শিরোনাম
প্রকাশ: ০৫:৫৩, শনিবার, ০৮ জানুয়ারি, ২০২২

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

কাজাখস্তান: সরকার বিরোধী বিক্ষোভের আসল উদ্দেশ্য

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
কাজাখস্তান: সরকার বিরোধী বিক্ষোভের আসল উদ্দেশ্য

মধ্য এশিয়ার দেশ কাজাখস্তানে জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ বিক্ষোভ সারা দেশে আগুনের মতো ছড়িয়ে পড়েছে। যে গতিতে এই বিক্ষোভ ছড়িয়েছে তাতে স্থানীয় এবং আঞ্চলিকভাবে অনেকেই অবাক হয়েছেন। আর বিভিন্ন ইঙ্গিত থেকে বোঝা যাচ্ছে এই বিক্ষোভ নিছক জ্বালানি মূল্যবৃদ্ধির বিরুদ্ধে নয়।

কাজাখস্তানের এই বিক্ষোভটি কেন এত গুরুত্বপূর্ণ তা ধাপে ধাপে ব্যাখ্যা করা হলো।

কী ঘটেছে?
বিক্ষোভ শুরু হয় যখন তেল-সমৃদ্ধ সাবেক এই সোভিয়েত রাষ্ট্রের সরকার তরলায়িত জ্বালানি গ্যাস বা এলপিজির মূল্যের ওপর বেঁধে দেয়া সীমা বাতিল করে। এর ফলে এলপিজির দাম বেড়ে যায়। কাজাখস্তানের অনেকেই তাদের গাড়িতে এলপিজি ব্যবহার করেন। রবিবার এই বিক্ষোভ শুরু হয় একটি জায়গায়। কিন্তু মঙ্গলবারের মধ্যে এটি সারাদেশের শহরগুলোতে ছড়িয়ে পড়ে।

অনেক জায়গায় জনসমাবেশ হয় এবং সেখানে পুলিশের সাথে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। কাজাখস্তানের প্রধান শহর ও সাবেক রাজধানী আলমাটিতে হাজারখানের লোক জড়ো হলে পুলিশ বিক্ষোভকারীদের ওপর টিয়ার গ্যাস এবং স্টান গ্রেনেড ব্যবহার করে। এতে বিক্ষোভকারী ও পুলিশসহ শত শত লোক আহত হয়।

এরপর হাজার হাজার মানুষ রাস্তায় বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করলে কাজাখস্তানের বহু জায়গায় জরুরি আইন জারি করা হয়। অনেক জায়গায় ইন্টারনেট সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয় বলে খবর পাওয়া যায়। প্রেসিডেন্ট কাসিম-জোমার্ট তোকায়েভ এই বিক্ষোভের জন্য তার নিজের সরকারকেই দায়ী করেন এবং সরকারকে বরখাস্ত করেন। তিনি সবাইকে আশ্বস্ত করেন এই বলে যে ‘দেশের স্থিতিশীলতা বজায় রাখার স্বার্থে’ এলপিজির দাম কমানো হবে।

কিন্তু জনগণ তাতে শান্ত হয়নি। তারা আলমাটির মেয়রের অফিসে ঢুকে ভাঙচুর চালায় এবং সেখানে আগুন ধরিয়ে দেয়।

এই বিক্ষোভ কেন অস্বাভাবিক?
কাজাখস্তানে প্রচুর তেল এবং গ্যাস রয়েছে। পুরো মধ্য এশিয়ায় দেশটিকে খুব প্রভাবশালী বলে মনে করা হয়। এর কারণ, ঐ অঞ্চলের মোট জিডিপির শতকরা ৬০ ভাগ যোগ দেয় কাজাখস্তান। কিন্তু এই দেশটির সরকারকে খুবই কর্তৃত্ববাদী বলে মনে করা হয়। কাজাখস্তান বিশ্বের নবম বৃহৎ দেশ। কিন্তু সেই বিবেচনায় দেশের জনসংখ্যা খুবই কম। মাত্র এক কোটি ৮৮ লক্ষ।

সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের পর দেশটি ১৯৯১ সালে স্বাধীনতা ঘোষণা করে। দেশটি যখন সোভিয়েত প্রজাতন্ত্রের অংশ তখন ১৯৮৪ সালে দেশের প্রধানমন্ত্রী হন নুর-সুলতান নজরবায়েভ। তখন থেকে দীর্ঘদিন ধরে তিনি কাজাখস্তানের শাসনক্ষমতা কুক্ষিগত করে রাখেন।

এরপর এক নির্বাচনের মাধ্যমে তিনি দেশের প্রেসিডেন্ট হন, যে নির্বাচনে কেউ তাকে কার্যত চ্যালেঞ্জ করতে পারেনি। তার শাসনামলে মি. নজরবায়েভ কাজাখস্তানে ব্যক্তিপূজা চালু করেন। দেশের বিভিন্ন জায়গায় তার ভাস্কর্য স্থাপন করা হয়। এমনকি, তিনি একটি নতুন রাজধানী স্থাপন করেন এবং নিজের নামে তিনি এই রাজধানীর নাম রাখেন নুর-সুলতান।

বহু বছর শাসনের পর মি. নজরবায়েভ ২০১৯ সালে ক্ষমতা ছাড়তে বাধ্য হন। সে সময় তার বিরুদ্ধে বিরল এক গণবিক্ষোভ হয়েছিল। ধারণা করা হয় এই পদত্যাগের মাধ্যমে তিনি পরিস্থিতি সামাল দেয়ার চেষ্টা করেন। একই বছর হঠাৎ করে ডাকা এক নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতায় আসেন মি. নজরবায়েভের পছন্দের প্রার্থী কাসিম-জোমার্ট তোকায়েভ। ঐ নির্বাচনের নিরপেক্ষতা নিয়ে বহু আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষক প্রবল সমালোচনা করেন।

ক্ষমতায় না থাকলেও মি. নজরবায়েভ এখনও খুবই প্রভাবশালী, এবং বিশ্লেষকরা বলছেন, এখন যে বিক্ষোভ চলছে তা মূলত মি. নজরবায়েভের বিরুদ্ধে। কিন্তু তিনি পদত্যাগ করেছেন তিন বছর হলো। এই তিন বছরে কাজাখস্তানের বিশেষ কোন উন্নয়ন হয়নি। সে দেশে জীবনমান এখনও কম। কাজাখদের ব্যক্তি স্বাধীনতাও খুবই সীমিত।

লন্ডনের রয়্যাল ইন্সটিটিউট অফ ইন্টারন্যাশনাল অ্যাফেয়ার্সের বিশ্লেষক কেট মলিনসন বিবিসিকে বলছেন, কাজাখস্তানের জনগণের সাথে মি. নজরবায়েভের একধরনের সখ্যতা ছিল। মানুষ ছিল সরকার অনুগত। কারণ তারা দেখছিল তাদের অর্থনৈতিক উন্নয়ন ঘটছে। কিন্তু ২০১৫ সাল থেকে পরিস্থিতি খারাপ হতে শুরু করে। গত দু'বছরে কোভিড মহামারির সময় কাজাখস্তানে ব্যাপক মূদ্রাস্ফীতি ঘটে। এলপিজির মূল্য বাড়ানোর ঘটনা জনগণের সহ্যের সীমা ছাড়িয়ে যায়।

বিক্ষোভকারিরা চায় কী?
সরকার বরখাস্ত হলেও এবং জ্বালানির দাম আগের জায়গায় ফিরিয়ে আনা হলেও রাস্তা থেকে বিক্ষোভকারীদের সরে যাওয়ার কোন লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না। প্রেসিডেন্ট নজরবায়েভের পদত্যাগের মধ্য দিয়ে তারা বুঝতে পেরেছেন যে সরকারে পরিবর্তন ঘটলেও অনেক সময় পরিস্থিতির পরিবর্তন ঘটে না।

যে প্রশ্নটি এখন দেশের সব জায়গায় উঠছে, তা হলো: গত ৩০ বছরে সরকার আমাদের জন্য কী করেছে?" এই বিক্ষোভের একটি প্রধান কেন্দ্রবিন্দু হচ্ছে ঝানাওজেন। এটি কাজাখস্তানের দক্ষিণ-পশ্চিমে মংগিস্টু প্রদেশের একটি শহর। দু’হাজার এগারো সালে এই শহরটিতে বড় ধরনের একটি বিক্ষোভ হয়েছিল। বেতন-ভাতা বৃদ্ধির দাবিতে তেল শিল্প কর্মীদের এই বিক্ষোভটি কঠোর হাতে দমন কর হয়, এবং এতে অন্তত ১৪ জন প্রাণ হারায়। আহত হয় শতাধিক মানুষ।

এখন ঝানাওজেন আবার আন্দোলনের কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছে। এবং সেখানকার বিক্ষোভকারিরা পাঁচ-দফা দাবিনামা পেশ করেছেন:

সরকারের মধ্যে প্রকৃত পরিবর্তন। সরাসরি ভোটের মাধ্যমে প্রাদেশিক গভর্নরদের নির্বাচন। (বর্তমানে প্রেসিডেন্ট এদের নিয়োগ করেন।)
১৯৯৩ সালের সংবিধান ফিরিয়ে আনা। ঐ সংবিধানে প্রেসিডেন্টের ক্ষমতায় কাটছাঁট করা হয়েছিল। রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডের জন্য কারও ওপর নির্যাতন চলবে না। সরকারের সাথে সম্পর্ক নেই এমন ব্যক্তিদের সরকারে স্থান দেয়া।

কিন্তু এখনকার আন্দোলন বিক্ষোভে কে নেতৃত্ব দিচ্ছে তা এখনও পরিষ্কার না। বিশ্লেষকেরা বলছেন, কাজাখস্তানে আসলে নির্বাচন-ভিত্তিক গণতন্ত্র নেই, কারণ বহু দশক ধরে সে দেশে ভিন্নমত তৈরি হলে সেটি অঙ্কুরেই বিনষ্ট করা হতো। রাশিয়ার সেন্ট পিটার্সবার্গ ইউরোপিয়ান ইউনিভার্সিটির রাজনৈতিক বিশ্লেষক গ্রিগরি গোলোসোফ বলছেন, কাজাখস্তানের মানুষ বিশ্বাস করেন যে একমাত্র সড়কে বিক্ষোভের মধ্য দিয়ে তারা সরকারকে তাদের কথা শুনতে বাধ্য করতে পারবেন।

যে দেশে কর্তৃত্ববাদী সরকার সেখানে যে কোন অ-জনপ্রিয় অর্থনৈতিক পদক্ষেপের বিরুদ্ধে স্বাভাবিক প্রতিক্রিয়া হলো রাস্তায় নেমে বিক্ষোভ করা।

তাহলে কী ঘটতে চলেছে? আর সেটাই বা কেন গুরুত্বপূর্ণ?
কাজাখস্তানের পরিস্থিতি ক্রমেই উত্তপ্ত হয়ে উঠছে। বিক্ষোভকারিরা সড়ক ছাড়ছে না। কিন্তু পুলিশ এখনও কঠোর পদক্ষেপ নিচ্ছে না। সরকারও কোন মারাত্মক পদক্ষেপ না নিয়ে সঙ্কট সমাধানের চেষ্টা করছে।

মনে হচ্ছে মি. তোকায়েভ উদার মনোভাব বজায় রেখে তার কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা করতে চাইছেন। তবে এই কৌশল কতখানি কাজ করবে তা নিয়ে সন্দেহ রয়েছে, বলছেন গ্রিগরি গোলোসোফ।

মস্কো কার্নেগী সেন্টারের অ্যালেকজান্ডার বৌনফ বলছেন, কাজাখস্তান পশ্চিমা দেশের কোন মিত্র নয়। এর ফলে পশ্চিমা দেশের নেতারা একে নিপীড়ন-বাদী এক সরকারের বিরুদ্ধে এক গণতান্ত্রিক অভ্যুত্থান হিসেবে ধরে নিতে পারেন। এই বিক্ষোভের বিরুদ্ধে কাজাখ সরকারের কোন পদক্ষেপ না নেয়া খুব কঠিন। আর এই আন্দোলনকে সমর্থন না করারও কোন উপায় পশ্চিমা নেতাদের নেই। তবে দীর্ঘমেয়াদে এসব প্রতিবাদের ফলে কাজাখ সরকার রাশিয়ার প্রতি আরও বেশি করে ঝুঁকে পড়বে।

কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন গবেষণা ফেলো ডায়ানা কুদাইবার্জেনোভা বলছেন, কাজাখ সরকার যে শান্তিপূর্ণভাবে এই সঙ্কট মোকাবেলার চেষ্টা করবে, এমন ইংগিতই পাওয়া যাচ্ছে। শান্তিপূর্ণভাবে এর সমাধানের একটা পথ হচ্ছে প্রেসিডেন্ট অন্তত কিছু বিক্ষোভকারীর সাথে মুখোমুখি আলোচনায় বসবেন এবং জনগণ দেখতে পাবে যে তাদের কথা সরকারের কানে ঢুকেছে।

একটি প্রধান গ্যাস, তেল এবং খনিজ রপ্তানিকারী দেশ হিসেবে বিনিয়োগকারীদের আস্থার ব্যাপারটাও কাজাখস্তানকে মনে রাখতে হবে। এটা করতে হলে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতাকে ধরে রাখা খুব গুরুত্বপূর্ণ। একই সাথে সে দেশের জনগণ সাবেক প্রেসিডেন্ট নজরবায়েভের ছায়া থেকে বের হতে না পেরে দৃশ্যত ক্লান্ত হয়ে পড়েছে। এবং এই অবস্থা পাল্টানোর জন্য তারা লড়াই করতে প্রস্তুত।

কাজাখস্তানের এসব গোলযোগের প্রভাব ঐ অঞ্চলেও পড়েছে। রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছে, এই গণবিক্ষোভ কাজাখস্তানের অভ্যন্তরীণ ব্যাপার এবং আলোচনার মাধ্যমে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে আসবে বলে তারা আশা করে। তবে রুশ সরকারি সংবাদমাধ্যমে ইতোমধ্যেই উল্লেখ করা হয়েছে যে পশ্চিমা শক্তির মদতেই কাজাখস্তানে এসব বিক্ষোভ চলছে।

বিডি প্রতিদিন/আবু জাফর

এই বিভাগের আরও খবর
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
এবার রাশিয়া সফর স্থগিত করলেন মোদি
এবার রাশিয়া সফর স্থগিত করলেন মোদি
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
‘নিজের শর্তেই’ ট্রাম্পকে মোকাবিলা করবে কানাডা
‘নিজের শর্তেই’ ট্রাম্পকে মোকাবিলা করবে কানাডা
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
৭ বছর পর নিরাপত্তা উপদেষ্টা পর্ষদ ঢেলে সাজালেন মোদি
৭ বছর পর নিরাপত্তা উপদেষ্টা পর্ষদ ঢেলে সাজালেন মোদি
সর্বশেষ খবর
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

২৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

সংশোধন
সংশোধন

খবর

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন