শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:১৫, শুক্রবার, ০৭ অক্টোবর, ২০২২ আপডেট:

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

যে ৭ ঘটনা পুতিনকে আজকের অবস্থানে নিয়ে এসেছে

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
যে ৭ ঘটনা পুতিনকে আজকের অবস্থানে নিয়ে এসেছে

আজ ৭ অক্টোবর (শুক্রবার) ভ্লাদিমির পুতিনের ৭০তম জন্মদিন। ইউক্রেনে হামলা করা রাশিয়ার এই প্রেসিডেন্ট কীভাবে আজকের অবস্থানে এলেন? তার এই দীর্ঘ জীবনের সাতটি মোড় ঘোরানো ঘটনা রয়েছে। 

জুডো খেলার শুরু, ১৯৬৪

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় ৮৭২ দিনের এক অবরোধের ক্ষতচিহ্ন বয়ে চলা লেলিনগ্রাদে জন্ম নেন ভ্লাদিমির পুতিন। স্কুলজীবনেই বেশ মারকুটে স্বভাবের ছিলেন। তার সবচেয়ে ঘনিষ্ঠ বন্ধু তাকে স্মরণ করেন এমন একজন হিসেবে, ‘সে যে কারোর সাথে মারপিটে জড়িয়ে পড়তো’। কারণ, ‘তার ভেতরে কোনো ভয় ছিল না’।

রাস্তায় গুণ্ডা আর গ্যাং দিয়ে ভরা শহরের হালকা পাতলা গড়নের অগোছালো সেই ছেলেটির কিছুটা ধারালো বৈশিষ্ট্যের দরকার ছিল। বারো বছর বয়সে শুরুতে তিনি রাশিয়ান মার্শাল আর্ট ‘সাম্বো’ শেখা শুরু করেন এবং তারপর শেখেন জুডো।

ওই সময় থেকেই তিনি ছিলেন দৃঢ় সংকল্পবদ্ধ এবং সুশৃঙ্খল স্বভাবের। আঠারো বছর বয়সের মধ্যেই তিনি পেয়ে যান জুডো ব্ল্যাক বেল্ট এবং জাতীয় জুনিয়র প্রতিযোগিতায় তিনি তৃতীয় স্থান অধিকার করেন।

তার পুরুষালি ব্যক্তিত্বের যে ভাবমূর্তি, সেটি তৈরির পেছনে এই বিষয়টিকে ব্যবহার করা হয়েছে। একই সঙ্গে এটি তার জীবনের শুরুর দিককার ওই বিশ্বাসকে জোরদার করে যে তাকে আত্মবিশ্বাসী হতে হবে।

এটি তাকে এই উপলব্ধিতে পৌঁছাতে সাহায্য করে যে কোনো লড়াই যখন অবধারিত তখন ‘প্রতিপক্ষকে আগে আঘাত করতে হবে, এমন শক্ত আঘাত হানতে হবে যাতে সে যেন আর কোনোদিন উঠে দাঁড়াতে না পারে’।

চাকরির খোঁজে কেজিবি, ১৯৬৮

মানুষজন সাধারণভাবে লেনিনগ্রাদের ৪ লিটেনি প্রসপেক্টে অবস্থিত কেজিবির রাজনৈতিক পুলিশের সদর দফতর এড়িয়ে চলতো। স্ট্যালিনের যুগে এত মানুষকে এর জিজ্ঞাসাবাদ সেল পার হয়ে গুলাগের শ্রম শিবিরে যেতে হয়েছে যে, এ নিয়ে রীতিমতো তিক্ত রসিকতা দাঁড়িয়ে গিয়েছিল।

এটি ছিল এমন - ‘দা বিগ হাউস’ নামে পরিচিত ‘বলশয় ডোম’ নাকি লেলিনগ্রাদের সবচেয়ে উঁচু ভবন, কারণ- তার বেজমেন্ট থেকেই সোজা সাইবেরিয়া পর্যন্ত দেখা যায়। শ্রম শিবিরগুলোর বেশিরভাগই ছিল সাইবেরিয়াতে।

ষোল বছর বয়সে লালগালিচা পাতা সেই ভবনটির অভ্যর্থনা কক্ষে প্রবেশ করেছিলেন পুতিন। সেখানে ডেস্কের পেছনে বসা একজন কর্মকর্তাকে তিনি জিজ্ঞেস করেছিলেন যে, সেখানে কীভাবে চাকরি পাওয়া যাবে।

তাকে বলা হয়েছিল যে তার সেনাবাহিনীতে কাজের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে অথবা একটি ডিগ্রি থাকতে হবে। তখন তিনি জিজ্ঞাসা করেছিলেন কোন ডিগ্রি হলে এক্ষেত্রে সবচেয়ে ভালো হবে।

এই প্রশ্নের উত্তর ছিল আইন, এবং সেই সময় থেকেই পুতিন আইনে স্নাতক করার জন্য বদ্ধপরিকর ছিলেন। আর আইনে স্নাতক করার পর তাকে কেজিবিতে চাকরি দেওয়া হয়েছিল।

রাস্তায় পোড় খাওয়া পুতিনের কাছে কেজিবি ছিল শহরের সবচেয়ে বড় গ্যাং। পার্টির সঙ্গে কোনো যোগাযোগ নেই এমন মানুষকেও তারা নিরাপত্তা দেয় এবং সামনে এগিয়ে যাওয়ার সুযোগ দেয়। কিন্তু একই সাথে প্রভাবশালী ব্যক্তি হয়ে ওঠার সুযোগও দেয়।

ছোটবেলায় গুপ্তচরদের নিয়ে সিনেমা দেখতেন তিনি আর নিজেই বলতেন, ‘একজন গুপ্তচর হাজার হাজার মানুষের ভাগ্য নির্ধারণ করতে পারে।’

বিক্ষুব্ধ জনতার ঘেরাও, ১৯৮৯

পুতিন যত আশাই করুন না কেন, কেজিবিতে তার অবস্থানের তেমন একটা উন্নতি ঘটেনি। তিনি ছিলেন পরিশ্রমী কর্মী কিন্তু শীর্ষে যাওয়ার মতো ছিলেন না। তিনি একপর্যায়ে জার্মান ভাষা শিখেছিলেন আর সে কারণে ১৯৮৫ সালে পূর্বজার্মানির ড্রেসডেনে লিয়াজোঁ অফিসে নিয়োগ পেয়েছিলেন।

প্রবাসে বেশ স্বাচ্ছন্দ্যের জীবনই কাটাচ্ছিলেন। কিন্তু ১৯৮৯ সালের নভেম্বরে বিস্ময়কর গতিতে পূর্বজার্মানির সরকারের পতন ঘটতে শুরু করে। ডিসেম্বরের ৫ তারিখ ড্রেসডেনে কেজিবি ভবন ঘেরাও করে বিক্ষুব্ধ জনতা। সেদিন পুতিন মরিয়া হয়ে রাশিয়ান রেড আর্মির সবচেয়ে কাছের সেনানিবাসে ফোন করে নিরাপত্তা চেয়েছিলেন।

তারা অসহায়ভাবে উত্তর দিয়েছিল, ‘মস্কো থেকে আদেশ না পাওয়া পর্যন্ত আমরা কিছুই করতে পারছি না। আর মস্কো চুপচাপ বসে আছে।’

কেন্দ্রে ক্ষমতার হঠাৎ পতনকে পুতিন সেদিন ভয় পেতে শিখেছিলেন, এবং বিরোধিতার মুখে দ্রুত জবাব না দিয়ে সোভিয়েত নেতা মিখাইল গর্ভাচফ যে ভুল করেছিলেন, কখনোই তার পুনরাবৃত্তি যেন না হয়ে সে ব্যাপারে তিনি প্রতিজ্ঞাবদ্ধ ছিলেন।

তেলের বিনিময়ে খাদ্য কর্মসূচি, ১৯৯২

সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেঙে পড়ার পর পুতিন কেজিবি ত্যাগ করেন। কিন্তু দ্রুতই আজ যেটি সেন্ট পিটার্সবার্গ সেই শহরের সংস্কারপন্থী নতুন মেয়রের একজন সহায়তাকারী হিসেবে একটি কাজ জুটিয়ে ফেলেন।

দেশটির অর্থনীতিতে তখন ধস চলছিল। পুতিনের ওপর দায়িত্ব পড়েছিল শহরের জনগণকে সাহায্য করার জন্য একশ মিলিয়ন ডলার মূল্যের তেল এবং ধাতব পদার্থের বিনিময়ে খাদ্যের ব্যবস্থা করা।

বাস্তবে কেউ কখনো কোনো খাবার দেখেনি। তবে একটি তদন্ত অনুযায়ী - যেটি খুব দ্রুতই চাপা দেওয়া হয় - পুতিন, তার বন্ধুরা এবং শহরের গ্যাংস্টাররা টাকাটা নিজেদের পকেটে পুরেছিলেন।

‘উত্তাল নব্বই’-এর সেই শতকে পুতিন শিখে গিয়েছিলেন যে রাজনৈতিক প্রভাব এমন একটি পণ্য, যা টাকায় রূপান্তর করা যায়, এবং গ্যাংস্টারেরা দরকারের সময় মিত্র হতে পারে। 

তার চারপাশের সবাই যখন নিজেদের অবস্থান ব্যবহার করে লাভবান হচ্ছেন, তিনি কেন সেটা করবেন না?

জর্জিয়ায় হামলা, ২০০৮

২০০০ সালে পুতিন যখন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট হন, তখন তিনি প্রাক্তন সোভিয়েত ইউনিয়নজুড়ে প্রভাববলয় সৃষ্টিসহ পশ্চিমের সাথে নিজের মতো করে একটি ইতিবাচক সম্পর্ক গড়ে তুলতে সক্ষম হবেন বলে আশা করেছিলেন।

কিন্তু বেশ দ্রুতই তিনি হতাশ হয়ে পড়েন, তারপর ক্ষুব্ধ। তিনি বিশ্বাস করতে শুরু করেন যে, পশ্চিমারা ইচ্ছাকৃতভাবে রাশিয়াকে বিচ্ছিন্ন ও অবমাননা করার চেষ্টা করছে।

জর্জিয়ার প্রেসিডেন্ট মিখাইল সাকাশভিলি যখন নেটোতে যোগদানের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন, তখন পুতিন ভয় পেয়ে যান এবং রুশ সমর্থিত বিচ্ছিন্ন অঞ্চল দক্ষিণ ওসেটিয়ার ওপর নিয়ন্ত্রণ পুনরুদ্ধারে জর্জিয়ার প্রচেষ্টা পুতিনের জন্য একটি শাস্তিমূলক অভিযান শুরুর একটি অজুহাত হয়ে ওঠে।

পাঁচ দিনের মধ্যে রাশিয়ার বাহিনী জর্জিয়ার সামরিক বাহিনীকে ছিন্নভিন্ন করে ফেলে এবং সাকাশভিলির ওপর একটি অপমানজনক শান্তি প্রক্রিয়া চাপিয়ে দেওয়া হয়।

পশ্চিমারা তখন ক্ষুব্ধ হয়েছিল, তবে এক বছরের মধ্যে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা রাশিয়ার সাথে সম্পর্ক ‘পুনঃস্থাপন’ করার প্রস্তাব দিয়েছিলেন। এমনকি মস্কোকে ২০১৮ সালের ফুটবল বিশ্বকাপ আয়োজনের সুযোগ দেওয়া হয়েছিল।

পুতিনের কাছে এটি স্পষ্ট হয়ে উঠেছিল যে, শক্তিই ক্ষমতার উৎস - এবং দুর্বল ও অস্থির পশ্চিমারা ফোঁসফোঁস করবে ঠিকই, কিন্তু শেষ পর্যন্ত দৃঢ় সংকল্পের মুখে পিছিয়ে যাবে।

মস্কোতে বিক্ষোভ, ২০১১-১৩

এটি বেশ ব্যাপকভাবে মনে করা হয় - এবং যথেষ্ট বিশ্বাসযোগ্য ছিল - যে ২০১১ সালের পার্লামেন্ট নির্বাচনে কারচুপি হয়েছিল, আর সেই বিশ্বাস দেশটিতে বিক্ষোভের জন্ম দিয়েছিল। এই বিক্ষোভ আরও ফুঁসে ওঠে, যখন পুতিন ঘোষণা দেন যে, তিনি ২০১২ সালের নির্বাচনে পুনরায় দাঁড়াবেন।

এই বিক্ষোভ ‘বোলোতনায়া প্রতিবাদ’ নামে পরিচিতি পেয়েছিল। কারণ, বিক্ষোভকারীরা মস্কোর এই নামের একটি স্কয়ারে জমায়েত হতেন। পুতিনের বিরুদ্ধে সেটি ছিল এখনো পর্যন্ত জনসাধারণের সবচেয়ে ব্যাপক-ভিত্তিক বিরোধিতা।

পুতিনের বিশ্বাস ছিল যে, এই সমাবেশগুলো ওয়াশিংটনের প্ররোচনায় শুরু, উৎসাহিত ও পরিচালিত হয়েছিল, এবং তিনি মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটনকে এসবের জন্য ব্যক্তিগতভাবে দোষারোপ করেছিলেন।

পুতিনের কাছে এটি ছিল প্রমাণ স্বরূপ যে, পশ্চিমারা সরাসরি তার দিকেই আসছে এবং যে কারণে কার্যত তিনি এখন যুদ্ধে লিপ্ত।

কোভিডের কারণে বিচ্ছিন্নতা, ২০২০-২১

কোভিড-১৯ যখন সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে তখন পুতিন পুরোপুরি বিচ্ছিন্ন অবস্থায় চলে যান, খুব ব্যক্তিত্ববাদী স্বৈরাচারীদের জন্যও যা ছিল অস্বাভাবিক। তার সাথে যারাই দেখা করতে যাচ্ছিলেন তাদের প্রথমে পুরো ১৪ দিনের জন্য কঠোর পাহারায় বিচ্ছিন্ন করে রাখা হতো। তারপর তাদের জীবাণুনাশক ‘আল্ট্রাভায়োলেট লাইট’ ও স্প্রে পার হয়ে তার কাছে যেতে হতো।

এই সময়জুড়ে পুতিনের সাথে মুখোমুখি দেখা করতে সক্ষম এমন মিত্র ও উপদেষ্টাদের সংখ্যা নাটকীয়ভাবে কমে গিয়েছিল। খুব মুষ্টিমেয় কয়েকজনে সীমাবদ্ধ হয়ে গিয়েছিল তাদের সংখ্যা, যারা কেবল ‘জ্বি আজ্ঞে’ বলা লোক এবং তাদের সহযোগী।

বিকল্প মতামত তার কাছে তখন খুব কমই পৌঁছাত। সে সময় পুতিন সম্ভবত ‘শিখেছেন’ যে তার সমস্ত অনুমান ও বিশ্বাস সঠিক ও ন্যায়সংগত ছিল এবং তখনই সম্ভবত ইউক্রেন আক্রমণের বীজ বপন করা হয়েছিল।

বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ আহমেদ

এই বিভাগের আরও খবর
মোদির ভাষণের কড়া প্রতিক্রিয়া জানাল পাকিস্তান
মোদির ভাষণের কড়া প্রতিক্রিয়া জানাল পাকিস্তান
কারাগারে থেকেই মেয়র নির্বাচিত হলেন ফিলিপাইনের সাবেক প্রেসিডেন্ট রদ্রিগো
কারাগারে থেকেই মেয়র নির্বাচিত হলেন ফিলিপাইনের সাবেক প্রেসিডেন্ট রদ্রিগো
ভারত-শাসিত জম্মু-কাশ্মীরে বন্দুকযুদ্ধ, নিহত ৩
ভারত-শাসিত জম্মু-কাশ্মীরে বন্দুকযুদ্ধ, নিহত ৩
সৌদি যুবরাজকে বন্ধু বললেন ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজকে বন্ধু বললেন ট্রাম্প
কাশ্মীর নিয়ে ট্রাম্পের মধ্যস্থতার প্রস্তাব কি ভারতকে বিব্রত করলো?
কাশ্মীর নিয়ে ট্রাম্পের মধ্যস্থতার প্রস্তাব কি ভারতকে বিব্রত করলো?
পাকিস্তানে হামলা: কাশ্মীর নিয়ে নতুন করে কঠিন চাপে ভারত
পাকিস্তানে হামলা: কাশ্মীর নিয়ে নতুন করে কঠিন চাপে ভারত
যুক্তরাষ্ট্রে আইনের শাসন বিপন্ন, বিচারালয় সন্ত্রস্ত: মার্কিন প্রধান বিচারপতি
যুক্তরাষ্ট্রে আইনের শাসন বিপন্ন, বিচারালয় সন্ত্রস্ত: মার্কিন প্রধান বিচারপতি
গাজার ২১ লাখ বাসিন্দা দুর্ভিক্ষের ‘গুরুতর ঝুঁকিতে’
গাজার ২১ লাখ বাসিন্দা দুর্ভিক্ষের ‘গুরুতর ঝুঁকিতে’
সুন্দরবনে ভারতের পুশইন করা ৭৮ জনকে থানায় হস্তান্তর করেছে কোস্টগার্ড
সুন্দরবনে ভারতের পুশইন করা ৭৮ জনকে থানায় হস্তান্তর করেছে কোস্টগার্ড
কেন মধ্যপ্রাচ্য দিয়ে বিদেশ সফর শুরু করলেন ট্রাম্প?
কেন মধ্যপ্রাচ্য দিয়ে বিদেশ সফর শুরু করলেন ট্রাম্প?
ভারতে ভেজাল মদপানে ১৪ জনের মৃত্যু
ভারতে ভেজাল মদপানে ১৪ জনের মৃত্যু
রাশিয়ার কাছে এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চাইল ভারত
রাশিয়ার কাছে এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চাইল ভারত
সর্বশেষ খবর
ফাজিল পরীক্ষার ফল প্রকাশ
ফাজিল পরীক্ষার ফল প্রকাশ

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

চাঁদপুরে অনুমোদন ছাড়াই বিএসটিআই লোগো ব্যবহার, অর্থদণ্ড
চাঁদপুরে অনুমোদন ছাড়াই বিএসটিআই লোগো ব্যবহার, অর্থদণ্ড

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোদির ভাষণের কড়া প্রতিক্রিয়া জানাল পাকিস্তান
মোদির ভাষণের কড়া প্রতিক্রিয়া জানাল পাকিস্তান

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে থেকেই মেয়র নির্বাচিত হলেন ফিলিপাইনের সাবেক প্রেসিডেন্ট রদ্রিগো
কারাগারে থেকেই মেয়র নির্বাচিত হলেন ফিলিপাইনের সাবেক প্রেসিডেন্ট রদ্রিগো

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঐতিহাসিক ফারাক্কা লং মার্চ উপলক্ষে রাবিতে আলোচনা সভা
ঐতিহাসিক ফারাক্কা লং মার্চ উপলক্ষে রাবিতে আলোচনা সভা

৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘পুলিশ কিলার ফোর্স হতে পারে না, বড়জোর শটগান থাকতে পারে’
‘পুলিশ কিলার ফোর্স হতে পারে না, বড়জোর শটগান থাকতে পারে’

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

'উত্তম কৃষি চর্চায় বাড়বে উৎপাদন, বাড়বে রপ্তানিও'
'উত্তম কৃষি চর্চায় বাড়বে উৎপাদন, বাড়বে রপ্তানিও'

২০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কোটালীপাড়ায় কবি সুকান্ত মেলা
কোটালীপাড়ায় কবি সুকান্ত মেলা

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অস্বাস্থ্যকর খাবার বিক্রির দায়ে তিন হোটেল মালিককে জরিমানা
অস্বাস্থ্যকর খাবার বিক্রির দায়ে তিন হোটেল মালিককে জরিমানা

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহেশপুর সীমান্তে অবৈধভাবে পারাপারের সময় আটক ৪, মাদক জব্দ
মহেশপুর সীমান্তে অবৈধভাবে পারাপারের সময় আটক ৪, মাদক জব্দ

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষে নারীসহ আহত ২০
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষে নারীসহ আহত ২০

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারত-শাসিত জম্মু-কাশ্মীরে বন্দুকযুদ্ধ, নিহত ৩
ভারত-শাসিত জম্মু-কাশ্মীরে বন্দুকযুদ্ধ, নিহত ৩

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে ৩০ শহীদ পরিবারকে ৫৯ লাখ টাকা প্রদান
চাঁদপুরে ৩০ শহীদ পরিবারকে ৫৯ লাখ টাকা প্রদান

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীসহ সাবেক আইনমন্ত্রীর এপিএসের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ সাবেক আইনমন্ত্রীর এপিএসের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

সৌদি যুবরাজকে বন্ধু বললেন ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজকে বন্ধু বললেন ট্রাম্প

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনাজপুরে গণঅভ্যুত্থানে শহীদ পরিবারের মাঝে সঞ্চয়পত্র বিতরণ
দিনাজপুরে গণঅভ্যুত্থানে শহীদ পরিবারের মাঝে সঞ্চয়পত্র বিতরণ

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জলঢাকায় শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের কর্মসূচি
জলঢাকায় শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের কর্মসূচি

৫৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ধলেশ্বরীতে লঞ্চ ও বাল্কহেডের সংঘর্ষ
ধলেশ্বরীতে লঞ্চ ও বাল্কহেডের সংঘর্ষ

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পরশুরামে ব্যবসায়ী হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
পরশুরামে ব্যবসায়ী হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এনবিআর ভেঙে দুই বিভাগ: অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে ৩ দিনের কলম বিরতি ঘোষণা
এনবিআর ভেঙে দুই বিভাগ: অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে ৩ দিনের কলম বিরতি ঘোষণা

৫৮ মিনিট আগে | বাণিজ্য

‘গুজবকে কখনো দাবানল হতে দেবেন না’
‘গুজবকে কখনো দাবানল হতে দেবেন না’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গরুর দেশী জাতের পরিবর্তে আধুনিক জাত দরকার নেই: প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা
গরুর দেশী জাতের পরিবর্তে আধুনিক জাত দরকার নেই: প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাগেরহাটে ভারতীয় নাগরিককে এনআইডি দেওয়ার অভিযোগ, দুদকের মামলা
বাগেরহাটে ভারতীয় নাগরিককে এনআইডি দেওয়ার অভিযোগ, দুদকের মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাতের আঁধারে কুপিয়ে জখম, আরো একজন মারা গেছেন
রাতের আঁধারে কুপিয়ে জখম, আরো একজন মারা গেছেন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার বিষয়ে নাক গলাতে চান না রাহুল গান্ধী
ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার বিষয়ে নাক গলাতে চান না রাহুল গান্ধী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ৪৮
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ৪৮

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভারতের পেট্রাপোলে বিজিবি-বিএসএফ সমন্বয় সভা
ভারতের পেট্রাপোলে বিজিবি-বিএসএফ সমন্বয় সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে মাদক কারবারী স্বামী-স্ত্রী গ্রেফতার
সিরাজগঞ্জে মাদক কারবারী স্বামী-স্ত্রী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পেছাচ্ছে বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজ
পেছাচ্ছে বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এনবিআর ভাঙার কারণ জানাল সরকার
এনবিআর ভাঙার কারণ জানাল সরকার

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সর্বাধিক পঠিত
কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প
কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রেফতার মমতাজ; এতদিন লুকিয়ে ছিলেন কোথায়?
গ্রেফতার মমতাজ; এতদিন লুকিয়ে ছিলেন কোথায়?

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি
পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্দালিব পার্থের স্ত্রীকে বিদেশ যাত্রায় বাধা
আন্দালিব পার্থের স্ত্রীকে বিদেশ যাত্রায় বাধা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাইলটের সাহস না থাকলে রাফাল যুদ্ধবিমান দিয়েও কিছু হবে না: পাকিস্তান
পাইলটের সাহস না থাকলে রাফাল যুদ্ধবিমান দিয়েও কিছু হবে না: পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি
এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি

১৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

স্বর্ণের দাম আরও কমেছে
স্বর্ণের দাম আরও কমেছে

২২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার দিনের রিমান্ডে মমতাজ
চার দিনের রিমান্ডে মমতাজ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মার্কিন জিম্মিকে মুক্তি দিয়ে ট্রাম্পের প্রতি যে আহ্বান জানাল হামাস
শেষ মার্কিন জিম্মিকে মুক্তি দিয়ে ট্রাম্পের প্রতি যে আহ্বান জানাল হামাস

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম সফরে ট্রাম্প মধ্যপ্রাচ্যের ৩ দেশে গেলেও যাবেন না ইসরায়েল
প্রথম সফরে ট্রাম্প মধ্যপ্রাচ্যের ৩ দেশে গেলেও যাবেন না ইসরায়েল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের প্রথম সেনা বৈঠকে যে সিদ্ধান্ত হলো
ভারত-পাকিস্তানের প্রথম সেনা বৈঠকে যে সিদ্ধান্ত হলো

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিপন্থী আইনজীবীদের ধাওয়া, দৌড়ে গারদে ঢুকলেন সাবেক এমপি মমতাজ
বিএনপিপন্থী আইনজীবীদের ধাওয়া, দৌড়ে গারদে ঢুকলেন সাবেক এমপি মমতাজ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আপিলের জন্য জুবাইদা রহমানের ৫৮৭ দিনের বিলম্ব মওকুফ
আপিলের জন্য জুবাইদা রহমানের ৫৮৭ দিনের বিলম্ব মওকুফ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট
মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান
গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিকার মোবাইলে হোটেলের ওয়াইফাই সংযোগ, রাগে সম্পর্কচ্ছেদ প্রেমিকের!
প্রেমিকার মোবাইলে হোটেলের ওয়াইফাই সংযোগ, রাগে সম্পর্কচ্ছেদ প্রেমিকের!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ওপর নতুন নিষেধাজ্ঞা জারি করল যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের ওপর নতুন নিষেধাজ্ঞা জারি করল যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!
রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মমতাজের ৭ দিনের রিমান্ড চাইবে পুলিশ
মমতাজের ৭ দিনের রিমান্ড চাইবে পুলিশ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারাদেশে এনআইডি সেবা সাময়িকভাবে বন্ধ
সারাদেশে এনআইডি সেবা সাময়িকভাবে বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার কাছে এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চাইল ভারত
রাশিয়ার কাছে এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চাইল ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘হাইকোর্টের রায়ে রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন বাতিল দেশের ইতিহাসে প্রথম’
‘হাইকোর্টের রায়ে রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন বাতিল দেশের ইতিহাসে প্রথম’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার বিষয়ে নাক গলাতে চান না রাহুল গান্ধী
ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার বিষয়ে নাক গলাতে চান না রাহুল গান্ধী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অধিনায়ক লিটনের লক্ষ্য সিরিজ জয়
অধিনায়ক লিটনের লক্ষ্য সিরিজ জয়

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধার করে, টাকা ছাপিয়ে বাজেট বাস্তবায়ন করবো না : অর্থ উপদেষ্টা
ধার করে, টাকা ছাপিয়ে বাজেট বাস্তবায়ন করবো না : অর্থ উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!
জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ
ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি
আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা
প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা

পেছনের পৃষ্ঠা

যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের
যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের

শোবিজ

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক

প্রথম পৃষ্ঠা

চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!
চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহবাগে গরু ছাগল জবাই
শাহবাগে গরু ছাগল জবাই

পেছনের পৃষ্ঠা

জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে
জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন
নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন

প্রথম পৃষ্ঠা

যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা
যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা

শোবিজ

আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের
আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের
ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের

প্রথম পৃষ্ঠা

কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন
সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী
শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী

নগর জীবন

ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ
ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া
কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু
দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের হাতে থাকবে না মারণাস্ত্র, র‌্যাব পুনর্গঠন
পুলিশের হাতে থাকবে না মারণাস্ত্র, র‌্যাব পুনর্গঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির
স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেসবুকে নেতাদের বাহাস
ফেসবুকে নেতাদের বাহাস

প্রথম পৃষ্ঠা

জাপাসহ ১৪ দলের নিবন্ধন বাতিল চায় গণঅধিকার পরিষদ
জাপাসহ ১৪ দলের নিবন্ধন বাতিল চায় গণঅধিকার পরিষদ

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবি থেকে দূরে অনন্ত
ছবি থেকে দূরে অনন্ত

শোবিজ

পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর
পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর

পেছনের পৃষ্ঠা