শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:১৩, শনিবার, ০৮ অক্টোবর, ২০২২

রাসুল (সা.)-এর সুউচ্চ মনোবল

মুহাম্মদ জিয়াউল হক
অনলাইন ভার্সন
রাসুল (সা.)-এর সুউচ্চ মনোবল

রাসুল (সা.) মাত্র ১১ বছর বয়সে ‘হিলফুল ফুজুল’ প্রতিষ্ঠা করে জাহিলি সমাজের চিত্র পাল্টে দিয়েছিলেন। নববী জীবনের বাঁকে বাঁকে গভীরভাবে চিন্তা করলে রাসুল (সা.)-এর সুউচ্চ মনোবল, উদ্যমতা ও শক্তিমত্তার বিষয়টি প্রতিভাত হয়। শারীরিক শক্তি, উঁচু হিম্মত, সুদৃঢ় মনোবল, বিপদাপদে পাহাড়সম ধৈর্যধারণ, লাগাতার রোজা রাখা, নামাজে আল্লাহর সামনে রাত জেগে দীর্ঘ সময় দাঁড়িয়ে থাকার শক্তি। বাহ্যিক ও অভ্যন্তরীণ উভয় শক্তিতেই তিনি ছিলেন পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ উপমা। 

জীবন সায়াহ্নে এসেও বয়সের ভারে তাতে কোনো ভাটা পড়েনি। ওই সময়ও তিনি সুউচ্চ মনোবল ও শক্তিবলে টগবগে তারুণ্যের মতোই ছিলেন উদ্দীপ্ত।
১. নবুয়তের সূচনালগ্নে আল্লাহপ্রদত্ত নবুয়ত লাভ করার পরপরই রাসুল (সা.)-এর ওপর নেমে এলো বিপদের পাহাড়। আল্লাহর দ্বিনের দাওয়াতের বিরুদ্ধে মক্কার কুরাইশ নেতৃবৃন্দ জোটবেঁধে দাঁড়িয়ে গেল বাধার প্রাচীর হয়ে। গোত্রের সিংহপুরুষ চাচা আবু তালেবও ভড়কে গেলেন। বাধ্য হয়ে ভাতিজা মুহাম্মদ (সা.)-কে বলল, ‘আমার ওপর এত ভার আমি সইতে পারছি না। তুমি কুরাইশদের সঙ্গে একটি আপসরফা করে চলো। রাসুল (সা.) একটুও ঘাবড়ে গেলেন না। কলেমার দাওয়াতের ব্যাপারে কাফিরদের সঙ্গে সমঝোতায় তিনি সম্মত হলেন না; বরং দ্বিগুণ তেজে, দরাজ কণ্ঠে সুস্পষ্ট বলে দিলেন, ‘ওরা আমার এক হাতে চন্দ্র আরেক হাতে সূর্যকেও এনে দেয়, তবু আমার পথ থেকে এক চুল পরিমাণও পিছে সরব না। ’ প্রতিকূল মুহূর্তেও রাসুল (সা.)-এর  অভীষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছার আকাঙ্ক্ষা ছিল সুদৃঢ়।      
                                                                                               
২. খন্দকের যুদ্ধে মুসলমানরা তীব্র শীতের এক সকালে পরিখা খনন করছিলেন। তাদের সামনে একটি বড় পাথর ঠেকল। মুসলমানরা এটা সরাতে অপারগ হয়ে পড়লেন। তারা রাসুল (সা.)-এর কাছে বিষয়টি উপস্থাপন করলে, তিনি বলেন, ‘আমি আসছি। ’ রাসুল (সা.) দাঁড়ালেন। ক্ষুধার তাড়নায় পেটে তখন পাথর বাঁধা ছিল। তিন দিন ধরে তিনি কোনো খাবারের স্বাদ গ্রহণ করেননি। তিনি কুঠার হাতে পাথরে আঘাত করলেন। বালুর ঢিবির মতো পাথরটি গুঁড়া গুঁড়া হয়ে গেল। (বুখারি, হাদিস : ৪১০১)

তিনি একে একে তিনবার কুঠার চালান, দ্বিতীয়বার কুঠার চালানোর সময় রাসুল (সা.)-এর পবিত্র জবানে এই কবিতা আবৃত্তি করেন, (অর্থ) ‘আল্লাহর কসম! আমি এখান থেকেই মাদায়েন এবং তার শুভ্র প্রাসাদ দেখতে পাচ্ছি। ’ ক্ষুধার্ত অবস্থায়ও রাসুল (সা.)-এর দেহশক্তি  কত প্রবল ছিল!

৩. তায়েফ গমন করেছেন এমন সময়, যখন রাসুল (সা.) দুঃখের অথৈ সাগরে নিমজ্জমান। অভিভাবকত্বের সর্বশেষ ছায়া চাচা আবু তালেবের ইন্তেকাল। প্রিয়তমা জীবন সঙ্গিনীর পরলোকগমন। ওই সময় এমন একজনকে কাছে পেলেন না, একটু সহানুভূতি দেখানোর মতো। তবু দ্বিন প্রচারের সার্থে ভারাক্রান্ত মন নিয়ে ছুটে গেলেন তায়েফ নগরে। দুষ্টু কাফিরদের যন্ত্রণায় সেখানেও পেলেন না একটু স্বস্তি। একবুক কষ্ট নিয়েই ফিরতে হলো। এ ঘটনা রাসুল (সা.)-এর মানসিক ও আত্মিক শক্তি কত দৃঢ় ছিল, এর প্রমাণ বহন করে।                                                                                                           

৪. রাসুল (সা.) একবার পাহাড়ের মতো উঁচু ভূমিতে এক পানি পানের স্থানে অবস্থান করছিলেন। উমর (রা.) একটি খেজুরের ডালে ভর করে সিঁড়ির মতো বেয়ে পানি পানের স্থানে আরোহণ করলেন। উমর (রা.) বললেন, ‘আমি খেজুরগাছের ডাল ধরে নেমেছি আর রাসুল (সা.) কোনে কিছু ধরা ছাড়াই নামলেন, যেন তিনি মাটির ওপর হাঁটছেন। ’ এ ঘটনা নববি হিজরিতে, নবীজি (সা.)-এর শেষ জীবনে ঘটেছে। এর থেকে অনুমান করা যায় জীবনের শেষ পর্যন্ত সেই শক্তি মনোবল স্থায়িত্ব ছিল। রাসুল (সা.) সেই পানের স্থান থেকে নিচে নামলেন।

কিন্তু তিনি কোনো ডালের সাহায্য ছাড়াই এমনভাবে নামলেন, মনে হচ্ছিল তিনি সমভূমিতেই হাঁটছেন। আর ওদিকে উমর (রা.) ডাল ধরে নামছিলেন যেন মনে হচ্ছিল এই যেন পড়ে যাচ্ছেন। এটা উমর (রা.)-এর চাক্ষস দর্শনের বর্ণনা। যা রাসুল (সা.)-এর শক্তি ও উদ্যমের বিষয়টি স্পষ্ট করে দেয়। রাসুল (সা.) ইরশাদ করেন, ‘দুর্বল বান্দার চেয়ে শক্তিশালী মুমিন আল্লাহর কাছে উত্তম ও অধিক প্রিয়। আর কল্যাণ উভয়ের মধ্যেই রয়েছে। তোমার যা উপকার আসবে তা কামনা করো। আল্লাহর কাছে সাহায্য চাও। অক্ষমতা প্রকাশ করো না। যদি তোমার কোনো বিপদ আসে তাহলে এ কথা বলো না, যদি এমন করতাম! বরং এ কথা বলো—আল্লাহ সব কিছু নির্ধারণকারী। তিনি যা চান তা-ই করেন। যদি শব্দটি শয়তানের দরজা খুলে দেয়। (মুসলিম, হাদিস : ২৬৬৪)                                                                                                        

লেখক : খতিব, মদিনা জামে মসজিদ, রায়পুরা, নরসিংদী।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
সবার আগে কোরআন
সবার আগে কোরআন
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
সুখময় দাম্পত্য জীবনের সন্ধানে
সুখময় দাম্পত্য জীবনের সন্ধানে
ইসলামের দৃষ্টিতে প্রচলিত গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা
ইসলামের দৃষ্টিতে প্রচলিত গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা
ইসলামে জ্ঞানার্জনের গুরুত্ব অপরিসীম
ইসলামে জ্ঞানার্জনের গুরুত্ব অপরিসীম
যে কারণে মানুষের ভাষা, বর্ণ ও চিন্তার পার্থক্য
যে কারণে মানুষের ভাষা, বর্ণ ও চিন্তার পার্থক্য
জান্নাত পাওয়ার সহজ আমল
জান্নাত পাওয়ার সহজ আমল
হজ কার্যক্রমে অংশ নিতে প্রথম পর্যায়ে অনুমতি পেল ১৫৫ এজেন্সি
হজ কার্যক্রমে অংশ নিতে প্রথম পর্যায়ে অনুমতি পেল ১৫৫ এজেন্সি
আইকনিক মসজিদ নির্মাণে ২৪৪ কোটি টাকা দেবে সৌদি সরকার
আইকনিক মসজিদ নির্মাণে ২৪৪ কোটি টাকা দেবে সৌদি সরকার
সর্বশেষ খবর
'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'
'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'

এই মাত্র | রাজনীতি

ডায়াবেটিস রোগীর কাঁধে ব্যথা
ডায়াবেটিস রোগীর কাঁধে ব্যথা

১৭ সেকেন্ড আগে | হেলথ কর্নার

গুলশানে চাঁদাবাজি : কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ জড়িত কিনা জানতে তদন্ত চলছে
গুলশানে চাঁদাবাজি : কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ জড়িত কিনা জানতে তদন্ত চলছে

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

পানিসম্পদ ব্যবস্থাপনায় দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতা আরও জোরদার করবে বাংলাদেশ-চীন
পানিসম্পদ ব্যবস্থাপনায় দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতা আরও জোরদার করবে বাংলাদেশ-চীন

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

৫ আগস্ট গণঅভ্যুত্থান না হলে স্বাধীনভাবে সভা-সমাবেশ করতে পারতাম না : দুলু
৫ আগস্ট গণঅভ্যুত্থান না হলে স্বাধীনভাবে সভা-সমাবেশ করতে পারতাম না : দুলু

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে নারীদের তিন দিনব্যাপী কেক তৈরির প্রশিক্ষণ কর্মশালা
জামালপুরে নারীদের তিন দিনব্যাপী কেক তৈরির প্রশিক্ষণ কর্মশালা

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে ২৫০ জিপিএ-৫ প্রাপ্ত শিক্ষার্থীকে ছাত্রশিবিরের সংবর্ধনা
কুড়িগ্রামে ২৫০ জিপিএ-৫ প্রাপ্ত শিক্ষার্থীকে ছাত্রশিবিরের সংবর্ধনা

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জিম্বাবুয়েকে গুঁড়িয়ে দিল নিউজিল্যান্ড
জিম্বাবুয়েকে গুঁড়িয়ে দিল নিউজিল্যান্ড

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের এক সিদ্ধান্তেই পিছু হটল ভারত, সামনে বিপদ?
ট্রাম্পের এক সিদ্ধান্তেই পিছু হটল ভারত, সামনে বিপদ?

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিমান্ড শেষে কারাগারে সাবেক স্বরাষ্ট্র সচিব জাহাংগীর
রিমান্ড শেষে কারাগারে সাবেক স্বরাষ্ট্র সচিব জাহাংগীর

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

তুরস্কে রেকর্ড গড়ে গ্যালাতাসারাইয়ে নাইজেরিয়ান গোলমেশিন
তুরস্কে রেকর্ড গড়ে গ্যালাতাসারাইয়ে নাইজেরিয়ান গোলমেশিন

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় কাবাডিতে পদ্মা অঞ্চলের চ্যাম্পিয়ন বগুড়ার দল
জাতীয় কাবাডিতে পদ্মা অঞ্চলের চ্যাম্পিয়ন বগুড়ার দল

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মামার বাড়ি থেকে ফেরার পথে নিখোঁজ ২ বোন
মামার বাড়ি থেকে ফেরার পথে নিখোঁজ ২ বোন

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

'বাগেরহাটের ২০ লাখ মানুষ নিয়ে নির্বাচন কমিশন ঘেরাও করা হবে'
'বাগেরহাটের ২০ লাখ মানুষ নিয়ে নির্বাচন কমিশন ঘেরাও করা হবে'

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জিম্বাবুয়েকে উড়িয়ে ত্রিদেশীয় সিরিজের ফাইনালে বাংলাদেশ
জিম্বাবুয়েকে উড়িয়ে ত্রিদেশীয় সিরিজের ফাইনালে বাংলাদেশ

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পিরোজপুরে জুলাই-আগস্ট শহীদদের স্মরণে দোয়া
পিরোজপুরে জুলাই-আগস্ট শহীদদের স্মরণে দোয়া

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন শুল্কহার কমিয়ে আনা রপ্তানি খাতের জন্য সন্তোষজনক : আমীর খসরু
মার্কিন শুল্কহার কমিয়ে আনা রপ্তানি খাতের জন্য সন্তোষজনক : আমীর খসরু

৫৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশের শুল্ক হ্রাসে ভারতের পোশাক খাতের শেয়ারে ধস
বাংলাদেশের শুল্ক হ্রাসে ভারতের পোশাক খাতের শেয়ারে ধস

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শাবিতে জুলাই শহীদদের স্মরণে ‘রেইজ ফর জাস্টিস’ ম্যারাথন
শাবিতে জুলাই শহীদদের স্মরণে ‘রেইজ ফর জাস্টিস’ ম্যারাথন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘ষড়যন্ত্রমূলক’ বৈঠকের তদন্ত চলছে : ডিএমপি
‘ষড়যন্ত্রমূলক’ বৈঠকের তদন্ত চলছে : ডিএমপি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটলাস ধূমকেতুর গতি ঘিরে বিজ্ঞানীদের কৌতূহল
অ্যাটলাস ধূমকেতুর গতি ঘিরে বিজ্ঞানীদের কৌতূহল

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

মেহেরপুরে ফেনসিডিলসহ স্বামী-স্ত্রী আটক
মেহেরপুরে ফেনসিডিলসহ স্বামী-স্ত্রী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে নারী-শিশুসহ ৯ জনকে পুশইন
পঞ্চগড়ে নারী-শিশুসহ ৯ জনকে পুশইন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে সড়ক সংস্কারের দাবিতে অবরোধ করে বিক্ষোভ
নারায়ণগঞ্জে সড়ক সংস্কারের দাবিতে অবরোধ করে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’ গেয়ে পালিয়ে থাকতে হয়েছিল মৌসুমীকে
‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’ গেয়ে পালিয়ে থাকতে হয়েছিল মৌসুমীকে

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পরিবারে প্রথম বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি, তাই লির জন্য লালগালিচা সংবর্ধনা
পরিবারে প্রথম বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি, তাই লির জন্য লালগালিচা সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলো আসবেই গ্রুপের সাবার সঙ্গে বাঁধনের ভার্চুয়াল লড়াই
আলো আসবেই গ্রুপের সাবার সঙ্গে বাঁধনের ভার্চুয়াল লড়াই

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দিনমজুরের ছিন্নভিন্ন লাশ উদ্ধার
দিনমজুরের ছিন্নভিন্ন লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?
আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?
আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ
বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কোন দেশে কত শুল্ক বসালেন ট্রাম্প
কোন দেশে কত শুল্ক বসালেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতিতে সংসদের উচ্চকক্ষ গঠনের সিদ্ধান্ত কমিশনের, আলোচনায় উত্তেজনা
পিআর পদ্ধতিতে সংসদের উচ্চকক্ষ গঠনের সিদ্ধান্ত কমিশনের, আলোচনায় উত্তেজনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইলস্টোনের পাশে অবৈধ দোকানে অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি, ডিএনসিসির অভিযান
মাইলস্টোনের পাশে অবৈধ দোকানে অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি, ডিএনসিসির অভিযান

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মতিঝিলে সমন্বয়ক পরিচয়ে ভবন দখলের চেষ্টা
মতিঝিলে সমন্বয়ক পরিচয়ে ভবন দখলের চেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনি ক্ষুধার্ত শিশুর প্রতি ইসরায়েলি নির্মমতা নিয়ে মুখ খুললেন মার্কিন সেনা কর্মকর্তা
ফিলিস্তিনি ক্ষুধার্ত শিশুর প্রতি ইসরায়েলি নির্মমতা নিয়ে মুখ খুললেন মার্কিন সেনা কর্মকর্তা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল কূটনৈতিকভাবে ‘বিচ্ছিন্ন’ হয়ে পড়ছে: জার্মানি
ইসরায়েল কূটনৈতিকভাবে ‘বিচ্ছিন্ন’ হয়ে পড়ছে: জার্মানি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবিধান সংশোধন জটিল করতেই কেউ কেউ পিআর পদ্ধতির প্রস্তাব দিচ্ছে : সালাহউদ্দিন
সংবিধান সংশোধন জটিল করতেই কেউ কেউ পিআর পদ্ধতির প্রস্তাব দিচ্ছে : সালাহউদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিমানের ঘাড়ে ৫০ হাজার কোটির বোঝা
বিমানের ঘাড়ে ৫০ হাজার কোটির বোঝা

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৫০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি : পলাতক ছাত্রনেতা জানে আলম অপু গ্রেফতার
৫০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি : পলাতক ছাত্রনেতা জানে আলম অপু গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল
মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এটি বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক বিজয় : প্রধান উপদেষ্টা
এটি বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক বিজয় : প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের হুমকির পরই রাশিয়া থেকে তেল ক্রয় স্থগিত করেছে ভারত
ট্রাম্পের হুমকির পরই রাশিয়া থেকে তেল ক্রয় স্থগিত করেছে ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়ার সন্দেহে প্রভাষক স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা করলেন স্বামী
পরকীয়ার সন্দেহে প্রভাষক স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা করলেন স্বামী

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতালে চিকিৎসাধীন সাংবাদিক নেতা কাদের গনিকে দেখতে গেলেন মঈন খান
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন সাংবাদিক নেতা কাদের গনিকে দেখতে গেলেন মঈন খান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের আবাবিল ড্রোন : মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে ৫ প্রতিষ্ঠান
ইরানের আবাবিল ড্রোন : মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে ৫ প্রতিষ্ঠান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ
১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিথ্যা মামলা ও মব সন্ত্রাস অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে সবচেয়ে দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা : আইন উপদেষ্টা
মিথ্যা মামলা ও মব সন্ত্রাস অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে সবচেয়ে দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা : আইন উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের আভাস
টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের আভাস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্ক পুলিশে মরণোত্তর পদোন্নতি পেলেন গুলিতে নিহত বাংলাদেশি দিদারুল
নিউইয়র্ক পুলিশে মরণোত্তর পদোন্নতি পেলেন গুলিতে নিহত বাংলাদেশি দিদারুল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার দশক পর জানলেন স্ত্রীর গর্ভের ৫ সন্তানের বাবা নন তিনি, অতঃপর..!
চার দশক পর জানলেন স্ত্রীর গর্ভের ৫ সন্তানের বাবা নন তিনি, অতঃপর..!

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শুল্ক কার্যকরের তারিখ পেছালেন ট্রাম্প
শুল্ক কার্যকরের তারিখ পেছালেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জার্মান টিকটকার নোয়েল রবিনসন ভারতে আটক
জার্মান টিকটকার নোয়েল রবিনসন ভারতে আটক

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কিশোরী ধর্ষণে যুবকের যাবজ্জীবন, সন্তানের ভরণপোষণের নির্দেশ
কিশোরী ধর্ষণে যুবকের যাবজ্জীবন, সন্তানের ভরণপোষণের নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলকাতায় ৮ দিনের রিমান্ডে বাংলাদেশি মডেল শান্তা
কলকাতায় ৮ দিনের রিমান্ডে বাংলাদেশি মডেল শান্তা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প
তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হওয়ার পথে কোনো বাধা দেখছি না : নজরুল ইসলাম
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হওয়ার পথে কোনো বাধা দেখছি না : নজরুল ইসলাম

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
একীভূত হবে ২০ ব্যাংক
একীভূত হবে ২০ ব্যাংক

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝালকাঠিতে দুই সমন্বয়ক জনতার হাতে আটক
ঝালকাঠিতে দুই সমন্বয়ক জনতার হাতে আটক

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশ যেন বিলাসী পণ্য
ইলিশ যেন বিলাসী পণ্য

নগর জীবন

শিবিরের ডিরেকশনে জুলাই অভ্যুত্থান হয়নি
শিবিরের ডিরেকশনে জুলাই অভ্যুত্থান হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌন্দর্য হারাচ্ছে কক্সবাজার
সৌন্দর্য হারাচ্ছে কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্যাংক ধ্বংসের কারিগর এস আলমের লাঠিয়াল
ব্যাংক ধ্বংসের কারিগর এস আলমের লাঠিয়াল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী সরকার হবে ঐকমত্যের
আগামী সরকার হবে ঐকমত্যের

প্রথম পৃষ্ঠা

শাস্তি বাড়ছে শেয়ার কারসাজিতে
শাস্তি বাড়ছে শেয়ার কারসাজিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’

প্রথম পৃষ্ঠা

থানাই হোক ন্যায়বিচারের প্রথম ঠিকানা
থানাই হোক ন্যায়বিচারের প্রথম ঠিকানা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল
মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল

মাঠে ময়দানে

মাটি খুঁড়ে মিলল চুরি হওয়া ১১ লাখ টাকা
মাটি খুঁড়ে মিলল চুরি হওয়া ১১ লাখ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

আবারও প্রেসিডেন্ট পদে লড়বেন কমলা
আবারও প্রেসিডেন্ট পদে লড়বেন কমলা

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের দাবিতে শাহবাগ অবরোধ, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ
জুলাই সনদের দাবিতে শাহবাগ অবরোধ, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

‘কালের যাত্রার ধ্বনি শুনিতে কি পাও’
‘কালের যাত্রার ধ্বনি শুনিতে কি পাও’

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের তারিখ শিগগিরই
নির্বাচনের তারিখ শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে গুলি, নিহত ৩০
গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে গুলি, নিহত ৩০

পূর্ব-পশ্চিম

ইজিবাইক চালক ও শিক্ষার্থী হত্যা ফাঁসি সাত, যাবজ্জীবন দুজনের
ইজিবাইক চালক ও শিক্ষার্থী হত্যা ফাঁসি সাত, যাবজ্জীবন দুজনের

দেশগ্রাম

প্রিমিয়ার হকি লিগ তাহলে হচ্ছে না!
প্রিমিয়ার হকি লিগ তাহলে হচ্ছে না!

মাঠে ময়দানে

জি এম কাদেরের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা
জি এম কাদেরের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রোটিয়াদের কাছে যুবাদের হার
প্রোটিয়াদের কাছে যুবাদের হার

মাঠে ময়দানে

সালাউদ্দিনের চুক্তির মেয়াদ বাড়ল
সালাউদ্দিনের চুক্তির মেয়াদ বাড়ল

মাঠে ময়দানে

জয়িতারূপে তানিয়া বৃষ্টি
জয়িতারূপে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

কাজী শুভ-মিলন যখন ‘বন্ধু’
কাজী শুভ-মিলন যখন ‘বন্ধু’

শোবিজ

ডালাস চলচ্চিত্র উৎসবে মোশাররফ-জুঁইয়ের ‘আবর্ত’
ডালাস চলচ্চিত্র উৎসবে মোশাররফ-জুঁইয়ের ‘আবর্ত’

শোবিজ

লিগ কাপে মেসিদের শুভযাত্রা
লিগ কাপে মেসিদের শুভযাত্রা

মাঠে ময়দানে

২০ শতাংশের আশপাশেই থাকছে ট্রাম্পের শুল্ক
২০ শতাংশের আশপাশেই থাকছে ট্রাম্পের শুল্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার কণ্ঠ নকল করে চাঁদাবাজি
খালেদা জিয়ার কণ্ঠ নকল করে চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

লাওসে এবার চূড়ান্ত পর্বের স্বপ্ন আফঈদাদের
লাওসে এবার চূড়ান্ত পর্বের স্বপ্ন আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে