শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:৩৬, শুক্রবার, ০৩ এপ্রিল, ২০২০

করোনা নিয়েও সর্বনাশা খেলায় মগ্ন পাকিস্তান

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
করোনা নিয়েও সর্বনাশা খেলায় মগ্ন পাকিস্তান

করোনা নিয়েও সর্বনাশা খেলায় মেতেছে পাকিস্তান। হু হু করে বাড়ছে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা। শুরু হয়েছে মৃত্যুর মিছিল। পরিস্থিতিকে কাজে লাগিয়ে পাক-সেনাবাহিনী এই দুঃসময়েও ক্ষমতার গন্ধ পেতে শুরু করেছে। অসহায় ইমরান খানের সরকার পরিস্থিতি মোকাবিলায় পুরোপুরি ব্যর্থ। জটিল পরিস্থিতিতেও লকডাউন ঘােষিত হয়নি। জুমা’র নামাজও চলছে সেনাবাহিনী আর মৌলবাদঅীদের দাপটে। সেনাকর্তারা নিজেদের করোনা সংক্রমণ থেকে বাঁচাতে কোভিড ১৯ আক্রান্তদের আইসোলেশনের যাবতীয় ব্যবস্থা করেছে ভারত ও আফগান সীমান্তে। করোনা সন্ত্রাসকেও তাঁরা পাঠাতে চায় প্রতিবেশী দেশে। করোনা সঙ্কটেও ত্রাণ বিলিতে পাকিস্তানের অমানবিক চরিত্রটাই বড় করে দেখা দিয়েছে। সেদেশের হিন্দুদের সবধরনের সাহায্যের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে পাক-সরকার।

ভারতের ১৩০ কোটির তুলনায় পাকিস্তানের জনসংখ্যা অনেক কম। ২০ কোটি। তবু সেখানে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ১৮৬৫। মৃত ২৫। আরও বেশ কয়েকজন আক্রান্তের অবস্থা আশঙ্কাজনক। তবু লকডাউন ঘােষণা হয়নি। বলা ভালো, করতে পারেননি ইমরান খান। অনেকেই মনে করছেন, পাকিস্তান সেনাবাহিনী আর মৌলবাদী নেতাদের চোখরাঙানি উপেক্ষা করে লকডাউন ঘোষণা করার মতো হিম্মতই নেই পাক-প্রধানমন্ত্রীর। তাই ইমরান এখন ব্যস্ত মিডিয়াকে দোষারোপ করতে। পাক-জনতার কাছে তাঁর আবেদন, 'করোনা সামান্য ব্যাপার। আতঙ্কিত হবেন না।'

করোনা নিয়ে দক্ষিণ এশিয়ার প্রায় সব দেশই উদ্বিগ্ন। সেটা বোঝা যায় সার্কের মার্চ মাসের শীর্ষ সম্মেলনে। ভিডিও সম্মেলনে সমস্ত সদস্য দেশের শীর্ষ নেতারা যোগ দিলেও ইমরান খান ছিলেন অনুপস্থিত। তার স্বাস্থ্য বিষয়ক সহকারী ডা. জাফর মির্জা অবশ্য ছিলেন। সেখানে ঠিক হয় করোনা মোকাবিলায় ১৮.৮ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের তহবিল গঠিত হবে। আফগানিস্তানের মতো দেশও সেই তহবিলে অর্থদানে সম্মত হয়। কিন্তু পাকিস্তান এখনও এক পয়সা দেয়নি।
উল্টে তহবিলের সঠিক ব্যবহারের কৌশল নিয়ে প্রশ্ন তােলে তারা। করোনা প্রতিরোধে পাকিস্তানের আন্তরিকতার অভাব ধরা পড়ে সার্ক দেশগুলোর চোখেও। করোনায় পাকিস্তানের মানুষ আতঙ্কিত। পাক-সেনারাও ভয় পেয়েছেন করোনার প্রকোপে। তাই করোনা আক্রান্তদের মূল ভূখণ্ড থেকে সড়িয়ে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে পাকিস্তান অধিকৃত কাশ্মীর অথবা উত্তরের গিলগিট-বাল্টিস্তান, বালুচিস্তানের দিকে। সেখানেই তৈরি হচ্ছে যাবতীয় আইসোলেশন ওয়ার্ড এবং কোয়ারেন্টাইন সেন্টার। উদ্দেশ্য একটাই। করোনার প্রকোপ থেকে রক্ষা করতে হবে পাক-সেনাবাহিনীকে।

নিউইয়র্ক টাইমস ২৬ মার্চ তো লিখেই দিয়েছে, ইমরান দুর্বল। মৌলবাদী, জঙ্গি আর সেনাবাহিনীর হাতেই আসল ক্ষমতা। তাই জুমার নামাজ এখনও বন্ধ হয়নি পাকিস্তানে। এই সঙ্কটের সময়ও চীনের বন্ধু দেশ পাকিস্তানে ১০ থেকে ১৫ মার্চ তাবলীগ জামাত অনুষ্ঠিত হয়। লাহোরে সেই জামাতে ৯০টি দেশ থেকে আড়াই লাখ মুসলিম অংশ নেন। সেখান থেকেই মারাত্মকভাবে ছড়ায় করোনার সংক্রমণ। তবু টনক নড়েনি। নামাজের নামে ভিড় করা চলছেই। সরকার শুধু ব্যস্ত, মূল ভূখণ্ডে সেনাকর্তাদের নিরাপদ রাখতে।

সৌদি আরব, ইরাক, তুরস্ক, আরব আমিরাত, জর্ডান প্রভৃতি মুসলিম প্রধান দেশ বন্ধ করে দিয়েছে মসজিদ। করোনা প্রতিরোধে উমরাহ স্থগিত রেখেছে সৌদি আরব। কিন্তু পাকিস্তানে ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান চলছে বহাল তবিয়তে। ইসলামাবাদ থেকে নাসিম জেহেরা তাই টুইটারে পাক সরকারের দায়িত্ববোধ নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। সংক্রমণ বাড়ছে। তবু সরকারের টনক নড়েনি। ইসলামাবাদের জেলা শাসক মহম্মদ হামজা টুইটারে নিজের দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি জনগণকে করোনা পরীক্ষার আর্জি জানিয়েছেন এই পর্যন্তই। সচেতনতার অভাব সর্বত্র। সরকারও বেশ নির্বিকার। বরং করোনার নামে সেনা বাহিনীর কর্তৃত্ব অনেকটাই বেড়ে গেছে। মৌলভিদের সঙ্গে নিয়ে নিজেদের আধিপত্য বাড়িয়ে চলেছেন সেনাকর্তারা। পাকিস্তানের গবেষক ও বিশ্লেষক আয়েষা সিদ্দিকি মনে করেন, পিছনের দরজা দিয়ে অসামরিক ক্ষমতাও দখল করতে চাইছে পাক সেনারা। অর্থাৎ, পাকিস্তানে নতুন করে সেনা অভ্যুত্থানের আশঙ্কা রয়েছে। আয়েষার মতে, ১৯৭৩ সালের সাংবিধানিক ২৪৫ বা ১৯৫৮ সালের মার্শাল ল প্রয়োগ পাক-সেনারা ক্ষমতা দখল করার মতো পরিস্থিতি তৈরি করছে।

পাক-সেনারা অবশ্য নিজেদের করোনা সংক্রমণের হাত থেকে বাঁচাতে বেশ যত্নশীল। সেটা পাক-নাগরিকরাও বুঝতে পারছেন। মুজফফরাবাদের ব্যবসায়ী জাফফর ইসমাইল সাংবাদিকদের বলেছেন, 'পাক সেনারা তো নিজেদের বাঁচাতে ইন্ডিয়া আর আফগানিস্তান সীমান্তেই করোনা পাঠাতে ব্যস্ত। বালুচিস্তানে পাকিস্তান-ইরান সীমান্তের ট্রাফটানে গড়ে উঠেছে করোনা সেন্টার। আল জাজিরাও বিষয়টি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। বালুচিস্তান লিবারেশন ফ্রন্ট (বিএলএফ)এর নেতা আল্লাহনিজার বালুচ অভিযোগ করেন, পাক-সেনারাই এখন কোভিড-১৯ ছড়াতে ব্যস্ত। বিএলএফের মূখপত্র সঙ্গার পাবলিকেশনে এ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়েছে। একই ছবি পাক-অধিকৃত কাশ্মীরেও।

এরই মধ্যে দেখা দিয়েছে তীব্র খাদ্য সঙ্কট। ওষুধ বা করোনা পরীক্ষা তো দূরস্ত, খেতে পর্যন্ত পাচ্ছেন না পাক অধিকৃত কাশ্মীর, পাঞ্জাব বা উত্তরাঞ্চলের মানুষরা। করােনা আতঙ্কে রোজগার বন্ধ। মূল ভূখণ্ডের ছবিটাও একই রকম। পাকিস্তানের আর্থিক দূরাবস্থা চরমে পৌঁছেছে। এই অবস্থায় পাক-নাগরিকরাই চাইছেন ভারতের সাহায্য। পাকিস্তানের সংখ্যালঘু হিন্দুদের অবস্থা তো খুবই শোচনীয়। তাদের সঙ্গে অমানবিক আচরণ করছে পাকিস্তান সরকার।

একটি উদাহরণ দিলেই হিন্দুদের বঞ্চনার ছবিটা স্পষ্ট হবে। সম্প্রতি করোনা মহামারীর কারণে করাচির রেহরি ঘোটে আয়োজন করা হয়েছিল গরীবদের জন্য রেশন বিলির। বহু হিন্দুও সেখানে উপস্থিত হন। কিন্তু স্থানীয় প্রশাসন তাদের সাফ জানিয়ে দেয়, হিন্দুরা এই রেশন পাওয়ার উপযুক্ত নয়। সমস্ত সুবিধা পাবেন শুধুমাত্র মুসলিমরাই। সারা পাকিস্তান হিন্দু পঞ্চায়েতের সাধারণ সম্পাদক রবি দাওয়ানি এ প্রসঙ্গে সাংবাদিকদের জানান, বিষয়টি তিনি জানতে পেরেই পাকিস্তান সরকারের সঙ্গে কথা বলেন। তারপর হিন্দু নারীদের জন্য কিছু খাদ্যের বন্দোবস্ত হয়। তবে বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন এখনও হিন্দুদের খাবার দিতে নারাজ। তারা জানিয়েছে, সরকার থেকে শুধু মুসলিমদেরই খাবার দিতে বলা হয়েছে। হিন্দুদের এই দুরাবস্থার কথা স্বীকার করেছেন পাকিস্তানি গবেষক ড. আমজাদ আয়ুব মির্জা। তিনি সাংবাদিকদের মাধ্যমে ভারত সরকারের কাছে অনুরােধ করেছেন, রাজস্থান সীমান্ত দিয়ে অবিলম্বে কিছু খাবার পাঠাতে। গোটা পাকিস্তানেই খাদ্য সঙ্কট চরমে। পরিস্থিতি মোকাবিলায় ব্যর্থ ইমরান সরকার।

আর সেই সুযোগে সেনাবাহিনী ও মৌলভিরা মিলে নতুন করে ক্ষমতা দখলের নেশায় মগ্ন। করোনার থাবাকে সীমান্তে ছড়িয়ে তারা চাইছেন, নতুন করে সেনা শাসন প্রতিষ্ঠা করতে। কিন্তু করোনার সংক্রমণে দায়বদ্ধতার অভাব ভাবাচ্ছে পাকিস্তানি সুশীল সমাজকেও। ইতিমধ্যেই করোনার সংক্রমণ হু হু করে বাড়ছে। বাড়ছে মৃত্যুর হারও। আক্রান্তদের পাকিস্তান সীমান্তে পাঠাতে চাইলেও পাকিস্তানের মূলভূখণ্ডেও ভালো মতো থাবা বসিয়েছে চীনা ভাইরাস। সেনা বাহিনীর উচ্চাশা আর ইমরানের দুর্বল নেতৃত্বের যুগলবন্দিতে পাকিস্তানে করোনার রমরমা আন্তর্জাতিক দুনিয়ারও নজরে এসেছে। মৌলবাদী আর জঙ্গিরা এখন আরও সক্রিয় হয়ে উঠেছে। সবমিলিয়ে করোনা দুর্যোগেও পাকিস্তানের নাশকতামূলক মনোভাব এবং সর্বনাশা ক্ষমতা দখলের লড়াই নতুন করে উদ্বিগ্ন করে তুলছে প্রতিবেশী দেশগুলোকে।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
মার্কিন পরিবহন মন্ত্রীকে নাসার প্রশাসক বানালেন ট্রাম্প
মার্কিন পরিবহন মন্ত্রীকে নাসার প্রশাসক বানালেন ট্রাম্প
লন্ডনে বাড়ছে সহিংসতা
লন্ডনে বাড়ছে সহিংসতা
পূর্ব চীনে প্রচণ্ড গরম, ছাত্রছাত্রীরা আশ্রয় নিচ্ছে লাইব্রেরি-সুপারমার্কেটে
পূর্ব চীনে প্রচণ্ড গরম, ছাত্রছাত্রীরা আশ্রয় নিচ্ছে লাইব্রেরি-সুপারমার্কেটে
‘আপনি এত সুন্দর ইংরেজি শিখলেন কোথায়?’— লাইবেরিয়ার প্রেসিডেন্টকে ট্রাম্পের প্রশ্ন
‘আপনি এত সুন্দর ইংরেজি শিখলেন কোথায়?’— লাইবেরিয়ার প্রেসিডেন্টকে ট্রাম্পের প্রশ্ন
ভারতে যুদ্ধবিমান দুর্ঘটনা, নিহত পাইলটদের পরিচয় প্রকাশ
ভারতে যুদ্ধবিমান দুর্ঘটনা, নিহত পাইলটদের পরিচয় প্রকাশ
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল দিল্লি
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল দিল্লি
ইউক্রেনে আবারও রাশিয়ার বড় ড্রোন হামলা
ইউক্রেনে আবারও রাশিয়ার বড় ড্রোন হামলা
গাজা থেকে সেনা প্রত্যাহারের দাবি হামাসের
গাজা থেকে সেনা প্রত্যাহারের দাবি হামাসের
ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা
ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা
আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি
আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি
সর্বশেষ খবর
সিঙ্গাপুরের কাছে হেরে হামজা-জামালদের র‍্যাঙ্কিংয়ে অবনতি
সিঙ্গাপুরের কাছে হেরে হামজা-জামালদের র‍্যাঙ্কিংয়ে অবনতি

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফেদেরারকে পেছনে ফেলে জকোভিচের নতুন রেকর্ড
ফেদেরারকে পেছনে ফেলে জকোভিচের নতুন রেকর্ড

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বেনাপোল বন্দরে জলাবদ্ধতায় কমিটি গঠন
বেনাপোল বন্দরে জলাবদ্ধতায় কমিটি গঠন

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন পরিবহন মন্ত্রীকে নাসার প্রশাসক বানালেন ট্রাম্প
মার্কিন পরিবহন মন্ত্রীকে নাসার প্রশাসক বানালেন ট্রাম্প

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডনে বাড়ছে সহিংসতা
লন্ডনে বাড়ছে সহিংসতা

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে চন্দ্রগঞ্জ থানাকে উপজেলা গঠনে প্রশাসনের গণশুনানি
লক্ষ্মীপুরে চন্দ্রগঞ্জ থানাকে উপজেলা গঠনে প্রশাসনের গণশুনানি

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী
১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ফটিকছড়িতে বৃক্ষরোপণ ও চারা বিতরণ উৎসব
ফটিকছড়িতে বৃক্ষরোপণ ও চারা বিতরণ উৎসব

২৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাকের চাপায় নিহত ১
ট্রাকের চাপায় নিহত ১

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি
ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পূর্ব চীনে প্রচণ্ড গরম, ছাত্রছাত্রীরা আশ্রয় নিচ্ছে লাইব্রেরি-সুপারমার্কেটে
পূর্ব চীনে প্রচণ্ড গরম, ছাত্রছাত্রীরা আশ্রয় নিচ্ছে লাইব্রেরি-সুপারমার্কেটে

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে ৩৫০ সুবিধাবঞ্চিত শিশুর হাতে জেলা প্রশাসকের উপহার
নারায়ণগঞ্জে ৩৫০ সুবিধাবঞ্চিত শিশুর হাতে জেলা প্রশাসকের উপহার

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ৩৪ কিলোমিটার যানজট, যাত্রীদের দুর্ভোগ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ৩৪ কিলোমিটার যানজট, যাত্রীদের দুর্ভোগ

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যশোর বোর্ডে পাসের হার ৭৩.৬৯ শতাংশ
যশোর বোর্ডে পাসের হার ৭৩.৬৯ শতাংশ

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নেস্‌লে সেরেগ্রো এখন শ্রীলঙ্কায়
নেস্‌লে সেরেগ্রো এখন শ্রীলঙ্কায়

৫১ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

'যে ফল হয়েছে সেটিই প্রকৃত, বাড়তি নম্বর দেওয়ার সুযোগ নেই'
'যে ফল হয়েছে সেটিই প্রকৃত, বাড়তি নম্বর দেওয়ার সুযোগ নেই'

৫৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কারিগরি বোর্ডে কৃতকার্য ৭৩.৬৩ শতাংশ শিক্ষার্থী
কারিগরি বোর্ডে কৃতকার্য ৭৩.৬৩ শতাংশ শিক্ষার্থী

৫৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ
মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ

৫৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মোংলা বন্দরে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত
মোংলা বন্দরে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদরাসা বোর্ডে কমেছে পাসের হার ও জিপিএ-৫
মাদরাসা বোর্ডে কমেছে পাসের হার ও জিপিএ-৫

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘আপনি এত সুন্দর ইংরেজি শিখলেন কোথায়?’— লাইবেরিয়ার প্রেসিডেন্টকে ট্রাম্পের প্রশ্ন
‘আপনি এত সুন্দর ইংরেজি শিখলেন কোথায়?’— লাইবেরিয়ার প্রেসিডেন্টকে ট্রাম্পের প্রশ্ন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসিতে ফেল করেছে ৬ লাখ ৬৬০ শিক্ষার্থী
এসএসসিতে ফেল করেছে ৬ লাখ ৬৬০ শিক্ষার্থী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লা বোর্ডে পাসের হার ৬৩.৬০, কমেছে ১৬ শতাংশ
কুমিল্লা বোর্ডে পাসের হার ৬৩.৬০, কমেছে ১৬ শতাংশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন
এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা
রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফেসবুকের রিকমেন্ডেশন সাসপেন্ড হওয়ার কিছু কারণ
ফেসবুকের রিকমেন্ডেশন সাসপেন্ড হওয়ার কিছু কারণ

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ক্যাপসিকাম খাওয়ার ৮ উপকারিতা
ক্যাপসিকাম খাওয়ার ৮ উপকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

উইম্বলডনের শেষ চারে প্রথমবার স্বিয়নতেক ও বেনসিচ
উইম্বলডনের শেষ চারে প্রথমবার স্বিয়নতেক ও বেনসিচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গোবিপ্রবিতে ‘গণতন্ত্রের বিকাশে ছাত্র সংসদের ভূমিকা’ শীর্ষক প্রবন্ধ প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ
গোবিপ্রবিতে ‘গণতন্ত্রের বিকাশে ছাত্র সংসদের ভূমিকা’ শীর্ষক প্রবন্ধ প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের হামলার ক্ষতি দেখে ইসরায়েলের চক্ষু চড়ক গাছ!
ইরানের হামলার ক্ষতি দেখে ইসরায়েলের চক্ষু চড়ক গাছ!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঋণের ভারে নুয়ে পড়া জনতা ব্যাংক ঘুরে দাঁড়াচ্ছে
ঋণের ভারে নুয়ে পড়া জনতা ব্যাংক ঘুরে দাঁড়াচ্ছে

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হাসিনার কল রেকর্ড ফাঁস : ‘এটা ট্রেলার মাত্র, অনেক কিছু এখনো বাকি’
হাসিনার কল রেকর্ড ফাঁস : ‘এটা ট্রেলার মাত্র, অনেক কিছু এখনো বাকি’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য জরুরি নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য জরুরি নির্দেশনা মাউশির

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি
আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজস্ব আকাশ প্রতিরক্ষা আনল হুথি
নিজস্ব আকাশ প্রতিরক্ষা আনল হুথি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটের মার্কা শাপলা নয়, ইসির নীতিগত সিদ্ধান্ত
ভোটের মার্কা শাপলা নয়, ইসির নীতিগত সিদ্ধান্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার
সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে অতীতের মতো রেজাল্ট দেয়া হবে না: শিক্ষা উপদেষ্টা
ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে অতীতের মতো রেজাল্ট দেয়া হবে না: শিক্ষা উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের সব প্রস্তুতি শেষ করার নির্দেশ ‍প্রধান উপদেষ্টার
ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের সব প্রস্তুতি শেষ করার নির্দেশ ‍প্রধান উপদেষ্টার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাগিংয়ের নামে জুনিয়রদের যৌন হেনস্তার অভিযোগে ৭ ইসরায়েলি সেনা আটক
র‌্যাগিংয়ের নামে জুনিয়রদের যৌন হেনস্তার অভিযোগে ৭ ইসরায়েলি সেনা আটক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ জুলাই বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট পাবেন গ্রাহকরা
১৮ জুলাই বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট পাবেন গ্রাহকরা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে
দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা
ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘একই সাথে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে মোকাবেলার ক্ষমতা ইরানের আছে’
‘একই সাথে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে মোকাবেলার ক্ষমতা ইরানের আছে’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই
হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রিয়ালকে উড়িয়ে দিয়ে ফাইনালে পিএসজি
রিয়ালকে উড়িয়ে দিয়ে ফাইনালে পিএসজি

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাহাড়ে ঘুরতে গিয়ে পা পিছলে পড়ে দুই শিক্ষার্থীর মৃত্যু
পাহাড়ে ঘুরতে গিয়ে পা পিছলে পড়ে দুই শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বগুড়ার আলোচিত সন্ত্রাসী তুফান সরকারের শ্বশুর-শাশুড়ি ও স্ত্রী গ্রেপ্তার
বগুড়ার আলোচিত সন্ত্রাসী তুফান সরকারের শ্বশুর-শাশুড়ি ও স্ত্রী গ্রেপ্তার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্থগিত হলো কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের বৃহস্পতিবারের পরীক্ষা
স্থগিত হলো কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের বৃহস্পতিবারের পরীক্ষা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের
গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের ভয়ংকর রূপে বন্যা
ফের ভয়ংকর রূপে বন্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

রোজার আগে নির্বাচন
রোজার আগে নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ

সম্পাদকীয়

তিন দেশের ঘনিষ্ঠতায় উদ্বিগ্ন ভারত
তিন দেশের ঘনিষ্ঠতায় উদ্বিগ্ন ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

কলকাতায় পুরোনো চোরাচালান ব্যবসায় আবার তাজুল
কলকাতায় পুরোনো চোরাচালান ব্যবসায় আবার তাজুল

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিযোগিতায় ধারে কাছেও নেই বাংলাদেশ
প্রতিযোগিতায় ধারে কাছেও নেই বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

রুট পারমিট ছাড়াই গণপরিবহন
রুট পারমিট ছাড়াই গণপরিবহন

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লবণাক্ত মাটিতে সৌদি খেজুর
লবণাক্ত মাটিতে সৌদি খেজুর

পেছনের পৃষ্ঠা

অনেক চ্যালেঞ্জ বাংলাদেশে বিনিয়োগে
অনেক চ্যালেঞ্জ বাংলাদেশে বিনিয়োগে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋতুপর্ণার ক্যানসার আক্রান্ত মাকে তারেক রহমানের সহায়তা
ঋতুপর্ণার ক্যানসার আক্রান্ত মাকে তারেক রহমানের সহায়তা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ সমাধান ব্যর্থ, নালায় পড়ে আবার শিশুর মৃত্যু
বাঁশ সমাধান ব্যর্থ, নালায় পড়ে আবার শিশুর মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধ রেলক্রসিং যেন মারণফাঁদ
অবৈধ রেলক্রসিং যেন মারণফাঁদ

রকমারি নগর পরিক্রমা

তদন্ত শেষ হবে কবে?
তদন্ত শেষ হবে কবে?

পেছনের পৃষ্ঠা

৩০ মিনিটে ৫২ জনকে হত্যা
৩০ মিনিটে ৫২ জনকে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীতে দুই বাসের চাপায় মর্মান্তিক মৃত্যু
রাজধানীতে দুই বাসের চাপায় মর্মান্তিক মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

দখল-দূষণে বদ্ধ চার খাল
দখল-দূষণে বদ্ধ চার খাল

রকমারি নগর পরিক্রমা

মেয়েকে হত্যার হুমকি দিয়ে মাকে ধর্ষণ, যুবক কারাগারে
মেয়েকে হত্যার হুমকি দিয়ে মাকে ধর্ষণ, যুবক কারাগারে

দেশগ্রাম

সন্তান হত্যার ভয় দেখিয়ে গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগ
সন্তান হত্যার ভয় দেখিয়ে গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগ

নগর জীবন

কিংস অ্যারিনা রাঙাতে চান মেয়েরা
কিংস অ্যারিনা রাঙাতে চান মেয়েরা

মাঠে ময়দানে

অচল সারা দেশ বিচ্ছিন্ন ঢাকা
অচল সারা দেশ বিচ্ছিন্ন ঢাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের প্রত্যাশা জনগণের
সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের প্রত্যাশা জনগণের

নগর জীবন

আত্মহত্যার আগে আশা ভোঁসলেকে কেন ফোন করেন গুরু দত্ত
আত্মহত্যার আগে আশা ভোঁসলেকে কেন ফোন করেন গুরু দত্ত

শোবিজ

হাসিনার বিচার বাংলাদেশেই হবে
হাসিনার বিচার বাংলাদেশেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধনপ্রত্যাশী ১৪৪ দলের আবেদন বাছাই শুরু
নিবন্ধনপ্রত্যাশী ১৪৪ দলের আবেদন বাছাই শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

টানা বৃষ্টিতে রাজধানীতে জলাবদ্ধতা দুর্ভোগ
টানা বৃষ্টিতে রাজধানীতে জলাবদ্ধতা দুর্ভোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০তে ঘুরে দাঁড়াতে চান টাইগাররা
টি-২০তে ঘুরে দাঁড়াতে চান টাইগাররা

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ আজ
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ আজ

নগর জীবন

জড়িয়ে পড়েছিল বিচার বিভাগও
জড়িয়ে পড়েছিল বিচার বিভাগও

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামী আন্দোলনের সঙ্গে জাতীয় সংস্কার জোটের মতবিনিময়
ইসলামী আন্দোলনের সঙ্গে জাতীয় সংস্কার জোটের মতবিনিময়

নগর জীবন