শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:০১, শনিবার, ২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের দুই বছর : জেনে নিন জরুরি পাঁচটি প্রশ্নের উত্তর

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের দুই বছর : জেনে নিন জরুরি পাঁচটি প্রশ্নের উত্তর

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের দুই বছর পেরিয়ে গেল, কিন্তু সহসাই এ যুদ্ধ থামবে এমন কোনো লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না। না ইউক্রেন না রাশিয়া, না তাদের কোনো মিত্র, কারো পক্ষ থেকেই শান্তি প্রতিষ্ঠার কোনো চিহ্নমাত্র নেই।

কিয়েভ এ ব্যাপারে একরোখা যে তাদের আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত সীমানা বজায় থাকতে হবে এবং তারা রাশিয়ান সৈন্যদের হটিয়ে দেবে। অন্যদিকে, মস্কো তাদের অবস্থানে অনড় যে ইউক্রেন যথাযথ রাষ্ট্র নয় এবং তাদের লক্ষ্য অর্জন না হওয়া পর্যন্ত রাশিয়ার সামরিক অভিযান চলবে।

যুদ্ধের এই মুহূর্তে কী অবস্থা এবং ভবিষ্যতে এটি কোন পর্যন্ত যেতে পারে-চলুন জেনে নেওয়া যাক।

কে জিতছে?

শীতকালজুড়ে তীব্র মুখোমুখি লড়াইয়ে, দু’পক্ষেরই বেশ প্রাণহানির ঘটনা ঘটেছে। যুদ্ধের ফ্রন্টলাইন প্রায় ১০০০ কিলোমিটার জুড়ে এবং ২০২২ সালের শরতের পর থেকে এই এলাকায় খুব একটা পরিবর্তন আসেনি।

দুই বছর আগে রাশিয়ার পুরো মাত্রার সামরিক অভিযান শুরুর কয়েক মাসের মধ্যেই, ইউক্রেনীয়রা রাশিয়ান সৈন্যদের রাজধানী কিয়েভ ও উত্তরাঞ্চল থেকে হটিয়ে দিতে সক্ষম হয়। ওই বছরের শেষদিকে তারা পূর্ব ও দক্ষিণাঞ্চলেও দখল করা বড় এলাকা উদ্ধার করে। কিন্তু এই মুহূর্তে রাশিয়ানরা শক্ত প্রতিরোধ গড়ে তুলেছে, আর ইউক্রেনীয়রা বলছে যে তাদের গোলা বারুদ ফুরিয়ে আসছে।

ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝিতে দীর্ঘদিন ধরে লড়াই চলা পূর্বাঞ্চলের আভডিভকা শহর থেকে নিজেদের সৈন্যদের সরিয়ে নেয় ইউক্রেন। যেটাকে একটা বড় বিজয় হিসেবে দেখে রাশিয়া-কারণ কৌশলগতভাবে আভডিভকা শহরটি আরও ভেতরে অভিযানের পথ খুলে দিতে পারে।

কিয়েভ জানায়, তারা সৈন্যদের জীবন রক্ষা করতেই তাদের সেখান থেকে সরিয়ে নিয়েছে এবং তাদের অস্ত্র ও সৈন্য সংখ্যা যে সেখানে অনেক কম ছিল সেটাও তারা লুকায়নি।

গত মে মাসে বাখমুট দখলের পর এটাই ছিল রাশিয়ার সবচেয়ে বড় বিজয়। কিন্তু আভডিভকা উত্তর-পশ্চিমের দোনেৎস্ক থেকে মাত্র ২০ কিলোমিটার দূরে, ইউক্রেনের যে শহরটি ২০১৪ সাল থেকেই রাশিয়া দখল করে আছে। তবে ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে যে লক্ষ্য নিয়ে রাশিয়া অভিযান শুরু করে, মিলিটারি ব্লগার এবং রাষ্ট্রীয়ভাবে নানা প্রচারণায় বলা হয় মাত্র ‘তিন দিনের মধ্যেই’ রাজধানী কিয়েভ দখল করা হবে, সেই তুলনায় এটা খুবই সামান্য অগ্রগতি।

বর্তমানে ইউক্রেনের ১৮ শতাংশ অঞ্চল রাশিয়ার শক্তির নিয়ন্ত্রণে, যার মধ্যে ২০১৪ সালের মার্চে দখল করা ক্রিমিয়া এবং দোনেৎস্ক ও লুহানস্ক অঞ্চলের বিরাট অংশও রয়েছে।

ইউক্রেনের পক্ষে সমর্থন কি কমে আসছে?

গত দুই বছর ধরে ইউক্রেনের মিত্ররা প্রচুর পরিমাণ সামরিক, আর্থিক ও মানবিক সাহায্য দিয়ে আসছে-কিয়েল ইনস্টিটিউট ফর দ্য ওয়ার্ল্ড ইকোনমির হিসেবে ২০২৪ সালের জানুয়ারি পর্যন্ত প্রায় ৯২ বিলিয়ন ডলার এসেছে ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান থেকে, আর ৭৩ বিলিয়ন ডলার দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।

পশ্চিমাদের সরবরাহ করা ট্যাঙ্ক, আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা এবং দূর পাল্লার আর্টিলারি ইউক্রেনকে যুদ্ধ চালিয়ে যেতে ব্যাপকভাবে সাহায্য করেছে। কিন্তু সাম্প্রতিক মাসগুলোতে সহায়তার পরিমাণ অনেক কমে গিয়েছে এবং ইউক্রেনকে আদতে কতদিন তাদের মিত্ররা সহায়তা চালিয়ে যেতে পারবে, সে নিয়ে আলোচনা চলছে।

যুক্তরাষ্ট্রের একটা নতুন ৬০ বিলিয়ন ডলারের সহায়তা ঘরোয়া রাজনীতির মারপ্যাঁচে পড়ে কংগ্রেসে আটকে আছে। আর ইউক্রেনের সমর্থকদের মধ্যে শঙ্কা ভর করেছে যে যদি নভেম্বরের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্প আবারও জিতে আসে, তাহলে যুক্তরাষ্ট্রের সহায়তা থমকে যাবে।

এদিকে, ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন ফেব্রুয়ারিতে নানা আলোচনা ও হাঙ্গেরির সাথে দর কষাকষির পর ৫৪ বিলিয়ন ডলার মূল্যের সহায়তার অনুমোদন দিয়েছে। হাঙ্গেরির প্রেসিডেন্ট ভিক্টর অরবান, যিনি পুতিনের ঘনিষ্ঠ, তিনি প্রকাশ্যেই ইউক্রেনকে সহায়তার বিরোধীতা করেন। এছাড়া ইইউ মার্চের মধ্যে যে মিলিয়ন আর্টিলারি সরবরাহ করতে চেয়েছে কিয়েভে সেটার অর্ধেক করতে সমর্থ হবে।

রাশিয়ার সহযোগী দেশগুলোর মধ্যে রয়েছে প্রতিবেশি বেলারুশ, যাদের অঞ্চল ও আকাশপথ ব্যবহার করে ইউক্রেনে প্রবেশ করছে তারা।

যুক্তরাষ্ট্র ও ইইউ বলছে, ইরান রাশিয়াকে শাহেদ ড্রোন সরবরাহ করছে। যদিও ইরান যুদ্ধ শুরুর আগে রাশিয়াকে অল্প কিছু ড্রোন দিয়েছে বলে স্বীকার করেছে।

মানুষ বিহীন উড়ন্ত যান বা ইউএভি কার্যকরভাবে ইউক্রেনের বিভিন্ন লক্ষ্য আঘাত হানতে সমর্থ হয়েছে। আর এই যুদ্ধে আকাশ প্রতিরক্ষা ফাঁকি দিয়ে হামলার সামর্থ্য থাকায় দু’পক্ষ থেকেই ড্রোনের বেশ চাহিদা রয়েছে।

পশ্চিমা দেশগুলো যেভাবে চেয়েছিলো, নিষেধাজ্ঞা সেভাবে কাজ করেনি। রাশিয়া এখনেও যেমন তেল বিক্রি করতে সমর্থ হচ্ছে, তেমনি তাদের সামরিক শিল্পের জন্য প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতিও অন্য দেশ থেকে আনতে পারছে।

চীন অবশ্য কোনও দেশকেই অস্ত্র সহায়তা দিচ্ছে না। তারা যুদ্ধ ঘিরে খুবই সতর্কভাবে তাদের কূটনৈতিক পদক্ষেপ নিচ্ছে। তারা রাশিয়াকে হামলার জন্য নিন্দাও করছে না, আবার মস্কোর সেনাবাহিনীকে সমর্থনও দিচ্ছে না-যদিও তারা এবং ভারত রাশিয়া থেকে নিয়মিত তেল কিনে চলেছে।

রাশিয়া এবং ইউক্রেন দুই দেশই উন্নয়নশীল দেশগুলোর কাছেও ধর্না দিয়েছে সমর্থনের জন্য, আফ্রিকা এবং লাতিন আমেরিকায় প্রচুর কূটনৈতিক সফর করেছে তারা।

রাশিয়ার লক্ষ্য কি বদলে গিয়েছে?

এখনও বেশিরভাগের বিশ্বাস যে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন পুরো ইউক্রেন পেতে চান।

যুক্তরাষ্ট্রের টক শো উপস্থাপক টাকার কার্লসনের সাথে সাম্প্রতিক এক সাক্ষাৎকারে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট আবারও এখানকার ইতিহাস ও সংঘাতের ব্যাপারে তার বিতর্কিত মতামত তুলে ধরেন।

তিনি অনেকদিন ধরে কোনোরকম প্রমাণাদি ছাড়াই বলে আসছেন যে ইউক্রেনের সাধারণ জনগণ, বিশেষ করে পূর্বে দনবাস অঞ্চলের মানুষদের রাশিয়ার নিরাপত্তার দরকার আছে। যুদ্ধের আগে তিনি একটি দীর্ঘ নিবন্ধ লেখেন, যেখানে তিনি ইউক্রেনের সার্বভৌমত্ব অস্বীকার করে বলেন রাশিয়ান এবং ইউক্রেনিয়ান আসলে “একই জনগোষ্ঠী।”

২০২৩ সালের ডিসেম্বরে তিনি বলেন যে তাদের ‘বিশেষ সামরিক অভিযানের’ লক্ষ্য বদল হয়নি, এবং নানান অসমর্থিত সূত্রে যে দাবি করা হয় সেখানে চরম ডানপন্থীদের প্রভাব অনেক বেশি সেখান থেকে বের করে আনতে চান তিনি বা ‘নাৎসিমুক্ত’ করতে চান।

একইসাথে পুতিন বলেন, ইউক্রেনকে তিনি চান ‘সামরিক বাহিনী বিলুপ্ত’ করে একটি ‘নিরপেক্ষ’ দেশ হিসেবে দেখতে এবং একইসাথে নেটো যে প্রভাব বিস্তারের চেষ্টা করছে এই অঞ্চলে সেটার বিরোধীতা করেন তিনি।

একটি স্বাধীন দেশ হিসেবে ইউক্রেন কখনোই কোন সামরিক জোটে ছিল না। তাদের যে রাজনৈতিক লক্ষ্য ইউরোপিয়ান ইউনিয়নে যোগদান এবং নেটোর সঙ্গে আরও ঘনিষ্ঠতা অর্জনে যে আলোচনা চলছিল, এই দুটো বিষয়েরই সফলতা যুদ্ধ শুরুর পর এখন অনেক বেড়ে গিয়েছে বলে মনে হচ্ছে।

এই লক্ষ্যগুলি ইউক্রেনকে রাষ্ট্র হিসেবে শক্তিশালী করবে এবং যেকোনো ভূরাজনৈতিক প্রকল্প, সেটা হতে পারে কোনভাবে আবারও সোভিয়েত ইউনিয়ন প্রতিষ্ঠা, তা থেকেও রক্ষা করবে।

যুদ্ধ কীভাবে শেষ হতে পারে?

যেহেতু কোনো দেশই আত্মসমর্পণ করবে বলে মনে হয় না এবং পুতিনই আবার ক্ষমতায় থাকবেন বলে মনে হচ্ছে, বিশেষজ্ঞদের অনুমান এটা একটা দীর্ঘস্থায়ী যুদ্ধ হতে যাচ্ছে।

আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা থিঙ্ক ট্যাঙ্ক গ্লোবসেক বেশ কয়েকজন বিশেষজ্ঞের মতামত নিয়ে ভিন্ন ভিন্ন সম্ভাব্য ফলাফল পর্যালোচনা করেছে।

সেটাতে সবচেয়ে বেশি যা উঠে এসেছে, তা হলো-২০২৫ সালেরও বেশি সময় পর্যন্ত যুদ্ধটা দীর্ঘায়িত হবে, যাতে দু’পক্ষেরই প্রচুর হতাহতের ঘটনা ঘটবে এবং ইউক্রেন মিত্রদের অস্ত্র সহায়তার উপর নির্ভর করে থাকবে।

আর দ্বিতীয় সম্ভাব্য ফলাফল হলো-বিশ্বের অন্যান্য অংশেও সংঘাত বাড়বে, যেমন মধ্যপ্রাচ্য, চীন-তাইওয়ান এবং বলকানদের সাথে রাশিয়ার উত্তেজনা ছড়াবে।

আরও যে দু’টি সম্ভাব্য ফলের কথা উঠে এসেছে, যেগুলোর সম্ভাবনা খুবই সামান্য, তার একটা হলো-ইউক্রেনে সামরিক দিক থেকে কিছুটা অগ্রসর হবে, কিন্তু যুদ্ধে শেষ করার মতো পরিস্থিতিতে যেতে পারবে না। অথবা, ইউক্রেনের মিত্রদের সমর্থন ফুরিয়ে আসবে এবং তারা একটা সমঝোতায় যেতে বাধ্য করবে।

তবে অনিশ্চয়তা থেকেই যাচ্ছে। বিশেষ করে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের কী হয় এবং একই সাথে অন্যান্য যুদ্ধ বিশেষত ইসরায়েল-হামাস সংঘাত কোনদিকে গড়ায় এবং সেটা ইউক্রেন ও রাশিয়ার মিত্রদের কীভাবে প্রভাবিত করে, সেসবের উপর অনেক কিছু নির্ভর করছে।

যুদ্ধ কি আরও ছড়াতে পারে?

এই ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি সতর্ক করে দিয়ে বলেন, ইউক্রেনকে ‘কৃত্রিম অস্ত্র সংকটের’ মধ্যে ফেলে রাখলে তাতে লাভবান হবে রাশিয়া।

তিনি মিউনিখের এক নিরাপত্তা সম্মেলনে বলেন, যদি পশ্চিমা দেশগুলো তার পাশে না দাঁড়ায় তাহলে পুতিন আগামী কয়েক বছরে বিশ্বের আরও অনেক দেশের জন্যই ‘বিপর্যয়’ বয়ে নিয়ে আসবে।

দ্য রয়্যাল ইউনাইটেড সার্ভিসেস ইনস্টিটিউট (রুসি) থিঙ্ক ট্যাঙ্ক বলছে, রাশিয়া খুব সফলভাবে তাদের অর্থনৈতিক ও প্রতিরক্ষা শিল্পে সাময়িক ধাক্কা সামলে তাদের সামরিক উৎপাদন বাড়িয়ে নিয়ে একটা দীর্ঘস্থায়ী যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত হয়েছে। তারা বলছে যে ইউরোপ এটার সাথে তাল মেলাতে পারেনি, যে একই শঙ্কার কথা পোল্যান্ডের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও বলেছেন।

ইউরোপিয়ান দেশের মধ্যে জার্মানির পররাষ্ট্রমন্ত্রী এবং এস্তোনিয়ার গোয়েন্দা বিভাগ-তারাও সম্প্রতি শঙ্কা প্রকাশ করে জানায় আগামী দশকের মধ্যেই রাশিয়া কোনো নেটো রাষ্ট্রে হামলা করে বসতে পারে।

এই শঙ্কা নেটো এবং ইউরোপিয়ান ইউনিয়নকে নতুন করে ভবিষ্যৎ ভাবনায় ফেলেছে, সেটা সামরিক সামর্থ্য এবং সমাজকে এক ভিন্ন রকম পৃথিবীতে বাস করার জন্য প্রস্তুত করার ক্ষেত্রে।

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত

এই বিভাগের আরও খবর
ইসরায়েলে গিয়ে ধর্ষণের শিকার হামাসের হাত থেকে মুক্তি পাওয়া জিম্মি
ইসরায়েলে গিয়ে ধর্ষণের শিকার হামাসের হাত থেকে মুক্তি পাওয়া জিম্মি
মাফিয়াদের দমনে মেক্সিকোতে সেনা পাঠানোর প্রস্তাব দিয়েছিলেন ট্রাম্প
মাফিয়াদের দমনে মেক্সিকোতে সেনা পাঠানোর প্রস্তাব দিয়েছিলেন ট্রাম্প
সত্যিই কি ট্রাম্পের ভয়ে পালিয়ে ইউরোপে যাচ্ছেন মার্কিনিরা?
সত্যিই কি ট্রাম্পের ভয়ে পালিয়ে ইউরোপে যাচ্ছেন মার্কিনিরা?
ভারতের সঙ্গে উত্তেজনায় পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রীর মালয়েশিয়া সফর স্থগিত
ভারতের সঙ্গে উত্তেজনায় পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রীর মালয়েশিয়া সফর স্থগিত
বাংলাদেশ-পাকিস্তান সীমান্তে বিএসএফের ‘ফিল্ড হেডকোয়ার্টার’ করবে ভারত
বাংলাদেশ-পাকিস্তান সীমান্তে বিএসএফের ‘ফিল্ড হেডকোয়ার্টার’ করবে ভারত
ঈদুল আজহার তারিখ জানাল আমিরাত
ঈদুল আজহার তারিখ জানাল আমিরাত
উত্তেজনার মধ্যে আবারও ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান
উত্তেজনার মধ্যে আবারও ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান
কাশ্মীর ইস্যুতে এবার চেনাব নদীর পানি প্রবাহ বন্ধ করল ভারত
কাশ্মীর ইস্যুতে এবার চেনাব নদীর পানি প্রবাহ বন্ধ করল ভারত
কাশ্মীর নিয়ে ভারত-পাকিস্তান বিরোধ নিরসনে সহায়তার প্রস্তাব রাশিয়ার
কাশ্মীর নিয়ে ভারত-পাকিস্তান বিরোধ নিরসনে সহায়তার প্রস্তাব রাশিয়ার
ভারত-পাকিস্তান পরিস্থিতি নিয়ে আজ বৈঠকে বসছে নিরাপত্তা পরিষদ
ভারত-পাকিস্তান পরিস্থিতি নিয়ে আজ বৈঠকে বসছে নিরাপত্তা পরিষদ
গাজায় ক্ষুধায় মৃত্যু ঝুঁকিতে ৫ বছরের কম বয়সী সাড়ে ৩ হাজার শিশু
গাজায় ক্ষুধায় মৃত্যু ঝুঁকিতে ৫ বছরের কম বয়সী সাড়ে ৩ হাজার শিশু
উত্তেজনা বাড়িয়ে পাকিস্তানের বন্দরে ভিড়লো তুরস্কের যুদ্ধজাহাজ, উদ্বিগ্ন ভারত
উত্তেজনা বাড়িয়ে পাকিস্তানের বন্দরে ভিড়লো তুরস্কের যুদ্ধজাহাজ, উদ্বিগ্ন ভারত
সর্বশেষ খবর
নড়াইলে অস্ত্র-গুলি উদ্ধার, আটক ৩
নড়াইলে অস্ত্র-গুলি উদ্ধার, আটক ৩

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

২৭ কোটির পান্তের ব্যর্থতায় লক্ষ্মৌ মালিকের চেহারায় হতাশার ছাপ
২৭ কোটির পান্তের ব্যর্থতায় লক্ষ্মৌ মালিকের চেহারায় হতাশার ছাপ

৫০ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

শাপলা চত্বরে গণহত্যার প্রতিবাদে গাইবান্ধায় ছাত্রশিবিরের মানববন্ধন
শাপলা চত্বরে গণহত্যার প্রতিবাদে গাইবান্ধায় ছাত্রশিবিরের মানববন্ধন

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সোনাদিয়া দ্বীপে ভেসে এলো যুবকের মরদেহ
সোনাদিয়া দ্বীপে ভেসে এলো যুবকের মরদেহ

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পরিচয় সংকটে রাজস্ব কর্মকর্তারা, ফেরত চান ইন্সপেক্টর-সুপারিনটেনডেন্ট পদবি
পরিচয় সংকটে রাজস্ব কর্মকর্তারা, ফেরত চান ইন্সপেক্টর-সুপারিনটেনডেন্ট পদবি

৫ মিনিট আগে | বাণিজ্য

পঞ্চগড়ে শিশুদের ক্রীড়া উৎসব
পঞ্চগড়ে শিশুদের ক্রীড়া উৎসব

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামিনে মুক্তির পর জেল গেট থেকে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
জামিনে মুক্তির পর জেল গেট থেকে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ভেজালমুক্ত নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিতের দাবিতে শুভসংঘের মানববন্ধন
বগুড়ায় ভেজালমুক্ত নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিতের দাবিতে শুভসংঘের মানববন্ধন

১০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

মাগুরায় নার্স-মিডওয়াইফ শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও অবস্থান
মাগুরায় নার্স-মিডওয়াইফ শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও অবস্থান

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাড়ি দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত ইন্ডিয়ান আইডল বিজয়ী পবনদীপ
গাড়ি দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত ইন্ডিয়ান আইডল বিজয়ী পবনদীপ

১৩ মিনিট আগে | শোবিজ

বগুড়ায় দুই ঘণ্টাব্যাপী বিচার বিভাগীয় কর্মচারীদের কর্মবিরতি
বগুড়ায় দুই ঘণ্টাব্যাপী বিচার বিভাগীয় কর্মচারীদের কর্মবিরতি

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাফুফের সঙ্গে চুক্তিতে ফিরলেন বিদ্রোহী নারী ফুটবলাররা
বাফুফের সঙ্গে চুক্তিতে ফিরলেন বিদ্রোহী নারী ফুটবলাররা

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঈদযাত্রায় ট্রেনের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু ২১ মে
ঈদযাত্রায় ট্রেনের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু ২১ মে

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

জামালপুরে কৃষকদের নিয়ে ‘নিউট্রিশন’ ক্যাম্পেইন
জামালপুরে কৃষকদের নিয়ে ‘নিউট্রিশন’ ক্যাম্পেইন

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোলায় আবারও চলছে বাস ধর্মঘট, ভোগান্তি চরমে
ভোলায় আবারও চলছে বাস ধর্মঘট, ভোগান্তি চরমে

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিসিবির সাবেক পরিচালক মল্লিকের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
বিসিবির সাবেক পরিচালক মল্লিকের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে আরও দক্ষ কর্মী নিয়োগের আহ্বান আসিফ নজরুলের
সৌদি আরবে আরও দক্ষ কর্মী নিয়োগের আহ্বান আসিফ নজরুলের

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

খাগড়াছড়িতে 'বাউ-ডাক' হাঁস পালনে সফলতা
খাগড়াছড়িতে 'বাউ-ডাক' হাঁস পালনে সফলতা

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে গিয়ে ধর্ষণের শিকার হামাসের হাত থেকে মুক্তি পাওয়া জিম্মি
ইসরায়েলে গিয়ে ধর্ষণের শিকার হামাসের হাত থেকে মুক্তি পাওয়া জিম্মি

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের কাছে হারল নিউজিল্যান্ড ‘এ’ দল
বাংলাদেশের কাছে হারল নিউজিল্যান্ড ‘এ’ দল

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

উখিয়ায় নারী পুলিশ সদস্যকে ইভটিজিং, রোহিঙ্গা-পুলিশ ধস্তাধস্তি
উখিয়ায় নারী পুলিশ সদস্যকে ইভটিজিং, রোহিঙ্গা-পুলিশ ধস্তাধস্তি

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনের কথা বলা অপরাধ হলেও বিএনপি এটি বলবেই : গয়েশ্বর
নির্বাচনের কথা বলা অপরাধ হলেও বিএনপি এটি বলবেই : গয়েশ্বর

৩৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

শুক্রবার আত্মপ্রকাশ ছাত্রদের নতুন রাজনৈতিক দলের, নেতৃত্বে যারা
শুক্রবার আত্মপ্রকাশ ছাত্রদের নতুন রাজনৈতিক দলের, নেতৃত্বে যারা

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

বৈদ্যুতিক তারের ফাঁদে জড়িয়ে শিশুর মৃত্যু
বৈদ্যুতিক তারের ফাঁদে জড়িয়ে শিশুর মৃত্যু

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাপনসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
পাপনসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‌‘টেকসই উন্নয়নের জন্য কৃষি, প্রাণ-প্রকৃতি ও খাদ্য নিরাপত্তার সমন্বয় জরুরি’
‌‘টেকসই উন্নয়নের জন্য কৃষি, প্রাণ-প্রকৃতি ও খাদ্য নিরাপত্তার সমন্বয় জরুরি’

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

‘শাপলা চত্বরের গণহত্যা ২৫ মার্চের কালো রাতকেও হার মানিয়েছে’
‘শাপলা চত্বরের গণহত্যা ২৫ মার্চের কালো রাতকেও হার মানিয়েছে’

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

মাফিয়াদের দমনে মেক্সিকোতে সেনা পাঠানোর প্রস্তাব দিয়েছিলেন ট্রাম্প
মাফিয়াদের দমনে মেক্সিকোতে সেনা পাঠানোর প্রস্তাব দিয়েছিলেন ট্রাম্প

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়ানডে র‍্যাংকিংয়ে পেছাল বাংলাদেশ
ওয়ানডে র‍্যাংকিংয়ে পেছাল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুফতি ফয়জুল করীমকে বরিশাল সিটির মেয়র ঘোষণার আবেদন খারিজ
মুফতি ফয়জুল করীমকে বরিশাল সিটির মেয়র ঘোষণার আবেদন খারিজ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানের যে হাতিয়ার ভারতীয় জেনারেলদের ঘুম কেড়ে নিচ্ছে
পাকিস্তানের যে হাতিয়ার ভারতীয় জেনারেলদের ঘুম কেড়ে নিচ্ছে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিএসএলে রেকর্ড গড়ে ‘সবার ওপরে’ রিশাদ
পিএসএলে রেকর্ড গড়ে ‘সবার ওপরে’ রিশাদ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশিদের জন্য আবারও ভিসা চালু করেছে আমিরাত
বাংলাদেশিদের জন্য আবারও ভিসা চালু করেছে আমিরাত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১টা বাজলেই ছুটি বিদ্যালয়, বিরক্ত শিক্ষার্থী-অভিভাবকরা
১টা বাজলেই ছুটি বিদ্যালয়, বিরক্ত শিক্ষার্থী-অভিভাবকরা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তেজনা বাড়িয়ে পাকিস্তানের বন্দরে ভিড়লো তুরস্কের যুদ্ধজাহাজ, উদ্বিগ্ন ভারত
উত্তেজনা বাড়িয়ে পাকিস্তানের বন্দরে ভিড়লো তুরস্কের যুদ্ধজাহাজ, উদ্বিগ্ন ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে তোয়াক্কা করছে না আজাদ কাশ্মীর, চলছে ধুমধাম বিয়ে!
ভারতকে তোয়াক্কা করছে না আজাদ কাশ্মীর, চলছে ধুমধাম বিয়ে!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২০০ কিলোমিটার দূরে আঘাত হানতে পারবে ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র
১২০০ কিলোমিটার দূরে আঘাত হানতে পারবে ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ইসরায়েলের আকাশ অবরোধের ঘোষণা দিল হুথি
এবার ইসরায়েলের আকাশ অবরোধের ঘোষণা দিল হুথি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়িতে হামলা
গাজীপুরে হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়িতে হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হুথির বিষয়ে আমেরিকা-ইসরায়েলকে যা বলল ইরান
হুথির বিষয়ে আমেরিকা-ইসরায়েলকে যা বলল ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা চত্বরে নিহত ৯৩ জনের তথ্য প্রকাশ করল হেফাজতে ইসলাম
শাপলা চত্বরে নিহত ৯৩ জনের তথ্য প্রকাশ করল হেফাজতে ইসলাম

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলকাতায় বাহাউদ্দিন নাছিমের বিলাসী ফ্ল্যাট
কলকাতায় বাহাউদ্দিন নাছিমের বিলাসী ফ্ল্যাট

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসকদের সঙ্গে দেখা করতে পারবেন না ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিরা
চিকিৎসকদের সঙ্গে দেখা করতে পারবেন না ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হুমকি দিলেন কিন্তু রাজনাথ পাকিস্তানের নামই মুখে নিলেন না!
হুমকি দিলেন কিন্তু রাজনাথ পাকিস্তানের নামই মুখে নিলেন না!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলে ফ্লাইট স্থগিত করল কয়েকটি দেশ
হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলে ফ্লাইট স্থগিত করল কয়েকটি দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজ বাসায় থাকার অধিকার ফিরে পেলেন তুরিন আফরোজের মা
নিজ বাসায় থাকার অধিকার ফিরে পেলেন তুরিন আফরোজের মা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঠ পর্যায়ের সরকারি কর্মচারীদের ফোন-ইন্টারনেট ভাতা দিতে কমিটি
মাঠ পর্যায়ের সরকারি কর্মচারীদের ফোন-ইন্টারনেট ভাতা দিতে কমিটি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়িতে হামলা : গাজীপুরে বিশেষ অভিযানে আটক ৫৪
হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়িতে হামলা : গাজীপুরে বিশেষ অভিযানে আটক ৫৪

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খালেদা জিয়ার দেশে ফেরার দিন নেতাকর্মীদের যে নির্দেশনা বিএনপির
খালেদা জিয়ার দেশে ফেরার দিন নেতাকর্মীদের যে নির্দেশনা বিএনপির

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতালি যেতে প্রতীক্ষায় ৫০ হাজার বাংলাদেশির ভাগ্য নির্ধারণ আজ
ইতালি যেতে প্রতীক্ষায় ৫০ হাজার বাংলাদেশির ভাগ্য নির্ধারণ আজ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদুল আজহার তারিখ জানাল আমিরাত
ঈদুল আজহার তারিখ জানাল আমিরাত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে হামলা: হুতি ও ইরানের বিরুদ্ধে প্রতিশোধের অঙ্গীকার নেতানিয়াহুর
বিমানবন্দরে হামলা: হুতি ও ইরানের বিরুদ্ধে প্রতিশোধের অঙ্গীকার নেতানিয়াহুর

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ কর্মী ইসরাতকে পুলিশে দিল শিক্ষার্থীরা
চট্টগ্রামে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ কর্মী ইসরাতকে পুলিশে দিল শিক্ষার্থীরা

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার ঘটনায় ছাত্রদল সম্পাদকের নিন্দা
হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার ঘটনায় ছাত্রদল সম্পাদকের নিন্দা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টানা ১৫ ঘণ্টা সংবাদ সম্মেলন করে রেকর্ড গড়লেন মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট
টানা ১৫ ঘণ্টা সংবাদ সম্মেলন করে রেকর্ড গড়লেন মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ
হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কোটি টাকা চাঁদা দাবির অভিযোগ, কলাবাগান থানার ওসি-এসআই প্রত্যাহার
কোটি টাকা চাঁদা দাবির অভিযোগ, কলাবাগান থানার ওসি-এসআই প্রত্যাহার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাটারের পকেট থেকে মোবাইল ছিটকে পড়ার ঘটনা ভাইরাল, হতবাক অনেকে
ব্যাটারের পকেট থেকে মোবাইল ছিটকে পড়ার ঘটনা ভাইরাল, হতবাক অনেকে

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারত ও পাকিস্তানের সেনাদের মধ্যে আবারও ব্যাপক গোলাগুলি
ভারত ও পাকিস্তানের সেনাদের মধ্যে আবারও ব্যাপক গোলাগুলি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রশ্ন করার জন্য সাংবাদিকের চাকরি যায়- এমন দেশে মুক্ত গণমাধ্যম দিবস পালন করছি’
‘প্রশ্ন করার জন্য সাংবাদিকের চাকরি যায়- এমন দেশে মুক্ত গণমাধ্যম দিবস পালন করছি’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মন খারাপের দেশে দুঃস্বপ্নের পাহাড়!
মন খারাপের দেশে দুঃস্বপ্নের পাহাড়!

সম্পাদকীয়

ভুয়া ঠিকানায় দলের ছড়াছড়ি
ভুয়া ঠিকানায় দলের ছড়াছড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছড়িয়ে পড়ছে স্ক্যাবিস
ছড়িয়ে পড়ছে স্ক্যাবিস

পেছনের পৃষ্ঠা

রণপ্রস্তুতিতে ভারত-পাকিস্তান
রণপ্রস্তুতিতে ভারত-পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

মাতারবাড়ী ও মোংলা হবে শিপিং হাব
মাতারবাড়ী ও মোংলা হবে শিপিং হাব

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৩০০ ফিট এখন জুলাই ৩৬ এক্সপ্রেসওয়ে
৩০০ ফিট এখন জুলাই ৩৬ এক্সপ্রেসওয়ে

নগর জীবন

অভ্যর্থনা জানাবেন নেতা-কর্মীরা
অভ্যর্থনা জানাবেন নেতা-কর্মীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আত্মঘাতী ‘মানবিক করিডর’
আত্মঘাতী ‘মানবিক করিডর’

প্রথম পৃষ্ঠা

রাশমিকার প্রেমে ছন্দপতন
রাশমিকার প্রেমে ছন্দপতন

শোবিজ

মালচিং পদ্ধতিতে বাড়ছে শসা চাষ
মালচিং পদ্ধতিতে বাড়ছে শসা চাষ

পেছনের পৃষ্ঠা

কী হবে শতবর্ষী গাছগুলোর
কী হবে শতবর্ষী গাছগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

খাল-নালার পাড়ে নিরাপত্তা বেষ্টনী বসাচ্ছে চসিক
খাল-নালার পাড়ে নিরাপত্তা বেষ্টনী বসাচ্ছে চসিক

নগর জীবন

হাসনাতের ওপর হামলা এনসিপির বিক্ষোভ
হাসনাতের ওপর হামলা এনসিপির বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

‘ফোরামের’ নতুন আবির্ভাব!
‘ফোরামের’ নতুন আবির্ভাব!

মাঠে ময়দানে

হেফাজতের পাশে দাঁড়াতে বলেছিলেন খালেদা জিয়া
হেফাজতের পাশে দাঁড়াতে বলেছিলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সুচিত্রা কেন ক্ষেপেছিলেন ধর্মেন্দ্রর ওপর
সুচিত্রা কেন ক্ষেপেছিলেন ধর্মেন্দ্রর ওপর

শোবিজ

যেভাবে দর্শক পছন্দের নায়ক রুবেল...
যেভাবে দর্শক পছন্দের নায়ক রুবেল...

শোবিজ

ধরাছোঁয়ার বাইরে মাদক মাফিয়ারা
ধরাছোঁয়ার বাইরে মাদক মাফিয়ারা

নগর জীবন

আলোকবর্তিকার মতো কাজ করছে এই শিক্ষাবৃত্তি
আলোকবর্তিকার মতো কাজ করছে এই শিক্ষাবৃত্তি

বসুন্ধরা শুভসংঘ

চলে গেলেন ব্যারিস্টার রাজ্জাক
চলে গেলেন ব্যারিস্টার রাজ্জাক

প্রথম পৃষ্ঠা

লিটনের নেতৃত্বেই বাংলাদেশ
লিটনের নেতৃত্বেই বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

হকির ব্যর্থতার তদন্ত করছে ক্রীড়া পরিষদ
হকির ব্যর্থতার তদন্ত করছে ক্রীড়া পরিষদ

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন ইস্যুতে তৎপর বিদেশিরা
নির্বাচন ইস্যুতে তৎপর বিদেশিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

বকশিশ বা ভিক্ষা চাই না হিসাবের পাওনা চাই
বকশিশ বা ভিক্ষা চাই না হিসাবের পাওনা চাই

পেছনের পৃষ্ঠা

এলাকাভিত্তিক মঞ্চ কেন প্রয়োজন
এলাকাভিত্তিক মঞ্চ কেন প্রয়োজন

শোবিজ

বার্সার পিছু ছুটছে রিয়াল
বার্সার পিছু ছুটছে রিয়াল

মাঠে ময়দানে

গপ্পসপ্প আর গান নিয়ে অ্যাঞ্জেল নূর
গপ্পসপ্প আর গান নিয়ে অ্যাঞ্জেল নূর

শোবিজ

কবে নির্বাচন জানতে চেয়েছে রাশিয়া-জাপান
কবে নির্বাচন জানতে চেয়েছে রাশিয়া-জাপান

প্রথম পৃষ্ঠা

১৬ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিরুদ্ধে ব্যবস্থার নির্দেশ
১৬ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিরুদ্ধে ব্যবস্থার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা