শিরোনাম
প্রকাশ: ০৪:৩৯, শনিবার, ২৭ এপ্রিল, ২০১৯

খবর ডয়চে ভেলের

গোপনীয়তা আইনে বন্দি মিয়ানমারের বাক-স্বাধীনতা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
গোপনীয়তা আইনে বন্দি মিয়ানমারের বাক-স্বাধীনতা

দাপ্তরিক গোপনীয়তা আইন লঙ্ঘনের কারণ দেখিয়ে মিয়ানমারে রয়টার্সের দুই সাংবাদিকের সাজা বাতিলের আবেদন নাকচ করে দিয়েছেন দেশটির উচ্চ আদালত।

রায়ে দেশটির আদালত বলেছেন, এই দুই সাংবাদিকের বিরুদ্ধে দেশটির দাপ্তরিক গোপনীয়তা আইন লঙ্ঘনের যথেষ্ট প্রমাণ রয়েছে।

২০১২ সালের নির্বাচনের পর ধারণা করা হয়েছিল কয়েক দশক ধরে সামরিক শাসনের অধীনে থাকা মিয়ানমারে ধীরে ধীরে গণতন্ত্র বিকশিত হয়ে উঠবে৷ সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এই দুই সাংবাদিকের আপিলের বিষয়ে দেশটির উচ্চ আদালতের রায় মিয়ানমারে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার বিষয়টিকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে৷

ওয়া লন (৩৩) ও কিয়াউ সোয়ি উ (২৯) নামে মিয়ানমারের নাগরিক ও রয়টার্সের প্রতিনিধি ২০১৭ সালে দেশটির রাখাইন রাজ্যে রোহিঙ্গাদের উপর সেনাবাহিনীর নির্যাতনের বিষয়ে অনুসন্ধানী প্রতিবেদন প্রকাশের উদ্দেশ্যে তথ্য সংগ্রহ করছিলেন৷ গোপনে রাষ্ট্রীয় তথ্য সংগ্রহের দাবি করে মিয়ানমার সরকার সে বছর ডিসেম্বর মাসে তাঁদের আটক করে৷ পরে গত বছরের সেপ্টেম্বর মাসে স্থানীয় এক আদালত দাপ্তরিক গোপনীয়তা আইন লঙ্ঘনের অভিযোগ এনে তাঁদেরকে সাত বছরের কারাদণ্ড দেন।

এদিকে উচ্চ আদালতের রায়ের পর দেশটির জনগণের বাক-স্বাধীনতা বিষয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থা৷ রায়ের পর এক বিবৃতিতে রয়টার্সের প্রধান উপদেষ্টা গাইল গোভে বলেন, 'ওয়া লন ও কিয়াউ সোয়ি উ কোনো অন্যায় করেননি বা তারা কোনো অন্যায় করেছেন এমন প্রমাণ নেই৷ মূলত সত্য প্রকাশে তাদের মুখ বন্ধ করার জন্য পুলিশ ঘটনাটিকে এমন রূপ দিয়েছে।' তবে তাদের মুক্ত করতে সব ধরণের চেষ্টা চালিয়ে যাবেন বলেও জানান তিনি।

কী করেছিলেন দুই সাংবাদিক

আটকের সময় রয়টার্সের দুই সাংবাদিক মিয়ানমারের সেনাবাহিনী দ্বারা রোহিঙ্গাদের হত্যা, অগ্নিসংযোগ ও নির্যাতনের বিষয়ে তথ্য সংগ্রহ করছিলেন। এ বিষয়ে তাদের কিছু প্রতিবেদন ২০১৮ সালের বিভিন্ন সময়ে রয়টার্সে প্রকাশিত হয়েছে৷ এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য ছিল রয়টার্সের ২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি প্রকাশিত একটি প্রতিবেদন। 

‘কীভাবে মিয়ানমারের প্রত্যন্ত গ্রামে সেনাবাহিনী অগ্নিসংযোগ, গণহত্যা, লুটপাট চালিয়েছে' শিরোনামে বেশ কয়েকটি ছবি সম্বলিত এ প্রতিবেদনটিতে দেখা গেছে, রাখাইনের ইন ডিন গ্রামে ১০ জন রোহিঙ্গাকে হাত পেছনে বেধে হাঁটু গেড়ে বসিয়ে রাখা হয়েছে৷ তাদের পেছনে রয়েছে অস্ত্রধারী বেশ কয়েকজন ব্যক্তি৷ প্রতিবেদনটিতে সংযুক্ত আরেকটি ছবিতে দেখা গেছে আটককৃত এ রোহিঙ্গাদের অনেকে মৃত পড়ে আছেন, যাদের অনেককেই গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। সেনাবাহিনীর নির্যাতনের তথ্য প্রকাশ করা এ প্রতিবেদনটির জন্য বিশ্বজুড়ে প্রশংসিত হয়েছিলেন ঐ দুই সাংবাদিক।

প্রতিবেদনটির জন্য অনুসন্ধানী সাংবাদিকতায় অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে এ বছর পুলিৎজার পুরস্কারও প্রদান করা হয় তাদের৷

নিপীড়নমূলক আইন ও সাংবাদিকতা
মিয়ানমারের সংবাদমাধ্যম কিছুটা বৈচিত্রপূর্ণ হলেও দেশটিতে বিভিন্ন সময়ে প্রণীত আইনকানুনে আটকে থেকেই পেশাগত কাজ চালিয়ে যেতে হয় সাংবাদিকদের। 

‘ইউরোপিয়ান জার্নালিজম সেন্টার'এর এক প্রতিবেদন বলছে, মিয়ানমারের সংবাদমাধ্যমকে দেশটির সেনাবাহিনী ও রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতিনিয়তি চাপের মুখে থাকতে হয়।

সংস্থাটির তথ্য অনুযায়ী, দেশটিতে ২০১৩ সাল পর্যন্ত ৩০টি সংবাদ প্রকাশনা প্রতিষ্ঠানের স্বীকৃতি দিয়েছিল সরকার৷ দেশটির বিভিন্ন জাতিগোষ্ঠীর জন্য রয়েছে কমিউনিটি রেডিও চ্যানেলও।

এদিকে দেশটির টেলিভিশন চ্যানেলের সংখ্যাও ধীরে ধীরে বাড়ছে৷ ২০১৭ সালে দেশটিতে নতুন পাঁচটি কোম্পানি বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল চালানোর অনুমোদন পায়।

ইন্টারনেটের বিকাশ খুব দ্রুত হচ্ছে দেশটিতে। দেশটির জনগণের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের, বিশেষ করে ফেসবুকের ব্যবহার বেশ আশাব্যঞ্জক। ফেসবুক দেশটিতে এতই জনপ্রিয় যে, দেশের অনেকেই ফেসবুককে ইন্টারনেট মনে করে থাকেন, বলছে ইউরোপিয়ান জার্নালিজম সেন্টার।

দেশটিতে গণমাধ্যমের উন্নয়নের এ তৎপরতা খুব সাম্প্রতিক সময়ে লক্ষ করা গেছে৷ ২০১২ সালের নির্বাচনের পর দেশটিতে গণমাধ্যমের জন্য একটি উন্মুক্ত পরিবেশ তৈরি করে দেয়া হচ্ছিল। যেমন, সে বছরের জাতীয় নির্বাচনের পর দেশটির প্রি-পাবলিকেশন সেন্সরশিপ উঠিয়ে নেওয়া হয়। 

ধারণা করা হয়েছিল যে, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার এ দেশটি বাকস্বাধীনতা রক্ষায় কার্যকর ভূমিকা রাখার মধ্য দিয়ে টেকসই গণতন্ত্র প্রতিস্থাপনে কাজ করবে৷ কিন্তু রয়টার্সের দুই সাংবাদিকের সাজা বহাল রাখার ফলে দেশ, বিদেশে সমালোচনার মুখে পড়েছে মিয়ানমার।

১৯২৩ সালে ব্রিটিশদের করা দাপ্তরিক গোপনীয়তা আইন খুব কঠোরভাবে প্রয়োগ করা হয় দেশটিতে। ২০১৪ সালে সাংবাদিকদের অধিকার রক্ষায় করা গণমাধ্যম আইন খুব একটা কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারেনি বলে জানিয়েছে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থা।

দাপ্তরিক গোপনীয়তা আইন বলবৎ থাকার পাশাপাশি আরো রয়েছে ২০১৩ সালে টেলিকমিউনিকেশন আইন, যার আওতায় মানহানির মতো ধারা সংযুক্ত আছে। 

রিপোর্টার্স উইদাউট বর্ডার্স-এর এক প্রতিবেদন বলছে, দেশটির সাংবাদিকরা টেলিকমিউনিকেশন আইনের আওতায় প্রায়ই হেনস্তার শিকার হন৷ সংস্থাটির ২০১৯ সালের প্রতিবেদন বলছে, গণমাধ্যম স্বাধীনতা সূচকে দেশটির অবস্থান ১৩৮তম।

কী বলছে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়?
সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে রায়কে হতাশাজনক মন্তব্য করে এক বিবৃতিতে ইয়াঙ্গুনে যুক্তরাষ্ট্রের দূতাবাস থেকে বলা হয়, ‘এই রায়... দেশটিতে বাকস্বাধীনতার বিষয়টিকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে। সাংবাদিকতা, ব্যাঙ্গাত্মক কোনো রচনা, শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদ ও অন্য যে-কোন ধরনের বৈধ প্রতিবাদ একটি গণতান্ত্রিক সমাজে অপরাধ হিসেবে গণ্য হতে পারে না৷।'

পুরো বিষয়টিকে অন্যায় বলে আখ্যা দিয়েছে কমিটি টু প্রটেক্ট জার্নালিস্ট এর এশিয়া কার্যালয়৷ আদালতের রায়ের পর এক বিবৃতিতে সংস্থাটি জানায়, মিয়ানমার সরকার স্বাধীন সাংবাদিকতার পথ রুদ্ধ করেছে৷ দুই সাংবাদিকের মুক্তি চেয়ে সংস্থাটি বলেছে, জেলে নয় সাংবাদিক হিসেবে তাদের পেশা চালিয়ে যাওয়ার সুযোগ দেওয়া উচিত।

বিডি প্রতিদিন/২৭ এপ্রিল ২০১৯/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান
সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান
ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্য তালিকায় ক্যামেরুন ও মালাবির দু’টি স্থান
ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্য তালিকায় ক্যামেরুন ও মালাবির দু’টি স্থান
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো
জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!
জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
প্রথমবারের মতো সৌর শক্তি ইইউ’র বৃহত্তম একক শক্তির উৎসে পরিণত
প্রথমবারের মতো সৌর শক্তি ইইউ’র বৃহত্তম একক শক্তির উৎসে পরিণত
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে
ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা
বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ জুলাই)

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

৩১ দফার লিফলেট বিতরণ বিএনপি নেতা ফয়সাল আলিমের
৩১ দফার লিফলেট বিতরণ বিএনপি নেতা ফয়সাল আলিমের

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়

৩৯ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

রেকর্ড বইয়ের পাতায় ইংল্যান্ডের স্মিথ
রেকর্ড বইয়ের পাতায় ইংল্যান্ডের স্মিথ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ মিছিল
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল
বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীর মিরপুর থেকে ৫০টি দেশীয় বন্যপ্রাণী উদ্ধার
রাজধানীর মিরপুর থেকে ৫০টি দেশীয় বন্যপ্রাণী উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভিন্নমত থাকবে, কিন্তু অপরের মতকে সম্মান করতে হবে : আমীর খসরু
ভিন্নমত থাকবে, কিন্তু অপরের মতকে সম্মান করতে হবে : আমীর খসরু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের হয়ে যে রেকর্ড এখন শুধুই বুমরাহর
ভারতের হয়ে যে রেকর্ড এখন শুধুই বুমরাহর

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পদ্মার ভাঙনে জাজিরায় দিশেহারা কয়েক হাজার মানুষ
পদ্মার ভাঙনে জাজিরায় দিশেহারা কয়েক হাজার মানুষ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী ৭২ ঘণ্টায় ফেনী জেলার বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হতে পারে
আগামী ৭২ ঘণ্টায় ফেনী জেলার বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হতে পারে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে আসলো নতুন সুপারম্যান, সঙ্গে আছে জ্যাকি চ্যানও
দেশে আসলো নতুন সুপারম্যান, সঙ্গে আছে জ্যাকি চ্যানও

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণ দিয়ে প্রতারণা, চক্রের তিন সদস্য গ্রেপ্তার
স্বর্ণ দিয়ে প্রতারণা, চক্রের তিন সদস্য গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নানার বাড়িতে বেড়াতে এসে নদীতে ডুবে শিশু নিখোঁজ
নানার বাড়িতে বেড়াতে এসে নদীতে ডুবে শিশু নিখোঁজ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবালেঙ্কাকে হারিয়ে অঘটন, ফাইনালে অ্যানিসিমোভা
সাবালেঙ্কাকে হারিয়ে অঘটন, ফাইনালে অ্যানিসিমোভা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই গণহত্যার বিচার দাবিতে কুমিল্লায় শিবিরের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচার দাবিতে কুমিল্লায় শিবিরের বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেয়েকে নিয়ে প্রথমবারের মতো গান গাইলেন ন্যান্সি
মেয়েকে নিয়ে প্রথমবারের মতো গান গাইলেন ন্যান্সি

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভোলায় ঘরচাপা পড়ে এক যুবকের মৃত্যু
ভোলায় ঘরচাপা পড়ে এক যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান
সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইংলিশ ফুটবলে ফিরছেন হেন্ডারসন
আবারও ইংলিশ ফুটবলে ফিরছেন হেন্ডারসন

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্য তালিকায় ক্যামেরুন ও মালাবির দু’টি স্থান
ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্য তালিকায় ক্যামেরুন ও মালাবির দু’টি স্থান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে ৪০ হাজার পরিবার পানিবন্দি, ১৮শ’ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ
নোয়াখালীতে ৪০ হাজার পরিবার পানিবন্দি, ১৮শ’ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে অভিনয় প্রশিক্ষণ কর্মশালা শুরু
পঞ্চগড়ে অভিনয় প্রশিক্ষণ কর্মশালা শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংবিধানে পরিবেশ অধিকারকে 'মৌলিক অধিকার' করার প্রস্তাব অ্যাটর্নি জেনারেলের
সংবিধানে পরিবেশ অধিকারকে 'মৌলিক অধিকার' করার প্রস্তাব অ্যাটর্নি জেনারেলের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কিশোরগঞ্জে নৌকা ডুবে কলেজছাত্রীর মৃত্যু
কিশোরগঞ্জে নৌকা ডুবে কলেজছাত্রীর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেরোবিতে ছাত্রীর আত্মহত্যা, লাশ নিয়ে লাইভ করার চেষ্টায় উত্তেজনা
বেরোবিতে ছাত্রীর আত্মহত্যা, লাশ নিয়ে লাইভ করার চেষ্টায় উত্তেজনা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাদ্রাসাটিতে ১৪ জন শিক্ষক, তবুও চার শিক্ষার্থীর সবাই ফেল!
মাদ্রাসাটিতে ১৪ জন শিক্ষক, তবুও চার শিক্ষার্থীর সবাই ফেল!

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আগামী নির্বাচন দেশকে ঢেলে সাজানোর ঐতিহাসিক সুযোগ: আ.ন.ম শামসুল ইসলাম
আগামী নির্বাচন দেশকে ঢেলে সাজানোর ঐতিহাসিক সুযোগ: আ.ন.ম শামসুল ইসলাম

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি
ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে আবুল বারকাত
কারাগারে আবুল বারকাত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট
বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ বলে ৫ উইকেট, ক্রিকেটে নতুন বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্যাম্ফার
৫ বলে ৫ উইকেট, ক্রিকেটে নতুন বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্যাম্ফার

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া
চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান
সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা
টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!
জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে
ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল
২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এসএসসির ফলাফল পুনঃনিরীক্ষণ আবেদন শুরু
এসএসসির ফলাফল পুনঃনিরীক্ষণ আবেদন শুরু

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন
প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজপথ যেন মরণফাঁদ
রাজপথ যেন মরণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অবসরে যাচ্ছেন মোদি
অবসরে যাচ্ছেন মোদি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প
বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের
বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের

শোবিজ

খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার
খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার

পেছনের পৃষ্ঠা

আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা
আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা

শোবিজ

পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট
পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট

মাঠে ময়দানে

বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী
বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী

শোবিজ

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস

শোবিজ

অপরাধীরাই খানের টাকার খনি
অপরাধীরাই খানের টাকার খনি

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক
নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে
ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে

শনিবারের সকাল

পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল
পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল

নগর জীবন

জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়

সম্পাদকীয়

গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের বিকল্প নেই
গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের বিকল্প নেই

নগর জীবন

কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!

সম্পাদকীয়

কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ

সম্পাদকীয়

দর্শক নেই ৩৭১ কোটি টাকার নভোথিয়েটারে
দর্শক নেই ৩৭১ কোটি টাকার নভোথিয়েটারে

নগর জীবন

বৃষ্টিতে ঊর্ধ্বমুখী নিত্যবাজার
বৃষ্টিতে ঊর্ধ্বমুখী নিত্যবাজার

নগর জীবন

অন্ধকারের শক্তিকে পুনর্বাসন করতে চায়
অন্ধকারের শক্তিকে পুনর্বাসন করতে চায়

নগর জীবন

কেঁচো সারে ভাগ্যবদল
কেঁচো সারে ভাগ্যবদল

শনিবারের সকাল

শহুরে ছাদকৃষিতে বাণিজ্যিক নার্সারি
শহুরে ছাদকৃষিতে বাণিজ্যিক নার্সারি

সম্পাদকীয়

যত্নের বরবটি চাষ
যত্নের বরবটি চাষ

শনিবারের সকাল