শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৩৭, বৃহস্পতিবার, ১৯ নভেম্বর, ২০২০ আপডেট:

কাবাঘরে হাজরে আসওয়াদ প্রতিস্থাপনে বিশ্বনবীর সমাধান

মুফতি রুহুল আমীন কাসেমী
অনলাইন ভার্সন
কাবাঘরে হাজরে আসওয়াদ প্রতিস্থাপনে বিশ্বনবীর সমাধান

পবিত্র মক্কা শহরে অবস্থিত আল্লাহর ঘর বায়তুল্লাহ  শরিফের দক্ষিণ-পূর্ব কোণে মাতাফ থেকে দেড় মিটার উঁচুতে প্রতিস্থাপিত, ৮ ইঞ্চি দৈর্ঘ্য ও ৭ ইঞ্চি প্রস্থের হাজরে আসওয়াদ বা কালো পাথর। হাদিসের বর্ণনায় বেহেশতি পাথর। নবীজি (সা.) বলেন, এই বেহেশতি পাথরের আলো যদি নিভিয়ে দেওয়া না হতো, তাহলে সূর্যের আলোও তার সামনে ম্লান হয়ে যেত। যা পৃথিবীর সর্বপ্রথম মানব-মানবী হজরত আদম ও হাওয়া (আ.) থেকে এই পৃথিবীতে বিদ্যমান রয়েছে। প্রাক-ইসলামী পৌত্তলিক সমাজেও এ পাথরকে সম্মান করা হতো যথাযথ মর্যাদায়। আগে এ পাথরটি শুভ্র ও আলোকময় ছিল। চুম্বনকারী ইমানদারের গুনাহ শুষে নিয়ে এ পাথরটি কালো আকার ধারণ করেছে।

তখন ৬০৫ খ্রিস্টাব্দ। প্রিয় নবী বিশ্বনবী মুহাম্মাদুর রসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ৩৫ বছর বয়সে পদার্পণ করলেন। মা-বাবা, দাদা হারানো যুবক ‘মুহাম্মদ’ মক্কার কোরাইশদের মাঝে সর্বোচ্চ আদর্শ, সচ্চরিত্র, সম্মান, বিশ্বস্ততায়, প্রশংসিত ও আল আমিন উপাধিতে ভূষিত হয়ে কোরাইশ বংশের সবার হৃদয়ের মণিকোঠার সিংহাসনে আরোহিত। ঠিক তখনই কোরাইশ বংশের সব গোত্র সম্মিলিতভাবে আপন মনে কাবাঘর পুনর্নির্মাণের অত্যন্ত মর্যাদাপূর্ণ সম্মানের কাজ করে চলছে। কোথাও পারস্পরিক হিংসা বিদ্বেষ ও বিভেদ পরিলক্ষিত হয়নি। কিন্তু সমস্যা বেধে গেল হাজরে আসওয়াদ পুনঃস্থাপন করাকে কেন্দ্র করে। প্রতি গোত্রই হাজরে আসওয়াদ পুনঃস্থাপনের মর্যাদা সমুন্নত রাখতে বদ্ধপরিকর। এ নিয়ে বাগ্বিতন্ডা চরম আকার ধারণ করল। কেননা সব গোত্রের লোকের দৃষ্টিতেই হাজরে আসওয়াদ স্থাপনই  প্রকৃত প্রাধান্যের নিদর্শন। অতএব প্রতিটি গোত্রের লোকেরা নিজ ধারণা অনুযায়ী এ বিরল মর্যাদা লাভের দাবিতে কঠোর অবস্থান গ্রহণ করল। কোরাইশদের সব গোত্রেরই উগ্র রণমূর্তি দেখে মক্কা নগরীর লোকেরা আতঙ্কে শিউরে উঠল। এভাবেই চার দিন অতিবাহিত হয়ে গেল। কোনোভাবেই কোনো মীমাংসার লক্ষণ দেখা যাচ্ছিল না। আরবের প্রথা অনুসারে রক্তপূর্ণ পাত্রে হাত ডুবিয়ে কোরাইশরা মৃত্যুর প্রতিজ্ঞা করল। চারদিকে অস্ত্রের ঝনঝনানি শুরু হয়ে গেল। এ সময় জলদগম্ভীর স্বরে উচ্চারিত হলো স্থির হও, স্থির হও, আমার কথা শোনো- এই বলে দীর্ঘ শূদ্র বৃদ্ধ আবু উমাইয়া উভয় বাহু ঊর্ধ্বে তুলে বললেন, স্থির হও, শান্ত হও। এ বৃদ্ধের স্বর শুনে সবাই ঘুরে দাঁড়াল। তিনি বললেন, একটা ভালো কাজ, ভালোয় ভালোয় সমাধানের পর তোমরা মন্দের অশুভ সূচনা কোরো না। শোনো, যে আগামীকাল ভোরে সবার আগে কাবা চত্বরে প্রবেশ করবে, এ বিবাদের মীমাংসার দায়িত্ব তার ওপর অর্পণ করে তোমরা তোমাদের এ কলহের অবসান ঘটাও। বৃদ্ধ আবু উমাইয়ার প্রস্তাবে সবাই সম্মত হয়ে রুদ্ধশ্বাসে অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করতে লাগল, পরদিন ভোরে কে সর্বপ্রথম কাবা চত্বরে প্রবেশ করে। সব পক্ষই নানাবিধ  চিন্তাভাবনায় অস্থির। হাজরে আসওয়াদ স্থাপনের গৌরব মর্যাদা ও সম্মান কার পক্ষে যাবে? সবাই অপলক নেত্রে পথের দিকে চেয়ে আছে। এমন সময় হঠাৎ অজস্র কণ্ঠধ্বনি উঠল- মারহাবা মারহাবা, এ যে আমাদের ‘আল আমিন’ আমরা এর সব ফয়সালায় সম্মত আছি। আমাদের কারও কোনো আপত্তি নেই।

যুবক আল আমিন দৃঢ় পায়ে এগিয়ে এলেন, অত্যন্ত শান্তশিষ্টভাবে সবার বক্তব্য শুনলেন। বিষয়টির জটিলতা ও ভয়াবহতা অনুধাবন করে, বুদ্ধিমত্তা ও বিচক্ষণতার পরিচয় দিয়ে বললেন, যেসব গোত্র হাজরে আসওয়াদ স্থাপনের মর্যাদালাভে আগ্রহী তারা নিজ নিজ গোত্রের একজন প্রতিনিধি নির্বাচিত করুক। পরামর্শ মোতাবেক প্রতি গোত্রই নিজ নিজ প্রতিনিধি নিযুক্ত করল। আল আমিন নিজের গায়ের চাদরখানা খুলে মাটিতে বিছিয়ে দিলেন, এরপর হাজরে আসওয়াদ নিজ হাতে তাতে রেখে নির্বাচিত প্রতিনিধিদের বললেন, তোমরা প্রত্যেকেই এ চাদর ওঠাও এবং সবাই মিলে হাজরে আসওয়াদকে কাবার পাশে নিয়ে যাও। সে মোতাবেক কাজ করা হলো। এরপর যুবক আল আমিন সেটি নিজ হাতে তুলে কাবার পূর্ব-দক্ষিণ কোণে স্থাপন করে দিলেন। এভাবেই বিশ্বনবীর দূরদর্শিতা ও বিচক্ষণতায় সমগ্র আরব জাতি আসন্ন রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ থেকে রক্ষা পেল এবং যুবক আল আমিনের ভূয়সী প্রশংসা করতে করতে সন্তুষ্টচিত্তে সবাই যার যার ঘরে ফিরে গেল। বর্তমানে এ পাথরটি অগ্নিকান্ডের দুর্ঘটনায় ভেঙে আট টুকরোয় পরিণত হয়েছে এবং ভেঙে যাওয়া টুকরোগুলো একসঙ্গে চুনাপাথরে রুপার ফ্রেমে বাঁধাই করে পুনঃস্থাপন করা হয়েছে। (আল বিদায়া ওয়ান নিহায়া-২/২৬৩)

এ ঘটনার পাঁচ বছর পরই আল্লাহর রসুলকে নবুয়তের সম্মানে সম্মানিত করা হয়। নাজিল হয় তাঁর ওপর ঐশীবাণী আল কোরআন। সমগ্র মানব জাতিকে এক আল্লাহর প্রতি ইমান এনে, তাঁরই ইবাদত করার প্রতি আহ্বান করলেন বিশ্বমানবতার মুক্তির দিশারি উম্মতের কান্ডারি মুহাম্মাদুর রসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম।

এই বিভাগের আরও খবর
নফল ইবাদতের মাস মহররম
নফল ইবাদতের মাস মহররম
ইতিহাসের পাতায় ইরান
ইতিহাসের পাতায় ইরান
আরবে প্রেরিত পাঁচ নবী-রাসুল
আরবে প্রেরিত পাঁচ নবী-রাসুল
নববর্ষে সুন্দর ভবিষ্যৎ গড়ার প্রত্যয় গ্রহণ করুন
নববর্ষে সুন্দর ভবিষ্যৎ গড়ার প্রত্যয় গ্রহণ করুন
জায়েদ ইবনে খাত্তাব (রা.)-এর বীরত্ব
জায়েদ ইবনে খাত্তাব (রা.)-এর বীরত্ব
‘হিজরি সপ্তাহ ১৪৪৭’ উদযাপন
‘হিজরি সপ্তাহ ১৪৪৭’ উদযাপন
শ্রেষ্ঠত্ব শুধু তাকওয়ার কারণে
শ্রেষ্ঠত্ব শুধু তাকওয়ার কারণে
ইখলাস মানুষের হৃদয়ে সৃষ্টি হয়
ইখলাস মানুষের হৃদয়ে সৃষ্টি হয়
হজ পালন শেষে দেশে ফিরেছেন ৫৪৩৯৭ জন
হজ পালন শেষে দেশে ফিরেছেন ৫৪৩৯৭ জন
হিজরি নববর্ষ উদযাপনে নানা আয়োজন
হিজরি নববর্ষ উদযাপনে নানা আয়োজন
মসজিদগুলোতে সামাজিক সহযোগিতা বাড়ানো দরকার
মসজিদগুলোতে সামাজিক সহযোগিতা বাড়ানো দরকার
যেভাবে মুসলিম ইতিহাসের গতিপথ বদলে যায়
যেভাবে মুসলিম ইতিহাসের গতিপথ বদলে যায়
সর্বশেষ খবর
নিরাপত্তার স্বার্থে আমার লাইসেন্স করা বৈধ অস্ত্র আছে: আসিফ মাহমুদ
নিরাপত্তার স্বার্থে আমার লাইসেন্স করা বৈধ অস্ত্র আছে: আসিফ মাহমুদ

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম

৩২ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

ছাদ থেকে লাফ দিয়ে মাদ্রাসাছাত্রীর আত্মহত্যা চেষ্টার অভিযোগ
ছাদ থেকে লাফ দিয়ে মাদ্রাসাছাত্রীর আত্মহত্যা চেষ্টার অভিযোগ

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারি বৃষ্টিপাতের বার্তা দিলো আবহাওয়া অধিদপ্তর
ভারি বৃষ্টিপাতের বার্তা দিলো আবহাওয়া অধিদপ্তর

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে রুশ হামলায় এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত
ইউক্রেনে রুশ হামলায় এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টা শাটডাউনের পর এনবিআরের আন্দোলন প্রত্যাহার
৪৮ ঘণ্টা শাটডাউনের পর এনবিআরের আন্দোলন প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'ক্যাটরিনা কখনও আলোচনা করে না', ভিকির কণ্ঠে আক্ষেপ
'ক্যাটরিনা কখনও আলোচনা করে না', ভিকির কণ্ঠে আক্ষেপ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নড়াইলে এইচএসসি পরীক্ষার কেন্দ্রসচিব ও ট্যাগ অফিসারকে অব্যাহতি
নড়াইলে এইচএসসি পরীক্ষার কেন্দ্রসচিব ও ট্যাগ অফিসারকে অব্যাহতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সবার অধিকার রক্ষায় কাজ করবে বিএনপি : তাহসিনা রুশদীর লুনা
সবার অধিকার রক্ষায় কাজ করবে বিএনপি : তাহসিনা রুশদীর লুনা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহারে মাউশির নতুন নির্দেশনা
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহারে মাউশির নতুন নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাবিপ্রবির প্রথম বর্ষের ক্লাস শুরু ৭ জুলাই
শাবিপ্রবির প্রথম বর্ষের ক্লাস শুরু ৭ জুলাই

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘প্রাণিস্বাস্থ্যের বিষয়ে আপোসের কোনো সুযোগ নেই’
‘প্রাণিস্বাস্থ্যের বিষয়ে আপোসের কোনো সুযোগ নেই’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সড়ক দুর্ঘটনায় পথচারী নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় পথচারী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুরাদনগরের ঘটনায় ৪ জনের নামে পর্নোগ্রাফি মামলা, কারাগারে প্রেরণ
মুরাদনগরের ঘটনায় ৪ জনের নামে পর্নোগ্রাফি মামলা, কারাগারে প্রেরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে এইচএসসি পরীক্ষা কেন্দ্রের সামনে গুলিবর্ষণ, যুবক আটক
মুন্সীগঞ্জে এইচএসসি পরীক্ষা কেন্দ্রের সামনে গুলিবর্ষণ, যুবক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তালগাছ কেটে বাবুই পাখি হত্যার ঘটনায় দুই মামলা
তালগাছ কেটে বাবুই পাখি হত্যার ঘটনায় দুই মামলা

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

মুন্সিগঞ্জে পুলিশের ওপর হামলায় ৪ জনের সাজা
মুন্সিগঞ্জে পুলিশের ওপর হামলায় ৪ জনের সাজা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশব্যাপী দূষণরোধে অভিযানে ২৫ কোটিরও বেশি জরিমানা
দেশব্যাপী দূষণরোধে অভিযানে ২৫ কোটিরও বেশি জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাড়ির ধাক্কায় নারীর মৃত্যু
গাড়ির ধাক্কায় নারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘গ্রীন অ্যান্ড ক্লিন নারায়ণগঞ্জ’ কর্মসূচিতে গাছ লাগাল আনসার-ভিডিপি
‘গ্রীন অ্যান্ড ক্লিন নারায়ণগঞ্জ’ কর্মসূচিতে গাছ লাগাল আনসার-ভিডিপি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনবিআর পরিস্থিতি সামাল দিতে ৫ সদস্যের কমিটি গঠন
এনবিআর পরিস্থিতি সামাল দিতে ৫ সদস্যের কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিএসইসির ফ্যামিলি ডে আগামী ৬ জুলাই
ডিএসইসির ফ্যামিলি ডে আগামী ৬ জুলাই

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদপুর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি নাছির ২ দিনের রিমান্ডে
চাঁদপুর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি নাছির ২ দিনের রিমান্ডে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে ১০০ গ্রাম হেরোইনসহ দুইজন গ্রেপ্তার
সিরাজগঞ্জে ১০০ গ্রাম হেরোইনসহ দুইজন গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাকরির ক্ষেত্রে কম্বাইন্ড ডিগ্রি প্রাধান্য পাবে: শেকৃবিতে উপদেষ্টা ফরিদা আখতার
চাকরির ক্ষেত্রে কম্বাইন্ড ডিগ্রি প্রাধান্য পাবে: শেকৃবিতে উপদেষ্টা ফরিদা আখতার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জকসু নির্বাচনের রোডম্যাপসহ জবি ছাত্র অধিকারের  ৩ দফা দাবি
জকসু নির্বাচনের রোডম্যাপসহ জবি ছাত্র অধিকারের  ৩ দফা দাবি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধর্ষণের অভিযোগে যুবককে পুলিশে সোপর্দ
ধর্ষণের অভিযোগে যুবককে পুলিশে সোপর্দ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বড়াইগ্রামে শিশু ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে বৃদ্ধ গ্রেফতার
বড়াইগ্রামে শিশু ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে বৃদ্ধ গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামের সোনাহাট স্থলবন্দর সড়কে যানবাহন চলাচল বন্ধ
কুড়িগ্রামের সোনাহাট স্থলবন্দর সড়কে যানবাহন চলাচল বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্যাসিবাদের কোনো দোসর বিএনপির সদস্য হতে পারবে না : অধ্যাপক মামুন মাহমুদ
ফ্যাসিবাদের কোনো দোসর বিএনপির সদস্য হতে পারবে না : অধ্যাপক মামুন মাহমুদ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
নারীকে ধর্ষণ-ভিডিও ধারণ, প্রধান আসামিসহ গ্রেফতার ৫
নারীকে ধর্ষণ-ভিডিও ধারণ, প্রধান আসামিসহ গ্রেফতার ৫

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসফাহানের ভূগর্ভেই ইরানের পারমাণবিক শক্তি, যা ধ্বংসে অক্ষম মার্কিন ‘বাঙ্কার বাস্টার’
ইসফাহানের ভূগর্ভেই ইরানের পারমাণবিক শক্তি, যা ধ্বংসে অক্ষম মার্কিন ‘বাঙ্কার বাস্টার’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯০ ডিগ্রি বাঁক! ‘অদ্ভুত’ সেতু নকশায় বরখাস্ত ৭ প্রকৌশলী
৯০ ডিগ্রি বাঁক! ‘অদ্ভুত’ সেতু নকশায় বরখাস্ত ৭ প্রকৌশলী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ইঙ্গিত দিলেন ট্রাম্পের ছেলে
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ইঙ্গিত দিলেন ট্রাম্পের ছেলে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিডিয়াই আমাকে ‘পিয়া জান্নাতুল’ বানিয়েছে, ছেড়ে যেতে চাই না
মিডিয়াই আমাকে ‘পিয়া জান্নাতুল’ বানিয়েছে, ছেড়ে যেতে চাই না

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার প্রধানকে আর ঢুকতে না দেওয়ার ঘোষণা ইরানের
জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার প্রধানকে আর ঢুকতে না দেওয়ার ঘোষণা ইরানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমাম-খতিবদের বেতন পে স্কেল অনুযায়ী দিতে মন্ত্রণালয়ে চিঠি
ইমাম-খতিবদের বেতন পে স্কেল অনুযায়ী দিতে মন্ত্রণালয়ে চিঠি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম আবার কমলো
স্বর্ণের দাম আবার কমলো

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এনবিআর কর্মকর্তারা এতদিন আমাদের জ্বালিয়েছে, এখন সরকারকে: শওকত আজিজ
এনবিআর কর্মকর্তারা এতদিন আমাদের জ্বালিয়েছে, এখন সরকারকে: শওকত আজিজ

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেই আনিসা আজ এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেবেন
সেই আনিসা আজ এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেবেন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫০০ ধরনের ড্রোন-ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে ইউক্রেনে ভয়াবহ হামলা রাশিয়ার
৫০০ ধরনের ড্রোন-ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে ইউক্রেনে ভয়াবহ হামলা রাশিয়ার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কয়েক মাসের মধ্যেই সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম উৎপাদন শুরু করতে পারে ইরান: আইএইএ
কয়েক মাসের মধ্যেই সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম উৎপাদন শুরু করতে পারে ইরান: আইএইএ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে যুদ্ধে ইসরায়েলের ক্ষয়ক্ষতি তিন বিলিয়ন ডলার
ইরানের সঙ্গে যুদ্ধে ইসরায়েলের ক্ষয়ক্ষতি তিন বিলিয়ন ডলার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের জনগণ ও অর্থনীতির সুরক্ষায় সরকার কঠোর হতে বাধ্য হবে
দেশের জনগণ ও অর্থনীতির সুরক্ষায় সরকার কঠোর হতে বাধ্য হবে

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইতিহাসের পাতায় ইরান
ইতিহাসের পাতায় ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সড়ক ভবন লুটেছে ১৫ ঠিকাদার
সড়ক ভবন লুটেছে ১৫ ঠিকাদার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরের আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া ৬ নেতার দুর্নীতি অনুসন্ধানে দুদক
এনবিআরের আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া ৬ নেতার দুর্নীতি অনুসন্ধানে দুদক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুরাদনগরের অপকর্মে আওয়ামী লীগ নেতা জড়িত : রিজভী
মুরাদনগরের অপকর্মে আওয়ামী লীগ নেতা জড়িত : রিজভী

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধর্ষণসহ ২৩ অপরাধে অভিযুক্ত ভবিষ্যৎ রাজার পুত্র
ধর্ষণসহ ২৩ অপরাধে অভিযুক্ত ভবিষ্যৎ রাজার পুত্র

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বজনীন পেনশন স্কিমে অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন ৩ লাখ ৭৩ হাজার
সর্বজনীন পেনশন স্কিমে অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন ৩ লাখ ৭৩ হাজার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকার ব্যর্থ, জুলাই ঘোষণাপত্র ৩ আগস্টে দেবে এনসিপি : নাহিদ
সরকার ব্যর্থ, জুলাই ঘোষণাপত্র ৩ আগস্টে দেবে এনসিপি : নাহিদ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভেনিসে রাজকীয় আয়োজনে জেফ বেজোসের বিয়ে
ভেনিসে রাজকীয় আয়োজনে জেফ বেজোসের বিয়ে

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেনের আরেকটি এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত
ইউক্রেনের আরেকটি এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৯.২ ডিগ্রি তাপদাহের মধ্যেই আরব আমিরাতে শিলাবৃষ্টি!
৪৯.২ ডিগ্রি তাপদাহের মধ্যেই আরব আমিরাতে শিলাবৃষ্টি!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুষ্ট গরুর চেয়ে শূন্য গোয়াল ভালো : মির্জা আব্বাস
দুষ্ট গরুর চেয়ে শূন্য গোয়াল ভালো : মির্জা আব্বাস

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫ আগস্ট পালিত হবে ‘গণঅভ্যুত্থান দিবস’
৫ আগস্ট পালিত হবে ‘গণঅভ্যুত্থান দিবস’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবু সাঈদের শাহাদাতবার্ষিকীতেই জুলাই সনদে স্বাক্ষরের আশা ছিল : আলী রীয়াজ
আবু সাঈদের শাহাদাতবার্ষিকীতেই জুলাই সনদে স্বাক্ষরের আশা ছিল : আলী রীয়াজ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেফালির মৃত্যুর কারণ জানা গেল, পুলিশ বলছে 'তবু চলবে তদন্ত'
শেফালির মৃত্যুর কারণ জানা গেল, পুলিশ বলছে 'তবু চলবে তদন্ত'

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুমিল্লার সেই ভিডিও সামাজিক মাধ্যম থেকে সরাতে হাইকোর্টের নির্দেশ
কুমিল্লার সেই ভিডিও সামাজিক মাধ্যম থেকে সরাতে হাইকোর্টের নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সায়েন্সল্যাব মোড় অবরোধ আইডিয়ালের শিক্ষার্থীদের
সায়েন্সল্যাব মোড় অবরোধ আইডিয়ালের শিক্ষার্থীদের

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিল পেতে চাও যদি দাও ঘড়ি কিংবা নারী
বিল পেতে চাও যদি দাও ঘড়ি কিংবা নারী

প্রথম পৃষ্ঠা

দরজা বন্ধ বাংলাদেশিদের
দরজা বন্ধ বাংলাদেশিদের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির নির্বাচনি কৌশল চূড়ান্ত
বিএনপির নির্বাচনি কৌশল চূড়ান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের নতুন নিষেধাজ্ঞা কেমন প্রভাব পড়বে?
ভারতের নতুন নিষেধাজ্ঞা কেমন প্রভাব পড়বে?

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অচল ব্যবসাবাণিজ্য
অচল ব্যবসাবাণিজ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব অবরুদ্ধ
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব অবরুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে ব্যবসায়ীদের
পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

দরজা ভেঙে ধর্ষণের অভিযোগে নারীর মামলা
দরজা ভেঙে ধর্ষণের অভিযোগে নারীর মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে গাড়িমেলা
আইসিসিবিতে গাড়িমেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রয়োজনে আবারও লড়াইয়ে নামব
প্রয়োজনে আবারও লড়াইয়ে নামব

প্রথম পৃষ্ঠা

সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা
সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা

প্রথম পৃষ্ঠা

‘কাঁটা লাগা গার্ল’র ভাগ্য বদলে ছিল যেভাবে...
‘কাঁটা লাগা গার্ল’র ভাগ্য বদলে ছিল যেভাবে...

শোবিজ

মৌর ‘চাইল্ড অব দ্য স্টেশন’
মৌর ‘চাইল্ড অব দ্য স্টেশন’

শোবিজ

হরমুজ প্রণালি : যুদ্ধ বন্ধের ‘ট্রাম্প কার্ড’
হরমুজ প্রণালি : যুদ্ধ বন্ধের ‘ট্রাম্প কার্ড’

সম্পাদকীয়

চ্যালেঞ্জের মুখে রাজস্ব অর্জন
চ্যালেঞ্জের মুখে রাজস্ব অর্জন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুরি দেখিয়ে হুমকি প্রধান উপদেষ্টাকে অবশেষে গ্রেপ্তার
ছুরি দেখিয়ে হুমকি প্রধান উপদেষ্টাকে অবশেষে গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভেজাল খাদ্যে বাড়ছে মরণব্যাধি
ভেজাল খাদ্যে বাড়ছে মরণব্যাধি

নগর জীবন

গাজায় নিহত লাখের বেশি ট্রাম্প বললেন এক সপ্তাহের মধ্যে যুদ্ধবিরতি
গাজায় নিহত লাখের বেশি ট্রাম্প বললেন এক সপ্তাহের মধ্যে যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বিশাল সমাবেশ
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বিশাল সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

তারকাদের ভিন্ন প্রতিভা
তারকাদের ভিন্ন প্রতিভা

শোবিজ

জাপানে সেরা রুনার ‘নীলপদ্ম’
জাপানে সেরা রুনার ‘নীলপদ্ম’

শোবিজ

গুরু-শিষ্যের লড়াই ক্লাব বিশ্বকাপে
গুরু-শিষ্যের লড়াই ক্লাব বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

সেই ইচ্ছাটি এখনো কষ্ট দেয় - সৈয়দ আবদুল হাদী
সেই ইচ্ছাটি এখনো কষ্ট দেয় - সৈয়দ আবদুল হাদী

শোবিজ

প্যাডেল স্ল্যাম-২৫
প্যাডেল স্ল্যাম-২৫

মাঠে ময়দানে

মারা গেলেন কিশোরগঞ্জের সেই গোরখোদক মনু মিয়া
মারা গেলেন কিশোরগঞ্জের সেই গোরখোদক মনু মিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুটবলে অন্যরকম দিন
ফুটবলে অন্যরকম দিন

মাঠে ময়দানে

রাশেদ-অমিও জিতেছেন মুয়েথাই বেল্ট
রাশেদ-অমিও জিতেছেন মুয়েথাই বেল্ট

মাঠে ময়দানে

নাজমুলের নেতৃত্ব ছাড়া নিয়ে প্রশ্ন
নাজমুলের নেতৃত্ব ছাড়া নিয়ে প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

বিশ্বাস করি বাংলাদেশও টেস্টে এগোবে
বিশ্বাস করি বাংলাদেশও টেস্টে এগোবে

মাঠে ময়দানে