শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:৩৬, শুক্রবার, ১৬ মে, ২০২৫ আপডেট: ০০:৪৪, শুক্রবার, ১৬ মে, ২০২৫

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে পরমাণু যুদ্ধের ঝুঁকি আসলে কতটা?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে পরমাণু যুদ্ধের ঝুঁকি আসলে কতটা?

ভারত ও পাকিস্তানের সাম্প্রতিক সংঘর্ষে কোনো 'আল্টিমেটাম' বা চূড়ান্ত শর্ত ছিল না, জরুরি অবস্থায় দু'পক্ষকে থামাতে পারে এমন কোনো 'লাল বোতাম'ও ছিল না। তবুও দুই দেশের মধ্যে 'সামরিক হামলা-পাল্টা হামলার চক্র', 'নেপথ্য যোগাযোগ' ও দ্রুত আন্তর্জাতিক মধ্যস্থতা ওই অঞ্চলের দিকে ধেয়ে আসা বিপজ্জনক ছায়াটি সরিয়ে দিতে পেরেছে।

ভারত-পাকিস্তানের মাঝে এই সংকট পরমাণু যুদ্ধের দিকে মোড় নেয়নি বটে, কিন্তু দুই দেশের মধ্যে সাম্প্রতিকতম সংঘর্ষ মনে করিয়ে দিয়েছে যে পরিস্থিতি কত দ্রুত বিপজ্জনক হয়ে উঠতে পারে। সেই একই কথা বিজ্ঞানীরাও একটি মডেলের সাহায্যে ব্যাখ্যা করে দেখিয়েছেন। বিশ্বের বিভিন্ন ক্ষেত্রের বিজ্ঞানীদের একটা দল ২০১৯ সালে একটি গবেষণা চালিয়েছিলেন।

'হাও অ্যান ইন্ডিয়া-পাকিস্তান নিউক্লিয়ার ওয়ার কুড স্টার্ট- অ্যান্ড হ্যাভ গ্লোবাল কনসিকুয়েন্সেস'- শীর্ষক ওই গবেষণার প্রতিবেদনের শুরুই হয়েছিল ২০২৫ এর একটা 'কাল্পনিক' দৃশ্য দিয়ে যেখানে বলা হয়েছিল, ২০২৫ সালে ভারতের সংসদে সশস্ত্র গোষ্ঠীর হামলার জের ধরে পাকিস্তানের সঙ্গে পারমাণবিক যুদ্ধের সূচনা ঘটবে।

সেই গবেষণার ছয় বছর পরে এখন বাস্তবেও দুই দেশের মধ্যে 'পূর্ণাঙ্গ সংঘাতের' আশঙ্কা সৃষ্টি হয়। যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় শনিবার যুদ্ধবিরতি হলেও ওই অঞ্চলে স্থিতিশীলতা কতটা ভঙ্গুর হতে পারে তার 'অস্বস্তিকর স্মৃতিগুলোকে' আরও একবার জাগিয়ে তুলেছে দুই দেশের মধ্যেকার এই চরম উত্তেজনাপূর্ণ আবহ। সংকট বৃদ্ধির সাথে সাথে পাকিস্তান দুই ধরনের বার্তা দিয়েছিল।

একদিকে দেশটি যখন সামরিক পদক্ষেপ নিয়েছে, অন্যদিকে পাকিস্তান ন্যাশনাল কমান্ড অথরিটির (এনসিএ) বৈঠক ডাকা হয়। দেশটির পারমাণবিক সক্ষমতার কথা মনে করিয়ে দেওয়ার সুপরিকল্পিত পদক্ষেপ ছিল এটি। কারণ এনসিএ দেশটির পারমাণবিক অস্ত্রাগারের নিয়ন্ত্রণ এবং সম্ভাব্য ব্যবহারের তদারকি করে।

পাকিস্তানের ওই পদক্ষেপ প্রতীকী ছিল নাকি কৌশলগত, অথবা তারা সত্যিই সতর্কতা নিয়েছিল কিনা, তা আমরা কখনোই জানতে পারব না। তবে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও যখন দুই দেশের মধ্যে উত্তেজনা প্রশমনের উদ্দেশ্যে পদক্ষেপ নিয়েছিলেন, এটা সেই সময়কারই ঘটনা।

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, "যুক্তরাষ্ট্র শুধু যুদ্ধবিরতিতেই মধ্যস্থতা করেনি, তারা 'পরমাণু সংঘাত'ও এড়াতেও সাহায্য করেছে।

এদিকে, সোমবার জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী বলেছিলেন, "পরমাণু ব্ল্যাকমেল সহ্য করা হবে না; পরমাণু হুমকিতে ভয় পাওয়ানো যাবে না ভারতকে।"

মোদী বলেন, "সন্ত্রাসীদের নিরাপদ আশ্রয়দাতারা এরকম বাহানা তুললেও তাদের সুনির্দিষ্ট ও কার্যকর আঘাতের মুখোমুখি হতে হবে।"

'স্টকহোম ইন্টারন্যাশনাল পিস রিসার্চ ইনস্টিটিউট' (এসআইপিআরআই)-এর তথ্য অনুযায়ী, ভারত ও পাকিস্তানের প্রত্যেকের কাছে প্রায় ১৭০টা পরমাণু অস্ত্র রয়েছে।

এসআইপিআরআই ধারণা করে যে ২০২৪ সালের জানুয়ারি পর্যন্ত বিশ্বব্যাপী ১২ হাজার ১২১টা নিউক্লিয়ার ওয়ারহেড বা পারমাণবিক ওয়ারহেড রয়েছে। এর মধ্যে প্রায় ৯ হাজার ৫৮৫টা সামরিক ভাণ্ডারে মজুদে রাখা হয়েছিল, আর তিন হাজার ৯০৪টা সক্রিয়ভাবে মোতায়েন করা হয়েছিল যা আগের বছরের তুলনায় ৬০টি বেশি।

যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়া মিলিয়ে এই দুই দেশের কাছে আট হাজারেরও বেশি পরমাণু অস্ত্র রয়েছে।

যুক্তরাষ্ট্রের আলবানি বিশ্ববিদ্যালয়ের নিরাপত্তা বিষয়ক বিশেষজ্ঞ ক্রিস্টোফার ক্ল্যারির মতে, ভারত ও পাকিস্তান দুই দেশেরই মোতায়েন করা পারমাণবিক অস্ত্রের বেশিরভাগই ল্যান্ড বেসড মিসাইল বা ভূমি থেকে হামলা চালাতে সক্ষম ক্ষেপণাস্ত্র।

যদিও ভারত ও পাকিস্তান দুই দেশই স্থল, আকাশ ও সমুদ্রপথে ওয়ারহেড বহনে সক্ষম 'নিউক্লিয়ার ট্রায়াড' তৈরি করছে।

ক্ল্যারি বিবিসিকে বলেছেন, "পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের বিমান (পরমাণু অস্ত্র বহনে সক্ষম) বড়। যদিও আমরা পাকিস্তানের নৌবাহিনী সম্পর্কে সামান্যই জানি, তবে এটা মূল্যায়ন করা যায় যে ভারতের নৌবাহিনী পাকিস্তানের সমুদ্র-ভিত্তিক পারমাণবিক অস্ত্র বহনকারী বাহিনীর চেয়ে আরও উন্নত এবং আরও সক্ষম।"

এর একটা কারণ হিসেবে ক্ল্যারি ব্যাখ্যা করেছেন, পরমাণু শক্তিচালিত সাবমেরিন নির্মাণে "ভারত যে সময় বা অর্থ ব্যয় করেছে, পাকিস্তান তার ধারে কাছেও যায়নি।"

নৌ-পারমাণবিক সক্ষমতা ভারতকে 'স্পষ্টতই গুণগত' দিক থেকে এগিয়ে রেখেছে।

১৯৯৮ সালে পরমাণু অস্ত্র পরীক্ষার পর থেকে পাকিস্তান কখনোই আনুষ্ঠানিকভাবে তাদের পরমাণু নীতি ঘোষণা করেনি।

অন্যদিকে ভারত ১৯৯৮ সালের পরীক্ষার পর প্রথমে পরমাণু অস্ত্র ব্যবহার না করার নীতি নেয়। তবে এই অবস্থান 'নমনীয়' হওয়ার লক্ষণ দেখিয়েছে।

রাসায়নিক বা জৈবিক আক্রমণ হলে তার প্রতিক্রিয়ায় স্বরূপ পারমাণবিক অস্ত্র নীতি ভারত গ্রহণ করে ২০০৩ সালে।

তবে ২০১৬ সালে আরও অস্পষ্টতা দেখা দেয় যখন তৎকালীন প্রতিরক্ষামন্ত্রী মনোহর পারিকর ভারতকে এই 'নীতিতে' আবদ্ধ না থাকার পরামর্শ দিয়েছিলেন। এর ফলে, ভারতের দীর্ঘমেয়াদি বিশ্বাসযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছিল। (যদিও পারিকর পরে স্পষ্ট করে দেন যে ওই মন্তব্য তার নিজস্ব মতামত ছিল)।

'কার্নেগি এনডাওমেন্ট ফর ইন্টারন্যাশনাল পিস'-এর সাদিয়া তাসলিমের মতে, পাকিস্তানের পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিক নীতিমালা অনুপস্থিতির অর্থ এই নয় যে তা একেবারে নেই।

পাকিস্তানের সরকারি বিবৃতি, বিভিন্ন সাক্ষাৎকার এবং পারমাণবিক ঘটনাবলি এই বিষয়ে সে দেশের অবস্থানের একটা একটা স্পষ্ট ইঙ্গিত দেয়।

পাকিস্তানের পারমাণবিক সীমা অস্পষ্ট রয়ে গেছে, তবে ২০০১ সালে এনসিএ-র কৌশলগত পরিকল্পনা বিভাগের তৎকালীন প্রধান খালিদ কিদওয়াই চারটা 'রেড লাইনের' (কোন কোন ক্ষেত্রে ব্যবহার হতে পারে) রূপরেখা দিয়েছিলেন।

এই তালিকায় ছিল- ব্যাপক আঞ্চলিক ক্ষতি, মূল সামরিক সম্পদ ধ্বংস, অর্থনৈতিক অচলাবস্থা বা রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা।

এরপর, ২০০২ সালে তৎকালীন রাষ্ট্রপতি পারভেজ মুশাররফ স্পষ্ট করে দেন যে "পারমাণবিক অস্ত্র শুধু ভারতকে লক্ষ্য করেই রাখা" হচ্ছে এবং তা শুধু তখনই ব্যবহার করা হবে যদি "রাষ্ট্র হিসেবে পাকিস্তানের অস্তিত্ব" বিপন্ন হয়।

সাবেক মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাইক পম্পেও তার আত্মজীবনীতে লিখেছেন, ২০১৯ সালে ভারতের সঙ্গে অচলাবস্থার সময় পাকিস্তান পরমাণু অস্ত্র ব্যবহারের প্রস্তুতি নিচ্ছে- এই আশঙ্কা থেকে 'সম-পদমর্যাদার এক ভারতীয় কর্মকর্তার' তাকে রাতে জাগিয়ে তুলেছিলেন।

প্রায় একই সময়ে, পাকিস্তানি গণমাধ্যম একজন সিনিয়র কর্মকর্তাকে উদ্ধৃত করেছিল যিনি ভারতের বিরুদ্ধে কড়া হুঁশিয়ারি জারি করেছিলেন।

ওই উদ্ধৃতিতে উল্লেখ করা হয়েছিল- "আমি আশা করি আপনারা জানেন এটা (ন্যাশনাল কমান্ড অথরিটি) কী এবং তা কী দিয়ে গঠিত। চমকের জন্য অপেক্ষা করুন। আপনারা অঞ্চলের শান্তি ও নিরাপত্তার পরিণতি সম্পর্কে না জেনেই যুদ্ধের পথ বেছে নিয়েছেন।"

কার্গিল যুদ্ধের সময় ১৯৯৯ সালে পাকিস্তানের তৎকালীন পররাষ্ট্র সচিব শামশাদ আহমেদ সতর্ক করে বলেছিলেন, পাকিস্তান তার ভূখণ্ড রক্ষার জন্য "যে কোনো ধরনের অস্ত্র ব্যবহার করতে দ্বিধা করবে না।"

কয়েক বছর পর মার্কিন কর্মকর্তা ব্রুস রিডেল প্রকাশ করেন, গোয়েন্দা তথ্য ইঙ্গিত দেয় যে পাকিস্তান সম্ভাব্য মোতায়েনের জন্য তার পারমাণবিক অস্ত্রাগার প্রস্তুত করছে। তবে এমন 'দাবি' নিয়ে দুই পক্ষেরই 'সংশয়' রয়েছে।

পাকিস্তানে ভারতের সাবেক হাইকমিশনার অজয় বিসারিয়া তার আত্মজীবনীতে লিখেছেন, "পম্পেও পারমাণবিক উত্তেজনা বৃদ্ধির ঝুঁকি এবং ২০১৯ সালে সংঘাত নিরসনে যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকা উভয় বিষয়কেই অতিরঞ্জিত করেছেন।"

অন্যদিকে, পাকিস্তানি বিশ্লেষকরা জোর দিয়ে বলেছিলেন, কার্গিলের সময় পাকিস্তান "জানত ভারতীয় বিমানবাহিনী তাদের ভূখণ্ডে প্রবেশ করবে না" - তাই প্রচ্ছন্ন পারমাণবিক হুমকির কোনো বাস্তবতা ছিল না।

লাহোরভিত্তিক প্রতিরক্ষা বিশ্লেষক এজাজ হায়দার বিবিসিকে বলেছেন, "কৌশলগত সংকেত বিশ্বকে মনে করিয়ে দেয় যে কোনো সংঘাতই ছড়িয়ে পড়তে পারে। ভারত ও পাকিস্তানের ক্ষেত্রে পারমাণবিক ওভারহ্যাংয়ের কারণে ঝুঁকি বেশি। কিন্তু তার মানে এই নয় যে কোনো পক্ষই সক্রিয়ভাবে পারমাণবিক ব্যবহারের হুমকি দিচ্ছে।"

তবে পরমাণু উত্তেজনা 'দুর্ঘটনার' কারণেও ঘটতে পারে।

২০১৯ সালের উল্লেখযোগ্য ওই বৈশ্বিক গবেষণাপত্রের লেখক রাটগার্স বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক অ্যালান রোবক বিবিসিকে বলেছেন, "মানুষের ভুল, হ্যাকার, সন্ত্রাসী, কম্পিউটার ব্যর্থতা, স্যাটেলাইটের ভুল ডেটা এবং অস্থিরচিত্ত নেতাদের কারণেও এটা ঘটতে পারে।"

প্রসঙ্গত, ২০২২ সালের মার্চ মাসে ভারত দুর্ঘটনাক্রমে একটা পারমাণবিক ওয়ারহেড বহনে সক্ষম ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছিল যা বিধ্বস্ত হওয়ার আগে পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ১২৪ কিলোমিটার (৭৭ মাইল) অতিক্রম করে এবং এর ফলে বেসামরিক সম্পত্তি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল বলে জানা গেছে।

পাকিস্তান তখন বলেছে, ভারত দুই দিন ধরে সামরিক হটলাইন ব্যবহার বা প্রকাশ্য বিবৃতি জারি করতে ব্যর্থ হয়েছিল।

কিন্তু চরম উত্তেজনার মধ্যে এই জাতীয় ঘটনা যদি ঘটে তাহলে তা 'মারাত্মক সংঘাতের' দিকে মোড় নিতে পারত বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। (কয়েক মাস পরে, ভারত সরকার "দুর্ঘটনাক্রমে ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপের" জন্য বিমান বাহিনীর তিন কর্মকর্তাকে বরখাস্ত করেছিল।)

তারপরও ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে পরমাণু যুদ্ধের আশঙ্কা 'তুলনামূলকভাবে সামান্যই' বলে মনে করেন ক্ল্যারি।

"যতক্ষণ পর্যন্ত সীমান্তে বড় ধরনের স্থল যুদ্ধ না হচ্ছে, ততক্ষণ পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহারের আশঙ্কা তুলনামূলকভাবে কম এবং নিয়ন্ত্রণযোগ্য থাকবে," বলেছেন তিনি।

"স্থল-ভিত্তিক লড়াইয়ে প্রতিপক্ষের কাছে কাবু হাওয়ার আশঙ্কা ওপর ভিত্তি করে 'ইউজ ইট অর লুজ ইট' পরিস্থিতি তৈরি হয়। (ইউজ ইট অর লুজ ইট- বলতে বোঝায় এমন একটা পরিস্থিতি যখন পারমাণবিক সশস্ত্র কোনো দেশ প্রতিপক্ষের প্রথম আঘাতে ধ্বংস হওয়ার আগে তার নিজের অস্ত্র ব্যবহার করার জন্য চাপ অনুভব করে)"

স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের হুভার ইনস্টিটিউশনের সিনিয়র ফেলো সুমিত গাঙ্গুলি মনে করেন, "ভারত বা পাকিস্তান কেউই হিরোশিমা-পরবর্তী সময়ে পরমাণু অস্ত্র ব্যবহার করে নিজেদের প্রথম লঙ্ঘনকারী হিসেবে চিহ্নিত হতে চায় না।"

"এছাড়া যে পক্ষই পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহার করবে তারাও সমান তীব্রতার জবাব পাবে এবং এত পরিমাণে হতাহতের সম্মুখীন হবে যা মেনে নেওয়া যায় না।"

একইসঙ্গে ভারত ও পাকিস্তান দুই দেশই কিন্তু তাদের পারমাণবিক অস্ত্র 'জোরদার' করছে বলেও মনে হচ্ছে।

ফেডারেশন অব আমেরিকান সায়েন্টিস্টস নিউক্লিয়ার ইনফরমেশন প্রজেক্টের গবেষণা-'দ্য নিউক্লিয়ার নোটবুক'-এর তথ্য অনুসারে নতুন ডেলিভারি সিস্টেম (সরবরাহ ব্যবস্থা), চারটা প্লুটোনিয়াম চুল্লি এবং ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণের সম্প্রসারণের সাথে পাকিস্তানের পারমাণবিক অস্ত্রাগার প্রায় ২০০ ওয়ারহেডে পৌঁছাতে পারে।

ইন্টারন্যাশনাল প্যানেল অন ফিসাইল ম্যাটেরিয়ালস-এর তথ্য অনুযায়ী, ২০২৩ সালের গোড়ার দিকে ভারতের কাছে প্রায় ৬৮০ কেজি অস্ত্র-গ্রেড প্লুটোনিয়াম রয়েছে বলে অনুমান করা হয়েছিল, যা প্রায় ১৩০ থেকে ২১০টা পারমাণবিক ওয়ারহেডের জন্য যথেষ্ট।

বারবার সংকটময় পরিস্থিতি ও উত্তেজনা সত্ত্বেও উভয় পক্ষই এখন পর্যন্ত পারমাণবিক সংঘাতের বিপর্যয় এড়াতে সক্ষম হয়েছে।

ইসলামাবাদভিত্তিক বিশ্লেষক উমর ফারুক লিখেছেন, "প্রতিরোধ এখনো বহাল রয়েছে। পাকিস্তানিরা প্রচলিত আঘাতের জবাব দিয়েছে তাদের নিজস্ব পাল্টা আঘাত হেনে।

কিন্তু তা সত্ত্বেও মনে করা হয় যে পারমাণবিক অস্ত্রের উপস্থিতি ঝুঁকির এমন এক ধরনের অন্তর্নিহিত স্রোতের সৃষ্টি করে যা কখনোই পুরোপুরি খারিজ করে দেওয়া যায় না; তা সে নেতৃত্ব যতই 'অভিজ্ঞ' হোক না কেন বা উভয়পক্ষের উদ্দেশ্য যতই 'সংযত' হোক না কেন।

অলাভজনক সংগঠন, সেন্টার ফর আর্মস কন্ট্রোল অ্যান্ড নন-প্রলিফারেশনের জ্যেষ্ঠ নীতি পরিচালক জন এরাথ বিবিসিকে বলেন, "যখন পারমাণবিক অস্ত্র জড়িয়ে পরার আশঙ্কা থেকে যায়, তখন বিপদের একটা অগ্রহণযোগ্য স্তর সবসময়ই থাকে।"

"ভারত ও পাকিস্তান সরকার অতীতে এই পরিস্থিতির সম্মুখীন হয়েছে, তাই ঝুঁকি কম। কিন্তু পরমাণু অস্ত্রের ক্ষেত্রে সামান্য ঝুঁকিও কিন্তু অনেক বড় ধরনের ঝুঁকি।"

বিডি-প্রতিদিন/শআ

এই বিভাগের আরও খবর
টিকটকে নাচের ভিডিও দিয়ে বেশ ঝামেলায় ট্রাম্পের নাতনি
টিকটকে নাচের ভিডিও দিয়ে বেশ ঝামেলায় ট্রাম্পের নাতনি
ভারতের ৯ বিমানবন্দরে তুর্কি সেলেবি এভিয়েশনের লাইসেন্স বাতিল
ভারতের ৯ বিমানবন্দরে তুর্কি সেলেবি এভিয়েশনের লাইসেন্স বাতিল
রাশিয়ার সাইবেরিয়ায় ভয়াবহ দাবানলে ৬ লাখ হেক্টরের বেশি বনভূমি পুড়ে ছাই
রাশিয়ার সাইবেরিয়ায় ভয়াবহ দাবানলে ৬ লাখ হেক্টরের বেশি বনভূমি পুড়ে ছাই
‘পারমাণবিক ব্ল্যাকমেইল ছাড়াই ভারতকে প্রতিহত করতে সক্ষম পাকিস্তান’
‘পারমাণবিক ব্ল্যাকমেইল ছাড়াই ভারতকে প্রতিহত করতে সক্ষম পাকিস্তান’
মার্কিন বিমানঘাঁটিতে ১০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে কাতার : ট্রাম্প
মার্কিন বিমানঘাঁটিতে ১০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে কাতার : ট্রাম্প
পুতিন আর আমি একসঙ্গে না বসা পর্যন্ত কিছুই ঘটবে না, ইউক্রেন ইস্যুতে ট্রাম্প
পুতিন আর আমি একসঙ্গে না বসা পর্যন্ত কিছুই ঘটবে না, ইউক্রেন ইস্যুতে ট্রাম্প
ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন স্পেনের
ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন স্পেনের
ইন্দোনেশিয়ায় সেনা অভিযানে ১৮ বিচ্ছিন্নতাবাদী নিহত
ইন্দোনেশিয়ায় সেনা অভিযানে ১৮ বিচ্ছিন্নতাবাদী নিহত
মার্কিন পণ্যে সব ধরনের শুল্ক প্রত্যাহারের প্রস্তাব দিয়েছে ভারত
মার্কিন পণ্যে সব ধরনের শুল্ক প্রত্যাহারের প্রস্তাব দিয়েছে ভারত
হানিট্র্যাপে ব্ল্যাকমেইল, ট্রান্সজেন্ডার নারী আটক
হানিট্র্যাপে ব্ল্যাকমেইল, ট্রান্সজেন্ডার নারী আটক
খালেগি নাচে ট্রাম্পকে স্বাগত জানাল আমিরাতের মেয়েরা (ভিডিও)
খালেগি নাচে ট্রাম্পকে স্বাগত জানাল আমিরাতের মেয়েরা (ভিডিও)
মণিপুরে বিদ্রোহীদের সঙ্গে ভারতীয় সেনাদের গোলাগুলি, নিহত ১০
মণিপুরে বিদ্রোহীদের সঙ্গে ভারতীয় সেনাদের গোলাগুলি, নিহত ১০
সর্বশেষ খবর
টিকটকে নাচের ভিডিও দিয়ে বেশ ঝামেলায় ট্রাম্পের নাতনি
টিকটকে নাচের ভিডিও দিয়ে বেশ ঝামেলায় ট্রাম্পের নাতনি

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধুঁকছে শিল্প, স্বস্তি চান উদ্যোক্তারা
ধুঁকছে শিল্প, স্বস্তি চান উদ্যোক্তারা

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ভারতের ৯ বিমানবন্দরে তুর্কি সেলেবি এভিয়েশনের লাইসেন্স বাতিল
ভারতের ৯ বিমানবন্দরে তুর্কি সেলেবি এভিয়েশনের লাইসেন্স বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের উদ্দেশে রওনা দেওয়া যুবলীগ নেতা বিমানবন্দরে গ্রেফতার
থাইল্যান্ডের উদ্দেশে রওনা দেওয়া যুবলীগ নেতা বিমানবন্দরে গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ার সাইবেরিয়ায় ভয়াবহ দাবানলে ৬ লাখ হেক্টরের বেশি বনভূমি পুড়ে ছাই
রাশিয়ার সাইবেরিয়ায় ভয়াবহ দাবানলে ৬ লাখ হেক্টরের বেশি বনভূমি পুড়ে ছাই

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পারমাণবিক ব্ল্যাকমেইল ছাড়াই ভারতকে প্রতিহত করতে সক্ষম পাকিস্তান’
‘পারমাণবিক ব্ল্যাকমেইল ছাড়াই ভারতকে প্রতিহত করতে সক্ষম পাকিস্তান’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন বিমানঘাঁটিতে ১০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে কাতার : ট্রাম্প
মার্কিন বিমানঘাঁটিতে ১০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে কাতার : ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

“আবাসনের দাবি ন্যায্য”, জবি শিক্ষার্থীদের পাশে থাকার আশ্বাস উপদেষ্টা মাহফুজের
“আবাসনের দাবি ন্যায্য”, জবি শিক্ষার্থীদের পাশে থাকার আশ্বাস উপদেষ্টা মাহফুজের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'জবি শিক্ষার্থীদের যৌক্তিক দাবি মেনে নিতে দ্রুত আলোচনায় বসুন'
'জবি শিক্ষার্থীদের যৌক্তিক দাবি মেনে নিতে দ্রুত আলোচনায় বসুন'

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে ড. আসিফ নজরুলের সৌজন্য সাক্ষাৎ
মালয়েশিয়ার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে ড. আসিফ নজরুলের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে অবৈধ দোকানপাট ও স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান শুরু
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে অবৈধ দোকানপাট ও স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে পরমাণু যুদ্ধের ঝুঁকি আসলে কতটা?
ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে পরমাণু যুদ্ধের ঝুঁকি আসলে কতটা?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৪ মে জবির কালো দিবস ঘোষণা, জুমার নামাজের পর থেকে গণঅনশন
১৪ মে জবির কালো দিবস ঘোষণা, জুমার নামাজের পর থেকে গণঅনশন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাদকাসক্ত ছেলেকে ভ্রাম্যমাণ আদালতে তুলে দিলেন বাবা
মাদকাসক্ত ছেলেকে ভ্রাম্যমাণ আদালতে তুলে দিলেন বাবা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চেক বিতরণে ডিসি আসলেন দুই ঘণ্টা পর, গণঅভ্যুত্থানে আহতদের বিক্ষোভ
চেক বিতরণে ডিসি আসলেন দুই ঘণ্টা পর, গণঅভ্যুত্থানে আহতদের বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাম্যের মাগফিরাত কামনায় ছাত্রদলের দোয়া আয়োজন
সাম্যের মাগফিরাত কামনায় ছাত্রদলের দোয়া আয়োজন

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নারীর অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
নারীর অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কবি নজরুল কলেজ সাংবাদিক সমিতির সভাপতি শুভ, সম্পাদক সা’দ
কবি নজরুল কলেজ সাংবাদিক সমিতির সভাপতি শুভ, সম্পাদক সা’দ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টানা ৩৩ ঘণ্টা ধরে তিন দফা দাবিতে আন্দোলন করছেন জবি শিক্ষার্থীরা
টানা ৩৩ ঘণ্টা ধরে তিন দফা দাবিতে আন্দোলন করছেন জবি শিক্ষার্থীরা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কিশোরগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের নতুন কমিটি অনুমোদন
কিশোরগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের নতুন কমিটি অনুমোদন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিন আর আমি একসঙ্গে না বসা পর্যন্ত কিছুই ঘটবে না, ইউক্রেন ইস্যুতে ট্রাম্প
পুতিন আর আমি একসঙ্গে না বসা পর্যন্ত কিছুই ঘটবে না, ইউক্রেন ইস্যুতে ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুরে বিনা টাকায় পুলিশে চাকুরি পেলো ২৭ জন
ফরিদপুরে বিনা টাকায় পুলিশে চাকুরি পেলো ২৭ জন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৭৮৯ জন
দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৭৮৯ জন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিলি-কলম্বিয়া ম্যাচের জন্য আর্জেন্টিনার দল ঘোষণা, ফিরলেন মেসি
চিলি-কলম্বিয়া ম্যাচের জন্য আর্জেন্টিনার দল ঘোষণা, ফিরলেন মেসি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন স্পেনের
ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন স্পেনের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁতারু তৈরিতে আলো দেখাচ্ছে সুইমিংপুল
সাঁতারু তৈরিতে আলো দেখাচ্ছে সুইমিংপুল

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সমস্যা বেরিয়ে এলে সমাধানও হবে :  ড. তৌফিক আলম
সমস্যা বেরিয়ে এলে সমাধানও হবে :  ড. তৌফিক আলম

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনবিআর ভাগ করার অধ্যাদেশ যে কারণে বাতিল চান কর্মকর্তা-কর্মচারীরা
এনবিআর ভাগ করার অধ্যাদেশ যে কারণে বাতিল চান কর্মকর্তা-কর্মচারীরা

৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

কমলো স্বর্ণের দাম
কমলো স্বর্ণের দাম

৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইন্দোনেশিয়ায় সেনা অভিযানে ১৮ বিচ্ছিন্নতাবাদী নিহত
ইন্দোনেশিয়ায় সেনা অভিযানে ১৮ বিচ্ছিন্নতাবাদী নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ
মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জাদুর চেরাগে’ গড়া সাম্রাজ্য: সবুর খানের বিত্ত-বৈভবের অন্ধকার অধ্যায়
‘জাদুর চেরাগে’ গড়া সাম্রাজ্য: সবুর খানের বিত্ত-বৈভবের অন্ধকার অধ্যায়

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দ্বিতীয় দিনে, কাকরাইল সড়কে ব্যারিকেড
জবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দ্বিতীয় দিনে, কাকরাইল সড়কে ব্যারিকেড

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের অহংকার মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী: শেহবাজ
ভারতের অহংকার মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী: শেহবাজ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার জাতিসংঘের নজরদারিতে থাকা উচিত: রাজনাথ সিং
পাকিস্তানের পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার জাতিসংঘের নজরদারিতে থাকা উচিত: রাজনাথ সিং

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ শেষ মুহূর্তে বাতিল
দিল্লিতে বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ শেষ মুহূর্তে বাতিল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডন থেকে নিউইয়র্ক যেতে লাগবে ৬০ মিনিট!
লন্ডন থেকে নিউইয়র্ক যেতে লাগবে ৬০ মিনিট!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে
তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালোবাসার মানুষকে হারিয়ে এখনও কাঁদেন প্রীতি জিনতা
ভালোবাসার মানুষকে হারিয়ে এখনও কাঁদেন প্রীতি জিনতা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চাপের মুখে ফের হামলা চালাতে পারে ভারত: খাজা আসিফ
চাপের মুখে ফের হামলা চালাতে পারে ভারত: খাজা আসিফ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকেন নেক এলাকায় ড্রোন উড়ানোয় নিষেধাজ্ঞা জারি ভারতের
চিকেন নেক এলাকায় ড্রোন উড়ানোয় নিষেধাজ্ঞা জারি ভারতের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে কারখানা নয়, অ্যাপলকে স্পষ্ট বার্তা ট্রাম্পের
ভারতে কারখানা নয়, অ্যাপলকে স্পষ্ট বার্তা ট্রাম্পের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা দখলে নিয়ে ‘স্বাধীনতা অঞ্চল’ তৈরি করতে চান ট্রাম্প
গাজা দখলে নিয়ে ‘স্বাধীনতা অঞ্চল’ তৈরি করতে চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেগি নাচে ট্রাম্পকে স্বাগত জানাল আমিরাতের মেয়েরা (ভিডিও)
খালেগি নাচে ট্রাম্পকে স্বাগত জানাল আমিরাতের মেয়েরা (ভিডিও)

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় আল কাসাম মুখপাত্র আবু ওবায়দা কি মারা গেছেন?
ইসরায়েলি হামলায় আল কাসাম মুখপাত্র আবু ওবায়দা কি মারা গেছেন?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লা লিগায় ইতিহাস গড়লেন এমবাপ্পে
লা লিগায় ইতিহাস গড়লেন এমবাপ্পে

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইপিএল: বিরতি শেষে ফিরছেন না যেসব তারকা
আইপিএল: বিরতি শেষে ফিরছেন না যেসব তারকা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেহবাজ শরিফের আলোচনার প্রস্তাবে রাজি ইমরান খান
শেহবাজ শরিফের আলোচনার প্রস্তাবে রাজি ইমরান খান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা সিটির একটি এলাকা খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর
গাজা সিটির একটি এলাকা খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মণিপুরে যৌথ বাহিনীর গুলিতে নিহত ১০
মণিপুরে যৌথ বাহিনীর গুলিতে নিহত ১০

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার চালুর সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে ২১ মে
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার চালুর সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে ২১ মে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যৌক্তিক দাবি মেনে নিলে ২ মিনিটে ক্যাম্পাসে ফিরবো: শিক্ষক সমিতির সম্পাদক
যৌক্তিক দাবি মেনে নিলে ২ মিনিটে ক্যাম্পাসে ফিরবো: শিক্ষক সমিতির সম্পাদক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন স্পেনের
ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন স্পেনের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৫টি বাস ভরে কাকরাইলে এলেন জগন্নাথের আন্দোলনকারীরা, আসছেন সাবেক শিক্ষার্থীরাও
২৫টি বাস ভরে কাকরাইলে এলেন জগন্নাথের আন্দোলনকারীরা, আসছেন সাবেক শিক্ষার্থীরাও

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীর ৯ স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
রাজধানীর ৯ স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাদের ‘সুন্দর চেহারার বর্বর’ বললেন খামেনি
কাদের ‘সুন্দর চেহারার বর্বর’ বললেন খামেনি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন পণ্যে সব ধরনের শুল্ক প্রত্যাহারের প্রস্তাব দিয়েছে ভারত
মার্কিন পণ্যে সব ধরনের শুল্ক প্রত্যাহারের প্রস্তাব দিয়েছে ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নগরভবনের সব গেইটে তালা
ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নগরভবনের সব গেইটে তালা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টানা ৫ দিন দেশজুড়ে বজ্রবৃষ্টির আভাস
টানা ৫ দিন দেশজুড়ে বজ্রবৃষ্টির আভাস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপিদের সাদরে বরণ, জবি ছাত্রদের উপর টিয়ারশেল? প্রশ্ন রিজভীর
এনসিপিদের সাদরে বরণ, জবি ছাত্রদের উপর টিয়ারশেল? প্রশ্ন রিজভীর

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সিলেট নগরজুড়ে জুবাইদা রহমানের পোস্টার
সিলেট নগরজুড়ে জুবাইদা রহমানের পোস্টার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশসহ পাঁচ রাষ্ট্রদূতের পরিচয় পেশ হঠাৎ স্থগিত
বাংলাদেশসহ পাঁচ রাষ্ট্রদূতের পরিচয় পেশ হঠাৎ স্থগিত

পেছনের পৃষ্ঠা

এলাচের দাম আকাশছোঁয়া
এলাচের দাম আকাশছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদা না পেয়ে নিয়ে গেল গরু, বাছুর নিয়ে আদালতে নারী
চাঁদা না পেয়ে নিয়ে গেল গরু, বাছুর নিয়ে আদালতে নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে শুরু শান্তি আলোচনা
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে শুরু শান্তি আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

দুদকে তলব সেই দুই এপিএস পিও এনসিপি নেতাকে
দুদকে তলব সেই দুই এপিএস পিও এনসিপি নেতাকে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডলারের দাম ১২২ টাকার আশপাশে স্থির
ডলারের দাম ১২২ টাকার আশপাশে স্থির

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ আইসিইউ, দিশাহারা মুমূর্ষু রোগীর স্বজনরা
বন্ধ আইসিইউ, দিশাহারা মুমূর্ষু রোগীর স্বজনরা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র হেরে গেলে হেরে যাবে বাংলাদেশ
গণতন্ত্র হেরে গেলে হেরে যাবে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

পাখির জন্য অন্য রকম ভালোবাসা
পাখির জন্য অন্য রকম ভালোবাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

মেয়র হতে ইসিতে ধরনা জামানত হারানো মুশফিকের
মেয়র হতে ইসিতে ধরনা জামানত হারানো মুশফিকের

পেছনের পৃষ্ঠা

অনড় জবির শিক্ষার্থীরা কাকরাইলেই অবস্থান
অনড় জবির শিক্ষার্থীরা কাকরাইলেই অবস্থান

প্রথম পৃষ্ঠা

গাছে গাছে রঙের ছোঁয়া
গাছে গাছে রঙের ছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নতুন কর্মসূচি
ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নতুন কর্মসূচি

পেছনের পৃষ্ঠা

রূপবান সিনেমার বাঁশ উঠেছিল নিলামে
রূপবান সিনেমার বাঁশ উঠেছিল নিলামে

শোবিজ

ব্যাচেলর পয়েন্ট-এ মিশুকে নিয়ে ধোঁয়াশা
ব্যাচেলর পয়েন্ট-এ মিশুকে নিয়ে ধোঁয়াশা

শোবিজ

নির্বাচনের নাম শুনলে সরকারের গা জ্বলে
নির্বাচনের নাম শুনলে সরকারের গা জ্বলে

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রিসে আগুনে প্রবাসীদের স্বপ্ন ধূলিসাৎ
গ্রিসে আগুনে প্রবাসীদের স্বপ্ন ধূলিসাৎ

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাম্প ট্যাক্সের বোঝা গার্মেন্টে
ট্রাম্প ট্যাক্সের বোঝা গার্মেন্টে

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলা বাণিজ্য চাঁদাবাজি চলছে
মামলা বাণিজ্য চাঁদাবাজি চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বোতল ছুড়ে মারা ছাত্রের খোঁজে পুলিশ
বোতল ছুড়ে মারা ছাত্রের খোঁজে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচিত্র বৈশাখ
বিচিত্র বৈশাখ

ডাংগুলি

অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য দুঃখিত
অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য দুঃখিত

নগর জীবন

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ জনের ছানি অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ জনের ছানি অপারেশন

নগর জীবন

সাকিবকে সোয়া ২ কোটি টাকা জরিমানা
সাকিবকে সোয়া ২ কোটি টাকা জরিমানা

প্রথম পৃষ্ঠা

চালু হচ্ছে মালয়েশিয়া শ্রমবাজার
চালু হচ্ছে মালয়েশিয়া শ্রমবাজার

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার ফুফাতো ভাই ভাবিসহ ২৪৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা
হাসিনার ফুফাতো ভাই ভাবিসহ ২৪৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলা তুলে না নেওয়ায় তরুণীকে অপহরণ
মামলা তুলে না নেওয়ায় তরুণীকে অপহরণ

দেশগ্রাম