শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:১৭, শুক্রবার, ০৫ জুলাই, ২০২৪

বিবিসি বাংলা’র প্রতিবেদন

কী আছে ব্রিটেনে জয়ী লেবার পার্টির অভিবাসন নীতিতে?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন

কী আছে ব্রিটেনে জয়ী লেবার পার্টির অভিবাসন নীতিতে?

যুক্তরাজ্যের সদ্যসমাপ্ত নির্বাচনে যে সব ইস্যু নিয়ে প্রধান রাজনৈতিক দলগুলো প্রচারণা চালিয়েছিল, তার মধ্যে সম্ভবত সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ছিল অভিবাসন।

কনজারভেটিভ পার্টি অবশ্য বরাবরই তাদের প্রচারে অভিবাসনের প্রশ্নটিকে খুবই গুরুত্ব দিয়ে থাকে, তবে এবারে লেবার পার্টিও ঠিক সেই একই রাস্তায় হেঁটেছে।

বিদেশ থেকে যত লোক ব্রিটেনে আসছেন এবং যত লোক ব্রিটেন ছাড়ছেন, এই দুয়ের মধ্যে যে ব্যবধান–সেই ‘নেট মাইগ্রেশন লেভেল’টা অবশ্য উভয় দলই কমিয়ে আনার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল।

ভোটের আগে একটি প্রথম সারির বেসরকারি সংস্থার করা জরিপেও দেখা গিয়েছিল, দেশের ৪৩ শতাংশ লোক মনে করেন অভিবাসন ব্রিটিশ সমাজে নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে। আর অভিবাসন ইতিবাচক প্রভাব ফেলছে বলে জানিয়েছিলেন ৩৭ শতাংশ লোক।

কিন্তু নির্বাচনে জয়ী লেবার পার্টির অভিবাসন নীতিতে ঠিক কী কী জিনিস ছিল? কনজারভেটিভ পার্টি বা টোরিদের অভিবাসন নীতির সঙ্গে সেগুলোর পার্থক্যই বা কী?

প্রতিবেদনে ঠিক সেই বিষয়গুলোই তুলে ধরা হয়েছে।

ডিঙি নৌকায় অবৈধ অভিবাসন

প্রতি বছর হাজার হাজার লোক ইউরোপের মূল ভূখণ্ড থেকে ডিঙি বা ছোট নৌকায় চেপে ইংলিশ চ্যানেল পেরিয়ে ভিসা ছাড়াই যুক্তরাজ্যে প্রবেশ করার চেষ্টা করে থাকেন।

সাগর পেরিয়ে আসা এই নৌকাগুলোকে ব্রিটেনের উপকূলে ভেড়ার আগেই আটকে দেওয়া হবে, যেটাকে বলা হয় ‘স্টপ দ্য বোটস’–তা কিন্তু দুই প্রধান দলেরই প্রতিশ্রতিতে অন্তভু‍র্ক্ত ছিল।

চলতি বছরের প্রথম কয়েক মাসে (৭ জুন পর্যন্ত) চ্যানেল পেরিয়ে মোট ১১ হাজার ৯৫ জন অভিবাসী ব্রিটেনে প্রবেশ করেছে।

গত বছর (২০২৩) ও তার আগের বছরের (২০২২) একই সময় পর্যন্ত যতজন অবৈধ অভিবাসী ব্রিটেনের সাগরতটে এসে নামে, এবারের সংখ্যাটি তার তুলনায় যথাক্রমে ৪৬% ও ১১% বেশি।

এই রুটে অবৈধ অভিবাসন আটকানোর জন্য টোরি সরকার ফ্রান্সের সঙ্গে সহযোগিতা বৃদ্ধি করেছিল, যাতে ওই নৌকাগুলোকে ব্রিটেনের জলসীমায় প্রবেশ করার আগেই আটকে দেওয়া যায়। তাছাড়া মানব পাচারকারীদের চক্রগুলোর মোকাবিলা করতে ইউরোপীয় ইউনিয়নের সঙ্গে সমঝোতাও সই করেছির তারা।

তবে এ ব্যাপারে ঋষি সুনাক সরকারের সবচেয়ে কঠোর ও বিতর্কিত পদক্ষেপ ছিল ‘রোয়ান্ডা নীতি’ ঘোষণা করা–যার আওতায় অবৈধ অভিবাসীদের ব্রিটেনে না রেখে সোজা আফ্রিকার দেশ রোয়ান্ডায় পাঠিয়ে দেওয়ার প্রস্তাব করা হয়েছিল।

কনজারভেটিভ পার্টির বক্তব্য ছিল, এই রোয়ান্ডা নীতি অবৈধ অভিবাসীদের ব্রিটেনে আসতেই নিরুৎসাহিত করবে।

আর লেবার পার্টির অবস্থান হলো, রোয়ান্ডা নীতি বাস্তবায়নের নামে যে অর্থ খরচ করা হচ্ছে তারা সেটা অভিবাসন রোখার জন্য আইন প্রয়োগের (‘এনফোর্সসেন্ট’) কর্মকাণ্ডে খরচ করবে।

নির্বাচনি প্রচারণার শুরুতেই তারা যে নীতিগুলো ঘোষণা করে, তার অন্যতম ছিল যে সব অপরাধী চক্র এই ডিঙি নৌকাগুলোতে মানুষ পাঠায় তাদের বিচারের আওতায় আনতে একটি নতুন ‘বর্ডার সিকিওরিটি কমান্ড’ গঠন করা হবে।

নির্বাচিত হলে লেবার পার্টি ‘পরিবর্তনের প্রথম যে সব পদক্ষেপ’ নেবে বলে ঘোষণা করেছিল, তার তিন নম্বরেই ছিল ‘শত শত নতুন বিশেষজ্ঞ তদন্তকারী’ নিয়োগ করার কথা। বলা হয়েছিল, এরা জঙ্গি দমনের বিশেষ ক্ষমতা ব্যবহার করে এই ‘বোট গ্যাং’ গুলোকে নির্মূল করার কাজ চালাবে।

এছাড়াও লেবার পার্টি জানিয়েছে, তারা অবৈধ অভিবাসন রুখতে ইউরোপীয় ইউনিয়নের সঙ্গে নিরাপত্তা সহযোগিতা বাড়াবে, সন্দেহভাজন পাচারকারীদের তল্লাশি ও তাদের আর্থিক লেনদেন মনিটর করার জন্য পুলিশকে অতিরিক্ত ক্ষমতা দেবে এবং ইউ-ভুক্ত দেশগুলো যাতে অবৈধ অভিবাসীদের ফিরিয়ে নেয় সে জন্য ইইউ-এর সঙ্গে নতুন সমঝোতা করার আলোচনা করবে।

রোয়ান্ডা নীতিতে ভিন্ন অবস্থান

অভিবাসনের ইস্যুতে যে প্রশ্নটিতে কনজার্ভেটিভ ও লেবারদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ভিন্নতা–তা অবশ্যই বিতর্কিত রোয়ান্ডা নীতি।

গত এপ্রিল মাসেই ঋষি সুনাক সরকারের আনা ‘সেফটি অব রোয়ান্ডা বিল’ পার্লামেন্টে পাস হওয়ার পর আইনে পরিণত হয়েছে। এর ফলে যদি কেউ বিশ্বের কোনো ‘নিরাপদ দেশ’ থেকে এসে অবৈধভাবে ব্রিটেনে প্রবেশ করেন তাহলে তাকে আফ্রিকার ওই দেশটিতে পাঠিয়ে দেওয়া যাবে এবং তিনি সেখান থেকে অ্যাসাইলামের (আশ্রয়) আবেদন করতে পারবেন।

লেবারের নির্বাচনি ইশতেহারে পরিষ্কার বলা হয়েছে, তারা ক্ষমতায় এলে রোয়ান্ডা পরিকল্পনা পুরোপুরি বাতিল করা হবে। সুতরাং সেক্ষেত্রে অবৈধ অভিবাসীদের নিয়ে কোনো বিমান রোয়ান্ডার উদ্দেশে রওনা দেবে না।

তবে এতদিন যিনি লেবার পার্টির শ্যাডো হোম সেক্রেটারি (ছায়া স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী) ছিলেন, সেই ইয়িভেট কুপার কিন্তু অবৈধ অভিবাসীদের অ্যাসাইলামের আবেদন বাইরের কোনো দেশে প্রসেস করার সম্ভাবনা নাকচ করে দেননি।

লেবার পার্টির নেতা স্যার কিয়ের স্টারমারও গত বছর জানিয়েছিলেন, অভিবাসীদের আবেদন তৃতীয় কোনো দেশে প্রসেস করার লক্ষ্যে একটি ‘অফশোর স্কিম’ তারাও বিবেচনা করবেন–তবে সেই তৃতীয় দেশটি ওই অভিবাসীকে শেষ পর্যন্ত যেখানে ফেরত পাঠানোর কথা ভাবা হচ্ছে সাধারণত সেই রুটেই হবে।

তবে আন্তর্জাতিক আইনি সনদগুলোর প্রতি ব্রিটেনের অঙ্গীকার রক্ষিত হবে বলে লেবার পার্টি কথা দিয়েছে। তাদের ইশতেহারেও পরিষ্কার জানানো হয়েছে, “দ্ব্যর্থহীনভাবে আমরা বলতে চাই ব্রিটেন অবশ্যই ইসিএইচআরের (ইউরোপীয়ান কমিশন অন হিউম্যান রাইটস) সদস্য থাকবে।”

তবে যে অভিবাসীরা ইংলিশ চ্যানেল পেরিয়ে এরপরেও ঢুকবেন, তাদের ব্রিটেনে থেকেই অ্যাসাইলামের আবেদন করতে দেওয়ার পুরনো ব্যবস্থায় ফিরে যাওয়া হবে কি না, তা নিয়ে প্রশ্ন রয়েই যাচ্ছে।

‘অ্যাসাইলাম ব্যাকলগ’

২০১৮ থেকে ২০২২ সালের ভেতরে ব্রিটেনে অ্যাসাইলাম সিকার বা আশ্রয়প্রার্থীদের আবেদনের পাহাড় জমতে শুরু করে, যেগুলো প্রসেসই করা যায়নি। ২০২৩ থেকে অবশ্য ‘ব্যাকলগে’র সেই সংখ্যাটা কিছুটা হলেও কমতে শুরু করেছে।

এ বছরের মার্চ মাসের শেষে হোম অফিসের (স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়) পরিসংখ্যান বলছে, তখন পর্যন্ত মোট ১ লাখ ১৮ হাজার ৩২৯ জন আবেদনকারী যুক্তরাজ্যে তাদের অ্যাসাইলামের ব্যাপারে প্রাথমিক সিদ্ধান্ত জানার অপেক্ষায় রয়েছেন।

বস্তুত ২০১০ সালের তুলনায় ব্রিটেনে ‘অ্যাসাইলাম রিমুভালে’র সংখ্যাও (অর্থাৎ আবেদনকারীদের নিজ দেশে ফেরত পাঠানোর সংখ্যা) প্রায় ৪০ শতাংশ কমে গেছে।

লেবার পার্টি প্রতিশ্রুতি দিয়েছে, এই পরিস্থিতির মোকাবিলা করতে তারা নতুন এক হাজার ‘কেসওয়ার্কার’ নিয়োগ করে একটি ‘রিটার্নস অ্যান্ড এনফোর্সমেন্ট ইউনিট’ গঠন করবে।

তাদের ইশতেহারে বলা হয়েছে, নিরাপদ দেশ থেকে আসা যে সব লোকের এখানে থাকার অধিকার নেই, তাদের ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়া ‘ফাস্ট-ট্র্যাক’ বা ত্বরান্বিত করতে এই ইউনিট কাজ করবে। ফেরত পাঠানোর আরও নতুন নতুন ব্যবস্থা চালু করতেও আলোচনা চালানো হবে বলে তারা জানিয়েছে।

লেবার পার্টি আরও বলেছে, এই কাজের জন্য তারা দেশের ভেতরে ও বাইরে সিভিল সার্ভেন্টদের নিয়োগ করবে। বিদেশে নিযুক্ত কর্মকর্তারা সেই সব দেশের অভিবাসীদের ফেরানো নিয়ে ওই দেশের সঙ্গে সমঝোতা আলোচনা করবেন।

আর এই পরিকল্পনা বাস্তবায়নে অর্থ আসবে অ্যাসাইলম আবেদনের ‘ব্যাকলগ ক্লিয়ার করে’–কারণ এখন আশ্রয়প্রার্থীদের হোটেলে রাখতে যে অর্থ খরচ হচ্ছে তার অনেকটাই তখন সাশ্রয় করা সম্ভব হবে।

‘বৈধ অভিবাসন’ নিয়ে লেবার কী বলছে?

বৈধ পথে ব্রিটেনে সবচেয়ে বেশি অভিবাসন হয়ে থাকে মূলত দুটো পদ্ধতিতে–ওয়ার্ক মাইগ্রেশন ও স্টুডেন্ট মাইগ্রেশন। প্রথমটা বিশেষভাবে দক্ষ কর্মীদের জন্য, দ্বিতীয়টা শিক্ষার্থীদের জন্য।

ওয়ার্ক মাইগ্রেশনের আওতায় ব্রিটেনে সবচেয়ে বেশি লোক আসেন ‘স্কিলড ওয়ার্কার ভিসা’য়।

এখানে প্রার্থীকে কোনো সংস্থায় চাকরি নিয়ে আসতে হয়–সেই নিয়োগকর্তার তাকে ‘স্পনসর’ করতে হয়, এছাড়া প্রার্থীর দক্ষতা ও বেতনের ক্ষেত্রেও পূরণ করতে হয় বিশেষ কয়েকটি শর্ত।

গত ২ জুন স্যার কিয়ের স্টারমার ঘোষণা করেছিলেন যে যুক্তরাজ্যে আরও বেশি বেশি সংখ্যক কর্মীকে প্রশিক্ষণ দিয়ে এবং কাজের উপযুক্ত পরিবেশ রক্ষা করে তারা ‘নেট মাইগ্রেশনে’র সংখ্যা কমিয়ে আনবেন।

তিনি আরও জানান, যে সব নিয়োগকর্তা ব্যবসা চালানোর জন্য বিদেশ থেকে দক্ষ কর্মী আনার ওপরই নির্ভরশীল, তাদের সেই প্রবণতা বন্ধ করার জন্য আইন আনা হবে।

তাছাড়া লেবার পার্টি ব্রিটেনের নিজস্ব কর্মীদের বেশি করে প্রশিক্ষণ দেওয়ার জন্যও আইন আনবে, যাতে করে কোম্পানিগুলোকে বিদেশ থেকে কর্মী নিয়োগ করতে না হয়।

তবে স্বাস্থ্য খাতের কর্মী ও সেবা প্রদানকারীদের (কেয়ার ওয়ার্কার) বিদেশ থেকে নিজের পরিবারের সদস্যদের ব্রিটেনে আনার ক্ষেত্রে যে নিষেধাজ্ঞা আছে, তা পরিবর্তন করার কোনও ‘পরিকল্পনা নেই’ বলেও লেবার পার্টি জানিয়েছে।

লেবারের ইশতেহারেও ‘নেট মাইগ্রেশন’ (যতজন ব্রিটেনে আসছেন আর যতজন ব্রিটেন ছেড়ে চলে যাচ্ছেন, তার ব্যবধান) কমিয়ে আনার কথা বলা হয়েছে–তবে তারা এর জন্য কোনও নির্দিষ্ট লক্ষ্যমাত্রা স্থির করেনি।

২০১৯ সাল থেকে ব্রিটেনের ‘নেট মাইগ্রেশনে’ এককভাবে সবচেয়ে বড় ভূমিকা ছিল আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী ও তাদের পরিবারের সদস্যদের।

বিদেশ থেকে আসা ছাত্রছাত্রীরা ব্রিটেনে তাদের গ্র্যাজুয়েশন (স্নাতক স্তরের পড়াশুনো) শেষ করার পর দু’বছর সে দেশে বসবাস ও কাজ করতে পারেন। যদি ওই শিক্ষার্থী পিএইডি ডিগ্রিধারী স্নাতক হন, তাহলে তার ক্ষেত্রে এই সময়সীমাটা হলো তিন বছর। তবে তখন ওই ছাত্রছাত্রীদের স্টুডেন্ট ভিসাকে ‘গ্র্যাজুয়েট ভিসা’য় বদলে নিতে হয়।

চলতি বছরের জানুয়ারিতে কনজারভেটিভ সরকার বেশির ভাগ বিদেশি শিক্ষার্থীর ব্রিটেনে তাদের পরিবারের সদস্যদের নিয়ে আসার নিয়মটি বাতিল করে দিয়েছে।

শুধু পোস্টগ্র্যাজুয়েট (স্নাতকোত্তর) রিসার্চ কোর্সের ছাত্রছাত্রীরা এই নিষেধাজ্ঞা থেকে ছাড় পেয়েছেন।

লেবারের এতদিন যিনি শ্যাডো হোম মিনিস্টার ছিলেন, সেই ইয়িভেট কুপার আগেই জানিয়েছেন তারা জিতে ক্ষমতায় এলে এই পরিবারের সদস্যদের আনার নিষেধাজ্ঞাটি বহাল রাখা হবে।

তবে যে ‘গ্র্যাজুয়েট ভিসা’ পদ্ধতিতে পড়াশুনো শেষ করার পরও ছাত্রছাত্রীরা দু’বছর বা তিন বছর আরও থাকা বা কাজ করার সুযোগ পান, সেই পদ্ধতি পুনর্বিবেচনা করা হবে কি না তা নিয়ে লেবার পার্টি কিছু জানায়নি।

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত

এই বিভাগের আরও খবর
সাইবার হামলা : ইউরোপজুড়ে শত শত ফ্লাইট বাতিল
সাইবার হামলা : ইউরোপজুড়ে শত শত ফ্লাইট বাতিল
রাশিয়ার গুপ্তচরদের আকৃষ্ট করতে ওয়েব পোর্টাল চালু করেছে যুক্তরাজ্যের এমআই৬
রাশিয়ার গুপ্তচরদের আকৃষ্ট করতে ওয়েব পোর্টাল চালু করেছে যুক্তরাজ্যের এমআই৬
ইন্দোনেশিয়ার পূর্বাঞ্চলে ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত, সতর্কতা জারি
ইন্দোনেশিয়ার পূর্বাঞ্চলে ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত, সতর্কতা জারি
পারমাণু ইস্যুতে ইরানের ওপর নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান
পারমাণু ইস্যুতে ইরানের ওপর নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান
ইরানের পরমাণু ইস্যুতে যৌথ উদ্যোগ নিচ্ছে চীন-রাশিয়া
ইরানের পরমাণু ইস্যুতে যৌথ উদ্যোগ নিচ্ছে চীন-রাশিয়া
সিরিয়ার নাগরিকদের জন্য অস্থায়ী সুরক্ষা মর্যাদা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়ার নাগরিকদের জন্য অস্থায়ী সুরক্ষা মর্যাদা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
বিশ্বকে ইসরায়েলের হুমকিতে ভীত হওয়া উচিত নয়: জাতিসংঘ মহাসচিব
বিশ্বকে ইসরায়েলের হুমকিতে ভীত হওয়া উচিত নয়: জাতিসংঘ মহাসচিব
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে এক হয়ে লড়তে সৌদি আরবকে হিজবুল্লাহ’র প্রস্তাব
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে এক হয়ে লড়তে সৌদি আরবকে হিজবুল্লাহ’র প্রস্তাব
ভারতকে অবশ্যই পাকিস্তান-বাংলাদেশের সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে হবে: কংগ্রেস নেতা
ভারতকে অবশ্যই পাকিস্তান-বাংলাদেশের সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে হবে: কংগ্রেস নেতা
তাপমাত্রা ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে রাখার প্রচেষ্টা ব্যর্থতার ঝুঁকিতে : জাতিসংঘ প্রধান
তাপমাত্রা ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে রাখার প্রচেষ্টা ব্যর্থতার ঝুঁকিতে : জাতিসংঘ প্রধান
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ‘অঘোষিত যুদ্ধ’ চালানোর অভিযোগ ভেনেজুয়েলার
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ‘অঘোষিত যুদ্ধ’ চালানোর অভিযোগ ভেনেজুয়েলার
যুক্তরাষ্ট্রের ‘অঘোষিত যুদ্ধ’ নিয়ে জাতিসংঘের তদন্ত আহ্বান ভেনিজুয়েলার
যুক্তরাষ্ট্রের ‘অঘোষিত যুদ্ধ’ নিয়ে জাতিসংঘের তদন্ত আহ্বান ভেনিজুয়েলার
সর্বশেষ খবর
সংখ্যাগুরু সংখ্যালঘু নয় আমরা সবাই গর্বিত বাংলাদেশি : মীর হেলাল
সংখ্যাগুরু সংখ্যালঘু নয় আমরা সবাই গর্বিত বাংলাদেশি : মীর হেলাল

১ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

সুন্দরবনে বিদেশি পর্যটকের মৃত্যু
সুন্দরবনে বিদেশি পর্যটকের মৃত্যু

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে শুরু হলো বিএনপির সদস্য সংগ্রহ কর্মসূচি
নীলফামারীতে শুরু হলো বিএনপির সদস্য সংগ্রহ কর্মসূচি

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় আয়কর প্রদান বিষয়ক সভা অনুষ্ঠিত
কলাপাড়ায় আয়কর প্রদান বিষয়ক সভা অনুষ্ঠিত

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞার ঘোষণা দেয়নি আরব আমিরাত : রাষ্ট্রদূত
বাংলাদেশের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞার ঘোষণা দেয়নি আরব আমিরাত : রাষ্ট্রদূত

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

খুলনায় তরুণ আইটি উদ্যোক্তাদের মিলনমেলা
খুলনায় তরুণ আইটি উদ্যোক্তাদের মিলনমেলা

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাবিতে গাঁজা-মদ সেবনে নিষেধাজ্ঞা, র‍্যাগিংয়ে চিরতরে বহিষ্কার
জাবিতে গাঁজা-মদ সেবনে নিষেধাজ্ঞা, র‍্যাগিংয়ে চিরতরে বহিষ্কার

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় মোটরসাইকেল চোর চক্রের সদস্য আটক
গাইবান্ধায় মোটরসাইকেল চোর চক্রের সদস্য আটক

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় বজ্রপাতে দুইজনের মৃত্যু
কুষ্টিয়ায় বজ্রপাতে দুইজনের মৃত্যু

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরের ৮ গ্রাম পরিবেশবান্ধব ইকো ভিলেজ ঘোষণা
দিনাজপুরের ৮ গ্রাম পরিবেশবান্ধব ইকো ভিলেজ ঘোষণা

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডেমরায় নবম শ্রেণির ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
ডেমরায় নবম শ্রেণির ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই স্মৃতি জাদুঘরে থাকবে ১৬ বছরের দুঃশাসনের চিত্র
জুলাই স্মৃতি জাদুঘরে থাকবে ১৬ বছরের দুঃশাসনের চিত্র

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

কাপ্তাই হ্রদ থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
কাপ্তাই হ্রদ থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অটোরিক্সার আধিপত্যে যানজটে নাকাল শেরপুরবাসী
অটোরিক্সার আধিপত্যে যানজটে নাকাল শেরপুরবাসী

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডাকসু নির্বাচনে প্রয়াত সাংবাদিকের পরিবারের পাশে ছাত্রদলের আবিদ
ডাকসু নির্বাচনে প্রয়াত সাংবাদিকের পরিবারের পাশে ছাত্রদলের আবিদ

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাবিতে পোষ্য কোটা নিয়ে তুলকালাম, উপ-উপাচার্যের সঙ্গে হাতাহাতি
রাবিতে পোষ্য কোটা নিয়ে তুলকালাম, উপ-উপাচার্যের সঙ্গে হাতাহাতি

৫৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পাথরঘাটায় ডেঙ্গুতে ৩ জনের মৃত্যু
পাথরঘাটায় ডেঙ্গুতে ৩ জনের মৃত্যু

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাছ চাষে রংপুরের চাষিদের আয় ১৫০ কোটি টাকা
মাছ চাষে রংপুরের চাষিদের আয় ১৫০ কোটি টাকা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাইবার হামলা : ইউরোপজুড়ে শত শত ফ্লাইট বাতিল
সাইবার হামলা : ইউরোপজুড়ে শত শত ফ্লাইট বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সের্গেই বন্দারচুক ফিল্ম ক্লাবের ৩০ বছর পূর্তি, প্রদর্শিত হলো "জাগো হুয়া সাবেরা"
সের্গেই বন্দারচুক ফিল্ম ক্লাবের ৩০ বছর পূর্তি, প্রদর্শিত হলো "জাগো হুয়া সাবেরা"

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আমাদেরকে টিম ওয়ার্কের মাধ্যমে প্রত্যেক ঘরে যেতে হবে: এ্যানি
আমাদেরকে টিম ওয়ার্কের মাধ্যমে প্রত্যেক ঘরে যেতে হবে: এ্যানি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিডনিতে শারদ মেলায় চার গুণীজনকে সম্মাননা
সিডনিতে শারদ মেলায় চার গুণীজনকে সম্মাননা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নিখোঁজ কলেজছাত্রীর লাশ উদ্ধার
নিখোঁজ কলেজছাত্রীর লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়ির দুর্গম এলাকায় সেনাবাহিনীর সাথে ইউপিডিএফের গোলাগুলি, অস্ত্র উদ্ধার
খাগড়াছড়ির দুর্গম এলাকায় সেনাবাহিনীর সাথে ইউপিডিএফের গোলাগুলি, অস্ত্র উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চর মটুয়ায় চুরি-ডাকাতি বৃদ্ধি: অস্থায়ী পুলিশ ক্যাম্পের দাবি
চর মটুয়ায় চুরি-ডাকাতি বৃদ্ধি: অস্থায়ী পুলিশ ক্যাম্পের দাবি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অদৃশ্য শক্তি ধীরে ধীরে মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে : তারেক রহমান
অদৃশ্য শক্তি ধীরে ধীরে মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে : তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র চালু
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র চালু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাবিতে মাদকদ্রব্য সেবনে নিষেধাজ্ঞা, র‍্যাগিংয়ে চিরতরে বহিষ্কার
জাবিতে মাদকদ্রব্য সেবনে নিষেধাজ্ঞা, র‍্যাগিংয়ে চিরতরে বহিষ্কার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিক্ষার্থীদের সততার চর্চা করতে হবে : অর্থ উপদেষ্টা
শিক্ষার্থীদের সততার চর্চা করতে হবে : অর্থ উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে পৃথক অভিযানে গ্রেফতার ৩
চট্টগ্রামে পৃথক অভিযানে গ্রেফতার ৩

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশসহ ৯ দেশের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরব আমিরাতের
বাংলাদেশসহ ৯ দেশের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরব আমিরাতের

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবকে কি পারমাণবিক সুরক্ষা দেবে পাকিস্তান?
সৌদি আরবকে কি পারমাণবিক সুরক্ষা দেবে পাকিস্তান?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিক্সনের উসকানিমূলক বক্তব্যে ভাঙ্গায় আইনশৃঙ্খলা বিঘ্নিত হয়েছে : পুলিশ
নিক্সনের উসকানিমূলক বক্তব্যে ভাঙ্গায় আইনশৃঙ্খলা বিঘ্নিত হয়েছে : পুলিশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর যেখানে ছিলেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী
ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর যেখানে ছিলেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচ-১বি ভিসার ফি দেড় হাজার থেকে বাড়িয়ে এক লাখ ডলার করলেন ট্রাম্প
এইচ-১বি ভিসার ফি দেড় হাজার থেকে বাড়িয়ে এক লাখ ডলার করলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্র প্রতিনিধিদের সরকারে আসাটা সঠিক সিদ্ধান্ত বলে মনে হয় না : সালাহউদ্দিন
ছাত্র প্রতিনিধিদের সরকারে আসাটা সঠিক সিদ্ধান্ত বলে মনে হয় না : সালাহউদ্দিন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হ্যান্ডশেক বিতর্ক ছাপিয়ে আলোচনায় আমিরের কোহলি প্রশংসা
হ্যান্ডশেক বিতর্ক ছাপিয়ে আলোচনায় আমিরের কোহলি প্রশংসা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাগদান সারলেন এনসিপি নেতা হান্নান মাসউদ
বাগদান সারলেন এনসিপি নেতা হান্নান মাসউদ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ ভ্রমণে কানাডার সতর্কতা জারি
বাংলাদেশ ভ্রমণে কানাডার সতর্কতা জারি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপার ফোরে লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ
সুপার ফোরে লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফারিয়া তুমি সত্যিই জিতেছো : পিয়া জান্নাতুল
ফারিয়া তুমি সত্যিই জিতেছো : পিয়া জান্নাতুল

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অবশেষে সেই ব্রিটিশ দম্পতিকে মুক্তি দিল তালেবান
অবশেষে সেই ব্রিটিশ দম্পতিকে মুক্তি দিল তালেবান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পরমাণু ইস্যুতে যৌথ উদ্যোগ নিচ্ছে চীন-রাশিয়া
ইরানের পরমাণু ইস্যুতে যৌথ উদ্যোগ নিচ্ছে চীন-রাশিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লঘুচাপের শঙ্কা, সারা দেশে পাঁচ দিন বৃষ্টির আভাস
লঘুচাপের শঙ্কা, সারা দেশে পাঁচ দিন বৃষ্টির আভাস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুদানে মসজিদে ড্রোন হামলায় নিহত ৭৮, আহত ২০
সুদানে মসজিদে ড্রোন হামলায় নিহত ৭৮, আহত ২০

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপের নতুন ‘রুগ্ন মানুষ’ হওয়ার পথে ফ্রান্স?
ইউরোপের নতুন ‘রুগ্ন মানুষ’ হওয়ার পথে ফ্রান্স?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে অবশ্যই পাকিস্তান-বাংলাদেশের সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে হবে: কংগ্রেস নেতা
ভারতকে অবশ্যই পাকিস্তান-বাংলাদেশের সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে হবে: কংগ্রেস নেতা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুর জোনের এসিসহ তিন পুলিশ কর্মকর্তা প্রত্যাহার
মোহাম্মদপুর জোনের এসিসহ তিন পুলিশ কর্মকর্তা প্রত্যাহার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাল থেকে বৃষ্টি বাড়তে পারে ঢাকাসহ ৫ বিভাগে
কাল থেকে বৃষ্টি বাড়তে পারে ঢাকাসহ ৫ বিভাগে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টি ও দিন-রাতের তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও দিন-রাতের তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিম্নকক্ষ আসনভিত্তিক, উচ্চকক্ষ পিআর পদ্ধতিতে হওয়া দরকার: বদিউল আলম
নিম্নকক্ষ আসনভিত্তিক, উচ্চকক্ষ পিআর পদ্ধতিতে হওয়া দরকার: বদিউল আলম

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের মাইনর ক্রিকেট লিগে সাকিবের দুর্দান্ত অভিষেক
যুক্তরাষ্ট্রের মাইনর ক্রিকেট লিগে সাকিবের দুর্দান্ত অভিষেক

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপি নেতাদের সতর্ক থাকার আহ্বান রিজভীর
বিএনপি নেতাদের সতর্ক থাকার আহ্বান রিজভীর

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে আওয়ামী লীগ ফিরে আসবে : মান্না
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে আওয়ামী লীগ ফিরে আসবে : মান্না

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাসা বরাদ্দে ঘুষ, ঊর্ধ্বতন ৩ কর্মকর্তাকে বরখাস্ত করল সরকার
বাসা বরাদ্দে ঘুষ, ঊর্ধ্বতন ৩ কর্মকর্তাকে বরখাস্ত করল সরকার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে এক হয়ে লড়তে সৌদি আরবকে হিজবুল্লাহ’র প্রস্তাব
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে এক হয়ে লড়তে সৌদি আরবকে হিজবুল্লাহ’র প্রস্তাব

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাত্রাবাড়ীতে এসি বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৪ জন দগ্ধ
যাত্রাবাড়ীতে এসি বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৪ জন দগ্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এদেশে যা কিছু ভালো, সবকিছু দিয়েছে বিএনপি: মির্জা ফখরুল
এদেশে যা কিছু ভালো, সবকিছু দিয়েছে বিএনপি: মির্জা ফখরুল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারত হামলা করলে আমাদের পাশে থাকবে সৌদি আরব : পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী
ভারত হামলা করলে আমাদের পাশে থাকবে সৌদি আরব : পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনআইডি সংশোধন: ৪৫ দিনের মধ্যে আবেদন নিষ্পত্তির নির্দেশ কর্মকর্তাদের
এনআইডি সংশোধন: ৪৫ দিনের মধ্যে আবেদন নিষ্পত্তির নির্দেশ কর্মকর্তাদের

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জামায়াতের আন্দোলনে সমর্থন নেই এনসিপির
জামায়াতের আন্দোলনে সমর্থন নেই এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকা-১৫ আসনে জামায়াত আমিরের গণসংযোগ
ঢাকা-১৫ আসনে জামায়াত আমিরের গণসংযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকার মাথা নত করায় আন্দোলনে জামায়াত
সরকার মাথা নত করায় আন্দোলনে জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতিতে বিভক্তি চরমে
রাজনীতিতে বিভক্তি চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সামনে আবার শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশের সামনে আবার শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

ট্রেনে ভয়ংকর ছিনতাইকারী
ট্রেনে ভয়ংকর ছিনতাইকারী

পেছনের পৃষ্ঠা

যেন মানব ক্যালকুলেটর
যেন মানব ক্যালকুলেটর

শনিবারের সকাল

ছোট্ট দুনিয়ার বিশাল শক্তি
ছোট্ট দুনিয়ার বিশাল শক্তি

পরিবেশ ও জীবন

বিএনপির সাত নেতা চার দলের প্রার্থী চূড়ান্ত
বিএনপির সাত নেতা চার দলের প্রার্থী চূড়ান্ত

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চ্যালেঞ্জে ঐকমত্য কমিশন
চ্যালেঞ্জে ঐকমত্য কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

আসছে চীনের কারিগরি বিশেষজ্ঞ দল
আসছে চীনের কারিগরি বিশেষজ্ঞ দল

নগর জীবন

অনলাইন গেমিংয়ে তীব্র আসক্তি
অনলাইন গেমিংয়ে তীব্র আসক্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি-জামায়াত প্রার্থীরা সক্রিয়, মাঠে নেই অন্যরা
বিএনপি-জামায়াত প্রার্থীরা সক্রিয়, মাঠে নেই অন্যরা

নগর জীবন

৩৫ বছর ধরে এক টাকায় চা বিক্রি করছেন মহির
৩৫ বছর ধরে এক টাকায় চা বিক্রি করছেন মহির

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকার আকাশে টার্বুলেন্সের শিকার বিমান
ঢাকার আকাশে টার্বুলেন্সের শিকার বিমান

প্রথম পৃষ্ঠা

সবচেয়ে ছোট হরিণ ‘পুডু’
সবচেয়ে ছোট হরিণ ‘পুডু’

পরিবেশ ও জীবন

আন্দোলন না সমঝোতা
আন্দোলন না সমঝোতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ১২ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগের ১২ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের জোর প্রস্তুতি চলছে
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের জোর প্রস্তুতি চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আরাকান আর্মির মাদক সাম্রাজ্য
আরাকান আর্মির মাদক সাম্রাজ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

সুলতানপুরে ৬০০ বছরের পুরোনো শাহি মসজিদ
সুলতানপুরে ৬০০ বছরের পুরোনো শাহি মসজিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকার পক্ষপাতিত্ব করলে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়
সরকার পক্ষপাতিত্ব করলে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরা দেশকে পরিবর্তন করতে চাই
আমরা দেশকে পরিবর্তন করতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

গণপরিষদের দাবিতে অনড় এনসিপি
গণপরিষদের দাবিতে অনড় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

দলীয় এজেন্ডা চাপিয়ে পার পাওয়া যাবে না
দলীয় এজেন্ডা চাপিয়ে পার পাওয়া যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী সংগঠন না থাকলে বিপ্লব হয় না
বিপ্লবী সংগঠন না থাকলে বিপ্লব হয় না

প্রথম পৃষ্ঠা

সমুদ্রের বাতাসে আয়ু বাড়ে
সমুদ্রের বাতাসে আয়ু বাড়ে

পরিবেশ ও জীবন

জাতীয় সংলাপে এলডিসি উত্তরণের সিদ্ধান্ত
জাতীয় সংলাপে এলডিসি উত্তরণের সিদ্ধান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

অনাবাসিক ভোটার নিয়ে চিন্তা চাকসুতে
অনাবাসিক ভোটার নিয়ে চিন্তা চাকসুতে

পেছনের পৃষ্ঠা