শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:০৯, শুক্রবার, ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

সন্তানের প্রতি মহানবী (সা.)-এর ভালোবাসা

শরিফ আহমাদ
অনলাইন ভার্সন
সন্তানের প্রতি মহানবী (সা.)-এর ভালোবাসা

আল্লাহর রাসুল (সা.)-এর সর্বমোট তিন পুত্র ও চার কন্যা ছিল। দুই ছেলে ও চার কন্যা ছিল খাদিজা (রা.)-এর গর্ভজাত। ছেলেদের নাম কাসেম (রা.)ও তাহের (রা.)। আর মেয়ে চারজন হলেন—ফাতিমা (রা.), জয়নাব (রা.), রুকাইয়া (রা.) ও উম্মে কুলসুম (রা.)।

অবশ্য রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর তৃতীয় ছেলের নাম ছিল ইব্রাহিম (রা.)। তিনি মারিয়া কিবতিয়া (রা.)-এর গর্ভে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। রাসুলুল্লাহ (সা.) ছিলেন একজন আদর্শ পিতা। তিনি সন্তানদের প্রতি ভালোবাসার সর্বোচ্চ নমুনা স্থাপন করেছেন।

ছেলের প্রতি নবীর ভালোবাসা

রাসুলুল্লাহ (সা.) সব ছেলেমেয়ের প্রতি আন্তরিক ছিলেন। আপন সন্তানদের হৃদয় উজাড় করা ভালোবাসায় লালন-পালন করেছেন। পুত্র ইব্রাহিমের জন্ম হলে আবু সাইফ (রা.)-এর স্ত্রীর হাতে দুধ পান করানোর জন্য সোপর্দ করা হয়। তাঁদের বাড়ি মদিনার দূরবর্তী অঞ্চলে হওয়া সত্ত্বেও তিনি নিয়মিত সন্তানের খোঁজখবর রাখতেন।

আনাস ইবনে মালিক (রা.) বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) থেকে শিশুদের প্রতি বেশি দয়া প্রদর্শনকারী কাউকে আমি দেখিনি। তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর ছেলে ইব্রাহিম (রা.) মদিনার আওয়ালী (চড়াই) অঞ্চলে দুধপান করতেন। রাসুলুল্লাহ (সা.) সেখানে যেতেন। আমরাও তাঁর সঙ্গে যেতাম। তিনি সে (দাইয়ের) ঘরে প্রবেশ করতেন, আর সেখানে ধোঁয়া হতো।

(কেননা) তার বংশ কর্মকার ছিল। তিনি ছেলেকে কোলে নিতেন এবং স্নেহ করতেন। পরে তিনি ফিরে আসতেন। আমর ইবনে সাঈদ (রা.) বলেন, যখন ইব্রাহিম (রা.) ইন্তেকাল করেন তখন রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ইব্রাহিম আমার পুত্র, দুধপান করা অবস্থায় ইন্তেকাল করেছে। তার জন্য দুজন ধাত্রী আছে, যারা জান্নাতে তাকে দুধপান (করার সময়সীমা পর্যন্ত) করাবে। (মুসলিম, হাদিস : ৫৮১৯)

ছেলে ইব্রাহিমের জন্য কান্না

রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর তিন ছেলে বাল্য অবস্থায়ই ইন্তেকাল করেন। বিভিন্ন বর্ণনা থেকে জানা যায়, একমাত্র কাসেম (রা.) সওয়ারীর ওপর আরোহণ করতে পারার মতো বয়সে উপনীত হয়েছিলেন। ইব্রাহিম (রা.)-এর ইন্তেকালে রাসুল (সা.) নিঃশব্দে কান্না করেছেন। আনাস ইবনে মালিক (রা.) বলেন, আমরা রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর সঙ্গে আবু সাইফ কর্মকারের কাছে গেলাম। তিনি ছিলেন (নবী তনয়) ইব্রাহিম (রা.)-এর দুধসম্পর্কীয় পিতা। রাসুলুল্লাহ (সা.) তাকে তুলে নিয়ে চুমু খেলেন এবং তার নাকে-মুখে লাগালেন। এরপর (আর একদিন) আমরা তার (আবু সাইফের) বাড়িতে গেলাম। তখন ইব্রাহিম (রা.) মুমূর্ষু অবস্থায়। এতে রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর উভয় চোখ থেকে অশ্রু ঝরতে লাগল। তখন আবদুর রহমান ইবনে আওফ (রা.) বলেন, হে আল্লাহর রাসুল! আর আপনিও (কাঁদছেন?) তখন তিনি বলেন, ইবনে আউফ! এ হচ্ছে মায়া-মমতা। তারপর পুনর্বার অশ্রু ঝরতে থাকল, এরপর তিনি বললেন, অশ্রু প্রবাহিত হয় আর হৃদয় হয় ব্যথিত। তবে আমরা মুখে তাই বলি, যা আমাদের রব পছন্দ করেন। আর হে ইব্রাহিম! তোমার বিচ্ছেদে আমরা অবশ্যই শোকাভিভূত।

(বুখারি, হাদিস : ১২২৫)


জয়নাব (রা.)-এর প্রতি ভালোবাসা

রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর বড় মেয়ে জয়নাব (রা.)। আবুল আস ইবনে রবি-এর জয়নাব সঙ্গে তাঁর বিয়ে হয়। হিজরতের সময় তিনি ইসলাম গ্রহণ করেননি। তাই বদর যুদ্ধে অন্যদের সঙ্গে তিনিও বন্দি হন। জয়নাব (রা.) তাঁকে মালের বিনিময়ে মুক্তির চেষ্টা করেন। আয়েশা (রা.) বলেন, যখন মক্কাবাসীরা তাদের বন্দিদের জন্য মুক্তিপণ পাঠায়, তখন জয়নাব (রা.) আবুল আসের (তাঁর স্বামী, যিনি কাফির ছিলেন ও বদর যুদ্ধে বন্দি হন) জন্য মুক্তিপণ বাবদ এমন কিছু ধন-সম্পদ পাঠান, যার মধ্যে একটি হারও ছিল। আসলে হারটি ছিল খাদিজা (রা.)-এর। (জয়নাব বিয়ের সময় তা হাদিয়া হিসেবে পান) এবং তা নিয়ে আবুল আসের ঘরে গমন করেন। আয়েশা (রা.) বলেন, যখন রাসুলুল্লাহ (সা.) এই হারখানা দেখেন, তখন তিনি কান্নায় ভেঙে পড়েন এবং বলেন, যদি তোমরা ভালো মনে করো, তবে জয়নাবের স্বামীকে ছেড়ে দাও এবং তার হারখানাও তাকে ফিরিয়ে দাও। তখন তারা (সাহাবারা) বলেন, ঠিক আছে, তাই হবে। এরপর রাসুলুল্লাহ (সা.) এই মর্মে আবুল আসের কাছ থেকে অঙ্গীকার গ্রহণ করেন যে সে জয়নাবকে তার কাছে আসতে বাধা দেবে না। তখন রাসুলুল্লাহ (সা.) জায়েদ ইবনে হারিসা ও অপর একজন আনসার সাহাবিকে এই মর্মে নির্দেশ দিয়ে পাঠান যে তোমরা বাতনে ইয়াজিজ নামক স্থানে জয়নাবের জন্য অপেক্ষা করবে, যতক্ষণ না সে তোমাদের কাছে আসে। আর সে তোমাদের কাছে পৌঁছলে তোমরা তাকে সাথে করে আমার কাছে পৌঁছে দেবে। (আবু দাউদ, হাদিস : ২৬৮৩ )


রুকাইয়া (রা.)-এর প্রতি ভালোবাসা

রাসুলুল্লাহ (সা.) এর দ্বিতীয় কন্যা রুকাইয়া (রা.)। তিনি উসমান গনি (রা.)-এর পরিণয় সূত্রে আবদ্ধ ছিলেন। হাবশায় তাঁর সঙ্গে হিজরত করেছিলেন। পরবর্তী সময়ে দ্বিতীয় হিজরিতে বদর যুদ্ধের সময় তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। তখন রাসুলুল্লাহ (সা.) তাঁর সেবা-শুশ্রূষার জন্য উসমান (রা.)-কে যুদ্ধে না গিয়ে মদিনায় থাকার নির্দেশ দেন। ইবনে উমর (রা.) বলেন, উসমান (রা.) বদর যুদ্ধে অনুপস্থিত ছিলেন। কেননা রাসুল (সা.)-এর কন্যা ছিলেন তাঁর সহধর্মিণী আর তিনি ছিলেন পীড়িত। তখন রাসুল (সা.) তাঁকে বলেন, বদর যুদ্ধে অংশগ্রহণকারীর সমপরিমাণ সওয়াব ও (গনিমতের) অংশ তুমি পাবে। (বুখারি, হাদিস : ২৯১০)


উম্মে কুলসুম (রা.)-এর জন্য কান্না

রুকাইয়া (রা.) ইন্তেকালের পর তৃতীয় হিজরিতে রাসুলুল্লাহ (সা.) উম্মে কুলসুম (রা.)-কে উসমান গনি (রা.)-এর সঙ্গে বিবাহ দেন। এ কারণে তাঁর উপাধি জিন নুরাইন। নবম হিজরিতে উম্মে কুলসুম (রা.) ইন্তেকাল করেন। মেয়ের বিয়োগ ব্যথায় তখন রাসুল (সা.)-এর চোখে পানি টলমল করছিল। আনাস ইবনে মালিক (রা.) বলেন, আমরা রাসুল (সা.)-এর কন্যা উম্মে কুলসুম (রা.)-এর জানাজায় উপস্থিত হলাম। রাসুল (সা.) তাঁর  কবরের পাশে বসেছিলেন। আনাস (রা.) বলেন, তখন আমি তাঁর চোখ থেকে পানি ঝরতে দেখলাম। রাসুল (সা.) জিজ্ঞাসা করলেন, তোমাদের মধ্যে কি এমন কেউ আছে, যে আজ রাতে স্ত্রী মিলন করেনি? আবু তালহা (রা.) বললেন, আমি। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, তাহলে তুমি (কবরে) অবতরণ করো। তখন তিনি তাঁর কবরে অবতরণ করলেন। (বুখারি, হাদিস : ১২১০)


ফাতিমা (রা.)-এর প্রতি ভালোবাসা

ফাতিমা (রা.) রাসুল (সা.)-এর মেয়েদের মধ্যে সর্বোত্তম ছিলেন। তাঁর বিবাহ ১৫ বছর সাড়ে পাঁচ মাস বয়সে আলী (রা.)-এর সঙ্গে সম্পন্ন হয়। তাঁর মাধ্যমে রাসুল (সা.) বংশধারা পৃথিবীতে টিকে আছে। তিনি পিতার অত্যন্ত প্রিয় ছিলেন। আয়েশা (রা.) বলেন, আমি ফাতিমা (রা.)-এর চাইতে আর কাউকে কথাবার্তায় ও চালচলনে রাসুল (সা.)-এর সঙ্গে বেশি মিল দেখিনি। যখন তিনি রাসুল (সা.)-এর কাছে আসতেন, তখন তিনি দাঁড়িয়ে তাঁকে চুমা দিতেন এবং তাঁর হাত ধরে নিজের আসনে বসাতেন। একইভাবে যখন নবী করিম (সা.) তাঁর কাছে যেতেন, তখন তিনি দাঁড়িয়ে তাঁকে চুমা দিতেন এবং হাত ধরে তাঁকে নিজের আসনে বসাতেন।

(আবু দাউদ, হাদিস : ৫১২৭ )

রাসুল (সা.)-এর ইন্তেকালের পর আত্মীয়-স্বজনের মধ্যে তিনিই প্রথম ইন্তেকাল করেছেন। এই সুসংবাদ তিনি পিতার কাছ থেকে পেয়েছেন। আয়েশা (রা.) বলেন, নবী করিম (সা.)-এর চলার ভঙ্গিতে চলতে চলতে ফাতিমা (রা.) আমাদের কাছে আগমন করলেন। তাঁকে দেখে নবীজি বলেন, আমার স্নেহের কন্যাকে অনেক অনেক মোবারকবাদ। তারপর তাঁকে তাঁর ডান পাশে অথবা বাঁ পাশে বসালেন এবং তাঁর সঙ্গে চুপি চুপি (কী যেন) কথা বললেন। তখন তিনি কেঁদে দিলেন। আমি [আয়েশা (রা.)] তাঁকে বললাম, কাঁদছেন কেন? নবী করিম (সা.) পুনরায় চুপি চুপি তাঁর সঙ্গে কথা বললেন। তিনি এবার হেঁসে উঠলেন। আমি [আয়েশা (রা.)] বললাম, আজকের মতো দুঃখ ও বেদনার সঙ্গে সঙ্গে আনন্দ ও খুশি আমি আর কখনো দেখিনি। আমি তাঁকে [ফাতিমা (রা.)]-কে জিজ্ঞাসা করলাম, নবীজি কী বলেছিলেন?

তিনি জবাব দিলেন, আমি রাসুল (সা.)-এর গোপন কথা প্রকাশ করব না। অবশেষে নবী করিম (সা.)-এর ইন্তেকাল হয়ে যাওয়ার পর আমি তাঁকে (আবার) জিজ্ঞাসা করলাম, তিনি কী বলেছিলেন? তিনি বলেন, তিনি [নবী করিম (সা.)] প্রথমবার আমাকে বলেছিলেন, জিবরাইল (আ.) প্রতিবছর একবার আমার সঙ্গে পরস্পর কোরআন পাঠ করতেন, এ বছর দুবার এরূপ পড়ে শুনিয়েছেন। আমার মনে হয়, আমার বিদায় কাল ঘনিয়ে এসেছে এবং এরপর আমার পরিবারের মধ্যে তুমিই সর্বপ্রথম আমার সঙ্গে মিলিত হবে। তা শুনে আমি কেঁদে দিলাম। দ্বিতীয়বার বলেছিলেন, তুমি কি এতে সন্তুষ্ট নও যে জান্নাতবাসী নারীদের অথবা মুমিন নারীদের তুমি নেত্রী হবে। এ কথা শুনে আমি হেসেছিলাম। (বুখারি, হাদিস : ৩৩৬৪)

আল্লাহ তাআলা আমাদের সবাইকে রাসুল (সা.)-এর মতো ইসলামের সীমারেখার মধ্যে থেকে সন্তানদের ভালোবাসার তাওফিক দান করুন। আমিন।

 


বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
সাগরকন্যা সিঙ্গাপুরে বাড়ছে মুসলমানদের সংখ্যা
সাগরকন্যা সিঙ্গাপুরে বাড়ছে মুসলমানদের সংখ্যা
জিহ্‌বা যখন বড় শত্রু
জিহ্‌বা যখন বড় শত্রু
জুলুমের সমাপ্তিই ইনসাফের পথ তৈরি করে
জুলুমের সমাপ্তিই ইনসাফের পথ তৈরি করে
৮০ বছর পর বসনিয়ার কুতাইসি মসজিদে নামাজ আদায়
৮০ বছর পর বসনিয়ার কুতাইসি মসজিদে নামাজ আদায়
আলেমদের বিনিয়োগ পেতে সাহায্য করছে কওমী উদ্যোক্তা
আলেমদের বিনিয়োগ পেতে সাহায্য করছে কওমী উদ্যোক্তা
হাজিদের জন্য ধর্ম মন্ত্রণালয়ের সতর্কবার্তা
হাজিদের জন্য ধর্ম মন্ত্রণালয়ের সতর্কবার্তা
দেশ-জাতির কল্যাণে চাই আমানতদার নেতৃত্ব
দেশ-জাতির কল্যাণে চাই আমানতদার নেতৃত্ব
মুসলিম যুবকদের প্রতি প্রোগ্রামিং ও এআই শেখার আহ্বান
মুসলিম যুবকদের প্রতি প্রোগ্রামিং ও এআই শেখার আহ্বান
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
এখনো স্বজনদের খুঁজে ফেরেন বসনিয়ার মুসলিমরা
এখনো স্বজনদের খুঁজে ফেরেন বসনিয়ার মুসলিমরা
মানবাধিকার ও ইসলামি দৃষ্টিভঙ্গি
মানবাধিকার ও ইসলামি দৃষ্টিভঙ্গি
সর্বশেষ খবর
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা
শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা

১ ঘণ্টা আগে | অন্যান্য

শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম
শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস
চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড
চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে
নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’
‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের
১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১
সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২
রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ
সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল
রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল
নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল
রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স
আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা
উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে
কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

১৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের
বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা
এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার
কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার

নগর জীবন

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা