শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৩ ডিসেম্বর, ২০২৩

ইসরায়েলের টার্গেট তিন হামাস নেতা

প্রিন্ট ভার্সন
ইসরায়েলের টার্গেট তিন হামাস নেতা

তেল আবিবে ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্তের অফিসের দেয়ালে ঝুলছে একটি পোস্টার; সেখানে পিরামিড আকারে সাজানো রয়েছে ফিলিস্তিনের সশস্ত্র গোষ্ঠীর কমান্ডারদের শত শত ছবি। একেবারে নিচে আছে হামাসের জুনিয়র ফিল্ড কমান্ডারদের ছবি। সবার ওপরে আছে হামাসের সর্বোচ্চ পর্যায়ের কমান্ডারদের ছবি, এদের মধ্যে আছে গত ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে হামলার মূল পরিকল্পনাকারীখ্যাত

মোহাম্মদ দেইফের ছবিও। রয়টার্স জানিয়েছে, গাজায় ইসরায়েলের পাল্টা হামলায় হামাসের যেসব নেতা নিহত হয়েছেন, তাদের ছবিতে বসেছে ক্রস চিহ্ন। কিন্তু ইসরায়েলের টার্গেটে থাকা প্রধান তিনজন এখনো ধরাছোঁয়ার বাইরে। তারা হলেন- হামাসের সামরিক শাখা ইজ এল-দ্বীন আল-কাসাম ব্রিগেডের প্রধান মোহাম্মদ দেইফ, তার ‘সেকেন্ড ইন কমান্ড’ মারওয়ান ঈসা এবং গাজায়   হামাসের নেতা ইয়াহিয়া সিনওয়ার। কাতারের মধ্যস্থতায় সাত দিন ধরে চলা যুদ্ধবিরতি ভেস্তে যাওয়ার পর শুক্রবার গাজায় আবার আক্রমণ শুরু করেছে ইসরায়েল। ইসরায়েল নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক চার কর্মকর্তার বরাতে রয়টার্স লিখেছে, হামাসের এই তিন শীর্ষ নেতাকে বন্দি বা হত্যা না করা পর্যন্ত গাজায় ইসরায়েলের আক্রমণ থামার ‘সম্ভাবনা নেই’। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের হিসাবে, ইসরায়েলের সাত সপ্তাহের অভিযান-হামলায় গাজায় ১৫ হাজারের বেশি মানুষের প্রাণ গেছে। তবে ইসরায়েলের অভিযান শুরু হয়েছিল ৭ অক্টোবর হামাসের হামলাকে কেন্দ্র করে।

হঠাৎ ওই আক্রমণে ইসরায়েলের ১ হাজার ২০০ জন নিহত হয়, জিম্মি করা হয় ২৪০ জনকে। দেশটির ৭৫ বছরের ইতিহাসে এটিই সবচেয়ে রক্তক্ষয়ী দিন। মনে করা হয়, ইসরায়েলে হামাসের ওই সুসংগঠিত হামলার পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে ছিলেন সিনওয়ার (৬১), দেইফ (৫৮) ও ঈসা (৫৮)। হামাসের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক তিন কর্মকর্তার বরাতে রয়টার্স জানিয়েছে, এই তিনজন হামাসের সামরিক অভিযান পরিচালনা ও জিম্মি বিনিময় আলোচনার নেতৃত্ব দিচ্ছেন। সম্ভবত তারা গাজায় বাঙ্কারের নিচেই অবস্থান করছেন। তাদের হত্যা বা বন্দি করা দীর্ঘ সময়ের ব্যাপার ও কঠিন কাজ হবে ধারণা করা হচ্ছে। ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ও দেশটির কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, তাদের লক্ষ্য হলো হামাসের আস্তানা ও সক্ষমতা ধ্বংস করা, জিম্মিদের মুক্ত করা এবং ইসরায়েলে গত ৭ অক্টোবরের মতো ঘটনা যাতে আর না ঘটে, সেটি নিশ্চিত করা। আর এই লক্ষ্য অর্জনে হামাসের শীর্ষ নেতাদের নির্মূল করা ‘ইসরায়েলের জন্য অপরিহার্য’।

গাজার যে তিন হামাস নেতাকে ‘হত্যার লক্ষ্য’ ইসরায়েলের : গত সপ্তাহে এক সংবাদ সম্মেলনে ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী গ্যালান্ত বলেন, ‘হামাসের এই নেতারা অনিশ্চিত সময় পার করছে।’ গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদ হামাসের এই নেতাদের বিশ্বের যে কোনো জায়গায় থেকেই খুঁজে বের করবে, এমনটিই ইঙ্গিত দিয়েছেন গ্যালান্ত। দুজন সামরিক বিশেষজ্ঞ জানান, সিনওয়ার, দেইফ ও ঈসাকে হত্যা করতে পারলে একে গুরুত্বপূর্ণ প্রতীকী বিজয় হিসেবে দাবি করতে পারবে ইসরায়েল। কিন্তু সেই লক্ষ্য অর্জন করাও দীর্ঘ ও ব্যয়বহুল ব্যাপার হবে; আর সেটি সফল হওয়ারও কোনো নিশ্চয়তা নেই। সামরিক বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ড্রোন ও বিমান হামলার সঙ্গে ইসরায়েলি সৈন্যরা গাজার কম জনবসতিপূর্ণ উত্তর এবং পশ্চিম অংশে প্রবেশ করেছে। তবে যুদ্ধের সবচেয়ে কঠিন ও সবচেয়ে ধ্বংসাত্মক পর্যায়টি সামনে থাকতে পারে। সৈন্যরা গাজা শহরের গভীরে ঢোকেনি। টানেলের গোলকধাঁধায় আক্রমণ করেনি, যেখানে হামাসের কমান্ডরা রয়েছে বলে ধারণা করা হয়। তারা ঘনবসতিপূর্ণ ‘দক্ষিণেও আক্রমণ করেনি। কিছু কিছু টানেল ৮০ মিটার গভীর বলেও মনে করা হয়, ফলে বিমান হামলা চালিয়ে তাদের ধ্বংস করা কঠিন। ওয়াশিংটন ইনস্টিটিউট ফর নেয়ার ইস্ট পলিসির সামরিক ও নিরাপত্তা প্রোগ্রামের ডিরেক্টর মাইকেল আইজেনস্ট্যাড বলেন, ‘হামলায় ঠিক কতজন যোদ্ধা নিহত হয়েছেন, তা হামাসসহ সব পক্ষের কাছেই সম্ভবত স্পষ্ট নয়। যদি (ইসরায়েল) বলতে পারে, আমরা সিনওয়ারকে হত্যা করেছি, মারওয়ান ঈসা ও মোহাম্মদ দেইফকে হত্যা করেছি, সেটি খুব স্পষ্ট আর প্রতীকী গুরুত্বপূর্ণ অর্জন হবে।’ ইসরায়েল একটি ধন্দের মধ্যে আছে জানিয়ে আইজেনস্ট্যিাড প্রশ্ন রাখেন, ‘কী হবে, যদি তাদের (দেইফ, সিনওয়ার ও ঈসা) ধরা না যায়। তাদের খুঁজে না পাওয়া পর্যন্ত কী ইসরায়েলি বাহিনী যুদ্ধ চালিয়ে যাবে? আর যদি তারা অধরাই প্রমাণিত হয়, তাহলেই বা কী হবে।’

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
খার্তুম বিমানবন্দরে ড্রোন হামলা
খার্তুম বিমানবন্দরে ড্রোন হামলা
কাবুলে বিমান হামলার কথা স্বীকার পাকিস্তানের
কাবুলে বিমান হামলার কথা স্বীকার পাকিস্তানের
খাবার সংগ্রহ করছে ফিলিস্তিনি শিশুরা
খাবার সংগ্রহ করছে ফিলিস্তিনি শিশুরা
সারকোজির কারাবাস শুরু
সারকোজির কারাবাস শুরু
চীনের প্রভাব কমাতে যুক্তরাষ্ট্র ও অস্ট্রেলিয়া খনিজ চুক্তি সই
চীনের প্রভাব কমাতে যুক্তরাষ্ট্র ও অস্ট্রেলিয়া খনিজ চুক্তি সই
বিশ্বে প্রথম রোবট দিয়ে ব্রেন টিউমার সার্জারি
বিশ্বে প্রথম রোবট দিয়ে ব্রেন টিউমার সার্জারি
পুতিনকে আকাশসীমা ব্যবহার করতে দেবে না পোল্যান্ড
পুতিনকে আকাশসীমা ব্যবহার করতে দেবে না পোল্যান্ড
বিপজ্জনক স্তরে দিল্লির বায়ুদূষণ
বিপজ্জনক স্তরে দিল্লির বায়ুদূষণ
গাজা যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে ট্রাম্পের ব্যাপক তৎপরতা
গাজা যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে ট্রাম্পের ব্যাপক তৎপরতা
যুদ্ধবিরতির মধ্যেই ৯৭ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করল ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির মধ্যেই ৯৭ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করল ইসরায়েল
ভূমধ্যসাগরে নৌকা ডুবে তিন অভিবাসনপ্রত্যাশীর মৃত্যু
ভূমধ্যসাগরে নৌকা ডুবে তিন অভিবাসনপ্রত্যাশীর মৃত্যু
জাতিসংঘের ২০ কর্মীকে আটকে রেখেছে হুতি বিদ্রোহীরা
জাতিসংঘের ২০ কর্মীকে আটকে রেখেছে হুতি বিদ্রোহীরা
সর্বশেষ খবর
গাজার তত্ত্বাবধানে মিশর কেন টনি ব্লেয়ারকেই চায়?
গাজার তত্ত্বাবধানে মিশর কেন টনি ব্লেয়ারকেই চায়?

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরওয়ের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে জেলেনস্কির বৈঠক
নরওয়ের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে জেলেনস্কির বৈঠক

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালুকায় সড়কে শৃঙ্খলা ফেরাতে র‌্যাবের অভিযান
ভালুকায় সড়কে শৃঙ্খলা ফেরাতে র‌্যাবের অভিযান

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সেন্টমার্টিনে পরিবেশবান্ধব পর্যটনের লক্ষ্যে নতুন ১২ নির্দেশনা
সেন্টমার্টিনে পরিবেশবান্ধব পর্যটনের লক্ষ্যে নতুন ১২ নির্দেশনা

৫ মিনিট আগে | পর্যটন

গাইবান্ধায় জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস পালিত
গাইবান্ধায় জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস পালিত

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জার্মান চ্যান্সেলরের বিরুদ্ধে তরুণীদের বিক্ষোভ
জার্মান চ্যান্সেলরের বিরুদ্ধে তরুণীদের বিক্ষোভ

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মামলায় যুক্তিতর্ক শেষ, রায়ের দিন ধার্য হবে কাল
শেখ হাসিনার মামলায় যুক্তিতর্ক শেষ, রায়ের দিন ধার্য হবে কাল

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্যবদ্ধ উদ্যোগ প্রয়োজন : শামসুজ্জামান দুদু
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্যবদ্ধ উদ্যোগ প্রয়োজন : শামসুজ্জামান দুদু

২১ মিনিট আগে | রাজনীতি

ওষুধ সরবরাহে কমে আসবে উচ্চ রক্তচাপের প্রকোপ
ওষুধ সরবরাহে কমে আসবে উচ্চ রক্তচাপের প্রকোপ

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারির নির্বাচন শান্তিপূর্ণ করতে সব ধরনের প্রস্তুতি নিচ্ছে সরকার : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন শান্তিপূর্ণ করতে সব ধরনের প্রস্তুতি নিচ্ছে সরকার : প্রধান উপদেষ্টা

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি শিশু হিন্দ রাজাব হত্যাকাণ্ডে জড়িত ইসরায়েলি সেনাদের তথ্য আইসিসিতে
ফিলিস্তিনি শিশু হিন্দ রাজাব হত্যাকাণ্ডে জড়িত ইসরায়েলি সেনাদের তথ্য আইসিসিতে

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাব-জেলের বন্দিরা কারা কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে থাকবেন : আইজি প্রিজন
সাব-জেলের বন্দিরা কারা কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে থাকবেন : আইজি প্রিজন

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রবাসীরাই দেশ চালাচ্ছেন : সাখাওয়াত
প্রবাসীরাই দেশ চালাচ্ছেন : সাখাওয়াত

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির সঙ্গে বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা
এনসিপির সঙ্গে বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

পাকিস্তান ইস্যুতে মোদিকে স্পষ্ট নির্দেশনা ট্রাম্পের
পাকিস্তান ইস্যুতে মোদিকে স্পষ্ট নির্দেশনা ট্রাম্পের

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কার্গো ভিলেজে আগুন : শুক্র-শনিও খোলা থাকবে ঢাকা কাস্টমস
কার্গো ভিলেজে আগুন : শুক্র-শনিও খোলা থাকবে ঢাকা কাস্টমস

৪৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

টেকসই উন্নয়নে ওআইসিভুক্ত দেশগুলোকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে: রিজওয়ানা হাসান
টেকসই উন্নয়নে ওআইসিভুক্ত দেশগুলোকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে: রিজওয়ানা হাসান

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় ফরাসি চরমপন্থীদের বিরুদ্ধে অভিযান
সিরিয়ায় ফরাসি চরমপন্থীদের বিরুদ্ধে অভিযান

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের অনুরোধে ‘গোপনে’ গাজা পর্যবেক্ষণে ব্রিটিশ সেনারা!
যুক্তরাষ্ট্রের অনুরোধে ‘গোপনে’ গাজা পর্যবেক্ষণে ব্রিটিশ সেনারা!

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে কবি জীবনানন্দ দাশের প্রয়াণ দিবস পালন
বরিশালে কবি জীবনানন্দ দাশের প্রয়াণ দিবস পালন

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় দিনব্যাপী প্লাস্টিক বিকল্প পণ্যের প্রদর্শনী
বগুড়ায় দিনব্যাপী প্লাস্টিক বিকল্প পণ্যের প্রদর্শনী

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক আরো জোরদারে নেপাল রাষ্ট্রদূতের আহ্বান
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক আরো জোরদারে নেপাল রাষ্ট্রদূতের আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সড়ক থেকে ফিটনেসবিহীন গাড়ি তুলে দেওয়া হবে’
‘সড়ক থেকে ফিটনেসবিহীন গাড়ি তুলে দেওয়া হবে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রংপুরে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
রংপুরে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে সড়ক নিরাপত্তায় সচেতনতামূলক কর্মসূচি
চট্টগ্রামে সড়ক নিরাপত্তায় সচেতনতামূলক কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দেশের মানুষ ভারতীয় আধিপত্যবাদ আর মেনে নেবে না: রাশেদ প্রধান
দেশের মানুষ ভারতীয় আধিপত্যবাদ আর মেনে নেবে না: রাশেদ প্রধান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তৃণমূলের খেলোয়াড়দের উৎসাহ দিতে জিয়া ফুটবল টুর্নামেন্ট : শামীম
তৃণমূলের খেলোয়াড়দের উৎসাহ দিতে জিয়া ফুটবল টুর্নামেন্ট : শামীম

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নেতানিয়াহুর সঙ্গে মিশরের গোয়েন্দা প্রধানের বৈঠক
নেতানিয়াহুর সঙ্গে মিশরের গোয়েন্দা প্রধানের বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও আফগানিস্তানে দূতাবাস চালু করলো ভারত
আবারও আফগানিস্তানে দূতাবাস চালু করলো ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও
মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ
নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সভাপতি নিয়োগ বিষয়ক প্রজ্ঞাপন স্থগিত
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সভাপতি নিয়োগ বিষয়ক প্রজ্ঞাপন স্থগিত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা
সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের ৮০ কর্মকর্তার পদোন্নতি
পুলিশের ৮০ কর্মকর্তার পদোন্নতি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে: মির্জা ফখরুল
অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে: মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক
১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতীয় পণ্যে শুল্ক কমিয়ে ১৫-১৬ শতাংশ করছে যুক্তরাষ্ট্র: রিপোর্ট
ভারতীয় পণ্যে শুল্ক কমিয়ে ১৫-১৬ শতাংশ করছে যুক্তরাষ্ট্র: রিপোর্ট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাস নির্মূলে গাজায় সেনা পাঠাতে প্রস্তুত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, দাবি ট্রাম্পের
হামাস নির্মূলে গাজায় সেনা পাঠাতে প্রস্তুত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, দাবি ট্রাম্পের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে’
‘ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি
ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে
টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিচার প্রক্রিয়ায় সেনাবাহিনীর সহযোগিতা অত্যন্ত প্রশংসনীয় : আইন উপদেষ্টা
বিচার প্রক্রিয়ায় সেনাবাহিনীর সহযোগিতা অত্যন্ত প্রশংসনীয় : আইন উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ রাসায়নিক কারখানায় হামলা
স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ রাসায়নিক কারখানায় হামলা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি ‘বাতিলের’ তথ্য সঠিক নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি ‘বাতিলের’ তথ্য সঠিক নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্টেশনে ঢুকে মেট্রোরেলে না চড়লেও দিতে হবে ১০০ টাকা
স্টেশনে ঢুকে মেট্রোরেলে না চড়লেও দিতে হবে ১০০ টাকা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পরমাণু ইস্যুতে খামেনির বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
পরমাণু ইস্যুতে খামেনির বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিঙ্গাপুরে ফিলিস্তিনপন্থী মিছিল করা তিন তরুণী খালাস পেলেন
সিঙ্গাপুরে ফিলিস্তিনপন্থী মিছিল করা তিন তরুণী খালাস পেলেন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা
গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সেই পর্ন-তারকা যুগল ৫ দিনের রিমান্ডে
সেই পর্ন-তারকা যুগল ৫ দিনের রিমান্ডে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে
সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপার ওভারের রোমাঞ্চে সিরিজে ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
সুপার ওভারের রোমাঞ্চে সিরিজে ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক আজ
জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক আজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে ইসরায়েলে উড়ে গেলেন জেডি ভ্যান্স
যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে ইসরায়েলে উড়ে গেলেন জেডি ভ্যান্স

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল
পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৮৪ আসনে প্রার্থী ঘোষণা এলডিপির
৮৪ আসনে প্রার্থী ঘোষণা এলডিপির

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে
সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে

৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রিন্ট সর্বাধিক
আরামের আড়ালে মারণফাঁদ
আরামের আড়ালে মারণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই ২০০ প্রার্থী চূড়ান্ত বিএনপির
চলতি মাসেই ২০০ প্রার্থী চূড়ান্ত বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক আসনে বিশেষ গুরুত্ব জামায়াতের
শতাধিক আসনে বিশেষ গুরুত্ব জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিয়াস কাঞ্চনের পরিবার
ইলিয়াস কাঞ্চনের পরিবার

শোবিজ

প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ
প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নারী, দখল, চাঁদাবাজি হারুনের যত কেলেঙ্কারি
নারী, দখল, চাঁদাবাজি হারুনের যত কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিআইডির নজর মাফিয়া চক্রের ৯৬ অ্যাকাউন্টে
সিআইডির নজর মাফিয়া চক্রের ৯৬ অ্যাকাউন্টে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুঁকি নিয়েই ভারত থেকে আমদানি হচ্ছে ‘মিথানল’
ঝুঁকি নিয়েই ভারত থেকে আমদানি হচ্ছে ‘মিথানল’

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ
শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গৌরীকে শাহরুখের বিশেষ বার্তা
গৌরীকে শাহরুখের বিশেষ বার্তা

শোবিজ

ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকল মিরপুর
ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকল মিরপুর

মাঠে ময়দানে

এনসিপিতে এখনো শুরু হয়নি প্রার্থী বাছাই
এনসিপিতে এখনো শুরু হয়নি প্রার্থী বাছাই

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী হবে তত্ত্বাবধায়ক
অন্তর্বর্তী হবে তত্ত্বাবধায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

২৪ ব্যাংকের মূলধন ঘাটতি ১ লাখ ৫৫ হাজার কোটি টাকা
২৪ ব্যাংকের মূলধন ঘাটতি ১ লাখ ৫৫ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ
ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ

প্রথম পৃষ্ঠা

হিন্দু ভোটার টানতে তৎপর বিএনপি জামায়াত
হিন্দু ভোটার টানতে তৎপর বিএনপি জামায়াত

নগর জীবন

ঝুঁকিতে চট্টগ্রাম ফ্লাইওভার
ঝুঁকিতে চট্টগ্রাম ফ্লাইওভার

পেছনের পৃষ্ঠা

এ তুফান ভারী দিতে হবে পাড়ি
এ তুফান ভারী দিতে হবে পাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ‘শাম-ই-নুসরাত’
ঢাকায় ‘শাম-ই-নুসরাত’

শোবিজ

উচ্ছ্বসিত কেন ঐশী
উচ্ছ্বসিত কেন ঐশী

শোবিজ

গলফার সামিরের আকাশছোঁয়া স্বপ্ন
গলফার সামিরের আকাশছোঁয়া স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি
মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি
ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর
সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর

পেছনের পৃষ্ঠা

আসরানির শেষ পোস্ট
আসরানির শেষ পোস্ট

শোবিজ

দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা
দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সাঁতারে দিনটি ছিল রাফির
সাঁতারে দিনটি ছিল রাফির

মাঠে ময়দানে

নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩
নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩

পেছনের পৃষ্ঠা

আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা
আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা

মাঠে ময়দানে