শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:২৩, শনিবার, ১৮ নভেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

ইসলামের ইতিহাসে কীর্তিমান ১০ মুসলিম কিশোর

আতাউর রহমান খসরু
অনলাইন ভার্সন
ইসলামের ইতিহাসে কীর্তিমান ১০ মুসলিম কিশোর

ইতিহাসের কোনো কীর্তি গড়তে যে শক্তি-সামর্থ্য ও বুদ্ধিমত্তার প্রয়োজন হয়, তা সাধারণত শিশুদের মধ্যে থাকে না। তার পরও বহু শিশু ইতিহাসের অমর গ্রন্থে নিজেদের নাম লেখাতে সক্ষম হয়েছেন। ইতিহাসে অমর কীর্তি গড়া ১০ মুসলিম কিশোরের পরিচয় বর্ণনা করা হলো।

১. আরকাম ইবনে আবিল আরকাম (রা.) : মক্কার মুসলিমরা যখন মুশরিকদের অত্যাচারে অতিষ্ঠ, তখন মাত্র ১৬ বছর বয়সে তিনি ইসলাম গ্রহণ করেন।

আর সংকটময় সময়ে তিনি নিজের ঘরকে দ্বিনি ঘরে পরিণত করেন। তাঁর ঘরে সাহাবিরা নবীজি (সা.)-এর সঙ্গে মিলিত হতেন এবং তিনি তাদের শরিয়তের বিধি-বিধান শেখাতেন। রাসুলুল্লাহ (সা.) মক্কা ছেড়ে মদিনায় হিজরত করার আগ পর্যন্ত তাঁর বাড়িটি ইসলামের কেন্দ্র হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এ জন্য আরকাম (রা.)-এর ঘরকে ইসলামের প্রথম বিদ্যাপীঠ বলা হয়। ৫৫ হিজরিতে তিনি মদিনায় ইন্তেকাল করেন।

২. তালহা ইবনে উবায়দুল্লাহ (রা.) : উহুদের যুদ্ধ ছিল ইসলামের ইতিহাসে প্রথম মর্মন্তুদ একটি ঘটনা। এই যুদ্ধে বহু সাহাবি শহীদ হন এবং স্বয়ং রাসুলে আকরাম (সা.) রক্তাক্ত হন। এই মহান বীর সাহাবি মাত্র ১৬ বছর বয়সে উহুদ যুদ্ধে অংশ নেন।

শুধু তা-ই নয়, তিনি রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর হাতে মৃত্যুর শপথ নেন। মুশরিকরা চতুর্দিক থেকে নবীজি (সা.)-কে যখন হামলা করছিল তিনি নিজের শরীর দিয়ে তাঁকে রক্ষার চেষ্টা করেন। ওমর (রা.) তাঁকে পরবর্তী খলিফা নির্বাচনের জন্য গঠিত শুরার সদস্য করেন। তিনি ইসলামের পক্ষে বহু যুদ্ধে নেতৃত্ব দেন এবং জনকল্যাণে বিপুল পরিমাণ অর্থ ব্যয় করেন। ৩৬ হিজরিতে তিনি ইন্তেকাল করেন। তিনি জান্নাতের সুসংবাদপ্রাপ্ত সাহাবিদের একজন।

৩. জুবায়ের ইবনুল আউয়াম (রা.) : জুবায়ের ইবনুল আউয়াম (রা.) ছিলেন জান্নাতের সুসংবাদপ্রাপ্ত সাহাবিদের একজন। সম্পর্কে তিনি নবীজি (সা.)-এর ফুফাতো ভাই ছিলেন। অন্যদিকে তিনি আসমা বিনতে আবু বকর (রা.)-এর স্বামী হিসেবেও রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর আত্মীয় ছিলেন। নবী (সা.) তাঁকে নিজের ‘হাওয়ারি’ তথা সাহায্যকারী আখ্যা দেন। তিনি মাত্র ১৫ বছর বয়সে ইসলামের পক্ষে সর্বপ্রথম তরবারি কোষমুক্ত করেন। এ ছাড়া তিনি ঐতিহাসিক ইয়ারমুক যুদ্ধ ও মিসর বিজয়ের সাক্ষী ছিলেন। ওমর (রা.) কর্তৃক গঠিত শুরার সদস্য ছিলেন। তিনি ৩৬ হিজরিতে ইন্তেকাল করেন।

৪. মুয়াজ ও মুয়াওবিজ (রা.) : মুয়াজ বিন আমর (রা.) ১৩ বছর বয়সে এবং মুয়াওবিজ বিন আফরা (রা.) ১৪ বছর বয়সে বদর যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। তাদের অমর কীর্তি হলো তারা ইসলামের চরম শত্রু আবু জাহালকে হত্যা করে। আবু জাহাল নিহত হওয়ার পর মক্কার মুশরিকরা মনোবল হারিয়ে ফেলে এবং মুসলমানের মনোবল ত্বরান্বিত হয়। মুয়াজ (রা.) উসমান (রা.)-এর শাসনামলে ইন্তেকাল করেন। মুয়াওবিজ (রা.) ৩৭ হিজরি মতান্তরে ৪০ হিজরিতে ইন্তেকাল করেন।

৫. জায়েদ বিন সাবিত (রা.) : রাসুলুল্লাহ (সা.) মদিনায় আগমন করার পর তিনি পরিবারের সঙ্গে মাত্র ১১ বছর বয়সে ইসলাম গ্রহণ করেন। তিনি একাধিক ভাষায় দক্ষ ছিলেন। মাত্র ১৩ বছর বয়সে নবীজি (সা.) তাঁকে ওহি লেখকের মর্যাদা দেন। জায়েদ বিন সাবিত (রা.) তাঁর জন্য বিভিন্ন বিষয় অনুবাদ করতেন। কোরআন একত্রীকরণের জন্য গঠিত পর্ষদের প্রধান ছিলেন তিনি। রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর ইন্তেকালের বছর তিনি তাঁকে দুবার পুরো কোরআন পাঠ করে শোনান।

৬. মুহাম্মদ বিন কাসিম (রহ.) : ভারতীয় উপমহাদেশের ইতিহাসে ‘সিন্ধু বিজয়’ একটি তাৎপর্যপূর্ণ ঘটনা। এ বিজয় উপমহাদেশে ইসলামের রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠার দ্বার উন্মুক্ত করেছিল। সিন্ধু বিজয়ের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন হাজ্জাজ বিন ইউসুফের ভাতিজা ও জামাতা মুহাম্মদ বিন কাসিম (রহ.)। তিনি মাত্র ১৭ বছর বয়সে সিন্ধু বিজয় করেন। সিন্ধুর বিস্তৃত অঞ্চল বিজয় করে তিনি যখন সামনে অগ্রসর হচ্ছিলেন, তখন দামেস্কে ক্ষমতার পালাবদল ঘটে। খলিফা সুলায়মান বিন আবদুল মালিক তাঁকে পদচ্যুত ও বন্দি করেন। ৯৫ হিজরিতে কারাগারেই তাঁর মৃত্যু হয়।

৭. সাদ বিন আবি ওয়াক্কাস (রা.) : ইসলামের বীর সেনাপতি সাদ বিন আবি ওয়াক্কাস (রা.)-কে নবীজি (সা.) জান্নাতের সুসংবাদ দিয়েছিলেন। তিনি ঐতিহাসিক কাদেসিয়ার যুদ্ধ, জালুয়ার যুদ্ধ ও মাদায়েন যুদ্ধের নেতৃত্ব দেন। তিনি ছিলেন কুফায় নিযুক্ত প্রথম মুসলিম প্রশাসক। সাদ বিন আবি ওয়াক্কাস (রা.) মাত্র ১৭ বছর বয়সে ইসলামের পক্ষে প্রথম তীর নিক্ষেপ করেন। তিনিও ওমর (রা.) কর্তৃক গঠিত শুরার সদস্য ছিলেন। সাদ (রা.) ৫৫ হিজরিতে ইন্তেকাল করেন।

৮. উসামা বিন জায়েদ (রা.) : মহানবী (সা.)-এর অত্যন্ত স্নেহভাজন ছিলেন উসামা বিন জায়েদ (রা.)। নবীজি (সা.) অধিক ভালোবাসতেন বলে তাঁকে ‘হুব্বুর রাসুল’ (রাসুলের ভালোবাসা) বলা হতো। উসামা (রা.)-এর পিতা জায়েদ ছিলেন নবীজি (সা.)-এর সেবক ও পালকপুত্র। মৃত্যুর পূর্বে রাসুলুল্লাহ (সা.) রোমান বিরুদ্ধে প্রেরিত এক বিশাল বাহিনীর সেনাপতি নিযুক্ত করেন। তখন তাঁর বয়স ছিল মাত্র ১৭ বছর মতান্তরে ১৮ বছর। এই অভিযানে বহু মর্যাদাবান সাহাবি অংশগ্রহণ করেন। ৫৪ হিজরিতে তিনি ইন্তেকাল করেন।

৯. হারুনুর রশিদ : আব্বাসীয় খলিফাদের ভেতর সবচেয়ে পরিচিত মুখ হারুনুর রশিদ। তিনি তাঁর সুশাসন, নেতৃত্ব, প্রজাবৎসলতা ও প্রজ্ঞার কারণে বিখ্যাত। হারুনুর রশিদ মাত্র ১৫ বছর বয়সে আব্বাসীয় বাহিনীর সেনাপতি নিযুক্ত হন। তৎকালীন পৃথিবীতে এই সেনা বাহিনীকেই দিগ্বিজয়ী বাহিনী বলা হতো। হারুনুর রশিদ মাত্র ২০ বছর বয়সে মুসলিম জাহানের খলিফা নিযুক্ত হন। ১৯৩ হিজরিতে তিনি ইন্তেকাল করেন।

১০. সুলতান মুহাম্মদ ফাতিহ : উসমানীয় সুলতানদের ভেতর সুলতান মুহাম্মদ ফাতিহ তাঁর বীরত্ব, সাহসিকতা, বিচক্ষণতা ও প্রজ্ঞার জন্য সমাদৃত। তিনি মাত্র ১৪ বছর বয়সে উসমানীয় সাম্রাজ্যের খলিফা নিযুক্ত হন এবং ২১ বছর বয়সে কনস্ট্যান্টিনোপল বা ইস্তাম্বুল জয় করেন। ঐতিহাসিক এই শহর জয়কারী বাহিনীর জন্য নবীজি (সা.) সুসংবাদ দিয়েছিলেন। তিনি ৮৮৬ হিজরিতে ইন্তেকাল করেন।

তথ্যসূত্র : রাবেতা ডটকম, উইকিপিডিয়া ও মারেফা ডকটম

এই বিভাগের আরও খবর
ইসলামী অর্থনীতিতে বাজারদর নির্ধারণের ন্যায়সংগত পথ
ইসলামী অর্থনীতিতে বাজারদর নির্ধারণের ন্যায়সংগত পথ
অমুসলিমদের কলমে মহানবী (সা.)-এর মহিমা
অমুসলিমদের কলমে মহানবী (সা.)-এর মহিমা
সাফল্য লাভে অধ্যবসায়ের গুরুত্ব
সাফল্য লাভে অধ্যবসায়ের গুরুত্ব
মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ
মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম
মুজিজা, কারামত ও কারসাজির মধ্যে পার্থক্য
মুজিজা, কারামত ও কারসাজির মধ্যে পার্থক্য
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন তিন বাংলাদেশি আলেম
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন তিন বাংলাদেশি আলেম
পাপমুক্ত জীবনযাপনে অনন্ত পুরস্কার
পাপমুক্ত জীবনযাপনে অনন্ত পুরস্কার
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
কবরে মৃতদেহ অক্ষত থাকা কি নেককার হওয়ার আলামত
কবরে মৃতদেহ অক্ষত থাকা কি নেককার হওয়ার আলামত
সর্বশেষ খবর
জুলাই বিপ্লবে প্রবাসীদের ভূমিকা নিয়ে আশিষ কিফায়েতের আমাদ’স ড্রিম
জুলাই বিপ্লবে প্রবাসীদের ভূমিকা নিয়ে আশিষ কিফায়েতের আমাদ’স ড্রিম

৫০ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

বসুন্ধরা শুভসংঘ রাজশাহী জেলার উদ্যোগে নবায়নযোগ্য জ্বালানির গুরুত্ব ও ব্যবহার বিষয়ক আলোচনা সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘ রাজশাহী জেলার উদ্যোগে নবায়নযোগ্য জ্বালানির গুরুত্ব ও ব্যবহার বিষয়ক আলোচনা সভা

১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

মামলাজট কমাতে সহায়তা করতে পারে গ্রাম আদালত
মামলাজট কমাতে সহায়তা করতে পারে গ্রাম আদালত

২ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারির নির্বাচন বাংলাদেশের জন্য নতুন সূচনা বয়ে আনবে: প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন বাংলাদেশের জন্য নতুন সূচনা বয়ে আনবে: প্রধান উপদেষ্টা

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ায় ২১তম আন্তর্জাতিক হালাল শোকেস শুরু
মালয়েশিয়ায় ২১তম আন্তর্জাতিক হালাল শোকেস শুরু

১৪ মিনিট আগে | পরবাস

কলাপাড়ায় দেড় হাজার তালের বীজ রোপণ
কলাপাড়ায় দেড় হাজার তালের বীজ রোপণ

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সচিবের সঙ্গে আইসিএসবি প্রতিনিধি দলের সাক্ষাৎ
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সচিবের সঙ্গে আইসিএসবি প্রতিনিধি দলের সাক্ষাৎ

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক উদ্যোগে ওজোন স্তরের ক্ষয় অনেকটাই কমেছে: ডব্লিউএমও
আন্তর্জাতিক উদ্যোগে ওজোন স্তরের ক্ষয় অনেকটাই কমেছে: ডব্লিউএমও

২৪ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

‘অপারেশন প্যাসিফিক এঞ্জেল ২৫-৩’ এ উড্ডয়ন প্রশিক্ষণ অনুশীলন
‘অপারেশন প্যাসিফিক এঞ্জেল ২৫-৩’ এ উড্ডয়ন প্রশিক্ষণ অনুশীলন

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নড়াইলে ষাঁড়ের লড়াই দেখতে গিয়ে প্রাণ গেল যুবকের!
নড়াইলে ষাঁড়ের লড়াই দেখতে গিয়ে প্রাণ গেল যুবকের!

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ
সিলেটে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ

২৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

চকরিয়ায় নবজাতকের লাশ উদ্ধার
চকরিয়ায় নবজাতকের লাশ উদ্ধার

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুক্তিযোদ্ধা সংসদ নড়াইল জেলা ইউনিট কমান্ড বাতিলের দাবি
মুক্তিযোদ্ধা সংসদ নড়াইল জেলা ইউনিট কমান্ড বাতিলের দাবি

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে হত্যা মামলায় স্বামী-স্ত্রী গ্রেফতার
সিলেটে হত্যা মামলায় স্বামী-স্ত্রী গ্রেফতার

৩৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

দিনাজপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের রেল–সড়ক অবরোধ
দিনাজপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের রেল–সড়ক অবরোধ

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‌‘পরিবারে পুরুষের সঙ্গে নারী জেলেদেরও কার্ড থাকতে হবে’
‌‘পরিবারে পুরুষের সঙ্গে নারী জেলেদেরও কার্ড থাকতে হবে’

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’
‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাঙামাটিতে ৪১টি মণ্ডপে উদযাপিত হবে শারদীয় দুর্গোৎসব
রাঙামাটিতে ৪১টি মণ্ডপে উদযাপিত হবে শারদীয় দুর্গোৎসব

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চবিতে সংঘর্ষ, আশঙ্ক্ষাজনক দুইজনই এখন সুস্থ
চবিতে সংঘর্ষ, আশঙ্ক্ষাজনক দুইজনই এখন সুস্থ

৪৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

৪৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

রাকসু নির্বাচন : ত্রুটিমুক্ত ওএমআর মেশিনে ভোগ গণনা চায় শিবির
রাকসু নির্বাচন : ত্রুটিমুক্ত ওএমআর মেশিনে ভোগ গণনা চায় শিবির

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জলাবদ্ধতা নিরসনে দেবহাটার বিভিন্ন খালে মৎস্য অধিদপ্তরের অভিযান
জলাবদ্ধতা নিরসনে দেবহাটার বিভিন্ন খালে মৎস্য অধিদপ্তরের অভিযান

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় মা-ছেলেসহ নিহত ৪
হবিগঞ্জে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় মা-ছেলেসহ নিহত ৪

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএসসি ও ডিপ্লোমা প্রকৌশলীদের দাবি যাচাইয়ে ৬ সদস্যের কমিটি
বিএসসি ও ডিপ্লোমা প্রকৌশলীদের দাবি যাচাইয়ে ৬ সদস্যের কমিটি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ালিটি এডুকেশনের নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেছে বাউবি : উপাচার্য
কোয়ালিটি এডুকেশনের নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেছে বাউবি : উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেফতার ২
চট্টগ্রামে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগুড়া পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ
বগুড়া পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় সাড়ে চার কিলোমিটার বেড়িবাঁধ বিধ্বস্ত, শঙ্কায় কৃষকরা
কলাপাড়ায় সাড়ে চার কিলোমিটার বেড়িবাঁধ বিধ্বস্ত, শঙ্কায় কৃষকরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন
কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি
এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল
দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা
ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর

নগর জীবন

রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এটি সরকারি স্কুল!
এটি সরকারি স্কুল!

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ
প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা
চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা
বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা

নগর জীবন

মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা
মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা

নগর জীবন

বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে
বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা
বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না
নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়
ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা
সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২
কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২

দেশগ্রাম

ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন

সম্পাদকীয়

সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে
সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে

নগর জীবন

রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ
রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ

দেশগ্রাম

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ

নগর জীবন

জাতিসংঘের সতর্কবার্তা
জাতিসংঘের সতর্কবার্তা

নগর জীবন

মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা
মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা

পূর্ব-পশ্চিম

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

নগর জীবন

জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮
গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮

পূর্ব-পশ্চিম

দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক
দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক

নগর জীবন

শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক

নগর জীবন

দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা
দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা

দেশগ্রাম