শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:১৫, শুক্রবার, ০৭ অক্টোবর, ২০২২ আপডেট:

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

যে ৭ ঘটনা পুতিনকে আজকের অবস্থানে নিয়ে এসেছে

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
যে ৭ ঘটনা পুতিনকে আজকের অবস্থানে নিয়ে এসেছে

আজ ৭ অক্টোবর (শুক্রবার) ভ্লাদিমির পুতিনের ৭০তম জন্মদিন। ইউক্রেনে হামলা করা রাশিয়ার এই প্রেসিডেন্ট কীভাবে আজকের অবস্থানে এলেন? তার এই দীর্ঘ জীবনের সাতটি মোড় ঘোরানো ঘটনা রয়েছে। 

জুডো খেলার শুরু, ১৯৬৪

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় ৮৭২ দিনের এক অবরোধের ক্ষতচিহ্ন বয়ে চলা লেলিনগ্রাদে জন্ম নেন ভ্লাদিমির পুতিন। স্কুলজীবনেই বেশ মারকুটে স্বভাবের ছিলেন। তার সবচেয়ে ঘনিষ্ঠ বন্ধু তাকে স্মরণ করেন এমন একজন হিসেবে, ‘সে যে কারোর সাথে মারপিটে জড়িয়ে পড়তো’। কারণ, ‘তার ভেতরে কোনো ভয় ছিল না’।

রাস্তায় গুণ্ডা আর গ্যাং দিয়ে ভরা শহরের হালকা পাতলা গড়নের অগোছালো সেই ছেলেটির কিছুটা ধারালো বৈশিষ্ট্যের দরকার ছিল। বারো বছর বয়সে শুরুতে তিনি রাশিয়ান মার্শাল আর্ট ‘সাম্বো’ শেখা শুরু করেন এবং তারপর শেখেন জুডো।

ওই সময় থেকেই তিনি ছিলেন দৃঢ় সংকল্পবদ্ধ এবং সুশৃঙ্খল স্বভাবের। আঠারো বছর বয়সের মধ্যেই তিনি পেয়ে যান জুডো ব্ল্যাক বেল্ট এবং জাতীয় জুনিয়র প্রতিযোগিতায় তিনি তৃতীয় স্থান অধিকার করেন।

তার পুরুষালি ব্যক্তিত্বের যে ভাবমূর্তি, সেটি তৈরির পেছনে এই বিষয়টিকে ব্যবহার করা হয়েছে। একই সঙ্গে এটি তার জীবনের শুরুর দিককার ওই বিশ্বাসকে জোরদার করে যে তাকে আত্মবিশ্বাসী হতে হবে।

এটি তাকে এই উপলব্ধিতে পৌঁছাতে সাহায্য করে যে কোনো লড়াই যখন অবধারিত তখন ‘প্রতিপক্ষকে আগে আঘাত করতে হবে, এমন শক্ত আঘাত হানতে হবে যাতে সে যেন আর কোনোদিন উঠে দাঁড়াতে না পারে’।

চাকরির খোঁজে কেজিবি, ১৯৬৮

মানুষজন সাধারণভাবে লেনিনগ্রাদের ৪ লিটেনি প্রসপেক্টে অবস্থিত কেজিবির রাজনৈতিক পুলিশের সদর দফতর এড়িয়ে চলতো। স্ট্যালিনের যুগে এত মানুষকে এর জিজ্ঞাসাবাদ সেল পার হয়ে গুলাগের শ্রম শিবিরে যেতে হয়েছে যে, এ নিয়ে রীতিমতো তিক্ত রসিকতা দাঁড়িয়ে গিয়েছিল।

এটি ছিল এমন - ‘দা বিগ হাউস’ নামে পরিচিত ‘বলশয় ডোম’ নাকি লেলিনগ্রাদের সবচেয়ে উঁচু ভবন, কারণ- তার বেজমেন্ট থেকেই সোজা সাইবেরিয়া পর্যন্ত দেখা যায়। শ্রম শিবিরগুলোর বেশিরভাগই ছিল সাইবেরিয়াতে।

ষোল বছর বয়সে লালগালিচা পাতা সেই ভবনটির অভ্যর্থনা কক্ষে প্রবেশ করেছিলেন পুতিন। সেখানে ডেস্কের পেছনে বসা একজন কর্মকর্তাকে তিনি জিজ্ঞেস করেছিলেন যে, সেখানে কীভাবে চাকরি পাওয়া যাবে।

তাকে বলা হয়েছিল যে তার সেনাবাহিনীতে কাজের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে অথবা একটি ডিগ্রি থাকতে হবে। তখন তিনি জিজ্ঞাসা করেছিলেন কোন ডিগ্রি হলে এক্ষেত্রে সবচেয়ে ভালো হবে।

এই প্রশ্নের উত্তর ছিল আইন, এবং সেই সময় থেকেই পুতিন আইনে স্নাতক করার জন্য বদ্ধপরিকর ছিলেন। আর আইনে স্নাতক করার পর তাকে কেজিবিতে চাকরি দেওয়া হয়েছিল।

রাস্তায় পোড় খাওয়া পুতিনের কাছে কেজিবি ছিল শহরের সবচেয়ে বড় গ্যাং। পার্টির সঙ্গে কোনো যোগাযোগ নেই এমন মানুষকেও তারা নিরাপত্তা দেয় এবং সামনে এগিয়ে যাওয়ার সুযোগ দেয়। কিন্তু একই সাথে প্রভাবশালী ব্যক্তি হয়ে ওঠার সুযোগও দেয়।

ছোটবেলায় গুপ্তচরদের নিয়ে সিনেমা দেখতেন তিনি আর নিজেই বলতেন, ‘একজন গুপ্তচর হাজার হাজার মানুষের ভাগ্য নির্ধারণ করতে পারে।’

বিক্ষুব্ধ জনতার ঘেরাও, ১৯৮৯

পুতিন যত আশাই করুন না কেন, কেজিবিতে তার অবস্থানের তেমন একটা উন্নতি ঘটেনি। তিনি ছিলেন পরিশ্রমী কর্মী কিন্তু শীর্ষে যাওয়ার মতো ছিলেন না। তিনি একপর্যায়ে জার্মান ভাষা শিখেছিলেন আর সে কারণে ১৯৮৫ সালে পূর্বজার্মানির ড্রেসডেনে লিয়াজোঁ অফিসে নিয়োগ পেয়েছিলেন।

প্রবাসে বেশ স্বাচ্ছন্দ্যের জীবনই কাটাচ্ছিলেন। কিন্তু ১৯৮৯ সালের নভেম্বরে বিস্ময়কর গতিতে পূর্বজার্মানির সরকারের পতন ঘটতে শুরু করে। ডিসেম্বরের ৫ তারিখ ড্রেসডেনে কেজিবি ভবন ঘেরাও করে বিক্ষুব্ধ জনতা। সেদিন পুতিন মরিয়া হয়ে রাশিয়ান রেড আর্মির সবচেয়ে কাছের সেনানিবাসে ফোন করে নিরাপত্তা চেয়েছিলেন।

তারা অসহায়ভাবে উত্তর দিয়েছিল, ‘মস্কো থেকে আদেশ না পাওয়া পর্যন্ত আমরা কিছুই করতে পারছি না। আর মস্কো চুপচাপ বসে আছে।’

কেন্দ্রে ক্ষমতার হঠাৎ পতনকে পুতিন সেদিন ভয় পেতে শিখেছিলেন, এবং বিরোধিতার মুখে দ্রুত জবাব না দিয়ে সোভিয়েত নেতা মিখাইল গর্ভাচফ যে ভুল করেছিলেন, কখনোই তার পুনরাবৃত্তি যেন না হয়ে সে ব্যাপারে তিনি প্রতিজ্ঞাবদ্ধ ছিলেন।

তেলের বিনিময়ে খাদ্য কর্মসূচি, ১৯৯২

সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেঙে পড়ার পর পুতিন কেজিবি ত্যাগ করেন। কিন্তু দ্রুতই আজ যেটি সেন্ট পিটার্সবার্গ সেই শহরের সংস্কারপন্থী নতুন মেয়রের একজন সহায়তাকারী হিসেবে একটি কাজ জুটিয়ে ফেলেন।

দেশটির অর্থনীতিতে তখন ধস চলছিল। পুতিনের ওপর দায়িত্ব পড়েছিল শহরের জনগণকে সাহায্য করার জন্য একশ মিলিয়ন ডলার মূল্যের তেল এবং ধাতব পদার্থের বিনিময়ে খাদ্যের ব্যবস্থা করা।

বাস্তবে কেউ কখনো কোনো খাবার দেখেনি। তবে একটি তদন্ত অনুযায়ী - যেটি খুব দ্রুতই চাপা দেওয়া হয় - পুতিন, তার বন্ধুরা এবং শহরের গ্যাংস্টাররা টাকাটা নিজেদের পকেটে পুরেছিলেন।

‘উত্তাল নব্বই’-এর সেই শতকে পুতিন শিখে গিয়েছিলেন যে রাজনৈতিক প্রভাব এমন একটি পণ্য, যা টাকায় রূপান্তর করা যায়, এবং গ্যাংস্টারেরা দরকারের সময় মিত্র হতে পারে। 

তার চারপাশের সবাই যখন নিজেদের অবস্থান ব্যবহার করে লাভবান হচ্ছেন, তিনি কেন সেটা করবেন না?

জর্জিয়ায় হামলা, ২০০৮

২০০০ সালে পুতিন যখন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট হন, তখন তিনি প্রাক্তন সোভিয়েত ইউনিয়নজুড়ে প্রভাববলয় সৃষ্টিসহ পশ্চিমের সাথে নিজের মতো করে একটি ইতিবাচক সম্পর্ক গড়ে তুলতে সক্ষম হবেন বলে আশা করেছিলেন।

কিন্তু বেশ দ্রুতই তিনি হতাশ হয়ে পড়েন, তারপর ক্ষুব্ধ। তিনি বিশ্বাস করতে শুরু করেন যে, পশ্চিমারা ইচ্ছাকৃতভাবে রাশিয়াকে বিচ্ছিন্ন ও অবমাননা করার চেষ্টা করছে।

জর্জিয়ার প্রেসিডেন্ট মিখাইল সাকাশভিলি যখন নেটোতে যোগদানের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন, তখন পুতিন ভয় পেয়ে যান এবং রুশ সমর্থিত বিচ্ছিন্ন অঞ্চল দক্ষিণ ওসেটিয়ার ওপর নিয়ন্ত্রণ পুনরুদ্ধারে জর্জিয়ার প্রচেষ্টা পুতিনের জন্য একটি শাস্তিমূলক অভিযান শুরুর একটি অজুহাত হয়ে ওঠে।

পাঁচ দিনের মধ্যে রাশিয়ার বাহিনী জর্জিয়ার সামরিক বাহিনীকে ছিন্নভিন্ন করে ফেলে এবং সাকাশভিলির ওপর একটি অপমানজনক শান্তি প্রক্রিয়া চাপিয়ে দেওয়া হয়।

পশ্চিমারা তখন ক্ষুব্ধ হয়েছিল, তবে এক বছরের মধ্যে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা রাশিয়ার সাথে সম্পর্ক ‘পুনঃস্থাপন’ করার প্রস্তাব দিয়েছিলেন। এমনকি মস্কোকে ২০১৮ সালের ফুটবল বিশ্বকাপ আয়োজনের সুযোগ দেওয়া হয়েছিল।

পুতিনের কাছে এটি স্পষ্ট হয়ে উঠেছিল যে, শক্তিই ক্ষমতার উৎস - এবং দুর্বল ও অস্থির পশ্চিমারা ফোঁসফোঁস করবে ঠিকই, কিন্তু শেষ পর্যন্ত দৃঢ় সংকল্পের মুখে পিছিয়ে যাবে।

মস্কোতে বিক্ষোভ, ২০১১-১৩

এটি বেশ ব্যাপকভাবে মনে করা হয় - এবং যথেষ্ট বিশ্বাসযোগ্য ছিল - যে ২০১১ সালের পার্লামেন্ট নির্বাচনে কারচুপি হয়েছিল, আর সেই বিশ্বাস দেশটিতে বিক্ষোভের জন্ম দিয়েছিল। এই বিক্ষোভ আরও ফুঁসে ওঠে, যখন পুতিন ঘোষণা দেন যে, তিনি ২০১২ সালের নির্বাচনে পুনরায় দাঁড়াবেন।

এই বিক্ষোভ ‘বোলোতনায়া প্রতিবাদ’ নামে পরিচিতি পেয়েছিল। কারণ, বিক্ষোভকারীরা মস্কোর এই নামের একটি স্কয়ারে জমায়েত হতেন। পুতিনের বিরুদ্ধে সেটি ছিল এখনো পর্যন্ত জনসাধারণের সবচেয়ে ব্যাপক-ভিত্তিক বিরোধিতা।

পুতিনের বিশ্বাস ছিল যে, এই সমাবেশগুলো ওয়াশিংটনের প্ররোচনায় শুরু, উৎসাহিত ও পরিচালিত হয়েছিল, এবং তিনি মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটনকে এসবের জন্য ব্যক্তিগতভাবে দোষারোপ করেছিলেন।

পুতিনের কাছে এটি ছিল প্রমাণ স্বরূপ যে, পশ্চিমারা সরাসরি তার দিকেই আসছে এবং যে কারণে কার্যত তিনি এখন যুদ্ধে লিপ্ত।

কোভিডের কারণে বিচ্ছিন্নতা, ২০২০-২১

কোভিড-১৯ যখন সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে তখন পুতিন পুরোপুরি বিচ্ছিন্ন অবস্থায় চলে যান, খুব ব্যক্তিত্ববাদী স্বৈরাচারীদের জন্যও যা ছিল অস্বাভাবিক। তার সাথে যারাই দেখা করতে যাচ্ছিলেন তাদের প্রথমে পুরো ১৪ দিনের জন্য কঠোর পাহারায় বিচ্ছিন্ন করে রাখা হতো। তারপর তাদের জীবাণুনাশক ‘আল্ট্রাভায়োলেট লাইট’ ও স্প্রে পার হয়ে তার কাছে যেতে হতো।

এই সময়জুড়ে পুতিনের সাথে মুখোমুখি দেখা করতে সক্ষম এমন মিত্র ও উপদেষ্টাদের সংখ্যা নাটকীয়ভাবে কমে গিয়েছিল। খুব মুষ্টিমেয় কয়েকজনে সীমাবদ্ধ হয়ে গিয়েছিল তাদের সংখ্যা, যারা কেবল ‘জ্বি আজ্ঞে’ বলা লোক এবং তাদের সহযোগী।

বিকল্প মতামত তার কাছে তখন খুব কমই পৌঁছাত। সে সময় পুতিন সম্ভবত ‘শিখেছেন’ যে তার সমস্ত অনুমান ও বিশ্বাস সঠিক ও ন্যায়সংগত ছিল এবং তখনই সম্ভবত ইউক্রেন আক্রমণের বীজ বপন করা হয়েছিল।

বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ আহমেদ

এই বিভাগের আরও খবর
মার্কিন পরিবহন মন্ত্রীকে নাসার প্রশাসক বানালেন ট্রাম্প
মার্কিন পরিবহন মন্ত্রীকে নাসার প্রশাসক বানালেন ট্রাম্প
লন্ডনে বাড়ছে সহিংসতা
লন্ডনে বাড়ছে সহিংসতা
পূর্ব চীনে প্রচণ্ড গরম, ছাত্রছাত্রীরা আশ্রয় নিচ্ছে লাইব্রেরি-সুপারমার্কেটে
পূর্ব চীনে প্রচণ্ড গরম, ছাত্রছাত্রীরা আশ্রয় নিচ্ছে লাইব্রেরি-সুপারমার্কেটে
‘আপনি এত সুন্দর ইংরেজি শিখলেন কোথায়?’— লাইবেরিয়ার প্রেসিডেন্টকে ট্রাম্পের প্রশ্ন
‘আপনি এত সুন্দর ইংরেজি শিখলেন কোথায়?’— লাইবেরিয়ার প্রেসিডেন্টকে ট্রাম্পের প্রশ্ন
ভারতে যুদ্ধবিমান দুর্ঘটনা, নিহত পাইলটদের পরিচয় প্রকাশ
ভারতে যুদ্ধবিমান দুর্ঘটনা, নিহত পাইলটদের পরিচয় প্রকাশ
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল দিল্লি
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল দিল্লি
ইউক্রেনে আবারও রাশিয়ার বড় ড্রোন হামলা
ইউক্রেনে আবারও রাশিয়ার বড় ড্রোন হামলা
গাজা থেকে সেনা প্রত্যাহারের দাবি হামাসের
গাজা থেকে সেনা প্রত্যাহারের দাবি হামাসের
ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা
ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা
আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি
আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি
সর্বশেষ খবর
বেনাপোল বন্দরে জলাবদ্ধতায় কমিটি গঠন
বেনাপোল বন্দরে জলাবদ্ধতায় কমিটি গঠন

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন পরিবহন মন্ত্রীকে নাসার প্রশাসক বানালেন ট্রাম্প
মার্কিন পরিবহন মন্ত্রীকে নাসার প্রশাসক বানালেন ট্রাম্প

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডনে বাড়ছে সহিংসতা
লন্ডনে বাড়ছে সহিংসতা

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে চন্দ্রগঞ্জ থানাকে উপজেলা গঠনে প্রশাসনের গণশুনানি
লক্ষ্মীপুরে চন্দ্রগঞ্জ থানাকে উপজেলা গঠনে প্রশাসনের গণশুনানি

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী
১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ফটিকছড়িতে বৃক্ষরোপণ ও চারা বিতরণ উৎসব
ফটিকছড়িতে বৃক্ষরোপণ ও চারা বিতরণ উৎসব

১৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাকের চাপায় নিহত ১
ট্রাকের চাপায় নিহত ১

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি
ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পূর্ব চীনে প্রচণ্ড গরম, ছাত্রছাত্রীরা আশ্রয় নিচ্ছে লাইব্রেরি-সুপারমার্কেটে
পূর্ব চীনে প্রচণ্ড গরম, ছাত্রছাত্রীরা আশ্রয় নিচ্ছে লাইব্রেরি-সুপারমার্কেটে

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে ৩৫০ সুবিধাবঞ্চিত শিশুর হাতে জেলা প্রশাসকের উপহার
নারায়ণগঞ্জে ৩৫০ সুবিধাবঞ্চিত শিশুর হাতে জেলা প্রশাসকের উপহার

২৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ৩৪ কিলোমিটার যানজট, যাত্রীদের দুর্ভোগ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ৩৪ কিলোমিটার যানজট, যাত্রীদের দুর্ভোগ

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যশোর বোর্ডে পাসের হার ৭৩.৬৯ শতাংশ
যশোর বোর্ডে পাসের হার ৭৩.৬৯ শতাংশ

৪১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নেস্‌লে সেরেগ্রো এখন শ্রীলঙ্কায়
নেস্‌লে সেরেগ্রো এখন শ্রীলঙ্কায়

৪১ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

'যে ফল হয়েছে সেটিই প্রকৃত, বাড়তি নম্বর দেওয়ার সুযোগ নেই'
'যে ফল হয়েছে সেটিই প্রকৃত, বাড়তি নম্বর দেওয়ার সুযোগ নেই'

৪৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কারিগরি বোর্ডে কৃতকার্য ৭৩.৬৩ শতাংশ শিক্ষার্থী
কারিগরি বোর্ডে কৃতকার্য ৭৩.৬৩ শতাংশ শিক্ষার্থী

৪৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ
মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ

৪৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মোংলা বন্দরে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত
মোংলা বন্দরে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মাদরাসা বোর্ডে কমেছে পাসের হার ও জিপিএ-৫
মাদরাসা বোর্ডে কমেছে পাসের হার ও জিপিএ-৫

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘আপনি এত সুন্দর ইংরেজি শিখলেন কোথায়?’— লাইবেরিয়ার প্রেসিডেন্টকে ট্রাম্পের প্রশ্ন
‘আপনি এত সুন্দর ইংরেজি শিখলেন কোথায়?’— লাইবেরিয়ার প্রেসিডেন্টকে ট্রাম্পের প্রশ্ন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসিতে ফেল করেছে ৬ লাখ ৬৬০ শিক্ষার্থী
এসএসসিতে ফেল করেছে ৬ লাখ ৬৬০ শিক্ষার্থী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লা বোর্ডে পাসের হার ৬৩.৬০, কমেছে ১৬ শতাংশ
কুমিল্লা বোর্ডে পাসের হার ৬৩.৬০, কমেছে ১৬ শতাংশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন
এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা
রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফেসবুকের রিকমেন্ডেশন সাসপেন্ড হওয়ার কিছু কারণ
ফেসবুকের রিকমেন্ডেশন সাসপেন্ড হওয়ার কিছু কারণ

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ক্যাপসিকাম খাওয়ার ৮ উপকারিতা
ক্যাপসিকাম খাওয়ার ৮ উপকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

উইম্বলডনের শেষ চারে প্রথমবার স্বিয়নতেক ও বেনসিচ
উইম্বলডনের শেষ চারে প্রথমবার স্বিয়নতেক ও বেনসিচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গোবিপ্রবিতে ‘গণতন্ত্রের বিকাশে ছাত্র সংসদের ভূমিকা’ শীর্ষক প্রবন্ধ প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ
গোবিপ্রবিতে ‘গণতন্ত্রের বিকাশে ছাত্র সংসদের ভূমিকা’ শীর্ষক প্রবন্ধ প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সৈনিকরা দেশের এক ইঞ্চি মাটি হাতছাড়া হতে দেবে না : বিজিবি মহাপরিচালক
সৈনিকরা দেশের এক ইঞ্চি মাটি হাতছাড়া হতে দেবে না : বিজিবি মহাপরিচালক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের হামলার ক্ষতি দেখে ইসরায়েলের চক্ষু চড়ক গাছ!
ইরানের হামলার ক্ষতি দেখে ইসরায়েলের চক্ষু চড়ক গাছ!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার কল রেকর্ড ফাঁস : ‘এটা ট্রেলার মাত্র, অনেক কিছু এখনো বাকি’
হাসিনার কল রেকর্ড ফাঁস : ‘এটা ট্রেলার মাত্র, অনেক কিছু এখনো বাকি’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঋণের ভারে নুয়ে পড়া জনতা ব্যাংক ঘুরে দাঁড়াচ্ছে
ঋণের ভারে নুয়ে পড়া জনতা ব্যাংক ঘুরে দাঁড়াচ্ছে

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য জরুরি নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য জরুরি নির্দেশনা মাউশির

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি
আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজস্ব আকাশ প্রতিরক্ষা আনল হুথি
নিজস্ব আকাশ প্রতিরক্ষা আনল হুথি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে বিমান ঘাঁটি ও গোলাবারুদের গুদাম তৈরি করছে যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলে বিমান ঘাঁটি ও গোলাবারুদের গুদাম তৈরি করছে যুক্তরাষ্ট্র

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটের মার্কা শাপলা নয়, ইসির নীতিগত সিদ্ধান্ত
ভোটের মার্কা শাপলা নয়, ইসির নীতিগত সিদ্ধান্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে অতীতের মতো রেজাল্ট দেয়া হবে না: শিক্ষা উপদেষ্টা
ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে অতীতের মতো রেজাল্ট দেয়া হবে না: শিক্ষা উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার
সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের সব প্রস্তুতি শেষ করার নির্দেশ ‍প্রধান উপদেষ্টার
ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের সব প্রস্তুতি শেষ করার নির্দেশ ‍প্রধান উপদেষ্টার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাগিংয়ের নামে জুনিয়রদের যৌন হেনস্তার অভিযোগে ৭ ইসরায়েলি সেনা আটক
র‌্যাগিংয়ের নামে জুনিয়রদের যৌন হেনস্তার অভিযোগে ৭ ইসরায়েলি সেনা আটক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ জুলাই বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট পাবেন গ্রাহকরা
১৮ জুলাই বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট পাবেন গ্রাহকরা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে
দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘একই সাথে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে মোকাবেলার ক্ষমতা ইরানের আছে’
‘একই সাথে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে মোকাবেলার ক্ষমতা ইরানের আছে’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই
হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা
ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়ালকে উড়িয়ে দিয়ে ফাইনালে পিএসজি
রিয়ালকে উড়িয়ে দিয়ে ফাইনালে পিএসজি

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাহাড়ে ঘুরতে গিয়ে পা পিছলে পড়ে দুই শিক্ষার্থীর মৃত্যু
পাহাড়ে ঘুরতে গিয়ে পা পিছলে পড়ে দুই শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ার আলোচিত সন্ত্রাসী তুফান সরকারের শ্বশুর-শাশুড়ি ও স্ত্রী গ্রেপ্তার
বগুড়ার আলোচিত সন্ত্রাসী তুফান সরকারের শ্বশুর-শাশুড়ি ও স্ত্রী গ্রেপ্তার

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্থগিত হলো কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের বৃহস্পতিবারের পরীক্ষা
স্থগিত হলো কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের বৃহস্পতিবারের পরীক্ষা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের
গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের ভয়ংকর রূপে বন্যা
ফের ভয়ংকর রূপে বন্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

রোজার আগে নির্বাচন
রোজার আগে নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ

সম্পাদকীয়

তিন দেশের ঘনিষ্ঠতায় উদ্বিগ্ন ভারত
তিন দেশের ঘনিষ্ঠতায় উদ্বিগ্ন ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

কলকাতায় পুরোনো চোরাচালান ব্যবসায় আবার তাজুল
কলকাতায় পুরোনো চোরাচালান ব্যবসায় আবার তাজুল

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিযোগিতায় ধারে কাছেও নেই বাংলাদেশ
প্রতিযোগিতায় ধারে কাছেও নেই বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

রুট পারমিট ছাড়াই গণপরিবহন
রুট পারমিট ছাড়াই গণপরিবহন

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লবণাক্ত মাটিতে সৌদি খেজুর
লবণাক্ত মাটিতে সৌদি খেজুর

পেছনের পৃষ্ঠা

অনেক চ্যালেঞ্জ বাংলাদেশে বিনিয়োগে
অনেক চ্যালেঞ্জ বাংলাদেশে বিনিয়োগে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋতুপর্ণার ক্যানসার আক্রান্ত মাকে তারেক রহমানের সহায়তা
ঋতুপর্ণার ক্যানসার আক্রান্ত মাকে তারেক রহমানের সহায়তা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ সমাধান ব্যর্থ, নালায় পড়ে আবার শিশুর মৃত্যু
বাঁশ সমাধান ব্যর্থ, নালায় পড়ে আবার শিশুর মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধ রেলক্রসিং যেন মারণফাঁদ
অবৈধ রেলক্রসিং যেন মারণফাঁদ

রকমারি নগর পরিক্রমা

তদন্ত শেষ হবে কবে?
তদন্ত শেষ হবে কবে?

পেছনের পৃষ্ঠা

৩০ মিনিটে ৫২ জনকে হত্যা
৩০ মিনিটে ৫২ জনকে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীতে দুই বাসের চাপায় মর্মান্তিক মৃত্যু
রাজধানীতে দুই বাসের চাপায় মর্মান্তিক মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

দখল-দূষণে বদ্ধ চার খাল
দখল-দূষণে বদ্ধ চার খাল

রকমারি নগর পরিক্রমা

কিংস অ্যারিনা রাঙাতে চান মেয়েরা
কিংস অ্যারিনা রাঙাতে চান মেয়েরা

মাঠে ময়দানে

সন্তান হত্যার ভয় দেখিয়ে গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগ
সন্তান হত্যার ভয় দেখিয়ে গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগ

নগর জীবন

মেয়েকে হত্যার হুমকি দিয়ে মাকে ধর্ষণ, যুবক কারাগারে
মেয়েকে হত্যার হুমকি দিয়ে মাকে ধর্ষণ, যুবক কারাগারে

দেশগ্রাম

অচল সারা দেশ বিচ্ছিন্ন ঢাকা
অচল সারা দেশ বিচ্ছিন্ন ঢাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের প্রত্যাশা জনগণের
সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের প্রত্যাশা জনগণের

নগর জীবন

আত্মহত্যার আগে আশা ভোঁসলেকে কেন ফোন করেন গুরু দত্ত
আত্মহত্যার আগে আশা ভোঁসলেকে কেন ফোন করেন গুরু দত্ত

শোবিজ

নিবন্ধনপ্রত্যাশী ১৪৪ দলের আবেদন বাছাই শুরু
নিবন্ধনপ্রত্যাশী ১৪৪ দলের আবেদন বাছাই শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার বিচার বাংলাদেশেই হবে
হাসিনার বিচার বাংলাদেশেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

টানা বৃষ্টিতে রাজধানীতে জলাবদ্ধতা দুর্ভোগ
টানা বৃষ্টিতে রাজধানীতে জলাবদ্ধতা দুর্ভোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০তে ঘুরে দাঁড়াতে চান টাইগাররা
টি-২০তে ঘুরে দাঁড়াতে চান টাইগাররা

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ আজ
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ আজ

নগর জীবন

জড়িয়ে পড়েছিল বিচার বিভাগও
জড়িয়ে পড়েছিল বিচার বিভাগও

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামী আন্দোলনের সঙ্গে জাতীয় সংস্কার জোটের মতবিনিময়
ইসলামী আন্দোলনের সঙ্গে জাতীয় সংস্কার জোটের মতবিনিময়

নগর জীবন