
হারিয়ে যাচ্ছেন মধুমিতা!

শোবিজ