শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:০৯, শুক্রবার, ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

সন্তানের প্রতি মহানবী (সা.)-এর ভালোবাসা

শরিফ আহমাদ
অনলাইন ভার্সন
সন্তানের প্রতি মহানবী (সা.)-এর ভালোবাসা

আল্লাহর রাসুল (সা.)-এর সর্বমোট তিন পুত্র ও চার কন্যা ছিল। দুই ছেলে ও চার কন্যা ছিল খাদিজা (রা.)-এর গর্ভজাত। ছেলেদের নাম কাসেম (রা.)ও তাহের (রা.)। আর মেয়ে চারজন হলেন—ফাতিমা (রা.), জয়নাব (রা.), রুকাইয়া (রা.) ও উম্মে কুলসুম (রা.)।

অবশ্য রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর তৃতীয় ছেলের নাম ছিল ইব্রাহিম (রা.)। তিনি মারিয়া কিবতিয়া (রা.)-এর গর্ভে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। রাসুলুল্লাহ (সা.) ছিলেন একজন আদর্শ পিতা। তিনি সন্তানদের প্রতি ভালোবাসার সর্বোচ্চ নমুনা স্থাপন করেছেন।

ছেলের প্রতি নবীর ভালোবাসা

রাসুলুল্লাহ (সা.) সব ছেলেমেয়ের প্রতি আন্তরিক ছিলেন। আপন সন্তানদের হৃদয় উজাড় করা ভালোবাসায় লালন-পালন করেছেন। পুত্র ইব্রাহিমের জন্ম হলে আবু সাইফ (রা.)-এর স্ত্রীর হাতে দুধ পান করানোর জন্য সোপর্দ করা হয়। তাঁদের বাড়ি মদিনার দূরবর্তী অঞ্চলে হওয়া সত্ত্বেও তিনি নিয়মিত সন্তানের খোঁজখবর রাখতেন।

আনাস ইবনে মালিক (রা.) বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) থেকে শিশুদের প্রতি বেশি দয়া প্রদর্শনকারী কাউকে আমি দেখিনি। তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর ছেলে ইব্রাহিম (রা.) মদিনার আওয়ালী (চড়াই) অঞ্চলে দুধপান করতেন। রাসুলুল্লাহ (সা.) সেখানে যেতেন। আমরাও তাঁর সঙ্গে যেতাম। তিনি সে (দাইয়ের) ঘরে প্রবেশ করতেন, আর সেখানে ধোঁয়া হতো।

(কেননা) তার বংশ কর্মকার ছিল। তিনি ছেলেকে কোলে নিতেন এবং স্নেহ করতেন। পরে তিনি ফিরে আসতেন। আমর ইবনে সাঈদ (রা.) বলেন, যখন ইব্রাহিম (রা.) ইন্তেকাল করেন তখন রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ইব্রাহিম আমার পুত্র, দুধপান করা অবস্থায় ইন্তেকাল করেছে। তার জন্য দুজন ধাত্রী আছে, যারা জান্নাতে তাকে দুধপান (করার সময়সীমা পর্যন্ত) করাবে। (মুসলিম, হাদিস : ৫৮১৯)

ছেলে ইব্রাহিমের জন্য কান্না

রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর তিন ছেলে বাল্য অবস্থায়ই ইন্তেকাল করেন। বিভিন্ন বর্ণনা থেকে জানা যায়, একমাত্র কাসেম (রা.) সওয়ারীর ওপর আরোহণ করতে পারার মতো বয়সে উপনীত হয়েছিলেন। ইব্রাহিম (রা.)-এর ইন্তেকালে রাসুল (সা.) নিঃশব্দে কান্না করেছেন। আনাস ইবনে মালিক (রা.) বলেন, আমরা রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর সঙ্গে আবু সাইফ কর্মকারের কাছে গেলাম। তিনি ছিলেন (নবী তনয়) ইব্রাহিম (রা.)-এর দুধসম্পর্কীয় পিতা। রাসুলুল্লাহ (সা.) তাকে তুলে নিয়ে চুমু খেলেন এবং তার নাকে-মুখে লাগালেন। এরপর (আর একদিন) আমরা তার (আবু সাইফের) বাড়িতে গেলাম। তখন ইব্রাহিম (রা.) মুমূর্ষু অবস্থায়। এতে রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর উভয় চোখ থেকে অশ্রু ঝরতে লাগল। তখন আবদুর রহমান ইবনে আওফ (রা.) বলেন, হে আল্লাহর রাসুল! আর আপনিও (কাঁদছেন?) তখন তিনি বলেন, ইবনে আউফ! এ হচ্ছে মায়া-মমতা। তারপর পুনর্বার অশ্রু ঝরতে থাকল, এরপর তিনি বললেন, অশ্রু প্রবাহিত হয় আর হৃদয় হয় ব্যথিত। তবে আমরা মুখে তাই বলি, যা আমাদের রব পছন্দ করেন। আর হে ইব্রাহিম! তোমার বিচ্ছেদে আমরা অবশ্যই শোকাভিভূত।

(বুখারি, হাদিস : ১২২৫)


জয়নাব (রা.)-এর প্রতি ভালোবাসা

রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর বড় মেয়ে জয়নাব (রা.)। আবুল আস ইবনে রবি-এর জয়নাব সঙ্গে তাঁর বিয়ে হয়। হিজরতের সময় তিনি ইসলাম গ্রহণ করেননি। তাই বদর যুদ্ধে অন্যদের সঙ্গে তিনিও বন্দি হন। জয়নাব (রা.) তাঁকে মালের বিনিময়ে মুক্তির চেষ্টা করেন। আয়েশা (রা.) বলেন, যখন মক্কাবাসীরা তাদের বন্দিদের জন্য মুক্তিপণ পাঠায়, তখন জয়নাব (রা.) আবুল আসের (তাঁর স্বামী, যিনি কাফির ছিলেন ও বদর যুদ্ধে বন্দি হন) জন্য মুক্তিপণ বাবদ এমন কিছু ধন-সম্পদ পাঠান, যার মধ্যে একটি হারও ছিল। আসলে হারটি ছিল খাদিজা (রা.)-এর। (জয়নাব বিয়ের সময় তা হাদিয়া হিসেবে পান) এবং তা নিয়ে আবুল আসের ঘরে গমন করেন। আয়েশা (রা.) বলেন, যখন রাসুলুল্লাহ (সা.) এই হারখানা দেখেন, তখন তিনি কান্নায় ভেঙে পড়েন এবং বলেন, যদি তোমরা ভালো মনে করো, তবে জয়নাবের স্বামীকে ছেড়ে দাও এবং তার হারখানাও তাকে ফিরিয়ে দাও। তখন তারা (সাহাবারা) বলেন, ঠিক আছে, তাই হবে। এরপর রাসুলুল্লাহ (সা.) এই মর্মে আবুল আসের কাছ থেকে অঙ্গীকার গ্রহণ করেন যে সে জয়নাবকে তার কাছে আসতে বাধা দেবে না। তখন রাসুলুল্লাহ (সা.) জায়েদ ইবনে হারিসা ও অপর একজন আনসার সাহাবিকে এই মর্মে নির্দেশ দিয়ে পাঠান যে তোমরা বাতনে ইয়াজিজ নামক স্থানে জয়নাবের জন্য অপেক্ষা করবে, যতক্ষণ না সে তোমাদের কাছে আসে। আর সে তোমাদের কাছে পৌঁছলে তোমরা তাকে সাথে করে আমার কাছে পৌঁছে দেবে। (আবু দাউদ, হাদিস : ২৬৮৩ )


রুকাইয়া (রা.)-এর প্রতি ভালোবাসা

রাসুলুল্লাহ (সা.) এর দ্বিতীয় কন্যা রুকাইয়া (রা.)। তিনি উসমান গনি (রা.)-এর পরিণয় সূত্রে আবদ্ধ ছিলেন। হাবশায় তাঁর সঙ্গে হিজরত করেছিলেন। পরবর্তী সময়ে দ্বিতীয় হিজরিতে বদর যুদ্ধের সময় তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। তখন রাসুলুল্লাহ (সা.) তাঁর সেবা-শুশ্রূষার জন্য উসমান (রা.)-কে যুদ্ধে না গিয়ে মদিনায় থাকার নির্দেশ দেন। ইবনে উমর (রা.) বলেন, উসমান (রা.) বদর যুদ্ধে অনুপস্থিত ছিলেন। কেননা রাসুল (সা.)-এর কন্যা ছিলেন তাঁর সহধর্মিণী আর তিনি ছিলেন পীড়িত। তখন রাসুল (সা.) তাঁকে বলেন, বদর যুদ্ধে অংশগ্রহণকারীর সমপরিমাণ সওয়াব ও (গনিমতের) অংশ তুমি পাবে। (বুখারি, হাদিস : ২৯১০)


উম্মে কুলসুম (রা.)-এর জন্য কান্না

রুকাইয়া (রা.) ইন্তেকালের পর তৃতীয় হিজরিতে রাসুলুল্লাহ (সা.) উম্মে কুলসুম (রা.)-কে উসমান গনি (রা.)-এর সঙ্গে বিবাহ দেন। এ কারণে তাঁর উপাধি জিন নুরাইন। নবম হিজরিতে উম্মে কুলসুম (রা.) ইন্তেকাল করেন। মেয়ের বিয়োগ ব্যথায় তখন রাসুল (সা.)-এর চোখে পানি টলমল করছিল। আনাস ইবনে মালিক (রা.) বলেন, আমরা রাসুল (সা.)-এর কন্যা উম্মে কুলসুম (রা.)-এর জানাজায় উপস্থিত হলাম। রাসুল (সা.) তাঁর  কবরের পাশে বসেছিলেন। আনাস (রা.) বলেন, তখন আমি তাঁর চোখ থেকে পানি ঝরতে দেখলাম। রাসুল (সা.) জিজ্ঞাসা করলেন, তোমাদের মধ্যে কি এমন কেউ আছে, যে আজ রাতে স্ত্রী মিলন করেনি? আবু তালহা (রা.) বললেন, আমি। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, তাহলে তুমি (কবরে) অবতরণ করো। তখন তিনি তাঁর কবরে অবতরণ করলেন। (বুখারি, হাদিস : ১২১০)


ফাতিমা (রা.)-এর প্রতি ভালোবাসা

ফাতিমা (রা.) রাসুল (সা.)-এর মেয়েদের মধ্যে সর্বোত্তম ছিলেন। তাঁর বিবাহ ১৫ বছর সাড়ে পাঁচ মাস বয়সে আলী (রা.)-এর সঙ্গে সম্পন্ন হয়। তাঁর মাধ্যমে রাসুল (সা.) বংশধারা পৃথিবীতে টিকে আছে। তিনি পিতার অত্যন্ত প্রিয় ছিলেন। আয়েশা (রা.) বলেন, আমি ফাতিমা (রা.)-এর চাইতে আর কাউকে কথাবার্তায় ও চালচলনে রাসুল (সা.)-এর সঙ্গে বেশি মিল দেখিনি। যখন তিনি রাসুল (সা.)-এর কাছে আসতেন, তখন তিনি দাঁড়িয়ে তাঁকে চুমা দিতেন এবং তাঁর হাত ধরে নিজের আসনে বসাতেন। একইভাবে যখন নবী করিম (সা.) তাঁর কাছে যেতেন, তখন তিনি দাঁড়িয়ে তাঁকে চুমা দিতেন এবং হাত ধরে তাঁকে নিজের আসনে বসাতেন।

(আবু দাউদ, হাদিস : ৫১২৭ )

রাসুল (সা.)-এর ইন্তেকালের পর আত্মীয়-স্বজনের মধ্যে তিনিই প্রথম ইন্তেকাল করেছেন। এই সুসংবাদ তিনি পিতার কাছ থেকে পেয়েছেন। আয়েশা (রা.) বলেন, নবী করিম (সা.)-এর চলার ভঙ্গিতে চলতে চলতে ফাতিমা (রা.) আমাদের কাছে আগমন করলেন। তাঁকে দেখে নবীজি বলেন, আমার স্নেহের কন্যাকে অনেক অনেক মোবারকবাদ। তারপর তাঁকে তাঁর ডান পাশে অথবা বাঁ পাশে বসালেন এবং তাঁর সঙ্গে চুপি চুপি (কী যেন) কথা বললেন। তখন তিনি কেঁদে দিলেন। আমি [আয়েশা (রা.)] তাঁকে বললাম, কাঁদছেন কেন? নবী করিম (সা.) পুনরায় চুপি চুপি তাঁর সঙ্গে কথা বললেন। তিনি এবার হেঁসে উঠলেন। আমি [আয়েশা (রা.)] বললাম, আজকের মতো দুঃখ ও বেদনার সঙ্গে সঙ্গে আনন্দ ও খুশি আমি আর কখনো দেখিনি। আমি তাঁকে [ফাতিমা (রা.)]-কে জিজ্ঞাসা করলাম, নবীজি কী বলেছিলেন?

তিনি জবাব দিলেন, আমি রাসুল (সা.)-এর গোপন কথা প্রকাশ করব না। অবশেষে নবী করিম (সা.)-এর ইন্তেকাল হয়ে যাওয়ার পর আমি তাঁকে (আবার) জিজ্ঞাসা করলাম, তিনি কী বলেছিলেন? তিনি বলেন, তিনি [নবী করিম (সা.)] প্রথমবার আমাকে বলেছিলেন, জিবরাইল (আ.) প্রতিবছর একবার আমার সঙ্গে পরস্পর কোরআন পাঠ করতেন, এ বছর দুবার এরূপ পড়ে শুনিয়েছেন। আমার মনে হয়, আমার বিদায় কাল ঘনিয়ে এসেছে এবং এরপর আমার পরিবারের মধ্যে তুমিই সর্বপ্রথম আমার সঙ্গে মিলিত হবে। তা শুনে আমি কেঁদে দিলাম। দ্বিতীয়বার বলেছিলেন, তুমি কি এতে সন্তুষ্ট নও যে জান্নাতবাসী নারীদের অথবা মুমিন নারীদের তুমি নেত্রী হবে। এ কথা শুনে আমি হেসেছিলাম। (বুখারি, হাদিস : ৩৩৬৪)

আল্লাহ তাআলা আমাদের সবাইকে রাসুল (সা.)-এর মতো ইসলামের সীমারেখার মধ্যে থেকে সন্তানদের ভালোবাসার তাওফিক দান করুন। আমিন।

 


বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব
মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব
ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে
ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে
খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব
খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব
হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি
হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
রসুলুল্লাহ (সা.)-এর প্রতি শ্রদ্ধা-ভালোবাসার মানদন্ড
রসুলুল্লাহ (সা.)-এর প্রতি শ্রদ্ধা-ভালোবাসার মানদন্ড
হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৮০ হাজার ৫০০ বাংলাদেশি হাজি
হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৮০ হাজার ৫০০ বাংলাদেশি হাজি
মুসলিম উন্নয়নের রোল মডেল মালয়েশিয়া
মুসলিম উন্নয়নের রোল মডেল মালয়েশিয়া
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর
ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর
হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল
হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল
চলতি বছর হজে গিয়ে মারা গেছেন ৪৪ বাংলাদেশি
চলতি বছর হজে গিয়ে মারা গেছেন ৪৪ বাংলাদেশি
সর্বশেষ খবর
ডেমরায় বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী যুবক নিহত
ডেমরায় বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী যুবক নিহত

এই মাত্র | নগর জীবন

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে আবুল বারকাত
কারাগারে আবুল বারকাত

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

চুরি করে বিদ্যুৎ ব্যবহার, বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতার চার বছরের কারাদণ্ড
চুরি করে বিদ্যুৎ ব্যবহার, বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতার চার বছরের কারাদণ্ড

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে বন্যায় প্লাবিত হচ্ছে নতুন নতুন গ্রাম, ভোগান্তি চরমে
ফেনীতে বন্যায় প্লাবিত হচ্ছে নতুন নতুন গ্রাম, ভোগান্তি চরমে

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় যৌতুকের মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় যৌতুকের মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুরি-ডাকাতি ও চাঁদাবাজির প্রতিবাদে ঝিনাইদহে মানববন্ধন
চুরি-ডাকাতি ও চাঁদাবাজির প্রতিবাদে ঝিনাইদহে মানববন্ধন

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
পটিয়ায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

২১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রেনে কাটা পড়ে স্কুল শিক্ষিকার মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে স্কুল শিক্ষিকার মৃত্যু

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
গাইবান্ধায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি
সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়
আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়

৪৪ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক দল নয়, মাফিয়া সংগঠনে পরিণত হয়েছে : সালাহউদ্দিন
আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক দল নয়, মাফিয়া সংগঠনে পরিণত হয়েছে : সালাহউদ্দিন

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

শিবচরে আড়িয়াল খাঁ নদের সেতুর কাছে ভাঙছে পাড়
শিবচরে আড়িয়াল খাঁ নদের সেতুর কাছে ভাঙছে পাড়

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদেশি নারী ধর্ষণ: কে-পপ তারকার সাজা অর্ধেক করল আদাল
বিদেশি নারী ধর্ষণ: কে-পপ তারকার সাজা অর্ধেক করল আদাল

৪৯ মিনিট আগে | শোবিজ

আওয়ামী লীগ জাতীয় সংসদকে অপবিত্র করেছে : আলাল
আওয়ামী লীগ জাতীয় সংসদকে অপবিত্র করেছে : আলাল

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় অটোচালককে হত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ
কুষ্টিয়ায় অটোচালককে হত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আট মাস পর কাঁচামরিচ আমদানি শুরু
হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আট মাস পর কাঁচামরিচ আমদানি শুরু

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরের পাখির দোকান থেকে ৫০টি দেশীয় বন্যপ্রাণী উদ্ধার
মিরপুরের পাখির দোকান থেকে ৫০টি দেশীয় বন্যপ্রাণী উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

পাবনার সুজানগরে বিএনপির দুই গ্রুপের গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা-কর্মী বহিষ্কার
পাবনার সুজানগরে বিএনপির দুই গ্রুপের গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা-কর্মী বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে গোপালগঞ্জে সেরা ‘রাবেয়া-আলী গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ’
এসএসসিতে গোপালগঞ্জে সেরা ‘রাবেয়া-আলী গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে ওজোপাডিকোর কর্মচারী গ্রেফতার
রাজবাড়ীতে ওজোপাডিকোর কর্মচারী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে আরও ১৩৮ জন
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে আরও ১৩৮ জন

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

আশা ভোঁসলের মৃত্যুর গুজব, চটেছেন ছেলে
আশা ভোঁসলের মৃত্যুর গুজব, চটেছেন ছেলে

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

উরি র‌্যাঙ্কিংয়ে ফের শীর্ষে গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
উরি র‌্যাঙ্কিংয়ে ফের শীর্ষে গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কার জালে ৩ গোল দিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার জালে ৩ গোল দিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া
এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি
দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল
আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাপের হাড়ে ফাটল, এক্স-রে করে পাঠানো হচ্ছে ঢাকায়
সাপের হাড়ে ফাটল, এক্স-রে করে পাঠানো হচ্ছে ঢাকায়

২৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি
ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫
হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজনীতিতে যারা একেবারে এতিম, তারাই পিআর পদ্ধতি চায় : রিজভী
রাজনীতিতে যারা একেবারে এতিম, তারাই পিআর পদ্ধতি চায় : রিজভী

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণহত্যার দায়ে ইসরায়েলকে অভিযুক্ত করল স্পেন
গণহত্যার দায়ে ইসরায়েলকে অভিযুক্ত করল স্পেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরলেন আ স ম রব
চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরলেন আ স ম রব

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা