শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১০ জুলাই, ২০১৫

ধর্মতত্ত্ব

দারিদ্র্য বিমোচনে জাকাত অর্থনীতির ভূমিকা

ড. মোহাম্মদ আবদুল মজিদ
অনলাইন ভার্সন
দারিদ্র্য বিমোচনে জাকাত অর্থনীতির ভূমিকা

মাহে রমজানে একটি অন্যতম করণীয় কর্মসূচি হলো সাদাকা বা জাকাত প্রদান। জাকাত ইসলামের পাঁচ স্তম্ভের একটি। আল কোরআনে সালাত বা নামাজ কায়েমের নির্দেশের পরপরই প্রায় ক্ষেত্রেই জাকাত আদায়ের কথা এসেছে। নির্দিষ্ট পরিমাণ সম্পদ বা সঞ্চয় থাকলে জাকাত আদায় আবশ্যক হয়ে দাঁড়ায়। জাকাত আদায়কে সম্পদশালী ব্যক্তির পক্ষ থেকে দুস্থ-দারিদ্র্যের প্রতি সাহায্যের আদেশ প্রতীয়মান হলেও এটি মূলত জাকাত আদায়কারীর কল্যাণ প্রবৃদ্ধির জন্যই।

পবিত্র কোরআনে জাকাত-সংক্রান্ত মুখ্য নির্দেশনা এসেছে- (হে রসুল) তাদের মালামাল থেকে সাদাকা (জাকাত) গ্রহণ করুন, যাতে আপনি সেগুলোকে পবিত্র এবং বরকতময় করতে পারেন এর মাধ্যমে। আর আপনি তাদের জন্য দোয়া করুন, নিঃসন্দেহে আপনার দোয়া তাদের জন্য সান্ত্বনাস্বরূপ। বস্তুত আল্লাহ সবকিছুই শোনেন, জানেন। (নবম সূরা তওবা আয়াত ১০৩) এবং জাকাত প্রাপক সে সম্পর্কে সাদাকা তো কেবল ফকির-মিসকিনদের জন্য এবং সাদাকা-সংক্রান্ত কাজে নিযুক্ত লোকদের জন্য, যাদের চিত্তাকর্ষণ করা হয় তাদের জন্য, দাস মুক্তির জন্য, ঋণগ্রস্তদের জন্য, আল্লাহর পথে ও মুসাফিরদের জন্য। এটা আল্লাহর বিধান। আল্লাহ সর্বজ্ঞ, প্রজ্ঞাময়। (নবম সূরা তওবা, আয়াত ৬০)

আল-কোরআনের নবম সূরা তওবার মধ্যে জাকাত আদায় ও প্রদানের বিষয়টি সবচেয়ে বেশি বার বর্ণিত হয়েছে। মুশরিকদের বিরুদ্ধে নানা ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণের ব্যাপারে বলতে গিয়ে বলা হয়েছে তবে তারা যদি তওবা করে, নামাজ কায়েম করে এবং জাকাত দেয় তাহলে তাদের 'পথ ছেড়ে দাও' (আয়াত ৫), তাহলে তারা তোমাদের দীনি ভাই (আয়াত ১১), তারা হেদায়েতপ্রাপ্ত (আয়াত ১৮)। যখন জাকাত বণ্টনের ব্যাপারে বৈষম্যের দোষারোপ করা হয়, বলা হয় জাকাত পেলে খুশি হয় না পেলে ক্ষুব্ধ হয় (আয়াত ৫৮)। এই প্রেক্ষিতেই কারা সাদাকা বা জাকাত প্রাপক হবে তার নির্দেশনা বা বর্ণনা দেওয়া হয়েছে ৬০ সংখ্যক আয়াতে। এরপর ৬৯ আয়াতে এসে বলা হলো (জাকাত না দিয়ে) অতীতের লোকেরা তাদের ধন-সম্পদের ফায়দা নিয়েছে, ফলে তারা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এবং ৭১ আয়াতে এসে আবার বলা হয় যারা নামাজ কায়েম করেছে এবং জাকাত দেয় তারা ক্ষতিগ্রস্ত হবে না। ৯৮ আয়াতে জাকাতকে জরিমানা বলার চেষ্টা করেছে মুশরিকরা, ৯৯ আয়াতে এসে বলা হয়েছে জাকাত আল্লাহর নৈকট্য লাভের উপায়। ১০২ আয়াতে এসে বলা হয়েছে কোনো কোনো লোক রয়েছে যারা নিজেদের পাপ স্বীকার করছে এবং নেক কাজ ও মন্দ কাজ মিশ্রিত করেছে, শিগগিরই আল্লাহ তাদের ক্ষমা করে দেবেন। এসবের প্রেক্ষিতে ১০৩ আয়াতে এসে অত্যন্ত জোর দিয়ে বলা হয়েছে- '(হে রসুল) তাদের মালামাল থেকে সাদাকা (জাকাত) গ্রহণ করুন, যাতে আপনি সেগুলোকে পবিত্র করতে এবং সেগুলোকে বরকতময় করতে পারেন এর মাধ্যমে। আর আপনি তাদের জন্য দোয়া করুন, নিঃসন্দেহে আপনার দোয়া তাদের জন্য সান্ত্বনাস্ব্বরূপ। বস্তুত আল্লাহ সব কিছুই শোনেন, জানেন।' পরবর্তী ১০৪ আয়াতে আরও স্পষ্ট করা হয়েছে 'তারা কি এ কথা জানতে পারেনি যে, 'আল্লাহ নিজেই স্বীয় বান্দাদের তওবা কবুল করেন এবং সাদাকা (জাকাত) গ্রহণ করেন? বস্তুত আল্লাহই তওবা কবুলকারী, করুণাময়।'

জাকাত প্রদান ব্যবস্থা ধনবান ব্যক্তি পরিবার বা সমাজের মন-মানসিকতার মৌলিক পরিবর্তন ও সংশোধনের সুযোগ এনে দেয়। অর্থের প্রাচুর্যের জন্য মানুষের মধ্যে কার্পণ্য, স্বার্থপরতা অপরকে হেয় জ্ঞান করার প্রবণতা এবং নৈতিক অধঃপতন বৃদ্ধি পায়। এই চারিত্রিক দোষত্রুটি থেকে নিজেকে রক্ষার জন্য নিজের অর্জিত সম্পদের কিছু অংশ অকুণ্ঠচিত্তে ব্যয় করা অপরিহার্য। জাকাত প্রদানের ফলে সামাজিক বৈষম্যবোধ হ্রাস পেয়ে পারস্পরিক ঐক্য স্থাপিত হয়। এই পারস্পরিক ঐক্যবোধই পরবর্তীতে উন্নত নৈতিকতার ভিত্তি স্থাপন করে। সমাজ একমাত্র অর্থনৈতিক উপকরণাদির মাধ্যমে অভাবীদের প্রয়োজন মিটাতে পারে। এই পদ্ধতি যথার্থ অনুসৃত হলে সমাজকে ভিক্ষার অভিশাপ হতে মুক্ত করা সম্ভব। সমাজের গোষ্ঠীবিশেষের হাতে জাতীয় সম্পদ কুক্ষিগত হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিলে জাকাত ব্যবস্থা তাও নিয়ন্ত্রণ করতে পারে।

ইসলামী অর্থনৈতিক ব্যবস্থার মেরুদণ্ড জাকাত। সম্পদের সুষম বণ্টনের ওপর গুরুত্বারোপ ইসলামী অর্থনীতির অন্যতম মৌলিক বৈশিষ্ট্য। কারও হাতে সম্পদ পুঞ্জীভূত থাকা নয়, মানুষের কল্যাণে তার ব্যবহার সমাজের চাকা সচল ও গতিশীল থাকার স্বার্থে জাকাতের বিধান। ইসলামে জাকাত ব্যবস্থা মোনাফার ওপর আরোপিত কোনো পদ্ধতি নয় বরং মূল পুঁজির ওপর এর দাবি। এর উৎস ও দার্শনিক তাৎপর্য হলো, এমন পরিবেশ নিশ্চিত করা যাতে সম্পদ গুটিকয়েক লোকের মধ্যে আবর্তিত না হয়। বস্তুত এটাই প্রকৃত কল্যাণ অর্থনীতির আদর্শিক রূপ। জাকাত প্রদান মূলত দুটি কর্মসূচিরই নির্দেশ করে। (এক) সম্পদের ওপর নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ হিসাবান্তে প্রদানের জন্য সিদ্ধান্ত গ্রহণ এবং (দুই) সেই অর্থ কাকে এবং কী উদ্দেশ্যে দেওয়া হবে সেই সিদ্ধান্ত। জাকাত প্রদানের সিদ্ধান্ত গ্রহণের মধ্যে বিত্তবানের পক্ষ হতে দায়িত্ব পালন শুরু হয় এবং তা প্রকৃত প্রাপ্য ব্যক্তিকে উপযুক্ত উদ্দেশ্যে প্রদানের মাধ্যমে সেই দায়িত্ব পালন শেষ হয়।

জাকাত প্রদানে কোনো প্রকার অহংকার বা দম্ভের প্রকাশ বাঞ্ছনীয় নয়। আবার তা এমনভাবে প্রদান করা উচিত যাতে প্রাপক প্রকৃতই আর্থিক সচ্ছল কিংবা স্বনির্ভর হতে পারে। জাকাত গ্রহণ কারও কাছে যেন অব্যাহত পরনির্ভরশীলতা ও অসহায়ত্বের অবলম্বন হিসেবে বিবেচিত না হয় সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। জাকাত বিতরণ উপলক্ষে অসহায় আর্তমানবতার প্রচণ্ড ভিড় জমে। সেই ভিড়ের চাপে মানুষের মৃত্যু হয়, যা এক করুণ ও অনভিপ্রেত অবস্থারই নির্দেশ করে। যৎসামান্য সাহায্য প্রাপ্তিতে প্রাপকের অতি সাময়িক সংস্থান হয়। তার সার্বিক উন্নয়নে এর কোনো অবদান নেই।

লেখক : সাবেক সচিব, এনবিআরের প্রাক্তন চেয়ারম্যান, বর্তমানে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের চেয়ারম্যান

 

এই বিভাগের আরও খবর
জীবনজুড়ে স্রষ্টার করুণার ছায়া
জীবনজুড়ে স্রষ্টার করুণার ছায়া
সৌদি থেকে ফিরেছেন ৪৭ হাজার ২১২ হাজি
সৌদি থেকে ফিরেছেন ৪৭ হাজার ২১২ হাজি
আল্লাহর সৃষ্টির প্রতি ভালোবাসা
আল্লাহর সৃষ্টির প্রতি ভালোবাসা
হজ শেষে ফিরেছেন ৪২ হাজার ৯৫০ হাজি
হজ শেষে ফিরেছেন ৪২ হাজার ৯৫০ হাজি
জটিল রোগাক্রান্তদের হজ পালনে নিষেধাজ্ঞা
জটিল রোগাক্রান্তদের হজ পালনে নিষেধাজ্ঞা
উত্তর আফ্রিকার নারী কবি ও ভাষাবিদ
উত্তর আফ্রিকার নারী কবি ও ভাষাবিদ
স্মার্ট প্রতারণার ফাঁদে করপোরেট জগৎ
স্মার্ট প্রতারণার ফাঁদে করপোরেট জগৎ
সফলতা আমলের ওপর নির্ভরশীল
সফলতা আমলের ওপর নির্ভরশীল
নবীজির নিযুক্ত করা মক্কার দায়িত্বশীল ব্যক্তি
নবীজির নিযুক্ত করা মক্কার দায়িত্বশীল ব্যক্তি
হজে গিয়ে আরও ২ বাংলাদেশির মৃত্যু, মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩৮
হজে গিয়ে আরও ২ বাংলাদেশির মৃত্যু, মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩৮
আল্লাহর জন্য ত্যাগের অমূল্য প্রতিদান
আল্লাহর জন্য ত্যাগের অমূল্য প্রতিদান
ইহুদি জাতির সেকাল ও একাল
ইহুদি জাতির সেকাল ও একাল
সর্বশেষ খবর
ট্রাম্পের ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতির ঘোষণাকে স্বাগত জানাল ইইউ
ট্রাম্পের ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতির ঘোষণাকে স্বাগত জানাল ইইউ

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

মুক্তাগাছায় ৬ দফা দাবিতে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
মুক্তাগাছায় ৬ দফা দাবিতে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐতিহাসিক কীর্তি: এক টেস্টে পাঁচ সেঞ্চুরি ভারতের
ঐতিহাসিক কীর্তি: এক টেস্টে পাঁচ সেঞ্চুরি ভারতের

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নালিতাবাড়ী সীমান্তে ভারতীয় শাড়ি জব্দ করেছে বিজিবি
নালিতাবাড়ী সীমান্তে ভারতীয় শাড়ি জব্দ করেছে বিজিবি

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোসাদের আরও ছয় গুপ্তচর আটক করল ইরান
মোসাদের আরও ছয় গুপ্তচর আটক করল ইরান

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুক্র ও শনিবার খোলা থাকবে দক্ষিণ সিটি
শুক্র ও শনিবার খোলা থাকবে দক্ষিণ সিটি

৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

পরমাণু কার্যক্রম ফের স্বাভাবিক করার প্রক্রিয়ায় ইরান
পরমাণু কার্যক্রম ফের স্বাভাবিক করার প্রক্রিয়ায় ইরান

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনেকে ৮৯৭৪ কোটি টাকার ১৭ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৮৯৭৪ কোটি টাকার ১৭ প্রকল্প অনুমোদন

১৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

কুমারখালীতে বিনামূল্যে বীজ-সার পেলেন দুই সহস্রাধিক কৃষক
কুমারখালীতে বিনামূল্যে বীজ-সার পেলেন দুই সহস্রাধিক কৃষক

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যে কোনো আগ্রাসন হলে জবাব দেওয়া হবে : ইরানের নিরাপত্তা কাউন্সিল
যে কোনো আগ্রাসন হলে জবাব দেওয়া হবে : ইরানের নিরাপত্তা কাউন্সিল

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সাবেক স্পিনার দিলীপ দোশী আর নেই
ভারতের সাবেক স্পিনার দিলীপ দোশী আর নেই

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যশোরে কৃষকদল নেতা হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
যশোরে কৃষকদল নেতা হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের ইরান হামলা যুক্তরাষ্ট্রের আইনে কতটা বৈধ?
ট্রাম্পের ইরান হামলা যুক্তরাষ্ট্রের আইনে কতটা বৈধ?

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি ভেঙে ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার অভিযোগ প্রত্যাখ্যান ইরানের
যুদ্ধবিরতি ভেঙে ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার অভিযোগ প্রত্যাখ্যান ইরানের

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামালপুরে শুভসংঘের পরিচিতি সভা ও মাদকবিরোধী শপথ গ্রহণ
জামালপুরে শুভসংঘের পরিচিতি সভা ও মাদকবিরোধী শপথ গ্রহণ

৩৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ফ্লাইট চালু করল ওমান এয়ার
ফ্লাইট চালু করল ওমান এয়ার

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জল সনদে চাকুরি, কলেজ শিক্ষককে কারণ দর্শানোর নোটিশ
জল সনদে চাকুরি, কলেজ শিক্ষককে কারণ দর্শানোর নোটিশ

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরানে আবারও তীব্র হামলার নির্দেশ ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ইরানে আবারও তীব্র হামলার নির্দেশ ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরিষ্কার পানি সরবরাহ নিশ্চিতে ঢাকা ওয়াসাকে নির্দেশ
পরিষ্কার পানি সরবরাহ নিশ্চিতে ঢাকা ওয়াসাকে নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন বিভাগে ভারী বৃষ্টির আভাস
তিন বিভাগে ভারী বৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাটগ্রাম সীমান্তে ৭ জনকে পুশইন
পাটগ্রাম সীমান্তে ৭ জনকে পুশইন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যশোরে ২৪ মামলার আসামি ডলার গ্রেপ্তার
যশোরে ২৪ মামলার আসামি ডলার গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাইক্ষ্যংছড়িতে পুলিশের অভিযানে ৩টি দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার
নাইক্ষ্যংছড়িতে পুলিশের অভিযানে ৩টি দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বালিয়াকান্দিতে তিন দিনব্যাপী ফল মেলার উদ্বোধন
বালিয়াকান্দিতে তিন দিনব্যাপী ফল মেলার উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাংনী মহিলা ডিগ্রি কলেজে দুদকের অভিযান
গাংনী মহিলা ডিগ্রি কলেজে দুদকের অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ৬ দফা দাবিতে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
চাঁদপুরে ৬ দফা দাবিতে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি পালন
ভালুকায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি পালন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উঠানে পুকুরপাড়ে ফলের মেলা
উঠানে পুকুরপাড়ে ফলের মেলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায়ও যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান ইসরায়েলের বিরোধী নেতার
গাজায়ও যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান ইসরায়েলের বিরোধী নেতার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বকেয়া বেতনের দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ
বকেয়া বেতনের দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
মার্কিন ঘাঁটিতে হামলার পর রুদ্ধশ্বাস মধ্যরাতে যা যা ঘটলো
মার্কিন ঘাঁটিতে হামলার পর রুদ্ধশ্বাস মধ্যরাতে যা যা ঘটলো

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামলায় কয়টি ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছে জানাল ইরান
হামলায় কয়টি ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছে জানাল ইরান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে মার্কিন ঘাঁটিতে হামলা নিয়ে যা জানা গেল
কাতারে মার্কিন ঘাঁটিতে হামলা নিয়ে যা জানা গেল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল পাকিস্তানের পিছু নিলে তখন আর কেউ অবশিষ্ট থাকবে না: বিলাওয়াল
ইসরায়েল পাকিস্তানের পিছু নিলে তখন আর কেউ অবশিষ্ট থাকবে না: বিলাওয়াল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন ঘাঁটিতে হামলার আগে সতর্ক করায় ইরানের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ ট্রাম্পের!
মার্কিন ঘাঁটিতে হামলার আগে সতর্ক করায় ইরানের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ ট্রাম্পের!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিচুয়েশন রুমে’ ট্রাম্পসহ যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তারা
‘সিচুয়েশন রুমে’ ট্রাম্পসহ যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তারা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ শেষ করতে ইরানের কাছে বার্তা পাঠিয়েছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
যুদ্ধ শেষ করতে ইরানের কাছে বার্তা পাঠিয়েছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির আগে ইসরায়েলে এক ঘণ্টায় ৬ দফা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের
যুদ্ধবিরতির আগে ইসরায়েলে এক ঘণ্টায় ৬ দফা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে হামলায় আরেকটি নতুন ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করল ইরান
ইসরায়েলে হামলায় আরেকটি নতুন ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করল ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল কাতার
ইরানের হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল কাতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার ও ইরাকে মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
কাতার ও ইরাকে মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা 'সম্পূর্ণ মিথ্যা', দাবি ইরানি সংবাদ সংস্থার
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা 'সম্পূর্ণ মিথ্যা', দাবি ইরানি সংবাদ সংস্থার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রাচ্যে কাতারসহ যেসব দেশে মার্কিন সামরিক ঘাঁটি রয়েছে
মধ্যপ্রাচ্যে কাতারসহ যেসব দেশে মার্কিন সামরিক ঘাঁটি রয়েছে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুকে ‘হাঁটু গেড়ে না বসানো’ পর্যন্ত হামলা চলবে: ইরান
নেতানিয়াহুকে ‘হাঁটু গেড়ে না বসানো’ পর্যন্ত হামলা চলবে: ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে মার্কিন ঘাঁটি লক্ষ্য করে ইরানের হামলার নিন্দা আমিরাতের
কাতারে মার্কিন ঘাঁটি লক্ষ্য করে ইরানের হামলার নিন্দা আমিরাতের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাহরাইনে সাইরেন বাজিয়ে জনসাধারণকে নিরাপদ আশ্রয়ে যাওয়ার নির্দেশ
বাহরাইনে সাইরেন বাজিয়ে জনসাধারণকে নিরাপদ আশ্রয়ে যাওয়ার নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর হবু পুত্রবধূর তথ্য ইরানে পাচারকারীর বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল
নেতানিয়াহুর হবু পুত্রবধূর তথ্য ইরানে পাচারকারীর বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবা হারালেন পিয়া জান্নাতুল
বাবা হারালেন পিয়া জান্নাতুল

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেত্রী আয়েশা গ্রেফতার
রাজধানীতে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেত্রী আয়েশা গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কোনোদিন ভোটকেন্দ্রে যায়নি, তারা শেখাচ্ছে কীভাবে ভোট হবে: রনি
কোনোদিন ভোটকেন্দ্রে যায়নি, তারা শেখাচ্ছে কীভাবে ভোট হবে: রনি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরান এখন কি করবে?
ইরান এখন কি করবে?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইরানি জনগণের পাশে রাশিয়া থাকবে’, পুতিনের ঘোষণা
‘ইরানি জনগণের পাশে রাশিয়া থাকবে’, পুতিনের ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারের আল উদেইদ বিমান ঘাঁটিতে আছে ৮ হাজার মার্কিন সেনা
কাতারের আল উদেইদ বিমান ঘাঁটিতে আছে ৮ হাজার মার্কিন সেনা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় মার্কিন ঘাঁটিতে মর্টার হামলা
সিরিয়ায় মার্কিন ঘাঁটিতে মর্টার হামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেম-বিয়ে নিয়ে খোলামেলা মাহি, জানালেন নিজের ভাবনা
প্রেম-বিয়ে নিয়ে খোলামেলা মাহি, জানালেন নিজের ভাবনা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মার্কিন বিমানঘাঁটিতে ইরানের হামলার পর কমেছে তেলের দাম
মার্কিন বিমানঘাঁটিতে ইরানের হামলার পর কমেছে তেলের দাম

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে বিস্ফোরণ, বন্ধ আকাশপথ
কাতারে বিস্ফোরণ, বন্ধ আকাশপথ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ইরানের নতুন হামলা, ৩৫ মিনিট বাজল সাইরেন
ইসরায়েলে ইরানের নতুন হামলা, ৩৫ মিনিট বাজল সাইরেন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার-আমিরাতের পর আকাশসীমা বন্ধ করলো কুয়েত
কাতার-আমিরাতের পর আকাশসীমা বন্ধ করলো কুয়েত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শতভাগ ভোট পড়া কেন্দ্রের কর্মকর্তাদের তথ্য চেয়ে ইসিতে দুদকের চিঠি
শতভাগ ভোট পড়া কেন্দ্রের কর্মকর্তাদের তথ্য চেয়ে ইসিতে দুদকের চিঠি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
হাসিনা পরিবারের ১ হাজার ৪৫ কোটি টাকা জব্দ
হাসিনা পরিবারের ১ হাজার ৪৫ কোটি টাকা জব্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

আমানত নিয়ে উৎকণ্ঠায় বিনিয়োগকারীরা
আমানত নিয়ে উৎকণ্ঠায় বিনিয়োগকারীরা

শিল্প বাণিজ্য

রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে যত বাধা
রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে যত বাধা

খবর

হরমুজ প্রণালি নিয়ে বাড়ছে শঙ্কা
হরমুজ প্রণালি নিয়ে বাড়ছে শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিপুর দুই গডফাদার জয় ও ববি
বিপুর দুই গডফাদার জয় ও ববি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুরক্ষা অ্যাপের নিয়ন্ত্রণ পাচ্ছে না স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
সুরক্ষা অ্যাপের নিয়ন্ত্রণ পাচ্ছে না স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

পেছনের পৃষ্ঠা

নগদের অনুমোদন বাতিল চায় বাংলাদেশ ব্যাংক
নগদের অনুমোদন বাতিল চায় বাংলাদেশ ব্যাংক

পেছনের পৃষ্ঠা

মুক্তা চাষে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি
মুক্তা চাষে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি

পেছনের পৃষ্ঠা

মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের হামলা
মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বেপরোয়া মব সন্ত্রাসে উৎকণ্ঠা
বেপরোয়া মব সন্ত্রাসে উৎকণ্ঠা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোগান্তি পিছু ছাড়ছে না যাত্রীদের
ভোগান্তি পিছু ছাড়ছে না যাত্রীদের

নগর জীবন

অচলাবস্থা কাটছে না সচিবালয়ে
অচলাবস্থা কাটছে না সচিবালয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটে পড়বে বেসরকারি খাত
সংকটে পড়বে বেসরকারি খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

আসিম মুনিরকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য সাবেক মার্কিন দূতের
আসিম মুনিরকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য সাবেক মার্কিন দূতের

পূর্ব-পশ্চিম

হার্ট ব্লকের উপসর্গ কী?
হার্ট ব্লকের উপসর্গ কী?

স্বাস্থ্য

ভারতে বিধানসভা উপনির্বাচনে নাটকীয় ফল
ভারতে বিধানসভা উপনির্বাচনে নাটকীয় ফল

পেছনের পৃষ্ঠা

নদীতে ঝাঁপ দেওয়া ছাত্রদল নেত্রীর লাশ চার দিন পর উদ্ধার
নদীতে ঝাঁপ দেওয়া ছাত্রদল নেত্রীর লাশ চার দিন পর উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

অন্যায়ের প্রতিবাদ না করার শাস্তি
অন্যায়ের প্রতিবাদ না করার শাস্তি

সম্পাদকীয়

নিত্যপণ্যের দাম জানা যাবে মোবাইলে
নিত্যপণ্যের দাম জানা যাবে মোবাইলে

পেছনের পৃষ্ঠা

এমন আবহাওয়া ২০ বছর দেখেনি রাজশাহী
এমন আবহাওয়া ২০ বছর দেখেনি রাজশাহী

নগর জীবন

ফলমেলার সামাজিক প্রভাব
ফলমেলার সামাজিক প্রভাব

সম্পাদকীয়

সন্ত্রাসী-সেনাবাহিনী গোলাগুলি, নিহত ১
সন্ত্রাসী-সেনাবাহিনী গোলাগুলি, নিহত ১

পেছনের পৃষ্ঠা

এয়ার ইন্ডিয়ার লাইসেন্স বাতিলের হুঁশিয়ারি
এয়ার ইন্ডিয়ার লাইসেন্স বাতিলের হুঁশিয়ারি

পূর্ব-পশ্চিম

ঝুঁকিতে পোশাকশিল্প
ঝুঁকিতে পোশাকশিল্প

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরানে হামলার বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাপক বিক্ষোভ
ইরানে হামলার বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

টাঙ্গুয়ার হাওরে হাউসবোট নিয়ে নতুন নিয়ম
টাঙ্গুয়ার হাওরে হাউসবোট নিয়ে নতুন নিয়ম

নগর জীবন

কোষ্ঠকাঠিন্য কমাতে মিষ্টি কুমড়া
কোষ্ঠকাঠিন্য কমাতে মিষ্টি কুমড়া

স্বাস্থ্য

ডেঙ্গুজ্বরের লক্ষণ ও সতর্কতা
ডেঙ্গুজ্বরের লক্ষণ ও সতর্কতা

স্বাস্থ্য

ইরানের জনগণকে সহায়তা দিতে প্রস্তুত রাশিয়া : পুতিন
ইরানের জনগণকে সহায়তা দিতে প্রস্তুত রাশিয়া : পুতিন

পূর্ব-পশ্চিম