চিকিৎসায় নোবেল পেলেন যুক্তরাষ্ট্রের ভিক্টর অ্যামব্রোস ও গ্যারি রুভকুন। মাইক্রোআরএনএ আবিষ্কার এবং পোস্ট-ট্রান্সক্রিপশনাল জিন নিয়ন্ত্রণে এর ভূমিকার কারণে এ পুরস্কার পেলেন তারা।
সোমবার চিকিৎসা বিজ্ঞানে এ বছরের বিজয়ী হিসেবে তাদের নাম ঘোষণা করে সুইডেনের ক্যারোলিনস্কা ইনস্টিটিউট।
আজ ৭ অক্টোবর থেকেই এই বছরের নোবেল বিজয়ীদের নাম ঘোষণা শুরু হয়েছে। আগামী ১৪ অক্টোবর অর্থনীতিতে নোবেল বিজয়ীর নাম ঘোষণা করা হবে। এর মধ্য দিয়ে শেষ হবে চলতি বছরের ছয়টি শাখায় নোবেল বিজয়ীদের নাম ঘোষণা।
নোবেল কমিটির ওয়েবসাইট থেকে জানা গেছে, ৮ অক্টোবর পদার্থবিজ্ঞান, ৯ অক্টোবর রসায়ন, ১০ অক্টোবর সাহিত্য ক্যাটাগরিতে নোবেল বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করা হবে।
১১ অক্টোবর ঘোষণা করা হবে এ পুরস্কারের সবচেয়ে আকর্ষণীয় ক্যাটাগরি শান্তিতে নোবেলজয়ীর নাম। তার তিন দিন পর ১৪ অক্টোবর সর্বশেষ অর্থনীতি বিভাগে বিজয়ীর নাম ঘোষণা করা হবে।
নোবেল পুরস্কারের জন্য প্রতিবছর ৩০০ জনের একটি তালিকা তৈরি করা হয়। এরপর যাচাই বাছাই শেষে অল্প কয়েকজনকে মনোনীতি করা হয়। তারপর মনোনীতদের মধ্যে এক বা একাধিক জনকে দেওয়া হয় পুরস্কার।
সুইডিশ বিজ্ঞানী আলফ্রেড নোবেলের নামে ও তার রেখে যাওয়া অর্থে ১৯০১ সাল থেকে নোবেল পুরস্কার দেওয়া শুরু হয়। প্রতি বছর চিকিৎসা, পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, সাহিত্য, শান্তি ও অর্থনীতিতে দেওয়া হয় বিশ্বের সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ এই পুরস্কার। ১৮৯৫ সালে এক উইলে ‘মানবজাতির সর্বোচ্চ সেবায় অবদান রাখা’ ব্যক্তিদের জন্য এই পুরস্কার নিবেদিত করেন তিনি। সূত্র: দ্য গার্ডিয়ান, নিউ ইয়র্ক টাইমস
বিডি প্রতিদিন/একেএ