শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:২৪, মঙ্গলবার, ০৩ নভেম্বর, ২০২০ আপডেট:

আত্মহত্যা ভয়ঙ্কর কবিরা গুনাহ

মুফতি রুহুল আমীন কাসেমী
অনলাইন ভার্সন
আত্মহত্যা ভয়ঙ্কর কবিরা গুনাহ

মহান রাব্বুল আলামীন মানব জাতিকে সৃষ্টি করেছেন সর্বোচ্চ সম্মান দিয়ে এবং সীমিত হায়াত দিয়ে দুনিয়াতে প্রেরণ করেছেন, শুধু তাঁর ইবাদতের জন্য। দুনিয়াকে আখেরাতের সর্বোচ্চ সুখ ও শান্তিময় জান্নাত অর্জন করার ক্ষেত্র বানিয়েছেন। অস্থায়ী এই পৃথিবীতে প্রতিটি মানবজীবন সুখ-দুঃখ, ভালো-মন্দ দিয়ে সাজিয়ে দিয়েছেন। আল্লাহর হুকুম ও নবীর তরিকায় চলা একজন মুমিন ব্যক্তির জন্য দুনিয়ার সর্বসুখ অর্জন করা প্রায় দুরূহ ব্যাপার। প্রতিটি ব্যক্তির সুখ-শান্তির তকদিরী লিখন, কেবল আল্লাহর পক্ষ থেকেই হয়। নবীজি বলেন, দুনিয়াটা মুমিনের জন্য জেলখানা ও কাফিরের জন্য বেহেশতখানা। 

আল্লাহ বলেন, যে ব্যক্তি জাহান্নাম থেকে বেঁচে গেল এবং জান্নাতে প্রবেশ করল, সেই ব্যক্তি সর্বোচ্চ সফলকাম। দুনিয়ার ক্ষণস্থায়ী জিন্দেগির কষ্ট মেনে নেওয়া যায়, কিন্তু আখেরাতের চিরস্থায়ী জিন্দেগিতে জাহান্নামের কঠিন শাস্তি মেনে নেওয়া যায় না। মান অভিমান, বিরহ বিচ্ছেদ, প্রেম ভালোবাসায় টানাপড়েন ও সাংসারিক অভাব-অনটনের কষ্টে জর্জরিত বা কঠিন রোগে আক্রান্ত হয়ে, অনেকের জীবন অতিষ্ঠ ও বিষময় হয়ে যায়। পরিশেষে চিরমুক্তির আশায় নিকৃষ্ট-কষ্টকর আত্মহত্যা ও আত্মহননের মতো ভয়ঙ্কর কবিরা গুনাহর পথ বেছে নেয়। যা একজন অবিবেচক, কা-জ্ঞানহীন পরাজিত ব্যক্তির পক্ষেই সম্ভব। আল্লাহ এবং তাঁর রসুল ও ফেরেশতাদের লানত এবং তার নিকটাত্মীয়, পরিচিতদের ধিক্কার নিয়ে চিরবিদায় হয়। 

আল্লাহ বলেন, তোমরা নিজেদের হত্যা কর না। নিশ্চয়ই আল্লাহ তোমাদের ওপর দয়ালু। আর যে ব্যক্তি বাড়াবাড়ি ও জুলুমের মাধ্যমে এ কাজ করবে, আমি তাকে আগুনে পুড়াব। আর এ কাজ আল্লাহর পক্ষে সহজ। (সূরা আন নিসা) প্রিয় নবী (সা.) ইরশাদ করেন, তোমাদের পূর্ববর্তী লোকদের মধ্যে এক ব্যক্তি আহত হয়ে কষ্ট পাচ্ছিল, অতঃপর সে ব্যক্তি ব্যথা সহ্য করতে না পেরে একখানা ছুরি দ্বারা নিজের দেহে আঘাত করল এবং অতিরিক্ত রক্তপাত হয়ে সে ব্যক্তি মারা গেল। আল্লাহ ওহির মাধ্যমে আমাকে জানালেন, ‘আমার বান্দা আমাকে ডিঙিয়ে নিজের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিয়েছে, আমি তার জন্য আমার জান্নাত হারাম করে দিলাম।’ (সহি বুখারি ও মুসলিম) অপর হাদিসে, রসুলে পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন, যে ব্যক্তি কোনো লোহার অস্ত্র দিয়ে নিজেকে হত্যা করবে, সে জাহান্নামের আগুনে বসে অনন্তকাল ধরে সেই অস্ত্র দিয়েই নিজেকে আঘাত করে করে মৃত্যু যন্ত্রণা ভোগ করতে থাকবে। আর যে ব্যক্তি বিষপানে আত্মহত্যা করবে, সেও জাহান্নামের মধ্যে বসে অনন্তকাল ধরে বিষপান করে করে মৃত্যু যন্ত্রণা ভোগ করতে থাকবে। আর যে ব্যক্তি উঁচু পাহাড়ের ওপর থেকে লাফিয়ে আত্মহত্যা করবে, জাহান্নামের মধ্যে আগুনের উঁচু পাহাড় থেকে লাফিয়ে পড়ে পড়ে অনন্তকাল মৃত্যু কষ্ট ভোগ করতে থাকবে। কিন্তু সেথায় আর কোনো দিন মৃত্যু হবে না। (সহি বুখারি ও মুসলিম) এমনিভাবে যে ব্যক্তি আগুনে পুড়ে, পানিতে ডুবে, ফাঁসিতে ঝুলে, চলন্ত রেলগাড়ির নিচে ঝাঁপ দিয়ে, হাইভোল্টেজ বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে ও ঘুমের ওষুধসহ যে কোনো জিনিস দিয়ে নিজে আত্মহত্যা করবে। জাহান্নামের আগুনে সেভাবেই অনন্তকাল সেই মৃত্যু যন্ত্রণার কষ্ট ভোগ করতে থাকবে। তবুও তাঁর মৃত্যু হবে না। 

অপর হাদিসে বর্ণিত রয়েছে, এক ব্যক্তি নিজের ক্ষতস্থানের যন্ত্রণা সইতে না পেরে নিজের তরবারি দিয়ে আত্মহত্যা করে, রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তা শুনে বললেন, সে ব্যক্তি জাহান্নামি। সম্প্রতি পত্রিকার খবরে দেখা যাচ্ছে, পরিবারের পক্ষ থেকে ছেলেমেয়ের অসম প্রেম ভালোবাসা মেনে না নেওয়ায় যুগলবন্দীর আত্মহত্যা। অভাব-অনটনের সংসারে স্বামী-স্ত্রীর মনোমালিন্য ও ভুল বোঝাবুঝির জেরে সন্তানকে হত্যাসহ নিজে আত্মহত্যা। চক্রহারে সুদ বৃদ্ধির কারণে ঋণের বোঝা ভারী হয়ে যাওয়ায় আত্মহত্যা। ধর্ষিত নারী বিচার না পেয়ে সামাজিক কলঙ্কের ছাপ মুছে ফেলতে আত্মহত্যা, মা-বাবার সঙ্গে মান অভিমান করে, অতি আবেগী কিশোর-কিশোরীর আত্মহত্যা। পরীক্ষায় ফেল করে ও বেকারত্বের গ্লানি সইতে না পেরে আত্মহত্যা করা যেন আমাদের সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে মহামারী আকারে ছড়িয়ে পড়েছে। যেন এর বিকল্প অন্য কোনো পথ নেই এবং এতেই সর্বোৎকৃষ্ট প্রতিশোধ ও সমাধান। আবেগকে প্রশ্রয় দিয়ে, হিতাহিত জ্ঞানশূন্য হয়ে, ইবলিশ শয়তানের প্ররোচনায় আত্মহত্যা করা কাপুরুষিত বোকামি কাজ, পরাজিত ব্যক্তির পৃষ্ঠপ্রদর্শনের নামান্তর। নিজের জীবন শেষ করে দিয়ে কোনো সমাধান হতে পারে না। এতে ব্যক্তি ও পরিবার ক্ষতিগ্রস্ত হয়। মা-বাবার মানসম্মান নষ্ট হয়। নিজের ইহকাল ও পরকাল সম্পূর্ণ বিধ্বস্ত হয়ে যায়। তার মানবজন্ম অনর্থক হয়ে যায়। সুতরাং এমন জটিল পরিস্থিতির সম্মুখীন হলে, নীরবে ঠান্ডা মাথায় নিজেকে নিয়ে ভাবুন। নিজেকে মূল্যায়ন করুন। নিজেকে ভালোবাসুন। নিজের সন্তান, মা-বাবা ও ভাইবোনের কথা একবার ভাবুন। সুন্দর এই পৃথিবীতে নিজের ভবিষ্যৎ স্বপ্ন ও পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে বদ্ধপরিকর হোন। নিজের একান্ত বন্ধু, মা-বাবা, আত্মীয়, গুরুজন ও ধার্মিক জ্ঞানী ব্যক্তিদের শরণাপন্ন হন। আত্মহত্যার মতো জঘন্য পথ বর্জন করুন। সুষ্ঠু ও সুন্দর সমাধান খুঁজে বের করুন। সবার সহযোগিতা ও পরামর্শে সামনে এগিয়ে চলুন। নিজেকে নতুন করে গড়ে তুলুন। দেখবেন, একদিন নিজেই নিজেকে বোকা ভাববেন এবং তিরস্কার করবেন। বস্তুত, আল্লাহর দেওয়া প্রাণ ও আয়ুষ্কাল একটি মস্ত বড় নিয়ামত এবং আখেরাতের জন্য অনেক কাজ করার মহামূল্যবান সীমিত অবকাশ। একে যারা স্বহস্তে খতম করে, তাদের ওপর আল্লাহর ক্রোধ পতিত হওয়া অবশ্যম্ভাবী এবং তার দুনিয়া ও আখেরাত বরবাদ হয়ে যায়।

আল্লাহ আমাদের এই ভয়াবহ পরিণতি থেকে হেফাজত করুন।

লেখক : খতিব, কাওলার বাজার জামে মসজিদ দক্ষিণখান, ঢাকা।

এই বিভাগের আরও খবর
হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৫১ হাজার ৬১৫ জন হাজি
হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৫১ হাজার ৬১৫ জন হাজি
আল্লাহ আখেরি নবী হিসেবে বেছে নেন মুহাম্মদ (সা.)-কে
আল্লাহ আখেরি নবী হিসেবে বেছে নেন মুহাম্মদ (সা.)-কে
ইসলামের সোনালি যুগে চিকিৎসাশাস্ত্রের উন্নয়ন
ইসলামের সোনালি যুগে চিকিৎসাশাস্ত্রের উন্নয়ন
শারজাহে ইসলামিক ফোরামের ২৫তম জ্ঞানসভা
শারজাহে ইসলামিক ফোরামের ২৫তম জ্ঞানসভা
অন্যায়ের প্রতিবাদ না করার শাস্তি
অন্যায়ের প্রতিবাদ না করার শাস্তি
জীবনজুড়ে স্রষ্টার করুণার ছায়া
জীবনজুড়ে স্রষ্টার করুণার ছায়া
সৌদি থেকে ফিরেছেন ৪৭ হাজার ২১২ হাজি
সৌদি থেকে ফিরেছেন ৪৭ হাজার ২১২ হাজি
আল্লাহর সৃষ্টির প্রতি ভালোবাসা
আল্লাহর সৃষ্টির প্রতি ভালোবাসা
হজ শেষে ফিরেছেন ৪২ হাজার ৯৫০ হাজি
হজ শেষে ফিরেছেন ৪২ হাজার ৯৫০ হাজি
জটিল রোগাক্রান্তদের হজ পালনে নিষেধাজ্ঞা
জটিল রোগাক্রান্তদের হজ পালনে নিষেধাজ্ঞা
উত্তর আফ্রিকার নারী কবি ও ভাষাবিদ
উত্তর আফ্রিকার নারী কবি ও ভাষাবিদ
স্মার্ট প্রতারণার ফাঁদে করপোরেট জগৎ
স্মার্ট প্রতারণার ফাঁদে করপোরেট জগৎ
সর্বশেষ খবর
চীন-রাশিয়া-ইরানের বিশেষ বৈঠক
চীন-রাশিয়া-ইরানের বিশেষ বৈঠক

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্র্যাবের ফল উৎসবে দেশীয় নানা ফলের সমাহার
ক্র্যাবের ফল উৎসবে দেশীয় নানা ফলের সমাহার

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

জাতিসংঘে যুক্তরাষ্ট্রের ব্যাখ্যার প্রতিবাদ জানাল ইরান
জাতিসংঘে যুক্তরাষ্ট্রের ব্যাখ্যার প্রতিবাদ জানাল ইরান

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৩ দিন পর নগর ভবনে এলেন দক্ষিণের প্রশাসক, সব বিভাগের কার্যক্রম শুরু
৪৩ দিন পর নগর ভবনে এলেন দক্ষিণের প্রশাসক, সব বিভাগের কার্যক্রম শুরু

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইলিশের দাম নিয়ন্ত্রণে উদ্যোগ, ক্রেতা খুশি হলেও হতাশ আড়তদাররা
ইলিশের দাম নিয়ন্ত্রণে উদ্যোগ, ক্রেতা খুশি হলেও হতাশ আড়তদাররা

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারী নিপীড়ন: এনসিপির দলীয় চেতনা ও নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুললেন নীলা ইসরাফিল
নারী নিপীড়ন: এনসিপির দলীয় চেতনা ও নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুললেন নীলা ইসরাফিল

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

সাবেক সিইসি আউয়াল ৩ দিনের রিমান্ডে
সাবেক সিইসি আউয়াল ৩ দিনের রিমান্ডে

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

৩১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জবি ছাত্রদলের সদস্য সংগ্রহ কার্যক্রম শুরু
জবি ছাত্রদলের সদস্য সংগ্রহ কার্যক্রম শুরু

৪১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হাওরে ঘুরতে এসে গাঁজা সেবন, পাঁচ তরুণের কারাদণ্ড
হাওরে ঘুরতে এসে গাঁজা সেবন, পাঁচ তরুণের কারাদণ্ড

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গুড়ায় দুস্থ ও বিধবা নারীকে বসুন্ধরা শুভসংঘের মানবিক সহায়তা
ভাঙ্গুড়ায় দুস্থ ও বিধবা নারীকে বসুন্ধরা শুভসংঘের মানবিক সহায়তা

৪৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

উত্তর কোরিয়া কি ইউক্রেন যুদ্ধে আরও সেনা পাঠাতে পারে?
উত্তর কোরিয়া কি ইউক্রেন যুদ্ধে আরও সেনা পাঠাতে পারে?

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছয় হাজার পিস ইয়াবাসহ দুই পেশাদার মাদক কারবারি গ্রেফতার
ছয় হাজার পিস ইয়াবাসহ দুই পেশাদার মাদক কারবারি গ্রেফতার

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

মাদকবিরোধী দিবসে ৪৬ বিজিবির নানা কর্মসূচি
মাদকবিরোধী দিবসে ৪৬ বিজিবির নানা কর্মসূচি

৫৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

গাংনীতে বিএনপি অফিসের সামনে বোমাসদৃশ বস্তু ও হুমকিপত্র উদ্ধার
গাংনীতে বিএনপি অফিসের সামনে বোমাসদৃশ বস্তু ও হুমকিপত্র উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের চার বিভাগে ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা
দেশের চার বিভাগে ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঋণ থেকে রেহাই পেতে ৩৪ লাখ টাকা ছিনতাইয়ের নাটক!
ঋণ থেকে রেহাই পেতে ৩৪ লাখ টাকা ছিনতাইয়ের নাটক!

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডেইলি স্টার ও প্রথম আলোর দুটি নিউজ নিয়ে ক্ষোভ ঝাড়লেন আইন উপদেষ্টা
ডেইলি স্টার ও প্রথম আলোর দুটি নিউজ নিয়ে ক্ষোভ ঝাড়লেন আইন উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এআইইউবি অ্যালামনাই অস্ট্রেলিয়ার জাঁকজমকপূর্ণ মিলনমেলা অনুষ্ঠিত
এআইইউবি অ্যালামনাই অস্ট্রেলিয়ার জাঁকজমকপূর্ণ মিলনমেলা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

এইচএসসি: যশোর বোর্ডে পরীক্ষার্থী এক লাখ ১৬ হাজার ৩১৭
এইচএসসি: যশোর বোর্ডে পরীক্ষার্থী এক লাখ ১৬ হাজার ৩১৭

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রতিটি আটক কেন্দ্রে ‘নির্যাতনের সরঞ্জাম’ ছিল: গুম তদন্ত কমিশন
প্রতিটি আটক কেন্দ্রে ‘নির্যাতনের সরঞ্জাম’ ছিল: গুম তদন্ত কমিশন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে মাদকবিরোধী দিবসে র‍্যালি ও আলোচনা সভা
চাঁপাইনবাবগঞ্জে মাদকবিরোধী দিবসে র‍্যালি ও আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যশোর বোর্ডে এবার ১৩৪ পরীক্ষার্থী বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন
যশোর বোর্ডে এবার ১৩৪ পরীক্ষার্থী বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যশোরে দুর্ঘটনায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক নেতাসহ দুইজন নিহত
যশোরে দুর্ঘটনায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক নেতাসহ দুইজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে বৃদ্ধা নারীকে বসতঘরে ঢুকে কুপিয়ে হত্যা
চাঁদপুরে বৃদ্ধা নারীকে বসতঘরে ঢুকে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালকিনিতে খাল থেকে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
কালকিনিতে খাল থেকে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে মাদকের অপব্যবহার ও অবৈধ পাচারবিরোধী দিবস পালিত
গোপালগঞ্জে মাদকের অপব্যবহার ও অবৈধ পাচারবিরোধী দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্মার্টফোন সুরক্ষিত রাখতে করণীয় কি?
স্মার্টফোন সুরক্ষিত রাখতে করণীয় কি?

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘আমরা তো কোনো মামলা করি নাই, জনগণের বিবেকের ওপর ছেড়ে দিয়েছি’
‘আমরা তো কোনো মামলা করি নাই, জনগণের বিবেকের ওপর ছেড়ে দিয়েছি’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতারে শুরু প্রথম বাংলাদেশি আম উৎসব
কাতারে শুরু প্রথম বাংলাদেশি আম উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সর্বাধিক পঠিত
ইরানে আবারও হামলার হুমকি দিলেন ট্রাম্প
ইরানে আবারও হামলার হুমকি দিলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধে জিততে ইসরায়েলের যে ভয়ঙ্কর কৌশল ব্যর্থ হয়!
ইরানের সঙ্গে মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধে জিততে ইসরায়েলের যে ভয়ঙ্কর কৌশল ব্যর্থ হয়!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাবাকে মাঝে মধ্যে শক্ত ভাষা ব্যবহার করতে হয়’ : ট্রাম্পের গালির বিষয়ে ন্যাটো প্রধান
‘বাবাকে মাঝে মধ্যে শক্ত ভাষা ব্যবহার করতে হয়’ : ট্রাম্পের গালির বিষয়ে ন্যাটো প্রধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামলার পর ফরদোর পরিস্থিতি দেখতে গিয়েছিল ইসরায়েলি এজেন্টরা: ট্রাম্প
হামলার পর ফরদোর পরিস্থিতি দেখতে গিয়েছিল ইসরায়েলি এজেন্টরা: ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা, ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা, ক্ষতি আসলে কতোটা?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাহায্য করতে চেয়ে ট্রাম্পকে ফোন করেছিলেন পুতিন
সাহায্য করতে চেয়ে ট্রাম্পকে ফোন করেছিলেন পুতিন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান সাহসিকতার সঙ্গে লড়াই করেছে, স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরান সাহসিকতার সঙ্গে লড়াই করেছে, স্বীকার করলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে যুদ্ধ করে অস্ত্র সংকটে পড়েছে ইসরায়েল: এনবিসি
ইরানের সঙ্গে যুদ্ধ করে অস্ত্র সংকটে পড়েছে ইসরায়েল: এনবিসি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হার্দিকের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জনে মুখ খুললেন বলিউড অভিনেত্রী
হার্দিকের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জনে মুখ খুললেন বলিউড অভিনেত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হামলায় পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘ভয়াবহভাবে ক্ষতিগ্রস্ত’ হয়েছে: ইরান
হামলায় পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘ভয়াবহভাবে ক্ষতিগ্রস্ত’ হয়েছে: ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ বছরের সংসার ভাঙলো কনার
৬ বছরের সংসার ভাঙলো কনার

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানে ট্রাম্পের হামলা যেভাবে উত্তর কোরিয়াকে আরও শক্তিশালী করবে
ইরানে ট্রাম্পের হামলা যেভাবে উত্তর কোরিয়াকে আরও শক্তিশালী করবে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কমলাপুর স্টেশনে ট্রেনের টয়লেটে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ, রেলওয়ে কর্মচারী আটক
কমলাপুর স্টেশনে ট্রেনের টয়লেটে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ, রেলওয়ে কর্মচারী আটক

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নোবেলের বিয়ে নিয়ে প্রথম স্ত্রীর ইঙ্গিতপূর্ণ পোস্ট!
নোবেলের বিয়ে নিয়ে প্রথম স্ত্রীর ইঙ্গিতপূর্ণ পোস্ট!

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুদক সচিব খোরশেদা ইয়াসমীন ওএসডি
দুদক সচিব খোরশেদা ইয়াসমীন ওএসডি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতিতে এখনো স্বীকৃতি দেননি ইরানের সর্বোচ্চ নেতা
যুদ্ধবিরতিতে এখনো স্বীকৃতি দেননি ইরানের সর্বোচ্চ নেতা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাক্তন স্বামীর সম্পত্তিতে অধিকার পেলেন না কারিশমা কন্যা
প্রাক্তন স্বামীর সম্পত্তিতে অধিকার পেলেন না কারিশমা কন্যা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে ১১ দিন ধরে ব্রিটিশ এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান, বাড়ছে রহস্য
ভারতে ১১ দিন ধরে ব্রিটিশ এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান, বাড়ছে রহস্য

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্নীতির শাস্তি, ওসি থেকে এসআই
দুর্নীতির শাস্তি, ওসি থেকে এসআই

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পরমাণু স্থাপনা ধ্বংস না হওয়ার খবর আবারও নাকচ করলেন ট্রাম্প
ইরানের পরমাণু স্থাপনা ধ্বংস না হওয়ার খবর আবারও নাকচ করলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ব্যক্তি প্রধানমন্ত্রী পদে সর্বোচ্চ ১০ বছর, শর্তসাপেক্ষে একমত বিএনপি
এক ব্যক্তি প্রধানমন্ত্রী পদে সর্বোচ্চ ১০ বছর, শর্তসাপেক্ষে একমত বিএনপি

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মারাই গেলেন সেই ইরানি কমান্ডার
মারাই গেলেন সেই ইরানি কমান্ডার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী সপ্তাহে বৈঠকে বসবে যুক্তরাষ্ট্র ও ইরান: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহে বৈঠকে বসবে যুক্তরাষ্ট্র ও ইরান: ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমান চলাচল বন্ধ রাখার সময় বাড়িয়েছে ইরান
বিমান চলাচল বন্ধ রাখার সময় বাড়িয়েছে ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ আগস্ট নতুন বাংলাদেশ দিবস
৮ আগস্ট নতুন বাংলাদেশ দিবস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি ঘোষণা
বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্পকে নোবেল শান্তি পুরস্কারের জন্য মনোনয়ন
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্পকে নোবেল শান্তি পুরস্কারের জন্য মনোনয়ন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ইরান আগ্রাসনকে সমর্থন করেন না বেশির ভাগ মার্কিনি: জরিপ
ট্রাম্পের ইরান আগ্রাসনকে সমর্থন করেন না বেশির ভাগ মার্কিনি: জরিপ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২টি এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান কিনছে যুক্তরাজ্য
১২টি এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান কিনছে যুক্তরাজ্য

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারের আমির ও প্রধানমন্ত্রীকে উপহার পাঠালেন খালেদা জিয়া
কাতারের আমির ও প্রধানমন্ত্রীকে উপহার পাঠালেন খালেদা জিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মাহাথির বোঝেন ইউনূস বোঝেন না
মাহাথির বোঝেন ইউনূস বোঝেন না

সম্পাদকীয়

ঝরনায় মৃত্যুর মিছিল
ঝরনায় মৃত্যুর মিছিল

নগর জীবন

চোরাই পণ্যে সয়লাব সিলেট
চোরাই পণ্যে সয়লাব সিলেট

নগর জীবন

জামায়াতের হাতে কেউ কষ্ট পেলে নিঃশর্ত ক্ষমা চাই
জামায়াতের হাতে কেউ কষ্ট পেলে নিঃশর্ত ক্ষমা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

খেলা হবে-সিন্ডিকেট
খেলা হবে-সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

পাওনা নিয়ে পিডিবি-আদানি দ্বন্দ্ব
পাওনা নিয়ে পিডিবি-আদানি দ্বন্দ্ব

পেছনের পৃষ্ঠা

অপেক্ষা বছরের পর বছর ভোগান্তিতে চালকরা
অপেক্ষা বছরের পর বছর ভোগান্তিতে চালকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা আসিফকে ক্ষমা চাইতে হবে
উপদেষ্টা আসিফকে ক্ষমা চাইতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে বিনিয়োগে অনেকে সর্বস্বান্ত
শেয়ারবাজারে বিনিয়োগে অনেকে সর্বস্বান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

কে জয়ী ১২ দিনের যুদ্ধে
কে জয়ী ১২ দিনের যুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসীদের জোয়ারে চ্যালেঞ্জে স্থানীয়রা
প্রবাসীদের জোয়ারে চ্যালেঞ্জে স্থানীয়রা

মাঠে ময়দানে

প্রধানমন্ত্রী ১০ বছরে বিএনপি সম্মত
প্রধানমন্ত্রী ১০ বছরে বিএনপি সম্মত

প্রথম পৃষ্ঠা

খানাখন্দে বেহাল সড়ক
খানাখন্দে বেহাল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

৫ আগস্টের পর অপেক্ষায় ছিলাম আমার ভাই ফিরে আসবে
৫ আগস্টের পর অপেক্ষায় ছিলাম আমার ভাই ফিরে আসবে

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক সিইসি হাবিবুল গ্রেপ্তার
সাবেক সিইসি হাবিবুল গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

মীরজাফর যুগে যুগে
মীরজাফর যুগে যুগে

সম্পাদকীয়

কমলাপুরে ট্রেনে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ
কমলাপুরে ট্রেনে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

কূটনীতি কেবল পুরুষের জন্য নয়
কূটনীতি কেবল পুরুষের জন্য নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জমেছে ইনটেক্স বাংলাদেশ প্রদর্শনী
জমেছে ইনটেক্স বাংলাদেশ প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের সময় প্রকাশে সবাই সন্তুষ্ট
ভোটের সময় প্রকাশে সবাই সন্তুষ্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

পদাবনতি হয়ে ওসি এখন এসআই
পদাবনতি হয়ে ওসি এখন এসআই

নগর জীবন

কমিশনারের পদত্যাগ দাবি
কমিশনারের পদত্যাগ দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

আগে স্থানীয় নির্বাচনের অনুরোধ জামায়াতের
আগে স্থানীয় নির্বাচনের অনুরোধ জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আইকনিক চরিত্রে কিয়ারা
আইকনিক চরিত্রে কিয়ারা

শোবিজ

প্রথম দিনে ব্যাটিং বিপর্যয়ে বাংলাদেশ
প্রথম দিনে ব্যাটিং বিপর্যয়ে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রেনে কাটা পড়লেন দুই মোটরসাইকেল আরোহী
ট্রেনে কাটা পড়লেন দুই মোটরসাইকেল আরোহী

দেশগ্রাম

ছিনতাইকারীর ঘুসিতে সাংবাদিক নিহত
ছিনতাইকারীর ঘুসিতে সাংবাদিক নিহত

খবর

খাল বাঁচাতে আবর্জনা অপসারণে ছাত্র-জনতা
খাল বাঁচাতে আবর্জনা অপসারণে ছাত্র-জনতা

দেশগ্রাম

এখনো স্বস্তি ফেরেনি দেশের অর্থনীতিতে
এখনো স্বস্তি ফেরেনি দেশের অর্থনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা