শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:০১, শুক্রবার, ২৪ নভেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

বরকত লাভের উপায়

তালহা হাসান
অনলাইন ভার্সন
বরকত লাভের উপায়

বরকত বহুল ব্যবহৃত একটি শব্দ। এর আভিধানিক অর্থ কল্যাণ, সাফল্য, অবিচলতা ও প্রবৃদ্ধি। পরিভাষায় বরকত বলতে আল্লাহর বিশেষ কল্যাণ লাভ করা। অর্থাৎ অল্প হোক বা বেশি হোক কোনো বিষয়ে বিশেষ কল্যাণ লাভ করা যা সবার জন্য ইহকাল ও পরকালে উপকার বয়ে আনে। (মুখতারুস সিহাহ, পৃষ্ঠা : ৪৯)

পবিত্র কোরআনের অসংখ্য স্থানে বরকত অর্থে বিভিন্ন শব্দ ব্যবহৃত হয়েছে। বস্তু, স্থান, সময়সহ নানা ক্ষেত্রে এর ব্যবহার দেখা যায়। বরকত শব্দ থেকে উদ্ভূত তাবারাকা শব্দটি আল্লাহর অপরিসীম ক্ষমতা বর্ণনার ক্ষেত্রে বর্ণিত হয়েছে। ইরশাদ হয়েছে, ‘বরকতময় তিনি, যিনি সত্য-মিথ্যার পার্থক্যকারী গ্রন্থ তাঁর বান্দার ওপর অবতীর্ণ করেছেন, যেন তা বিশ্ববাসীর জন্য সতর্ককারী হয়।’ (সুরা ফুরকান, আয়াত : ১)

অন্যত্র ইরশাদ হয়েছে, ‘বরকতময় তিনি, যিনি নভোমণ্ডলে তারকাপুঞ্জ সৃষ্টি করেছেন এবং তাতে প্রদীপ ও দীপ্তিমান চাঁদ রেখেছেন।’ (সুরা ফুরকান, আয়াত : ৬৭)

আরো ইরশাদ হয়েছে, ‘বরকতময় সেই সত্তা, যার হাতে রয়েছে সর্বময় ক্ষমতা, যিনি সব বিষয়ে সর্বশক্তিমান।’ (সুরা মুলক, আয়াত : ১)

বরকতপূর্ণ স্থান : অনেক সম্মানিত বস্তু ও স্থানকে বরকতপূর্ণ হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়েছে। তা হলো—

এক. মক্কা নগরী : মক্কা নগরীকে বরকতপূর্ণ স্থান হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে।

ইরশাদ হয়েছে, ‘নিশ্চয়ই মানবজাতির জন্য নির্মিত প্রথম গৃহ বাক্কায় অবস্থিত, তা বরকতময় ও বিশ্ববাসীর জন্য দিশারি।’ (সুরা আলে-ইমরান, আয়াত : ৯৬)

তিন. শাম অঞ্চল : কোরআনে শাম অঞ্চলকে বরকতপূর্ণ স্থান বলা হয়েছে। ইরশাদ হয়েছে, ‘যে সমপ্রদায়কে দুর্বল মনে করা হতো (বনি ইসরাঈল জাতি) তাদের আমি পূর্ব ও পশ্চিমের (অর্থাৎ শাম ও মিসরীয় অঞ্চল) উত্তরাধিকারী করি, যেখানে আমি বরকত প্রদান করেছি ...।’ (সুরা আরাফ, আয়াত : ১৩৭)

চার. বাইতুল মোকাদ্দাস : বাইতুল মোকাদ্দাস অঞ্চল একটি বরকতপূর্ণ এলাকা। ইরশাদ হয়েছে, ‘এবং সুলায়মানের জন্য বায়ুকে নিয়ন্ত্রিত করেছিলাম, তা তার আদেশে ওই অঞ্চলে প্রবাহিত হতো, যা আমি বরকতপূর্ণ করেছি, সব বিষয়ে আমি সম্যক অবগত।’ (সুরা আম্বিয়া, আয়াত : ৮১)

পাঁচ. মসজিদুল আকসার চারপাশ : পবিত্র মসজিদুল আকসার চারপাশ একটি বরকতপূর্ণ অঞ্চল। ইরশাদ হয়েছে, ‘পবিত্র সেই সত্তা, যিনি তাঁর বান্দাকে এক রাতে মসজিদুল হারাম থেকে মসজিদুল আকসায় ভ্রমণ করিয়েছেন, যার চারপাশ আমি বরকতপূর্ণ করেছি, যেন আমি তাকে আমার নিদর্শন দেখাতে পারি...।’ (সুরা বনি ইসরাঈল, আয়াত : ১)

ছয়. মিসরের সাইনা অঞ্চল : কোরআনে মিসরের সাইনা অঞ্চলকে বরকতপূর্ণ বলা হয়েছে। ইরশাদ হয়েছে, ‘মুসা (আ.) আগুনের কাছে পৌঁছলে বরকতপূর্ণ অঞ্চলের উপত্যকার দক্ষিণ পাশ থেকে ডেকে বলা হলো, হে মুসা, আমিই আল্লাহ, যিনি বিশ্বজগতের প্রতিপালক।’ (সুরা কাসাস, আয়াত : ৩০)

পবিত্র কোরআন, বৃষ্টির পানি ও জাইতুনগাছকে বরকতপূর্ণ বস্তু হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। এ ছাড়া লাইলাতুল কদরকে বরকতপূর্ণ রাত বলা হয়েছে।

এক. কোরআন : পবিত্র কোরআনকে বরকতপূর্ণ বলা হয়েছে। ইরশাদ হয়েছে, ‘এই কিতাব আমি অবতীর্ণ করেছি তা বরকতপূর্ণ, সুতরাং এর অনুসরণ কোরো এবং সতর্ক হও, যেন তোমাদের ওপর অনুগ্রহ করা হয়।’ (সুরা আনআম, আয়াত : ১৫৫)

দুই. বৃষ্টির পানি : পবিত্র কোরআনে বৃষ্টির পানিকে বরকতপূর্ণ বলা হয়েছে। ইরশাদ হয়েছে, ‘আমি আকাশ থেকে বরকতপূর্ণ বৃষ্টি বর্ষণ করি এবং তা দিয়ে বাগান ও পরিপক্ব শস্য উৎপন্ন করি।’ (সুরা কাফ, আয়াত : ৯)

তিন. জাইতুনগাছ : জাইতুনগাছ একটি বরকতপূর্ণ গাছ। ইরশাদ হয়েছে, ‘আল্লাহ আকাশমণ্ডলী ও ভূমণ্ডলের নুর বা জ্যোতির মতো, তার নুরের উপমা হলো, একটি দীপাধার, যার মধ্যে একটি প্রদীপ আছে, প্রদীপটি একটি কাচের আবরণের মধ্যে স্থাপিত, কাচের আবরণটি উজ্জ্বল নক্ষত্র সদৃশ, তা বরকতপূর্ণ জাইতুনগাছের তেল দিয়ে জ্বালানো হয়, যা প্রাচ্য ও প্রতীচ্যের নয়, আগুন তা স্পর্শ না করলেও এর তেল উজ্জ্বল আলো দান করে ...।’ (সুরা নুর, আয়াত : ৩৫)

চার. কদরের রাত : লাইলাতুল কদর বা কদরের রাত একটি বরকতপূর্ণ রাত। এ রাতে পবিত্র কোরআন অবতীর্ণ হয়েছে। ইরশাদ হয়েছে, ‘আমি তা (কোরআন) কদরের রাতে অবতীর্ণ করেছি।’ (সুরা কদর, আয়াত : ১)

জীবনে বরকত লাভের কয়েকটি আমল : কোরআন ও হাদিসে বরকত লাভের কয়েকটি আমল বর্ণিত হয়েছে। নিম্নে কয়েকটি উল্লেখ করা হলো—

এক. আল্লাহর প্রতি আস্থা ও বিশ্বাস : আল্লাহর ওপর আস্থা ও বিশ্বাসের মাধ্যমে জীবনে সব বরকত লাভ করা যায়। কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘সেসব জনপদের অধিবাসীরা ঈমান আনলে এবং তাকওয়া অবলম্বন করলে আমি তাদের জন্য আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবীর অনেক বরকত উন্মুক্ত করতাম, তবে তারা তা প্রত্যাখ্যান করেছিল, তাই আমি তাদের কৃতকর্মের জন্য তাদের শাস্তি দিয়েছি।’ (সুরা আরাফ, আয়াত : ৯৬)

দুই. কোরআন তিলাওয়াত : কোরআন একটি বরকতপূর্ণ গ্রন্থ। তাই তা পাঠ করলে বরকত লাভ করা যায়। ইরশাদ হয়েছে, আমি এই বরকতপূর্ণ কিতাব অবতীর্ণ করেছি, তা আগের কিতাবের সত্যায়নকারী এবং আপনি তা দিয়ে মক্কা ও এর চারপাশের এলাকার মানুষকে সতর্ক করবেন ...।’ (সুরা আনআম, আয়াত : ৯২)

তাই হাদিসে কোরআন পাঠ করা ও না করাকে জীবন ও মৃত্যুর সঙ্গে তুলনা করা হয়েছে। আবু মুসা আশয়ারি (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘যে ঘরে আল্লাহর জিকির করা হয় এবং যে ঘরে আল্লাহর জিকির করা হয় না উভয়ের উদাহরণ হলো, জীবিত ও মৃতের মতো।’ (বুখারি, হাদিস : ৬৪০৭)

তিন. সামাজিক সম্পর্ক বৃদ্ধি : এর মধ্যে অন্যতম হলো আত্মীয়-স্বজনের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখা। রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি চায় তার জীবিকা প্রশস্ত হোক এবং আয়ু বৃদ্ধি পাক, সে যেন আত্মীয়তার বন্ধন অক্ষুণ্ন রাখে।’ (বুখারি, হাদিস : ৫৯৮৬)

চার. তা ছাড়া বেচাকেনায় সহজতা অবলম্বন করাও বরকত লাভের অন্যতম উপায়। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘ক্রেতা-বিক্রেতা পরস্পর থেকে বিচ্ছিন্ন হওয়ার আগ পর্যন্ত তাদের পণ্যের (নেওয়া ও না নেওয়ার) এখতিয়ার রয়েছে। যদি তারা সত্য বলে ও পণ্যের দোষত্রুটি স্পষ্ট করে, তবে তাদের বেচাকেনায় বরকত দান করা হয়। আর যদি তারা মিথ্যা বলে এবং দোষত্রুটি গোপন করে, তাদের বেচাকেনার বরকত কেড়ে নেওয়া হয়।’ (বুখারি, হাদিস : ২১১০)

পাঁচ. সময়ের সদ্ব্যবহার করা : সময়ের সদ্ব্যবহার করে কাজ করলে তাতে বরকত হয়। সুস্থ জীবনের জন্য রাতের বিশ্রাম করা এবং ভোর থেকে কাজ করা উচিত। কারণ এ সময় মানুষের দেহ-মন সতেজ থাকে এবং কাজে গতি আসে। তাই রাসুল (সা.) সকালের কাজের জন্য বরকতের দোয়া করেছেন। রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘হে আল্লাহ, আপনি আমার উম্মতকে ভোরের বরকত দান করুন।’

ছয়. বরকতের জন্য দোয়া করা : জীবনে বরকত লাভের বড় উপায় হলো দোয়া করা। কারণ নবী, রাসুলসহ সবাই বরকতের জন্য দোয়া করেছেন। নুহ (আ.) জাহাজে আরোহণের পর বরকতপূর্ণ স্থানে অবতরণের জন্য দোয়া করেছেন। ইরশাদ হয়েছে, ‘এবং আপনি বলুন, হে আমার রব, আমাকে বরকতপূর্ণ স্থানে অবতরণ করাবেন এবং আপনি শ্রেষ্ঠ অবতরণকারী।’ (সুরা মুমিনুন, আয়াত : ২৯)

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
ঈমান ও ইসলামের পরিচয়
ঈমান ও ইসলামের পরিচয়
১৯ নভেম্বর: আজকের নামাজের সময়সূচি
১৯ নভেম্বর: আজকের নামাজের সময়সূচি
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৮ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৮ নভেম্বর ২০২৫
মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম
মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
১৭ নভেম্বর: আজকের নামাজের সময়সূচি
১৭ নভেম্বর: আজকের নামাজের সময়সূচি
মহানবী (সা.)-এর নির্মোহ জীবন ও আত্মত্যাগ
মহানবী (সা.)-এর নির্মোহ জীবন ও আত্মত্যাগ
অধীনদের নামাজের আদেশ দেওয়ার গুরুত্ব
অধীনদের নামাজের আদেশ দেওয়ার গুরুত্ব
ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম
ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম
সর্বশেষ খবর
বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা
বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা
বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ
আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ

১৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরানোর বিষয়ে আপিলের চূড়ান্ত রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরানোর বিষয়ে আপিলের চূড়ান্ত রায় আজ

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ সাত মাওবাদী নিহত
ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ সাত মাওবাদী নিহত

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান
বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম