শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৫৫, মঙ্গলবার, ২৪ নভেম্বর, ২০২০

ইবাদতের বসন্ত শীতকাল

যুবায়ের আহমাদ
অনলাইন ভার্সন
ইবাদতের বসন্ত শীতকাল

ঋতুর পালাবদলে হাজির হওয়া শীতকাল মুমিনের জন্য অনন্য আশীর্বাদ। অন্যান্য মৌসুমের চেয়ে এ মৌসুমে অনেক বেশি ইবাদত করা যায়। তাই তো রসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম শীতকে মুমিনের বসন্ত বলে উল্লেখ করেছেন। আবু সাঈদ খুদরি (রা.) থেকে বর্ণিত, রসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘শীতকাল হচ্ছে মুমিনের বসন্তকাল।’ মুসনাদে আহমাদ। শীতকালে যেসব ইবাদতে সহজে আল্লাহর নৈকট্য লাভ করা যায়- শুকরিয়া আদায় : শীতকাল আল্লাহর পক্ষ থেকে আমাদের জন্য এক অনন্য নিয়ামত। শীতের কুয়াশাচ্ছন্ন ভোরের সূর্যোদয়ের মনোরম দৃশ্য আমাদের প্রাণ জুড়িয়ে দেয়। মিষ্টি সূর্যরশ্মিতে ঘাসের ডগায় জমে থাকা শিশিরবিন্দুগুলো মুক্তাদানার মতো ঝলমল করে। গাছের পাতা থেকে শিশির ঝরে পড়ার টুপটাপ শব্দ আর পাখিদের কিচিরমিচির আন্দোলিত করে আমাদের মনকে। কি অপরূপ শীতের সকাল! শিশিরে ভেজা বিশাল পুষ্পিত শর্ষে খেত, সবুজ রং ধরা গম খেত, টমেটো, কাঁচা মরিচসহ বিভিন্ন ধরনের সবজি খেত ফসলের মাঠকে সাজিয়ে তোলে। বাজারে ফুলকপি, বাঁধাকপি, মুলা, শালগম, গাজর, ব্রোকলি, শিম ইত্যাদি সবজির পসরা চোখে পড়ে। এত সুন্দর করে শীতের প্রকৃতিকে কে সাজান? তিনিই আল্লাহ। শীতকাল মানেই নানা রকমের পিঠার আয়োজন। শীতের পিঠাগুলোর অনন্য উপাদান খেজুরের গুড়। গুড় তৈরির রস পাওয়া যায় শীতকালেই। খেজুর রসের পায়েস এক মজাদার খাবার। অত্যন্ত সুস্বাদু ও মানবদেহের জন্য উপকারী এ খেজুর গাছের মিষ্টি রসের ব্যবস্থা কে করেন? উত্তর একটিই- আল্লাহ। তিনি বলছেন, ‘মানুষ তার খাদ্যের প্রতি লক্ষ্য করুক। আমি তো অঝর ধারায় বৃষ্টি বর্ষণ করেছি। এরপর মাটিকে বিদীর্ণ করেছি। আর তাতে উৎপন্ন করেছি শস্যাদি, আঙুর, শাকসবজি, খেজুর, বহু বৃক্ষবিশিষ্ট বাগান, ফলফলারি ও ঘাস। এসব তোমাদের ও তোমাদের পালিত পশুকুলের জীবনধারণের জন্য।’ সুরা আবাসা, আয়াত ২৪-৩২। শীতকালে এতসব নিয়ামত দিয়ে আমাদের চারপাশকে যে মহান রব ভরে তোলেন প্রাণ ভরে তাঁর শুকরিয়া আদায়ই আমাদের প্রথম কাজ। শীতকালে দিন থাকে খুবই ছোট এবং ঠাণ্ডা। ফলে দীর্ঘ সময় না খেয়ে যেমন থাকতে হয় না, তেমনি তৃষ্ণার্ত হওয়ারও ভয়ও কম। এজন্যই রসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘শীতল (সহজ) গনিমত হলো শীতকালে রোজা রাখা।’ তিরমিজি। কাজা রোজা রমজানের পরই আদায় করা উচিত। তবু যদি কোনো কারণে কারও কাজা রোজা থেকে যায় তবে এটিই হলো কাজা রোজাগুলো আদায় করে নেওয়ার উত্তম সময়। শীতকালে রাত হয় দীর্ঘ। কেউ যদি এশার সালাতের পর রাত ৯টায়ও ঘুমায় আর ভোর ৪টা পর্যন্ত টানা ঘুমায় তবু পুরো সাত ঘণ্টা ঘুমানো হবে। আর ভোর ৪টার পরও শীতকালে প্রায় দুই ঘণ্টা রাত থাকে। একজন মুমিন চাইলে সে দুই ঘণ্টা আল্লাহর নৈকট্য লাভে তাহাজ্জুদে কাটাতে পারে। তাই তো হাদিসে এসেছে, ‘শীতের রাত দীর্ঘ হওয়ায় মুমিন নফল নামাজ পড়তে পারে এবং দিন ছোট হওয়ায় রোজা রাখতে পারে।’ বায়হাকি।

অজু ও নামাজের অপেক্ষা :  শীতকালে পরিপূর্ণভাবে অজু করা অনেক সওয়াবের কাজ। এমনকি যদি কেউ গরম পানি দিয়ে অজু করে সেও সেই পুণ্য পাবে। ‘রসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, আমি কি তোমাদের এমন কিছু শিখিয়ে দেব না যার কারণে আল্লাহ পাপ মোচন করবেন এবং জান্নাতে তোমাদের মর্যাদা বৃদ্ধি করবেন? সাহাবিরা বললেন, হ্যাঁ আল্লাহর রসুল! তিনি বললেন, মন না চাইলেও ভালোভাবে অজু করা, অধিক পদক্ষেপে মসজিদে যাওয়া এবং এক নামাজের পর আরেক নামাজের জন্য অপেক্ষা করা।’ মুসলিম।

পর্যাপ্ত শীতবস্ত্র না থাকায় শীতকালে অনেক গরিব মানুষকে কষ্ট করতে হয়। শীতার্ত মানুষকে প্রয়োজনীয় বস্ত্র দিয়ে জান্নাতের মহা নিয়ামত লাভে ধন্য হওয়ার সুযোগ রয়েছে। রসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, ‘যে ব্যক্তি কোনো বস্ত্রহীনকে কাপড় পরাবে আল্লাহ তাকে জান্নাতের সবুজ রেশমি কাপড় পরাবেন। যে ব্যক্তি কোনো তৃষ্ণার্তকে পানি পান করাবে মহামহিম আল্লাহ তাকে জান্নাতের পবিত্র প্রতীকধারী শরাব পান করাবেন।’ আবু দাউদ। আমাদের নিকটস্থ অভাবী মানুষটিকে একটি শীতবস্ত্র কিনে দিয়ে আমরাও পেতে পারি জান্নাতের সেই সবুজ রেশমি পোশাক। আল্লাহ আমাদের তৌফিক দিন!

লেখক : জাতীয় পুরস্কারপ্রাপ্ত কারি ও খতিব, বাইতুশ শফিক মসজিদ
বোর্ডবাজার (আ. গনি রোড), গাজীপুর।

এই বিভাগের আরও খবর
নফল ইবাদতের মাস মহররম
নফল ইবাদতের মাস মহররম
ইতিহাসের পাতায় ইরান
ইতিহাসের পাতায় ইরান
আরবে প্রেরিত পাঁচ নবী-রাসুল
আরবে প্রেরিত পাঁচ নবী-রাসুল
নববর্ষে সুন্দর ভবিষ্যৎ গড়ার প্রত্যয় গ্রহণ করুন
নববর্ষে সুন্দর ভবিষ্যৎ গড়ার প্রত্যয় গ্রহণ করুন
জায়েদ ইবনে খাত্তাব (রা.)-এর বীরত্ব
জায়েদ ইবনে খাত্তাব (রা.)-এর বীরত্ব
‘হিজরি সপ্তাহ ১৪৪৭’ উদযাপন
‘হিজরি সপ্তাহ ১৪৪৭’ উদযাপন
শ্রেষ্ঠত্ব শুধু তাকওয়ার কারণে
শ্রেষ্ঠত্ব শুধু তাকওয়ার কারণে
ইখলাস মানুষের হৃদয়ে সৃষ্টি হয়
ইখলাস মানুষের হৃদয়ে সৃষ্টি হয়
হজ পালন শেষে দেশে ফিরেছেন ৫৪৩৯৭ জন
হজ পালন শেষে দেশে ফিরেছেন ৫৪৩৯৭ জন
হিজরি নববর্ষ উদযাপনে নানা আয়োজন
হিজরি নববর্ষ উদযাপনে নানা আয়োজন
মসজিদগুলোতে সামাজিক সহযোগিতা বাড়ানো দরকার
মসজিদগুলোতে সামাজিক সহযোগিতা বাড়ানো দরকার
যেভাবে মুসলিম ইতিহাসের গতিপথ বদলে যায়
যেভাবে মুসলিম ইতিহাসের গতিপথ বদলে যায়
সর্বশেষ খবর
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম

১৬ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

ছাদ থেকে লাফ দিয়ে মাদ্রাসাছাত্রীর আত্মহত্যা চেষ্টার অভিযোগ
ছাদ থেকে লাফ দিয়ে মাদ্রাসাছাত্রীর আত্মহত্যা চেষ্টার অভিযোগ

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারি বৃষ্টিপাতের বার্তা দিলো আবহাওয়া অধিদপ্তর
ভারি বৃষ্টিপাতের বার্তা দিলো আবহাওয়া অধিদপ্তর

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে রুশ হামলায় এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত
ইউক্রেনে রুশ হামলায় এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টা শাটডাউনের পর এনবিআরের আন্দোলন প্রত্যাহার
৪৮ ঘণ্টা শাটডাউনের পর এনবিআরের আন্দোলন প্রত্যাহার

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

'ক্যাটরিনা কখনও আলোচনা করে না', ভিকির কণ্ঠে আক্ষেপ
'ক্যাটরিনা কখনও আলোচনা করে না', ভিকির কণ্ঠে আক্ষেপ

৪৭ মিনিট আগে | শোবিজ

নড়াইলে এইচএসসি পরীক্ষার কেন্দ্রসচিব ও ট্যাগ অফিসারকে অব্যাহতি
নড়াইলে এইচএসসি পরীক্ষার কেন্দ্রসচিব ও ট্যাগ অফিসারকে অব্যাহতি

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সবার অধিকার রক্ষায় কাজ করবে বিএনপি : তাহসিনা রুশদীর লুনা
সবার অধিকার রক্ষায় কাজ করবে বিএনপি : তাহসিনা রুশদীর লুনা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহারে মাউশির নতুন নির্দেশনা
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহারে মাউশির নতুন নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাবিপ্রবির প্রথম বর্ষের ক্লাস শুরু ৭ জুলাই
শাবিপ্রবির প্রথম বর্ষের ক্লাস শুরু ৭ জুলাই

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘প্রাণিস্বাস্থ্যের বিষয়ে আপোসের কোনো সুযোগ নেই’
‘প্রাণিস্বাস্থ্যের বিষয়ে আপোসের কোনো সুযোগ নেই’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সড়ক দুর্ঘটনায় পথচারী নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় পথচারী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুরাদনগরের ঘটনায় ৪ জনের নামে পর্নোগ্রাফি মামলা, কারাগারে প্রেরণ
মুরাদনগরের ঘটনায় ৪ জনের নামে পর্নোগ্রাফি মামলা, কারাগারে প্রেরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে এইচএসসি পরীক্ষা কেন্দ্রের সামনে গুলিবর্ষণ, যুবক আটক
মুন্সীগঞ্জে এইচএসসি পরীক্ষা কেন্দ্রের সামনে গুলিবর্ষণ, যুবক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তালগাছ কেটে বাবুই পাখি হত্যার ঘটনায় দুই মামলা
তালগাছ কেটে বাবুই পাখি হত্যার ঘটনায় দুই মামলা

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

মুন্সিগঞ্জে পুলিশের ওপর হামলায় ৪ জনের সাজা
মুন্সিগঞ্জে পুলিশের ওপর হামলায় ৪ জনের সাজা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশব্যাপী দূষণরোধে অভিযানে ২৫ কোটিরও বেশি জরিমানা
দেশব্যাপী দূষণরোধে অভিযানে ২৫ কোটিরও বেশি জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাড়ির ধাক্কায় নারীর মৃত্যু
গাড়ির ধাক্কায় নারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘গ্রীন অ্যান্ড ক্লিন নারায়ণগঞ্জ’ কর্মসূচিতে গাছ লাগাল আনসার-ভিডিপি
‘গ্রীন অ্যান্ড ক্লিন নারায়ণগঞ্জ’ কর্মসূচিতে গাছ লাগাল আনসার-ভিডিপি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনবিআর পরিস্থিতি সামাল দিতে ৫ সদস্যের কমিটি গঠন
এনবিআর পরিস্থিতি সামাল দিতে ৫ সদস্যের কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিএসইসির ফ্যামিলি ডে আগামী ৬ জুলাই
ডিএসইসির ফ্যামিলি ডে আগামী ৬ জুলাই

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদপুর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি নাছির ২ দিনের রিমান্ডে
চাঁদপুর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি নাছির ২ দিনের রিমান্ডে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে ১০০ গ্রাম হেরোইনসহ দুইজন গ্রেপ্তার
সিরাজগঞ্জে ১০০ গ্রাম হেরোইনসহ দুইজন গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাকরির ক্ষেত্রে কম্বাইন্ড ডিগ্রি প্রাধান্য পাবে: শেকৃবিতে উপদেষ্টা ফরিদা আখতার
চাকরির ক্ষেত্রে কম্বাইন্ড ডিগ্রি প্রাধান্য পাবে: শেকৃবিতে উপদেষ্টা ফরিদা আখতার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জকসু নির্বাচনের রোডম্যাপসহ জবি ছাত্র অধিকারের  ৩ দফা দাবি
জকসু নির্বাচনের রোডম্যাপসহ জবি ছাত্র অধিকারের  ৩ দফা দাবি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধর্ষণের অভিযোগে যুবককে পুলিশে সোপর্দ
ধর্ষণের অভিযোগে যুবককে পুলিশে সোপর্দ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বড়াইগ্রামে শিশু ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে বৃদ্ধ গ্রেফতার
বড়াইগ্রামে শিশু ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে বৃদ্ধ গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামের সোনাহাট স্থলবন্দর সড়কে যানবাহন চলাচল বন্ধ
কুড়িগ্রামের সোনাহাট স্থলবন্দর সড়কে যানবাহন চলাচল বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্যাসিবাদের কোনো দোসর বিএনপির সদস্য হতে পারবে না : অধ্যাপক মামুন মাহমুদ
ফ্যাসিবাদের কোনো দোসর বিএনপির সদস্য হতে পারবে না : অধ্যাপক মামুন মাহমুদ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের নেতা গ্রেফতার
কুড়িগ্রামে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের নেতা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
নারীকে ধর্ষণ-ভিডিও ধারণ, প্রধান আসামিসহ গ্রেফতার ৫
নারীকে ধর্ষণ-ভিডিও ধারণ, প্রধান আসামিসহ গ্রেফতার ৫

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসফাহানের ভূগর্ভেই ইরানের পারমাণবিক শক্তি, যা ধ্বংসে অক্ষম মার্কিন ‘বাঙ্কার বাস্টার’
ইসফাহানের ভূগর্ভেই ইরানের পারমাণবিক শক্তি, যা ধ্বংসে অক্ষম মার্কিন ‘বাঙ্কার বাস্টার’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ইঙ্গিত দিলেন ট্রাম্পের ছেলে
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ইঙ্গিত দিলেন ট্রাম্পের ছেলে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯০ ডিগ্রি বাঁক! ‘অদ্ভুত’ সেতু নকশায় বরখাস্ত ৭ প্রকৌশলী
৯০ ডিগ্রি বাঁক! ‘অদ্ভুত’ সেতু নকশায় বরখাস্ত ৭ প্রকৌশলী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিডিয়াই আমাকে ‘পিয়া জান্নাতুল’ বানিয়েছে, ছেড়ে যেতে চাই না
মিডিয়াই আমাকে ‘পিয়া জান্নাতুল’ বানিয়েছে, ছেড়ে যেতে চাই না

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার প্রধানকে আর ঢুকতে না দেওয়ার ঘোষণা ইরানের
জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার প্রধানকে আর ঢুকতে না দেওয়ার ঘোষণা ইরানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমাম-খতিবদের বেতন পে স্কেল অনুযায়ী দিতে মন্ত্রণালয়ে চিঠি
ইমাম-খতিবদের বেতন পে স্কেল অনুযায়ী দিতে মন্ত্রণালয়ে চিঠি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম আবার কমলো
স্বর্ণের দাম আবার কমলো

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এনবিআর কর্মকর্তারা এতদিন আমাদের জ্বালিয়েছে, এখন সরকারকে: শওকত আজিজ
এনবিআর কর্মকর্তারা এতদিন আমাদের জ্বালিয়েছে, এখন সরকারকে: শওকত আজিজ

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেই আনিসা আজ এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেবেন
সেই আনিসা আজ এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেবেন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫০০ ধরনের ড্রোন-ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে ইউক্রেনে ভয়াবহ হামলা রাশিয়ার
৫০০ ধরনের ড্রোন-ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে ইউক্রেনে ভয়াবহ হামলা রাশিয়ার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কয়েক মাসের মধ্যেই সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম উৎপাদন শুরু করতে পারে ইরান: আইএইএ
কয়েক মাসের মধ্যেই সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম উৎপাদন শুরু করতে পারে ইরান: আইএইএ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে যুদ্ধে ইসরায়েলের ক্ষয়ক্ষতি তিন বিলিয়ন ডলার
ইরানের সঙ্গে যুদ্ধে ইসরায়েলের ক্ষয়ক্ষতি তিন বিলিয়ন ডলার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের জনগণ ও অর্থনীতির সুরক্ষায় সরকার কঠোর হতে বাধ্য হবে
দেশের জনগণ ও অর্থনীতির সুরক্ষায় সরকার কঠোর হতে বাধ্য হবে

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইতিহাসের পাতায় ইরান
ইতিহাসের পাতায় ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সড়ক ভবন লুটেছে ১৫ ঠিকাদার
সড়ক ভবন লুটেছে ১৫ ঠিকাদার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরের আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া ৬ নেতার দুর্নীতি অনুসন্ধানে দুদক
এনবিআরের আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া ৬ নেতার দুর্নীতি অনুসন্ধানে দুদক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুরাদনগরের অপকর্মে আওয়ামী লীগ নেতা জড়িত : রিজভী
মুরাদনগরের অপকর্মে আওয়ামী লীগ নেতা জড়িত : রিজভী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধর্ষণসহ ২৩ অপরাধে অভিযুক্ত ভবিষ্যৎ রাজার পুত্র
ধর্ষণসহ ২৩ অপরাধে অভিযুক্ত ভবিষ্যৎ রাজার পুত্র

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বজনীন পেনশন স্কিমে অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন ৩ লাখ ৭৩ হাজার
সর্বজনীন পেনশন স্কিমে অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন ৩ লাখ ৭৩ হাজার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকার ব্যর্থ, জুলাই ঘোষণাপত্র ৩ আগস্টে দেবে এনসিপি : নাহিদ
সরকার ব্যর্থ, জুলাই ঘোষণাপত্র ৩ আগস্টে দেবে এনসিপি : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভেনিসে রাজকীয় আয়োজনে জেফ বেজোসের বিয়ে
ভেনিসে রাজকীয় আয়োজনে জেফ বেজোসের বিয়ে

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেনের আরেকটি এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত
ইউক্রেনের আরেকটি এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৯.২ ডিগ্রি তাপদাহের মধ্যেই আরব আমিরাতে শিলাবৃষ্টি!
৪৯.২ ডিগ্রি তাপদাহের মধ্যেই আরব আমিরাতে শিলাবৃষ্টি!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুষ্ট গরুর চেয়ে শূন্য গোয়াল ভালো : মির্জা আব্বাস
দুষ্ট গরুর চেয়ে শূন্য গোয়াল ভালো : মির্জা আব্বাস

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবু সাঈদের শাহাদাতবার্ষিকীতেই জুলাই সনদে স্বাক্ষরের আশা ছিল : আলী রীয়াজ
আবু সাঈদের শাহাদাতবার্ষিকীতেই জুলাই সনদে স্বাক্ষরের আশা ছিল : আলী রীয়াজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্ট পালিত হবে ‘গণঅভ্যুত্থান দিবস’
৫ আগস্ট পালিত হবে ‘গণঅভ্যুত্থান দিবস’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেফালির মৃত্যুর কারণ জানা গেল, পুলিশ বলছে 'তবু চলবে তদন্ত'
শেফালির মৃত্যুর কারণ জানা গেল, পুলিশ বলছে 'তবু চলবে তদন্ত'

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুমিল্লার সেই ভিডিও সামাজিক মাধ্যম থেকে সরাতে হাইকোর্টের নির্দেশ
কুমিল্লার সেই ভিডিও সামাজিক মাধ্যম থেকে সরাতে হাইকোর্টের নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সায়েন্সল্যাব মোড় অবরোধ আইডিয়ালের শিক্ষার্থীদের
সায়েন্সল্যাব মোড় অবরোধ আইডিয়ালের শিক্ষার্থীদের

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিল পেতে চাও যদি দাও ঘড়ি কিংবা নারী
বিল পেতে চাও যদি দাও ঘড়ি কিংবা নারী

প্রথম পৃষ্ঠা

দরজা বন্ধ বাংলাদেশিদের
দরজা বন্ধ বাংলাদেশিদের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির নির্বাচনি কৌশল চূড়ান্ত
বিএনপির নির্বাচনি কৌশল চূড়ান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের নতুন নিষেধাজ্ঞা কেমন প্রভাব পড়বে?
ভারতের নতুন নিষেধাজ্ঞা কেমন প্রভাব পড়বে?

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অচল ব্যবসাবাণিজ্য
অচল ব্যবসাবাণিজ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব অবরুদ্ধ
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব অবরুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে ব্যবসায়ীদের
পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

দরজা ভেঙে ধর্ষণের অভিযোগে নারীর মামলা
দরজা ভেঙে ধর্ষণের অভিযোগে নারীর মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে গাড়িমেলা
আইসিসিবিতে গাড়িমেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রয়োজনে আবারও লড়াইয়ে নামব
প্রয়োজনে আবারও লড়াইয়ে নামব

প্রথম পৃষ্ঠা

সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা
সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা

প্রথম পৃষ্ঠা

‘কাঁটা লাগা গার্ল’র ভাগ্য বদলে ছিল যেভাবে...
‘কাঁটা লাগা গার্ল’র ভাগ্য বদলে ছিল যেভাবে...

শোবিজ

মৌর ‘চাইল্ড অব দ্য স্টেশন’
মৌর ‘চাইল্ড অব দ্য স্টেশন’

শোবিজ

হরমুজ প্রণালি : যুদ্ধ বন্ধের ‘ট্রাম্প কার্ড’
হরমুজ প্রণালি : যুদ্ধ বন্ধের ‘ট্রাম্প কার্ড’

সম্পাদকীয়

চ্যালেঞ্জের মুখে রাজস্ব অর্জন
চ্যালেঞ্জের মুখে রাজস্ব অর্জন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুরি দেখিয়ে হুমকি প্রধান উপদেষ্টাকে অবশেষে গ্রেপ্তার
ছুরি দেখিয়ে হুমকি প্রধান উপদেষ্টাকে অবশেষে গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভেজাল খাদ্যে বাড়ছে মরণব্যাধি
ভেজাল খাদ্যে বাড়ছে মরণব্যাধি

নগর জীবন

গাজায় নিহত লাখের বেশি ট্রাম্প বললেন এক সপ্তাহের মধ্যে যুদ্ধবিরতি
গাজায় নিহত লাখের বেশি ট্রাম্প বললেন এক সপ্তাহের মধ্যে যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বিশাল সমাবেশ
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বিশাল সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

তারকাদের ভিন্ন প্রতিভা
তারকাদের ভিন্ন প্রতিভা

শোবিজ

জাপানে সেরা রুনার ‘নীলপদ্ম’
জাপানে সেরা রুনার ‘নীলপদ্ম’

শোবিজ

গুরু-শিষ্যের লড়াই ক্লাব বিশ্বকাপে
গুরু-শিষ্যের লড়াই ক্লাব বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

সেই ইচ্ছাটি এখনো কষ্ট দেয় - সৈয়দ আবদুল হাদী
সেই ইচ্ছাটি এখনো কষ্ট দেয় - সৈয়দ আবদুল হাদী

শোবিজ

প্যাডেল স্ল্যাম-২৫
প্যাডেল স্ল্যাম-২৫

মাঠে ময়দানে

মারা গেলেন কিশোরগঞ্জের সেই গোরখোদক মনু মিয়া
মারা গেলেন কিশোরগঞ্জের সেই গোরখোদক মনু মিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশেদ-অমিও জিতেছেন মুয়েথাই বেল্ট
রাশেদ-অমিও জিতেছেন মুয়েথাই বেল্ট

মাঠে ময়দানে

ফুটবলে অন্যরকম দিন
ফুটবলে অন্যরকম দিন

মাঠে ময়দানে

নাজমুলের নেতৃত্ব ছাড়া নিয়ে প্রশ্ন
নাজমুলের নেতৃত্ব ছাড়া নিয়ে প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

বিশ্বাস করি বাংলাদেশও টেস্টে এগোবে
বিশ্বাস করি বাংলাদেশও টেস্টে এগোবে

মাঠে ময়দানে