শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১০ জুলাই, ২০২৫

বিবিসির অনুসন্ধান

৩০ মিনিটে ৫২ জনকে হত্যা

♦ নিজেই গুলির নির্দেশ দেন শেখ হাসিনা ♦ জুলাইয়ে মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিচার আইসিসিতে চাইল অ্যামনেস্টি
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
৩০ মিনিটে ৫২ জনকে হত্যা

ছাত্র-জনতার আন্দোলন দমন করতে দেশ পালানো স্বৈরাচার শেখ হাসিনা নিজেই নিরাপত্তা বাহিনীকে প্রাণঘাতী অস্ত্র ব্যবহার করার অনুমতি দেন। আন্দোলনকারীদের যেখানেই পাওয়া যাবে, সেখানেই গুলি করার নির্দেশ দিয়েছিলেন তিনি। শেখ হাসিনার ফোনালাপের একটি অডিও রেকর্ডিং যাচাই করে এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি। বিবিসির অনুসন্ধানী শাখা ‘বিবিসি আই’ ও বিবিসি বাংলা ই অনুসন্ধান করে বলে প্রকাশিত প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়।

প্রতিবেদনে তুলে ধরা হয় আন্দোলনকারীদের দমন করতে রাষ্ট্র নিয়ন্ত্রিত পুলিশ বাহিনীর নারকীয় হত্যাযজ্ঞের নির্মম কাহিনি। হাসিনা ভারতে পলায়নের পরও পুলিশ নির্বিচারে গুলি করে আন্দোলনকারীদের ওপর। ৫ আগস্ট বিকালের দিকে শুধু যাত্রাবাড়ীতেই পুলিশ নির্বিচারে গুলি করে হত্যা করে অন্তত ৫২ জন সাধারণ মানুষকে। এ হত্যাকাণ্ড চলে ৩০ মিনিটেরও বেশি সময় ধরে। শুধু গুলি করে হত্যা করেই থামেনি অতি উৎসাহী পুলিশ বাহিনীর সদস্যরা। সেদিন গুলিতে যারা আহত হন, তাদের লাথি মারতে দেখা গেছে পুলিশকে। গণমাধ্যমে প্রকাশিত তখনকার খবর, নিহতদের পরিবারের সাক্ষাৎকার, হাসপাতালের নথি এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের বিভিন্ন পোস্টের সত্যতা যাচাই করার পর বিবিসি এ তথ্য জানিয়েছে।

পুলিশির গুলিতে এত মানুষ হত্যার ঘটনাকে বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে ভয়াবহ পুলিশি সহিংসতাগুলোর একটি হিসেবে বিবেচনা করেছে গণমাধ্যমটি। আন্দোলন দমাতে পুলিশ সদস্যরা অতিরিক্ত বল প্রয়োগ করেছেন। তাদের আচরণও ছিল অপেশাদার। গত বছর সরকারবিরোধী বিক্ষোভের শেষ দিনে ভয়াবহ ঘটনাটি কীভাবে ঘটেছিল, তা অনুসন্ধানে শত শত ভিডিও, ছবি ও প্রত্যক্ষদর্শীদের সাক্ষ্য গ্রহণ এবং সেগুলো বিশ্লেষণের পাশাপাশি সরেজমিন যাত্রাবাড়ীর ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে বিবিসি।

বিবিসি বলছে, জাতিসংঘের প্রতিবেদন ও বিভিন্ন গণমাধ্যমে বিষয়টি নিয়ে নানান খবর প্রকাশিত হলেও নির্বিচারে হত্যার ঘটনাটি কীভাবে শুরু ও শেষ হয়েছিল এবং তাতে কত মানুষ হতাহত হয়েছিল, সে সম্পর্কে এমন কিছু তথ্য ও বিবরণ অনুসন্ধানে উঠে এসেছে, যা আগে সেভাবে সামনে আসেনি।

আন্দোলনকারীদের ওপর নির্বিচার গুলি ও হত্যাকাণ্ডের বিষয়ে বক্তব্য জানতে বাংলাদেশ পুলিশের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে বাহিনীর একজন মুখপাত্র ঘটনা স্বীকার করে বিবিসিকে বলেন, জুলাই গণ অভ্যুত্থানের সময় এ ধরনের দুঃখজনক ঘটনা ঘটেছে, যেখানে তৎকালীন পুলিশ বাহিনীর কিছু সদস্য অতিরিক্ত বল প্রয়োগে লিপ্ত হয়েছিলেন এবং আন্দোলনকারীদের নিয়ন্ত্রণে অপেশাদার আচরণ করেছিলেন।

যাত্রাবাড়ীতে হত্যাকাণ্ডের একটি বিবরণ দিয়ে বিবিসি বলেছে, ৫ আগস্ট বিকালে যাত্রাবাড়ীতে পুলিশের গুলিবর্ষণ শুরুর একটি ভিডিও সংগ্রহ করা হয়। ভিডিওটি মিরাজ হোসেন নামে যে আন্দোলনকারীর মোবাইল ফোন সংগ্রহ করা হয়, তিনিও সেদিন পুলিশের গুলিতে প্রাণ হারান। মর্মান্তিকভাবে মোবাইল ক্যামেরায় ওই ভিডিওতে তার জীবনের শেষ মুহূর্তও ধরা পড়ে।

মিরাজের মৃত্যুর পর পরিবারের সদস্যরা তার মোবাইলটি খুঁজে পান এবং ভিডিওটি বিবিসিকে দেন। ভিডিও বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, সেদিন নির্বিচারে গুলিবর্ষণের ঘটনাটি শুরু হয়েছিল দুপুর ২টা ৪৩ মিনিটে। ভিডিওতে যাত্রাবাড়ী থানার মূল ফটকে বিক্ষোভকারীদের সামনে সেনাবাহিনীর একটি দলকে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা যায়। এরপর হঠাৎ করেই তারা ওই এলাকা থেকে সরে যান। এ ঘটনার কিছুক্ষণের মধ্যেই যাত্রাবাড়ী থানার ভিতরের পুলিশ সদস্যরা ফটকের সামনে অবস্থানরত বিক্ষোভকারী জনতার ওপর আকস্মিকভাবে গুলিবর্ষণ শুরু করেন।

বিকাল ৩টা ১৭ মিনিটেও যাত্রাবাড়ী থানার সামনের মহাসড়কে বিক্ষোভকারীদের ওপর গুলি চালাচ্ছিল পুলিশ। ড্রোন ভিডিওতে মহাসড়কের ওপর হতাহতদের একাধিক মৃতদেহ পড়ে থাকতে দেখা যায়। ভ্যান-রিকশা এবং বাইকে করে গুলিতে আহতদের হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেন আন্দোলনকারীরা। হাসপাতালে আরও অনেক মানুষকে মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসক। ওই সময়ের আরেকটি ভিডিওতে আহতদের শরীরে লাথি মারতেও দেখা যায় পুলিশকে। আন্দোলনকারীদের ওপর আধা ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে নির্বিচারে গুলি আর হত্যাকাণ্ডের ঘটনার পর বিক্ষুব্ধ একটি অংশ থানায় আগুন দেয়। এ ঘটনায় পুলিশের কমপক্ষে ছয়জন সদস্য নিহত হন। গত বছরের ৪ আগস্টেও যাত্রাবাড়ী থানার সামনে বিক্ষোভকারীদের ওপর হামলা চালায় পুলিশ। সেদিনও পুলিশকে থানা থেকে বেরিয়ে মহাসড়কের দিকে গুলি চালাতে দেখা গেছে। বিবিসি উল্লেখ করে ৫ আগস্টের ঘটনায় যাত্রাবাড়ী থানার পুলিশ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে বেশ কিছু মামলা হয়েছে। এর মধ্যে থানার তৎকালীন ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল হাসানের বিরুদ্ধেও মামলা দায়ের করা হয়েছে। এ ছাড়া ঘটনার সঙ্গে যুক্ত কর্মকর্তাদের বিচারের মুখোমুখি করতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ শুরু হয়েছে।

আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ-সংক্রান্ত শেখ হাসিনার অডিও রেকর্ডের ব্যাপারে বিবিসি উল্লেখ করে, গত ১৮ জুলাই নিজের সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে শেখ হাসিনা ওই ফোনালাপটি করেন। তবে ফোনালাপের অডিওটি কে ফাঁস করেছে তা স্পষ্ট নয়। ফাঁস হওয়া রেকর্ডিংয়ের কণ্ঠের সঙ্গে শেখ হাসিনার কণ্ঠস্বরের মিল শনাক্ত করেছে বাংলাদেশ পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ। বিবিসি আলাদাভাবে ইয়ারশটের অডিও ফরেনসিক এক্সপার্টদের দিয়ে এই রেকর্ডিংয়ের সত্যতা যাচাই করেছে এবং তারা এটিতে এডিট করার বা কোনোরকম পরিবর্তন করার প্রমাণ পায়নি। ব্রিটিশ আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আইনজীবী টবি ক্যাডম্যান বিবিসিকে জানান, রেকর্ডিংগুলো শেখ হাসিনার ভূমিকা প্রমাণের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, এগুলো স্পষ্ট এবং সঠিকভাবে প্রমাণিত হয়েছে এবং অন্যান্য প্রমাণ দ্বারা সমর্থিত। তিনি বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের (আইসিটি) পরামর্শক হিসেবে কাজ করছেন, যেখানে শেখ হাসিনাসহ অন্যদের বিরুদ্ধে মামলা চলছে।

জুলাইয়ে মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিচার আইসিসিতে চাইল অ্যামনেস্টি : ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্টে সংঘটিত মানবাধিকার লঙ্ঘনের প্রতিটি ঘটনার বিচার রোম সনদের ১৪ অনুচ্ছেদ অনুসারে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে (আইসিসি) পাঠানোর বিষয়টি বিবেচনার জন্য অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল। গতকাল ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির অনুসন্ধানী প্রতিবেদন প্রকাশের পর এ আহ্বান জানায় যুক্তরাজ্যভিত্তিক মানবাধিকার সংস্থাটির দক্ষিণ এশিয়া শাখা।

বিবিসির ওই প্রতিবেদনে একটি ফাঁস হওয়া অডিও বিশ্লেষণ করে বলা হয়েছে, আন্দোলন দমনে গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল সাউথ এশিয়া ফেসবুক পেজে প্রকাশিত বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্টের বিক্ষোভে প্রাণঘাতী দমনপীড়নের নির্দেশ তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দিয়েছিলেন বলে কথিত অডিও-প্রমাণ বিশ্লেষণের পর নতুন তথ্য সামনে এনেছে বিবিসি। এ তথ্যের ভিত্তিতে অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল আবারও কর্তৃপক্ষের প্রতি সহিংসতার জন্য দায়ীদের জবাবদিহির আওতায় আনার আহ্বান জানিয়েছে।

বিবৃতিতে আরও বলা হয়, বাংলাদেশ সরকারকে অবশ্যই ওই সময়ে সংঘটিত সব ধরনের মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিষয়ে একটি স্বাধীন তদন্ত নিশ্চিত করতে হবে এবং সহিংসতায় অংশগ্রহণকারী ও যারা তা নির্দেশ দিয়েছেন, তাদের বিরুদ্ধে যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণ করে মৃত্যুদ না দিয়েই ন্যায্য বিচারের ব্যবস্থা করতে হবে। এ ছাড়া অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল অন্তর্বর্তী সরকারকে জোর দিয়ে আহ্বান জানিয়েছে যেন ১ জুলাই থেকে ১৫ আগস্ট, ২০২৪-এর মধ্যে সংঘটিত ঘটনাগুলো আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের কাছে রোম সংবিধির ১৪ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী আনুষ্ঠানিকভাবে তুলে ধরার বিষয়টি বিবেচনা করে, যা জাতিসংঘের ওই প্রতিবেদনেরও একটি সুপারিশ ছিল।

এর আগে ২০২৫ সালের ফেব্রুয়ারিতে প্রকাশিত জাতিসংঘের একটি তথ্যানুসন্ধান প্রতিবেদনে দাবি করা হয়, ওই বিক্ষোভে প্রায় ১ হাজার ৪০০ মানুষ নিহত হয়েছে, যাদের প্রায় সবাই মারা গেছে বাংলাদেশি নিরাপত্তা বাহিনীর ব্যবহৃত সামরিক রাইফেল ও শটগানের গুলিতে। আরও হাজার হাজার মানুষ গুরুতর, অনেক ক্ষেত্রেই স্থায়ীভাবে পঙ্গুত্ববরণ করেছে।

 

এই বিভাগের আরও খবর
ঋতুপর্ণার ক্যানসার আক্রান্ত মাকে তারেক রহমানের সহায়তা
ঋতুপর্ণার ক্যানসার আক্রান্ত মাকে তারেক রহমানের সহায়তা
টি-২০তে ঘুরে দাঁড়াতে চান টাইগাররা
টি-২০তে ঘুরে দাঁড়াতে চান টাইগাররা
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিতীয় দফার আলোচনা শুরু
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিতীয় দফার আলোচনা শুরু
মার্কিন শুল্ক আরোপে উদ্বেগ বিএনপির
মার্কিন শুল্ক আরোপে উদ্বেগ বিএনপির
জড়িয়ে পড়েছিল বিচার বিভাগও
জড়িয়ে পড়েছিল বিচার বিভাগও
মার্কিন শুল্কারোপ নিয়ে ব্যবসায়ীরা আতঙ্কিত
মার্কিন শুল্কারোপ নিয়ে ব্যবসায়ীরা আতঙ্কিত
হাসিনার বিচার বাংলাদেশেই হবে
হাসিনার বিচার বাংলাদেশেই হবে
তিন দেশের ঘনিষ্ঠতায় উদ্বিগ্ন ভারত
তিন দেশের ঘনিষ্ঠতায় উদ্বিগ্ন ভারত
প্রতি ১০০ জনে ৭০ জন শূন্য কর দেয়
প্রতি ১০০ জনে ৭০ জন শূন্য কর দেয়
ধরন বদলে জটিল ডেঙ্গু
ধরন বদলে জটিল ডেঙ্গু
অচল সারা দেশ বিচ্ছিন্ন ঢাকা
অচল সারা দেশ বিচ্ছিন্ন ঢাকা
অনেক চ্যালেঞ্জ বাংলাদেশে বিনিয়োগে
অনেক চ্যালেঞ্জ বাংলাদেশে বিনিয়োগে
সর্বশেষ খবর
ভারতে যুদ্ধবিমান দুর্ঘটনা, নিহত পাইলটদের পরিচয় প্রকাশ
ভারতে যুদ্ধবিমান দুর্ঘটনা, নিহত পাইলটদের পরিচয় প্রকাশ

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্র সংস্কারে মৌলিক বিষয়গুলোতে ঐকমত্য প্রয়োজন: আলী রীয়াজ
রাষ্ট্র সংস্কারে মৌলিক বিষয়গুলোতে ঐকমত্য প্রয়োজন: আলী রীয়াজ

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে পাহাড় ধসে শতাধিক ঘর ক্ষতিগ্রস্ত
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে পাহাড় ধসে শতাধিক ঘর ক্ষতিগ্রস্ত

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যশোরে স্টিলের বাক্স থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার, স্বামী আটক
যশোরে স্টিলের বাক্স থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার, স্বামী আটক

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লামায় পর্যটন কেন্দ্রগুলো সাময়িক বন্ধ
লামায় পর্যটন কেন্দ্রগুলো সাময়িক বন্ধ

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিবচরে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে করোনা সচেতনতায় মাস্ক বিতরণ
শিবচরে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে করোনা সচেতনতায় মাস্ক বিতরণ

৩৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় হাসিনাসহ ৩ জনের বিচার শুরুর আদেশ
মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় হাসিনাসহ ৩ জনের বিচার শুরুর আদেশ

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে আমদানি নিষিদ্ধ ক্রিম ও সিগারেটসহ ১৫ লাখ টাকার মালামাল জব্দ
বিমানবন্দরে আমদানি নিষিদ্ধ ক্রিম ও সিগারেটসহ ১৫ লাখ টাকার মালামাল জব্দ

৪৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনাল মাঠে বসে দেখবেন ট্রাম্প
ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনাল মাঠে বসে দেখবেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানব শুক্রাণু ও ডিম্বাণুতে মিলেছে প্লাস্টিক কণার উপস্থিতি: গবেষণা
মানব শুক্রাণু ও ডিম্বাণুতে মিলেছে প্লাস্টিক কণার উপস্থিতি: গবেষণা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বঙ্গোপসাগরে ট্রলার ডুবি, ৯ জেলে উদ্ধার, নিখোঁজ ৩
বঙ্গোপসাগরে ট্রলার ডুবি, ৯ জেলে উদ্ধার, নিখোঁজ ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও আইপিএলে কেলেঙ্কারি, গ্রেফতার ১
আবারও আইপিএলে কেলেঙ্কারি, গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের বৃহস্পতিবারের পরীক্ষা স্থগিত
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের বৃহস্পতিবারের পরীক্ষা স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল দিল্লি
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল দিল্লি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোমাঞ্চকর অডিশনের গল্প ভাগ করে নিলেন নতুন ‘সুপারম্যান’
রোমাঞ্চকর অডিশনের গল্প ভাগ করে নিলেন নতুন ‘সুপারম্যান’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেনে আবারও রাশিয়ার বড় ড্রোন হামলা
ইউক্রেনে আবারও রাশিয়ার বড় ড্রোন হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সূচকের বড় উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের বড় উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চাঁদপুরে অস্ত্রসহ কিশোর গ্যাংয়ের ৬ সদস্য গ্রেফতার
চাঁদপুরে অস্ত্রসহ কিশোর গ্যাংয়ের ৬ সদস্য গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চার বছরের বেশি সময় পর টেস্ট একাদশে আর্চারের
চার বছরের বেশি সময় পর টেস্ট একাদশে আর্চারের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাড্ডায় পিস্তলসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী মোজাম্মেল গ্রেফতার
বাড্ডায় পিস্তলসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী মোজাম্মেল গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকাসহ চার বিভাগে অতি ভারি বর্ষণের আশঙ্কা
ঢাকাসহ চার বিভাগে অতি ভারি বর্ষণের আশঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা থেকে সেনা প্রত্যাহারের দাবি হামাসের
গাজা থেকে সেনা প্রত্যাহারের দাবি হামাসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে ট্রাকের ধাক্কায় এইচএসসি পরীক্ষার্থী নিহত
লালমনিরহাটে ট্রাকের ধাক্কায় এইচএসসি পরীক্ষার্থী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে পুশইন সন্দেহে সীমান্ত থেকে আটক ৭
জামালপুরে পুশইন সন্দেহে সীমান্ত থেকে আটক ৭

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনূর্ধ্ব-২০ নারী সাফ চ্যাম্পিয়নশিপের জন্য ২৩ সদস্যের দল ঘোষণা
অনূর্ধ্ব-২০ নারী সাফ চ্যাম্পিয়নশিপের জন্য ২৩ সদস্যের দল ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের হামলার ক্ষতি দেখে ইসরায়েলের চক্ষু চড়ক গাছ!
ইরানের হামলার ক্ষতি দেখে ইসরায়েলের চক্ষু চড়ক গাছ!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার কল রেকর্ড ফাঁস : ‘এটা ট্রেলার মাত্র, অনেক কিছু এখনো বাকি’
হাসিনার কল রেকর্ড ফাঁস : ‘এটা ট্রেলার মাত্র, অনেক কিছু এখনো বাকি’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঋণের ভারে নুয়ে পড়া জনতা ব্যাংক ঘুরে দাঁড়াচ্ছে
ঋণের ভারে নুয়ে পড়া জনতা ব্যাংক ঘুরে দাঁড়াচ্ছে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হাসিনার পতনের খবর ছড়ানোর পরও যাত্রাবাড়ীতে ৫২ জনকে হত্যা করে পুলিশ
হাসিনার পতনের খবর ছড়ানোর পরও যাত্রাবাড়ীতে ৫২ জনকে হত্যা করে পুলিশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য জরুরি নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য জরুরি নির্দেশনা মাউশির

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজস্ব আকাশ প্রতিরক্ষা আনল হুথি
নিজস্ব আকাশ প্রতিরক্ষা আনল হুথি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে জানবেন এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফল
যেভাবে জানবেন এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে বিমান ঘাঁটি ও গোলাবারুদের গুদাম তৈরি করছে যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলে বিমান ঘাঁটি ও গোলাবারুদের গুদাম তৈরি করছে যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটের মার্কা শাপলা নয়, ইসির নীতিগত সিদ্ধান্ত
ভোটের মার্কা শাপলা নয়, ইসির নীতিগত সিদ্ধান্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফুটবলার ঋতুপর্ণা চাকমার ক্যান্সার আক্রান্ত মায়ের পাশে তারেক রহমান
ফুটবলার ঋতুপর্ণা চাকমার ক্যান্সার আক্রান্ত মায়ের পাশে তারেক রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি
আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে অতীতের মতো রেজাল্ট দেয়া হবে না: শিক্ষা উপদেষ্টা
ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে অতীতের মতো রেজাল্ট দেয়া হবে না: শিক্ষা উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের ভেঙে পড়ল ভারতীয় যুদ্ধবিমান, পাইলট নিহত
ফের ভেঙে পড়ল ভারতীয় যুদ্ধবিমান, পাইলট নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের সব প্রস্তুতি শেষ করার নির্দেশ ‍প্রধান উপদেষ্টার
ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের সব প্রস্তুতি শেষ করার নির্দেশ ‍প্রধান উপদেষ্টার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাগিংয়ের নামে জুনিয়রদের যৌন হেনস্তার অভিযোগে ৭ ইসরায়েলি সেনা আটক
র‌্যাগিংয়ের নামে জুনিয়রদের যৌন হেনস্তার অভিযোগে ৭ ইসরায়েলি সেনা আটক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ জুলাই বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট পাবেন গ্রাহকরা
১৮ জুলাই বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট পাবেন গ্রাহকরা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার
সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণহত্যার দায়ে শুধু হাসিনা নয়, আওয়ামী লীগেরও বিচার হওয়া উচিত: ফখরুল
গণহত্যার দায়ে শুধু হাসিনা নয়, আওয়ামী লীগেরও বিচার হওয়া উচিত: ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘একই সাথে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে মোকাবেলার ক্ষমতা ইরানের আছে’
‘একই সাথে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে মোকাবেলার ক্ষমতা ইরানের আছে’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অন্ধকারে লুকিয়ে আছে এক ভয়ংকর সত্য’
‘অন্ধকারে লুকিয়ে আছে এক ভয়ংকর সত্য’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে
দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিয়ালকে উড়িয়ে দিয়ে ফাইনালে পিএসজি
রিয়ালকে উড়িয়ে দিয়ে ফাইনালে পিএসজি

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইতিহাসের সবচেয়ে বড় সামরিক মহড়া করেছে তাইওয়ান
ইতিহাসের সবচেয়ে বড় সামরিক মহড়া করেছে তাইওয়ান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই
হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বগুড়ার আলোচিত সন্ত্রাসী তুফান সরকারের শ্বশুর-শাশুড়ি ও স্ত্রী গ্রেপ্তার
বগুড়ার আলোচিত সন্ত্রাসী তুফান সরকারের শ্বশুর-শাশুড়ি ও স্ত্রী গ্রেপ্তার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাহাড়ে ঘুরতে গিয়ে পা পিছলে পড়ে দুই শিক্ষার্থীর মৃত্যু
পাহাড়ে ঘুরতে গিয়ে পা পিছলে পড়ে দুই শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্থগিত হলো কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের বৃহস্পতিবারের পরীক্ষা
স্থগিত হলো কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের বৃহস্পতিবারের পরীক্ষা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারী বৃষ্টি ও ভূমিধস নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের সতর্কবার্তা
ভারী বৃষ্টি ও ভূমিধস নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের সতর্কবার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের
গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের ভয়ংকর রূপে বন্যা
ফের ভয়ংকর রূপে বন্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ

সম্পাদকীয়

তিন দেশের ঘনিষ্ঠতায় উদ্বিগ্ন ভারত
তিন দেশের ঘনিষ্ঠতায় উদ্বিগ্ন ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

রোজার আগে নির্বাচন
রোজার আগে নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

কলকাতায় পুরোনো চোরাচালান ব্যবসায় আবার তাজুল
কলকাতায় পুরোনো চোরাচালান ব্যবসায় আবার তাজুল

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিযোগিতায় ধারে কাছেও নেই বাংলাদেশ
প্রতিযোগিতায় ধারে কাছেও নেই বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

রুট পারমিট ছাড়াই গণপরিবহন
রুট পারমিট ছাড়াই গণপরিবহন

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লবণাক্ত মাটিতে সৌদি খেজুর
লবণাক্ত মাটিতে সৌদি খেজুর

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ সমাধান ব্যর্থ, নালায় পড়ে আবার শিশুর মৃত্যু
বাঁশ সমাধান ব্যর্থ, নালায় পড়ে আবার শিশুর মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

অনেক চ্যালেঞ্জ বাংলাদেশে বিনিয়োগে
অনেক চ্যালেঞ্জ বাংলাদেশে বিনিয়োগে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋতুপর্ণার ক্যানসার আক্রান্ত মাকে তারেক রহমানের সহায়তা
ঋতুপর্ণার ক্যানসার আক্রান্ত মাকে তারেক রহমানের সহায়তা

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধ রেলক্রসিং যেন মারণফাঁদ
অবৈধ রেলক্রসিং যেন মারণফাঁদ

রকমারি নগর পরিক্রমা

তদন্ত শেষ হবে কবে?
তদন্ত শেষ হবে কবে?

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে দুই বাসের চাপায় মর্মান্তিক মৃত্যু
রাজধানীতে দুই বাসের চাপায় মর্মান্তিক মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

৩০ মিনিটে ৫২ জনকে হত্যা
৩০ মিনিটে ৫২ জনকে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

দখল-দূষণে বদ্ধ চার খাল
দখল-দূষণে বদ্ধ চার খাল

রকমারি নগর পরিক্রমা

কিংস অ্যারিনা রাঙাতে চান মেয়েরা
কিংস অ্যারিনা রাঙাতে চান মেয়েরা

মাঠে ময়দানে

সন্তান হত্যার ভয় দেখিয়ে গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগ
সন্তান হত্যার ভয় দেখিয়ে গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগ

নগর জীবন

মেয়েকে হত্যার হুমকি দিয়ে মাকে ধর্ষণ, যুবক কারাগারে
মেয়েকে হত্যার হুমকি দিয়ে মাকে ধর্ষণ, যুবক কারাগারে

দেশগ্রাম

নিবন্ধনপ্রত্যাশী ১৪৪ দলের আবেদন বাছাই শুরু
নিবন্ধনপ্রত্যাশী ১৪৪ দলের আবেদন বাছাই শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

অচল সারা দেশ বিচ্ছিন্ন ঢাকা
অচল সারা দেশ বিচ্ছিন্ন ঢাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের প্রত্যাশা জনগণের
সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের প্রত্যাশা জনগণের

নগর জীবন

হাসিনার বিচার বাংলাদেশেই হবে
হাসিনার বিচার বাংলাদেশেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

টানা বৃষ্টিতে রাজধানীতে জলাবদ্ধতা দুর্ভোগ
টানা বৃষ্টিতে রাজধানীতে জলাবদ্ধতা দুর্ভোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০তে ঘুরে দাঁড়াতে চান টাইগাররা
টি-২০তে ঘুরে দাঁড়াতে চান টাইগাররা

প্রথম পৃষ্ঠা

আত্মহত্যার আগে আশা ভোঁসলেকে কেন ফোন করেন গুরু দত্ত
আত্মহত্যার আগে আশা ভোঁসলেকে কেন ফোন করেন গুরু দত্ত

শোবিজ

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ আজ
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ আজ

নগর জীবন

ইসলামী আন্দোলনের সঙ্গে জাতীয় সংস্কার জোটের মতবিনিময়
ইসলামী আন্দোলনের সঙ্গে জাতীয় সংস্কার জোটের মতবিনিময়

নগর জীবন

জড়িয়ে পড়েছিল বিচার বিভাগও
জড়িয়ে পড়েছিল বিচার বিভাগও

প্রথম পৃষ্ঠা