শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:১৭, সোমবার, ২৬ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

বিবিসি বাংলা’র প্রতিবেদন

হারিয়ে যাওয়া যে মহাদেশ খুঁজে পেতে লেগেছে পৌনে ৪০০ বছর!

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
হারিয়ে যাওয়া যে মহাদেশ খুঁজে পেতে লেগেছে পৌনে ৪০০ বছর!

১৬৪২ সালের কথা। গোঁফ-দাড়িওয়ালা অভিজ্ঞ ডাচ নাবিক আবেল টাসমান বের হয়েছেন এক অভিযাত্রায়।

আবেল টাসমান তার অধীনস্থ নাবিকরা কেউ এদিক-ওদিক করলে কঠোর শাস্তি দিতেন। একবার তিনি তাদের কয়েকজনকে ফাঁসিতে ঝোলাবারও চেষ্টা করেছিলেন-প্রচুর মদ্যপানের পর মাতাল অবস্থায়।

সেই সময়টা ইউরোপিয়ান নাবিক অভিযাত্রীদের সাগর পাড়ি দিয়ে নতুন নতুন ভূখন্ড আবিষ্কারের যুগ। আর পৃথিবীর দক্ষিণ গোলার্ধ তখনো ইউরোপিয়ানদের কাছে এক রহস্যময় জায়গা।

প্রাচীন রোমান যুগ থেকেই ইউরোপের লোকেরা বিশ্বাস করতো, পৃথিবীর দক্ষিণদিকে কোথাও এক বিশাল ভূখণ্ড আছে এবং তা আবিষ্কৃত হবার আগেই তার নামও দেয়া হয়ে গিয়েছিল 'টেরা অস্ট্রালিস' ।

টাসমানও নিশ্চিত ছিলেন যে দক্ষিণ গোলার্ধে এক অনাবিষ্কৃত বিশাল মহাদেশ আছে এবং তার জেদ চেপেছিল যে সেটা খুঁজে বের করতেই হবে।

সেই ইচ্ছা নিয়েই ১৬৪২ সালের ১৪ আগস্ট যাত্রা শুরু করলেন টাসমান। ইন্দোনেশিয়ার জাকার্তায় ছিল তার কোম্পানির ঘাঁটি-সেখান থেকেই দুটি ছোট জাহাজ নিয়ে রওনা দিলেন তিনি। প্রথম গেলেন পশ্চিম দিকে, তারপর দক্ষিণে এবং শেষ পর্যন্ত এখন যেটা নিউজিল্যান্ডের সাউথ আইল্যান্ড বলা হয়-সেখানে পৌঁছালেন।

সেখানে আরো কয়েকশ বছর আগে থেকেই বসতি স্থাপনকারী মাওরি জনগোষ্ঠীর মানুষদের সাথে টাসমানের প্রথম সাক্ষাৎ খুব প্রীতিকর হয়নি।

মাওরিরা ক্যানু জাতীয় ছোট নৌকা দিয়ে আঘাত করে ইউরোপিয়ানদের একটি ছোট নৌকা ডুবিয়ে দিল-যেটি ডাচ জাহাজগুলোর মধ্যে বার্তা বিনিময় করছিল।

এতে চার জন ইউরোপিয়ান মারা যায়। পরে ইউরোপিয়ানরা ১১টি ক্যানু লক্ষ্য করে কামানের গোলা ছোঁড়ে। তবে এতে কী ক্ষয়ক্ষতি হয়েছিল তা জানা যায় না।

টাসমানের অভিযান সেখানেই শেষ হয়। তিনি ওই জায়গাটার নাম দেন "মুরডেনের্স বে" যার অর্থ খুনীদের উপসাগর এবং তারপর তার নতুন পাওয়া ভূখন্ডের ওপর পা না ফেলেই তিনি কয়েক সপ্তাহ পরে দেশের উদ্দেশে যাত্রা করেন।

তিনি বিশ্বাস করতেন যে তিনি আসলেই সেই বিরাট দক্ষিণাঞ্চলীয় মহাদেশটি আবিষ্কার করেছেন, কিন্তু একে কেন্দ্র করে যে বাণিজ্যিক লাভ হবে বলে তিনি কল্পনা করেছিলেন-তার সাথে এর কোন মিল পাননি তিনি। আর কখনো এখানে ফিরেও আসেননি টাসমান।

এখন যা অস্ট্রেলিয়া-তার কথা সে সময় অনেকেই জানতো, কিন্তু ইউরোপিয়ানরা মনে করেছিল এটি তাদের কল্পিত সেই বিশাল দক্ষিণাঞ্চলীয় মহাদেশ নয়। পরে অবশ্য তারা মত পরিবর্তন করে এবং টেরা অস্ট্রালিসের নাম থেকেই অস্ট্রেলিয়া নামটি দেয়া হয়।

কিন্তু তাসমান কখনো বুঝতে পারেননি যে তার ধারণা সঠিক এবং নিখোঁজ একটি মহাদেশ সত্যিই আছে।

পানির নিচের মহাদেশ 'জিল্যান্ডিয়া'

২০১৭ সালে সংবাদ মাধ্যমে শিরোনাম হন এক দল ভূতত্ববিজ্ঞানী।

তারা ঘোষণা করেন যে তারা জিল্যান্ডিয়া নামে এক মহাদেশ আবিষ্কার করেছেন যার আয়তন ১৮ লক্ষ ৯০ হাজার বর্গমাইল। মাওরি ভাষায় এর নাম তে-রিউ-আ-মাওয়ি এবং এটা মাদাগাস্কারের চেয়ে ৬ গুণ বড়।

এতদিন পর্যন্ত পৃথিবীর যত বিশ্বকোষ, মানচিত্র, সার্চ ইঞ্জিন-সবারই ছিল এক কথা যে-মহাদেশের সংখ্যা সাতটি। কিন্তু সেই গবেষক দল আত্মবিশ্বাসের সাথেই বললেন, এটা ঠিক নয়। মহাদেশ আটটি এবং এই নতুনটি হচ্ছে সবচেয়ে ছোট, সবচেয়ে সরু এবং নবীনতম মহাদেশ।

সমস্যা হলো, এর ৯৪ শতাংশই পানির নিচে ডুবে আছে। শুধু মাত্র কিছু দ্বীপ-যেমন নিউজিল্যান্ড-পানির ওপরে মাথা বের করে রেখেছে। কিন্তু বাকিটুকু-আমাদের সবার চোখের সামনে-এতদিন লুকিয়ে ছিল।

নিউজিল্যান্ডের ক্রাউন রিসার্চ ইনস্টিটিউটের জিএনএস সায়েন্সের ভূতত্ত্ববিদ অ্যাণ্ডি টালশ হচ্ছেন 'জিল্যান্ডিয়া' আবিষ্কারক দলটির একজন। তিনি বলছেন "কোন কিছু চোখের সামনে থাকলেও যে তা উদ্ঘাটন করতে এতদিন লাগতে পারে-তারই এক দৃষ্টান্ত এটি।"

কিন্তু এ তো শুরু মাত্র। চার বছর পরও এই জিল্যাণ্ডিয়া এখনো একটি ধাঁধাঁ হয়েই আছে। এই মহাদেশ এখনো লুকিয়ে আছে ২ কিলোমিটার সাগরের পানির নিচে।

কীভাবে এ মহাদেশের জন্ম হয়েছিল? এখানে বাস করতো কারা? কতদিন ধরেই বা এটি পানির নিচে ডুবে রয়েছে?

অনেক পরিশ্রমের পর আবিষ্কার

সত্যি কথা বলতে কী, জিল্যান্ডিয়া সম্পর্কে জানার চেষ্টা সবসময়ই ছিল কঠিন।

আবেল টাসমানের নিউজিল্যান্ড আবিষ্কারের আরো একশ বছর পর ব্রিটিশ মানচিত্র-প্রস্তুতকারক জেমস কুককে পাঠানো হয়েছিল দক্ষিণ গোলার্ধে। তার আনুষ্ঠানিক দায়িত্ব ছিল পৃথিবী ও সূর্যের মাঝখান দিয়ে শুক্রগ্রহের অতিক্রম করাকে পর্যবেক্ষণ করা-যাতে পৃথিবী থেকে সূর্যের দূরত্ব হিসাব করা যায়।

কিন্তু তার সাথে ছিল আরেকটি বন্ধ খাম। তাকে বলে দেয়া হয়েছিল প্রথম কাজটা শেষ করার পরেই যেন তিনি তা খোলেন।

এতে ছিল অতি-গোপনীয় এক মিশনের নির্দেশিকা-সেটা হলো দক্ষিণের সেই অজানা মহাদেশ আবিষ্কার-যার ওপর দিয়েই তিনি খুব সম্ভবত নিউজিল্যান্ডে পৌঁছেছিলেন।

জিল্যান্ডিয়ার অস্তিত্বের সন্ধান প্রথম কে পেয়েছিলেন?

স্কটিশ প্রকৃতিবিদ স্যার জেমস হেক্টর ১৮৯৫ সালে নিউজিল্যান্ডের দক্ষিণ উপকুলবর্তী অনেক দ্বীপ জরিপ করতে এক সফরে গিয়েছিলেন। তিনিই প্রথম জিল্যান্ডিয়ার অস্তিত্বের প্রমাণ চিহ্নিত করেছিলেন।

ওই দ্বীপগুলোর ভূতাত্ত্বিক গঠন পরীক্ষা করে তিনি বলেছিলেন, "নিউজিল্যান্ড হচ্ছে একটি পর্বতমালার অবশিষ্টাংশ - যা হচ্ছে বর্তমানে পানিতে-ডুবে-থাকা একটি মহাদেশীয় এলাকার চূড়া এবং এটি দক্ষিণ ও পূর্বদিকে বহুদূর পর্যন্ত বিস্তৃত।"

কিন্তু এর পরও জিল্যান্ডিয়ার বিষয়টি অনেকটাই অস্পষ্ট রয়ে যায় এবং ১৯৬০-এর দশক পর্যন্ত এ বিষয়ে আর কিছুই ঘটেনি।

১৯৬০-এর দশকে ভূতত্ত্ববিদরা একটা মহাদেশের সংজ্ঞার ব্যাপারে একমত হন যে এটা হতে হবে এমন এক ভূতাত্ত্বিক অঞ্চল যা বিশাল এবং উঁচু, যাতে নানারকম শিলার উপস্থিতি থাকবে, যার উপরের স্তর হবে পুরু।

এর পর ১৯৯৫ সালে আমেরিকান ভূ-পদার্থবিদ ব্রুস লুইয়েনডাইক এই এলাকাটিকে আবার মহাদেশ হিসেবে বর্ণনা করে প্রস্তাব দেন-একে জিল্যান্ডিয়া নামে ডাকা হোক।

প্রায় একই সময় জাতিসংঘের সমুদ্র আইন সংক্রান্ত কনভেনশন কার্যকর হয়-যার ফলে বিভিন্ন দেশের পক্ষে তাদের উপকুল থেকে ২০০ মাইল পর্যন্ত এলাকাকে তাদের 'কন্টিনেন্টাল শেলফ'-বা মহীসোপানের অংশ হিসেবে দাবি করতে পারে- এবং সেখানকার খনিজ সম্পদও আহরণ করতে পারে।

এখন নিউজিল্যান্ড যদি প্রমাণ করতে পারে যে দেশটি একটি বৃহত্তর মহাদেশের অংশ-তাহলে তাদের ভূখন্ডের পরিমাণ অন্তত ৬ গুণ বেড়ে যাবে।

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
আরও ৩০ ফিলিস্তিনির নিথর দেহ ফেরত দিল ইসরায়েল
আরও ৩০ ফিলিস্তিনির নিথর দেহ ফেরত দিল ইসরায়েল
ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত
শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের
শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের
ব্যয় সংকোচনে ১৬ হাজার কর্মী ছাঁটাই করবে নেসলে
ব্যয় সংকোচনে ১৬ হাজার কর্মী ছাঁটাই করবে নেসলে
সিরিয়ায় প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের বাসে বোমা বিস্ফোরণ
সিরিয়ায় প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের বাসে বোমা বিস্ফোরণ
চীনে ৩০ খ্রিস্টানকে গ্রেফতারের অভিযোগ, দমন পীড়নের শঙ্কা
চীনে ৩০ খ্রিস্টানকে গ্রেফতারের অভিযোগ, দমন পীড়নের শঙ্কা
যুদ্ধবিরতির মাঝেই পশ্চিম তীরে ভূমি দখল করছে ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির মাঝেই পশ্চিম তীরে ভূমি দখল করছে ইসরায়েল
কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র
কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
মেক্সিকোতে প্রবল বৃষ্টি-বন্যায় মৃত্যু বেড়ে ৬৬, নিখোঁজ ৭৫
মেক্সিকোতে প্রবল বৃষ্টি-বন্যায় মৃত্যু বেড়ে ৬৬, নিখোঁজ ৭৫
গাজার জন্য ৯০০ টন খাদ্য নিয়ে যাচ্ছে তুরস্কের জাহাজ
গাজার জন্য ৯০০ টন খাদ্য নিয়ে যাচ্ছে তুরস্কের জাহাজ
‘বন্ধুত্ব থেকে বৈরিতা’: কেন জটিল হচ্ছে পাকিস্তান–তালেবান সম্পর্ক
‘বন্ধুত্ব থেকে বৈরিতা’: কেন জটিল হচ্ছে পাকিস্তান–তালেবান সম্পর্ক
সর্বশেষ খবর
জাতীয় ঐক্য গঠনে কয়েকটি দল ক্ষুদ্র স্বার্থের পরিচয় দিচ্ছে : প্রিন্স
জাতীয় ঐক্য গঠনে কয়েকটি দল ক্ষুদ্র স্বার্থের পরিচয় দিচ্ছে : প্রিন্স

এই মাত্র | রাজনীতি

জাতিসংঘের শুভেচ্ছাদূত হলেন হানিয়া আমির
জাতিসংঘের শুভেচ্ছাদূত হলেন হানিয়া আমির

১২ মিনিট আগে | শোবিজ

বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত
বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার
ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার

১৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজে পাসের হার বেশি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজে পাসের হার বেশি

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আরও ৩০ ফিলিস্তিনির নিথর দেহ ফেরত দিল ইসরায়েল
আরও ৩০ ফিলিস্তিনির নিথর দেহ ফেরত দিল ইসরায়েল

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কপিল শর্মার ক্যাফেতে ফের গুলিবর্ষণ, নিশানায় ‘সালমানের শত্রু’ গ্যাং
কপিল শর্মার ক্যাফেতে ফের গুলিবর্ষণ, নিশানায় ‘সালমানের শত্রু’ গ্যাং

২৩ মিনিট আগে | শোবিজ

ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একদিনে শিক্ষার্থীরা লাগিয়েছেন ২০ হাজার তালের বীজ
একদিনে শিক্ষার্থীরা লাগিয়েছেন ২০ হাজার তালের বীজ

৩১ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ফেনীতে ২৪ ঘণ্টায় নতুন ১১ ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত
ফেনীতে ২৪ ঘণ্টায় নতুন ১১ ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে লাঠিখেলা ও লোকগানের মধ্য দিয়ে বিএনপির লিফলেট বিতরণ
নোয়াখালীতে লাঠিখেলা ও লোকগানের মধ্য দিয়ে বিএনপির লিফলেট বিতরণ

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন
বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সবচেয়ে শক্তিশালী ও দূরবর্তী রেডিও বলয়ের সন্ধান
সবচেয়ে শক্তিশালী ও দূরবর্তী রেডিও বলয়ের সন্ধান

৫৭ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

কুমিল্লায় ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
কুমিল্লায় ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের
শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জলবায়ু ঋণ বাতিলের দাবিতে কলাপাড়ায় মানববন্ধন ও সাইকেল র‍্যালি
জলবায়ু ঋণ বাতিলের দাবিতে কলাপাড়ায় মানববন্ধন ও সাইকেল র‍্যালি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন
নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আমরা গণতান্ত্রিক সরকার ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করতে চাই : সালাহউদ্দীন আহমেদ
আমরা গণতান্ত্রিক সরকার ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করতে চাই : সালাহউদ্দীন আহমেদ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইঞ্জিনিয়ার্স ও সিগন্যালস্ কোরের রিক্রুট ব্যাচের সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত
ইঞ্জিনিয়ার্স ও সিগন্যালস্ কোরের রিক্রুট ব্যাচের সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পঞ্চগড়ে ফুলের চারা রোপণ
পঞ্চগড়ে ফুলের চারা রোপণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢামেক হাসপাতালের আশপাশ থেকে তিন ভবঘুরের মরদেহ উদ্ধার
ঢামেক হাসপাতালের আশপাশ থেকে তিন ভবঘুরের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের
ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ড্রেনেজ সংস্কার কাজের উদ্বোধন করলেন চসিক মেয়র
ড্রেনেজ সংস্কার কাজের উদ্বোধন করলেন চসিক মেয়র

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিকেএসপি’তে আমন্ত্রণমূলক আন্তর্জাতিক বাস্কেটবল চ্যাম্পিয়নশিপের উদ্বোধন
বিকেএসপি’তে আমন্ত্রণমূলক আন্তর্জাতিক বাস্কেটবল চ্যাম্পিয়নশিপের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাইবান্ধায় হত্যার রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৩
গাইবান্ধায় হত্যার রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যয় সংকোচনে ১৬ হাজার কর্মী ছাঁটাই করবে নেসলে
ব্যয় সংকোচনে ১৬ হাজার কর্মী ছাঁটাই করবে নেসলে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় এইচএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ পেলো তিন হাজার শিক্ষার্থী
বগুড়ায় এইচএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ পেলো তিন হাজার শিক্ষার্থী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ায় প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের বাসে বোমা বিস্ফোরণ
সিরিয়ায় প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের বাসে বোমা বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে ২ জনের লাশ উদ্ধার
কক্সবাজারে ২ জনের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাকসু নির্বাচনে ভোট পড়েছে ৬৯.৮৩ শতাংশ, চলছে গণনা
রাকসু নির্বাচনে ভোট পড়েছে ৬৯.৮৩ শতাংশ, চলছে গণনা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক
১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩
এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের
চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’
‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা
ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি
তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?
এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট
চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি
২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প
হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প
রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?
সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ
অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেড় লাখ টাকা নিয়ে ধরিয়ে দেওয়া হলো ভিম সাবান
দেড় লাখ টাকা নিয়ে ধরিয়ে দেওয়া হলো ভিম সাবান

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের
সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা
পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া
চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’
‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ
প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর
শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া
চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ
মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলম্বিয়াকে হারিয়ে যুব বিশ্বকাপের ফাইনালে আর্জেন্টিনা
কলম্বিয়াকে হারিয়ে যুব বিশ্বকাপের ফাইনালে আর্জেন্টিনা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ অক্টোবর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনের জন্য আরও বেশি মার্কিন অস্ত্র কেনার আহ্বান
ইউক্রেনের জন্য আরও বেশি মার্কিন অস্ত্র কেনার আহ্বান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ
ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা
১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দৃষ্টি সীমার বাইরে গিয়েও আঘাত হানবে চীনা ট্যাঙ্ক
দৃষ্টি সীমার বাইরে গিয়েও আঘাত হানবে চীনা ট্যাঙ্ক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জটিলতা কাটল না জুলাই সনদে
জটিলতা কাটল না জুলাই সনদে

প্রথম পৃষ্ঠা

কেনাকাটায় ভয়াবহ দুর্নীতি
কেনাকাটায় ভয়াবহ দুর্নীতি

নগর জীবন

ফার্নিচার মেলায় ছাড়ের ছড়াছড়ি
ফার্নিচার মেলায় ছাড়ের ছড়াছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যাপে নয়, খ্যাপে চলে
অ্যাপে নয়, খ্যাপে চলে

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির ২৪, একক প্রার্থী নিয়ে প্রচারে জামায়াত এনসিপি
বিএনপির ২৪, একক প্রার্থী নিয়ে প্রচারে জামায়াত এনসিপি

নগর জীবন

সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল

সম্পাদকীয়

পিআর আমি নিজেই বুঝি না জনগণ কী বুঝবে
পিআর আমি নিজেই বুঝি না জনগণ কী বুঝবে

পেছনের পৃষ্ঠা

যমুনা অভিমুখে লংমার্চ ঘোষণা
যমুনা অভিমুখে লংমার্চ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি
আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়
বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনমুখী পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টায় পুলিশ
নির্বাচনমুখী পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টায় পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রবাসীদের পদচারণে ভোটের মাঠ সরগরম
প্রবাসীদের পদচারণে ভোটের মাঠ সরগরম

নগর জীবন

গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া
গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

জাহিদ মালেক জমি কেলেঙ্কারি
জাহিদ মালেক জমি কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ
আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকাপয়সার ছড়াছড়ি শুরু হয়েছে
টাকাপয়সার ছড়াছড়ি শুরু হয়েছে

নগর জীবন

জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা
জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১
চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১

নগর জীবন

বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার
বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় পতন শেয়ারবাজারে
বড় পতন শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে
কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ সম্পন্ন
সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ সম্পন্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও
নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও

প্রথম পৃষ্ঠা

অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?
অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি
বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি

নগর জীবন

তদন্তে আটকা নতুন দলের নিবন্ধন
তদন্তে আটকা নতুন দলের নিবন্ধন

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারকে ব্ল্যাকমেলের চেষ্টায় গণতন্ত্রবিরোধীরা
সরকারকে ব্ল্যাকমেলের চেষ্টায় গণতন্ত্রবিরোধীরা

নগর জীবন

মাহী বি. চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলার সিদ্ধান্ত
মাহী বি. চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলার সিদ্ধান্ত

নগর জীবন

জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় পার্টির নেতাদের সাক্ষাৎ
জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় পার্টির নেতাদের সাক্ষাৎ

নগর জীবন