শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৪৭, শুক্রবার, ২১ জুলাই, ২০২৩

বিবিসি বাংলা’র প্রতিবেদন

পরমাণু বোমার জনক কে এই রবার্ট ওপেনহাইমার?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
পরমাণু বোমার জনক কে এই রবার্ট ওপেনহাইমার?

পারমাণবিক বোমা তৈরি করতে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় যুক্তরাষ্ট্র যে প্রকল্প হাতে নিয়েছিল তার নাম ছিল 'ম্যানহাটান প্রজেক্ট' আর সেই বোমা তৈরির প্রধান বিজ্ঞানী ছিলেন রবার্ট ওপেনহাইমার। তাকে নিয়ে হলিউডে তৈরি একটি সিনেমা মুক্তি পাচ্ছে শুক্রবার, আর সে কারণেই এই বিজ্ঞানীকে নিয়ে তৈরি হয়েছে নতুন করে আগ্রহ। 

জাপানের দুটি শহরে এই বোমা ফেলার পর যে বিপুল প্রাণহানি আর ধ্বংসলীলা ঘটেছিল তা এই বোমা তৈরির সময়ই অনুমান করেছিলেন ওপেনহাইমার, গীতার উদ্ধৃতি দিয়ে বলেছিলেন, তিনি এখন সাক্ষাৎ মৃত্যু আর বিশ্ব ধ্বংসকারীতে পরিণত হয়েছেন।

যুক্তরাষ্ট্রের নিউ মেক্সিকো অঙ্গরাজ্যের ইয়োর্নাদা দেল মুয়ের্তো মরুভূমি। সেদিন ১৬ জুলাই ১৯৪৫ সালের ভোরবেলা, সেখানে বিশ্বের প্রথম পারমাণবিক বোমার পরীক্ষা হতে যাচ্ছে-যার সাংকেতিক নাম ট্রিনিটি।

বিস্ফোরণস্থল থেকে ১০ কিলোমিটার দূরে একটি কন্ট্রোল বাংকারের ভেতরে কাউন্টডাউনের জন্য অপেক্ষা করছিলেন এ প্রকল্পের প্রধান বিজ্ঞানী ও পরিচালক রবার্ট ওপেনহাইমার।

তাকে দেখেই বোঝা যাচ্ছিল, তার ভেতরে একটা চাপা উত্তেজনা কাজ করছে। পাঁচ ফুট ১০ ইঞ্চি লম্বা ওপেনহাইমার চিরকালই ছিলেন হালকা-পাতলা।

কিন্তু ম্যানহাটান ইঞ্জিনিয়ার ডিস্ট্রিক্টের বৈজ্ঞানিক শাখা 'প্রজেক্ট ওয়াই'-যারা বোমাটির ডিজাইন তৈরি করেছিল-তার পরিচালক হিসেবে তিন বছর কাজ করার পর তার ওজন আরো কমে গিয়ে ৫২ কেজিতে নেমে এসেছিল। আরো শীর্ণকায় হয়ে গিয়েছিলেন তিনি।

পরীক্ষামূলক বিস্ফোরণের আগে তিনি ঘুমিয়েছিলেন মাত্র চার ঘণ্টা। একদিকে দুশ্চিন্তা, আরেক দিকে ধূমপানজনিত কাশি-তাকে জাগিয়ে রেখেছিল।

ওপেনহাইমারের জীবনে ১৯৪৫ সালের সেই দিনটি ছিল তার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্তগুলোর অন্যতম।

তার ওপর ২০০৫ সালে "আমেরিকান প্রমিথিউস" নামে একটি জীবনীগ্রন্থ লেখেন ইতিহাসবিদ কা বার্ড আর মার্টিন জে শেরউইন। হলিউডে ওপেনহাইমার নামে যে ছবি যুক্তরাষ্ট্রে মুক্তি পাচ্ছে শুক্রবার-তা রচিত হয়েছে এ বইটিকে ভিত্তি করেই।

'সূর্যের চেয়েও উজ্জ্বল' বিস্ফোরণ

বিস্ফোরণের কাউন্টডাউন শুরু হবার মুহূর্তে ওপেনহাইমারকে দেখছিলেন পাশে থাকা একজন সামরিক কর্মকর্তা। বার্ড আর শেরউইন বর্ণনা করেন, সেই জেনারেলটি বলছিলেন "শেষ কয়েকটি সেকেন্ডে ড. ওপেনহাইমার যেন আরো উৎকণ্ঠিত হয়ে পড়ছিলেন, তার শ্বাস পড়ছিল না।"

তার পরই ঘটলো সেই প্রচণ্ড বিস্ফোরণ। তার ঔজ্জ্বল্য সূর্যকেও ম্লান করে দিল। একুশ কিলোটন টিএনটির ক্ষমতাসম্পন্ন সেই বিস্ফোরণ ছিল তখন পর্যন্ত পৃথিবীর বৃহত্তম।

এর ফলে যে শকওয়েভ বা বাতাসের ঝাপটা তৈরি হয়েছিল তা ১০০ মাইল দূর থেকেও অনুভব করা গিয়েছিল। প্রচণ্ড গর্জনে মরুভূমি কেঁপে উঠলো, আকাশে পাকিয়ে উঠলো মাশরুম আকৃতির মেঘ।

ওপেনহাইমারের মুখে এবার এক বিরাট স্বস্তি ফুটে উঠলো। কয়েক মিনিট পর ওপেনহাইমারের বন্ধু ও সহকর্মী ইসিডোর রাবি দেখলেন, তিনি হেঁটে যাচ্ছেন।

"আমি কখনো তার সেই হাঁটার দৃশ্য ভুলবো না, ভুলবো না যেভাবে তিনি গাড়ি থেকে নেমেছিলেন। সেটা ছিল 'হাই নুন' ছবির মতো একটা দৃপ্ত ভঙ্গী-যাতে ফুটে উঠছিল যে তিনি তাকে দেয়া কাজটা করতে পেরেছেন ।"

‘আমি এখন সাক্ষাৎ মৃত্যু, বিশ্ব ধ্বংসকারী’

বেশ কিছুকাল পরে ১৯৬০-এর দশকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে তার গভীরতর অনুভূতির কথা জানিয়েছিলেন ওপেনহাইমার।

তিনি বলেছিলেন, বিস্ফোরণের পরপরই তার মনে পড়েছিল হিন্দু ধর্মগ্রন্থ ভাগবত গীতার একটি লাইন - "এখন আমি পরিণত হয়েছি সাক্ষাৎ মৃত্যুতে, বিশ্ব ধ্বংসকারীতে।"

তার বন্ধুদের কথায়, পরবর্তী দিনগুলোতে ওপেনহাইমারের মধ্যে একটা বিষণ্ণতা ভর করেছিল। একজন বলেছেন, রবার্ট চুপচাপ আর আনমনা হয়ে গিয়েছিল, কারণ সে জানতো কী ঘটতে যাচ্ছে।"

একদিন তাকে জাপানিদের ভাগ্যে কী ঘটতে যাচ্ছে তা নিয়ে বিড়বিড় করতে শোনা যায়। তিনি বলছিলেন, 'আহা ওই ছোটখাটো বেচারা লোকগুলো, ওই ছোটখাটো বেচারা লোকগুলো!"

কিন্তু কয়েক দিন পরই তার হাবভাব আবার পাল্টে যায়। সামরিক নেতাদের সাথে কথা বলার সময় তিনি বারবার তাদের বলে দিচ্ছিলেন যেন বৃষ্টি বা কুয়াশার সময় বোমাটা ফেলা না হয়, বা খুব বেশি উঁচুতে বিস্ফোরণ ঘটানো না হয়-তাহলে ততটা ক্ষয়ক্ষতি হবে না।"

হিরোশিমায় সফলভাবে বোমা ফেলার পর সহকর্মীদের সামনে তিনি মুষ্টিবদ্ধ হাত ওপরে তুলে যে ভঙ্গী করেছিলেন-তা ছিল বিজয়ী যোদ্ধার মতই।

পরমাণু বোমা তৈরির 'মূল ব্যক্তি'

ওপেনহাইমার ছিলেন ম্যানহাটান প্রজেক্টের কেন্দ্রীয় ব্যক্তি। পরমাণু বোমাকে বাস্তবে রূপদানে তার ভূমিকাই ছিল সবচেয়ে বেশি।

যুদ্ধপরবর্তীকালে তার এক সহকর্মী জেরেমি বার্নস্টাইন বলেছেন, লস আলামোসের ওই প্রকল্পে যদি ওপেনহাইমার না হয়ে অন্য কেউ পরিচালক হতেন তাহলে যুদ্ধ শেষ হতো ঠিকই-তবে পারমাণবিক বোমা ছাড়া ।

এই বোমা সফলভাবে তৈরির ব্যাপারে ওপেনহাইমারের প্রতিক্রিয়া ছিল বিচিত্র। এক এক সময় তার মধ্যে যেমন উত্তেজনা আর উচ্চাভিলাষী মনোভাব দেখা গিয়েছিল-তেমনি ছিল বিষাদ ও গ্লানি।

একজন পদার্থ বিজ্ঞানী হলেও তার মধ্যে দেখা গেছে একজন বড় নেতার গুণাবলী ও সম্মোহনী ব্যক্তিত্ব।

ওপেনহাইমারের চরিত্রে এই স্ববিরোধিতা নাকি অল্প বয়স থেকেই ছিল-এবং এজন্য তার বন্ধু ও জীবনীকারদের কাছে তিনি ছিলেন একটা ধাঁধাঁ হয়ে।

জার্মান ইহুদি অভিবাসী পরিবারে জন্ম

ওপেনহাইমারের জন্ম নিউইয়র্কে ১৯০৪ সালে-জার্মানি থেকে অভিবাসী হয়ে আমেরিকায় আসা এক ইহুদি পরিবারে। কাপড়ের ব্যবসা করে তারা বিত্তশালী হয়েছিলেন।

নিউইয়র্কের আপার ওয়েস্ট সাইডে তাদের বড় অ্যাপার্টমেন্টে ছিল তিনজন কাজের মেয়ে, একজন ড্রাইভার-আর বাড়ির দেয়ালে শোভা পেতো ইউরোপিয়ান শিল্পীদের আঁকা ছবি।

বিলাসিতার মধ্যে বড় হয়েও ওপেনহাইমার ছিলেন খুবই বুদ্ধিমান কিন্তু অত্যন্ত লাজুক। সবাই বুঝে গিয়েছিল যে এই ছেলেটি অন্যদের মত না হলেও সবার ওপরে, বলেন একই স্কুলে পড়া এক বন্ধু ।

নয় বছর বয়সে ওপেনহাইমার গ্রিক ও লাতিন দর্শন পড়ছিলেন, আর আগ্রহী ছিলেন খনিজ পদার্থে। তার লেখা চিঠি পড়ে নিউইয়র্কের মিনারেলজিক্যাল ক্লাব ভেবেছিল তা হয়তো বয়স্ক কারো লেখা।

খেলাধুলায় তার কোন আগ্রহ ছিল না, অন্য ছেলেরা তাকে ক্ষ্যাপাতো। কিন্তু তার বাবা-মা নিশ্চিত ছিলেন যে তাদের ছেলে অত্যন্ত প্রতিভাবান।

হার্ভার্ডে ও কেমব্রিজে পড়াশোনা

ওপেনহাইমার হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে রসায়ন পড়েন, এর পর স্নাতকোত্তর পড়াশোনা করেন ইংল্যান্ডের কেমব্রিজে।

তার স্পর্শকাতর ও উদ্ধত ব্যক্তিত্ব এ সময় তার জন্য নানা সমস্যার কারণ হয়। কেমব্রিজে তিনি এমন এক ঘটনা ঘটিয়েছিলেন যা তার জন্য বিপদ ডেকে আনতে পারতো।

তার টিউটর চাইতেন ওপেনহাইমার যেন ল্যাবরেটরিতে কাজ করেন, কিন্তু তা তার মোটেও পছন্দ ছিল না। একদিন তিনি একটা আপেলের ভেতর বিষাক্ত রাসায়নিক পদার্থ ভরে তার টিউটরের ডেস্কে রেখে দিল। সৌভাগ্যবশত টিউটর আপেলটি খাননি, কিন্তু ওপেনহাইমারের কেমব্রিজে পড়াই এ জন্য ঝুঁকির মুখে পড়লো। শেষে তাকে থাকতে দেয়া হলো এই শর্তে যে তিনি মনোবিজ্ঞানীর কাছে যাবেন।

সেই সাইকিয়াট্রিস্ট বললেন, ওপেনহাইমারের সাইকোসিস আছে, কিন্তু চিকিৎসা করে এটা সারবে না।

ওপেনহাইমারে পরে বলেছেন যে তিনি সেবার বড়দিনের সময় আত্মহত্যা করার কথা ভেবেছিলেন।

পরের বছর এক বন্ধু তার বান্ধবীর কাছে প্রেম নিবেদন করেছেন বলে জানালে ওপেনহাইমার তাকে শ্বাসরোধ করে মারার চেষ্টা করেন।

তার জীবনীকাররা বলেন, সাইকিয়াট্রি তাকে যে মানসিক শুশ্রূষা দিতে পারেনি - তা তিনি পরবর্তীকালে পেয়েছিলেন সাহিত্য পাঠ করে।

এ সময় থেকে দার্শনিক ও আধ্যাত্মিক গ্রন্থ পাঠ তার সারা জীবনের অভ্যাস হয়ে দাঁড়ায়।

পদার্থবিজ্ঞানে আগ্রহী হওয়া

জার্মানিতে ১৯২৬ সালে গোয়েটিংগেন বিশ্ববিদ্যালয়ে তাত্ত্বিক পদার্থবিদ্যা ইনস্টিটিউটের পরিচালকের সাথে দেখা করেন ওপেনহাইমার, আর তিনিই চিহ্নিত করেন যে ওপেনহাইমারের একজন তাত্ত্বিক হবার প্রতিভা রয়েছে।

তাকে এ ইনস্টিটিউটে পড়তে আসার আমন্ত্রণ জানানো হয়। ওপেনহাইমার পরে বলেছেন এর মাধ্যমেই পদার্থবিজ্ঞানে তার আগমন। এখানে পিএইচডি ও ফেলোশিপ করার মধ্যে দিয়ে অন্য তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানীদের সাথে তার আলাপ-পরিচয় ও বন্ধুত্ব হয়। এদের অনেকেই পরে আবার লস অ্যালামোসে তার সাথে কাজ করেছেন।

আমেরিকায় ফিরে ওপেনহাইমার অধ্যাপনা শুরু করেন প্রথম হার্ভার্ডে, পরে বার্কলেতে ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে ।

এখানকার ছাত্রছাত্রীদের মধ্যেও তিনি একজন আকর্ষণীয় ব্যক্তিত্ব হিসেবে পরিচিত হয়ে ওঠেন।

এসময়ই হিন্দু ধর্মগ্রন্থগুলোর প্রতি তার আগ্রহ জন্মায়, এবং ভাগবত গীতা পড়ার জন্য তিনি সংস্কৃত শেখেন।

গীতায় কুরু-পাণ্ডব যুদ্ধের কাহিনি তাকে পরমাণু বোমা তৈরির প্রকল্পে কাজ করার দার্শনিক পশ্চাৎপট তৈরি করে দেয় - যাতে কর্তব্য ও নিয়তির ওপর জোর দিয়ে বলা হয়, এর পরিণাম যাই হোক না কেন, তাকে কখনোই নিষ্ক্রিয় থাকার যুক্তি হিসেবে ব্যবহার করা চলে না।

তিনি ১৯৩২ সালে তার ভাইকে লেখা এক চিঠিতে গীতার উদ্ধৃতি দিয়ে বলেছিলেন, যুদ্ধের সময় এ দর্শনকে কাজে লাগানো যেতে পারে।

ওপেনহাইমার ১৯৪০ সালে জীববিজ্ঞানী ক্যাথরিন কিটি হ্যারিসনকে বিয়ে করেন।

পরমাণু বোমা

পরমাণু অস্ত্রের হুমকি সম্পর্কে রাজনীতিবিদদের আগে বিজ্ঞানীরাই সচেতন হয়েছিলেন। ১৯৩৯ সালে আলবার্ট আইনস্টাইন প্রথম মার্কিন সরকারের নেতাদের কাছে এ নিয়ে এক চিঠি লিখেছিলেন।

পরে ১৯৪২ সাল নাগাদ এটা স্পষ্ট হয় যে পারমাণবিক বোমা তৈরি করা সম্ভব এবং এতে ওপেনহাইমারের দলেরও অবদান ছিল। এজন্য পরিকল্পনা তৈরি হতে থাকে তখন থেকেই।

প্রথম যখন বোমা তৈরির প্রকল্পের প্রধান বিজ্ঞানী হিসেবে ওপেনহাইমারের নাম প্রস্তাব করা হয়, তখন বেশ কিছু আপত্তি উঠেছিল। কিন্তু তার জ্ঞান এবং বিশ্বস্ততা ও উচ্চাভিলাষের কারণে ম্যানহাটান প্রকল্পের সামরিক নেতা জেনারেল লেসলি গ্রোভস তাকে নেবার পক্ষেই মত দেন।

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত

এই বিভাগের আরও খবর
দক্ষিণ সুদানে ফেব্রুয়ারি থেকে সংঘর্ষে অন্তত ৭৫ জন নিহত : জাতিসংঘ
দক্ষিণ সুদানে ফেব্রুয়ারি থেকে সংঘর্ষে অন্তত ৭৫ জন নিহত : জাতিসংঘ
যুক্তরাজ্যের নাগরিকত্ব পেতে রেকর্ড সংখ্যক আমেরিকানের আবেদন
যুক্তরাজ্যের নাগরিকত্ব পেতে রেকর্ড সংখ্যক আমেরিকানের আবেদন
সাংবাদিকদের সামনে কংগ্রেসম্যানের ফোন, যা করলেন ট্রাম্প
সাংবাদিকদের সামনে কংগ্রেসম্যানের ফোন, যা করলেন ট্রাম্প
জার্মানিতে রেলওয়ে স্টেশনে দুষ্কৃতকারীর ছুরিকাঘাতে আহত ১২
জার্মানিতে রেলওয়ে স্টেশনে দুষ্কৃতকারীর ছুরিকাঘাতে আহত ১২
আদিবাসী গোষ্ঠীকে নিয়ে সংবাদ প্রকাশ, নিউইয়র্ক টাইমসের বিরুদ্ধে মামলা
আদিবাসী গোষ্ঠীকে নিয়ে সংবাদ প্রকাশ, নিউইয়র্ক টাইমসের বিরুদ্ধে মামলা
ফিলিস্তিনের ১,০০০ শহীদ পরিবারের সদস্য হজে যাচ্ছেন সৌদির খরচে
ফিলিস্তিনের ১,০০০ শহীদ পরিবারের সদস্য হজে যাচ্ছেন সৌদির খরচে
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের সবচেয়ে বড় বন্দি বিনিময়, মুক্ত ৩৯০ জন
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের সবচেয়ে বড় বন্দি বিনিময়, মুক্ত ৩৯০ জন
আর নির্বাচন করবেন না এরদোয়ান?
আর নির্বাচন করবেন না এরদোয়ান?
রাজকীয় আদেশে হজে ১৩শ' জনকে আতিথ্য দেবে সৌদি
রাজকীয় আদেশে হজে ১৩শ' জনকে আতিথ্য দেবে সৌদি
হার্ভার্ড ট্রাম্প মুখোমুখি, জিতবে কে?
হার্ভার্ড ট্রাম্প মুখোমুখি, জিতবে কে?
বিতর্কের পর অবশেষে বিক্রি ১৭০ বছরের পুরোনো ডেইলি টেলিগ্রাফ
বিতর্কের পর অবশেষে বিক্রি ১৭০ বছরের পুরোনো ডেইলি টেলিগ্রাফ
সব আগ্রাসনের কড়া জবাব দেয়ার হুঁশিয়ারি ইরানি সেনাবাহিনীর
সব আগ্রাসনের কড়া জবাব দেয়ার হুঁশিয়ারি ইরানি সেনাবাহিনীর
সর্বশেষ খবর
মিডিয়া ট্রায়ালে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মিডিয়া ট্রায়ালে ধ্বংস হচ্ছে দেশ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির সম্ভাবনা
ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির সম্ভাবনা

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

ফের ডাক মারলেন সাকিব
ফের ডাক মারলেন সাকিব

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দুপুরের মধ্যে ১১ অঞ্চলে ঝড়সহ বজ্রবৃষ্টির শঙ্কা
দুপুরের মধ্যে ১১ অঞ্চলে ঝড়সহ বজ্রবৃষ্টির শঙ্কা

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

রিশাদের ঝলকে পিএসএলের ফাইনালে লাহোর
রিশাদের ঝলকে পিএসএলের ফাইনালে লাহোর

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঈদুল আজহা : ট্রেনের ৩ জুনের টিকিট বিক্রি আজ
ঈদুল আজহা : ট্রেনের ৩ জুনের টিকিট বিক্রি আজ

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

দক্ষিণ সুদানে ফেব্রুয়ারি থেকে সংঘর্ষে অন্তত ৭৫ জন নিহত : জাতিসংঘ
দক্ষিণ সুদানে ফেব্রুয়ারি থেকে সংঘর্ষে অন্তত ৭৫ জন নিহত : জাতিসংঘ

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি-জামায়াতকে বৈঠকের আমন্ত্রণ প্রধান উপদেষ্টার
বিএনপি-জামায়াতকে বৈঠকের আমন্ত্রণ প্রধান উপদেষ্টার

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ সিরিজে প্রথম ম্যাচ খেলেই টেস্ট থেকে অবসর নেবেন ম্যাথুজ
বাংলাদেশ সিরিজে প্রথম ম্যাচ খেলেই টেস্ট থেকে অবসর নেবেন ম্যাথুজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আঙুর ফল আর টক নয়
আঙুর ফল আর টক নয়

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ঈদযাত্রা : ট্রেনের ৩ জুনের টিকিট বিক্রি আজ
ঈদযাত্রা : ট্রেনের ৩ জুনের টিকিট বিক্রি আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুলের জন্য জরুরি ভিটামিন ও খনিজ
চুলের জন্য জরুরি ভিটামিন ও খনিজ

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সেক্রেটারির সঙ্গে প্রেম, আশার সঙ্গে দূরত্ব বাড়ে বড়বোন লতার
সেক্রেটারির সঙ্গে প্রেম, আশার সঙ্গে দূরত্ব বাড়ে বড়বোন লতার

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রেগে পানের পাত্র ছুড়ে মারেন নৃত্যগুরু, পা কাটে রেখার
রেগে পানের পাত্র ছুড়ে মারেন নৃত্যগুরু, পা কাটে রেখার

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাজ্যের নাগরিকত্ব পেতে রেকর্ড সংখ্যক আমেরিকানের আবেদন
যুক্তরাজ্যের নাগরিকত্ব পেতে রেকর্ড সংখ্যক আমেরিকানের আবেদন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের সামনে কংগ্রেসম্যানের ফোন, যা করলেন ট্রাম্প
সাংবাদিকদের সামনে কংগ্রেসম্যানের ফোন, যা করলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জার্মানিতে রেলওয়ে স্টেশনে দুষ্কৃতকারীর ছুরিকাঘাতে আহত ১২
জার্মানিতে রেলওয়ে স্টেশনে দুষ্কৃতকারীর ছুরিকাঘাতে আহত ১২

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদিবাসী গোষ্ঠীকে নিয়ে সংবাদ প্রকাশ, নিউইয়র্ক টাইমসের বিরুদ্ধে মামলা
আদিবাসী গোষ্ঠীকে নিয়ে সংবাদ প্রকাশ, নিউইয়র্ক টাইমসের বিরুদ্ধে মামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মরাজ্যের ভাবনা ও আজকের পৃথিবী
ধর্মরাজ্যের ভাবনা ও আজকের পৃথিবী

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

অঘোষিত যুদ্ধের মুখে ব্যবসায়ীরা
অঘোষিত যুদ্ধের মুখে ব্যবসায়ীরা

৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সিদ্ধিরগঞ্জে ছুরিকাঘাতে কিশোর নিহত
সিদ্ধিরগঞ্জে ছুরিকাঘাতে কিশোর নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ সাকিবের কবর জিয়ারত করলেন গৃহায়ন উপদেষ্টা
শহীদ সাকিবের কবর জিয়ারত করলেন গৃহায়ন উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৯০ দিনে নির্বাচন কেন নয়?
৯০ দিনে নির্বাচন কেন নয়?

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইকোট্যুরিজমের সম্ভাবনা সুন্দরবনে
ইকোট্যুরিজমের সম্ভাবনা সুন্দরবনে

৮ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

সিদ্ধিরগঞ্জে ছুরিকাঘাতে কিশোর নিহত
সিদ্ধিরগঞ্জে ছুরিকাঘাতে কিশোর নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কিশোরগঞ্জ যুব মজলিসের কাউন্সিলে সভাপতি আকরাম, সম্পাদক মাজহার
কিশোরগঞ্জ যুব মজলিসের কাউন্সিলে সভাপতি আকরাম, সম্পাদক মাজহার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় তারুণ্যের সমাবেশ সফল করতে কিশোরগঞ্জে যুবদলের প্রস্তুতি সভা
ঢাকায় তারুণ্যের সমাবেশ সফল করতে কিশোরগঞ্জে যুবদলের প্রস্তুতি সভা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনের ১,০০০ শহীদ পরিবারের সদস্য হজে যাচ্ছেন সৌদির খরচে
ফিলিস্তিনের ১,০০০ শহীদ পরিবারের সদস্য হজে যাচ্ছেন সৌদির খরচে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাস্তায় গাড়িতে বসে অশালীন ভঙ্গির শিকার বলিউড গায়িকা
রাস্তায় গাড়িতে বসে অশালীন ভঙ্গির শিকার বলিউড গায়িকা

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মঙ্গলের বুকে বিশাল আগ্নেয়গিরি-গিরিখাত : এক নতুন রহস্যময় জগত
মঙ্গলের বুকে বিশাল আগ্নেয়গিরি-গিরিখাত : এক নতুন রহস্যময় জগত

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সর্বাধিক পঠিত
গুজবে কান দেবেন না, বিভ্রান্ত হবেন না: সেনাবাহিনী
গুজবে কান দেবেন না, বিভ্রান্ত হবেন না: সেনাবাহিনী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আপনি বাংলাদেশের ১৮ কোটির ইউনূস, আমরা পদত্যাগ চাই না : ফারুক
আপনি বাংলাদেশের ১৮ কোটির ইউনূস, আমরা পদত্যাগ চাই না : ফারুক

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমেরিকা থেকে দেশে ফিরে বিমানবন্দরে গ্রেফতার আওয়ামী লীগ নেতা
আমেরিকা থেকে দেশে ফিরে বিমানবন্দরে গ্রেফতার আওয়ামী লীগ নেতা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ড. ইউনূসের পদত্যাগ বিএনপির দাবি নয় : সালাহউদ্দিন
ড. ইউনূসের পদত্যাগ বিএনপির দাবি নয় : সালাহউদ্দিন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সশস্ত্র বাহিনীকে অন্ধকারে রাখা অনুচিত
সশস্ত্র বাহিনীকে অন্ধকারে রাখা অনুচিত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদে পরিচ্ছন্নতাকর্মীদের সঙ্গে আমিও থাকব : ইশরাক
ঈদে পরিচ্ছন্নতাকর্মীদের সঙ্গে আমিও থাকব : ইশরাক

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শনিবার সারাদেশে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা
শনিবার সারাদেশে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্যাসিবাদের দোসরদের অপসারণ না করলে সচিবালয় ঘেরাওয়ের হুঁশিয়ারি
ফ্যাসিবাদের দোসরদের অপসারণ না করলে সচিবালয় ঘেরাওয়ের হুঁশিয়ারি

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যেই নির্বাচন: পরিবেশ উপদেষ্টা
ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যেই নির্বাচন: পরিবেশ উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী হামাসের পক্ষ নিয়েছেন: নেতানিয়াহু
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী হামাসের পক্ষ নিয়েছেন: নেতানিয়াহু

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অঘোষিত যুদ্ধের মুখে ব্যবসায়ীরা
অঘোষিত যুদ্ধের মুখে ব্যবসায়ীরা

৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

টানা বৃষ্টিতে বিপাকে হিন্দু যুগলের বিয়ের অনুষ্ঠান, পাশে দাঁড়াল মুসলিম পরিবার
টানা বৃষ্টিতে বিপাকে হিন্দু যুগলের বিয়ের অনুষ্ঠান, পাশে দাঁড়াল মুসলিম পরিবার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি থেকে দেশকে বিভাজিত করার ছক কষা হচ্ছে : নাহিদ
দিল্লি থেকে দেশকে বিভাজিত করার ছক কষা হচ্ছে : নাহিদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক-এগারোর পুনরাবৃত্তি হতে দেওয়া ঠিক হবে না: ইকবাল করিম
এক-এগারোর পুনরাবৃত্তি হতে দেওয়া ঠিক হবে না: ইকবাল করিম

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দামানের আকাশসীমা বন্ধ করে ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা
আন্দামানের আকাশসীমা বন্ধ করে ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসরায়েলকে অবিলম্বে গাজায় সামরিক অভিযান বন্ধ করতে হবে’
‘ইসরায়েলকে অবিলম্বে গাজায় সামরিক অভিযান বন্ধ করতে হবে’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে হুথির রকেট ও ড্রোন হামলা
ইসরায়েলে হুথির রকেট ও ড্রোন হামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার বেক্সিমকোর কায়দায় নাবিল গ্রুপের ব্যাংক লুট
এবার বেক্সিমকোর কায়দায় নাবিল গ্রুপের ব্যাংক লুট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদত‍্যাগ নয়, আলোচনার মাধ্যমে সকল পক্ষ সমাধানে আসুন : এবি পার্টি
পদত‍্যাগ নয়, আলোচনার মাধ্যমে সকল পক্ষ সমাধানে আসুন : এবি পার্টি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চিকিৎসকের নিবিড় পর্যবেক্ষণে নুসরাত ফারিয়া
চিকিৎসকের নিবিড় পর্যবেক্ষণে নুসরাত ফারিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১২ মিনিটে কোটি টাকার স্বর্ণসহ সিন্দুক নিয়ে গেল দুর্বৃত্তরা
১২ মিনিটে কোটি টাকার স্বর্ণসহ সিন্দুক নিয়ে গেল দুর্বৃত্তরা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধজাহাজ উদ্বোধনের সময় দুর্ঘটনা: তদন্ত শুরু করেছে উত্তর কোরিয়া
যুদ্ধজাহাজ উদ্বোধনের সময় দুর্ঘটনা: তদন্ত শুরু করেছে উত্তর কোরিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দাবিতে বায়তুল মোকাররম এলাকায় হেফাজতের বিক্ষোভ
চার দাবিতে বায়তুল মোকাররম এলাকায় হেফাজতের বিক্ষোভ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্লামেন্টে জুতায় বিয়ার ঢেলে পান করে রাজনীতিকে বিদায় জানালেন এমপি
পার্লামেন্টে জুতায় বিয়ার ঢেলে পান করে রাজনীতিকে বিদায় জানালেন এমপি

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ক্ষুদে বিজ্ঞানীদের উৎসাহ দিলেন ডা. জুবাইদা রহমান
ক্ষুদে বিজ্ঞানীদের উৎসাহ দিলেন ডা. জুবাইদা রহমান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার যুক্তরাষ্ট্রে কোভিডের ‘নতুন রূপ’ শনাক্ত
এবার যুক্তরাষ্ট্রে কোভিডের ‘নতুন রূপ’ শনাক্ত

১১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

নাবালিকা মেয়েকে ৩২ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ বাবার
নাবালিকা মেয়েকে ৩২ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ বাবার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জনগণ দ্রুত নির্বাচন অনুষ্ঠানের পর প্রধান উপদেষ্টার মর্যাদাপূর্ণ বিদায় চায়’
‘জনগণ দ্রুত নির্বাচন অনুষ্ঠানের পর প্রধান উপদেষ্টার মর্যাদাপূর্ণ বিদায় চায়’

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুন্সীগঞ্জে জোয়ারের তোড়ে ভেসে গেল শতাধিক গরু
মুন্সীগঞ্জে জোয়ারের তোড়ে ভেসে গেল শতাধিক গরু

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলে আরএনবি প্রত্যাহার, ট্রেনে নিরাপত্তা শঙ্কায় যাত্রীরা
রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলে আরএনবি প্রত্যাহার, ট্রেনে নিরাপত্তা শঙ্কায় যাত্রীরা

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবারও ভরসার বাতিঘর জেনারেল ওয়াকার
আবারও ভরসার বাতিঘর জেনারেল ওয়াকার

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডনে বসবাস করা শেখ রেহানার বাসা জব্দ!
লন্ডনে বসবাস করা শেখ রেহানার বাসা জব্দ!

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হবে কালকের পর
কী হবে কালকের পর

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার কালো কুর্তার রহস্য
প্রধান উপদেষ্টার কালো কুর্তার রহস্য

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছে রিজার্ভ, স্বস্তি ডলারের বাজারে
বাড়ছে রিজার্ভ, স্বস্তি ডলারের বাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিত্যক্ত উত্তরের চার বিমানবন্দর
পরিত্যক্ত উত্তরের চার বিমানবন্দর

পেছনের পৃষ্ঠা

শুধু নির্বাচনের দায়িত্ব নিইনি
শুধু নির্বাচনের দায়িত্ব নিইনি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শপথ কেবল একটা ফরমালিটি
শপথ কেবল একটা ফরমালিটি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতীয় কোম্পানির সঙ্গে চুক্তি বাতিল করল বাংলাদেশ
ভারতীয় কোম্পানির সঙ্গে চুক্তি বাতিল করল বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

এক-এগারোর পুনরাবৃত্তি ঠিক হবে না
এক-এগারোর পুনরাবৃত্তি ঠিক হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

৯০ দিনে নির্বাচন কেন নয়?
৯০ দিনে নির্বাচন কেন নয়?

প্রথম পৃষ্ঠা

মান-অভিমান ভুলে দায়িত্ব পালনের আহ্বান মামুনুলের
মান-অভিমান ভুলে দায়িত্ব পালনের আহ্বান মামুনুলের

প্রথম পৃষ্ঠা

গুজবে কান না দেওয়ার অনুরোধ সেনাবাহিনীর
গুজবে কান না দেওয়ার অনুরোধ সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজিতে স্বস্তি, মাংস মাছে হিমশিম
সবজিতে স্বস্তি, মাংস মাছে হিমশিম

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগানে ঝুলছে ৫৭ জাতের আম
বাগানে ঝুলছে ৫৭ জাতের আম

পেছনের পৃষ্ঠা

খুদে বিজ্ঞানীদের উৎসাহ দিলেন জুবাইদা রহমান
খুদে বিজ্ঞানীদের উৎসাহ দিলেন জুবাইদা রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্ল্যাক ম্যাজিকের কবলে বলিউড তারকারা
ব্ল্যাক ম্যাজিকের কবলে বলিউড তারকারা

শোবিজ

শাকিলের সি টু সামিটের আদ্যোপান্ত
শাকিলের সি টু সামিটের আদ্যোপান্ত

শনিবারের সকাল

ড. ইউনূসের পদত্যাগের দাবি বিএনপি করেনি
ড. ইউনূসের পদত্যাগের দাবি বিএনপি করেনি

প্রথম পৃষ্ঠা

টিকিয়ে রাখতে হবে অন্তর্বর্তী সরকার
টিকিয়ে রাখতে হবে অন্তর্বর্তী সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র পরিচালক - মতিন রহমান
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র পরিচালক - মতিন রহমান

শোবিজ

বিলুপ্তির পথে ভদ্রা ভাদাই ও ভদ্রাবতী
বিলুপ্তির পথে ভদ্রা ভাদাই ও ভদ্রাবতী

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই সিনেমা নিয়ে ফিরছেন বাঁধন
দুই সিনেমা নিয়ে ফিরছেন বাঁধন

শোবিজ

লিটনদের এবারের মিশন পাকিস্তান
লিটনদের এবারের মিশন পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

বাংলা সিনেমায় ব্যান্ড তারকাদের গান
বাংলা সিনেমায় ব্যান্ড তারকাদের গান

শোবিজ

মোহামেডানের নতুন জীবন
মোহামেডানের নতুন জীবন

মাঠে ময়দানে

স্ত্রীর পরকীয়ার জেরে প্রতিবেশীকে কুপিয়ে হত্যা
স্ত্রীর পরকীয়ার জেরে প্রতিবেশীকে কুপিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ইকোট্যুরিজমের সম্ভাবনা সুন্দরবনে
ইকোট্যুরিজমের সম্ভাবনা সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

১৩০০০ ক্লাবে জো রুট
১৩০০০ ক্লাবে জো রুট

মাঠে ময়দানে