শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:২৯, সোমবার, ৩০ ডিসেম্বর, ২০২৪

সিরিয়ায় পরমাণু হামলা চালিয়েছিল ইসরায়েল?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
সিরিয়ায় পরমাণু হামলা চালিয়েছিল ইসরায়েল?

পশ্চিম এশিয়ায় পরমাণু হামলা? যুদ্ধবিধ্বস্ত এলাকায় এ বার ছড়াল তেজস্ক্রিয়তার আতঙ্ক। অভিযোগের তির ইসরাইলের দিকে। সত্যি সত্যিই তারা পরমাণু হাতিয়ার ব্যবহার করে থাকলে ভূমধ্যসাগরের তীরের বিশাল এলাকা যে মৃতের স্তূপে পরিণত হবে, তা বলাই বাহুল্য। যদিও এই বিষয়ে কোনো মন্তব্য করেনি তেলআবিব।

চলতি বছরের ১৬ ডিসেম্বর প্রতিবেশী রাষ্ট্র সিরিয়ার বন্দর শহর তার্তাসে বড় রকমের বিমান হামলা চালায় ইসরায়েল ডিফেন্স ফোর্স (আইডিএফ)। বিস্ফোরণে কেঁপে ওঠে গোটা এলাকা। পাশাপাশি অনুভূত হয় ভূকম্পন। এর পরই জোরালো হতে শুরু করে ইসরায়েলের পরমাণু অস্ত্র প্রয়োগের তত্ত্ব।

পশ্চিমি সংবাদমাধ্যমগুলির একাংশের দাবি, সিরিয়ায় আমেরিকার তৈরি ‘বি-৬১’ পরমাণু বোমার পরীক্ষা চালিয়েছে আইডিএফ। যুদ্ধবিমান থেকে সেটি প্রতিবেশী দেশটির তার্তাসে নিক্ষেপ করে ইহুদি সেনা। এর জন্য যুক্তরাষ্ট্রের বিখ্যাত সংস্থা লকহিড মার্টিনের তৈরি এফ-৩৫ জেট ব্যবহৃত হয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে।

গত শতাব্দীতে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শেষ হওয়ার পর আমেরিকা এবং সোভিয়েত ইউনিয়নের মধ্যে শুরু হয় ঠান্ডা লড়াই। ওই সময়ে মস্কো ও ওয়াশিংটনের মধ্যে চলছিল পরমাণু হাতিয়ার বৃদ্ধির প্রতিযোগিতা। সেখানে সোভিয়েতকে পিছনে ফেলতে ১৯৬৩ সালে ‘বি-৬১’ আণবিক বোমা তৈরি করে যুক্তরাষ্ট্র।

যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা সদর দফতর পেন্টাগন জানিয়েছে, ‘বি-৬১’ হল প্রকৃতপক্ষে থার্মোনিউক্লিয়ার গ্র্যাভিটি বোমা। কৌশলগত আণবিক হাতিয়ার হিসাবে এটিকে ব্যবহারের কথা ভাবা হয়েছিল। ১৯৬৮ সাল থেকে এর ব্যাপক উৎপাদন শুরু করে ওয়াশিংটন। যদিও এখনও পর্যন্ত কোনও যুদ্ধেই ‘বি-৬১’ প্রয়োগ করেনি যুক্তরাষ্ট্র।

পেন্টাগন সূত্রে খবর, দ্বিস্তরীয় তেজস্ক্রিয়তা বিকিরণের ক্ষমতা রয়েছে ‘বি-৬১’ পরমাণু বোমার। তবে এর বিকিরণ ক্ষমতা কম। এর মাধ্যমে গোটা একটা শহরকে চোখের নিমেষে উড়িয়ে দেওয়া সম্ভব নয়। আণবিক বোমাটি ১৪১.৬ ইঞ্চি লম্বা। এর ব্যাস ৩৪ সেন্টিমিটার এবং ওজন ৭১৫ পাউন্ড বা ৩১৫ কেজি।

সংবাদ সংস্থা এএফপির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সিরিয়ার তার্তাসে আকাশপথে হামলা হতে না হতেই মাটি কাঁপতে শুরু করে। প্রায় ৮৪০ কিলোমিটার দূরে তুরস্কের ইজনিক শহরেও সেই কম্পন অনুভূত হয়। বদলে যায় বাতাসের গতি। রিখটার স্কেলে ওই কম্পনের মাত্রা তিন ছিল বলে দাবি করা হয়েছে।

পশ্চিমি প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞদের একাংশ মনে করেন, সিরিয়ার তার্তাসে পরমাণু হামলা চালায়নি আইডিএফ। বরং সেখানে আণবিক পরীক্ষা করেছে ইসরায়েল। তাদের আরও দাবি, পশ্চিম এশিয়ার ইহুদি দেশে দীর্ঘদিন ধরেই পরমাণু হাতিয়ার মোতায়েন রেখেছে আমেরিকা। গৃহযুদ্ধে রক্তাক্ত প্রতিবেশীর ওপর সেই অস্ত্র চালিয়ে শক্তি বুঝে নেওয়ার সুযোগ ছাড়েনি ইসরায়েল।

অন্য দিকে, এই যুক্তি মানতে নারাজ রাশিয়া। মস্কোর পাল্টা যুক্তি, আমেরিকার বোমা নিয়ে সিরিয়ায় পরমাণু পরীক্ষা চালানো ইসরায়েলের পক্ষে অসম্ভব। কারণ এই কাজের সবুজ সঙ্কেত কখনওই দেবে না যুক্তরাষ্ট্র। দ্বিতীয়ত, এতে ইহুদি ভূমিতেও তেজস্ক্রিয়তা ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা থাকছে। ফলে তেল আভিভের পক্ষে এই ঝুঁকি নেওয়া আত্মহত্যার সামিল। তা ছাড়া পশ্চিম এশিয়ার বিস্তীর্ণ এলাকা জুড়ে তেজস্ক্রিয়তা ছড়িয়ে পড়ার কোনও প্রমাণ মেলেনি।

রুশ সরকারি সংবাদ সংস্থা স্পুটনিকে লেখা হয়েছে, আইডিএফ নতুন ধরনের ক্ষেপণাস্ত্রের সাহায্যে সিরিয়ার যুদ্ধবিমানকে নিশানা করেছে। কিন্তু একে পরমাণু হামলা বলা যাবে না। তার্তাসে সিরিয়ার সরকারি সেনাবাহিনী প্রচুর পরিমাণে অস্ত্রশস্ত্র এবং গোলা-বারুদ মজুত রেখেছিল। সেই গুদাম উড়িয়েছে ইসরায়েল।

স্পুটনিকের দাবি, ওই হাতিয়ার ডিপোর মধ্যেই ছিল অতি শক্তিশালী স্কাড ক্ষেপণাস্ত্র। সেগুলিকেও পুরোপুরি ধ্বংস করে দিয়েছে ইসরায়েলের বিমান বাহিনী। আইডিএফের বিমানহানায় হাতিয়ার ডিপোয় আগুন ধরে যায়। সেখানেও লাগাতার বিস্ফোরণ ঘটতে থাকে। এর তীব্রতায় মাটি কাঁপা অস্বাভাবিক নয় বলে মনে করছেন রুশ প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞেরা।

পাশাপাশি, তুরস্কের ইজনিক শহরের ভূকম্পনের সঙ্গে পরমাণু হামলার যোগসূত্র থাকার কোনও প্রমাণ মেলেনি। ফলে এই তত্ত্ব মানতে নারাজ রাশিয়া। মস্কোর বিশ্লেষকেরা মনে করেন , ‘বি-৬১’ আণবিক বোমার প্রয়োগে ৮৪০ কিলোমিটার দূরে ভূমিকম্প হওয়া সম্ভব নয়। কারণ এটি কৌশলগত আণবিক হাতিয়ার। ওই এলাকা ভূকম্পপ্রবণ হওয়ায় প্রাকৃতিক কারণে সেটা অনুভূত হয়েছে বলে মনে করেন তারা।

গত ১৫ ডিসেম্বর বিদ্রোহী গোষ্ঠী ‘হায়াত তাহরির আল-শাম’ (এইচটিএস) এবং তাদের সহযোগী ‘জইশ আল-ইজ্জা’ দখল করে সিরিয়ার রাজধানী দামাস্কাস। পরিস্থিতি বেগতিক বুঝে দেশ ছেড়ে চম্পট দেন প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদ। পালিয়ে গিয়ে রাশিয়ার আশ্রয় নেন তিনি। স্ত্রীসহ গোটা পরিবারকে অবশ্য আগেই মস্কোয় পাঠিয়ে দিয়েছিলেন তিনি।

বিদ্রোহীদের হাতে দামাস্কাসের পতন হতেই সিরিয়ায় বিমানহানা শুরু করে ইসরায়েল। এর কারণ অবশ্য ব্যাখ্যা করেছে তেল আবিব। ইহুদি দেশটি জানিয়েছে, আসাদ পালিয়ে যাওয়ায় প্রতিবেশী রাষ্ট্রে নেই কোনও স্থায়ী সরকার। এই পরিস্থিতিতে আইসিস থেকে শুরু করে হিজবুল্লার মতো কট্টর ইসরায়েল-বিরোধী জঙ্গিদের হাতে সিরিয়ার সরকারি বাহিনীর হাতিয়ার চলে যাওয়ার প্রবল আশঙ্কা রয়েছে। আর তাই নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখে আইডিএফকে হাতিয়ার এবং গোলা-বারুদের গুদাম ওড়ানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

পাশাপাশি, গোলান মালভূমির (গোলান হাইটস) দিক থেকে লাগাতার সিরিয়ার জমি কব্জা করছে তেল আবিব। এই এলাকা ভবিষ্যতে হাতিয়ার, মানব এবং মাদক পাচারের করিডর হিসাবে ব্যবহার হতে পারে বলে আশঙ্কা করছে ইসরায়েল। সেই কারণেই গোটা গোলান মালভূমিকে নিজেদের দখলে রাখতে চাইছেন ইহুদি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু।

কিন্তু গোলান মালভূমি হাতিয়ে নেওয়ার ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক স্তরে চাপের মুখে পড়েছে ইসরায়েল। আইডিএফের পুরনো অবস্থানে ফিরে যাওয়া নিয়ে রাষ্ট্রপুঞ্জে হয়েছে ভোটাভুটি। সেখানে প্রস্তাবের পক্ষে সমর্থন জানিয়েছে ভারত, পাকিস্তান এবং চিনসহ বিশ্বের অধিকাংশ দেশ। আমেরিকা ও ব্রিটেনকে অবশ্য পাশে পেয়েছেন ইহুদিরা।

১৯৭৩ সালের আরব-ইসরায়েল যুদ্ধ শেষ হলে রাষ্ট্রপুঞ্জের নির্দেশে গোলান মালভূমিতে তৈরি হয় অসামরিক এলাকা। সেখানে টহলদারির দায়িত্ব নেয় রাষ্ট্রপুঞ্জের শান্তিসেনা। ওই এলাকার এক পাশে চলে যায় ইসরায়েল। এত দিন পর্যন্ত অন্য অংশের দখল ছিল সিরিয়ার সরকারি সেনাবাহিনীর হাতে।

গোলান মালভূমির ওই অসামরিক এলাকাটি ৪০০ বর্গ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে বিস্তৃত। অভিযোগ, আসাদ সরকারের পতনের পর এর পুরোটাই ‘গিলে নিয়েছে’ আইডিএফ। সেখান থেকে কবে বাহিনী প্রত্যাহার করা হবে বা আদৌ হবে কি না, তার কোনও ইঙ্গিত দেয়নি নেতানিয়াহু প্রশাসন।

বিডি প্রতিদিন/নাজমুল

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
দশম বারের মতো বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতে চলেছেন নিতীশ
দশম বারের মতো বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতে চলেছেন নিতীশ
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
বিশ্বের প্রাচীনতম পর্বতমালা, বয়স ৩.৬ বিলিয়ন বছর!
বিশ্বের প্রাচীনতম পর্বতমালা, বয়স ৩.৬ বিলিয়ন বছর!
বিশ্বে ক্ষুধার্ত খাদ্য সংগ্রহে ঘাটতি ১৩ বিলিয়ন ডলার: জাতিংসঘ
বিশ্বে ক্ষুধার্ত খাদ্য সংগ্রহে ঘাটতি ১৩ বিলিয়ন ডলার: জাতিংসঘ
শান্তি প্রচেষ্টা জোরদারে আলোচনার জন্য তুরস্কে জেলেনস্কি
শান্তি প্রচেষ্টা জোরদারে আলোচনার জন্য তুরস্কে জেলেনস্কি
সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প
সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২
কেনিয়ায় বন্যায় হাজারো মানুষ বাস্তুচ্যুত
কেনিয়ায় বন্যায় হাজারো মানুষ বাস্তুচ্যুত
সন্ত্রাসী কাজ করে কিছু মানুষ, কলঙ্ক দেওয়া হয় সব কাশ্মীরিকে: ওমর
সন্ত্রাসী কাজ করে কিছু মানুষ, কলঙ্ক দেওয়া হয় সব কাশ্মীরিকে: ওমর
ইউক্রেনে রাতভর ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা রাশিয়ার, নিহত ৯
ইউক্রেনে রাতভর ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা রাশিয়ার, নিহত ৯
বিয়ের অনুষ্ঠানে যোগ দিতে ভারতে যাচ্ছেন ট্রাম্প পুত্র
বিয়ের অনুষ্ঠানে যোগ দিতে ভারতে যাচ্ছেন ট্রাম্প পুত্র
সর্বশেষ খবর
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

এই মাত্র | অর্থনীতি

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মুশফিক ভাই বলেই সেঞ্চুরি নিয়ে কোনো সংশয় নেই: মুমিনুল
মুশফিক ভাই বলেই সেঞ্চুরি নিয়ে কোনো সংশয় নেই: মুমিনুল

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জিয়া পরিবার ফোবিয়ায় যারা ভোগেন, তাদের জনভিত্তি নেই : প্রিন্স
জিয়া পরিবার ফোবিয়ায় যারা ভোগেন, তাদের জনভিত্তি নেই : প্রিন্স

৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

কারাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ৩০ বাংলাদেশি
কারাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ৩০ বাংলাদেশি

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বিমানবন্দরের রানওয়েতে শিয়াল, ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল ফ্লাইট
চট্টগ্রাম বিমানবন্দরের রানওয়েতে শিয়াল, ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল ফ্লাইট

১৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করলো ডেনমার্ক
বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করলো ডেনমার্ক

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

২৬ মিনিট আগে | শোবিজ

বেলেমের কপ-৩০-এ ন্যায়ভিত্তিক জলবায়ু কার্যক্রম বাস্তবায়নের আহ্বান বাংলাদেশের
বেলেমের কপ-৩০-এ ন্যায়ভিত্তিক জলবায়ু কার্যক্রম বাস্তবায়নের আহ্বান বাংলাদেশের

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

পৃথিবীতে প্রাণের প্রাচীনতম নিদর্শন আবিষ্কার!
পৃথিবীতে প্রাণের প্রাচীনতম নিদর্শন আবিষ্কার!

২৯ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

রংপুরে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
রংপুরে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দশম বারের মতো বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতে চলেছেন নিতীশ
দশম বারের মতো বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতে চলেছেন নিতীশ

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সখীপুরে মা–মেয়ের লাশ উদ্ধার
সখীপুরে মা–মেয়ের লাশ উদ্ধার

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে নিজ বাড়িতে ফিরে উচ্ছ্বসিত শমিত সোম
শ্রীমঙ্গলে নিজ বাড়িতে ফিরে উচ্ছ্বসিত শমিত সোম

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাবিতে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু বৃহস্পতিবার
রাবিতে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু বৃহস্পতিবার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৩১ দফা ও ধানের শীষের প্রচারণায় তারাকান্দায় গণমিছিল-সমাবেশ
৩১ দফা ও ধানের শীষের প্রচারণায় তারাকান্দায় গণমিছিল-সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রাম পৌরবাজারে অর্ধশতাধিক দোকান উচ্ছেদ, ব্যবসায়ীদের ক্ষোভ
কুড়িগ্রাম পৌরবাজারে অর্ধশতাধিক দোকান উচ্ছেদ, ব্যবসায়ীদের ক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি
গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গবেষণায় উৎকর্ষতার জন্য সুষ্ঠু বাজেট ব্যবস্থাপনা অপরিহার্য: ডুয়েট উপাচার্য
গবেষণায় উৎকর্ষতার জন্য সুষ্ঠু বাজেট ব্যবস্থাপনা অপরিহার্য: ডুয়েট উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বরিশালে ছাত্রদল নেতা হত্যায় ৩০ জনের নামে মামলা
বরিশালে ছাত্রদল নেতা হত্যায় ৩০ জনের নামে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিকদের সঙ্গে কুমিল্লার নতুন ডিসির মতবিনিময়
সাংবাদিকদের সঙ্গে কুমিল্লার নতুন ডিসির মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুব বিশ্বকাপে বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচ ভারতের বিপক্ষে
যুব বিশ্বকাপে বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচ ভারতের বিপক্ষে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বের প্রাচীনতম পর্বতমালা, বয়স ৩.৬ বিলিয়ন বছর!
বিশ্বের প্রাচীনতম পর্বতমালা, বয়স ৩.৬ বিলিয়ন বছর!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাসকে সাইড দিতে গিয়ে দোকানে উঠে গেল কাভার্ডভ্যান, দোকানির মৃত্যু
বাসকে সাইড দিতে গিয়ে দোকানে উঠে গেল কাভার্ডভ্যান, দোকানির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে কৃষকদের সার-বীজ বিতরণ
বাগেরহাটে কৃষকদের সার-বীজ বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বে ক্ষুধার্ত খাদ্য সংগ্রহে ঘাটতি ১৩ বিলিয়ন ডলার: জাতিংসঘ
বিশ্বে ক্ষুধার্ত খাদ্য সংগ্রহে ঘাটতি ১৩ বিলিয়ন ডলার: জাতিংসঘ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরান খানকে ছাড়িয়ে যাওয়ার পথে মুশফিক
ইমরান খানকে ছাড়িয়ে যাওয়ার পথে মুশফিক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রচেষ্টা জোরদারে আলোচনার জন্য তুরস্কে জেলেনস্কি
শান্তি প্রচেষ্টা জোরদারে আলোচনার জন্য তুরস্কে জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা