শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:১৮, শনিবার, ২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

ইসরায়েলি বাহিনীর মারধর থেকে বাঁচেননি একজন ফিলিস্তিনি পুরুষও!

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ইসরায়েলি বাহিনীর মারধর থেকে বাঁচেননি একজন ফিলিস্তিনি পুরুষও!

গত বছরের ৭ অক্টোবর থেকে ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় নির্বিচারে আগ্রাসন চালাচ্ছে ইসরায়েল। এরই মধ্যে এই যুদ্ধে গাজায় নিহত হয়েছে ২৯ হাজার ৫১৪ ফিলিস্তিনি। এর মধ্যে অধিকাংশই নারী ও শিশু। এই সময়ে আহত হয়েছে আরও ৬৯ হাজার ৬১৬ ফিলিস্তিনি।

গাজায় শুধু বোমা হামলা করেই ক্ষান্ত হয়নি ইসরায়েল। দেশটির বাহিনী স্থল অভিযান চালাতে গিয়ে ওই উপত্যকার প্রতিটি পুরুষকে নির্যাতন করছে বলে অভিযোগ উঠেছে।

এর রকম একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা।

প্রতিবেদনে বলা হয়, দিনটি ছিল শুক্রবার। সামের (২২) ও ওমর (২৮) খুব সকালেই ঘুম থেকে ওঠে। জেরুজালেমের ওল্ড সিটিতে অবস্থিত পবিত্র আল-আকসা মসজিদ প্রাঙ্গণে জুমার নামাজ আদায় করার ইচ্ছা তাদের।

দখলকৃত পূর্ব জেরুজালেমের ফিলিস্তিনি-অধ্যুষিত ইসাবিয়া এলাকায় সামের ও ওমরদের বাড়ি। সেখান থেকে মাত্র ১৫ মিনিটের পথ আল-আকসার। শহরের হাজার হাজার ফিলিস্তিনি প্রতি শুক্রবার জুমার নামাজ এ মসজিদে আদায় করে থাকেন। তরুণ সামের ও ওমর তাদেরই দুজন।

আল-আকসায় জুমার নামাজ আদায় করতে সেদিন সামের ও ওমর যখন দামেস্ক গেটে পৌঁছান, তখন ইসরায়েলি বাহিনী তাদের থামতে বলে। ওল্ড সিটিতে ঢুকতে ফিলিস্তিনিরা এই (দামেস্ক গেট) প্রধান প্রবেশপথটি ব্যবহার করে থাকেন।

সেখানে ইসরায়েলি নিরাপত্তা বাহিনীর এক সদস্য সামের ও ওমরকে প্রশ্ন করেন- কোথা থেকে এলে? তাদের জবাব, ইসাবিয়া।

ইসাবিয়ায় ফিরে যাও এবং সেখানেই নামাজ পড়ো—পাল্টা জবাব নিরাপত্তা বাহিনীর ওই সদস্যের। 

জুমার নামাজ আদায় করতে যাওয়ার পথে ইসরায়েলি নিরাপত্তা বাহিনীর এমন প্রশ্নের মুখে পড়া ও ফেরত যাওয়ার নির্দেশ পাওয়ার কথা জানান আরও কয়েকজন ফিলিস্তিনি।

গত ৭ অক্টোবরের ঘটনার পর থেকে ওল্ড সিটিতে প্রবেশে চূড়ান্ত রকমের কড়াকড়ি আরোপ করে ইসরায়েলি বাহিনী। তবে গত দুই শুক্রবার এ কড়াকড়ি কিছুটা শিথিল করা হয়। এতে আরও বেশি মুসল্লি আল-আকসায় নামাজ আদায়ের সুযোগ পান।

নিরাপত্তা বাহিনীর কাছে বাধা পেয়ে সামের ও ওমর মনে কষ্ট পান। ফিরে যাওয়া শুরু করেন তারা। পথে নিরাপত্তা বাহিনীর তল্লাশিচৌকির কাছে একটি কেবিন থেকে পানি খেতে কিছু একটা ধরতে যাচ্ছিলেন। কিছুক্ষণ পরই ওই বাহিনীর সদস্যরা এসে তাদের দুজনকে স্থান ত্যাগ করতে বলেন। কারণ হিসেবে কোনও ব্যাখ্যা দেওয়ার প্রয়োজন মনে করেননি তারা।

এ ঘটনার পর সামের বলেন, “নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা আমাদের ধাক্কাতে শুরু করেন ও পরে আমার বন্ধুকে পেটান। আমরা বলার চেষ্টা করেছি- আমাদের মেরো না।”

নিরাপত্তা বাহিনীর এই সদস্যদের অভিশাপ দেন ফিলিস্তিনি তরুণ ওমর। এর আগে তাদের দু’জনকে প্রায় ৫০০ মিটার ধাওয়া করে লাঠি দিয়ে পেটান তারা।

নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা যখন দুই তরুণকে ধাওয়া করেন ও পেটান, তখন ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিলেন আল–জাজিরার সংবাদদাতাও। তিনি ওই সদস্যদের একজনকে বলতে শোনেন, “ওদের পা ভেঙে দাও, যেন আর ফিরে আসতে না পারে।”

মারধরে ২৮ বছরের তরুণ ওমরের আঘাত ছিল তার বন্ধুর চেয়ে মারাত্মক। তার পায়ে এমন দাগ পড়ে যে মনে হচ্ছিল সেখানে পুড়ে গেছে। ব্যথায় কাতর ওমর হাঁটতে পারছিলেন না।

এদিকে আহত সামের বলছিলেন, “আমরা এখানে (জেরুজালেম) থাকি, তারা সেটা চায় না। তারা দেশ থেকে আমাদের তাড়িয়ে দিতে চায়। জেরুজালেমে কোনও পুরুষের জন্য জীবন বলতে কিছু নেই। এখানে শুধুই একজন ফিলিস্তিনি পুরুষ হিসেবে টিকে থাকাটাও তাদের (ইসরায়েল) সহ্য হয় না।”

সামের জানান, এরপরও জেরুজালেমে তাদের শক্তভাবে টিকে থাকা ছাড়া আর কোনও বিকল্প পথ নেই। 

তিনি বলেন, “দিন শেষে এটি (ইসরায়েলি বাহিনীর কর্মকাণ্ড) তাদের সামরিক দখলদারত্ব। আমরা কখনওই এখান থেকে চলে যাব না, তারা যা-ই করুক।”

এ আলাপ শেষে সামের ও ওমর একটি বাসে উঠে তাদের বাড়ির উদ্দেশে ফিরে যান।

ওল্ড সিটির বাসিন্দা ও একটি দোকানের মালিক আবু মোহাম্মদ (৩০) বলেন, ৭ অক্টোবরের পর বিশেষত প্রথম কয়েক দিন ও সপ্তাহ ইসরায়েলি সেনারা এখানে (ওল্ড সিটি) বিকাল পাঁচটার পর থেকে কড়াকড়িভাবে কারফিউ কার্যকর করে। 

তিনি আরও বলেন, “ওই সময়ের পর রাস্তায় কাউকে দাঁড়িয়ে থাকতে দিত না সেনারা। কেউ দাঁড়ালে তারা পেটাতেন, উসকানিমূলক তল্লাশি ও গালিগালাজ করতেন।”

আবু মোহাম্মদ বলেন, যেকোনও সময় যেকোনও পুরুষ মানুষ ওল্ড সিটিতে ঢুকতে চাইলে সেনারা তার তল্লাশি শুরু করেন। প্রথমে একদল সেনা তাকে তল্লাশি করবেন। এ সময় তারা কনুই বা হাঁটু দিয়ে তাকে আঘাত ও কিছু বলানোর চেষ্টা করবেন।

তিন সন্তানের বাবা এই ফিলিস্তিনি বলেন, “এই সময় আপনি যদি কিছু বলেন, দেখবেন তারা সবাই আপনার ওপর চড়ে বসেছেন। তারা আপনার মাথায় ঘুষি মারছেন, সারা দেহে মারছেন। কখনও কখনও আপনাকে হাসপাতালে যেতে হতে পারে।”

আবু মোহাম্মদ বলেন, ‘ইসরায়েলি সেনারা বয়স্ক ও অল্পবয়সীদের মাঝে কোনও পার্থক্য করে না। আমি সেনাদের বয়স্ক মানুষকেও পেটাতে দেখেছি। তারা কোনও কিছুর তোয়াক্কা করেন না। শহরে এমন কোনও ফিলিস্তিনি পুরুষ পাওয়া যাবে না, যিনি তাদের হাতে নির্যাতনের শিকার হননি। সূত্র: আল জাজিরা

বিডি প্রতিদিন/আজাদ

এই বিভাগের আরও খবর
ইসরায়েলে গিয়ে ধর্ষণের শিকার হামাসের হাত থেকে মুক্তি পাওয়া জিম্মি
ইসরায়েলে গিয়ে ধর্ষণের শিকার হামাসের হাত থেকে মুক্তি পাওয়া জিম্মি
মাফিয়াদের দমনে মেক্সিকোতে সেনা পাঠানোর প্রস্তাব দিয়েছিলেন ট্রাম্প
মাফিয়াদের দমনে মেক্সিকোতে সেনা পাঠানোর প্রস্তাব দিয়েছিলেন ট্রাম্প
সত্যিই কি ট্রাম্পের ভয়ে পালিয়ে ইউরোপে যাচ্ছেন মার্কিনিরা?
সত্যিই কি ট্রাম্পের ভয়ে পালিয়ে ইউরোপে যাচ্ছেন মার্কিনিরা?
ভারতের সঙ্গে উত্তেজনায় পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রীর মালয়েশিয়া সফর স্থগিত
ভারতের সঙ্গে উত্তেজনায় পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রীর মালয়েশিয়া সফর স্থগিত
বাংলাদেশ-পাকিস্তান সীমান্তে বিএসএফের ‘ফিল্ড হেডকোয়ার্টার’ করবে ভারত
বাংলাদেশ-পাকিস্তান সীমান্তে বিএসএফের ‘ফিল্ড হেডকোয়ার্টার’ করবে ভারত
ঈদুল আজহার তারিখ জানাল আমিরাত
ঈদুল আজহার তারিখ জানাল আমিরাত
উত্তেজনার মধ্যে আবারও ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান
উত্তেজনার মধ্যে আবারও ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান
কাশ্মীর ইস্যুতে এবার চেনাব নদীর পানি প্রবাহ বন্ধ করল ভারত
কাশ্মীর ইস্যুতে এবার চেনাব নদীর পানি প্রবাহ বন্ধ করল ভারত
কাশ্মীর নিয়ে ভারত-পাকিস্তান বিরোধ নিরসনে সহায়তার প্রস্তাব রাশিয়ার
কাশ্মীর নিয়ে ভারত-পাকিস্তান বিরোধ নিরসনে সহায়তার প্রস্তাব রাশিয়ার
ভারত-পাকিস্তান পরিস্থিতি নিয়ে আজ বৈঠকে বসছে নিরাপত্তা পরিষদ
ভারত-পাকিস্তান পরিস্থিতি নিয়ে আজ বৈঠকে বসছে নিরাপত্তা পরিষদ
গাজায় ক্ষুধায় মৃত্যু ঝুঁকিতে ৫ বছরের কম বয়সী সাড়ে ৩ হাজার শিশু
গাজায় ক্ষুধায় মৃত্যু ঝুঁকিতে ৫ বছরের কম বয়সী সাড়ে ৩ হাজার শিশু
উত্তেজনা বাড়িয়ে পাকিস্তানের বন্দরে ভিড়লো তুরস্কের যুদ্ধজাহাজ, উদ্বিগ্ন ভারত
উত্তেজনা বাড়িয়ে পাকিস্তানের বন্দরে ভিড়লো তুরস্কের যুদ্ধজাহাজ, উদ্বিগ্ন ভারত
সর্বশেষ খবর
নড়াইলে অস্ত্র-গুলি উদ্ধার, আটক ৩
নড়াইলে অস্ত্র-গুলি উদ্ধার, আটক ৩

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

২৭ কোটির পান্তের ব্যর্থতায় লক্ষ্মৌ মালিকের চেহারায় হতাশার ছাপ
২৭ কোটির পান্তের ব্যর্থতায় লক্ষ্মৌ মালিকের চেহারায় হতাশার ছাপ

৫০ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

শাপলা চত্বরে গণহত্যার প্রতিবাদে গাইবান্ধায় ছাত্রশিবিরের মানববন্ধন
শাপলা চত্বরে গণহত্যার প্রতিবাদে গাইবান্ধায় ছাত্রশিবিরের মানববন্ধন

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সোনাদিয়া দ্বীপে ভেসে এলো যুবকের মরদেহ
সোনাদিয়া দ্বীপে ভেসে এলো যুবকের মরদেহ

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পরিচয় সংকটে রাজস্ব কর্মকর্তারা, ফেরত চান ইন্সপেক্টর-সুপারিনটেনডেন্ট পদবি
পরিচয় সংকটে রাজস্ব কর্মকর্তারা, ফেরত চান ইন্সপেক্টর-সুপারিনটেনডেন্ট পদবি

৫ মিনিট আগে | বাণিজ্য

পঞ্চগড়ে শিশুদের ক্রীড়া উৎসব
পঞ্চগড়ে শিশুদের ক্রীড়া উৎসব

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামিনে মুক্তির পর জেল গেট থেকে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
জামিনে মুক্তির পর জেল গেট থেকে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ভেজালমুক্ত নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিতের দাবিতে শুভসংঘের মানববন্ধন
বগুড়ায় ভেজালমুক্ত নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিতের দাবিতে শুভসংঘের মানববন্ধন

১০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

মাগুরায় নার্স-মিডওয়াইফ শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও অবস্থান
মাগুরায় নার্স-মিডওয়াইফ শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও অবস্থান

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাড়ি দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত ইন্ডিয়ান আইডল বিজয়ী পবনদীপ
গাড়ি দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত ইন্ডিয়ান আইডল বিজয়ী পবনদীপ

১৩ মিনিট আগে | শোবিজ

বগুড়ায় দুই ঘণ্টাব্যাপী বিচার বিভাগীয় কর্মচারীদের কর্মবিরতি
বগুড়ায় দুই ঘণ্টাব্যাপী বিচার বিভাগীয় কর্মচারীদের কর্মবিরতি

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাফুফের সঙ্গে চুক্তিতে ফিরলেন বিদ্রোহী নারী ফুটবলাররা
বাফুফের সঙ্গে চুক্তিতে ফিরলেন বিদ্রোহী নারী ফুটবলাররা

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঈদযাত্রায় ট্রেনের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু ২১ মে
ঈদযাত্রায় ট্রেনের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু ২১ মে

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

জামালপুরে কৃষকদের নিয়ে ‘নিউট্রিশন’ ক্যাম্পেইন
জামালপুরে কৃষকদের নিয়ে ‘নিউট্রিশন’ ক্যাম্পেইন

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোলায় আবারও চলছে বাস ধর্মঘট, ভোগান্তি চরমে
ভোলায় আবারও চলছে বাস ধর্মঘট, ভোগান্তি চরমে

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিসিবির সাবেক পরিচালক মল্লিকের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
বিসিবির সাবেক পরিচালক মল্লিকের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে আরও দক্ষ কর্মী নিয়োগের আহ্বান আসিফ নজরুলের
সৌদি আরবে আরও দক্ষ কর্মী নিয়োগের আহ্বান আসিফ নজরুলের

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

খাগড়াছড়িতে 'বাউ-ডাক' হাঁস পালনে সফলতা
খাগড়াছড়িতে 'বাউ-ডাক' হাঁস পালনে সফলতা

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে গিয়ে ধর্ষণের শিকার হামাসের হাত থেকে মুক্তি পাওয়া জিম্মি
ইসরায়েলে গিয়ে ধর্ষণের শিকার হামাসের হাত থেকে মুক্তি পাওয়া জিম্মি

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের কাছে হারল নিউজিল্যান্ড ‘এ’ দল
বাংলাদেশের কাছে হারল নিউজিল্যান্ড ‘এ’ দল

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

উখিয়ায় নারী পুলিশ সদস্যকে ইভটিজিং, রোহিঙ্গা-পুলিশ ধস্তাধস্তি
উখিয়ায় নারী পুলিশ সদস্যকে ইভটিজিং, রোহিঙ্গা-পুলিশ ধস্তাধস্তি

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনের কথা বলা অপরাধ হলেও বিএনপি এটি বলবেই : গয়েশ্বর
নির্বাচনের কথা বলা অপরাধ হলেও বিএনপি এটি বলবেই : গয়েশ্বর

৩৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

শুক্রবার আত্মপ্রকাশ ছাত্রদের নতুন রাজনৈতিক দলের, নেতৃত্বে যারা
শুক্রবার আত্মপ্রকাশ ছাত্রদের নতুন রাজনৈতিক দলের, নেতৃত্বে যারা

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

বৈদ্যুতিক তারের ফাঁদে জড়িয়ে শিশুর মৃত্যু
বৈদ্যুতিক তারের ফাঁদে জড়িয়ে শিশুর মৃত্যু

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাপনসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
পাপনসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‌‘টেকসই উন্নয়নের জন্য কৃষি, প্রাণ-প্রকৃতি ও খাদ্য নিরাপত্তার সমন্বয় জরুরি’
‌‘টেকসই উন্নয়নের জন্য কৃষি, প্রাণ-প্রকৃতি ও খাদ্য নিরাপত্তার সমন্বয় জরুরি’

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

‘শাপলা চত্বরের গণহত্যা ২৫ মার্চের কালো রাতকেও হার মানিয়েছে’
‘শাপলা চত্বরের গণহত্যা ২৫ মার্চের কালো রাতকেও হার মানিয়েছে’

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

মাফিয়াদের দমনে মেক্সিকোতে সেনা পাঠানোর প্রস্তাব দিয়েছিলেন ট্রাম্প
মাফিয়াদের দমনে মেক্সিকোতে সেনা পাঠানোর প্রস্তাব দিয়েছিলেন ট্রাম্প

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়ানডে র‍্যাংকিংয়ে পেছাল বাংলাদেশ
ওয়ানডে র‍্যাংকিংয়ে পেছাল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুফতি ফয়জুল করীমকে বরিশাল সিটির মেয়র ঘোষণার আবেদন খারিজ
মুফতি ফয়জুল করীমকে বরিশাল সিটির মেয়র ঘোষণার আবেদন খারিজ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানের যে হাতিয়ার ভারতীয় জেনারেলদের ঘুম কেড়ে নিচ্ছে
পাকিস্তানের যে হাতিয়ার ভারতীয় জেনারেলদের ঘুম কেড়ে নিচ্ছে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিএসএলে রেকর্ড গড়ে ‘সবার ওপরে’ রিশাদ
পিএসএলে রেকর্ড গড়ে ‘সবার ওপরে’ রিশাদ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশিদের জন্য আবারও ভিসা চালু করেছে আমিরাত
বাংলাদেশিদের জন্য আবারও ভিসা চালু করেছে আমিরাত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১টা বাজলেই ছুটি বিদ্যালয়, বিরক্ত শিক্ষার্থী-অভিভাবকরা
১টা বাজলেই ছুটি বিদ্যালয়, বিরক্ত শিক্ষার্থী-অভিভাবকরা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তেজনা বাড়িয়ে পাকিস্তানের বন্দরে ভিড়লো তুরস্কের যুদ্ধজাহাজ, উদ্বিগ্ন ভারত
উত্তেজনা বাড়িয়ে পাকিস্তানের বন্দরে ভিড়লো তুরস্কের যুদ্ধজাহাজ, উদ্বিগ্ন ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে তোয়াক্কা করছে না আজাদ কাশ্মীর, চলছে ধুমধাম বিয়ে!
ভারতকে তোয়াক্কা করছে না আজাদ কাশ্মীর, চলছে ধুমধাম বিয়ে!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২০০ কিলোমিটার দূরে আঘাত হানতে পারবে ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র
১২০০ কিলোমিটার দূরে আঘাত হানতে পারবে ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ইসরায়েলের আকাশ অবরোধের ঘোষণা দিল হুথি
এবার ইসরায়েলের আকাশ অবরোধের ঘোষণা দিল হুথি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়িতে হামলা
গাজীপুরে হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়িতে হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হুথির বিষয়ে আমেরিকা-ইসরায়েলকে যা বলল ইরান
হুথির বিষয়ে আমেরিকা-ইসরায়েলকে যা বলল ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা চত্বরে নিহত ৯৩ জনের তথ্য প্রকাশ করল হেফাজতে ইসলাম
শাপলা চত্বরে নিহত ৯৩ জনের তথ্য প্রকাশ করল হেফাজতে ইসলাম

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলকাতায় বাহাউদ্দিন নাছিমের বিলাসী ফ্ল্যাট
কলকাতায় বাহাউদ্দিন নাছিমের বিলাসী ফ্ল্যাট

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসকদের সঙ্গে দেখা করতে পারবেন না ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিরা
চিকিৎসকদের সঙ্গে দেখা করতে পারবেন না ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হুমকি দিলেন কিন্তু রাজনাথ পাকিস্তানের নামই মুখে নিলেন না!
হুমকি দিলেন কিন্তু রাজনাথ পাকিস্তানের নামই মুখে নিলেন না!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলে ফ্লাইট স্থগিত করল কয়েকটি দেশ
হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলে ফ্লাইট স্থগিত করল কয়েকটি দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজ বাসায় থাকার অধিকার ফিরে পেলেন তুরিন আফরোজের মা
নিজ বাসায় থাকার অধিকার ফিরে পেলেন তুরিন আফরোজের মা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঠ পর্যায়ের সরকারি কর্মচারীদের ফোন-ইন্টারনেট ভাতা দিতে কমিটি
মাঠ পর্যায়ের সরকারি কর্মচারীদের ফোন-ইন্টারনেট ভাতা দিতে কমিটি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়িতে হামলা : গাজীপুরে বিশেষ অভিযানে আটক ৫৪
হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়িতে হামলা : গাজীপুরে বিশেষ অভিযানে আটক ৫৪

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খালেদা জিয়ার দেশে ফেরার দিন নেতাকর্মীদের যে নির্দেশনা বিএনপির
খালেদা জিয়ার দেশে ফেরার দিন নেতাকর্মীদের যে নির্দেশনা বিএনপির

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতালি যেতে প্রতীক্ষায় ৫০ হাজার বাংলাদেশির ভাগ্য নির্ধারণ আজ
ইতালি যেতে প্রতীক্ষায় ৫০ হাজার বাংলাদেশির ভাগ্য নির্ধারণ আজ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদুল আজহার তারিখ জানাল আমিরাত
ঈদুল আজহার তারিখ জানাল আমিরাত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে হামলা: হুতি ও ইরানের বিরুদ্ধে প্রতিশোধের অঙ্গীকার নেতানিয়াহুর
বিমানবন্দরে হামলা: হুতি ও ইরানের বিরুদ্ধে প্রতিশোধের অঙ্গীকার নেতানিয়াহুর

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ কর্মী ইসরাতকে পুলিশে দিল শিক্ষার্থীরা
চট্টগ্রামে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ কর্মী ইসরাতকে পুলিশে দিল শিক্ষার্থীরা

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার ঘটনায় ছাত্রদল সম্পাদকের নিন্দা
হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার ঘটনায় ছাত্রদল সম্পাদকের নিন্দা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টানা ১৫ ঘণ্টা সংবাদ সম্মেলন করে রেকর্ড গড়লেন মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট
টানা ১৫ ঘণ্টা সংবাদ সম্মেলন করে রেকর্ড গড়লেন মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ
হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কোটি টাকা চাঁদা দাবির অভিযোগ, কলাবাগান থানার ওসি-এসআই প্রত্যাহার
কোটি টাকা চাঁদা দাবির অভিযোগ, কলাবাগান থানার ওসি-এসআই প্রত্যাহার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাটারের পকেট থেকে মোবাইল ছিটকে পড়ার ঘটনা ভাইরাল, হতবাক অনেকে
ব্যাটারের পকেট থেকে মোবাইল ছিটকে পড়ার ঘটনা ভাইরাল, হতবাক অনেকে

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারত ও পাকিস্তানের সেনাদের মধ্যে আবারও ব্যাপক গোলাগুলি
ভারত ও পাকিস্তানের সেনাদের মধ্যে আবারও ব্যাপক গোলাগুলি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রশ্ন করার জন্য সাংবাদিকের চাকরি যায়- এমন দেশে মুক্ত গণমাধ্যম দিবস পালন করছি’
‘প্রশ্ন করার জন্য সাংবাদিকের চাকরি যায়- এমন দেশে মুক্ত গণমাধ্যম দিবস পালন করছি’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মন খারাপের দেশে দুঃস্বপ্নের পাহাড়!
মন খারাপের দেশে দুঃস্বপ্নের পাহাড়!

সম্পাদকীয়

ভুয়া ঠিকানায় দলের ছড়াছড়ি
ভুয়া ঠিকানায় দলের ছড়াছড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছড়িয়ে পড়ছে স্ক্যাবিস
ছড়িয়ে পড়ছে স্ক্যাবিস

পেছনের পৃষ্ঠা

রণপ্রস্তুতিতে ভারত-পাকিস্তান
রণপ্রস্তুতিতে ভারত-পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

মাতারবাড়ী ও মোংলা হবে শিপিং হাব
মাতারবাড়ী ও মোংলা হবে শিপিং হাব

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৩০০ ফিট এখন জুলাই ৩৬ এক্সপ্রেসওয়ে
৩০০ ফিট এখন জুলাই ৩৬ এক্সপ্রেসওয়ে

নগর জীবন

অভ্যর্থনা জানাবেন নেতা-কর্মীরা
অভ্যর্থনা জানাবেন নেতা-কর্মীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আত্মঘাতী ‘মানবিক করিডর’
আত্মঘাতী ‘মানবিক করিডর’

প্রথম পৃষ্ঠা

রাশমিকার প্রেমে ছন্দপতন
রাশমিকার প্রেমে ছন্দপতন

শোবিজ

মালচিং পদ্ধতিতে বাড়ছে শসা চাষ
মালচিং পদ্ধতিতে বাড়ছে শসা চাষ

পেছনের পৃষ্ঠা

কী হবে শতবর্ষী গাছগুলোর
কী হবে শতবর্ষী গাছগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

খাল-নালার পাড়ে নিরাপত্তা বেষ্টনী বসাচ্ছে চসিক
খাল-নালার পাড়ে নিরাপত্তা বেষ্টনী বসাচ্ছে চসিক

নগর জীবন

হাসনাতের ওপর হামলা এনসিপির বিক্ষোভ
হাসনাতের ওপর হামলা এনসিপির বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

‘ফোরামের’ নতুন আবির্ভাব!
‘ফোরামের’ নতুন আবির্ভাব!

মাঠে ময়দানে

হেফাজতের পাশে দাঁড়াতে বলেছিলেন খালেদা জিয়া
হেফাজতের পাশে দাঁড়াতে বলেছিলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সুচিত্রা কেন ক্ষেপেছিলেন ধর্মেন্দ্রর ওপর
সুচিত্রা কেন ক্ষেপেছিলেন ধর্মেন্দ্রর ওপর

শোবিজ

যেভাবে দর্শক পছন্দের নায়ক রুবেল...
যেভাবে দর্শক পছন্দের নায়ক রুবেল...

শোবিজ

ধরাছোঁয়ার বাইরে মাদক মাফিয়ারা
ধরাছোঁয়ার বাইরে মাদক মাফিয়ারা

নগর জীবন

আলোকবর্তিকার মতো কাজ করছে এই শিক্ষাবৃত্তি
আলোকবর্তিকার মতো কাজ করছে এই শিক্ষাবৃত্তি

বসুন্ধরা শুভসংঘ

চলে গেলেন ব্যারিস্টার রাজ্জাক
চলে গেলেন ব্যারিস্টার রাজ্জাক

প্রথম পৃষ্ঠা

লিটনের নেতৃত্বেই বাংলাদেশ
লিটনের নেতৃত্বেই বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

হকির ব্যর্থতার তদন্ত করছে ক্রীড়া পরিষদ
হকির ব্যর্থতার তদন্ত করছে ক্রীড়া পরিষদ

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন ইস্যুতে তৎপর বিদেশিরা
নির্বাচন ইস্যুতে তৎপর বিদেশিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

বকশিশ বা ভিক্ষা চাই না হিসাবের পাওনা চাই
বকশিশ বা ভিক্ষা চাই না হিসাবের পাওনা চাই

পেছনের পৃষ্ঠা

এলাকাভিত্তিক মঞ্চ কেন প্রয়োজন
এলাকাভিত্তিক মঞ্চ কেন প্রয়োজন

শোবিজ

বার্সার পিছু ছুটছে রিয়াল
বার্সার পিছু ছুটছে রিয়াল

মাঠে ময়দানে

গপ্পসপ্প আর গান নিয়ে অ্যাঞ্জেল নূর
গপ্পসপ্প আর গান নিয়ে অ্যাঞ্জেল নূর

শোবিজ

কবে নির্বাচন জানতে চেয়েছে রাশিয়া-জাপান
কবে নির্বাচন জানতে চেয়েছে রাশিয়া-জাপান

প্রথম পৃষ্ঠা

১৬ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিরুদ্ধে ব্যবস্থার নির্দেশ
১৬ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিরুদ্ধে ব্যবস্থার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা