শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:৪২, মঙ্গলবার, ১৫ আগস্ট, ২০২৩ আপডেট:

ওয়েল প্রাইসের প্রতিবেদন

সৌদির তেল উৎপাদন হ্রাসের সবচেয়ে বড় সুবিধাভোগী আরব আমিরাত!

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
সৌদির তেল উৎপাদন হ্রাসের সবচেয়ে বড় সুবিধাভোগী আরব আমিরাত!

করোনা মহামারীর পর ইউক্রেন যুদ্ধ। এর জেরে গত কয়েক বছর ধরেই দফায় দফায় তেলের উৎপাদন হ্রাস করেছে সৌদি আরবের নেতৃত্বাধীন ১৩–দেশীয় জোট অর্গানাইজেশন অব দ্য পেট্রোলিয়াম এক্সপোর্টিং কান্ট্রিজ (ওপেক) ও এর ১০ মিত্রদেশ।

শেষবার চলতি বছরের এপ্রিলে বিস্ময়করভাবে দিনে ২০ লাখ ব্যারেল বাধ্যতামূলক ও আরও ১৬ লাখ ব্যারেল তেল স্বতঃপ্রবৃত্তভাবে হ্রাসের সিদ্ধান্ত নেয় ওপেক ও সহযোগী দেশগুলো। অর্থাৎ ২০ লাখ ব্যারেল উৎপাদন অবশ্যই কমানো হবে, সেই সঙ্গে সহযোগী দেশগুলো চাইলে দিনে আরও ১৬ লাখ ব্যারেল উৎপাদন কমাতে পারে- এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। 

এরপর তারা আবারও তেলের উৎপাদন হ্রাসের বিষয়ে চিন্তাভাবনা শুরু করেছে। তাদের যুক্তি, অপরিশোধিত তেলের দাম ব্যারেলপ্রতি ৭০ ডলারের ঘরে নেমে এসেছে। যেহেতু বাজারে সরবরাহ বেশি রয়েছে। তাই জোগান কমিয়ে দাম বাড়াতে হবে।

কিন্তু সৌদি আরবের এই সিদ্ধান্তের সঙ্গে আর একমত হতে পারছে না ওপেক এর সদস্য দেশ ‘সংযুক্ত আরব আমিরাত’। গত মাসে আরব আমিরাত ঘোষণা করেছে, তারা সৌদি আরবের সাথে স্বেচ্ছায় বা স্বতঃপ্রবৃত্তভাবে তেল উৎপাদন কমানোর সিদ্ধান্তে আর থাকছে না। দেশটির দাবি, সৌদি আরব বাজারের ভারসাম্য বজায় রাখতে উৎপাদন হ্রাসের যে পদক্ষেপ এতদিন নিয়েছে তা যথেষ্ট হয়েছে।

এর পাশাপাশি সংযুক্ত আরব আমিরাত আরও যুক্তি দিয়ে বলছে, ওপেকের বর্তমান কোটার চেয়ে তাদেরকে আরও বেশি তেল উৎপাদনের অনুমতি দেওয়া উচিত।  কিন্তু সংস্থাটির তৃতীয় বৃহত্তম উৎপাদক আরব আমিরাত শুধুমাত্র কোটা অনুযায়ী উৎপাদন নিয়ে সন্তুষ্ট ছিল না। তাই আমিরাত পর্যায়ক্রমে উৎপাদন বৃদ্ধির ক্ষেত্রে ওপেকের কাছে থেকে বড় ধরনের ছাড় পেয়েছে। এক্ষেত্রে তারা ২০২৪ সালে দৈনিক উৎপাদন বৃদ্ধি দুই লাখ ব্যারেল থেকে বাড়িয়ে ৩.২ মিলিয়ন ব্যারেলে নিয়ে যাবে।

তবে আরব আমিরাতকে তার বুদ্ধিমত্তার পুরষ্কার পেতে ২০২৪ সাল পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে না। সৌদি আরব প্রতিদিন এক মিলিয়ন ব্যারেল স্বেচ্ছায় কমানো শুরু করার পর থেকে বিশ্ববাজারে তেলের দাম প্রায় ১৫ শতাংশ বেড়ে গেছে। বাস্তবতা হল, এক্ষেত্রে সৌদি আরব বড় পদক্ষেপ নিচ্ছে, আর বেশি লাভবান হচ্ছে আরব আমিরাত।

সংযুক্ত আরব আমিরাত পরিকল্পনা করছে, অপরিশোধিত তেল উৎপাদন সক্ষমতা ২০২৭ সালের মধ্যে প্রতিদিন পাঁচ মিলিয়ন ব্যারেলে উন্নীত করার, যা ওপেকের দৈনিক তিন মিলিয়ন ব্যারেল কোটার অনেক উপরে।

ডাটা বিশ্লেষণ সংস্থা ‘কেপলার’ এর অপরিশোধিত তেল বিশ্লেষণ বিভাগের প্রধান ভিক্টর কাটোনা ‘মিডল ইস্ট আই’কে বলেন, “সৌদি আরব ব্যাপকভাবে উৎপাদন হ্রাস করছে।  অন্তত রাশিয়া বলছে যে, দেশটি উৎপাদন কমাচ্ছে। আর সংযুক্ত আরব আমিরাত উৎপাদন হ্রাস করেছে কোটা অনুযায়ী সর্বনিম্ন। শেষ ফলাফল হল- সৌদি আরব সব ধরনের পদক্ষেপ নিচ্ছে, আর লাভবান হচ্ছে আরব আমিরাত। দেশটি তেলের দাম এক মাস আগের তুলনায় বর্তমানে ১৫ শতাংশ বেশি পাচ্ছে। সুতরাং যেভাবেই হোক এই গ্রীষ্মে সবচেয়ে বড় বিজয়ী আরব আমিরাত।”

পরিস্থিতি আরও বিদ্রূপাত্মক বলে মনে হয়, যখন দেখবেন মাথাপিছু আয় বিবেচনায় সংযুক্ত আরব আমিরাত সৌদি আরবের চেয়ে অনেক বেশি ধনী। অর্থাৎ সৌদি আরব স্বল্পমেয়াদী দাম নিয়ে বেশি চিন্তিত, যা সরকারি ব্যয়ের উপর প্রভাব ফেলতে পারে। বর্তমান উৎপাদন হারে, সৌদি আরবের ভারসাম্য ঠিক রাখতে প্রয়োজন অপরিশোধিত তেলের দাম ব্যারেল প্রতি ১০০ ডলার দাম ওঠা।

আরও উৎপাদন কমাবে সৌদি আরব?

সৌদি আরব তেলের দাম বাড়ার প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে উৎপাদন আরও কমানোর সিদ্ধান্ত নিলে আরেকবার লাভবান হবে আরব আমিরাত। দেশটির রাজস্ব আরও একবার লাফ দেবে।

গত মাসে কয়েকজন পণ্য বিশেষজ্ঞ ভবিষ্যদ্বাণী করে বলেছিলেন যে, সৌদি ও তার মিত্ররা স্বেচ্ছামূলক উৎপাদন কমানো দীর্ঘায়িত করবে। তবে সেপ্টেম্বরে উৎপাদন হ্রাস দৈনিক আড়াই লাখ থেকে পাঁচ লাখ ব্যারেল কমিয়ে দিয়ে তাতে ভারসাম্য আনবে। কিন্তু এক সপ্তাহ পর সৌদি প্রেস এজেন্সি নিশ্চিত করেছে, দেশটি প্রকৃতপক্ষে সেপ্টেম্বরে দৈনিক এক মিলিয়ন ব্যারেল তেলের উৎপাদন কমিয়ে দেবে। কিন্তু এখানে একটি সূক্ষ্ণ বিষয় বেশিরভাগ সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদনে আসেনি। তারা বলেছে, ‘উৎপাদন হ্রাস দীর্ঘায়িত করা যেতে পারে’। এর দ্বারা বুঝা যায় যে, প্রথমবারের মতো সৌদি আরব বলল- যদি পূর্ববর্তী পদক্ষেপগুলো কাঙ্ক্ষিত প্রভাব অর্জনে খুব বেশি সময় নেয়, সেক্ষেত্রে তেলের উৎপাদনে আরও কাটছাঁট করা হবে।

তেলের বড় বা প্রধান গ্রাহকদের দুর্বল চাহিদা সৌদি আরবকে আরও উৎপাদন কমাতে উৎসাহিত করাতে পারে। চীন থেকে পাওয়া সর্বশেষ তথ্যানুযায়ী,  দেশটি  অপরিশোধিত তেল আমদানি দৈনিক ২.৪১২ মিলিয়ন ব্যারেল কমিয়েছে। বর্তমানে দেশটি দৈনিক ১০.৪২৯ মিলিয়ন ব্যারেল তেল আমদানি করছে, যা বিগত ছয় মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন। এটা স্পষ্ট নয় যে, জুনের দেশটির আমদানি রেকর্ডে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ হওয়ায়, এটি একটি নিম্নমুখী প্রবণতার সূচনা কিনা। সত্যি বলতে, জুলাই মাসে অপরিশোধিত তেল আমদানির বাৎসরিক বৃদ্ধি ছিল দৈনিক ১.৫১৯ মিলিয়ন ব্যারেল, যা এক বছর আগের তুলনায় ১৭ শতাংশ বেশি।

এদিকে, জুলাই মাসে ভারতের দৈনিক তেলের চাহিদা ছিল ৪.৭০ মিলিয়ন ব্যারেল, যা ওয়াল স্ট্রিটের প্রত্যাশার চেয়ে দৈনিক ৪.৮৩ মিলিয়ন ব্যারেল কম। জুনে দেশটির বাৎসরিক চাহিদা বিবেচনায়, দৈনিক চাহিদা বেড়ে দাড়িয়েছিল ১৯০ হাজার ব্যারেলে। যা জুলাই মাসে কমে দৈনিক ৮৪ হাজার ব্যারেলে নেমে এসেছে। এখানেও মিশ্র  উপাত্ত পাওয়া গেছে। কেননা, দেশটিতে পেট্রলের চাহিদা জুনে ৬.২ শতাংশ থেকে বেড়ে জুলাই মাসে ৬.৩ হয়েছে এবং ডিজেলের চাহিদা বেড়ে ৩.১ শতাংশ থেকে ৩.৯ শতাংশ হয়েছে।
স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ডের পণ্য বিশ্লেষকদের ধারণা, সৌদি আরব তেলের উৎপাদন আর কমাবে না। কারণ অপরিশোধিত তেলের মজুতকারীর সংখ্যা সামনে দ্রুত হ্রাস পেতে পারে। বেশিরভাগ জ্বালানি বিশেষজ্ঞ ভবিষ্যদ্বাণী করে বলেছেন, বিশ্বব্যাপী তেলের বাজারগুলো ধীরে ধীরে শক্তিশালী হবে, যা মাস এবং ত্রৈমাসিক হিসেবে দাম বাড়াতে পারে। প্যারিসের আন্তর্জাতিক শক্তি সংস্থা (আইইএ) বছরের দ্বিতীয়ার্ধে প্রতিদিন প্রায় ১.৭ মিলিয়ন ব্যারেল তেলের ঘাটতির পূর্বাভাস দিয়েছে।

স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ডের কমোডিটি বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, বিশ্বব্যাপী তেলের বাজার আগস্টে প্রতিদিন ২.৮১ মিলিয়ন ব্যারেল সরবরাহ ঘাটতি দেখা দেবে। সেপ্টেম্বরে ঘাটতি থাকবে দৈনিক ২.৪৩ মিলিয়ন ব্যারেল আর নভেম্বর ও ডিসেম্বরে তা দৈনিক ২ মিলিয়ন ব্যারেলে গিয়ে উপনীত হবে।

বিশ্লেষকদের ধারণা, ২০২৩ সালের শেষ নাগাদ বৈশ্বিক মজুতের চাহিদা ৩১০ ব্যারেল কমে যাবে এবং ২০২৪  সালের প্রথম ত্রৈমাসিকে তা আরও ৯৪ মিলিয়ন ব্যারেল কমবে। এইভাবে তেলের দাম আরও বেশি হবে। স্ট্যানচার্টের মতে, চতুর্থ ত্রৈমাসিকে ব্রেন্টের দাম ব্যারেল প্রতি ৯৩  ডলারে উঠবে। সূত্র: ওয়েল প্রাইস

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান
সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান
ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্য তালিকায় ক্যামেরুন ও মালাবির দু’টি স্থান
ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্য তালিকায় ক্যামেরুন ও মালাবির দু’টি স্থান
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো
জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!
জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
প্রথমবারের মতো সৌর শক্তি ইইউ’র বৃহত্তম একক শক্তির উৎসে পরিণত
প্রথমবারের মতো সৌর শক্তি ইইউ’র বৃহত্তম একক শক্তির উৎসে পরিণত
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে
ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা
বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা
সর্বশেষ খবর
৩১ দফার লিফলেট বিতরণ বিএনপি নেতা ফয়সাল আলিমের
৩১ দফার লিফলেট বিতরণ বিএনপি নেতা ফয়সাল আলিমের

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়

২৪ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

রেকর্ড বইয়ের পাতায় ইংল্যান্ডের স্মিথ
রেকর্ড বইয়ের পাতায় ইংল্যান্ডের স্মিথ

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল
বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীর মিরপুর থেকে ৫০টি দেশীয় বন্যপ্রাণী উদ্ধার
রাজধানীর মিরপুর থেকে ৫০টি দেশীয় বন্যপ্রাণী উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভিন্নমত থাকবে, কিন্তু অপরের মতকে সম্মান করতে হবে : আমীর খসরু
ভিন্নমত থাকবে, কিন্তু অপরের মতকে সম্মান করতে হবে : আমীর খসরু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের হয়ে যে রেকর্ড এখন শুধুই বুমরাহর
ভারতের হয়ে যে রেকর্ড এখন শুধুই বুমরাহর

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পদ্মার ভাঙনে জাজিরায় দিশেহারা কয়েক হাজার মানুষ
পদ্মার ভাঙনে জাজিরায় দিশেহারা কয়েক হাজার মানুষ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী ৭২ ঘণ্টায় ফেনী জেলার বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হতে পারে
আগামী ৭২ ঘণ্টায় ফেনী জেলার বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হতে পারে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে আসলো নতুন সুপারম্যান, সঙ্গে আছে জ্যাকি চ্যানও
দেশে আসলো নতুন সুপারম্যান, সঙ্গে আছে জ্যাকি চ্যানও

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণ দিয়ে প্রতারণা, চক্রের তিন সদস্য গ্রেপ্তার
স্বর্ণ দিয়ে প্রতারণা, চক্রের তিন সদস্য গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নানার বাড়িতে বেড়াতে এসে নদীতে ডুবে শিশু নিখোঁজ
নানার বাড়িতে বেড়াতে এসে নদীতে ডুবে শিশু নিখোঁজ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবালেঙ্কাকে হারিয়ে অঘটন, ফাইনালে অ্যানিসিমোভা
সাবালেঙ্কাকে হারিয়ে অঘটন, ফাইনালে অ্যানিসিমোভা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই গণহত্যার বিচার দাবিতে কুমিল্লায় শিবিরের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচার দাবিতে কুমিল্লায় শিবিরের বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেয়েকে নিয়ে প্রথমবারের মতো গান গাইলেন ন্যান্সি
মেয়েকে নিয়ে প্রথমবারের মতো গান গাইলেন ন্যান্সি

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভোলায় ঘরচাপা পড়ে এক যুবকের মৃত্যু
ভোলায় ঘরচাপা পড়ে এক যুবকের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান
সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইংলিশ ফুটবলে ফিরছেন হেন্ডারসন
আবারও ইংলিশ ফুটবলে ফিরছেন হেন্ডারসন

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্য তালিকায় ক্যামেরুন ও মালাবির দু’টি স্থান
ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্য তালিকায় ক্যামেরুন ও মালাবির দু’টি স্থান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে ৪০ হাজার পরিবার পানিবন্দি, ১৮শ’ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ
নোয়াখালীতে ৪০ হাজার পরিবার পানিবন্দি, ১৮শ’ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে অভিনয় প্রশিক্ষণ কর্মশালা শুরু
পঞ্চগড়ে অভিনয় প্রশিক্ষণ কর্মশালা শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংবিধানে পরিবেশ অধিকারকে 'মৌলিক অধিকার' করার প্রস্তাব অ্যাটর্নি জেনারেলের
সংবিধানে পরিবেশ অধিকারকে 'মৌলিক অধিকার' করার প্রস্তাব অ্যাটর্নি জেনারেলের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কিশোরগঞ্জে নৌকা ডুবে কলেজছাত্রীর মৃত্যু
কিশোরগঞ্জে নৌকা ডুবে কলেজছাত্রীর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেরোবিতে ছাত্রীর আত্মহত্যা, লাশ নিয়ে লাইভ করার চেষ্টায় উত্তেজনা
বেরোবিতে ছাত্রীর আত্মহত্যা, লাশ নিয়ে লাইভ করার চেষ্টায় উত্তেজনা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাদ্রাসাটিতে ১৪ জন শিক্ষক, তবুও চার শিক্ষার্থীর সবাই ফেল!
মাদ্রাসাটিতে ১৪ জন শিক্ষক, তবুও চার শিক্ষার্থীর সবাই ফেল!

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আগামী নির্বাচন দেশকে ঢেলে সাজানোর ঐতিহাসিক সুযোগ: আ.ন.ম শামসুল ইসলাম
আগামী নির্বাচন দেশকে ঢেলে সাজানোর ঐতিহাসিক সুযোগ: আ.ন.ম শামসুল ইসলাম

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১১ জুলাইকে ‘প্রথম প্রতিরোধ দিবস’ ঘোষণা উপদেষ্টা আসিফের
১১ জুলাইকে ‘প্রথম প্রতিরোধ দিবস’ ঘোষণা উপদেষ্টা আসিফের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেত্রকোনায় বিয়ের বাস উল্টে নিহত ১
নেত্রকোনায় বিয়ের বাস উল্টে নিহত ১

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি
ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে আবুল বারকাত
কারাগারে আবুল বারকাত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট
বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ বলে ৫ উইকেট, ক্রিকেটে নতুন বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্যাম্ফার
৫ বলে ৫ উইকেট, ক্রিকেটে নতুন বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্যাম্ফার

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া
চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান
সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা
টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!
জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে
ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল
২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এসএসসির ফলাফল পুনঃনিরীক্ষণ আবেদন শুরু
এসএসসির ফলাফল পুনঃনিরীক্ষণ আবেদন শুরু

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন
প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজপথ যেন মরণফাঁদ
রাজপথ যেন মরণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

অবসরে যাচ্ছেন মোদি
অবসরে যাচ্ছেন মোদি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প
বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের
বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের

শোবিজ

খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার
খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার

পেছনের পৃষ্ঠা

আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা
আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা

শোবিজ

বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী
বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী

শোবিজ

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস

শোবিজ

পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল
পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল

নগর জীবন

ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে
ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে

শনিবারের সকাল

জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়

সম্পাদকীয়

গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের বিকল্প নেই
গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের বিকল্প নেই

নগর জীবন

কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!

সম্পাদকীয়

কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ

সম্পাদকীয়

পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট
পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট

মাঠে ময়দানে

নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক
নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

দর্শক নেই ৩৭১ কোটি টাকার নভোথিয়েটারে
দর্শক নেই ৩৭১ কোটি টাকার নভোথিয়েটারে

নগর জীবন

বৃষ্টিতে ঊর্ধ্বমুখী নিত্যবাজার
বৃষ্টিতে ঊর্ধ্বমুখী নিত্যবাজার

নগর জীবন

অন্ধকারের শক্তিকে পুনর্বাসন করতে চায়
অন্ধকারের শক্তিকে পুনর্বাসন করতে চায়

নগর জীবন

কেঁচো সারে ভাগ্যবদল
কেঁচো সারে ভাগ্যবদল

শনিবারের সকাল

শহুরে ছাদকৃষিতে বাণিজ্যিক নার্সারি
শহুরে ছাদকৃষিতে বাণিজ্যিক নার্সারি

সম্পাদকীয়

অপরাধীরাই খানের টাকার খনি
অপরাধীরাই খানের টাকার খনি

প্রথম পৃষ্ঠা

যত্নের বরবটি চাষ
যত্নের বরবটি চাষ

শনিবারের সকাল