শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:০৯, শুক্রবার, ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

সন্তানের প্রতি মহানবী (সা.)-এর ভালোবাসা

শরিফ আহমাদ
অনলাইন ভার্সন
সন্তানের প্রতি মহানবী (সা.)-এর ভালোবাসা

আল্লাহর রাসুল (সা.)-এর সর্বমোট তিন পুত্র ও চার কন্যা ছিল। দুই ছেলে ও চার কন্যা ছিল খাদিজা (রা.)-এর গর্ভজাত। ছেলেদের নাম কাসেম (রা.)ও তাহের (রা.)। আর মেয়ে চারজন হলেন—ফাতিমা (রা.), জয়নাব (রা.), রুকাইয়া (রা.) ও উম্মে কুলসুম (রা.)।

অবশ্য রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর তৃতীয় ছেলের নাম ছিল ইব্রাহিম (রা.)। তিনি মারিয়া কিবতিয়া (রা.)-এর গর্ভে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। রাসুলুল্লাহ (সা.) ছিলেন একজন আদর্শ পিতা। তিনি সন্তানদের প্রতি ভালোবাসার সর্বোচ্চ নমুনা স্থাপন করেছেন।

ছেলের প্রতি নবীর ভালোবাসা

রাসুলুল্লাহ (সা.) সব ছেলেমেয়ের প্রতি আন্তরিক ছিলেন। আপন সন্তানদের হৃদয় উজাড় করা ভালোবাসায় লালন-পালন করেছেন। পুত্র ইব্রাহিমের জন্ম হলে আবু সাইফ (রা.)-এর স্ত্রীর হাতে দুধ পান করানোর জন্য সোপর্দ করা হয়। তাঁদের বাড়ি মদিনার দূরবর্তী অঞ্চলে হওয়া সত্ত্বেও তিনি নিয়মিত সন্তানের খোঁজখবর রাখতেন।

আনাস ইবনে মালিক (রা.) বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) থেকে শিশুদের প্রতি বেশি দয়া প্রদর্শনকারী কাউকে আমি দেখিনি। তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর ছেলে ইব্রাহিম (রা.) মদিনার আওয়ালী (চড়াই) অঞ্চলে দুধপান করতেন। রাসুলুল্লাহ (সা.) সেখানে যেতেন। আমরাও তাঁর সঙ্গে যেতাম। তিনি সে (দাইয়ের) ঘরে প্রবেশ করতেন, আর সেখানে ধোঁয়া হতো।

(কেননা) তার বংশ কর্মকার ছিল। তিনি ছেলেকে কোলে নিতেন এবং স্নেহ করতেন। পরে তিনি ফিরে আসতেন। আমর ইবনে সাঈদ (রা.) বলেন, যখন ইব্রাহিম (রা.) ইন্তেকাল করেন তখন রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ইব্রাহিম আমার পুত্র, দুধপান করা অবস্থায় ইন্তেকাল করেছে। তার জন্য দুজন ধাত্রী আছে, যারা জান্নাতে তাকে দুধপান (করার সময়সীমা পর্যন্ত) করাবে। (মুসলিম, হাদিস : ৫৮১৯)

ছেলে ইব্রাহিমের জন্য কান্না

রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর তিন ছেলে বাল্য অবস্থায়ই ইন্তেকাল করেন। বিভিন্ন বর্ণনা থেকে জানা যায়, একমাত্র কাসেম (রা.) সওয়ারীর ওপর আরোহণ করতে পারার মতো বয়সে উপনীত হয়েছিলেন। ইব্রাহিম (রা.)-এর ইন্তেকালে রাসুল (সা.) নিঃশব্দে কান্না করেছেন। আনাস ইবনে মালিক (রা.) বলেন, আমরা রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর সঙ্গে আবু সাইফ কর্মকারের কাছে গেলাম। তিনি ছিলেন (নবী তনয়) ইব্রাহিম (রা.)-এর দুধসম্পর্কীয় পিতা। রাসুলুল্লাহ (সা.) তাকে তুলে নিয়ে চুমু খেলেন এবং তার নাকে-মুখে লাগালেন। এরপর (আর একদিন) আমরা তার (আবু সাইফের) বাড়িতে গেলাম। তখন ইব্রাহিম (রা.) মুমূর্ষু অবস্থায়। এতে রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর উভয় চোখ থেকে অশ্রু ঝরতে লাগল। তখন আবদুর রহমান ইবনে আওফ (রা.) বলেন, হে আল্লাহর রাসুল! আর আপনিও (কাঁদছেন?) তখন তিনি বলেন, ইবনে আউফ! এ হচ্ছে মায়া-মমতা। তারপর পুনর্বার অশ্রু ঝরতে থাকল, এরপর তিনি বললেন, অশ্রু প্রবাহিত হয় আর হৃদয় হয় ব্যথিত। তবে আমরা মুখে তাই বলি, যা আমাদের রব পছন্দ করেন। আর হে ইব্রাহিম! তোমার বিচ্ছেদে আমরা অবশ্যই শোকাভিভূত।

(বুখারি, হাদিস : ১২২৫)


জয়নাব (রা.)-এর প্রতি ভালোবাসা

রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর বড় মেয়ে জয়নাব (রা.)। আবুল আস ইবনে রবি-এর জয়নাব সঙ্গে তাঁর বিয়ে হয়। হিজরতের সময় তিনি ইসলাম গ্রহণ করেননি। তাই বদর যুদ্ধে অন্যদের সঙ্গে তিনিও বন্দি হন। জয়নাব (রা.) তাঁকে মালের বিনিময়ে মুক্তির চেষ্টা করেন। আয়েশা (রা.) বলেন, যখন মক্কাবাসীরা তাদের বন্দিদের জন্য মুক্তিপণ পাঠায়, তখন জয়নাব (রা.) আবুল আসের (তাঁর স্বামী, যিনি কাফির ছিলেন ও বদর যুদ্ধে বন্দি হন) জন্য মুক্তিপণ বাবদ এমন কিছু ধন-সম্পদ পাঠান, যার মধ্যে একটি হারও ছিল। আসলে হারটি ছিল খাদিজা (রা.)-এর। (জয়নাব বিয়ের সময় তা হাদিয়া হিসেবে পান) এবং তা নিয়ে আবুল আসের ঘরে গমন করেন। আয়েশা (রা.) বলেন, যখন রাসুলুল্লাহ (সা.) এই হারখানা দেখেন, তখন তিনি কান্নায় ভেঙে পড়েন এবং বলেন, যদি তোমরা ভালো মনে করো, তবে জয়নাবের স্বামীকে ছেড়ে দাও এবং তার হারখানাও তাকে ফিরিয়ে দাও। তখন তারা (সাহাবারা) বলেন, ঠিক আছে, তাই হবে। এরপর রাসুলুল্লাহ (সা.) এই মর্মে আবুল আসের কাছ থেকে অঙ্গীকার গ্রহণ করেন যে সে জয়নাবকে তার কাছে আসতে বাধা দেবে না। তখন রাসুলুল্লাহ (সা.) জায়েদ ইবনে হারিসা ও অপর একজন আনসার সাহাবিকে এই মর্মে নির্দেশ দিয়ে পাঠান যে তোমরা বাতনে ইয়াজিজ নামক স্থানে জয়নাবের জন্য অপেক্ষা করবে, যতক্ষণ না সে তোমাদের কাছে আসে। আর সে তোমাদের কাছে পৌঁছলে তোমরা তাকে সাথে করে আমার কাছে পৌঁছে দেবে। (আবু দাউদ, হাদিস : ২৬৮৩ )


রুকাইয়া (রা.)-এর প্রতি ভালোবাসা

রাসুলুল্লাহ (সা.) এর দ্বিতীয় কন্যা রুকাইয়া (রা.)। তিনি উসমান গনি (রা.)-এর পরিণয় সূত্রে আবদ্ধ ছিলেন। হাবশায় তাঁর সঙ্গে হিজরত করেছিলেন। পরবর্তী সময়ে দ্বিতীয় হিজরিতে বদর যুদ্ধের সময় তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। তখন রাসুলুল্লাহ (সা.) তাঁর সেবা-শুশ্রূষার জন্য উসমান (রা.)-কে যুদ্ধে না গিয়ে মদিনায় থাকার নির্দেশ দেন। ইবনে উমর (রা.) বলেন, উসমান (রা.) বদর যুদ্ধে অনুপস্থিত ছিলেন। কেননা রাসুল (সা.)-এর কন্যা ছিলেন তাঁর সহধর্মিণী আর তিনি ছিলেন পীড়িত। তখন রাসুল (সা.) তাঁকে বলেন, বদর যুদ্ধে অংশগ্রহণকারীর সমপরিমাণ সওয়াব ও (গনিমতের) অংশ তুমি পাবে। (বুখারি, হাদিস : ২৯১০)


উম্মে কুলসুম (রা.)-এর জন্য কান্না

রুকাইয়া (রা.) ইন্তেকালের পর তৃতীয় হিজরিতে রাসুলুল্লাহ (সা.) উম্মে কুলসুম (রা.)-কে উসমান গনি (রা.)-এর সঙ্গে বিবাহ দেন। এ কারণে তাঁর উপাধি জিন নুরাইন। নবম হিজরিতে উম্মে কুলসুম (রা.) ইন্তেকাল করেন। মেয়ের বিয়োগ ব্যথায় তখন রাসুল (সা.)-এর চোখে পানি টলমল করছিল। আনাস ইবনে মালিক (রা.) বলেন, আমরা রাসুল (সা.)-এর কন্যা উম্মে কুলসুম (রা.)-এর জানাজায় উপস্থিত হলাম। রাসুল (সা.) তাঁর  কবরের পাশে বসেছিলেন। আনাস (রা.) বলেন, তখন আমি তাঁর চোখ থেকে পানি ঝরতে দেখলাম। রাসুল (সা.) জিজ্ঞাসা করলেন, তোমাদের মধ্যে কি এমন কেউ আছে, যে আজ রাতে স্ত্রী মিলন করেনি? আবু তালহা (রা.) বললেন, আমি। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, তাহলে তুমি (কবরে) অবতরণ করো। তখন তিনি তাঁর কবরে অবতরণ করলেন। (বুখারি, হাদিস : ১২১০)


ফাতিমা (রা.)-এর প্রতি ভালোবাসা

ফাতিমা (রা.) রাসুল (সা.)-এর মেয়েদের মধ্যে সর্বোত্তম ছিলেন। তাঁর বিবাহ ১৫ বছর সাড়ে পাঁচ মাস বয়সে আলী (রা.)-এর সঙ্গে সম্পন্ন হয়। তাঁর মাধ্যমে রাসুল (সা.) বংশধারা পৃথিবীতে টিকে আছে। তিনি পিতার অত্যন্ত প্রিয় ছিলেন। আয়েশা (রা.) বলেন, আমি ফাতিমা (রা.)-এর চাইতে আর কাউকে কথাবার্তায় ও চালচলনে রাসুল (সা.)-এর সঙ্গে বেশি মিল দেখিনি। যখন তিনি রাসুল (সা.)-এর কাছে আসতেন, তখন তিনি দাঁড়িয়ে তাঁকে চুমা দিতেন এবং তাঁর হাত ধরে নিজের আসনে বসাতেন। একইভাবে যখন নবী করিম (সা.) তাঁর কাছে যেতেন, তখন তিনি দাঁড়িয়ে তাঁকে চুমা দিতেন এবং হাত ধরে তাঁকে নিজের আসনে বসাতেন।

(আবু দাউদ, হাদিস : ৫১২৭ )

রাসুল (সা.)-এর ইন্তেকালের পর আত্মীয়-স্বজনের মধ্যে তিনিই প্রথম ইন্তেকাল করেছেন। এই সুসংবাদ তিনি পিতার কাছ থেকে পেয়েছেন। আয়েশা (রা.) বলেন, নবী করিম (সা.)-এর চলার ভঙ্গিতে চলতে চলতে ফাতিমা (রা.) আমাদের কাছে আগমন করলেন। তাঁকে দেখে নবীজি বলেন, আমার স্নেহের কন্যাকে অনেক অনেক মোবারকবাদ। তারপর তাঁকে তাঁর ডান পাশে অথবা বাঁ পাশে বসালেন এবং তাঁর সঙ্গে চুপি চুপি (কী যেন) কথা বললেন। তখন তিনি কেঁদে দিলেন। আমি [আয়েশা (রা.)] তাঁকে বললাম, কাঁদছেন কেন? নবী করিম (সা.) পুনরায় চুপি চুপি তাঁর সঙ্গে কথা বললেন। তিনি এবার হেঁসে উঠলেন। আমি [আয়েশা (রা.)] বললাম, আজকের মতো দুঃখ ও বেদনার সঙ্গে সঙ্গে আনন্দ ও খুশি আমি আর কখনো দেখিনি। আমি তাঁকে [ফাতিমা (রা.)]-কে জিজ্ঞাসা করলাম, নবীজি কী বলেছিলেন?

তিনি জবাব দিলেন, আমি রাসুল (সা.)-এর গোপন কথা প্রকাশ করব না। অবশেষে নবী করিম (সা.)-এর ইন্তেকাল হয়ে যাওয়ার পর আমি তাঁকে (আবার) জিজ্ঞাসা করলাম, তিনি কী বলেছিলেন? তিনি বলেন, তিনি [নবী করিম (সা.)] প্রথমবার আমাকে বলেছিলেন, জিবরাইল (আ.) প্রতিবছর একবার আমার সঙ্গে পরস্পর কোরআন পাঠ করতেন, এ বছর দুবার এরূপ পড়ে শুনিয়েছেন। আমার মনে হয়, আমার বিদায় কাল ঘনিয়ে এসেছে এবং এরপর আমার পরিবারের মধ্যে তুমিই সর্বপ্রথম আমার সঙ্গে মিলিত হবে। তা শুনে আমি কেঁদে দিলাম। দ্বিতীয়বার বলেছিলেন, তুমি কি এতে সন্তুষ্ট নও যে জান্নাতবাসী নারীদের অথবা মুমিন নারীদের তুমি নেত্রী হবে। এ কথা শুনে আমি হেসেছিলাম। (বুখারি, হাদিস : ৩৩৬৪)

আল্লাহ তাআলা আমাদের সবাইকে রাসুল (সা.)-এর মতো ইসলামের সীমারেখার মধ্যে থেকে সন্তানদের ভালোবাসার তাওফিক দান করুন। আমিন।

 


বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
দাড়ি রাখা নবী-রাসুলদের আদর্শ
দাড়ি রাখা নবী-রাসুলদের আদর্শ
আজকের নামাজের সময়সূচি: ২১ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি: ২১ অক্টোবর ২০২৫
কথাবার্তায় সংযম জরুরি
কথাবার্তায় সংযম জরুরি
ব্যক্তিগত ও জাতীয় সংকটে মুমিনের ১০ কাজ
ব্যক্তিগত ও জাতীয় সংকটে মুমিনের ১০ কাজ
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২০ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২০ অক্টোবর ২০২৫
পরিবারে ন্যায়বিচার ও সন্তানের অধিকার
পরিবারে ন্যায়বিচার ও সন্তানের অধিকার
অগ্নিদুর্ঘটনা রোধে ইসলামী অনুশাসন
অগ্নিদুর্ঘটনা রোধে ইসলামী অনুশাসন
আধুনিক বিশ্বের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সিরাতচর্চা
আধুনিক বিশ্বের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সিরাতচর্চা
আজকের নামাজের সময়সূচি: ১৯ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি: ১৯ অক্টোবর ২০২৫
তাকদিরে বিশ্বাসের অর্থ, প্রকারভেদ ও স্তর
তাকদিরে বিশ্বাসের অর্থ, প্রকারভেদ ও স্তর
আব্বাসীয় যুগে বিজ্ঞানে মুসলমানদের পৃষ্ঠপোষকতা
আব্বাসীয় যুগে বিজ্ঞানে মুসলমানদের পৃষ্ঠপোষকতা
সর্বশেষ খবর
জাতীয় সাঁতারের দ্বিতীয় দিনে রাফির চার রেকর্ড
জাতীয় সাঁতারের দ্বিতীয় দিনে রাফির চার রেকর্ড

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ডুলাহাজারা সাফারি পার্কে হাতির আক্রমণে দুই মাহুত আহত
ডুলাহাজারা সাফারি পার্কে হাতির আক্রমণে দুই মাহুত আহত

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুর সরকারি কলেজ ছাত্রদলের সভাপতি রনি, সম্পাদক নোবেল
লক্ষ্মীপুর সরকারি কলেজ ছাত্রদলের সভাপতি রনি, সম্পাদক নোবেল

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসোয়াতিনি রাজ্যের অনারারি কনসাল হলেন মোরশেদুল আলম
ইসোয়াতিনি রাজ্যের অনারারি কনসাল হলেন মোরশেদুল আলম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি
ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাবির সমাবর্তন ১৭ ডিসেম্বর
রাবির সমাবর্তন ১৭ ডিসেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টঙ্গীতে উঠান বৈঠক
টঙ্গীতে উঠান বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে নদীতে মিললো গুলিসহ রাইফেল
সিলেটে নদীতে মিললো গুলিসহ রাইফেল

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

চোট কাটিয়ে মাঠে ফিরছেন রিশাভ পান্ত
চোট কাটিয়ে মাঠে ফিরছেন রিশাভ পান্ত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইথিওপিয়ায় ট্রেন দুর্ঘটনায় নিহত ১৪
ইথিওপিয়ায় ট্রেন দুর্ঘটনায় নিহত ১৪

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি কারাগারে ফিলিস্তিনি মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৮০
ইসরায়েলি কারাগারে ফিলিস্তিনি মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৮০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আইআরআই প্রতিনিধি দলের সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আইআরআই প্রতিনিধি দলের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটে সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশ সদস্য নিহত
সিলেটে সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশ সদস্য নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুপার ওভারের রোমাঞ্চে সিরিজে ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
সুপার ওভারের রোমাঞ্চে সিরিজে ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফটিকছড়িতে পুকুরের পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
ফটিকছড়িতে পুকুরের পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাংবাদিক জুলকারনাইন সায়েরের ফেসবুক আইডিতে সাইবার হামলা
সাংবাদিক জুলকারনাইন সায়েরের ফেসবুক আইডিতে সাইবার হামলা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জামায়াতের বৈঠক বুধবার
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জামায়াতের বৈঠক বুধবার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-পুতিন বুদাপেস্ট বৈঠক নিয়ে অনিশ্চয়তা
ট্রাম্প-পুতিন বুদাপেস্ট বৈঠক নিয়ে অনিশ্চয়তা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে পোল্যান্ডে অর্ধশতাধিক সন্দেহভাজন আটক
গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে পোল্যান্ডে অর্ধশতাধিক সন্দেহভাজন আটক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ওভারে গড়াল টাইগারদের ম্যাচ
সুপার ওভারে গড়াল টাইগারদের ম্যাচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে বিদেশি আহত
চট্টগ্রামে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে বিদেশি আহত

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৮৪ আসনে প্রার্থী ঘোষণা এলডিপির
৮৪ আসনে প্রার্থী ঘোষণা এলডিপির

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আরও দুই জিম্মির মরদেহ ফেরত দিচ্ছে হামাস
আরও দুই জিম্মির মরদেহ ফেরত দিচ্ছে হামাস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গীতে গণপিটুনিতে প্রাণ গেল ছিনতাইকারীর
টঙ্গীতে গণপিটুনিতে প্রাণ গেল ছিনতাইকারীর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাত্র ৩ দিনেই ৬৬ কোটি, ঝড় তুলল ডুড
মাত্র ৩ দিনেই ৬৬ কোটি, ঝড় তুলল ডুড

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চট্টগ্রামে সহপাঠীদের পিটুনিতে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
চট্টগ্রামে সহপাঠীদের পিটুনিতে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ
নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিশ্চিত কামিন্স, অ্যাশেজে নেতৃত্ব নিতে স্মিথ
অনিশ্চিত কামিন্স, অ্যাশেজে নেতৃত্ব নিতে স্মিথ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‌জুয়ার বিজ্ঞাপন প্রচার করলে বিনা নোটিশে বন্ধ হবে গণমাধ্যমের পোর্টাল : ফয়েজ আহমদ
‌জুয়ার বিজ্ঞাপন প্রচার করলে বিনা নোটিশে বন্ধ হবে গণমাধ্যমের পোর্টাল : ফয়েজ আহমদ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!
২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মাসখানেক আগেই জোবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করে বর্ষা ও মাহির’
‘মাসখানেক আগেই জোবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করে বর্ষা ও মাহির’

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা
আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইউক্রেনের ‘৭৮ শতাংশ দখল’ করে নিয়েছে রাশিয়া, ধারণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনের ‘৭৮ শতাংশ দখল’ করে নিয়েছে রাশিয়া, ধারণা ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়ছে ১৫ শতাংশ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়ছে ১৫ শতাংশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পাশে দাঁড়াল প্রতিবেশী আরব দেশ, নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি
ইরানের পাশে দাঁড়াল প্রতিবেশী আরব দেশ, নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ থেকে বিদায়, যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক
বিশ্বকাপ থেকে বিদায়, যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাশিয়ার শর্ত মেনে ইউক্রেনকে যুদ্ধ থামাতে বললেন ট্রাম্প
রাশিয়ার শর্ত মেনে ইউক্রেনকে যুদ্ধ থামাতে বললেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ
নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ থাকবে কি না, সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের: রিজভী
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ থাকবে কি না, সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের: রিজভী

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে কাবুলকে যা করতে বললো পাকিস্তান
যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে কাবুলকে যা করতে বললো পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেব-রুক্মিণী নিয়ে নতুন গুঞ্জন, ফের ভাঙনের ইঙ্গিত?
দেব-রুক্মিণী নিয়ে নতুন গুঞ্জন, ফের ভাঙনের ইঙ্গিত?

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা
সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম
আজ দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বেতন কমিশনের প্রতিবেদন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দাখিল
বেতন কমিশনের প্রতিবেদন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দাখিল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে হোয়াইট হাউসের একাংশ ভেঙে ফেলছেন ট্রাম্প
যে কারণে হোয়াইট হাউসের একাংশ ভেঙে ফেলছেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারা গেছে রাঙামাটির সেই ‘গোলাপি হাতি’
মারা গেছে রাঙামাটির সেই ‘গোলাপি হাতি’

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধবিরতি ভাঙলে হামাসকে সম্পূর্ণভাবে নির্মূল করবেন ট্রাম্প!
যুদ্ধবিরতি ভাঙলে হামাসকে সম্পূর্ণভাবে নির্মূল করবেন ট্রাম্প!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার
শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খার্তুম বিমানবন্দর চালুর আগেই ড্রোন হামলা
খার্তুম বিমানবন্দর চালুর আগেই ড্রোন হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল ফেরত দিয়েছে ১৩৫ ফিলিস্তিনির বিকৃত মরদেহ
ইসরায়েল ফেরত দিয়েছে ১৩৫ ফিলিস্তিনির বিকৃত মরদেহ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে: মির্জা ফখরুল
অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে: মির্জা ফখরুল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনেকে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিরা ভেজানো পানির ৬ উপকারিতা
জিরা ভেজানো পানির ৬ উপকারিতা

১০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চীন-যুক্তরাষ্ট্রে আইফোন ১৭ বিক্রির রেকর্ড
চীন-যুক্তরাষ্ট্রে আইফোন ১৭ বিক্রির রেকর্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে ইসরায়েলে উড়ে গেলেন জেডি ভ্যান্স
যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে ইসরায়েলে উড়ে গেলেন জেডি ভ্যান্স

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ অক্টোবর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঙ্কার কাছে হেরে টাইগ্রেসদের সেমির স্বপ্নভঙ্গ
লঙ্কার কাছে হেরে টাইগ্রেসদের সেমির স্বপ্নভঙ্গ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
গৃহিণী স্ত্রীকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী দেখিয়ে গড়েছেন অঢেল সম্পদ
গৃহিণী স্ত্রীকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী দেখিয়ে গড়েছেন অঢেল সম্পদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে মরিয়া রুমিন ফারহানাসহ আটজন
বিএনপির প্রার্থী হতে মরিয়া রুমিন ফারহানাসহ আটজন

নগর জীবন

আবারও ই-কমার্স প্রতারণা
আবারও ই-কমার্স প্রতারণা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার
ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার

পেছনের পৃষ্ঠা

আদেশ জারির পর গণভোট
আদেশ জারির পর গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত ক্ষমতায় এলে ফেরার আশঙ্কা আওয়ামী লীগের
জামায়াত ক্ষমতায় এলে ফেরার আশঙ্কা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে এবার শিক্ষার্থীর রগ কাটা লাশ
চট্টগ্রামে এবার শিক্ষার্থীর রগ কাটা লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না
বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিরোধী দল দমনই যার একমাত্র যোগ্যতা
বিরোধী দল দমনই যার একমাত্র যোগ্যতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশ রক্ষায় মায়া নেই জেলেদের
ইলিশ রক্ষায় মায়া নেই জেলেদের

নগর জীবন

এনসিপির নাগরিক রাষ্ট্রের অঙ্গীকার
এনসিপির নাগরিক রাষ্ট্রের অঙ্গীকার

সম্পাদকীয়

বিপর্যয় কাটবে কীভাবে
বিপর্যয় কাটবে কীভাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আবারও আসতে পারে ১/১১
আবারও আসতে পারে ১/১১

নগর জীবন

থাইল্যান্ডে ভালো করার প্রত্যাশা আফঈদাদের
থাইল্যান্ডে ভালো করার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া

সম্পাদকীয়

পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার
পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত জাতীয় পার্টি
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত জাতীয় পার্টি

নগর জীবন

প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির
প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন

সম্পাদকীয়

আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক
আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী
যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বাতিল করুন
রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বাতিল করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়
নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়

স্বাস্থ্য

রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন
রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় এনসিপির সভায় ককটেল বিস্ফোরণ
বগুড়ায় এনসিপির সভায় ককটেল বিস্ফোরণ

দেশগ্রাম

বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল

নগর জীবন

আজই সিরিজ নিশ্চিত করতে চান মিরাজরা
আজই সিরিজ নিশ্চিত করতে চান মিরাজরা

মাঠে ময়দানে

ভিক্টোরিয়া কলেজে সংঘর্ষ, আটক ২৪
ভিক্টোরিয়া কলেজে সংঘর্ষ, আটক ২৪

দেশগ্রাম

২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!
২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!

পেছনের পৃষ্ঠা