শিরোনাম
প্রকাশ: ২২:১২, শুক্রবার, ০৩ সেপ্টেম্বর, ২০২১

তুরস্ক এবং কাতার যেভাবে তালেবানের সঙ্গে বাকি দুনিয়ার যোগসূত্র হয়ে উঠেছে

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
তুরস্ক এবং কাতার যেভাবে তালেবানের সঙ্গে বাকি দুনিয়ার যোগসূত্র হয়ে উঠেছে

গত সপ্তাহে যখন পশ্চিমা দেশগুলো আফগানিস্তান ছাড়লো, তখন কাবুলে বন্দুকের গুলি ছুঁড়ে তা উদযাপন করছিল তালেবান। কিন্তু তালেবানের জঙ্গি-পন্থা তাদের এখনো সম্ভবত আন্তর্জাতিকভাবে একঘরে করে রাখবে, তাদের নিজের পথ নিজেদেরই দেখতে হবে। অন্যদিকে লাখ লাখ আফগান এখন আরও অনিশ্চিত এক ভবিষ্যতের মুখোমুখি হতে চলেছে।

আফগানিস্তানের ক্ষমতায় ইসলামী শাসকদের প্রত্যাবর্তনের পর বিশ্বের বড় শক্তিগুলো এখন ঠেলাঠেলি করছে কীভাবে দেশটির ওপর প্রভাব খাটানো যায়। এই প্রক্রিয়ায় আরব এবং মুসলিম বিশ্বের দুটি দেশ গুরুত্বপূর্ণ মধ্যস্থতাকারী এবং সহায়তাকারী হিসেবে সামনে এসেছে- কাতার এবং তুরস্ক।

তালেবানের সঙ্গে তারা সাম্প্রতিক সময়ে যে যোগাযোগ রক্ষা করে চলেছে, সেটাকে তারা এখন পুঁজি করে ফল তুলছে। দুটি দেশই আফগানিস্তানে তাদের জন্য নতুন সুযোগ দেখতে পাচ্ছে। তবে দুটি দেশের জন্যই এটা এক ধরণের জুয়া খেলাও বটে- যেটি এমনকি মধ্যপ্রাচ্যে নতুন প্রতিদ্বন্দ্বিতার সূচনা করতে পারে।

যেসব দেশ আফগানিস্তান থেকে বেরিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছিল, তাদেরকে যেন অনেকটা বাঁচিয়ে দিয়েছিল মধ্যপ্রাচ্যের ছোট্ট গ্যাস সম্পদে সমৃদ্ধ দেশ কাতারের কর্মকর্তারা।

"কাতারের কোন না কোন ধরনের সাহায্য ছাড়া কোন দেশই আফগানিস্তানে বড় কোন উদ্ধার অভিযান চালাতে পারতো না," বলছেন ডিনা এসফানডিয়ারি। তিনি ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপের সিনিয়র উপদেষ্টা, যে প্রতিষ্ঠানটি বিশ্বের বিভিন্ন সংঘাত-পূর্ণ অঞ্চল নিয়ে গবেষণা করে।

তিনি বিবিসিকে বলেন, "আফগানিস্তান এবং তালেবান কাতারের জন্য এক বিরাট বিজয়। এটা শুধু একারণেই নয় যে, তারা তালেবানের সঙ্গে মধ্যস্থতা করতে পারে, সেটা তারা দেখিয়ে দিয়েছে। এই সাফল্য আসলে আফগানিস্তান সংকটে জড়িত পশ্চিমা দেশগুলোর কাছে কাতারকে এক গুরুত্বপূর্ণ শক্তি হিসেবে তুলে ধরেছে।"

পশ্চিমা দেশগুলো যখন কাবুল ছেড়ে পালাচ্ছিল, তখন কাতারের এসব যোগাযোগের কূটনৈতিক মূল্য বহুগুণ বেড়ে যায়। কাতারের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র লোওয়াহ আলখাতেরের টুইটার ফিড জুড়ে বিশ্বের বড় বড় দেশগুলোর প্রশংসার রি-টুইট।

এ মাসের শুরুতে এক টুইটে তিনি লিখেছেন, ""এই সংঘাতে কাতার এক বিশ্বস্ত মধ্যস্থতাকারী হিসেবে কাজ করে যাচ্ছে।"

তবে তালেবানের সঙ্গে এরকম একটি সংযোগ সেতু গড়ার চেষ্টা ভবিষ্যতের জন্য ঝুঁকিও তৈরি করতে পারে। মধ্যপ্রাচ্যে আঞ্চলিক শক্তির দ্বন্দ্বে যে ফাটল ইতোমধ্যে আছে, সেটি আরও বাজে দিকে নিয়ে যেতে পারে।

এই অঞ্চলের ইসলামী আন্দোলনগুলোর সঙ্গে কাতার এবং তুরস্ক- উভয় দেশেরই ঘনিষ্ঠতা আছে। এ নিয়ে মিশর, সৌদি আরব এবং সংযুক্ত আরব আমিরাতের সঙ্গে তাদের প্রায়শই উত্তেজনা তৈরি হয়। এই তিনটি দেশ আবার ইসলামী আন্দোলনকে তাদের অস্তিত্বের জন্য হুমকি বলে মনে করে।

দক্ষিণ এশিয়ায় তালেবানের সঙ্গে সারা বিশ্বের হয়ে কূটনীতি করে এই দুটি দেশ যদি মনে করে তারা লাভবান হয়েছে, এর প্রভাব কি এখন মধ্যপ্রাচ্য পর্যন্ত পড়তে পারে?

ডিনা এসফানডিয়ারি বলেন, তালেবান যেভাবে আফগানিস্তানের ক্ষমতায় ফিরে এসেছে, তা আসলে রাজনৈতিক ইসলামের পুনরুত্থান। সরকার ব্যবস্থা এবং সমাজকে এরা ইসলামী আইন অনুযায়ী পুনর্গঠন করতে চায়। তবে এখনো পর্যন্ত এটি দক্ষিণ এশিয়াতেই সীমাবদ্ধ।

"এটি কেবল আফগানিস্তানেই ঘটছে, এর মানে এই নয় যে, মধ্যপ্রাচ্যেও এটা দেখা যাবে। গত দশ বছর ধরে এই অঞ্চলটির নিয়ন্ত্রণ ইসলামী গোষ্ঠী এবং তাদের বিরোধীদের মধ্যে হাতবদল হচ্ছে।"

তালেবানের সঙ্গে আলোচনা

১৯৯০ এর দশকে তালেবান যখন প্রথম আফগানিস্তানের ক্ষমতায় ছিল, তখন মাত্র তিনটি দেশের সঙ্গে তাদের কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিল: পাকিস্তান, সৌদি আরব এবং সংযুক্ত আরব আমিরাত।

যুক্তরাষ্ট্রে ২০০১ সালের ১১ই সেপ্টেম্বরের হামলার পর সৌদি আরব এবং সংযুক্ত আরব আমিরাত তালেবানের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করে। কিন্তু এরপরও নাকি সৌদি আরবের কিছু ব্যক্তির তরফ থেকে গোপনে আরও বহু বছর ধরে তালেবানের কাছে অর্থ সাহায্য গেছে। সৌদি কর্মকর্তারা অবশ্য আনুষ্ঠানিকভাবে কোন অর্থ সাহায্য দেয়ার কথা অতীতে অস্বীকার করেছেন এবং বলেছেন, কোন ব্যক্তিগত অর্থ সাহায্য যাতে তালেবানের কাছে যেতে না পারে, তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থাও রয়েছে।

আফগানিস্তানে মার্কিন সেনাদের অব্যাহত উপস্থিতির বিরুদ্ধেও যুক্তরাষ্ট্রেও যখন জনমত প্রবল হতে থাকল, তখন এ নিয়ে কূটনীতির সুযোগ খুলে গেল অন্য কিছু দেশের জন্য।

কাতার এবং তুরস্কের সঙ্গে তালেবানের সম্পর্ক তৈরি হয়েছে ভিন্ন ভিন্ন পথে।

প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা যখন আফগানিস্তানের যুদ্ধ শেষ করতে চাইছিলেন, তখন কাতার ২০১১ সাল হতে তালেবান নেতাদের জন্য এক সম্মেলনের আয়োজন করে শান্তি-প্রচেষ্টা নিয়ে কথা বলার জন্য।

এটি ছিল এক বিতর্কিত প্রক্রিয়া। দোহার চোখ ঝলসানো একটি এলাকায় যখন পত পত করে উড়ছিল তালেবানের পতাকা, তখন এতে অনেকে আহত বোধ করেছেন (যুক্তরাষ্ট্রের অনুরোধে পরে তালেবানের পতাকার খুঁটির উচ্চতা কমিয়ে দেয়া হয়েছিল)। তবে এর ফলে কাতারিরা একটি নিজস্ব পররাষ্ট্রনীতি অনুসরণের সুযোগ পেয়েছিল। মধ্যপ্রাচ্যে সৌদি আরব আর ইরানের দ্বন্দ্বের মাঝখানে থাকা কাতার এরকম একটি স্বাধীন পররাষ্ট্রনীতির আকাঙ্ক্ষা পোষণ করছিল তিন দশক ধরে।

প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের আমলে গত বছর দোহা শান্তি আলোচনায় শেষ পর্যন্ত যে সমঝোতা হয়, তাতে এ বছরের মে মাস নাগাদ মার্কিন সেনা প্রত্যাহারের কথা ছিল। তবে প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন দায়িত্ব নেয়ার পর এই সময়সীমা বাড়িয়ে দেন এবছরের ১১ই সেপ্টেম্বর পর্যন্ত।

সতর্ক আশাবাদ

তুরস্কের সঙ্গে আফগানিস্তানের ঐতিহাসিক এবং জাতিগত সম্পর্ক রয়েছে। তুরস্ক একমাত্র মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশ, যারা নেটোর সদস্য। নেটো জোটের সদস্য হিসেবে আফগানিস্তানে তাদের সেনাদলও ছিল।

বিশ্লেষকদের মতে, তুরস্ক তালেবানের সঙ্গে সম্পর্ক আছে এমন কিছু মিলিশিয়া গোষ্ঠীর সঙ্গে ঘনিষ্ঠ নিরাপত্তা গোয়েন্দা সম্পর্কও গড়ে তুলেছিল। তুরস্ক একই সঙ্গে আফগানিস্তানের প্রতিবেশী পাকিস্তানেরও মিত্র, যেখানকার মাদ্রাসাগুলো হতে প্রথম তালেবানের উত্থান ঘটে।

গত সপ্তাহে কাবুল বিমানবন্দরে যখন চরম বিশৃঙ্খলা, তখন তুরস্কের কর্মকর্তারা তালেবানের সঙ্গে প্রায় তিন ঘণ্টা ধরে আলোচনা চালান। এরমধ্যে একটি আলোচনার বিষয় ছিল ভবিষ্যতে কীভাবে কাবুল বিমানবন্দর পরিচালনা করা হবে, তা নিয়ে। তুরস্কের সৈন্যরা গত ছয় বছর ধরে এই বিমানবন্দর পাহারা দিয়েছে। তালেবান অবশ্য আগে থেকেই দাবি জানাচ্ছিল যে, আর সব দেশের মতো তুরস্কের সৈন্যদেরও আফগানিস্তান ছাড়তে হবে 'বিদেশি দখলদারিত্বের' অবসানের জন্য। তবে বিশ্লেষকরা বলছেন, গত সপ্তাহে তালেবানের সঙ্গে তুরস্কের আলোচনার বিষয়বস্তু ছিল অনেক বেশি ব্যাপক।

প্রেসিডেন্ট রেচেপ তাইয়িপ এরদোয়ান বলেছেন, তিনি তালেবানের নেতাদের বার্তাকে বেশ 'সতর্ক আশাবাদের' সঙ্গে বিবেচনা করছেন। তালেবানের সঙ্গে তুরস্কের এসব যোগাযোগের যে সমালোচনা হচ্ছে, তার প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে প্রেসিডেন্ট এরদোয়ান বলেন, তিনি কার সঙ্গে কথা বলবেন, তার জন্য কারও কাছ থেকে তিনি 'অনুমতি' নেন না।

এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, "এটা হচ্ছে কূটনীতি।" তিনি আরও বলেন, "আফগানিস্তানের ঐক্যের জন্য তুরস্ক সব ধরণের সহযোগিতা দিতে প্রস্তুত, তবে তুরস্ক খুব সতর্ক পথে এগুবে।"

ইস্তাম্বুলের আলতিনবাস ইউনিভার্সিটির আফগানিস্তান বিষয়ক একজন বিশেষজ্ঞ প্রফেসর আহমেত কাসিম হান মনে করেন, তালেবানের সঙ্গে এভাবে যুক্ত হওয়ার মাধ্যমে প্রেসিডেন্ট এরদোয়ান কিছু সুযোগ পেতে যাচ্ছেন।

"আফগানিস্তানে তালেবান যদি তাদের ক্ষমতা ধরে রাখতে চায়, তাদের অনেক আন্তর্জাতিক ত্রাণ এবং বিনিয়োগ দরকার হবে। এখন তো সরকারি কর্মচারীদের বেতন দেয়ার সক্ষমতাও তালেবানের নেই", বলছেন তিনি।

প্রফেসর আহমেত কাসিম হান বলেন, তুরস্ক হয়তো এক্ষেত্রে নিজেকে জামিনদার, মধ্যস্থতাকারী এবং সহায়তাকারী হিসেবে তুলে ধরতে চাইছে। রাশিয়া বা চীনের চাইতেও বিশ্বস্ত এক মধ্যস্থতাকারী, যারা এখনো কাবুলে তাদের দূতাবাস খোলা রেখেছে।

তার মতে, তুরস্ক এই ভূমিকা পালন করতে পারে।

সুনাম ক্ষুণ্ন হওয়ার ঝুঁকি

তালেবান কাবুলের নিয়ন্ত্রণ নেয়ার পর অনেক দেশই তাদের সঙ্গে কিছু একটা সম্পর্ক রাখার চেষ্টা করেছে, বিশেষ করে দোহা চ্যানেলের মাধ্যমে। তবে যেসব দেশ আফগানিস্তানে তাদের সরাসরি উপস্থিতির মাধ্যমে এক্ষেত্রে সুবিধাজনক অবস্থানে আছে, তুরস্ক তার অন্যতম। তবে এখানে ঝুঁকিও আছে অনেক।

প্রফেসর হান মনে করেন, আফগানিস্তানের তালেবানের সঙ্গে সম্পর্ক আরও ঘনিষ্ঠ করার মাধ্যমে প্রেসিডেন্ট এরদোয়ান তার পররাষ্ট্রনীতির 'দাবার বোর্ডটি' আরও বড় করতে পারবেন এবং এ নিয়ে তার রাজনৈতিক দল একে পার্টির সমর্থকদের কাছ থেকে বাহবা নিতে পারবেন।

"তারা মনে করে তুরস্ক এমন এক দেশ, যার একটা পূর্বনির্ধারিত নিয়তি আছে, তারা মনে করে মুসলিম বিশ্ব তুরস্কের একটি ব্যতিক্রমী অবস্থান আছে। এর ভিত্তি হচ্ছে তুরস্কের অতীত ইতিহাস, খেলাফতের দেশ হিসেবে তার অটোমান ঐতিহ্য।"

"তবে এই ভূমিকার পরিণামে তুরস্ক সহ অন্য যে কোন দেশ যদি তালেবানের পৃষ্ঠপোষক হয়ে উঠে .. সেখানে নিষ্ঠুর শরিয়া শাসন প্রতিষ্ঠা পায়.. তাহলে তুরস্ক সেখানে থাকবে না।"

মিস্টার এরদোয়ানের এই পদক্ষেপের পেছনে কিছু যুক্তিসঙ্গত উদ্দেশ্যও হয়তো আছে- যুক্তরাষ্ট্র এবং নেটোর সঙ্গে সম্পর্কে যে টানাপোড়ন তৈরি হয়েছে, সেটি সারিয়ে তোলা। একই সঙ্গে আফগানিস্তান থেকে তুরস্কে যাতে শরণার্থীদের ঢল না নামে, সেজন্যে আগে থেকেই সেখানে প্রভাব তৈরি করে তা থামানো।

কাতার আশা করছে, তাদের মধ্যস্থতাকারীর ভূমিকা উপসাগরীয় অঞ্চলে বহু বছরের অস্থিরতা কমিয়ে আনতে সাহায্য করবে।

মধ্যপ্রাচ্যের অনেক বড় বড় সংঘাতে দোহা প্রতিদ্বন্দ্বী পক্ষগুলোর মধ্যে শান্তি আলোচনায় মধ্যস্থতাকারীর ভূমিকা পালন করেছে। তবে আরব বসন্তের পর উপসাগরীয় অঞ্চলে তাদের প্রতিদ্বন্দ্বী দেশগুলো অভিযোগ করছে, কাতার ইসলামপন্থীদের পক্ষ নিচ্ছে।

২০১৭ সালে সৌদি আরব, সংযুক্ত আরব আমিরাত, মিশর এবং বাহরাইন কাতারের সঙ্গে সম্পর্ক ছেদ করেছিল, যদিও পরে সেই সম্পর্ক এখন পুনরুজ্জীবিত হয়েছে। কাতারের বিরুদ্ধে অভিযোগ তোলা হয়েছিল তারা ইরানের খুব বেশি ঘনিষ্ঠ হয়ে পড়ছে। তাদের রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন আল জাজিরা টেলিভিশনের মাধ্যমে অস্থিতিশীলতা তৈরি করছে। কাতার অবশ্য এসব অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করেছে।

তবে এখন আফগানিস্তানের মানুষের সামনে যখন এক চরম অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ, তখন কাতার এবং তুরস্কই আসলে বাকি বিশ্বের অনেক দেশের হয়ে তালেবানের সঙ্গে কথা বলছে। অন্যদিকে চীন এবং রাশিয়াও কাবুলের সঙ্গে সম্পর্ক রাখার জন্য প্রতিযোগিতায় লিপ্ত।

অধ্যাপক হান এটিকে 'মন্দের ভালো' বিকল্প বলে বর্ণনা করছেন। তার মতে এটিই সবচেয়ে 'সহযোগিতামূলক পথ।'

তিনি বলেন, "তুরস্ক যেহেতু পশ্চিমা দুনিয়ার সদস্য, কাজেই মানবাধিকার লঙ্ঘন হলে তারা পশ্চিমা বিশ্বের কাছ থেকে বেশি চাপের মুখে থাকবে।"

তালেবান আফগানিস্তান দখল করার পর যে আলোড়ন তৈরি হয়েছে, তার প্রতিঘাত মাত্র শুরু হলো। এই ঢেউ এখন কিভাবে ছড়িয়ে পড়ে, তার ওপর নির্ভর করছে লাখ লাখ সাধারণ আফগানের জীবন। সূত্র: বিবিসি বাংলা

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
প্রয়োজনীয় খাদ্য সহায়তা পাচ্ছে গাজাবাসী?
প্রয়োজনীয় খাদ্য সহায়তা পাচ্ছে গাজাবাসী?
সোমালিদের অস্থায়ী সুরক্ষিত মর্যাদা বাতিলের ঘোষণা ট্রাম্পের
সোমালিদের অস্থায়ী সুরক্ষিত মর্যাদা বাতিলের ঘোষণা ট্রাম্পের
জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন শুরু
জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন শুরু
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
ভিয়েতনামে বন্যায় ৫৫ জনের প্রাণহানি
ভিয়েতনামে বন্যায় ৫৫ জনের প্রাণহানি
সুদানে গণহত্যা: আরএসএফের শীর্ষ নেতার ওপর নিষেধাজ্ঞা
সুদানে গণহত্যা: আরএসএফের শীর্ষ নেতার ওপর নিষেধাজ্ঞা
শান্তি পরিকল্পনা ঘিরে মার্কিন সমর্থন হারানোর ঝুঁকি, জেলেনস্কির সতর্কবার্তা
শান্তি পরিকল্পনা ঘিরে মার্কিন সমর্থন হারানোর ঝুঁকি, জেলেনস্কির সতর্কবার্তা
ঘূর্ণিঝড়ের পর জ্যামাইকায় ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণে ৬ মৃত্যু
ঘূর্ণিঝড়ের পর জ্যামাইকায় ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণে ৬ মৃত্যু
দক্ষিণ আফ্রিকায় জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন: বয়কট যুক্তরাষ্ট্রের, তবে থাকছে চমক
দক্ষিণ আফ্রিকায় জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন: বয়কট যুক্তরাষ্ট্রের, তবে থাকছে চমক
নাইজেরিয়ায় ক্যাথলিক স্কুলে হামলা, ২১৫ শিক্ষার্থীসহ ২২৭ জনকে অপহরণ
নাইজেরিয়ায় ক্যাথলিক স্কুলে হামলা, ২১৫ শিক্ষার্থীসহ ২২৭ জনকে অপহরণ
সংঘাত সমাধানের ভিত্তি হতে পারে মার্কিন শান্তি পরিকল্পনা: পুতিন
সংঘাত সমাধানের ভিত্তি হতে পারে মার্কিন শান্তি পরিকল্পনা: পুতিন
সুদানে সংঘাত বন্ধের আহ্বান গুতেরেসের
সুদানে সংঘাত বন্ধের আহ্বান গুতেরেসের
সর্বশেষ খবর
বিএনপিতে হোন্ডা-গুন্ডার রাজনীতি থাকবে না : এ্যানি
বিএনপিতে হোন্ডা-গুন্ডার রাজনীতি থাকবে না : এ্যানি

৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৮তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৮তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত

৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পাবনায় ছুরিকাঘাতে যুবক খুন
পাবনায় ছুরিকাঘাতে যুবক খুন

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রয়োজনীয় খাদ্য সহায়তা পাচ্ছে গাজাবাসী?
প্রয়োজনীয় খাদ্য সহায়তা পাচ্ছে গাজাবাসী?

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চশিক্ষার ভাষা হিসেবে বাংলাকে প্রতিষ্ঠিত করতে চাই : প্রাথমিক উপদেষ্টা
উচ্চশিক্ষার ভাষা হিসেবে বাংলাকে প্রতিষ্ঠিত করতে চাই : প্রাথমিক উপদেষ্টা

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

৭৩৬ শিক্ষার্থীকে সম্মাননা জানাল পিয়ারসন ও ব্রিটিশ কাউন্সিল
৭৩৬ শিক্ষার্থীকে সম্মাননা জানাল পিয়ারসন ও ব্রিটিশ কাউন্সিল

১১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

প্রাভা হেলথে বিশ্ব শিশু দিবস উদযাপন
প্রাভা হেলথে বিশ্ব শিশু দিবস উদযাপন

১৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ক্যান্সার আক্রান্তদের পাশে রোটারী
ক্যান্সার আক্রান্তদের পাশে রোটারী

১৫ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

নওগাঁয় শিক্ষক সমাবেশ
নওগাঁয় শিক্ষক সমাবেশ

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণভোটের প্রস্তুতি নিতে ইসিকে সরকারের চিঠি
গণভোটের প্রস্তুতি নিতে ইসিকে সরকারের চিঠি

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

পতিত স্বৈরশাসক উন্নয়নের নামে নিজেদের পকেট ভারী করেছে : আফরোজা আব্বাস
পতিত স্বৈরশাসক উন্নয়নের নামে নিজেদের পকেট ভারী করেছে : আফরোজা আব্বাস

১৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

দেশের উন্নয়নে অঙ্গীকারবদ্ধ হতে হবে: অর্থ উপদেষ্টা
দেশের উন্নয়নে অঙ্গীকারবদ্ধ হতে হবে: অর্থ উপদেষ্টা

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় অভিযান চলাকালে পুলিশের ওপর হামলা
কুমিল্লায় অভিযান চলাকালে পুলিশের ওপর হামলা

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মানিকগঞ্জে গণহত্যা দিবস পালিত
মানিকগঞ্জে গণহত্যা দিবস পালিত

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্টার্কের ডেলিভারিতে দগ্ধ ইংল্যান্ড, হেডের ব্যাটে লেখা জয়গাথা
স্টার্কের ডেলিভারিতে দগ্ধ ইংল্যান্ড, হেডের ব্যাটে লেখা জয়গাথা

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মেঘনা নদী থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার
মেঘনা নদী থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাজি ধরে না চিবিয়ে পুরো বার্গার গেলার চেষ্টা, যুবকের করুণ মৃত্যু
বাজি ধরে না চিবিয়ে পুরো বার্গার গেলার চেষ্টা, যুবকের করুণ মৃত্যু

৩০ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে বিয়েবাড়িতে ডাকাতি, স্বর্ণালংকার লুট
চট্টগ্রামে বিয়েবাড়িতে ডাকাতি, স্বর্ণালংকার লুট

৩৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শীতে শিশুর যত্ন
শীতে শিশুর যত্ন

৩৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ডেঙ্গুতে আরও ৩ জনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও ৩ জনের মৃত্যু

৩৭ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সোমালিদের অস্থায়ী সুরক্ষিত মর্যাদা বাতিলের ঘোষণা ট্রাম্পের
সোমালিদের অস্থায়ী সুরক্ষিত মর্যাদা বাতিলের ঘোষণা ট্রাম্পের

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন শুরু
জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন শুরু

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাশেজে মাত্র দুই দিনেই ইংল্যান্ডকে গুঁড়িয়ে দিল অস্ট্রেলিয়া
অ্যাশেজে মাত্র দুই দিনেই ইংল্যান্ডকে গুঁড়িয়ে দিল অস্ট্রেলিয়া

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৪৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ফেব্রুয়ারিতে সর্বমহলে গ্রহণযোগ্য একটি নির্বাচন হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারিতে সর্বমহলে গ্রহণযোগ্য একটি নির্বাচন হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুরে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১৩
মোহাম্মদপুরে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১৩

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বে ভূ-রাজনৈতিক পুনর্গঠনে ‘সঠিক পথ’ বেছে নেবে বাংলাদেশ : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিশ্বে ভূ-রাজনৈতিক পুনর্গঠনে ‘সঠিক পথ’ বেছে নেবে বাংলাদেশ : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে বিএনপি প্রার্থীর মতবিনিময়
রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে বিএনপি প্রার্থীর মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা