শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:৩৬, শুক্রবার, ১৬ মে, ২০২৫ আপডেট: ০০:৪৪, শুক্রবার, ১৬ মে, ২০২৫

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে পরমাণু যুদ্ধের ঝুঁকি আসলে কতটা?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে পরমাণু যুদ্ধের ঝুঁকি আসলে কতটা?

ভারত ও পাকিস্তানের সাম্প্রতিক সংঘর্ষে কোনো 'আল্টিমেটাম' বা চূড়ান্ত শর্ত ছিল না, জরুরি অবস্থায় দু'পক্ষকে থামাতে পারে এমন কোনো 'লাল বোতাম'ও ছিল না। তবুও দুই দেশের মধ্যে 'সামরিক হামলা-পাল্টা হামলার চক্র', 'নেপথ্য যোগাযোগ' ও দ্রুত আন্তর্জাতিক মধ্যস্থতা ওই অঞ্চলের দিকে ধেয়ে আসা বিপজ্জনক ছায়াটি সরিয়ে দিতে পেরেছে।

ভারত-পাকিস্তানের মাঝে এই সংকট পরমাণু যুদ্ধের দিকে মোড় নেয়নি বটে, কিন্তু দুই দেশের মধ্যে সাম্প্রতিকতম সংঘর্ষ মনে করিয়ে দিয়েছে যে পরিস্থিতি কত দ্রুত বিপজ্জনক হয়ে উঠতে পারে। সেই একই কথা বিজ্ঞানীরাও একটি মডেলের সাহায্যে ব্যাখ্যা করে দেখিয়েছেন। বিশ্বের বিভিন্ন ক্ষেত্রের বিজ্ঞানীদের একটা দল ২০১৯ সালে একটি গবেষণা চালিয়েছিলেন।

'হাও অ্যান ইন্ডিয়া-পাকিস্তান নিউক্লিয়ার ওয়ার কুড স্টার্ট- অ্যান্ড হ্যাভ গ্লোবাল কনসিকুয়েন্সেস'- শীর্ষক ওই গবেষণার প্রতিবেদনের শুরুই হয়েছিল ২০২৫ এর একটা 'কাল্পনিক' দৃশ্য দিয়ে যেখানে বলা হয়েছিল, ২০২৫ সালে ভারতের সংসদে সশস্ত্র গোষ্ঠীর হামলার জের ধরে পাকিস্তানের সঙ্গে পারমাণবিক যুদ্ধের সূচনা ঘটবে।

সেই গবেষণার ছয় বছর পরে এখন বাস্তবেও দুই দেশের মধ্যে 'পূর্ণাঙ্গ সংঘাতের' আশঙ্কা সৃষ্টি হয়। যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় শনিবার যুদ্ধবিরতি হলেও ওই অঞ্চলে স্থিতিশীলতা কতটা ভঙ্গুর হতে পারে তার 'অস্বস্তিকর স্মৃতিগুলোকে' আরও একবার জাগিয়ে তুলেছে দুই দেশের মধ্যেকার এই চরম উত্তেজনাপূর্ণ আবহ। সংকট বৃদ্ধির সাথে সাথে পাকিস্তান দুই ধরনের বার্তা দিয়েছিল।

একদিকে দেশটি যখন সামরিক পদক্ষেপ নিয়েছে, অন্যদিকে পাকিস্তান ন্যাশনাল কমান্ড অথরিটির (এনসিএ) বৈঠক ডাকা হয়। দেশটির পারমাণবিক সক্ষমতার কথা মনে করিয়ে দেওয়ার সুপরিকল্পিত পদক্ষেপ ছিল এটি। কারণ এনসিএ দেশটির পারমাণবিক অস্ত্রাগারের নিয়ন্ত্রণ এবং সম্ভাব্য ব্যবহারের তদারকি করে।

পাকিস্তানের ওই পদক্ষেপ প্রতীকী ছিল নাকি কৌশলগত, অথবা তারা সত্যিই সতর্কতা নিয়েছিল কিনা, তা আমরা কখনোই জানতে পারব না। তবে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও যখন দুই দেশের মধ্যে উত্তেজনা প্রশমনের উদ্দেশ্যে পদক্ষেপ নিয়েছিলেন, এটা সেই সময়কারই ঘটনা।

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, "যুক্তরাষ্ট্র শুধু যুদ্ধবিরতিতেই মধ্যস্থতা করেনি, তারা 'পরমাণু সংঘাত'ও এড়াতেও সাহায্য করেছে।

এদিকে, সোমবার জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী বলেছিলেন, "পরমাণু ব্ল্যাকমেল সহ্য করা হবে না; পরমাণু হুমকিতে ভয় পাওয়ানো যাবে না ভারতকে।"

মোদী বলেন, "সন্ত্রাসীদের নিরাপদ আশ্রয়দাতারা এরকম বাহানা তুললেও তাদের সুনির্দিষ্ট ও কার্যকর আঘাতের মুখোমুখি হতে হবে।"

'স্টকহোম ইন্টারন্যাশনাল পিস রিসার্চ ইনস্টিটিউট' (এসআইপিআরআই)-এর তথ্য অনুযায়ী, ভারত ও পাকিস্তানের প্রত্যেকের কাছে প্রায় ১৭০টা পরমাণু অস্ত্র রয়েছে।

এসআইপিআরআই ধারণা করে যে ২০২৪ সালের জানুয়ারি পর্যন্ত বিশ্বব্যাপী ১২ হাজার ১২১টা নিউক্লিয়ার ওয়ারহেড বা পারমাণবিক ওয়ারহেড রয়েছে। এর মধ্যে প্রায় ৯ হাজার ৫৮৫টা সামরিক ভাণ্ডারে মজুদে রাখা হয়েছিল, আর তিন হাজার ৯০৪টা সক্রিয়ভাবে মোতায়েন করা হয়েছিল যা আগের বছরের তুলনায় ৬০টি বেশি।

যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়া মিলিয়ে এই দুই দেশের কাছে আট হাজারেরও বেশি পরমাণু অস্ত্র রয়েছে।

যুক্তরাষ্ট্রের আলবানি বিশ্ববিদ্যালয়ের নিরাপত্তা বিষয়ক বিশেষজ্ঞ ক্রিস্টোফার ক্ল্যারির মতে, ভারত ও পাকিস্তান দুই দেশেরই মোতায়েন করা পারমাণবিক অস্ত্রের বেশিরভাগই ল্যান্ড বেসড মিসাইল বা ভূমি থেকে হামলা চালাতে সক্ষম ক্ষেপণাস্ত্র।

যদিও ভারত ও পাকিস্তান দুই দেশই স্থল, আকাশ ও সমুদ্রপথে ওয়ারহেড বহনে সক্ষম 'নিউক্লিয়ার ট্রায়াড' তৈরি করছে।

ক্ল্যারি বিবিসিকে বলেছেন, "পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের বিমান (পরমাণু অস্ত্র বহনে সক্ষম) বড়। যদিও আমরা পাকিস্তানের নৌবাহিনী সম্পর্কে সামান্যই জানি, তবে এটা মূল্যায়ন করা যায় যে ভারতের নৌবাহিনী পাকিস্তানের সমুদ্র-ভিত্তিক পারমাণবিক অস্ত্র বহনকারী বাহিনীর চেয়ে আরও উন্নত এবং আরও সক্ষম।"

এর একটা কারণ হিসেবে ক্ল্যারি ব্যাখ্যা করেছেন, পরমাণু শক্তিচালিত সাবমেরিন নির্মাণে "ভারত যে সময় বা অর্থ ব্যয় করেছে, পাকিস্তান তার ধারে কাছেও যায়নি।"

নৌ-পারমাণবিক সক্ষমতা ভারতকে 'স্পষ্টতই গুণগত' দিক থেকে এগিয়ে রেখেছে।

১৯৯৮ সালে পরমাণু অস্ত্র পরীক্ষার পর থেকে পাকিস্তান কখনোই আনুষ্ঠানিকভাবে তাদের পরমাণু নীতি ঘোষণা করেনি।

অন্যদিকে ভারত ১৯৯৮ সালের পরীক্ষার পর প্রথমে পরমাণু অস্ত্র ব্যবহার না করার নীতি নেয়। তবে এই অবস্থান 'নমনীয়' হওয়ার লক্ষণ দেখিয়েছে।

রাসায়নিক বা জৈবিক আক্রমণ হলে তার প্রতিক্রিয়ায় স্বরূপ পারমাণবিক অস্ত্র নীতি ভারত গ্রহণ করে ২০০৩ সালে।

তবে ২০১৬ সালে আরও অস্পষ্টতা দেখা দেয় যখন তৎকালীন প্রতিরক্ষামন্ত্রী মনোহর পারিকর ভারতকে এই 'নীতিতে' আবদ্ধ না থাকার পরামর্শ দিয়েছিলেন। এর ফলে, ভারতের দীর্ঘমেয়াদি বিশ্বাসযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছিল। (যদিও পারিকর পরে স্পষ্ট করে দেন যে ওই মন্তব্য তার নিজস্ব মতামত ছিল)।

'কার্নেগি এনডাওমেন্ট ফর ইন্টারন্যাশনাল পিস'-এর সাদিয়া তাসলিমের মতে, পাকিস্তানের পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিক নীতিমালা অনুপস্থিতির অর্থ এই নয় যে তা একেবারে নেই।

পাকিস্তানের সরকারি বিবৃতি, বিভিন্ন সাক্ষাৎকার এবং পারমাণবিক ঘটনাবলি এই বিষয়ে সে দেশের অবস্থানের একটা একটা স্পষ্ট ইঙ্গিত দেয়।

পাকিস্তানের পারমাণবিক সীমা অস্পষ্ট রয়ে গেছে, তবে ২০০১ সালে এনসিএ-র কৌশলগত পরিকল্পনা বিভাগের তৎকালীন প্রধান খালিদ কিদওয়াই চারটা 'রেড লাইনের' (কোন কোন ক্ষেত্রে ব্যবহার হতে পারে) রূপরেখা দিয়েছিলেন।

এই তালিকায় ছিল- ব্যাপক আঞ্চলিক ক্ষতি, মূল সামরিক সম্পদ ধ্বংস, অর্থনৈতিক অচলাবস্থা বা রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা।

এরপর, ২০০২ সালে তৎকালীন রাষ্ট্রপতি পারভেজ মুশাররফ স্পষ্ট করে দেন যে "পারমাণবিক অস্ত্র শুধু ভারতকে লক্ষ্য করেই রাখা" হচ্ছে এবং তা শুধু তখনই ব্যবহার করা হবে যদি "রাষ্ট্র হিসেবে পাকিস্তানের অস্তিত্ব" বিপন্ন হয়।

সাবেক মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাইক পম্পেও তার আত্মজীবনীতে লিখেছেন, ২০১৯ সালে ভারতের সঙ্গে অচলাবস্থার সময় পাকিস্তান পরমাণু অস্ত্র ব্যবহারের প্রস্তুতি নিচ্ছে- এই আশঙ্কা থেকে 'সম-পদমর্যাদার এক ভারতীয় কর্মকর্তার' তাকে রাতে জাগিয়ে তুলেছিলেন।

প্রায় একই সময়ে, পাকিস্তানি গণমাধ্যম একজন সিনিয়র কর্মকর্তাকে উদ্ধৃত করেছিল যিনি ভারতের বিরুদ্ধে কড়া হুঁশিয়ারি জারি করেছিলেন।

ওই উদ্ধৃতিতে উল্লেখ করা হয়েছিল- "আমি আশা করি আপনারা জানেন এটা (ন্যাশনাল কমান্ড অথরিটি) কী এবং তা কী দিয়ে গঠিত। চমকের জন্য অপেক্ষা করুন। আপনারা অঞ্চলের শান্তি ও নিরাপত্তার পরিণতি সম্পর্কে না জেনেই যুদ্ধের পথ বেছে নিয়েছেন।"

কার্গিল যুদ্ধের সময় ১৯৯৯ সালে পাকিস্তানের তৎকালীন পররাষ্ট্র সচিব শামশাদ আহমেদ সতর্ক করে বলেছিলেন, পাকিস্তান তার ভূখণ্ড রক্ষার জন্য "যে কোনো ধরনের অস্ত্র ব্যবহার করতে দ্বিধা করবে না।"

কয়েক বছর পর মার্কিন কর্মকর্তা ব্রুস রিডেল প্রকাশ করেন, গোয়েন্দা তথ্য ইঙ্গিত দেয় যে পাকিস্তান সম্ভাব্য মোতায়েনের জন্য তার পারমাণবিক অস্ত্রাগার প্রস্তুত করছে। তবে এমন 'দাবি' নিয়ে দুই পক্ষেরই 'সংশয়' রয়েছে।

পাকিস্তানে ভারতের সাবেক হাইকমিশনার অজয় বিসারিয়া তার আত্মজীবনীতে লিখেছেন, "পম্পেও পারমাণবিক উত্তেজনা বৃদ্ধির ঝুঁকি এবং ২০১৯ সালে সংঘাত নিরসনে যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকা উভয় বিষয়কেই অতিরঞ্জিত করেছেন।"

অন্যদিকে, পাকিস্তানি বিশ্লেষকরা জোর দিয়ে বলেছিলেন, কার্গিলের সময় পাকিস্তান "জানত ভারতীয় বিমানবাহিনী তাদের ভূখণ্ডে প্রবেশ করবে না" - তাই প্রচ্ছন্ন পারমাণবিক হুমকির কোনো বাস্তবতা ছিল না।

লাহোরভিত্তিক প্রতিরক্ষা বিশ্লেষক এজাজ হায়দার বিবিসিকে বলেছেন, "কৌশলগত সংকেত বিশ্বকে মনে করিয়ে দেয় যে কোনো সংঘাতই ছড়িয়ে পড়তে পারে। ভারত ও পাকিস্তানের ক্ষেত্রে পারমাণবিক ওভারহ্যাংয়ের কারণে ঝুঁকি বেশি। কিন্তু তার মানে এই নয় যে কোনো পক্ষই সক্রিয়ভাবে পারমাণবিক ব্যবহারের হুমকি দিচ্ছে।"

তবে পরমাণু উত্তেজনা 'দুর্ঘটনার' কারণেও ঘটতে পারে।

২০১৯ সালের উল্লেখযোগ্য ওই বৈশ্বিক গবেষণাপত্রের লেখক রাটগার্স বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক অ্যালান রোবক বিবিসিকে বলেছেন, "মানুষের ভুল, হ্যাকার, সন্ত্রাসী, কম্পিউটার ব্যর্থতা, স্যাটেলাইটের ভুল ডেটা এবং অস্থিরচিত্ত নেতাদের কারণেও এটা ঘটতে পারে।"

প্রসঙ্গত, ২০২২ সালের মার্চ মাসে ভারত দুর্ঘটনাক্রমে একটা পারমাণবিক ওয়ারহেড বহনে সক্ষম ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছিল যা বিধ্বস্ত হওয়ার আগে পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ১২৪ কিলোমিটার (৭৭ মাইল) অতিক্রম করে এবং এর ফলে বেসামরিক সম্পত্তি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল বলে জানা গেছে।

পাকিস্তান তখন বলেছে, ভারত দুই দিন ধরে সামরিক হটলাইন ব্যবহার বা প্রকাশ্য বিবৃতি জারি করতে ব্যর্থ হয়েছিল।

কিন্তু চরম উত্তেজনার মধ্যে এই জাতীয় ঘটনা যদি ঘটে তাহলে তা 'মারাত্মক সংঘাতের' দিকে মোড় নিতে পারত বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। (কয়েক মাস পরে, ভারত সরকার "দুর্ঘটনাক্রমে ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপের" জন্য বিমান বাহিনীর তিন কর্মকর্তাকে বরখাস্ত করেছিল।)

তারপরও ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে পরমাণু যুদ্ধের আশঙ্কা 'তুলনামূলকভাবে সামান্যই' বলে মনে করেন ক্ল্যারি।

"যতক্ষণ পর্যন্ত সীমান্তে বড় ধরনের স্থল যুদ্ধ না হচ্ছে, ততক্ষণ পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহারের আশঙ্কা তুলনামূলকভাবে কম এবং নিয়ন্ত্রণযোগ্য থাকবে," বলেছেন তিনি।

"স্থল-ভিত্তিক লড়াইয়ে প্রতিপক্ষের কাছে কাবু হাওয়ার আশঙ্কা ওপর ভিত্তি করে 'ইউজ ইট অর লুজ ইট' পরিস্থিতি তৈরি হয়। (ইউজ ইট অর লুজ ইট- বলতে বোঝায় এমন একটা পরিস্থিতি যখন পারমাণবিক সশস্ত্র কোনো দেশ প্রতিপক্ষের প্রথম আঘাতে ধ্বংস হওয়ার আগে তার নিজের অস্ত্র ব্যবহার করার জন্য চাপ অনুভব করে)"

স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের হুভার ইনস্টিটিউশনের সিনিয়র ফেলো সুমিত গাঙ্গুলি মনে করেন, "ভারত বা পাকিস্তান কেউই হিরোশিমা-পরবর্তী সময়ে পরমাণু অস্ত্র ব্যবহার করে নিজেদের প্রথম লঙ্ঘনকারী হিসেবে চিহ্নিত হতে চায় না।"

"এছাড়া যে পক্ষই পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহার করবে তারাও সমান তীব্রতার জবাব পাবে এবং এত পরিমাণে হতাহতের সম্মুখীন হবে যা মেনে নেওয়া যায় না।"

একইসঙ্গে ভারত ও পাকিস্তান দুই দেশই কিন্তু তাদের পারমাণবিক অস্ত্র 'জোরদার' করছে বলেও মনে হচ্ছে।

ফেডারেশন অব আমেরিকান সায়েন্টিস্টস নিউক্লিয়ার ইনফরমেশন প্রজেক্টের গবেষণা-'দ্য নিউক্লিয়ার নোটবুক'-এর তথ্য অনুসারে নতুন ডেলিভারি সিস্টেম (সরবরাহ ব্যবস্থা), চারটা প্লুটোনিয়াম চুল্লি এবং ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণের সম্প্রসারণের সাথে পাকিস্তানের পারমাণবিক অস্ত্রাগার প্রায় ২০০ ওয়ারহেডে পৌঁছাতে পারে।

ইন্টারন্যাশনাল প্যানেল অন ফিসাইল ম্যাটেরিয়ালস-এর তথ্য অনুযায়ী, ২০২৩ সালের গোড়ার দিকে ভারতের কাছে প্রায় ৬৮০ কেজি অস্ত্র-গ্রেড প্লুটোনিয়াম রয়েছে বলে অনুমান করা হয়েছিল, যা প্রায় ১৩০ থেকে ২১০টা পারমাণবিক ওয়ারহেডের জন্য যথেষ্ট।

বারবার সংকটময় পরিস্থিতি ও উত্তেজনা সত্ত্বেও উভয় পক্ষই এখন পর্যন্ত পারমাণবিক সংঘাতের বিপর্যয় এড়াতে সক্ষম হয়েছে।

ইসলামাবাদভিত্তিক বিশ্লেষক উমর ফারুক লিখেছেন, "প্রতিরোধ এখনো বহাল রয়েছে। পাকিস্তানিরা প্রচলিত আঘাতের জবাব দিয়েছে তাদের নিজস্ব পাল্টা আঘাত হেনে।

কিন্তু তা সত্ত্বেও মনে করা হয় যে পারমাণবিক অস্ত্রের উপস্থিতি ঝুঁকির এমন এক ধরনের অন্তর্নিহিত স্রোতের সৃষ্টি করে যা কখনোই পুরোপুরি খারিজ করে দেওয়া যায় না; তা সে নেতৃত্ব যতই 'অভিজ্ঞ' হোক না কেন বা উভয়পক্ষের উদ্দেশ্য যতই 'সংযত' হোক না কেন।

অলাভজনক সংগঠন, সেন্টার ফর আর্মস কন্ট্রোল অ্যান্ড নন-প্রলিফারেশনের জ্যেষ্ঠ নীতি পরিচালক জন এরাথ বিবিসিকে বলেন, "যখন পারমাণবিক অস্ত্র জড়িয়ে পরার আশঙ্কা থেকে যায়, তখন বিপদের একটা অগ্রহণযোগ্য স্তর সবসময়ই থাকে।"

"ভারত ও পাকিস্তান সরকার অতীতে এই পরিস্থিতির সম্মুখীন হয়েছে, তাই ঝুঁকি কম। কিন্তু পরমাণু অস্ত্রের ক্ষেত্রে সামান্য ঝুঁকিও কিন্তু অনেক বড় ধরনের ঝুঁকি।"

বিডি-প্রতিদিন/শআ

এই বিভাগের আরও খবর
আমরা মধ্যযুগে ফিরে যাচ্ছি; অপসারণ বিল নিয়ে রাহুলের ক্ষোভ
আমরা মধ্যযুগে ফিরে যাচ্ছি; অপসারণ বিল নিয়ে রাহুলের ক্ষোভ
পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত
পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত
গাজা সিটি দখলে আরও ৬০ হাজার রিজার্ভ সেনা মোতায়েন করবে ইসরায়েল
গাজা সিটি দখলে আরও ৬০ হাজার রিজার্ভ সেনা মোতায়েন করবে ইসরায়েল
দিল্লিতে প্রতি সপ্তাহে উচ্চপদস্থ ভারতীয়দের সঙ্গে বৈঠক করেন কামাল, দাবি রিপোর্টে
দিল্লিতে প্রতি সপ্তাহে উচ্চপদস্থ ভারতীয়দের সঙ্গে বৈঠক করেন কামাল, দাবি রিপোর্টে
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি ইস্যুতে আরও দৃঢ় বার্তা অস্ট্রেলিয়ার
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি ইস্যুতে আরও দৃঢ় বার্তা অস্ট্রেলিয়ার
ভারী বর্ষণে অচল ভারতের বাণিজ্যিক রাজধানী মুম্বাই
ভারী বর্ষণে অচল ভারতের বাণিজ্যিক রাজধানী মুম্বাই
অমিত শাহর দিকে ছেঁড়া কাগজ ছুঁড়ল বিরোধীরা
অমিত শাহর দিকে ছেঁড়া কাগজ ছুঁড়ল বিরোধীরা
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত, ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত, ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা
মাউন্ট হারমনে বিস্ফোরণ, সাত ইসরায়েলি সেনা আহত
মাউন্ট হারমনে বিস্ফোরণ, সাত ইসরায়েলি সেনা আহত
যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থের পরিপন্থি কাজে লিপ্তরা গ্রিনকার্ড পাবে না, নতুন নির্দেশনা
যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থের পরিপন্থি কাজে লিপ্তরা গ্রিনকার্ড পাবে না, নতুন নির্দেশনা
৩০ দিন কারাগারে থাকলে পদ হারাবেন প্রধানমন্ত্রী, ভারতে নতুন বিল
৩০ দিন কারাগারে থাকলে পদ হারাবেন প্রধানমন্ত্রী, ভারতে নতুন বিল
গুজরাটে বোরকা পরা ছাত্রীদের ‘সন্ত্রাসী’ হিসেবে দেখানো নিয়ে বিতর্ক
গুজরাটে বোরকা পরা ছাত্রীদের ‘সন্ত্রাসী’ হিসেবে দেখানো নিয়ে বিতর্ক
সর্বশেষ খবর
আমরা মধ্যযুগে ফিরে যাচ্ছি; অপসারণ বিল নিয়ে রাহুলের ক্ষোভ
আমরা মধ্যযুগে ফিরে যাচ্ছি; অপসারণ বিল নিয়ে রাহুলের ক্ষোভ

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে ১০ হাজার ইয়াবাসহ পুলিশ গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ১০ হাজার ইয়াবাসহ পুলিশ গ্রেফতার

৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগুড়ায় নিখোঁজ শিশুর ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
বগুড়ায় নিখোঁজ শিশুর ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীর দুই উপজেলায় ডাকাতি
নোয়াখালীর দুই উপজেলায় ডাকাতি

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংকট কাটাতে ১২০ কোটি টাকার ওষুধ দিচ্ছে ইডিসিএল
সংকট কাটাতে ১২০ কোটি টাকার ওষুধ দিচ্ছে ইডিসিএল

৩৫ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

কুমিল্লায় আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স বিষয়ক সেমিনার
কুমিল্লায় আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স বিষয়ক সেমিনার

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুরে অবৈধ বালু উত্তোলনের দায়ে জরিমানা
পিরোজপুরে অবৈধ বালু উত্তোলনের দায়ে জরিমানা

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় পাতা খাওয়াকে কেন্দ্র করে ছাগলকে কুপিয়ে হত্যা, যুবক কারাগারে
বগুড়ায় পাতা খাওয়াকে কেন্দ্র করে ছাগলকে কুপিয়ে হত্যা, যুবক কারাগারে

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়া শজিমেক হাসপাতালে নবনিযুক্ত উপপরিচালকের পদায়ন স্থগিতের দাবি
বগুড়া শজিমেক হাসপাতালে নবনিযুক্ত উপপরিচালকের পদায়ন স্থগিতের দাবি

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাদাপাথর লুটপাটে ১৩৭ জন জড়িত: তদন্ত প্রতিবেদন
সাদাপাথর লুটপাটে ১৩৭ জন জড়িত: তদন্ত প্রতিবেদন

৪৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত
পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউরোসায়েন্সেসে ভর্তি ১৬৭ জুলাই আহতের বেশির ভাগের মাথার খুলি ছিল না
নিউরোসায়েন্সেসে ভর্তি ১৬৭ জুলাই আহতের বেশির ভাগের মাথার খুলি ছিল না

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজা সিটি দখলে আরও ৬০ হাজার রিজার্ভ সেনা মোতায়েন করবে ইসরায়েল
গাজা সিটি দখলে আরও ৬০ হাজার রিজার্ভ সেনা মোতায়েন করবে ইসরায়েল

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জুলাই সনদ’ নিয়ে মতামত জমা দিয়েছে বিএনপি
‘জুলাই সনদ’ নিয়ে মতামত জমা দিয়েছে বিএনপি

৫৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: আহত-নিহত পরিবারের পাশে তারেক রহমান
মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: আহত-নিহত পরিবারের পাশে তারেক রহমান

৫৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

মানুষ এখন পছন্দ মতো সরকার গঠন করতে চায় : টুকু
মানুষ এখন পছন্দ মতো সরকার গঠন করতে চায় : টুকু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতাসহ গ্রেফতার ৪
বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতাসহ গ্রেফতার ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্নীতির অভিযোগে চিতলমারী স্বাস্থ্য কর্মকর্তাকে কারণ দর্শানোর নোটিস
দুর্নীতির অভিযোগে চিতলমারী স্বাস্থ্য কর্মকর্তাকে কারণ দর্শানোর নোটিস

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় নিখোঁজ ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
গাইবান্ধায় নিখোঁজ ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে ভ্রাম্যমাণ আদালতে জরিমানা
বরিশালে ভ্রাম্যমাণ আদালতে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১
চট্টগ্রামে ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মালয়েশিয়ায় ২৪ লাখ কর্মী নিয়োগের সংবাদটি সত্য নয়:  রাষ্ট্রদূত শামীম আহসান
মালয়েশিয়ায় ২৪ লাখ কর্মী নিয়োগের সংবাদটি সত্য নয়:  রাষ্ট্রদূত শামীম আহসান

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বাফুফকে ৫ কোটি টাকা দিল সরকার
বাফুফকে ৫ কোটি টাকা দিল সরকার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১২১ দলের নিবন্ধন আবেদন বাতিলের চিঠি দিচ্ছে ইসি
১২১ দলের নিবন্ধন আবেদন বাতিলের চিঠি দিচ্ছে ইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারা দেশে ২৪ ঘণ্টায় বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৭৫৬
সারা দেশে ২৪ ঘণ্টায় বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৭৫৬

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ নিয়ে মতামত জমা দেয়ার সময় বাড়ল
জুলাই সনদ নিয়ে মতামত জমা দেয়ার সময় বাড়ল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভুটানকে হারিয়ে সাফে শুভ সূচনা বাংলাদেশের
ভুটানকে হারিয়ে সাফে শুভ সূচনা বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্রপতির ছবি থাকা না থাকা নিয়ে ব্যস্ত সরকার : রুমিন ফারহানা
রাষ্ট্রপতির ছবি থাকা না থাকা নিয়ে ব্যস্ত সরকার : রুমিন ফারহানা

১ ঘণ্টা আগে | টক শো

সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের অবৈধ বাংলো গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো
সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের অবৈধ বাংলো গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডাকসু নির্বাচনে ১৮ হলে প্রার্থী দিল ছাত্রদল
ডাকসু নির্বাচনে ১৮ হলে প্রার্থী দিল ছাত্রদল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল
জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ
স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ
ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু
২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক
জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা
৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল
নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭
নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির
ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা
ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজ পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা
আজ পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা

১২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে
চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আরও শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়েছে ইরান, প্রতিরক্ষামন্ত্রীর হুঁশিয়ারি
আরও শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়েছে ইরান, প্রতিরক্ষামন্ত্রীর হুঁশিয়ারি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!
ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে থাকা আওয়ামী লীগের সব রাজনৈতিক অফিস বন্ধের আহ্বান
ভারতে থাকা আওয়ামী লীগের সব রাজনৈতিক অফিস বন্ধের আহ্বান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ
একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কিছু নাবালক অবুঝ শিশুরা বলে বেড়াচ্ছে নির্বাচন হবে না’
‘কিছু নাবালক অবুঝ শিশুরা বলে বেড়াচ্ছে নির্বাচন হবে না’

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ আগস্ট)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হত্যা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিক গ্রেফতার
হত্যা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিক গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭৮ অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দেওয়ার সুপারিশ
৭৮ অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দেওয়ার সুপারিশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল–অস্ট্রেলিয়া সম্পর্কের উত্তেজনা, মুখোমুখি নেতানিয়াহু–আলবানিজ
ইসরায়েল–অস্ট্রেলিয়া সম্পর্কের উত্তেজনা, মুখোমুখি নেতানিয়াহু–আলবানিজ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু
তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ রাতে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ
আজ রাতে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লিতে প্রতি সপ্তাহে উচ্চপদস্থ ভারতীয়দের সঙ্গে বৈঠক করেন কামাল, দাবি রিপোর্টে
দিল্লিতে প্রতি সপ্তাহে উচ্চপদস্থ ভারতীয়দের সঙ্গে বৈঠক করেন কামাল, দাবি রিপোর্টে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও দৃঢ়চিত্ত ড. ইউনূস
প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও দৃঢ়চিত্ত ড. ইউনূস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তর কোরিয়ায় অস্ত্র পাঠানোয় চীনা নাগরিককে ৮ বছরের কারাদণ্ড দিল যুক্তরাষ্ট্র
উত্তর কোরিয়ায় অস্ত্র পাঠানোয় চীনা নাগরিককে ৮ বছরের কারাদণ্ড দিল যুক্তরাষ্ট্র

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার মাঝেও রাশিয়া-ইউক্রেন হামলা অব্যাহত
যুদ্ধ বন্ধের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার মাঝেও রাশিয়া-ইউক্রেন হামলা অব্যাহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প–ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকেও ইউক্রেনের সমাধান মিলল না
ট্রাম্প–ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকেও ইউক্রেনের সমাধান মিলল না

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জান্নাতে যেসব জিনিস থাকবে না
জান্নাতে যেসব জিনিস থাকবে না

১২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছাত্রীর গোপন ছবি তুলে কুপ্রস্তাবের অভিযোগ কোচিং শিক্ষকের বিরুদ্ধে
ছাত্রীর গোপন ছবি তুলে কুপ্রস্তাবের অভিযোগ কোচিং শিক্ষকের বিরুদ্ধে

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
৬২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প
৬২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে ইউরোপে
ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে ইউরোপে

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশের টাকা লুট করে বিদেশে শীর্ষ ধনী
দেশের টাকা লুট করে বিদেশে শীর্ষ ধনী

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্যাসচোরেরা কাজ করছে মিলেমিশে
গ্যাসচোরেরা কাজ করছে মিলেমিশে

পেছনের পৃষ্ঠা

পারিশ্রমিক বিতর্কে সাদিয়া আয়মান
পারিশ্রমিক বিতর্কে সাদিয়া আয়মান

শোবিজ

মালিকদের চাপে সংশোধন হচ্ছে আইন
মালিকদের চাপে সংশোধন হচ্ছে আইন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভাঙা রেললাইনে ‘বস্তা গুঁজে’ চালানো হচ্ছে ট্রেন
ভাঙা রেললাইনে ‘বস্তা গুঁজে’ চালানো হচ্ছে ট্রেন

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের
বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের

নগর জীবন

মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ
মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ

সম্পাদকীয়

পিপিপির সিইও হলেন আশিক চৌধুরী
পিপিপির সিইও হলেন আশিক চৌধুরী

নগর জীবন

মনোনয়নের লড়াইয়ে বিএনপির দুই আছেন জামায়াতের প্রার্থীও
মনোনয়নের লড়াইয়ে বিএনপির দুই আছেন জামায়াতের প্রার্থীও

নগর জীবন

বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন
বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাফুফে আসলে কী চায়
বাফুফে আসলে কী চায়

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী
সুষ্ঠু নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত
ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত

নগর জীবন

বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল
বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা ফেরত দিলেন ইউপি সদস্য
বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা ফেরত দিলেন ইউপি সদস্য

নগর জীবন

ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে
ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির খবর অসত্য
স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির খবর অসত্য

নগর জীবন

যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড
যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের
অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক
চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক

নগর জীবন

জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে
জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেট এমসি কলেজ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে আমেরিকা প্রবাসীরা
সিলেট এমসি কলেজ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে আমেরিকা প্রবাসীরা

নগর জীবন

চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা আব্বাস
চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা আব্বাস

নগর জীবন

মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা
মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক মানের ভোট করতে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ
আন্তর্জাতিক মানের ভোট করতে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ

প্রথম পৃষ্ঠা

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪১ হাজার ৬২৭ জন
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪১ হাজার ৬২৭ জন

নগর জীবন